Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Malam90 on May 03, 2021, 08:17:07 PM
-
ইসমাইল হোসেন সুমন ওরফে কয়েন সুমন (৩২)। ছোট্ট একটি দোকানে বাচ্চাদের কাপড় ও খেলনার ব্যবসা দিয়ে শুরু করেন তিনি। সেখান কম্পিউটার বসিয়ে আস্তে আস্তে গড়ে তোলেন বেসিক বিজ মার্কেটিং নামে একটি প্রতিষ্ঠান। আউট সোর্সিং মার্কেটিংয়ের ওই প্রতিষ্ঠানের আড়ালেই চলছিল তার অবৈধ বিট কয়েন ব্যবসা।
বাংলাদেশে অবৈধ বিট কয়েন ব্যবসার মূলহোতা ইসমাইল হোসেন সুমন ওরফে কয়েন সুমনের রয়েছে একাধিক ভার্চুয়াল ওয়ালেট। যেখানে মজুদ রয়েছে বিট কয়েনে অর্জিত লক্ষাধিক ডলার। শুধু তাই নয়, বিট কয়েন ব্যবসার মাধ্যমে তিনি গড়েছেন ফ্ল্যাট, প্লট, সুপার শপসহ নানা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
সোমবার (৩ মে) বিকেল সোয়া পাঁচটায় কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাব সদর দফতরের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তিনি বলেন, রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে রাজধানীর উত্তর বাড্ডা এলাকার বেসিক বিজ মার্কেটিং নামে একটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব-১-এর একটি দল। সেখান থেকে বাংলাদেশে অবৈধ বিট কয়েন ব্যবসার মূলহোতা ও অনলাইনে প্রতারণার অভিযোগে ইসমাইল হোসেন সুমন ওরফে কয়েন সুমনসহ ১২ জনকে আটক করে দলটি।
আটক অন্যরা হলেন- আবুল বাশার রুবেল (২৮), আরমান পিয়াস (৩১), রায়হান আলম সিদ্দিকি (২৮), মো. জোবায়ের (১৮), মেহেদী হাসান রাহাত (২৪), মেহেদী হাসান (১৯), রাকিবুল হাসান (২৩) রাকিবুল ইসলাম (২২), সোলাইমান ইসলাম (২১), মো. জাকারিয়া (১৮), আরাফাত হোসেন (২২)।
অভিযানকালে তাদের কাছ থেকে ২৯টি ডেস্কটপ কম্পিউটার, তিনটি ল্যাপটপ, ১৫টি মোবাইল ফোন, একটি ট্যাবলেট ফোন ও বিবিধ নথিপত্র জব্দ করা হয়।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, চক্রটির মূল হোতা ইসমাইল হোসেন সুমন ওরফে কয়েন সুমন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে মাস্টার্স পাশ করেন। এরপর ২০১৩ সালে ছোট্ট একটি দোকানে বাচ্চাদের খেলনা ও কাপড়ের ব্যবসা শুরু করেন তিনি।
র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, সেখান থেকেই তিনি শুরু করেন বিট কয়েনের ব্যবসা। গড়ে তোলেন বেসিক বিজ মার্কেটিং নামে অনলাইন আউট সোর্সিং প্রতিষ্ঠান। আর এর আড়ালে অবৈধ বিট কয়েন ও অনলাইন বিভিন্ন প্রতারণার ফাঁদ তৈরি করে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছিলেন সুমন।
ওই ব্যবসার সত্ত্বাধিকারী ও মূলহোতা সুমন শুরুতে একটি ছোট অফিস থাকলেও তা বড় হয়, বাড্ডায় তিনটি ফ্লোরে ৩২ জন কর্মচারী নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন তিনি। প্রতিষ্ঠানটি তিনটি শিফটে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে।
ভার্চুয়াল ওয়ালেটের মাধ্যমে অবৈধ ও প্রতারণামূলক ব্যবসা বিট কয়েনের মাধ্যমে সুমন বিপুল অর্থ সম্পদের মালিক হয়েছেন। তার ঢাকায় দুটি ফ্ল্যাট, প্লট ও সুপার শপের ব্যবসা রয়েছে।
সুমনের রয়েছে একাধিক ভার্চুয়াল ওয়ালেট। যেখানে বিট কয়েনের মাধ্যমে অর্জিত লক্ষাধিক ডলার মজুদ রয়েছে। গত এক বছরে তিনি বিট কয়েনের মাধ্যমে অবৈধভাবে ১২ থেকে ১৫ লাখ ডলার লেনদেন করেছেন।
ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতিতে জড়িত সুমন
আটক ইসমাইল হোসেন সুমন বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ই-মার্কেটিং সাইটে আকর্ষণীয় মূল্যে বিজ্ঞাপন দিতেন। পরবর্তীতে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করতেন। কেউ যদি তার পণ্য ক্রয় করতে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতেন তা তিনি তা হ্যাক করতেন ও টাকা আত্মসাৎ করতেন। জাগো নিউজ (https://www.jagonews24.com/national/news/664256)
-
এই ধরনের সব কয়েন সুমনদের জন্য আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিটকয়েন অবৈধ। বর্তমানে আমাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বিটকয়েন লেনদেনে কারীদের খোঁজে নেমেছে। যা আমাদের জন্য একদম মঙ্গল জনক নয়।
এই ধরনের খবর শুনলে বা দেখলে মনে হয় আমাদের দেশে আর কখনোই বিটকয়েন স্বীকৃতি পাবে না। তবুও আশা করি খুব তাড়াতাড়ি যেন আমাদের দেশে বিটকয়েন স্বীকৃতি পায়।
-
বর্তমানের নিউজ মিডিয়া কিংবা খবর মাধ্যমগুলো ক্লিকবেট/ভুয়া হেডলাইন ব্যবহার করে জনগণের মনে আতঙ্ক তৈরি করতেছে। সুমনের অবৈধ কাজ ছিল ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি করা আর এই জন্যই র্যাব তাকে গ্রেফতার করে। আর বিটকয়েনের যেহেতু কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রক নেই, তাই সুমন এটিকে তার জালিয়াতির অর্থ দেশে আনার পথ হিসেবে বেছে নেয়। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, বিটকয়েনই সুমনের গ্রেফতারের মূ্ল্য কারণ। তাই সকলেই সকল প্রকার নিউজ মিডিয়াতে বিশ্বাস রাখবেন নাহ, কারণ এসব লেখক হয়তো বিটকয়েনের নাম শোনায় বেশি ভিউজ কিংবা বৃদ্ধির জন্য এমন ভুয়া হেডলাইন দিয়ে খবর লেখে। আর এসব লেখক হয়তো বিটকয়েন সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান রাখে না, যদি সম্পূর্ণ জ্ঞান থাকতো তাহলে লেখতো না যে, বেশ কিছু দেশে বৈধ। বরং লেখতো, বাংলাদেশসহ গুটিকয়েক দেশে অবৈধ হলেও বিশ্বের প্রায় সকল দেশেই বৈধ।
-
বর্তমানের নিউজ মিডিয়া কিংবা খবর মাধ্যমগুলো ক্লিকবেট/ভুয়া হেডলাইন ব্যবহার করে জনগণের মনে আতঙ্ক তৈরি করতেছে। সুমনের অবৈধ কাজ ছিল ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি করা আর এই জন্যই র্যাব তাকে গ্রেফতার করে। আর বিটকয়েনের যেহেতু কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রক নেই, তাই সুমন এটিকে তার জালিয়াতির অর্থ দেশে আনার পথ হিসেবে বেছে নেয়। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, বিটকয়েনই সুমনের গ্রেফতারের মূ্ল্য কারণ। তাই সকলেই সকল প্রকার নিউজ মিডিয়াতে বিশ্বাস রাখবেন নাহ, কারণ এসব লেখক হয়তো বিটকয়েনের নাম শোনায় বেশি ভিউজ কিংবা বৃদ্ধির জন্য এমন ভুয়া হেডলাইন দিয়ে খবর লেখে। আর এসব লেখক হয়তো বিটকয়েন সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান রাখে না, যদি সম্পূর্ণ জ্ঞান থাকতো তাহলে লেখতো না যে, বেশ কিছু দেশে বৈধ। বরং লেখতো, বাংলাদেশসহ গুটিকয়েক দেশে অবৈধ হলেও বিশ্বের প্রায় সকল দেশেই বৈধ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এমন একটি মহা মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য আমি যতদূর জানি বিটকয়েন ব্যবসায়ীরা অনেক ধনী হয়ে থাকে। এর কারণ হলো যখন আপনি বিটকয়েন নিয়ে ব্যবসা করতে যাবেন তখন আপনার কাছে বিটকয়েন থাকতে হবে আর এই বিটকয়েন কি আমার জন্য আপনার কাছে প্রচুর পরিমাণ অর্থ থাকতে হবে। এখানে যারা অনেক ধনী ব্যক্তি আছে তারা বিটকয়েন কিনে সেটা সংরক্ষণ করে রাখে পরবর্তী সময়ে যখন এই বিটকয়েনের দাম ব্যাপক পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তখন তারা এই বিটকয়েন কে বিক্রি করেন এতে অনেক প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়।
-
বর্তমান সারা বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবস্থা বৈধ হচ্ছে। বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিগুলো এখন ক্রিপ্টোকারেন্সি তথা ডিজিটাল মুদ্রা ব্যবহার করছে। সারাবিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি তথা ডিজিটাল মুদ্রা একটি আলোড়ন সৃষ্টি করছে। যা ভবিষ্যতে অনেক উন্নত শিখরে পৌঁছাবে। বর্তমান বিটকয়েন ব্যবসার মাধ্যমে অনেকেই গড়েছেন উন্নত ধরনের ফ্লাট ফ্লাট সুপার শপ। আশা করি ভবিষ্যতে বিটকয়েন হবে ডিজিটাল মুদ্রা।