Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Malam90 on February 11, 2021, 09:48:32 AM
-
গ্রাহককে বোকা বানিয়ে দশ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরির অভিযোগে সন্দেহভাজন ১০ হ্যাকারকে গ্রেপ্তারের দাবি করেছে ইউরোপিয়ান পুলিশ সংস্থা ইউরোপোল।
‘সিম-সোয়াপিং’ হামলার মাধ্যমে ভুক্তভোগীর ফোনের অ্যাকসেস নিয়েছে হ্যাকাররা। পরবর্তীতে ফোন ব্যবহার করে ক্রিপ্টোকারিন্সি হাতিয়ে নিয়েছে দলটি।
বিবৃতিতে ইউরোপোল বলেছে, “২০২০ সাল জুড়ে অপরাধী দলটি হাজারো ভুক্তভোগীকে লক্ষ্য বানিয়েছে, এর মধ্যে জনপ্রিয় ইন্টারনেট প্রভাবক, তারকা খেলোয়াড়, শিল্পী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন।”
প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, বেলজিয়াম, মাল্টা এবং কানাডার সহায়তায় তদন্তের পর হ্যাকারদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি ইউরোপোলের।
সিম সোয়াইপ হামলায় সিমের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেয় হ্যাকাররা। ছোট এই কম্পিউটার চিপে গ্রাহকের ফোন নাম্বার থাকে, যার মাধ্যমে গ্রাহকে টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কে শনাক্ত করা হয়। এক্ষেত্রে সাধারণত ধোঁকা খেয়ে সক্রিয় সিমটি বন্ধ করে দেয় মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান এবং এটির কার্যকরিতা হ্যাকার নিয়ন্ত্রিত সিমে স্থানান্তর করে।
ইউরোপোল বলছে, “এর মাধ্যমে হ্যাকাররা অনলাইন অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত অর্থ, ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে।”
হ্যাকারদের পরিচয় প্রকাশ করেনি ইউরোপোল। কোথায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেই তথ্যও দেয়নি সংস্থাটি।
এর আগে ২০১৯ সালে সিম-সোয়াপিং হামলা শিকার হয়েছেন টুইটার প্রধান জ্যাক ডরসি।
খবরের সোর্স লিংক (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1857979)
-
মানুষ কষ্ট করে আয় করে কৃপ্টোতে ইনভেস্ট করে বা জমা রাখে আর এই সমস্ত খারাপ হ্যাকার রা সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে তাদের ডলার গুলো চুরি করে। এদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া উচিৎ। যেন ভবিষ্যতে হ্যাক করে চুরি আর না করে।
-
গ্রাহককে বোকা বানিয়ে দশ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরির অভিযোগে সন্দেহভাজন ১০ হ্যাকারকে গ্রেপ্তারের দাবি করেছে ইউরোপিয়ান পুলিশ সংস্থা ইউরোপোল।
‘সিম-সোয়াপিং’ হামলার মাধ্যমে ভুক্তভোগীর ফোনের অ্যাকসেস নিয়েছে হ্যাকাররা। পরবর্তীতে ফোন ব্যবহার করে ক্রিপ্টোকারিন্সি হাতিয়ে নিয়েছে দলটি।
বিবৃতিতে ইউরোপোল বলেছে, “২০২০ সাল জুড়ে অপরাধী দলটি হাজারো ভুক্তভোগীকে লক্ষ্য বানিয়েছে, এর মধ্যে জনপ্রিয় ইন্টারনেট প্রভাবক, তারকা খেলোয়াড়, শিল্পী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন।”
প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, বেলজিয়াম, মাল্টা এবং কানাডার সহায়তায় তদন্তের পর হ্যাকারদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি ইউরোপোলের।
সিম সোয়াইপ হামলায় সিমের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেয় হ্যাকাররা। ছোট এই কম্পিউটার চিপে গ্রাহকের ফোন নাম্বার থাকে, যার মাধ্যমে গ্রাহকে টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কে শনাক্ত করা হয়। এক্ষেত্রে সাধারণত ধোঁকা খেয়ে সক্রিয় সিমটি বন্ধ করে দেয় মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান এবং এটির কার্যকরিতা হ্যাকার নিয়ন্ত্রিত সিমে স্থানান্তর করে।
ইউরোপোল বলছে, “এর মাধ্যমে হ্যাকাররা অনলাইন অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত অর্থ, ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে।”
হ্যাকারদের পরিচয় প্রকাশ করেনি ইউরোপোল। কোথায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেই তথ্যও দেয়নি সংস্থাটি।
এর আগে ২০১৯ সালে সিম-সোয়াপিং হামলা শিকার হয়েছেন টুইটার প্রধান জ্যাক ডরসি।
খবরের সোর্স লিংক (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1857979)
এধরনের খবর আসলে আমাদের জন্য খুব দুঃখের বিষয় কারণ এত কষ্টে অর্জিত ফল যদি চোরের সাথে চলে যায় তাহলে অনেক খারাপ লাগে । আমি মনে করি এসমস্ত হ্যাকারদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা উচিত যাতে করে তারা ভবিষ্যতে আর মানুষের ক্ষতি করতে না পারে । বিশেষ করে আমরা যারা বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে জড়িত আছি এবং পরিশ্রম করে রাত দিন খেটে কাজ করতেছি কিছু লাভের আশায় আর পরিশ্রম শেষে যদি সেই পুরস্কার পাওয়ার পর সেগুলো যদি কোন চোর চুরি করে নিয়ে যায় তাহলে আমার মনে হয় তাকে হত্যা করার প্রলোভন আমার হবে । তাই আমি আমার বাংলাদেশের সকল ভাইদের কে বলবো কষ্টে অর্জিত ফসল খুব ভালো জায়গায় রাখা উচিত ।
-
আমরা যদি কোন কিছু কষ্ট করে জমা করি এবং সেগুলো যদি চুরি হয়ে যায় খুবই কষ্ট লাগে। তেমনি হ্যাকাররা অন্যের জিনিস হ্যাগ করে নিয়ে যায়। এইসব হ্যাকারদের বড় ধরনের শাস্তি হওয়া উচিত। তাদের শাস্তি দেখে অন্য কেউ যেন হ্যাক করার সাহস না পায়।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে যুক্ত থেকে আমরা আমাদের মেধাকে কাজে লাগে অনেক পরিশ্রম করে টাকা ইনকাম করি। কিন্তু যখন কোন হ্যাকার তা হাতিয়ে নেয় এর থেকে কষ্টের আর কোন কিছু হতে পারে না। ক্রিপ্টোকারেন্সির 34 বছরের ইতিহাসে 40 বারের বেশি চুরি হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে। এই ডিজিটাল অর্থ চোরদের কথা মনে পড়লে সত্যিই আমার অনেক খারাপ লাগে। দিনরাত এক করে ক্রিপ্টো ওয়ার্ল্ড এর ইউজাররা টাকা ইনকাম করে। আরে টাকা কেউ এক মুহূর্তে নিয়ে নেয়।
-
চোরদের বর্তমানে এটা অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।আমরা কষ্ট করে অর্থ উপার্জন করি এবং বিভিন্ন প্রতারকরা তা খুব সহজেই হাতে নিয়ে চলে যায়। সত্যিই বিষয়গুলো খুব কষ্ট লাগে। তবে যারা বড় ধরনের চুরি করে তারা পুলিশের হাত থেকে কোনদিনও রেহাই পায়না। আশা করব তাদের বড় ধরনের শাস্তি দেওয়া হোক।
-
আমি আপনার কথার সাথে একমত। কারণ বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রক্রিয়ায় চোরদের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। আমরা ক্রিপ্টোকারেন্সি তে অনেক কষ্ট করে কাজ করে টাকা উপার্জন করি। আজকাল সে টাকা ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে অনেক চোর আছে যে সে টাকা চুরি করে নিয়ে যায়। তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দের কাছে আকুল আবেদন তাদেরকে গ্রেফতার করা হোক। যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি নামে ভন্ডামি করে টাকা লুট করে। এদেরকে ধরে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা হোক।