Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: vola on October 09, 2018, 06:41:39 PM
-
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুইটাকে আলাদা করার বা রাখার ব্যাপারে কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তাভাবনা লিখে রাখছি। আমরা মোটামুটি জানি যে ব্লকচেইন হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড লেজার যেটা যেকোনো কিছুর মালিকানা, হস্তান্তর বা জেনুইনিটি নিশ্চিত করবে। সূতরাং পাব্লিক রেকর্ড, হেলথ রেকর্ড, জমির দলিল, সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে যেকোনো কিছু, যেটাতে নকল বা ধোঁকাবাজির চান্স আছে, সেটার জন্য একটা সমাধান হতে পারে ব্লকচেইন।
আলোচনার খাতিরে ধরে নেই আমরা বাংলাদেশের ভূমি মালিকানার সমস্ত কাগজ পত্র ডিজিটাইজ করে ফেললাম এবং এরপর থেকে জমি কেনাবেচা, লিজ ইত্যাদির সমস্ত রেকর্ড ব্লকচেইনে সংরক্ষণ করবো। এখন এই ব্লকচেইনটাকে হোস্ট করবে কে? সরকারের কোনো সার্ভার? বা ভূমি মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা পিসি? তাহলে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। একটা সার্ভার বা মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা কম্পিউটারের রেকর্ড গায়েব করে দেয়া অসম্ভব কাজ না। যেহেতু ঐ ব্লকচেইনটাকে “ভেরিফাই” করার জন্য দুনিয়া বিস্তৃত আর কোনো নেটওয়ার্ক নেই। সূতরাং ব্লকচেইন জিনিসটাকে ডিসেন্ট্রালাইজ রাখতে অন্যান্যদের অংশগ্রহণ জরুরী। নয়ত সেটা সম্পূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারবে না। এখন ধরে নিলাম সরকার এই ভূমি মালিকানার রেকর্ডকে “মাইনিং” এ নিয়ে গেল যাতে যেকেউ হস্তান্তরগুলো ভেরিফাই করতে পারে। প্রক্রিয়াটা নাহয় প্রুফ অফ ওয়ার্ক (POW) না হয়ে প্রুফ অফ স্টেক (POS) হলো বা অন্যকিছু যেখানে বিটকয়েনের মত ম্যাসিভ স্কেলের কম্পিউটেশন অপচয়ের দরকার নাই। কিন্তু যাই হোক সেটাকে ফ্যাসিলিটেট করতে মাইনারদের একটা ইন্সেন্টিভ তো দিতে হবে। এখানে যদি কোনো টোকেন বা ক্রিপ্টো জড়িত না থাকে তবে সেই ইন্সেন্টিভটা কীভাবে দেয়া হবে?
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
ব্লকচেইন বলেন আর ক্রিপ্টোকারেন্সি বলেন সব এক আর ব্লকচেইন ও ERC-20 দুইটাই কয়েন আবার দুইটাই টোকেন আপনি জা বলবেন সেটাই। কোনোটা নির্ধিষ্ট করে বলা নাই যে এটা কয়েন বা এটা টোকেন।
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
ব্লকচেইন বলেন আর ক্রিপ্টোকারেন্সি বলেন সব এক আর ব্লকচেইন ও ERC-20 দুইটাই কয়েন আবার দুইটাই টোকেন আপনি জা বলবেন সেটাই। কোনোটা নির্ধিষ্ট করে বলা নাই যে এটা কয়েন বা এটা টোকেন।
মাথা ছাড়া যেমন মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকে ভাবা যায়না। ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমেই কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্ম হয়েছে এবং আজ এত জনপ্রিয়। তাই ব্লক ব্লক করে ক্রিপ্টোকে চেইন দ্বারা যুক্তকারী ব্লকচেইনই ক্রিপ্টোর জন্য অবশ্যম্ভাবী।
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
ব্লকচেইন বলেন আর ক্রিপ্টোকারেন্সি বলেন সব এক আর ব্লকচেইন ও ERC-20 দুইটাই কয়েন আবার দুইটাই টোকেন আপনি জা বলবেন সেটাই। কোনোটা নির্ধিষ্ট করে বলা নাই যে এটা কয়েন বা এটা টোকেন।
ভাই ঠিক বলছেন দুটি কয়েন আবার দুটিই টোকেন । যখন যে যেটা হিসেবে ব্যবহার করে সেটাই গ্রহণযোগ্য।
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
অলরাইট গুরু। ব্লকচেইন কি কখনো বাদ দিয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি ভাবা যায় না।
-
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুইটাকে আলাদা করার বা রাখার ব্যাপারে কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তাভাবনা লিখে রাখছি। আমরা মোটামুটি জানি যে ব্লকচেইন হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড লেজার যেটা যেকোনো কিছুর মালিকানা, হস্তান্তর বা জেনুইনিটি নিশ্চিত করবে। সূতরাং পাব্লিক রেকর্ড, হেলথ রেকর্ড, জমির দলিল, সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে যেকোনো কিছু, যেটাতে নকল বা ধোঁকাবাজির চান্স আছে, সেটার জন্য একটা সমাধান হতে পারে ব্লকচেইন।
আলোচনার খাতিরে ধরে নেই আমরা বাংলাদেশের ভূমি মালিকানার সমস্ত কাগজ পত্র ডিজিটাইজ করে ফেললাম এবং এরপর থেকে জমি কেনাবেচা, লিজ ইত্যাদির সমস্ত রেকর্ড ব্লকচেইনে সংরক্ষণ করবো। এখন এই ব্লকচেইনটাকে হোস্ট করবে কে? সরকারের কোনো সার্ভার? বা ভূমি মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা পিসি? তাহলে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। একটা সার্ভার বা মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা কম্পিউটারের রেকর্ড গায়েব করে দেয়া অসম্ভব কাজ না। যেহেতু ঐ ব্লকচেইনটাকে “ভেরিফাই” করার জন্য দুনিয়া বিস্তৃত আর কোনো নেটওয়ার্ক নেই। সূতরাং ব্লকচেইন জিনিসটাকে ডিসেন্ট্রালাইজ রাখতে অন্যান্যদের অংশগ্রহণ জরুরী। নয়ত সেটা সম্পূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারবে না। এখন ধরে নিলাম সরকার এই ভূমি মালিকানার রেকর্ডকে “মাইনিং” এ নিয়ে গেল যাতে যেকেউ হস্তান্তরগুলো ভেরিফাই করতে পারে। প্রক্রিয়াটা নাহয় প্রুফ অফ ওয়ার্ক (POW) না হয়ে প্রুফ অফ স্টেক (POS) হলো বা অন্যকিছু যেখানে বিটকয়েনের মত ম্যাসিভ স্কেলের কম্পিউটেশন অপচয়ের দরকার নাই। কিন্তু যাই হোক সেটাকে ফ্যাসিলিটেট করতে মাইনারদের একটা ইন্সেন্টিভ তো দিতে হবে। এখানে যদি কোনো টোকেন বা ক্রিপ্টো জড়িত না থাকে তবে সেই ইন্সেন্টিভটা কীভাবে দেয়া হবে?
[/quote
আপনার পোস্ট ছিল ডিপথ নলেজের পোস্ট ধন্যবাদ আপনা কে।
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
মালাম ভাই আপনি একদম ঠিক বলেছেন, ব্লকচেইন আর ক্রিপ্টোকারেন্সি দুটোই একে অন্যের পরিপূরক। একটিকে ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। কারণ ব্লকচেইন এর মাধ্যমেই ক্রিপ্টোকারেন্সি এর জন্ম হয়েছে। এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি এত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি কে ভাবা অসম্ভব।
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন। আশাকরি আপনার উত্তরটা সকলে বুঝতে পেরেছে। অক্সিজেন ছাড়া যেমন মানুষ বাঁচতে পারে না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি বাচতে পারবেনা। যেখানেই যাবেন সম্পর্ক কিন্তু থাকবেই। তাই ভুলেও ব্লকচেইন কে বাদ দিয়ে কিনেছি এগোতে পারবে না। কল্পনাও করা যায় না।
-
আমরা ব্লকচেইন কে বাদ দিয়ে কখনো ক্রিপ্টোকারেন্সি কে ভাবা যায় না। কেননা আমরা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে হয়তো অনেক জানি। এই ক্ষেত্রে আমি যেটা বলব যে ক্রিপ্টোকারেন্সি ছাড়া আবার কখনো ব্লকচেইন ভাবা যায় না।যেমন মানুষের মাথা বাদ দিয়ে কিন্তু মানুষের কল্পনা করা যায় না ঠিক এইরকমই এই ব্লকচেইন আর ক্রিপ্টোকারেন্সর ক্ষেত্রেও।
-
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুইটাকে আলাদা করার বা রাখার ব্যাপারে কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তাভাবনা লিখে রাখছি। আমরা মোটামুটি জানি যে ব্লকচেইন হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড লেজার যেটা যেকোনো কিছুর মালিকানা, হস্তান্তর বা জেনুইনিটি নিশ্চিত করবে। সূতরাং পাব্লিক রেকর্ড, হেলথ রেকর্ড, জমির দলিল, সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে যেকোনো কিছু, যেটাতে নকল বা ধোঁকাবাজির চান্স আছে, সেটার জন্য একটা সমাধান হতে পারে ব্লকচেইন।
আলোচনার খাতিরে ধরে নেই আমরা বাংলাদেশের ভূমি মালিকানার সমস্ত কাগজ পত্র ডিজিটাইজ করে ফেললাম এবং এরপর থেকে জমি কেনাবেচা, লিজ ইত্যাদির সমস্ত রেকর্ড ব্লকচেইনে সংরক্ষণ করবো। এখন এই ব্লকচেইনটাকে হোস্ট করবে কে? সরকারের কোনো সার্ভার? বা ভূমি মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা পিসি? তাহলে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। একটা সার্ভার বা মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা কম্পিউটারের রেকর্ড গায়েব করে দেয়া অসম্ভব কাজ না। যেহেতু ঐ ব্লকচেইনটাকে “ভেরিফাই” করার জন্য দুনিয়া বিস্তৃত আর কোনো নেটওয়ার্ক নেই। সূতরাং ব্লকচেইন জিনিসটাকে ডিসেন্ট্রালাইজ রাখতে অন্যান্যদের অংশগ্রহণ জরুরী। নয়ত সেটা সম্পূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারবে না। এখন ধরে নিলাম সরকার এই ভূমি মালিকানার রেকর্ডকে “মাইনিং” এ নিয়ে গেল যাতে যেকেউ হস্তান্তরগুলো ভেরিফাই করতে পারে। প্রক্রিয়াটা নাহয় প্রুফ অফ ওয়ার্ক (POW) না হয়ে প্রুফ অফ স্টেক (POS) হলো বা অন্যকিছু যেখানে বিটকয়েনের মত ম্যাসিভ স্কেলের কম্পিউটেশন অপচয়ের দরকার নাই। কিন্তু যাই হোক সেটাকে ফ্যাসিলিটেট করতে মাইনারদের একটা ইন্সেন্টিভ তো দিতে হবে। এখানে যদি কোনো টোকেন বা ক্রিপ্টো জড়িত না থাকে তবে সেই ইন্সেন্টিভটা কীভাবে দেয়া হবে?
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুটো আলাদা হলেও একটি অসম্পূর্ণ থাকলেও আরেকটি সম্পূর্ণ হবে না। যেমন একটি ব্যক্তি হাত-পা সবকিছু থাকলেও মাথা ছাড়া সে জীবিত থাকতে পারবে না তেমনি ব্লকচেইন থাকলেও ক্রিপ্টোকারেন্সি না থাকলে এটি কোন কাজে আসবে না। তাই আমি মনে করি ব্লকচেইন ক্রিপ্টোকারেন্সি ছাড়া বাবা অসম্ভব আবার ক্রিপ্টোকারেন্সি ছাড়া ব্লকচেইন বা অসম্ভব।
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
আপনি যথার্ত বলেছেন। ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুটি একে অপরের পরিপুরক। একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটি ভাবাই যায় না।
-
আপনি যে পোস্ট টা দিয়েছেন সেটা বিচার বিবেচনা করলে তা অবাস্তব কারণ যেমন মালাম স্যার যে উদাহরণটা দিয়েছে সেটার সাথে আমি একমত কারণ মানুষের মাথা বাদ দিলে জীবিত মানুষ পাওয়া যাবে না তাই ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুটির মধ্যে একটি বাদ দিয়ে অন্য একটি ভাবার চিন্তা ভাবনা করা যাবে না।
-
কোনোটাকে বাদ দিয়ে কোনোটা বিবেচনা করা যায় না যেমন মাথা বাদ দিয়ে শরীর বিবেচনা করা যায় না তেমনি ব্লকচেইন কে বাদ দিয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি কল্পনা করা যায় না। কেননা ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি পরস্পর জড়িত।
-
আপনি যে পোস্ট দিয়েছেন ভাই দুইটা একই জিনিস একটা বাদ দিয়ে অপরটি কখনো চলতে পারে না তাই একজন মানুষের মাথা বাদ দিলে বডি কখনো চেনা যাবে না। ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি একই জিনিস একটা বাদ দিলে অন্যটা কখনো কল্পনা করা যায় না।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে ব্লক চীনের সম্পর্ক মাছ আর পানির মতন একই ছাড়া আরেকটি কি চিন্তা করা যায়না কিন্তু কারো কথা চিন্তা করলে ব্লকচেইন অবশ্যই মনে রাখতে হবে।
-
মানুষের মাথা বাদ দিয়ে যেমন কোন জীবিত মানুষকে ভাবা যায়না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। আমরা জানি ক্রিপটোকারেন্সি মূলত হয় সেটা কয়ন না হয় সেটা টোকেন। তাই টোকেন বলুন আর কয়েন বলুন প্রত্যেকেই কিন্তু ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যাবহার করে টোকেন ক্রিয়েক করে। যেগুলো কয়েন সেগুলো নিজস্ব ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার আর যেগুলো টোকেন সেগুলো ইআরসি২০ বা ইথারিয়াম ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপটো বর্তমানে অসম্ভব।
ঠিক বলেছেন আপনি আমি আপনার সাথে একমত পোষন করলাম।খুবই সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন খুবই সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে দিয়েছেন। অনেক ভালো লাগলো।
-
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুইটাকে আলাদা করার বা রাখার ব্যাপারে কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তাভাবনা লিখে রাখছি। আমরা মোটামুটি জানি যে ব্লকচেইন হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড লেজার যেটা যেকোনো কিছুর মালিকানা, হস্তান্তর বা জেনুইনিটি নিশ্চিত করবে। সূতরাং পাব্লিক রেকর্ড, হেলথ রেকর্ড, জমির দলিল, সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে যেকোনো কিছু, যেটাতে নকল বা ধোঁকাবাজির চান্স আছে, সেটার জন্য একটা সমাধান হতে পারে ব্লকচেইন।
আলোচনার খাতিরে ধরে নেই আমরা বাংলাদেশের ভূমি মালিকানার সমস্ত কাগজ পত্র ডিজিটাইজ করে ফেললাম এবং এরপর থেকে জমি কেনাবেচা, লিজ ইত্যাদির সমস্ত রেকর্ড ব্লকচেইনে সংরক্ষণ করবো। এখন এই ব্লকচেইনটাকে হোস্ট করবে কে? সরকারের কোনো সার্ভার? বা ভূমি মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা পিসি? তাহলে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। একটা সার্ভার বা মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা কম্পিউটারের রেকর্ড গায়েব করে দেয়া অসম্ভব কাজ না। যেহেতু ঐ ব্লকচেইনটাকে “ভেরিফাই” করার জন্য দুনিয়া বিস্তৃত আর কোনো নেটওয়ার্ক নেই। সূতরাং ব্লকচেইন জিনিসটাকে ডিসেন্ট্রালাইজ রাখতে অন্যান্যদের অংশগ্রহণ জরুরী। নয়ত সেটা সম্পূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারবে না। এখন ধরে নিলাম সরকার এই ভূমি মালিকানার রেকর্ডকে “মাইনিং” এ নিয়ে গেল যাতে যেকেউ হস্তান্তরগুলো ভেরিফাই করতে পারে। প্রক্রিয়াটা নাহয় প্রুফ অফ ওয়ার্ক (POW) না হয়ে প্রুফ অফ স্টেক (POS) হলো বা অন্যকিছু যেখানে বিটকয়েনের মত ম্যাসিভ স্কেলের কম্পিউটেশন অপচয়ের দরকার নাই। কিন্তু যাই হোক সেটাকে ফ্যাসিলিটেট করতে মাইনারদের একটা ইন্সেন্টিভ তো দিতে হবে। এখানে যদি কোনো টোকেন বা ক্রিপ্টো জড়িত না থাকে তবে সেই ইন্সেন্টিভটা কীভাবে দেয়া হবে?
ভাইয়া আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনি ছোট মেম্বার হয়েও ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ভালো আলোচনা করেছেন। এ সম্পর্কে আমার ধারণা ছিল তারপরও আপনার পোস্ট পড়ে আরো ভাল ধারনা পেলাম। আমি মনে করি আপনার পোস্ট দেখে আমাদের জুনিয়র ভাইয়েরা ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অন্যরকম একটা ধারনা পাবেন। যা তাদের অনেক কাজে লাগবে। আশা করব ভবিষ্যতে আরও এমন পোস্ট করবেন যা থেকে আমাদের জুনিয়র ভাইয়েরা কিছু না কিছু শিখতে পারে।
-
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুইটাকে আলাদা করার বা রাখার ব্যাপারে কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তাভাবনা লিখে রাখছি। আমরা মোটামুটি জানি যে ব্লকচেইন হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড লেজার যেটা যেকোনো কিছুর মালিকানা, হস্তান্তর বা জেনুইনিটি নিশ্চিত করবে। সূতরাং পাব্লিক রেকর্ড, হেলথ রেকর্ড, জমির দলিল, সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে যেকোনো কিছু, যেটাতে নকল বা ধোঁকাবাজির চান্স আছে, সেটার জন্য একটা সমাধান হতে পারে ব্লকচেইন।
আলোচনার খাতিরে ধরে নেই আমরা বাংলাদেশের ভূমি মালিকানার সমস্ত কাগজ পত্র ডিজিটাইজ করে ফেললাম এবং এরপর থেকে জমি কেনাবেচা, লিজ ইত্যাদির সমস্ত রেকর্ড ব্লকচেইনে সংরক্ষণ করবো। এখন এই ব্লকচেইনটাকে হোস্ট করবে কে? সরকারের কোনো সার্ভার? বা ভূমি মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা পিসি? তাহলে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। একটা সার্ভার বা মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা কম্পিউটারের রেকর্ড গায়েব করে দেয়া অসম্ভব কাজ না। যেহেতু ঐ ব্লকচেইনটাকে “ভেরিফাই” করার জন্য দুনিয়া বিস্তৃত আর কোনো নেটওয়ার্ক নেই। সূতরাং ব্লকচেইন জিনিসটাকে ডিসেন্ট্রালাইজ রাখতে অন্যান্যদের অংশগ্রহণ জরুরী। নয়ত সেটা সম্পূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারবে না। এখন ধরে নিলাম সরকার এই ভূমি মালিকানার রেকর্ডকে “মাইনিং” এ নিয়ে গেল যাতে যেকেউ হস্তান্তরগুলো ভেরিফাই করতে পারে। প্রক্রিয়াটা নাহয় প্রুফ অফ ওয়ার্ক (POW) না হয়ে প্রুফ অফ স্টেক (POS) হলো বা অন্যকিছু যেখানে বিটকয়েনের মত ম্যাসিভ স্কেলের কম্পিউটেশন অপচয়ের দরকার নাই। কিন্তু যাই হোক সেটাকে ফ্যাসিলিটেট করতে মাইনারদের একটা ইন্সেন্টিভ তো দিতে হবে। এখানে যদি কোনো টোকেন বা ক্রিপ্টো জড়িত না থাকে তবে সেই ইন্সেন্টিভটা কীভাবে দেয়া হবে?
ভাই আমি মনে করি, ব্লকচেইন ও ক্রিপ্টো দুটো আলাদা আলাদা বিষয় হলেও এরা একে অপরের পরিপূরক। ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি কে ভাবাও যায় না। ক্রিপ্টোকারেন্সির সকল কিছু নিয়ন্ত্রণ রাখতে ব্লকচেইনের গুরুত্ব অপরিসীম যা বলে বুঝানো সম্ভব না।
-
বিটকয়েন সর্বপ্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সি। এবং বিটকয়েন ব্লকচেইন প্রযুক্তির প্রথম সদস্য। তাই বিটকয়েন ছাড়া কিপ্ত কারেন্সি মার্কেট কল্পনা করা অসম্ভব। আরো ব্লকচেইন ছাড়া বিটকয়েন লেনদেন অসম্ভব। অতি প্রথম থেকেই ব্লকচেইন এর মাধ্যমে বিটকয়েন লেনদেন করা হয়।
-
দুটি যদিও ভিন্ন জিনিস তবে কাজের সময় ক্রিপ্টো ব্লকচেইন এর সাথে জরিত। ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেনসি চলতে পারবে না। বলা যায় ব্লকচেইনের উপর ভর করে ক্রিপ্টো চলছে।
-
জীবনেও সম্ভব না ভাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি অচল।হার্ডডিক্স ছাড়া যেমন আপনি কম্পিউটার চালাতে পারবেন না তেমনি ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি চালানো অসম্ভব।তাই আমার মতে ব্লকচেইন কে বাদ দিলে ক্রিপ্টোকারেন্সি অস্তিত্ব কোন দিনও কল্পনা করা যায় না।
-
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুইটাকে আলাদা করার বা রাখার ব্যাপারে কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তাভাবনা লিখে রাখছি। আমরা মোটামুটি জানি যে ব্লকচেইন হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড লেজার যেটা যেকোনো কিছুর মালিকানা, হস্তান্তর বা জেনুইনিটি নিশ্চিত করবে। সূতরাং পাব্লিক রেকর্ড, হেলথ রেকর্ড, জমির দলিল, সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে যেকোনো কিছু, যেটাতে নকল বা ধোঁকাবাজির চান্স আছে, সেটার জন্য একটা সমাধান হতে পারে ব্লকচেইন।
আলোচনার খাতিরে ধরে নেই আমরা বাংলাদেশের ভূমি মালিকানার সমস্ত কাগজ পত্র ডিজিটাইজ করে ফেললাম এবং এরপর থেকে জমি কেনাবেচা, লিজ ইত্যাদির সমস্ত রেকর্ড ব্লকচেইনে সংরক্ষণ করবো। এখন এই ব্লকচেইনটাকে হোস্ট করবে কে? সরকারের কোনো সার্ভার? বা ভূমি মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা পিসি? তাহলে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। একটা সার্ভার বা মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা কম্পিউটারের রেকর্ড গায়েব করে দেয়া অসম্ভব কাজ না। যেহেতু ঐ ব্লকচেইনটাকে “ভেরিফাই” করার জন্য দুনিয়া বিস্তৃত আর কোনো নেটওয়ার্ক নেই। সূতরাং ব্লকচেইন জিনিসটাকে ডিসেন্ট্রালাইজ রাখতে অন্যান্যদের অংশগ্রহণ জরুরী। নয়ত সেটা সম্পূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারবে না। এখন ধরে নিলাম সরকার এই ভূমি মালিকানার রেকর্ডকে “মাইনিং” এ নিয়ে গেল যাতে যেকেউ হস্তান্তরগুলো ভেরিফাই করতে পারে। প্রক্রিয়াটা নাহয় প্রুফ অফ ওয়ার্ক (POW) না হয়ে প্রুফ অফ স্টেক (POS) হলো বা অন্যকিছু যেখানে বিটকয়েনের মত ম্যাসিভ স্কেলের কম্পিউটেশন অপচয়ের দরকার নাই। কিন্তু যাই হোক সেটাকে ফ্যাসিলিটেট করতে মাইনারদের একটা ইন্সেন্টিভ তো দিতে হবে। এখানে যদি কোনো টোকেন বা ক্রিপ্টো জড়িত না থাকে তবে সেই ইন্সেন্টিভটা কীভাবে দেয়া হবে?
আপনার মূল্যবান পোষ্ট এর জন্য আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই ধন্যবাদ জানাচ্ছি ব্লকচেইন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়ার জন্য আপনার পোস্টটি পড়ে আমি অনেক কিছু জানতে এবং বুঝতে পারলাম এবং এই সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে পারলাম ধন্যবাদ
-
আমি মনে করি ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি একে অন্যের পরিপূরক। একটিকে ছাড়া অন্যটি ভাবা মুশকিল। ব্লকচেইন ছাড়া কোন ক্রিপটোকে ভাবাই যায়না। ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি একেবারে অচল। দুটি যদিও ভিন্ন জিনিস তবে কাজের সময় ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি একে অন্যের সাথে একান্ত ভাবে জড়িত। যেহেতু ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি কাউকে ছাড়া কাউকে ভাবা যায় না তাই বলা যায় দুটোই একে অন্যের পরিপূরক।
-
বাংলাদেশে ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন পেলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা অনেক উন্নতি হবে। দেশের কিছু কতিপয় বেকার যুবক চাকরির সুযোগ পাবে। কারণ ব্লকচেইন স্পেসে প্রচুর লোক চাকরির সন্ধান ও সুযোগ্য হবে। তাই আমি মনে করি বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের জন্য ব্লকচেইন প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ।
-
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুইটাকে আলাদা করার বা রাখার ব্যাপারে কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তাভাবনা লিখে রাখছি। আমরা মোটামুটি জানি যে ব্লকচেইন হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড লেজার যেটা যেকোনো কিছুর মালিকানা, হস্তান্তর বা জেনুইনিটি নিশ্চিত করবে। সূতরাং পাব্লিক রেকর্ড, হেলথ রেকর্ড, জমির দলিল, সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে যেকোনো কিছু, যেটাতে নকল বা ধোঁকাবাজির চান্স আছে, সেটার জন্য একটা সমাধান হতে পারে ব্লকচেইন।
আলোচনার খাতিরে ধরে নেই আমরা বাংলাদেশের ভূমি মালিকানার সমস্ত কাগজ পত্র ডিজিটাইজ করে ফেললাম এবং এরপর থেকে জমি কেনাবেচা, লিজ ইত্যাদির সমস্ত রেকর্ড ব্লকচেইনে সংরক্ষণ করবো। এখন এই ব্লকচেইনটাকে হোস্ট করবে কে? সরকারের কোনো সার্ভার? বা ভূমি মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা পিসি? তাহলে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। একটা সার্ভার বা মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা কম্পিউটারের রেকর্ড গায়েব করে দেয়া অসম্ভব কাজ না। যেহেতু ঐ ব্লকচেইনটাকে “ভেরিফাই” করার জন্য দুনিয়া বিস্তৃত আর কোনো নেটওয়ার্ক নেই। সূতরাং ব্লকচেইন জিনিসটাকে ডিসেন্ট্রালাইজ রাখতে অন্যান্যদের অংশগ্রহণ জরুরী। নয়ত সেটা সম্পূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারবে না। এখন ধরে নিলাম সরকার এই ভূমি মালিকানার রেকর্ডকে “মাইনিং” এ নিয়ে গেল যাতে যেকেউ হস্তান্তরগুলো ভেরিফাই করতে পারে। প্রক্রিয়াটা নাহয় প্রুফ অফ ওয়ার্ক (POW) না হয়ে প্রুফ অফ স্টেক (POS) হলো বা অন্যকিছু যেখানে বিটকয়েনের মত ম্যাসিভ স্কেলের কম্পিউটেশন অপচয়ের দরকার নাই। কিন্তু যাই হোক সেটাকে ফ্যাসিলিটেট করতে মাইনারদের একটা ইন্সেন্টিভ তো দিতে হবে। এখানে যদি কোনো টোকেন বা ক্রিপ্টো জড়িত না থাকে তবে সেই ইন্সেন্টিভটা কীভাবে দেয়া হবে?
ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং block-cen এই দুটি একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটি ছাড়া আরেকটি কে ভাবা যায় না। বাংলাদেশের যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করা হবে তখন হয়তো বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি অনুমোদন পাবে। তবে আমার মনে হয় 2025 সালে সারা বিশ্বজুড়ে ব্লকচেইন প্রযুক্তি বিস্তৃত থাকবে।
-
আপনি যে পোস্ট দিয়েছেন ভাই দুইটা একই জিনিস একটা বাদ দিয়ে অপরটি কখনো চলতে পারে না তাই একজন মানুষের মাথা বাদ দিলে বডি কখনো চেনা যাবে না। ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি একই জিনিস একটা বাদ দিলে অন্যটা কখনো কল্পনা করা যায় না।
হ্যাঁ আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ব্লকচেইন একে অপরের পরিপূরক একটি ছাড়া আরেকটি কোনদিন কল্পনাও করা যাবে না ধন্যবাদ
-
আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে উন্নত পর্যায়ের মুদ্রাগুলো না থাকতে পারে তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি থাকবেই। বরাবরের মতো নতুন ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলোর আগমন ঘটবেই। এরইমধ্যে পুরাতন কিছু ক্রিপ্টোকারেন্সি সারা পৃথিবীব্যাপী জনপ্রিয় হবে।
-
ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট কল্পনাও করা যায় না । ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট একেবারে অচল বলে আমি মনে করি। এই দুটি জিনিস যদিও ভিন্ন তার পরেও লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্লকচেইন অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই ব্লকচেইন ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ভাবাই যায়না। আমাদের বাংলাদেশে যখন বিটকয়েন বৈধতা দেওয়া হবে তখন ব্লকচেইন প্রযুক্তি বৈধতা ঘোষণা করা হবে। যখন বাংলাদেশ আরও উন্নতির দিকে অগ্রসর হবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ব্লকচেইন দুটি গুরুত্বপূর্ণ লেনদেনের মাধ্যমে। লেনদেনের ক্ষেত্রে ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে একটি ছাড়া অপরটি অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। যেমন মানুষের মাথা এবং বডির সাথে যে সম্পর্ক। তদুপরি ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ব্লকচেইন এর সাথে তেমন সম্পর্ক। কারণ মানুষের মাথা বাদ দিলে যেমন বডি অস্তিত্ব থাকে না। তেমনি বডি বাদ দিলে মাথার অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। এজন্য বলা যায় ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ব্লকচেইন দুটি গুরুত্বপূর্ণ।
-
আমি ফর্মে নতুন তবে আমার জানা মতে ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুটি একে অপরের পরিপুরক। একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটি ভাবাই যায় না।