Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Malam90 on April 11, 2021, 02:42:08 AM
-
টেসলা তার বিক্রি হওয়া গাড়ির মূল্য বিটকমেয়েনে নেবে সেটি নিঃসন্দেহে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য সুখবর। ব্যক্তিগত জীবনেও লেনদেনে বিটকয়েন চলে এলে সেটিও নিশ্চয়ই এই ডিজিটাল মুদ্রার জন্য ভালোই হওয়ার কথা। কিন্তু তাই কি?
সাবেক সঙ্গিনীকে পিটিয়ে শারীরিকভাবে অক্ষম করে ফেলতে এবং মুখে এসিড ছুড়তে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে লোক ভাড়া করেছিলেন এক ব্যক্তি। এ কাজের জন্য ১২ হাজার ডলার দিয়েছিলেন তিনি বিটকয়েনের মাধ্যমে।
কিন্তু পুলিশ টের পেয়ে যাওয়ায় তা আর সম্ভব হয়নি।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বর্তমানে গৃহবন্দী অবস্থায় রয়েছেন। ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষ এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অপরাধ এজেন্সি খুঁজে বের করেছে তাকে। আক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা নারীরও কোনো ক্ষতি হয়নি। এদিকে, আক্রমণের জন্য যাকে অর্থ দেওয়া হয়েছিল, তাকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
“গোটা ঘটনাটিকে আধুনিক রোমাঞ্চ প্লট বলা যায়।” – এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ইতালির ‘পোস্টাল অ্যান্ড কমিউনিকেশন পুলিশ’।
পুলিশের বরাতে জানা গেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির বসবাস লমবার্ডি এলাকার দক্ষিণাঞ্চলে, বয়স ৪০ বছর, পেশায় আইটি বিশেষজ্ঞ। ২০২০ সালের জুলাইয়ে সঙ্গিনীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় তার। এর কয়েক মাস পরে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে একজনকে খুঁজে বের করেন সঙ্গিনীর মুখে এসিড ছুড়ে মারা এবং পিটিয়ে শিরদাঁড়া ভেঙে পক্ষাঘাতগ্রস্থ করে ফেলার জন্য।
পুলিশ বলছে, আক্রমণকারীকে গোটা অর্থ কয়েক ভাগে দেন তিনি। প্রথম চার ধাপে অর্থ দেওয়ার পরও সঙ্গিনীর সঙ্গে যোগাযোগ থামাননি ওই ব্যক্তি। উল্টো এ সময়টিতে তাকে ফুল এবং বার্তা পাঠিয়েছেন।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানাতে লেখা রয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি গোটা আক্রমণটিকে ছিনতাইয়ের রূপ দিতে চেয়েছিলেন।
প্রায় দুই বছর ওই নারীর সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি। বিবিসি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, সাবেক সঙ্গিনীর বাসার ঠিকানা এবং ফেইসবুক প্রোফাইল আক্রমণকারীকে দিয়েছেন তিনি।
ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষ বলছে, ফেব্রুয়ারিতে অন্য এক ইউরোপিয়ান দেশের পুলিশের হাতে আসে আক্রমণকারীকে পাঠানো বার্তা। পরে এ বিষয়ে ইতালীয় কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ওই দেশের পুলিশ।
আক্রমণকারী নিয়োগ দিতে গোপনতা নির্ভর সফটওয়্যার টর নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি।
ইউরোপিয়ান অপরাধ দমন এজেন্সি ‘ইউরোপোল’ বলছে, “জরুরি এবং জটিল এক ক্রিপ্টো বিশ্লেষণের মাধ্যমে” ইতালিনির্ভর বিটকয়েন সেবাদাতাকে “খুঁজে বের করা এবং পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়।” পরে ওই ক্রিপ্টো-কারেন্সি সেবাদাতার কাছ থেকে বিস্তারিত আরও তথ্য জানতে পারে ইতালিয়ান পুলিশ।
ইতালির গণমাধ্যম বলছে, অভিযুক্তের মিলানে অবস্থিত বাড়িতে ফেব্রুয়ারির শেষে তল্লাশি চালায় পুলিশ। ওই সময় অবশ্য অভিযুক্ত ব্যক্তি দাবি করেন, তিনি আক্রমণকারীকে আক্রমণ করতে মানা করেছেন।
অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ‘চরম মাত্রার হয়রানি এবং ব্যক্তিগত আঘাত চেষ্টা’র অভিযোগ আনা হয়েছে। সূত্র: বিডিনিউজি২৪
(https://bangla.bdnews24.com/tech/article1878528.bdnews)
-
টেসলা তার বিক্রি হওয়া গাড়ির মূল্য বিটকমেয়েনে নেবে সেটি নিঃসন্দেহে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য সুখবর। ব্যক্তিগত জীবনেও লেনদেনে বিটকয়েন চলে এলে সেটিও নিশ্চয়ই এই ডিজিটাল মুদ্রার জন্য ভালোই হওয়ার কথা। কিন্তু তাই কি?
সাবেক সঙ্গিনীকে পিটিয়ে শারীরিকভাবে অক্ষম করে ফেলতে এবং মুখে এসিড ছুড়তে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে লোক ভাড়া করেছিলেন এক ব্যক্তি। এ কাজের জন্য ১২ হাজার ডলার দিয়েছিলেন তিনি বিটকয়েনের মাধ্যমে।
কিন্তু পুলিশ টের পেয়ে যাওয়ায় তা আর সম্ভব হয়নি।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বর্তমানে গৃহবন্দী অবস্থায় রয়েছেন। ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষ এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অপরাধ এজেন্সি খুঁজে বের করেছে তাকে। আক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা নারীরও কোনো ক্ষতি হয়নি। এদিকে, আক্রমণের জন্য যাকে অর্থ দেওয়া হয়েছিল, তাকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
“গোটা ঘটনাটিকে আধুনিক রোমাঞ্চ প্লট বলা যায়।” – এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ইতালির ‘পোস্টাল অ্যান্ড কমিউনিকেশন পুলিশ’।
পুলিশের বরাতে জানা গেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির বসবাস লমবার্ডি এলাকার দক্ষিণাঞ্চলে, বয়স ৪০ বছর, পেশায় আইটি বিশেষজ্ঞ। ২০২০ সালের জুলাইয়ে সঙ্গিনীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় তার। এর কয়েক মাস পরে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে একজনকে খুঁজে বের করেন সঙ্গিনীর মুখে এসিড ছুড়ে মারা এবং পিটিয়ে শিরদাঁড়া ভেঙে পক্ষাঘাতগ্রস্থ করে ফেলার জন্য।
পুলিশ বলছে, আক্রমণকারীকে গোটা অর্থ কয়েক ভাগে দেন তিনি। প্রথম চার ধাপে অর্থ দেওয়ার পরও সঙ্গিনীর সঙ্গে যোগাযোগ থামাননি ওই ব্যক্তি। উল্টো এ সময়টিতে তাকে ফুল এবং বার্তা পাঠিয়েছেন।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানাতে লেখা রয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি গোটা আক্রমণটিকে ছিনতাইয়ের রূপ দিতে চেয়েছিলেন।
প্রায় দুই বছর ওই নারীর সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি। বিবিসি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, সাবেক সঙ্গিনীর বাসার ঠিকানা এবং ফেইসবুক প্রোফাইল আক্রমণকারীকে দিয়েছেন তিনি।
ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষ বলছে, ফেব্রুয়ারিতে অন্য এক ইউরোপিয়ান দেশের পুলিশের হাতে আসে আক্রমণকারীকে পাঠানো বার্তা। পরে এ বিষয়ে ইতালীয় কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ওই দেশের পুলিশ।
আক্রমণকারী নিয়োগ দিতে গোপনতা নির্ভর সফটওয়্যার টর নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি।
ইউরোপিয়ান অপরাধ দমন এজেন্সি ‘ইউরোপোল’ বলছে, “জরুরি এবং জটিল এক ক্রিপ্টো বিশ্লেষণের মাধ্যমে” ইতালিনির্ভর বিটকয়েন সেবাদাতাকে “খুঁজে বের করা এবং পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়।” পরে ওই ক্রিপ্টো-কারেন্সি সেবাদাতার কাছ থেকে বিস্তারিত আরও তথ্য জানতে পারে ইতালিয়ান পুলিশ।
ইতালির গণমাধ্যম বলছে, অভিযুক্তের মিলানে অবস্থিত বাড়িতে ফেব্রুয়ারির শেষে তল্লাশি চালায় পুলিশ। ওই সময় অবশ্য অভিযুক্ত ব্যক্তি দাবি করেন, তিনি আক্রমণকারীকে আক্রমণ করতে মানা করেছেন।
অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ‘চরম মাত্রার হয়রানি এবং ব্যক্তিগত আঘাত চেষ্টা’র অভিযোগ আনা হয়েছে। সূত্র: বিডিনিউজি২৪
(https://bangla.bdnews24.com/tech/article1878528.bdnews)
এরকম ঘটনা এখন অহরহ ঘটছে। আপনার উল্লেখিত ঘটনাটি বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর পেছনে ব্যতিক্রমী প্রভাব ফেলতে পারে। সাবেক সঙ্গিনীকে পিটিয়ে শারীরিকভাবে অক্ষম করা এবং তার মুখে এসিড ছুড়ে মারতে লোক ভাড়া করা এবং সে কাজের জন্যডলার পেমেন্ট করেছিলেন বিটকয়েনের মাধ্যমে। গোটা বিশ্বের মানুষ এখন ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। কিন্তু এরকম নিন্দনীয় ঘটনা ঘটলে মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে ক্রমান্বয়ে দূরে সরে যেতে থাকবে।
-
টেসলা তার বিক্রি হওয়া গাড়ির মূল্য বিটকমেয়েনে নেবে সেটি নিঃসন্দেহে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য সুখবর। ব্যক্তিগত জীবনেও লেনদেনে বিটকয়েন চলে এলে সেটিও নিশ্চয়ই এই ডিজিটাল মুদ্রার জন্য ভালোই হওয়ার কথা। কিন্তু তাই কি?
সাবেক সঙ্গিনীকে পিটিয়ে শারীরিকভাবে অক্ষম করে ফেলতে এবং মুখে এসিড ছুড়তে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে লোক ভাড়া করেছিলেন এক ব্যক্তি। এ কাজের জন্য ১২ হাজার ডলার দিয়েছিলেন তিনি বিটকয়েনের মাধ্যমে।
কিন্তু পুলিশ টের পেয়ে যাওয়ায় তা আর সম্ভব হয়নি।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বর্তমানে গৃহবন্দী অবস্থায় রয়েছেন। ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষ এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অপরাধ এজেন্সি খুঁজে বের করেছে তাকে। আক্রমণের ঝুঁকিতে থাকা নারীরও কোনো ক্ষতি হয়নি। এদিকে, আক্রমণের জন্য যাকে অর্থ দেওয়া হয়েছিল, তাকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
“গোটা ঘটনাটিকে আধুনিক রোমাঞ্চ প্লট বলা যায়।” – এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ইতালির ‘পোস্টাল অ্যান্ড কমিউনিকেশন পুলিশ’।
পুলিশের বরাতে জানা গেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির বসবাস লমবার্ডি এলাকার দক্ষিণাঞ্চলে, বয়স ৪০ বছর, পেশায় আইটি বিশেষজ্ঞ। ২০২০ সালের জুলাইয়ে সঙ্গিনীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় তার। এর কয়েক মাস পরে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে একজনকে খুঁজে বের করেন সঙ্গিনীর মুখে এসিড ছুড়ে মারা এবং পিটিয়ে শিরদাঁড়া ভেঙে পক্ষাঘাতগ্রস্থ করে ফেলার জন্য।
পুলিশ বলছে, আক্রমণকারীকে গোটা অর্থ কয়েক ভাগে দেন তিনি। প্রথম চার ধাপে অর্থ দেওয়ার পরও সঙ্গিনীর সঙ্গে যোগাযোগ থামাননি ওই ব্যক্তি। উল্টো এ সময়টিতে তাকে ফুল এবং বার্তা পাঠিয়েছেন।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানাতে লেখা রয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি গোটা আক্রমণটিকে ছিনতাইয়ের রূপ দিতে চেয়েছিলেন।
প্রায় দুই বছর ওই নারীর সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি। বিবিসি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, সাবেক সঙ্গিনীর বাসার ঠিকানা এবং ফেইসবুক প্রোফাইল আক্রমণকারীকে দিয়েছেন তিনি।
ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষ বলছে, ফেব্রুয়ারিতে অন্য এক ইউরোপিয়ান দেশের পুলিশের হাতে আসে আক্রমণকারীকে পাঠানো বার্তা। পরে এ বিষয়ে ইতালীয় কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ওই দেশের পুলিশ।
আক্রমণকারী নিয়োগ দিতে গোপনতা নির্ভর সফটওয়্যার টর নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি।
ইউরোপিয়ান অপরাধ দমন এজেন্সি ‘ইউরোপোল’ বলছে, “জরুরি এবং জটিল এক ক্রিপ্টো বিশ্লেষণের মাধ্যমে” ইতালিনির্ভর বিটকয়েন সেবাদাতাকে “খুঁজে বের করা এবং পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়।” পরে ওই ক্রিপ্টো-কারেন্সি সেবাদাতার কাছ থেকে বিস্তারিত আরও তথ্য জানতে পারে ইতালিয়ান পুলিশ।
ইতালির গণমাধ্যম বলছে, অভিযুক্তের মিলানে অবস্থিত বাড়িতে ফেব্রুয়ারির শেষে তল্লাশি চালায় পুলিশ। ওই সময় অবশ্য অভিযুক্ত ব্যক্তি দাবি করেন, তিনি আক্রমণকারীকে আক্রমণ করতে মানা করেছেন।
অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ‘চরম মাত্রার হয়রানি এবং ব্যক্তিগত আঘাত চেষ্টা’র অভিযোগ আনা হয়েছে। সূত্র: বিডিনিউজি২৪
(https://bangla.bdnews24.com/tech/article1878528.bdnews)
এজন্যই হয়তো বাংলাদেশে বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি কারণ বিটকয়েন লেনদেনকারী শনাক্ত করা যায় না ।আর এজন্যই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড অধিকাংশই বেড়ে যাবে। সব দিক চিন্তা করলে বিটকয়েন এর ভাল এবং মন্দ দুটো দিক রয়েছে। তবে আমার মনে হয় দেশের উন্নতির কথা ভেবে বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। ভার্চুয়াল জগতে এরকম ঘটনা প্রায়ই ঘটে থাকে।
-
আমি আপনার এরকম একটি মূল্যবান পোস্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম যে বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধ কার্যক্রম সম্পন্ন হচ্ছে।যা ভবিষ্যতে আরো বাড়বে বলে আমরা মনে করছি।তাই আমাদের উচিত আমরা সবাই যেনো এই বিষয়ে সচেতন হই।কেননা এই রকম বিষয়গুলো যখন ঘটতে থাকে,তখন তাড়াতাড়ি এইগুলো সরকার এর নজরে পড়ে যাবে বলে আমি মনে করি।
-
বর্তমানে বিটকয়েন যেমন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ঠিক তেমনি অপরাধমূলক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিটকয়েনের সিকিউরিটি সিস্টেম অনেক শক্তিশালী বলে অধিকাংশ অপরাধীরা এই পন্থা অবলম্বন করে থাকে।
নিজের জীবনসঙ্গিনীকে মুখে এসিড মারার জন্য এবং শারীরিকভাবে অক্ষম করার জন্য বিটকয়েন ব্যবহার করে লোক ভাড়া করেছিল। আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। আর এরকম ঘটনা ঘটতে থাকলে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ হওয়ার আশা আমাদের ছেড়ে দিতে হবে।
-
প্রতিটি জিনিসেরই ভালো এবং খারাপ দুটি দিক আছে। বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোতে সব চেয়ে জনপ্রিয় ও মূল্যবান একটি কয়েন। এর মাধ্যমে যেমন ভালো কাজ হয়, তেমনি কিছু মানুষ এর অপব্যবহার করে থাকে। কিছু মানুষ খারাপ কাজে ব্যবহার করে থাকে বিটকয়েনকে। আর এর প্রভাব অনেকটা সাধারণ ইউজারদের উপর পরে।
-
আমি মনে করি প্রতিটি কিছুর ভালো এবং মন্দ দুটো সাইট থাকে এবং বিটকয়েন ও এর বাহিরে নয়। তাই আমাদের এটা নিয়ে এত দুঃচিন্তা করার কিছু নাই। যেহেতু এটার চাহিদা দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই এটার বিভিন্ন রকম ব্যবহার হবে এটা স্বাভাবিক তবে তার মানে এই নয় যে এটা থেকে সবাই দূরে সরে যাবে , টাকা নিয়ে ও তো সবসময় বিভিন্ন রকমের দুনীতি হয়, মানুষ এটাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে তাই আর কয়েকদিন পর বিটকয়েনেও এই রকম ব্যাপারগুলো অভ্যস্ত হয়ে যাবে।
-
বিটকয়েন একটি জনপ্রিয় কয়েন যাকে ক্রিপোকারেন্সির রাজা বলা হয়। এখকার যুগে বিটকয়েনের অনেক জনপ্রিয়তা বেড়েছে এবং তার সাথে সাথে অপরাধ মূলক কাজও বিটকয়েনের দ্বারা একটু বেশি হচ্ছে। প্রত্যেকটি জিনিসেরই ভালো এবং খারাপ দুইটা দিক রয়েছে এখন আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ করবে না শুধু খারাপটি দেখেই ভালো গুণগুলো আর চোখে পড়বেনা সরকারের।
-
প্রতিটা জিনিস এর ভালো খারাপ দুটো দিকেই থাকে। বিটকয়েনের যেমন ভালো কাজের দিক রয়েছে তেমনি আবার কিছু মানুষের অপব্যবহারও হচ্ছে। কিছু মানুষ এটিকে খারাপ ভাবে ব্যবহার করছে। আমাদের খারাপ গুণ গুলোর দিকে লক্ষ্য না করে ভালো গুনগুলোর দিকে লক্ষ্য করতে হবে। কিন্তু আমাদের দেশের সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করে না কারণ এটিকে খারাপ গুণ হিসাবে দেখেন। আমি মনে করব যে এটিকে ভালো গুণ হিসাবে দেখা উচিত।