Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Psycho on November 02, 2020, 04:37:22 AM
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
-
সুবিধা অসুবিধার গুলোর সাথে একমত। সুবিধা আরো আছে-এখানে কোন মধ্যস্বত্তভোগী থাকেনা, ট্রানজেকশন ফি অনেক কম। ট্রানজেকশনে ছিনতাইয়ের কবলে পড়তে হয়না কারণ এটা সম্পূর্ণ অনলাইন ট্রানজেকশন। মূল্য অস্থিতিশীল এটা কোন ব্যপার নয়। সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট হয়েছে। পজিটিভ কারমা রইলো।
-
সুবিধা অসুবিধার গুলোর সাথে একমত। সুবিধা আরো আছে-এখানে কোন মধ্যস্বত্তভোগী থাকেনা, ট্রানজেকশন ফি অনেক কম। ট্রানজেকশনে ছিনতাইয়ের কবলে পড়তে হয়না কারণ এটা সম্পূর্ণ অনলাইন ট্রানজেকশন। মূল্য অস্থিতিশীল এটা কোন ব্যপার নয়। সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট হয়েছে। পজিটিভ কারমা রইলো।
আপনাদের মত কিছু সিনিয়র ভাইদের জন্য আমরা পোস্ট করতে আরও উৎসাহিত হই। আপনারা যদি আমাদেরকে একটু সাপোর্ট দেন তাহলে আমাদের অনেক ভালো লাগে মনের মধ্যে একটা খুশি ভাব আসে। কিছুদিন ধরে আমি দেখতে পারছি বেশি টপিক তৈরি হচ্ছে না। তার জন্য আমি বলতে চাই আমাদের সিনিয়র ভাই যতগুলো আছে আপনারা সবাই টপিক তৈরি করুন। যাতে করে আমরা নতুন কোনো কিছু শিখতে পারি। শেখার কোন শেষ নেই।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আমি বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে জানতে পারলাম এবং অনেক কিছু শিখতে পারলাম।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আমি বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে জানতে পারলাম এবং অনেক কিছু শিখতে পারলাম।
বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে শেখার কোন শেষ নেই। একটা বিষয় সম্পর্কে যদি আপনি ভালো করে খোঁজ খবর নেন তাহলে ওই বিষয়ে সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমি মনে করি যে কোন বিষয়ের উপর ভালো করে রিসার্জ করলে এ বিষয়ে খুটিনাটি যা আছে সবগুলো বেরিয়ে পড়ে এবং অনেক কিছু শেখা যায়।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনি বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ টপিক শেয়ার করেছেন। বিটকয়েনের অনেক জনপ্রিয়তা থাকলেও, এর যেমন অনেক সুবিধা রয়েছে তেমন কিছু অসুবিধাও রয়েছে। আমার মতে বিটকয়েনের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো- বিটকয়েন ওয়ালেট হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে তার পুনরায় ফিরে পাওয়া সম্ভব না। যাই হোক সুবিধা অসুবিধা গুলো খুব সুন্দর ভাবে আপনি তুলে ধরেছেন। এতে আর বলার কিছু নেই। আশা করি এই পোস্ট টা জুনিয়র ভাইদের জন্য অনেক হেল্পফুল হবে, যদি তারা মনোযোগ দিয়ে পড়ে তো।
-
সুবিধা অসুবিধার গুলোর সাথে একমত। সুবিধা আরো আছে-এখানে কোন মধ্যস্বত্তভোগী থাকেনা, ট্রানজেকশন ফি অনেক কম। ট্রানজেকশনে ছিনতাইয়ের কবলে পড়তে হয়না কারণ এটা সম্পূর্ণ অনলাইন ট্রানজেকশন। মূল্য অস্থিতিশীল এটা কোন ব্যপার নয়। সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট হয়েছে। পজিটিভ কারমা রইলো।
সঠিক কথা বলেছেনএছাড়াও আরো অন্যান্য সুবিধা রয়েছে আপনি আইডির লিংক পাঠাতে পারবেন । এ ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
-
খুব চমৎকার তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট, বিটকয়েন বিংশ শতাব্দীর বিস্ময়কর আবিষ্কার। এটার যেমন অনেক উপকারিতা আছে তেমনিভাব কিছু খারাপ দিক ও আছে। আর এগুলো সুন্দর করে তুলে ধরেছেন এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। অনেক কিছু শিখতে পারলাম। প্রায় সব কিছুরই সুবিধা অসুবিধা দুইটা দিকই থাকে তবে বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা সত্ত্বেও এটি বিশ্ব অর্থ ব্যবস্থার অনেক পরিবর্তন সাধন করে সমগ্র অর্থ ব্যবস্থায় একটা গতি সঞ্চার করেছে এটা মানতেই হবে।সুবিধা অসুবিধা থাকবেই এর মধ্যেই বিটকয়েনে আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে এবং অর্থ ব্যবস্থাকে আরো অধিকতর সহজ করে তুলবে আমাদের মাঝে এই আশা করি।
-
সুবিধা অসুবিধার গুলোর সাথে একমত। সুবিধা আরো আছে-এখানে কোন মধ্যস্বত্তভোগী থাকেনা, ট্রানজেকশন ফি অনেক কম। ট্রানজেকশনে ছিনতাইয়ের কবলে পড়তে হয়না কারণ এটা সম্পূর্ণ অনলাইন ট্রানজেকশন। মূল্য অস্থিতিশীল এটা কোন ব্যপার নয়। সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট হয়েছে। পজিটিভ কারমা রইলো।
সঠিক কথা বলেছেনএছাড়াও আরো অন্যান্য সুবিধা রয়েছে আপনি আইডির লিংক পাঠাতে পারবেন । এ ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার পোস্টটির মানে কিছুই বুঝলাম না। আইডির লিংক পাঠাতে পারবেন মানে কোন আইডি লিংকের কথা বলছেন বুঝতে পারলাম না। একটু ক্লিয়ার করে বলবেন।
-
সুবিধা অসুবিধার গুলোর সাথে একমত। সুবিধা আরো আছে-এখানে কোন মধ্যস্বত্তভোগী থাকেনা, ট্রানজেকশন ফি অনেক কম। ট্রানজেকশনে ছিনতাইয়ের কবলে পড়তে হয়না কারণ এটা সম্পূর্ণ অনলাইন ট্রানজেকশন। মূল্য অস্থিতিশীল এটা কোন ব্যপার নয়। সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট হয়েছে। পজিটিভ কারমা রইলো।
সঠিক কথা বলেছেনএছাড়াও আরো অন্যান্য সুবিধা রয়েছে আপনি আইডির লিংক পাঠাতে পারবেন । এ ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার পোস্টটির মানে কিছুই বুঝলাম না। আইডির লিংক পাঠাতে পারবেন মানে কোন আইডি লিংকের কথা বলছেন বুঝতে পারলাম না। একটু ক্লিয়ার করে বলবেন।
এখানে আইডি বলতে সম্ভবত উনি বুঝিয়েছেন ট্রানজেকশন হ্যাশ আইডি। যেটা দ্বারা কোন ট্রানজেকশন কোন অবস্থায় আছে, কত ব্লক কনফার্ম হয়েছে, কত বিটিসি সেন্ড হয়েছে, সেই আইডিতে কতটুকু বিটিসি আছে-এসব তথ্য দেখা যায়।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আসলে সুবিধা অসুবিধা সবজায়গাতেই থাকবে চীরদিনই থেকে এসেছে কিন্তু আমরা কোন কাজে এটাকে ব্যবহার করতেছি সেটাই হলো বড় বিষয়। হ্যাঁ বিটকয়েন এর আলোচ্য সুবিধা অসুবিধার ব্যাপারে আমি একমত তবে এটা যেহেতু অনলাইন মাধ্যম এবং এখান হ্যাকিং হবার সম্ভাবনা সবসময় থেকে যায় যা খুবই টেনশনের।
ধন্যবাদ.
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আপনার এই পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। বর্তমানে যে অবস্থা তার সাথে পুরোপুরি আপনার পোস্টের সাথে মিল রয়েছে। এত সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
-
বিটকয়েনের সুবিধা অসুবিধা বিষয়ে আপনি যে অসাধারণ পোস্ট তার সাথে আমি একমত। আপনার এই পোস্ট থেকে নতুন ইউজারা বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারবে। বিটকয়েনের আরেকটি সুবিধা হল বর্তমান করোনা মহামারীতে কাগজের টাকা লেনদেন অনেক ঝুঁকিপূর্ণ বিটকয়েন লেনদেনের মাধ্যমে করনার ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব।
-
সুবিধা যেমন আছে সেই সাথে এর অসুবিধাও কম নয়। সুবিধা গুলোত মুটামুটি আমরা অনেকেই জানি কিন্তু এর পেছনে যে অসুবিধা আছে সেুগুলোও কম নয়। যেমন আজকাল দেখা যায় আমাদের দেশেও বিটকয়েনের মাধম্যে অপহরণকারীরা চাদা দাবি করে। বিভন্ন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে এটি বাবহার হচ্ছে। বটকয়েন ট্রানজেকশন একটু ভুল হলে কিছুই করার থাকে না। অন্য ওয়ালেটে চলে গেলে কোন ভাবেই তা আর ফিরে আনা সম্ভব না। কেউ কাউকে আইডেনটি ফাই করতে পারবে না। সবসময় অধিক সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আপনার এই টপিক পরে জানতে পেরেছি বিটকয়েন এর সুবিধা অসুবিধা গুলো। এভাবে টপিক দিলে অবশ্যই আমাদের মত ছোট জুনিয়ররা অনেক কিছু শিখতে পারবে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রো।
-
বিটকয়েন একটি ডিজিটাল কারেন্সি। যার যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধা ও রয়েছে। বিটকয়েনের মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে টাকা যে কোন প্রান্তে পাঠানো যায়। বিটকয়েন ওয়ালেটে কোন নির্ধারিত নেই। যত ইচ্ছে ফান্ড রাখা যায়। যে কোন সময় চাইলে এটি ক্যাশে রুপান্তর করা যায়। সুবিধা যেমন আছে তেমন অসুবিধা ও রয়েছে। অনেক এ ব্লাক মানির পরিবর্তে এটি ব্যাবহার করে থাকে। বিটকয়েন ট্রানজেকশান, ফান্ড সংরক্ষনে সরকার কোনো রাজস্ব পায় না। এর কারণ সরকার এর খোজ ই পায় না।
-
সুবিধা অসুবিধার গুলোর সাথে একমত। সুবিধা আরো আছে-এখানে কোন মধ্যস্বত্তভোগী থাকেনা, ট্রানজেকশন ফি অনেক কম। ট্রানজেকশনে ছিনতাইয়ের কবলে পড়তে হয়না কারণ এটা সম্পূর্ণ অনলাইন ট্রানজেকশন। মূল্য অস্থিতিশীল এটা কোন ব্যপার নয়। সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট হয়েছে। পজিটিভ কারমা রইলো।
সঠিক কথা বলেছেনএছাড়াও আরো অন্যান্য সুবিধা রয়েছে আপনি আইডির লিংক পাঠাতে পারবেন । এ ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার পোস্টটির মানে কিছুই বুঝলাম না। আইডির লিংক পাঠাতে পারবেন মানে কোন আইডি লিংকের কথা বলছেন বুঝতে পারলাম না। একটু ক্লিয়ার করে বলবেন।
এখানে আইডি বলতে সম্ভবত উনি বুঝিয়েছেন ট্রানজেকশন হ্যাশ আইডি। যেটা দ্বারা কোন ট্রানজেকশন কোন অবস্থায় আছে, কত ব্লক কনফার্ম হয়েছে, কত বিটিসি সেন্ড হয়েছে, সেই আইডিতে কতটুকু বিটিসি আছে-এসব তথ্য দেখা যায়।
তিনি যদি ট্রানজেকশন হ্যাশ এইটা লিখে দিতেন তাহলে আর কোন সমস্যা ছিল না আমার। আমি বুঝতে পারতাম। কিন্তু তিনি শুধু আইডির নাম বলেছে তার জন্য বুঝতে পারেনি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বুঝিয়ে বলার জন্য। আপনার জন্য + 1 কারমা রইল। এভাবে সবার পাশে থাকবেন।
-
বিটকয়েন একটি ডিজিটাল কারেন্সি। যার যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধা ও রয়েছে। বিটকয়েনের মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে টাকা যে কোন প্রান্তে পাঠানো যায়। বিটকয়েন ওয়ালেটে কোন নির্ধারিত নেই। যত ইচ্ছে ফান্ড রাখা যায়। যে কোন সময় চাইলে এটি ক্যাশে রুপান্তর করা যায়। সুবিধা যেমন আছে তেমন অসুবিধা ও রয়েছে। অনেক এ ব্লাক মানির পরিবর্তে এটি ব্যাবহার করে থাকে। বিটকয়েন ট্রানজেকশান, ফান্ড সংরক্ষনে সরকার কোনো রাজস্ব পায় না। এর কারণ সরকার এর খোজ ই পায় না।
বিটকয়েন হল একটি মুক্ত কারেন্সি যা কারো কথা মত চলে না যার কোন আদেশ-নির্দেশ নাই। এটাকে সবাই সবার ইচ্ছামতো ব্যবহার করতে পারে। কেউ ভালো কাজে ব্যবহার করে আবার কেউ খারাপ কাজে ব্যবহার করে। ক্রিপ্টোকারেন্সি চলেই বিশ্বাসের উপর। বিশ্বাস ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি তে চলা অসম্ভব।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আসলে সুবিধা অসুবিধা সবজায়গাতেই থাকবে চীরদিনই থেকে এসেছে কিন্তু আমরা কোন কাজে এটাকে ব্যবহার করতেছি সেটাই হলো বড় বিষয়। হ্যাঁ বিটকয়েন এর আলোচ্য সুবিধা অসুবিধার ব্যাপারে আমি একমত তবে এটা যেহেতু অনলাইন মাধ্যম এবং এখান হ্যাকিং হবার সম্ভাবনা সবসময় থেকে যায় যা খুবই টেনশনের।
ধন্যবাদ.
হ্যাঁ সুবিধা-অসুবিধা সব কিছুরই আছে। এটা সারা জীবন থাকবে। আপনি এটা কিভাবে ব্যবহার করছেন কোন কাজে ব্যবহার করছে এটাই আপনার মূল বিষয়। ইতিমধ্যে অনেকবার বিটকয়েন হ্যাকিং এর আওতায় পড়েছিল। বেশি টেনশন এখন হ্যাকিং নিয়ে।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে বিটকয়েন এর সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে নতুন নতুন ইউজার যারা আছে তারা অবশ্যই এ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। এ ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
-
আপনি যে সুবিধাগুলো তুলে ধরেছেন তার সাথে আমি একমত এবং এছাড়াও আরো কিছু সুবিধা আছে যা আপনি তুলে ধরেন নাই। আপনার আমার মধ্যে লেনদেন চললে তৃতীয় কোনো ব্যক্তি এখানে থাকেনা যা আমি আর আপনি জেনে থাকি এটা হল লেনদেনের একটা সুবিধা।
-
যার সুবিধা আছে তার কিন্তু অসুবিধা আছে। বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধাগুলো আপনি অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন।যেমন আপনি বিটকয়েন কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে লক্ষ লক্ষ ডলার এক ওয়ালেট থেকে আরেক ওয়ালেটে ট্রানস্ফার করতে পারবেন মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে। সেখানে কোনো ঝুঁকি থাকে না। কিন্তু যদি একটু ভুল হয়ে যায় তাহলে কিন্তু আপনি কোনদিনও এর ক্ষতিপূরণ দিতে পারবেন না। তাই সুবিধাও আছে অসুবিধা কিন্তু আছে।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোষ্ট করার জন্য। পোস্টের মাধ্যমে আপনি বুঝিয়ে বলেছেন বিটকয়েন এর সুবিধা অসুবিধা। পোস্টটি থেকে অনেকে উপকৃত হলাম। আমার মত অনেক জুনিয়র মেম্বাররা আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হবে। অনেক তথ্যবহুল পোস্ট করেছেন আপনি। এরকম পোস্ট করবেন যাতে করে আমাদের জুনিয়র মেম্বাররা কিছু শিখতে পারি।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বিটকয়েনের সুবিধা ও অসুবিধা তুলে ধরেছেন। আপনার পোস্টটি অনেক ভালো লাগলো আসলে সব জিনিসেরই দুটো জিনিস থাকে একটি সুবিধা অন্যটি অসুবিধা আপনি তার দুটো বিষয় খুব সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। এই পোস্টটি দেখে অনেকেই এ সম্পর্কে ধারণা দিতে পারবে। আমিও আপনার পোস্টটি পড়ে সাকসেস। আমি বিটকয়েনের অসুবিধা সম্পর্কে তেমন কিছু জানতাম না সেটা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পেরেছি।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধার কথা উল্লেখ করেছেন। বিটকয়েনের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধা রয়েছে। আমার মতে এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল একটি মুহূর্তে লেনদেন করা যায়।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
বিটকয়েনের অনেক সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধা আছে যে তথ্য গুলো আপনি চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন। বিটকয়েনের সুবিধা অসুবিধার মধ্যেই আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে এটা আমাদের একমাত্র চাওয়া।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
ভাই আপনার এই ধরনের তথ্যবহুল পোস্ট আমরা মাঝে মাঝেই পাই যা আমাদের নতুনদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। আপনার এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে আমি বিটকয়েনের সুবিধা সম্পর্কে যেমন জানতে পারলাম ঠিক তেমনি বিটকয়েনের অসুবিধা সম্পর্কেও জানতে পারলাম যা নতুন হিসেবে আমার জন্য খুবই দরকার ছিল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের মুল্যবান তথ্য আমাদের সবার সামনে তুলে ধরার জন্য।
-
বিটকয়েনের যে সুবিধা ও অসুবিধাগুলো বলেছেন তার সাথে আমি একমত। আর বাড়তি কিছু বলার তেমন নেই। এরকম তথ্যবহুল পোস্ট আরো করবেন। পোস্ট যত ভালো হবে তত কারমা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
-
সুবিধা অসুবিধার গুলোর সাথে একমত। সুবিধা আরো আছে-এখানে কোন মধ্যস্বত্তভোগী থাকেনা, ট্রানজেকশন ফি অনেক কম। ট্রানজেকশনে ছিনতাইয়ের কবলে পড়তে হয়না কারণ এটা সম্পূর্ণ অনলাইন ট্রানজেকশন। মূল্য অস্থিতিশীল এটা কোন ব্যপার নয়। সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট হয়েছে। পজিটিভ কারমা রইলো।
সঠিক কথা বলেছেনএছাড়াও আরো অন্যান্য সুবিধা রয়েছে আপনি আইডির লিংক পাঠাতে পারবেন । এ ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
সত্যিকার আর্থে এগুলো সুবিধা এবং অসুবিধা বলে শেষ করা যাবে না। তবে উপরক্ত যে আলোচনা হয়েছে বিশেষ করে যিনি এই ট্রপিক ক্রিয়েট করেছেন উনি খুব ভালভাবেই এগুলো বর্ননা করেছেন।
-
বিটকয়েন এর সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।এই সম্পর্কে আসলে নতুন যারা আছে আমি মনে করি সবাই বুঝতে পারবে সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে। ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
-
আপনার পোস্টটি অনেক তথ্যবহুল একটি পোস্ট।আপনার এই পোস্টটি পড়ে আমার মত সবাই অনেক উপকৃত হবে এবং বিটকয়েনের সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারবে।+কারমা রইলো আমার পক্ষ থেকে।
-
এরকম শিক্ষনিয় পোস্ট আমাদের সবার জন্য প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।আমরা অনেকেই হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত আছি কিন্তু এখনো জানিনা বিটকয়েন এর সুবিধা অসুবিধা গুলো। আপনার পোষ্টটি পড়ে আমরা অনেকেই শিক্ষনীয় হব।আপনার পোষ্টটি জুনিয়র মেম্বার থেকে শুরু করে লেজেন্ডারি মেম্বার পর্যন্ত শিক্ষনীয় তা লাভ করবে। এরকম তথ্যে বহুল পোস্ট বেশি বেশি করবেন।
-
আপনার পোস্টটি পড়ে বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে ধারনা হলো। বুঝতে পারলাম এর সুবিধার সাথে এর অসুবিধা দিকগুলো। অসুবিধার ব্যাপারে আলাপ করতে গেলে বলতে হয় কেন বাংলাদেশ এর বৈধতা প্রদান করা হয় না। যেহেতু এ লেনদেনকারী পরিচয় গোপন থাকে সেহেতু এটা দিয়ে বেআইনি কাজ করা সম্ভব। এইজন্য বিটকয়েন বৈধতা প্রদান করেনি।
-
বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলি আপনি অনেক সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন। ধরনের পোস্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
-
আমি আপনার পোস্টটি থেকে বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়েছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলি সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। প্রত্যেকটা জিনিসের পজিটিভ এবং নেগেটিভ দিক থাকে। বিটকয়েনের ও তেমন কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে। আপনার পোষ্ট থেকে বিটকয়েন এর এই সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে মোটামুটি ভাল ধারনা পেলাম। আশাকরি জুনিয়র রাও অনেক উপকৃত হবে আপনার পোষ্ট থেকে।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাই আমি আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি। আপনি বিটকয়েনের সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। প্রত্যেকটা জিনিসের ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে। তেমনি বিটকয়েনেরও কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে। আপনার এই মূল্যবান পোষ্ট থেকে আমি বিটকয়েনের সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে অনেক ভালো ধারণা পেয়েছি। আশাকরি জুনিয়র ভাইয়েরা এতে অনেক উপকৃত হবে।
-
বিটক্যেনের অনেক শুউবিধা আছে কিন্তু সবথেকে বড় অশুবিধা হচ্ছে যে এখানে যদি আপনি প্রতারনার শীকার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি মুল মাকিল বা আপনার সাথে কে প্রতারনা করেছে এটা আপনি বুঝতে পারবেন না ।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
হ্যাঁ ভাই আপনি সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন আপনার এত সুন্দর পোস্টপরে আমি অনেক মুগ্ধ হয়েছি যে এত সুন্দর ভাবে যদি সকলেই সব বিষয়ে পোস্ট করে বিস্তারিত জানাত তাহলে আমাদের মত জুনিয়রদের কোন বিষয়ে জানার কোন গ্যাপ থাকতো না।আসলে আপনাদের মত সিনিয়র ভাইদের কারণে আমরা এই ফোরামে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি বা আরো পারব আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
হ্যাঁ ভাই আপনি সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন আপনার এত সুন্দর পোস্টপরে আমি অনেক মুগ্ধ হয়েছি যে এত সুন্দর ভাবে যদি সকলেই সব বিষয়ে পোস্ট করে বিস্তারিত জানাত তাহলে আমাদের মত জুনিয়রদের কোন বিষয়ে জানার কোন গ্যাপ থাকতো না।আসলে আপনাদের মত সিনিয়র ভাইদের কারণে আমরা এই ফোরামে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি বা আরো পারব আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আসলে বিটক্যেনের শুবিধা আর অশুভিধা বলে শেষ করা যাবেনা, বেশির ভাগ সময় যখন আমরা সমস্যা উপলব্ধি এটার প্রধান কারন হয়ে থাকে হচ্ছে যে আমরা আসলে কোথায় কাজ করতেছি আর তারা কি ধরনের সুজোগ সুবিধা দিতে পারসে এগুলার উপরে।
-
আমি মনে করি না ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার ডুবে যাচ্ছে,
আমি প্রায় তিন বছর ধরে ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে যুক্ত আছি,
আমি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি যে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজার কখনও ডুববে না।
বিপরীতে ক্রিপ্টোকারেন্সির ভবিষ্যতটি আমার মতে খুব উজ্জ্বল।
-
এরকম শিক্ষনিয় পোস্ট আমাদের সবার জন্য প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।আমরা অনেকেই হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত আছি কিন্তু এখনো জানিনা বিটকয়েন এর সুবিধা অসুবিধা গুলো। আপনার পোষ্টটি পড়ে আমরা অনেকেই শিক্ষনীয় হব।আপনার পোষ্টটি জুনিয়র মেম্বার থেকে শুরু করে লেজেন্ডারি মেম্বার পর্যন্ত শিক্ষনীয় তা লাভ করবে। এরকম তথ্যে বহুল পোস্ট বেশি বেশি করবেন।
আপনি ঠিক বলেছেন উনি বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে আলোচনা করেছেন। আমি মনে করি নতুনদের জন্য এরকম শিক্ষামূলক পোস্ট খুবই জরুরী। তারা এ ধরনের পোস্ট থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ভালো ভালো ধারনা পাবে।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। প্রত্যেকটা জিনিসের পজিটিভ এবং নেগেটিভ দিক থাকে। বিটকয়েনের ও তেমন কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে। আপনার পোষ্ট থেকে বিটকয়েন এর এই সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে মোটামুটি ভাল ধারনা পেলাম। আশাকরি জুনিয়র রাও অনেক উপকৃত হবে আপনার পোষ্ট থেকে।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এমন একটি সুন্দর পোষ্টের জন্য আসলে যে কোন জিনিসের ভালো ও মন্দ দুটি দিক থাকে তেমনি বিটকয়েনের সুবিধা ও অসুবিধা আছে আপনার পোষ্টটি পড়ে ক্লিয়ার জানতে পারলাম, আশাকরি জুনিয়াররা আপনার পোষ্টটি পড়ে বিটকয়েনের সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে ক্লিয়ার জানতে পারবেন।
-
আপনি যে সুবিধাগুলো তুলে ধরেছেন তার সাথে আমি একমত এবং এছাড়াও আরো কিছু সুবিধা আছে যা আপনি তুলে ধরেন নাই। আপনার আমার মধ্যে লেনদেন চললে তৃতীয় কোনো ব্যক্তি এখানে থাকেনা যা আমি আর আপনি জেনে থাকি এটা হল লেনদেনের একটা সুবিধা।
জ্বী আপনি ঠিক বলেছেন এটা একটা বড় সুবিধার মধ্যে পড়ে। বিটকয়েন লেনদেন করতে যে সেল করবে এবং যে বাই করবে সেই শুধু জানতে পারবে কারণ এখানে লেনদেন করতে তৃতীয় পক্ষের কোনো সাহায্য প্রয়োজন পড়ে না। এরকম আরো অনেক সুবিধা রয়েছে মুহূর্তেই লেনদেন করা যায় বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। সুবিধার দিক থেকে চিন্তা করলে অসুবিধা গুলোকে কিছুই মনে হয়না অসুবিধাকে খুব তুচ্ছ মনে হয় তখন। কারণ সুবিধার বিশাল ভান্ডার রয়েছে বিটকয়েনের পক্ষে।
-
আপনি যে সুবিধাগুলো তুলে ধরেছেন তার সাথে আমি একমত এবং এছাড়াও আরো কিছু সুবিধা আছে যা আপনি তুলে ধরেন নাই। আপনার আমার মধ্যে লেনদেন চললে তৃতীয় কোনো ব্যক্তি এখানে থাকেনা যা আমি আর আপনি জেনে থাকি এটা হল লেনদেনের একটা সুবিধা।
জ্বী আপনি ঠিক বলেছেন এটা একটা বড় সুবিধার মধ্যে পড়ে। বিটকয়েন লেনদেন করতে যে সেল করবে এবং যে বাই করবে সেই শুধু জানতে পারবে কারণ এখানে লেনদেন করতে তৃতীয় পক্ষের কোনো সাহায্য প্রয়োজন পড়ে না। এরকম আরো অনেক সুবিধা রয়েছে মুহূর্তেই লেনদেন করা যায় বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। সুবিধার দিক থেকে চিন্তা করলে অসুবিধা গুলোকে কিছুই মনে হয়না অসুবিধাকে খুব তুচ্ছ মনে হয় তখন। কারণ সুবিধার বিশাল ভান্ডার রয়েছে বিটকয়েনের পক্ষে।
হ্যাঁ আপনি ঠিক বলেছেন বিটকয়েন লেনদেন এর ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন পড়ে না।যে কারণে একটা দুঃখের বিষয় হচ্ছে যারা সন্ত্রাস তারা এই বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করে থাকে। কাউকেখুন করার জন্য বা মারার জন্য যে টাকা গুলা পেমেন্ট নেয় তারা সাধারণত এখন বিটকয়েনের মাধ্যমে নিয়ে থাকে যাতে কেউ সন্দেহ না করতে পারে যে এই লোকটি খুন করেছে।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
হ্যাঁ ভাই আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর বিষয় গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন হ্যাঁ সব জিনিসের ওই দুটি দিক থাকে একটি ভালো দেখে একটি মন্দ দিক আপনি দূরে দিকে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন তা থেকে আমরা জানতে পারলাম যে বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা কি আপনার অনেক সুন্দর হয়েছে এবং অনেক তথ্যবহুল টপিক তৈরি করেছেন এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
-
নতুন সদস্য হওয়ার কারণে সঠিক তথ্য দিতে সমস্যা হতে পারে । বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। ভার্চুয়াল মুদ্রার জগৎটা খুবই অদ্ভুত কখন কি হয় সেটা বলা মুশকিল। বিটকয়েনে যেমন সুবিধা আছে তেমনি অসুবিধা বিরাজ করে। বিটকয়েন বাংলাদেশী অবৈধ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। এর জন্য বিটকয়েন থেকে গোপনে লেনদেন করতে হয় এতে আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। বিটকয়েনেরদাম কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা বিটকয়েনের দাম নির্ধারিত হয় বিটকয়েন কয় বিক্রয় এর উপর। বিটকয়েন 2009 সালে সর্বপ্রথম মার্কেটে আসে এরপর থেকেই অনেক বেকারত্ব দূর হয়েছে। এই বিটকয়েন স্বল্প সময়ের মধ্যে যেকোনো জায়গায় লেনদেন করা যায় কোন ব্যাংক যোগাযোগ এর প্রয়োজন হয় না।
-
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে অনেক সুন্দর একটি টপিকঃ তৈরি করেছেন। যেখান থেকে আমরা বিটকয়েন সম্পর্কে জানতে পারলাম এবং বিটকয়েন এর লেনদেনসমূহ অসুবিধা সুবিধা সবকিছু জানতে পারলাম। তাই আমি মনে করি যারা নতুন ইউজার আছে তারা ভালোভাবে বুঝতে পারবে আপনার টপিক থেকে ধন্যবাদ
-
বিটক্যেনের অনেক শুউবিধা আছে কিন্তু সবথেকে বড় অশুবিধা হচ্ছে যে এখানে যদি আপনি প্রতারনার শীকার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি মুল মাকিল বা আপনার সাথে কে প্রতারনা করেছে এটা আপনি বুঝতে পারবেন না ।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিক বলেছেন বিটকয়েন ভুলে আপনি যার কাছে পাঠাচ্ছেন সে মালিক কে বা কারা তা বুঝতে খুব কঠিন তাই এটিও একটু অসুবিধা
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আপনি বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছেন। আপনার পোস্ট থেকে বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে ভালো ধারণা অর্জন করতে পারলাম। বিটকয়েনের আরো অনেক সুবিধা রয়েছে আমার মতে সবচেয়ে বড় সুবিধা হল মুহূর্তের ভিতরেই বিশ্বের একই স্থান থেকে অন্য স্থানে লেনদেন করা সম্ভব। প্রত্যেকটা জিনিসের কিছু নেগেটিভ এবং পজিটিভ দিক থাকে বিটকয়েন এরও কিছু নেগেটিভ দিক রয়েছে। আপনি সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছেন এ জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
-
বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। এই ভার্চুয়াল মুদ্রা ব্যবহারে যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি আবার অসুবিধা রয়েছে। যে সকল দেশে বিটকয়েন অবৈধ সেই সকল দেশে সুবিধার চাইতে অসুবিধাই বেশি।
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:
1_স্বল্প সময়ে যেকোনো জায়গায় বিটকয়েন পাঠানো সম্ভব।
2_লেনদেন করার সময় ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ প্রয়োজন পড়ে না।
3_বিটকয়েন কেউ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে না।
4_লেনদেনের পরিচয় গোপন থাকে।
বিটকয়েনের অসুবিধা সমূহ:
1_বিটকয়েনের বাজারের মূল্য অস্থিতিশীল।
2_বিটকয়েন অনেক সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
3_বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে আর ফিরে পাওয়া যায়না।
-
ভাই আপনার পোস্টটি পড়ে অসাধারণ লেগেছে অনেক ভালো লেগেছে এবং বিটকয়েনের সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে তথ্য জানতে পেরেছি আমি আগে বিটকয়েন এর সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে কোনো রকম ধারণা ছিল না কিন্তু আপনার এই মূল্যবান পোষ্টটি পড়ে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি ও জানতে পেরেছি আসলে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের সুবিধা-অসুবিধা তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
-
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে সুন্দরভাবে একটি ট্রপিক তৈরি করার জন্য।আমি আগে থেকে বিটকয়েনের সুবিধা সম্পর্কে কিছুটা জানতাম কিন্তু অসুবিধা সম্পর্কে অতটা ভালো ভাবে জানতাম না আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি এ বিষয়ে কিছুটা ধারণা লাভ করতে পারলাম
-
বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। এই ভার্চুয়াল মুদ্রা ব্যবহারে যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি আবার অসুবিধা রয়েছে। যে সকল দেশে বিটকয়েন অবৈধ সেই সকল দেশে সুবিধার চাইতে অসুবিধাই বেশি।
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:
1_স্বল্প সময়ে যেকোনো জায়গায় বিটকয়েন পাঠানো সম্ভব।
2_লেনদেন করার সময় ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ প্রয়োজন পড়ে না।
3_বিটকয়েন কেউ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে না।
4_লেনদেনের পরিচয় গোপন থাকে।
বিটকয়েনের অসুবিধা সমূহ:
1_বিটকয়েনের বাজারের মূল্য অস্থিতিশীল।
2_বিটকয়েন অনেক সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
3_বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে আর ফিরে পাওয়া যায়না।
ভাই আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে পোস্টটি থেকে বিটকয়েনের সুবিধা সম্পর্কে আরো একটু ধারনা পেলাম ধন্যবাদ ভাই আপনার এত মূল্যবান একটা রিপ্লাই দেওয়ার জন্য রিপ্লাই থেকে আমরা আরও বেশি জানতে পারলাম এবং বুঝতে পারলাম যে বিটকয়েনের আরো অনেক বেশি সুবিধা রয়েছে হ্যাঁ ভাই এটাও ঠিক যে বিটকয়েনের অসুবিধা রয়েছে অনেকগুলো সত্যি বলতে কি যে কোন জিনিসের দুটি ভাল এবং মন্দ দিক থাকে এ নিয়ে মাথা ব্যাথার কোন কারণ নেই তবে আমরা বিটকয়েনের ভালো দিকটাই নিয়ে সবসময় আলোচনা করব
-
আমি এই ফোরামের নতুন সদস্য হওয়ার কারণে সঠিকভাবে সঠিক মন্তব্য দিতে সমস্যা হয়। এর জন্য কোন ভুল মন্তব্য দিয়ে থাকলে আমাকে ক্ষমা করবেন। বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা । বার্সোনাল মুদ্রায় যেমন সুবিধা আছে তেমনি অসুবিধা রয়েছে। বিটকয়েন অবৈধ দেশগুলো তে সুবিধার চাইতে অসুবিধায় বেশি।
বিটকয়েন এর সুবিধা:
1. বিটকয়েন কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
2. বিটকয়েন লেনদেন করার সময় ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরেনা।
3. বিটকয়েন লেনদেনের সময় পরিচয় গোপন থাকে।
বিটকয়েনের অসুবিধা:
1. বিট কয়েনের মূল্য অস্থিতিশীল।
2. বিটকয়েন ওয়ালেট একবার নষ্ট হয়ে গেলে সেটা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
-
বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলি অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন । আপনার পোস্ট পড়ে আমি বিটকয়েন এর সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানতে পারলাম। আপনাদের মত সিনিয়র ভাইরা আমাদের এই ফোরামে আছে বলে আমাদের ছোট ছোট মেম্বাররা অনেক উপকৃত হয়। এবং আমাদের পোস্ট করতে অনেক সুবিধা হয় আপনাদের পোষ্ট গুলো পড়ার পরে।
-
পূর্ণাঙ্গ ভাবে একটা জিনিস কোন ভাবে গঠিত হতে পারে না। একটি জিনিসের সবকয়টি ভালো দিক থাকলেও কয়েকটি খারাপ দিকও থাকে। বিটকয়েন এর ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়।তবে আমাদের উচিত খারাপ দিকগুলো দিকে না তাকিয়ে ভালো দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করা। কারণ বিটকয়েনের অনেক ভালো ভালো দিক রয়েছে।
-
বর্তমানে ক্রিপ্টো জগতের সব থেকে শীর্ষ ডিজিটাল মুদ্রাটি হলো বিটকয়েন।যা বর্তমান সময়ে সব থেকে দামী কয়েন।তবে বিটকয়েনের অনেকগুলো সুবিধা ও অসুবিধা বিদ্যমান রয়েছে। বিটকয়েনের সুবিধার মধ্যে অন্যতম হলো বিটকয়েনের লেনদেন করতে কোনো ব্যাংক এর প্রয়োজন নেই।আবার বিটকয়েন খুব তাড়াতাড়ি আদান প্রদান করা যায়।তবে বিটকয়েন ব্যাবহারের কিছু অসুবিধা বিদ্যমান রয়েছে।যেমন: বিটকয়েনের ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে আর ফিরে আসবে না।তাছাড়া বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বিটকয়েনের মধ্যম এ সংগঠিত করা যায়।
-
এই ক্ষেত্রে আমি আপনার প্রত্যেকটা পয়েন্টের সাথে একমত। বিটকয়েনের যে রকম সুবিধা আছে, ঠিক সেই রকমই অসুবিধাও আছে। বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করলে তার কোন প্রকার প্রমান থাকে না, আবার এর মধ্যে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপও থাকে না।
তাই এটি লেনদেন খুবই নিরাপদ।
অন্যদিকে বিটকয়েনের মাধ্যমে অহরহ নানা রকম দুর্নীতি হচ্ছে, মানি লন্ডারিংয় হচ্ছে। ইদানীং বিভিন্ন জংগী সংস্থা তাদের লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে বিটকয়েনকে বেছে নিয়েছে। ফলে এটি ব্যবহার করা সবার জন্য খুবই রিস্ক হয়ে যাচ্ছে দিন কে দিন।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বিটকয়েন এর মত ভার্চুয়াল মুদ্রার সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন। মাঝে মাঝে অনেক জুনিয়র ভাইয়েরা এ বিষয়ে প্রশ্ন করে বসেন। আশা করি তারা যদি আপনার পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে তাহলে বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে ভালো ধারণা অর্জন করতে পারবে। বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা গুলোর সাথে একমত পোষণ করছি। তাছাড়া আরো অনেক সুবিধা রয়েছে। আমি মনে করি সব থেকে বড় সুবিধা হল বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করলে তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন নেই। এটি স্বনিয়ন্ত্রিত। তাই লেনদেন খুব নিরাপদ বলে আমি মনে করি।
-
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
আমার মতে বিটকয়েন এর সুবিধা গুলো বেশি মনে করি। দিনের জন্য সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। অনেক সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয় না এবং আপনি আরো অনেকগুলো পয়েন্টে বলেছেন এগুলো আমার জানা ছিল না। আপনার এই কথাগুলো শুনে আমি এগুলো সম্পর্কে অনেক ধারণা করলাম। অনেক কিছু বুঝতে পারলাম থ্যাংক ইউ ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর কথা বলেছেন।
-
আপনি সঠিক কথা বলেছেন কিন্তু আরও সুবিধা অসুবিধা দিক রয়েছে কিন্তু আপনি যা বলেছেন এটাও সত্যি। বর্তমান ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগ করলে কোন ঝামেলা হয় না খুব অনাসে বিনিয়োগ করা যায়। অনেক ভালো পোস্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কারন অনেক নতুন ইউজার যারা এটা জানত না তারা এখন জানতে পারবো।
-
বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা দুটোই রয়েছে। তার মাঝেও আমাদের কাজ করতে হবে। কারণ আমরা যদি সুবিধা পায় তাহলে কিন্তু আমাদের অসুবিধাটা আসে। সেজন্য আমাদের কিছু মনে করা যাবে না।
-
প্রত্যেকটা জিনিসেরই ভালো এবং মন্দ এই দুটি দিক থাকে। তেমনি বিটকয়েনেরও ভালো এবং মন্দ এই দুটি দিক আছে। বিটকয়েনের ভালো দিক গুলো হলো ঃ
বিটকয়েন ব্যবহারের ক্ষেত্রে লেনদেনের কোন প্রমাণ থাকে না, কোন তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকে না। এটি লেনদেন খুবই সহজ ও নিরাপদ।
অন্যদিকে বিটকয়েনের মন্দ দিক গুলো হলো ঃ
এই বিটকয়েনের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার দূর্নীতি হয়ে থাকে, বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীরা তাদের লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে বিটকয়েনকে বেছে নিয়েছে। এ ছাড়াও আরও অনেক খারাপ দিক রয়েছে এই বিটকয়েনের।
-
এই তথ্য বিষয়ের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই. আমি এই ক্ষেত্রে নতুন। এটা আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। এটা আমার মত অনেক মানুষ সাহায্য করবে.
-
হ্যাঁ, আমারও বিটকয়েনের সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানা ছিল না। ফোরামের সিনিয়রদের পোস্টগুলো পড়ে বিটকয়েনের সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানা হলো। আশা করি ভবিষ্যতে বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারব।
-
অসাধারণ। আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে বিটকয়েনের সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। তবে বিটকয়েনের সুবিধা এবং অসুবিধার কথা বিবেচনা করলে আমার কাছে বিটকয়েনের সুবিধায় বেশি মনে হয়। কারণ আমি মনে করি বিটকয়েনের একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ রয়েছে। এবং এটার মাধ্যমে অনেক গোপনীয়তা রক্ষা করা যায়।