Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Crypto Banglu on January 07, 2021, 05:27:50 AM
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
-
আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা প্রশ্নে অনেক সুন্দর যুক্তি উপস্থাপন করেছেন। এছাড়াও আরো কিছু কারণ রয়েছে যেমন বাংলাদেশ সরকারের উপর মহলের কর্তাব্যক্তিরা বিটকয়েন সম্পর্কে তেমন জ্ঞান রাখেনা আমাদের দেশের অর্থনীতি পুরোপুরি দুর্নীতিগ্রস্ত ।আমি মনে করি এসব নেগেটিভ দিক থাকার পরেও যদি বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন দেওয়া হয় তাহলে অর্থনীতি অনেক চাঙ্গা হবে এবং অনেক বেকার সমস্যার সমাধান হবে।
-
বিভিন্ন উন্নত উন্নত দেশগুলোতে বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। যেসব দেশগুলোতে বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দেওয়া হয়েছে সেই সব দেশ ইতিমধ্যে উন্নতির অগ্রযাত্রা দিকে পা রেখেছে। আমরা সবাই জানি আমাদের বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি ও বিটকয়েন সমর্থন করে না বা বৈধতা ঘোষণা দেওয়া হয়নি। কারণ বাংলাদেশের যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা ঘোষণা দেওয়া হয় তাহলে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে অনৈতিক এবং অপকর্ম কাজে । আরো বিভিন্ন দিক রয়েছে যেমন বিটকয়েনের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি খারাপ কাজগুলো করা হবে। বিটকয়েন ব্যবহারের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধা রয়েছে। তাই বাংলাদেশ সরকার এখনও বিটকয়েন কে বৈধতা ঘোষণা করেনি।তবে কিছুদিন আগে বাংলাদেশ সরকার ফ্রিল্যান্সিংকে সরকারিভাবে বৈধতা বা ঘোষণা করে দিয়েছে। ইতিমধ্যে কুকয়েন এ বাংলাদেশী টাকা এড করে নিয়েছে।আমরা আশাবাদী খুবই তাড়াতাড়ি যেন বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা ঘোষণা করা হয়।
-
বাংলাদেশে ক্রিপ্টো কারেন্সি লেনদেন বৈধতা দেয়ার ক্ষেত্রে সবার আগে আমাদের সরকার এবং জনগণের দৃষ্টি ভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। কারণ আমাদের দেশের বেশিরভাগ মন্ত্রী এবং সচিবদের ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে খুব একটা ধারনা নেই ।যতটুকু বুঝি তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে কিছুটা নেগেটিভ ধারণা পেয়েছে তাই তারা সবসময় এ সম্পর্কে তারা নেগেটিভ ধারনা পোষন করে থাকে। অপরদিকে বেশির ভাগ জনগণ ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অবগত নয় । তাই আমি মনে করি বাংলাদেশে বিটকয়েন অনুমোদন পেতে হলে সবার আগে জনগণ এবং সরকারের মন মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গির চেঞ্জ করতে হবে নচেৎ সম্ভব নয়।
-
বাংলাদেশ বিটকয়েন কে অনুমোদন দেবে না কারণ বিটকয়েন কে অনুমোদন দিলে বাংলাদেশ অবৈধভাবে হাজার হাজার টাকা বিদেশে বিনা করে পাচার করে দেবে। ফলে সরকার এটিকে কন্ট্রোল করতে পারবেনা।
-
বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা না দেওয়ার পিছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। আমাদের দেশে যে সমস্ত জ্ঞানী লোক রয়েছেক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে তাদের কোনো ধারনাই নেই।যদি কোনো সরকারের বড় কর্মকর্তার ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ধারণা থাকত তাহলে অবশ্যই সে সরকারের সাথে বিটকয়েন সম্পর্কে কোনো আলাপ-আলোচনা করত।তারপর একটা জিনিস আমরা লক্ষ করলে দেখব যে বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং সবথেকে বেশি হয় যে কারণে বাংলাদেশে অর্থের দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়তে পারে। যেহেতু আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ইতিমধ্যে বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছে হয়তো তাদের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের বাংলাদেশেও বিটকয়েনের বৈধতা খুব তাড়াতাড়ি হবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নির্ভর করে একটি দেশের সরকার ও ব্যাংক খাতের উপর ভিত্তি করে সেই দেশি বিটকয়েনের বৈধতা করা হয়। বর্তমান সময় পর্যন্ত বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ। কিছুদিন আগে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বিটকয়েন কি স্থাপন করেছে। আশা করি শীঘ্রই বিটকয়েন বাংলাদেশে বৈধতা করা হবে।
-
বাংলাদেশ বিটকয়েন কে অনুমোদন দেবে না কারণ বিটকয়েন কে অনুমোদন দিলে বাংলাদেশ অবৈধভাবে হাজার হাজার টাকা বিদেশে বিনা করে পাচার করে দেবে। ফলে সরকার এটিকে কন্ট্রোল করতে পারবেনা।
পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে বিটকয়েন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে অনেক আগে থেকে যেসব দেশে বিটকয়েন বৈধ সেসব দেশগুলো অর্থনীতির দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে যাচ্ছে অন্যান্য দেশগুলোতে বিটকয়েন বৈধ ঘোষণা করা হলেও বাংলাদেশ বিটকয়েন বৈধ করা হয়নি আমাদের দেশের জ্ঞানী লোকদের হয়তো ক্রিপ্টো কারেন্সি সম্পর্কে ততটা ধারনা নেই এর জন্যই বাংলাদেশ বিটকয়েন এখনো পর্যন্ত বৈধ ঘোষণা করা হয়নি
-
আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা প্রশ্নে অনেক সুন্দর যুক্তি উপস্থাপন করেছেন। এছাড়াও আরো কিছু কারণ রয়েছে যেমন বাংলাদেশ সরকারের উপর মহলের কর্তাব্যক্তিরা বিটকয়েন সম্পর্কে তেমন জ্ঞান রাখেনা আমাদের দেশের অর্থনীতি পুরোপুরি দুর্নীতিগ্রস্ত ।আমি মনে করি এসব নেগেটিভ দিক থাকার পরেও যদি বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন দেওয়া হয় তাহলে অর্থনীতি অনেক চাঙ্গা হবে এবং অনেক বেকার সমস্যার সমাধান হবে।
ভাই বাংলাদেশের যদি বিটকয়েন অনুমোদন দেয়া হয় তাহলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক থেকে এগিয়ে যাবে একথা সত্যি কিন্তু অন্যদিকে কিছু গোষ্ঠী মনে করেন ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। কারণ বাংলাদেশে যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করে দেয়া হবে তখন এর অপব্যবহার হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নিবে তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি যে পরিচয় গোপন রেখেও লেনদেন করা যায় এই বিষয়টার সুযোগ নিতে থাকবে। যার ফলে অপরাধ বেড়ে যাবে। যাই হোক আশা করি উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের বাংলাদেশও এগোতে থাকবে।
-
বাংলাদেশে ক্রিপ্টো কারেন্সি লেনদেন বৈধতা দেয়ার ক্ষেত্রে সবার আগে আমাদের সরকার এবং জনগণের দৃষ্টি ভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। কারণ আমাদের দেশের বেশিরভাগ মন্ত্রী এবং সচিবদের ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে খুব একটা ধারনা নেই ।যতটুকু বুঝি তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে কিছুটা নেগেটিভ ধারণা পেয়েছে তাই তারা সবসময় এ সম্পর্কে তারা নেগেটিভ ধারনা পোষন করে থাকে। অপরদিকে বেশির ভাগ জনগণ ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অবগত নয় । তাই আমি মনে করি বাংলাদেশে বিটকয়েন অনুমোদন পেতে হলে সবার আগে জনগণ এবং সরকারের মন মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গির চেঞ্জ করতে হবে নচেৎ সম্ভব নয়।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
বিটকয়েন হলো একটা ভার্চুয়াল মুদ্রা যার নির্দিষ্ট কোন মুল্য নেই। কখনো কখনো এর দাম বাড়ে, আবার কখনো কখনো কমে। এই মুদ্রা টা সম্পুর্নই প্রযুক্তি নির্ভর। এর লেনদেনের উপর কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকে না। ফলে এই মুদ্রার মাধ্যমে অনেক অনৈতিক কাজ হয়ে থাকে এবং যার কোন নিয়ন্ত্রণ আমাদের বাংলাদেশের সরকার রাখতে পারে না। তাছাড়া বিটকয়েনে লেনদেনের ফলে আমাদের সরকার কোন রেমিট্যান্সও পায় না। যার জন্য আমাদের বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েনকে বৈধতা দিচ্ছে না বলে আমার মনে হয়।
তবে আমি খুবই আশাবাদী যে আমাদের সরকার খুব শীগ্রই ভারতের মতো বাংলাদেশেও বিটকয়েনকে বৈধতা দেবে।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
বিটকয়েন হলো একটা ভার্চুয়াল মুদ্রা যার নির্দিষ্ট কোন মুল্য নেই। কখনো কখনো এর দাম বাড়ে, আবার কখনো কখনো কমে। এই মুদ্রা টা সম্পুর্নই প্রযুক্তি নির্ভর। এর লেনদেনের উপর কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকে না। ফলে এই মুদ্রার মাধ্যমে অনেক অনৈতিক কাজ হয়ে থাকে এবং যার কোন নিয়ন্ত্রণ আমাদের বাংলাদেশের সরকার রাখতে পারে না। তাছাড়া বিটকয়েনে লেনদেনের ফলে আমাদের সরকার কোন রেমিট্যান্সও পায় না। যার জন্য আমাদের বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েনকে বৈধতা দিচ্ছে না বলে আমার মনে হয়।
তবে আমি খুবই আশাবাদী যে আমাদের সরকার খুব শীগ্রই ভারতের মতো বাংলাদেশেও বিটকয়েনকে বৈধতা দেবে।
আপনার মত আমিও খুব আশাবাদী বাংলাদেশ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তাব্যক্তিরা অতি শীঘ্রই বিটকয়েন সম্পর্কে সঠিক ধারণা লাভ করবে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশে অনুমোদিত হলে আমাদের দেশের অর্থনীতি সচল হবে এসব ধারণা যদি তারা লাভ করতে পারে তবেই বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি কে অনুমোদন দিতে পারে। অতি শীঘ্রই আমাদের সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বাংলাদেশ বৈধতা দেবে।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোষ্ট করার জন্য ।আপনার পোষ্টটি পড়ে আমি বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো জানতে পেরেছি । বিটকয়েন কেন সরকার অবৈধ করেছে এই সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারলাম যা আমার অজানা ছিল।
-
অবশ্যই আপনার যক্তি শতভাগ ঠিক আছে। কিছু দিন আগে আমি এই ফোরামের মাধ্যমেই দেখেছিলাম যে আমাদের দেশে মধ্যেই এক কিডনাপার মুক্তিপান হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট চেয়েছে কেন কাারণ সেখানে পেমেন্ট দিলে তার নাম বা তাকে কেউ চিনতে পারবে না। আর এই নিউজ টা কোন এক টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে মানুষ দেখতে পেয়েছে। তাহলে আমরা নিজেরাই একবার ভাবী যে কিভাবে আমরা এর অনুমতি নিব। এখানে অনুমতি দিলে শুধু সরকার নয়। আমাদেরও ক্ষতির হওয়ার সম্ভবনাও রয়েছে। তবে অবশ্যই এর একটি সমাধান বের করতে হবে। কারন উন্নত দেশের সাথে তাল মিলাতে হলে আমাদের এর অনুমতি দিতেই হবে।
-
আপনি যতার্থই বলেছেন অবাধ নিয়ন্ত্রন হীন ট্রানজেকশন এর কারনে এটার বৈধতা যে কোন সরকার দিতে চান না । তবে এটা আমাদের ভাবতে হবে এখন ডিজিটাল যুগ সরকার চাইলেই এক জায়গা থেকে আরেক জায়গার ব্যাংকিং ট্রানজেকশন ট্রাকিং করতে পারবেন অতি সহজেই।
-
ভাই প্লিজ লক্ষ করেন আপনি যে সকল দেশগুলো বিটকয়েন কে সাপোর্ট করেছে সে দেশগুলো উন্নত। কিন্তু আমাদের দেশ উন্নয়নশীল যে কারণে বিটকয়েন সাপোর্ট করে না বিটকয়েন সাপোর্ট করলে বিটকয়েনের সাথে পাল্লা দিয়ে টিকে থাকতে পারবে না। যার কারণে আমাদের দেশ বিটকয়েন কে বৈধ বলে ঘোষণা করে না। তার পরেও গোপনে গোপনে অনেকে বিটকয়েন এ কাজ করে।
-
আমার মনে হয় সরকারের কোন না কোন বিষেয়ে দূর্বলতা অথবা কোন কিছু্র ঘাটতি আছে যার কারনে এটি কে বৈধতা দেয় না। আমার মনে হয় যখন সেই দূর্বলতার জায়গা গুলোতে শক্ত হতে পারবে তখন এর বৈধতা আশা করা যায়।
-
বাংলাদেশের বিটকয়েনের বৈধতা দেয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ দেখা যায়।প্রথমত হচ্ছে বাংলাদেশের যে সমস্ত মন্ত্রী বা সংসদ সদস্য রয়েছে তাদের মধ্যে বিটকয়েনের মধ্য কোন জ্ঞান নেই। তাই তারা এ পর্যন্ত সরকারের সাথে এই নিয়ে কোনো আলাপ আলোচনায় বসতে পারেনি। বাংলাদেশের সবথেকে মানিলন্ডারিং বেশি হয় এতে করে বাংলাদেশের আর্থিক অবস্থা আরো খারাপ হতে পারে।
-
আমরা সবাই জানি আমাদের বাংলাদেশ খুব একটা উন্নয়নশীল দেশ নয়। বিটকয়েনের প্রাইস যেভাবে আপডাউন করে এতে দেখা যায় হঠাৎ করে যদি বিটকয়েন প্রাইস অনেক ডাম্পিং হয় তাহলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা বিপর্যস্ত হবে। এরপরেও আরো কিছু কারণ রয়েছে যেটা বেশ কিছু সিনিয়র ভাইদের কাছ থেকে শুনলাম মানিলন্ডারিং বাংলাদেশ বেশি হচ্ছে। এটাও কারণ হতে পারে বিটকয়েন কে বৈধতা না দেওয়ার পেছনে।
-
অবশ্যই আপনার যক্তি শতভাগ ঠিক আছে। কিছু দিন আগে আমি এই ফোরামের মাধ্যমেই দেখেছিলাম যে আমাদের দেশে মধ্যেই এক কিডনাপার মুক্তিপান হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট চেয়েছে কেন কাারণ সেখানে পেমেন্ট দিলে তার নাম বা তাকে কেউ চিনতে পারবে না। আর এই নিউজ টা কোন এক টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে মানুষ দেখতে পেয়েছে। তাহলে আমরা নিজেরাই একবার ভাবী যে কিভাবে আমরা এর অনুমতি নিব। এখানে অনুমতি দিলে শুধু সরকার নয়। আমাদেরও ক্ষতির হওয়ার সম্ভবনাও রয়েছে। তবে অবশ্যই এর একটি সমাধান বের করতে হবে। কারন উন্নত দেশের সাথে তাল মিলাতে হলে আমাদের এর অনুমতি দিতেই হবে।
আসলে ভাই যে জিনিসটা ভাল দিক রয়েছে আমরা যদি ভাল করে খেয়াল করি তাহলে দেখব তার কিছুটা নেগেটিভ সাইট রয়েছে।এরকম সমস্যা কিন্তু অন্য দেশে হয়ে থাকে যেহেতু এটি লেনদেন করলে তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন হয় না। কারণে দেখা যাচ্ছে অনেক কিনাপার রয়েছে যারা বিজ্ঞানের লেনদেন যাচ্ছে অনেক দেশেই।আমরা জানি সরকারি কর্মকর্তারা যদি কঠোর হয় তাহলে কোন দুই নাম্বারি কাজকর্ম কখনোই চালাতে পারবে না তাই তারা যদি কঠোর পরিশ্রম করে ঐসকল অপরাধী অবশ্যই ধরা পড়বে।বিটকয়েন যখনই বৈধতা দেয়া হবে বাংলাদেশে আমার বিশ্বাস অন্য সকল দেশগুলোর মতো আমাদের দেশ উন্নতির শিখরে পৌঁছে যাবে আস্তে আস্তে।
-
আপনি যদি উন্নত দেশগুলোর দিকে তাকান তাহলে দেখতে পাবেন সেসকল দেশগুলোতে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ। অর্থাৎ সরকারিভাবে সেখানে বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করা যায়।কারন সে সকল দেশগুলোর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ভালো যা আমাদের দেশের মতো নয়। আমাদের দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অতটা উন্নত নয়।তাই যদি বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করা হয় তাহলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উপর বড় ধরনের চাপ পড়বে যা বাংলাদেশ গভারমেন্ট কন্ট্রোল করতে পারবেনা। এজন্যই বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি এখনো বৈধ করা হয়নি।
-
বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা না দেওয়ার পিছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। আমাদের দেশে যে সমস্ত জ্ঞানী লোক রয়েছেক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে তাদের কোনো ধারনাই নেই।যদি কোনো সরকারের বড় কর্মকর্তার ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ধারণা থাকত তাহলে অবশ্যই সে সরকারের সাথে বিটকয়েন সম্পর্কে কোনো আলাপ-আলোচনা করত।তারপর একটা জিনিস আমরা লক্ষ করলে দেখব যে বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং সবথেকে বেশি হয় যে কারণে বাংলাদেশে অর্থের দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়তে পারে। যেহেতু আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ইতিমধ্যে বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছে হয়তো তাদের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের বাংলাদেশেও বিটকয়েনের বৈধতা খুব তাড়াতাড়ি হবে।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই বাংলাদেশে আসলে অনেকটা পিছিয়ে আছে যদিও বাংলাদেশ যতগুলো জ্ঞানী লোক রয়েছে তাদের কারো কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে কোন ধারনা নেই তাহলে অবশ্যই তারা সরকারের সাথে পরামর্শ করে বিটকয়েন সম্পর্কে আলাপ আলোচনা করত। কিন্তু বাংলাদেশে এরকম কোন জ্ঞানী ব্যক্তি পাওয়া যায় না। তবে আমার মনে হয় আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বিটকয়েন ব্যাংক অনুমোদন দেয়া হয়েছে সেইসাথে তাল মিলিয়ে অবশ্যই বাংলাদেশ সরকারও বিটকয়েন কে অতি তাড়াতাড়ি অনুমোদন দিয়ে দিবে।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারলাম। কেন বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে বৈধ দেয় না এই সম্পর্কে বিস্তারিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পেরেছি।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
-
এটা সম্পর্কে আমার কোন ধারণা নেই সরকার কেন দিতে চায়না। তবে এটা আমারও প্রশ্ন যদি কোন সিনিয়র ভাই থাকেন তাহলে দয়া করে একটু জানাবেন।
-
সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না তার একটি কারন হচ্ছে যে এটাকে এখনো তারা নিয়ন্ত্রন করতে পারছে না। তবে তারা এ ব্যাপারে কাজ করছে। তাছাড়া আমরা দেখছি যে বিভিন্ন জায়গায় এখন ক্রাইম করা হচ্ছে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে। এটাও একটা সমস্যা যে টা সরকার মনে করতে পারে। তবে যেটাই হোক একটা সমাধান আসবেই।
-
আপনি শতভাগ সঠিক কথা বলেছেন। হ্যা, সরকার এই বিষয়গুলো চিন্তা ধারা করেই বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দিতে চান না। তবে দেশকে আরো উন্নত শীল করার ক্ষেত্রে বিটকয়েনের ভূমিকা অপরিসীম। বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দিলে বা বৈধতা দিলে দেশে ক্রাইম-এর সংখ্যা বেড়ে যাবে। যেহেতু বিটকয়েন তৃতীয় পক্ষ দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। সেহেতু ক্রাইম করলেও তা শনাক্ত করা সম্ভব নয়। সেজন্য বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দিলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দুর্নীতি হবে।
-
আমরা সবাই জানি বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। বাংলাদেশের ক্রিপ্টোকারেন্সি এখনো বৈধ দেওয়া হয়নি। সরকার মনে করে বাংলাদেশের যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা ঘোষণা করা হয়।তাহলে সবচেয়ে বেশি অপকর্ম এবং অপব্যবহার করা হবে। তবে আমি মনে করি বাংলাদেশি যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করে দেয়া হয় তাহলে বাংলাদেশে উন্নতির দিকে পা বাড়াবে।
-
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ পানতে এই ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েন কে বৈধ করেছে। বর্তমানে সকলে জানে সবচেয়ে উন্নত কয়েনটি হল বিটকয়েন। ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে সবচেয়ে উন্নত মানের কয়েন এই ডিজিটাল মুদ্রাটি সবচেয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তাই বিভিন্ন দেশে এই মুদ্রা কে বৈধ করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে বৈধ তা করা হয়নি কারণ বাংলাদেশ সরকার মনে করে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ডিজিটাল মুদ্রাটি যদি বাংলাদেশ বৈধতা করা হয় তাহলে রাজনৈতিক এবং বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম কাজ বাংলাদেশে হবে। তাই বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে অবৈধ করে রেখেছে।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
বাংলাদেশ সরকার কেন ক্রিপ্টোকারেন্সি কি বাংলাদেশে বৈধ করেনা এর অনেকগুলো কারণ রয়েছে। যেমন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অন্য সকল উন্নত দেশগুলোর মত অত ভালো না।তাই যদি বাংলাদেশের বিটকয়েন কে বৈধ করা হয় তাহলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ওপর বড় ধরনের প্রেসার করতে পারে।এবং বিভিন্ন দুর্নীতির চক্র এই ডিজিটাল মুদ্রা নিয়ে বিভিন্ন দুর্নীতিমূলক কাজের সৃষ্টি করবে। এজন্যই হয়তো এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে সরকারিভাবে বিটকয়েন কে অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
-
বাংলাদেশ ইতিমধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ ঘোষণা করেছে। সরকার বাংলাদেশকে বিটকয়েন কে বৈধতা দিতে চায় না কারণ যদি বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ দেওয়া হয় তাহলে সবচেয়ে বেশি অনৈতিক এবং অপকর্ম কাজে ব্যবহার করা হবে। আবার অন্যদিকে যেসব দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা ঘোষণা করেছে সেসব দেশ ইতিমধ্যে উন্নতির দিকে পা বাড়াচ্ছে।
-
বিভিন্ন উন্নত উন্নত দেশগুলোতে বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। যেসব দেশগুলোতে বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দেওয়া হয়েছে সেই সব দেশ ইতিমধ্যে উন্নতির অগ্রযাত্রা দিকে পা রেখেছে। আমরা সবাই জানি আমাদের বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি ও বিটকয়েন সমর্থন করে না বা বৈধতা ঘোষণা দেওয়া হয়নি। কারণ বাংলাদেশের যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা ঘোষণা দেওয়া হয় তাহলে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে অনৈতিক এবং অপকর্ম কাজে । আরো বিভিন্ন দিক রয়েছে যেমন বিটকয়েনের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি খারাপ কাজগুলো করা হবে। বিটকয়েন ব্যবহারের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধা রয়েছে। তাই বাংলাদেশ সরকার এখনও বিটকয়েন কে বৈধতা ঘোষণা করেনি।তবে কিছুদিন আগে বাংলাদেশ সরকার ফ্রিল্যান্সিংকে সরকারিভাবে বৈধতা বা ঘোষণা করে দিয়েছে। ইতিমধ্যে কুকয়েন এ বাংলাদেশী টাকা এড করে নিয়েছে।আমরা আশাবাদী খুবই তাড়াতাড়ি যেন বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা ঘোষণা করা হয়।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই যদি বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করা হয় তাহলে বিভিন্ন সামাজিক অপকর্ম সহ অনেক খারাপ কাজ এই বিটকয়েন কে জড়িত করা হবে। এটা ভেবে বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বাংলাদেশ বৈধতা করেননি।ইতিমধ্যেই আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বিটকয়েন ব্যাংক এর অনুমোদন হয়েছে।তাই আমি আশা করি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের বাংলাদেশেও বিটকয়েন অনুমোদন করা হবে।
-
আমাদের বাংলাদেশী বিটকয়েন বৈধতা না দেওয়ার পিছনে কিন্তু অনেকগুলো কারণ খুঁজে পেয়েছি আমরা। আমাদের বাংলাদেশে খুবই স্বল্প উন্নয়নশীল দেশ যেখানে বিটকয়েনের প্রাইস প্রতিনিয়ত আপডাউন করে যাচ্ছে এতে করে বাংলাদেশ অনেক আর্থিক অবস্থা পিছিয়ে পড়তে পারে। তারপরে আমাদের বাংলাদেশ যেরকম কিডনাপিং হয় অনেকে কিডন্যাপ করে বিটকয়েনের লেনদেন চাইবে কারণ এই লেনদেন করে কোনো তৃতীয় পক্ষের প্রয়োজন হয় না ফলে সরকারি কর্মকর্তারা কোন কূল খুঁজে পাবেনা। এবং বাংলাদেশে আর একটা কাজ বেশি হয়ে থাকে সেটা হচ্ছে মানি লন্ডারিং বিভিন্ন দিকে চিন্তা ভাবনা করে আমাদের বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েন এর বৈধতা দিতে চায় না।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
বিটকয়েন হলো এক ধরনের ভারচুয়াল মুদ্রা এবং ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে সকল কয়েনের রাজা যার বাস্তবে কোন মুল্য নেই। এই কয়েনের উপর কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকে না। এর লেনদেনের কোন প্রকার প্রমানও থাকে না, যার ফলে এখানে মানি লন্ডারিংয়ের ঝুঁকি রয়েছে। তাছাড়া এখান থেকে আমাদের দেশের সরকার কোন বেনেফিট পায়না। আমার মনে হয় এই কারনেই আমাদের বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েনকে বৈধতা দিচ্ছেন না। তবে খুব শীগ্রই আমাদের বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েনকে বৈধতা দিয়ে দেবে বলে আমি আশাবাদী।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
বিটকয়েন ব্যবহারের জন্য ভালো দিক রয়েছে তেমনি এর খারাপ দিক রয়েছে হয়তো বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন এর খারাপ দিক বিবেচনা করেই বিটকয়েন কে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের বৈধতা দেয়নি। বিটকয়েন যেকোনো দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে খুব সহজেই পরিবর্তন করতে পারে।তবে বিটকয়েন কে নিয়ন্ত্রন করতে অবশ্যই সেই দেশের সরকারের অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেকটাই এগিয়ে থাকতে হবে যা আমি মনে করি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দিক দিয়ে কতটা এগিয়ে না।এজন্যই হয়তো বাংলাদেশ সরকার এখন পর্যন্ত বিটকয়েন কে বাংলাদেশের কোনো অনুমোদন দেয়নি।
-
বাংলাদেশ একটি স্বল্প উন্নত দেশ। এই এই দেশে বিটকয়েন এর বৈধতা দিলে আমাদের দেশের সকল যুবক যুবতীরা না বুঝে না জেনে এই বিটকয়েন এর উপর ইনভেস্ট করবে। আমাদের দেশের প্রায় 90% মানুষ বেশি শিক্ষিত নয়। আর যতটুকু শিক্ষিত তাদের এই ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে কোন ভালো জ্ঞান নেই বললেই চলে। তাহলে যদি এইদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে সকলেই এই বিটকয়েন এর উপর ইনভেস্ট করবে এবং তারা অনেক লস করে ফেলবে। বিটকয়েন নিয়ে ইনভেস্ট করতে হলে এই বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেক জ্ঞান থাকতে হবে তবেই এই বিটকয়েন থেকে মানুষ কিছু অর্জন করতে পারবে। আর দেখা যাবে আমাদের দেশের মানুষ এ বিটকয়েনের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা কালোবাজারি করতেছে। তখন ধরার কোন ক্ষমতা থাকবে না। তাই বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে এই সরকার বিটকয়েন এর বৈধতা দিচ্ছে না। তবে বিটকয়েনের বৈধতা না দিলেও আমরা কিন্তু গোপনে এটি ঠিকই ব্যবহার করে যাচ্ছি।
-
প্রশ্নটা আমারও মাথায় বারবার আসছে কেন বাংলাদেশ সরকার এখন পর্যন্ত বিটকয়েন কে বাংলাদেশ অনুমোদন দিচ্ছে না।বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে অনুমোদন দিলে আমি মনে করি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অনেক পরিবর্তন হবে।তাই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে উন্নত করতে অবশ্যই বাংলাদেশ সরকারের উচিত বিটকয়েন কে বাংলাদেশ অনুমোদন দেওয়া।
-
আপনি অনেক শিক্ষনীয় একটি টপিক তৈরি করেছেন যে টপিক থেকে আমরা জানতে পারলাম সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায়না কেন, বিটকয়েন ব্যবহারের জন্য ভালো দিক রয়েছে যেমন তেমনি ভাবে বিটকয়েন ব্যবহার খারাপ দিক রয়েছে। সরকারি হয়তো খারাপ দিকটা দেখেছে
-
বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে কেন বৈধতা দিচ্ছে না একমাত্র তিনি বলতে পারবেন। বাংলাদেশ সরকার যদি বিটকয়েন বাংলাদেশ বৈধতা দেয়।তাহলে বাংলাদেশে বেকারের হার অনেকটাই কমে যাবে। আর বাংলাদেশ অর্থনৈতিকের দিক দিয়েও এগিয়ে যাবে। দেশের উন্নতির স্বার্থে সরকারের উচিত বিটকয়েন কে বাংলাদেশে বৈধতা দেওয়া।
-
বাংলাদেশ হলো একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ তারপরও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অন্য সকল দেশগুলোর মতো উন্নত নয়।এজন্যই বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি এখন পর্যন্ত।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
ভাই এ বিষয়ে আমি সঠিকভাবে জানিনা।বাংলাদেশের যেহেতু দুর্নীতির পরিমাণ বেশি তার জন্যই হয়তো সরকার এই দেশে বিটকয়েন বৈধ করতে চায়না। বিটকয়েন বৈধ করলে দেশে দুর্নীতির পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে সেই ভয়ে সরকার বিটকয়েন হয়তো বৈধ করছে না এখনো।
-
আমরা জানি যে বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টো জগতের সব থেকে শীর্ষ ডিজিটাল মুদ্রা হলো বিটকয়েন।যা বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টো জগতের রাজা হিসাবে চিহ্নিত।তবে আমরা জানি যে বিটকয়েন হলো এমন এক ধরনের ভার্চুয়াল মুদ্রা যা আমরা স্পর্শ করতে পারি না।অনেক সময় বিভিন্ন অপরাধীরা তাদের অপরাধ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য বিটকয়েন ব্যাবহার করে থাকে।কেননা এই কয়েন এর একটি বৈশিষ্ট হলো এর মাধ্যমে অপরাধী সনাক্ত করা যায় না।তাই আমি মনে করি ভবিষ্যতের কথা ভেবে সরকার বিটকয়েন বৈধ করতে চায় না।
-
আমাদের বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েনকে বৈধতা দিতে না চাওয়ার পেছনে সব চেয়ে বড় কারণ হলো বিটকয়েনের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পারার শঙ্কা। আমাদের দেশ মধ্যবিত্ত হওয়ার ফলে এখানে তথ্য প্রযুক্তির তেমন প্রভাব নেই। কিন্তু অপরদিকে বিটকয়েন হলো তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর এক ধরনের ভারচুয়াল মুদ্রা যা হাতে ধরা বা ছোয়া যায় না। এর উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে গেলে অবশ্যই দেশে বিজ্ঞানের সম্প্রসারণ ঘটাতে হবে।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
জ্বি ভাই আপনার কথাটা অনেকাংশে সত্যি এবং এই সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংক এর একটা নোটিশ গত 20 এপ্রিল তারিখে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে এবং সেখানে তারা বলেছে যেহেতু লেনদেনের যাচাই বাছাই এর কোন সুযোগ নাই এবং কোন রেগুলেটরি বোর্ড আজ পর্যন্ত গঠিত হয়নি ডিজিটাল মুদ্রার বিষয়ে তাহলে বাংলাদেশ সরকারের মত উন্নয়নশীল দেশ কিভাবে এটাকে বৈধতা দিবে?
দৈনিক যুগান্তর এ প্রকাশিত খবর (https://www.jugantor.com/economics/bank/413723/ডিজিটাল-মুদ্রা-বাজারে-ছাড়বে-না-বাংলাদেশ-ব্যাংক)
-
আপনি অনেক সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক তৈরি করেছেন।আপনার পোস্টটিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা দিলেও আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দিলে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে বেশি ব্যবহৃত হবে বলে আমি মনে করি। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত,বিটকয়েনকে বৈধতা দিলে ও আমাদের দেশ এরকম কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। কিন্তু আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি যেন বৈধতা দেওয়া হয়।
-
বাংলাদেশে ক্রিপ্টো কারেন্সি লেনদেন বৈধতা দেয়ার ক্ষেত্রে সবার আগে আমাদের সরকার এবং জনগণের দৃষ্টি ভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে।যখন বিটকয়েন এর বৈধতা আসবে তখন মানি লন্ডারিং,সন্ত্রাস বাদ ইত্যাদী ক্ষেত্রে বিটকয়েন ব্যবহার করবে।নানান কারনে সরকার এর বৈধতা দিচ্ছে না।
-
বাংলাদেশে ক্রিপ্টো কারেন্সি লেনদেন বৈধতা দেয়ার ক্ষেত্রে সবার আগে আমাদের সরকার এবং জনগণের দৃষ্টি ভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। কারণ আমাদের দেশের বেশিরভাগ মন্ত্রী এবং সচিবদের ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে খুব একটা ধারনা নেই ।যতটুকু বুঝি তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে কিছুটা নেগেটিভ ধারণা পেয়েছে তাই তারা সবসময় এ সম্পর্কে তারা নেগেটিভ ধারনা পোষন করে থাকে। অপরদিকে বেশির ভাগ জনগণ ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অবগত নয় । তাই আমি মনে করি বাংলাদেশে বিটকয়েন অনুমোদন পেতে হলে সবার আগে জনগণ এবং সরকারের মন মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গির চেঞ্জ করতে হবে নচেৎ সম্ভব নয়।
আপনি ঠিক বলেছেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের শুধু নেগেটিভ ধারণাই রয়েছে। বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করার ক্ষেত্রে সবার আগে সরকার এবং জনগণের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে কারণ সরকার প্রথম থেকেই ক্রিপ্টোকারেন্সি কে নেগেটিভ পর্যায়ে ভেবে নিয়েছেন অন্যদিকে দেশের জনগণও বিটকয়েন কি বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কি সেটা না জেনেই সেটা নিয়ে নিয়ে নানা উদ্যোগ প্রকাশ করছেন। তাই আমি আপনার সাথে সহমত পোষণ করলাম যে, আগে সরকার এবং জনগণের মন মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এর পজিটিভ দিক গুলো তাদেরকে বুঝতে শিখতে হবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি তবে আমরা বিটকয়েন কে ডিজিটাল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি রাজা হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকি। আসলে দেখা যায় অনেক দেশেই বিটকয়েনের বৈধতা এখন পর্যন্ত পায় নাই। তার কারণ হচ্ছে হঠাৎ করেই কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অনেক আপডাউন করে যার ফলে দেখা যাবে একটা স্বল্প উন্নয়নশীল দেশ আর্থিক দিক দিয়ে আরও পিছিয়ে পড়বে। তারপরেও কিন্তু কি প্রকাশের বৈধতা দিলে সবার জন্যই ভালো হবে। যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করতে সরকারকে কোন ব্যাট দিতে হয় না এতে করে দেখা যাবে ব্যবসায়ীরা আরো অনেক লাভবান হতে পারবে এবং সাধারণ জনগণও এখান থেকে অনেক উপকৃত হবে।
-
পুরা বিশ্বে প্রায় অনেক দেশেই এই বিটকয়েন কে বৈধতা করেছে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশ সরকার তখনো বৈধতা করেননি। এটিও অবৈধ হিসেবে আমাদের বাংলাদেশ সরকার মনে করেন। আমাদের বাংলাদেশ সরকারের বৈধতা করেননি সে বিষয়ে আমার তেমন কোন ধারণা নেই। তবে আমি জানতে চাই তাই সকল সিনিয়র মেম্বার এবং বড় ভাইদের কাছে অনুরোধ। কেন আমাদের বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে বৈধ পারেনি দয়া করে আমাকে জানিয়ে যাবেন যদি কোনো সিনিয়র বড় ভাইরা জেনে থাকেন।
-
বিটকয়েন কে বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে একটি ডিজিটাল মুদ্রা। যা চোখে দেখা যায় না এবং কি স্পর্শ করা যায় না। এর লেনদেনের জন্য কোন আর্থিক ও নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান প্রয়োজন হয় না। এ কারেন্সি টি নিজেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম থাকে। সারাবিশ্বে অনেক দেশেই এই বিটকয়েনের বৈধতা রয়েছে এবং কি অনেক অনেক দেশে এর বৈধতা দেয়া হয় নাই। বাংলাদেশের সরকার এখন পর্যন্ত বিটকয়েনের বৈধতা দেয়নি। তবে বিটকয়েনের বৈধতা বাংলাদেশ দেওয়া হবে এর জন্য আমাদেরকে একটু অপেক্ষা করতে হবে। আমরা যদি একটি নাও দেখতে পাই তবে পরের প্রজন্মের যারা আসবে তারা দেখতে পাবে বাংলাদেশের বিটকয়েনের বৈধতা।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা পোস্ট করে নতুন কিছু বিষয় সম্পর্কে জানতে সাহায্য করার জন্য। আমিও আপনার সাথে এক মত। আশা করি সিনিয়র ভাই রা এই ভাবে আমাদের নতুন দের পাশে থাকবেন।
-
আমরা জানি যে বাংলাদেশ সরকার এখনো ক্রিপটোকারেন্সি কে বৈধ করার কোনো প্ল্যানিং করিনি। বাংলাদেশ হতে পারে ডিজিটাল কিন্তু প্রকৃত ডিজিটাল নয়। আপনারা যদি লক্ষ্য করেন বিশ্বের সকল উন্নত দেশগুলো এখন ক্রিপটোকারেন্সি ব্যবহার করে দ্রুত বর্ধনশীল দেশে পরিনত হচ্ছে।আর এই সময়ে বাংলাদেশ বিটকয়েনকে অবৈধ মুদ্রা বলে দাবি করে। আমি মনে করি বিটকয়েন কে বাংলাদেশ তখনই বৈধ করবে যখন বাংলাদেশ সকল দেশের থেকে পিছিয়ে পড়বে।
-
আসসালামুয়ালাইকুম বিটকয়েন কে বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে একটি ডিজিটাল মুদ্রা। এই ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ডিজিটাল মুদ্রা কে চোখে দেখা যায়না স্পর্শ করা যায় না। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে লেনদেন করতে কোন প্রতিষ্ঠানে যেতে হয় না। কারেন্সি মার্কেটে নিজেকে নিজেই সক্ষম করতে পারে। প্রায় অনেক দেশেই এই বিটকয়েন কে সরকার বৈধতা করেছে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশ সরকার এই বিটকয়েন কি এখনো বৈধতা করেননি। তবে আমি মনে করি যে একদিন আমাদের বাংলাদেশ সরকার এটি বৈধতা ঘোষণা করবেন।
-
আমরা সকলেই জানি, যে বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের একটি ডিজিটাল মুদ্রা। শুধু মুদ্রায় নয় ক্রিপ্ত মার্কেট এর কিং ও বটে। এর কোনো নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র নেই। এটি নিজে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে। যাহোক,ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের মাধ্যমে চুরি, ডাকাতি, অপহরণ ও ও হানাহানির আশঙ্কা রয়েছে। তাই হয়তো বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায়না।
-
আমরা সকলেই জানি যে বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের একটি ডিজিটাল মুদ্রা। বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। কিপটে মানে হচ্ছে গোপন আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। আমি বলতে চাই যে যা চোখে দেখা যায় না ধরা যায় না স্পর্শ করা যায় না। এগুলোর বাস্তবে কোনো অস্তিত্বই নেই। আমরা এটিকে সাধারণত ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল মুদ্রা হিসেবে বলে থাকি। আর বিটকয়েন হল ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের একটি ডিজিটাল মুদ্রা। এবং এই পুরা বিশ্বের অনেক দেশেই এ বিটকয়েন কে বৈধতা ঘোষণা করেছে। এই ক্রিপ্টোকারেন্সি কে সরকার মনে করেন এটির মাধ্যমে চুরি ডাকাতি বিভিন্ন রকম অপহরণ হানাহানির আশঙ্কা রয়েছে এটি বলে বাংলাদেশ সরকার এটিকে বৈধ করতে চাচ্ছেন না। এবং বাংলাদেশ সরকার মনে করেন যে এটি রুপোর কাজ করলে অনেক যুবক-যুবতী মাদকাসক্তি আসক্ত হবে বিভিন্ন বিষয়ের উপর লক্ষ্য করে আমাদের বাংলাদেশ সরকার এটি বৈধ করতে চাচ্ছে না। আসলে তা নয় বিটকয়েন এর উপর কাজ করে অনেক যুবক-যুবতী অনেক গরিব মানুষ তাদের পরিবারে পাশে দাঁড়িয়েছে। তবে আমি মনে করি যে এটি নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে বিভিন্ন নিউজের দেখা যাচ্ছে বিটকয়েন বিষয়ে। এবং এটি খুব তাড়াতাড়ি সরকারের চোখে টনক নড়বে। আমি মনে করি যে তখন বাংলাদেশ সরকারের উপর আরো বেশি নজর দিবে। তখন বাংলাদেশ সরকার এটিকে বৈধতা করতে চাবে। আমরা সবাই মনোযোগ দিয়ে বিটকয়েন এর উপর কাজ করলে আরো ভালো কিছু করতে পারবো। সারা বিশ্বে প্রায় অনেক দেশেই বিটকয়েন কিপটে কারেন্সিকে বৈধতা করে তারা অনেক উন্নত পর্যায়ে চলে গেছে। শুধু আমাদের বাংলাদেশকে পিছিয়ে আছে। আমি মনে করি যে সামনে আমাদের বাংলাদেশ সরকারও এই বিটকয়েন কিপটে কারেন্সিকে বৈধতা ঘোষণা করবেন খুব তাড়াতাড়ি। আর কিছুদিন আগে শুনছিলাম যে ভারত সরকারকে বৈধতা করেছিল এবং অনেকদিন যাবত কাজ চলছিল। ভারত সরকার এটিকে ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছিল।কারণে নাকি আবার বিভিন্ন রকম সমস্যা হয়েছে তার জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি কে আবার বাতিল ঘোষণা করেছে। বিভিন্ন রকম সমস্যার কারণেই বাংলাদেশ সরকার এটি বৈধ করতে চাচ্ছে না তবে আমি মনে করি যদি বৈধ ঘোষণা করলে অনেক ভালো হবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিটকয়েন হলো এক ধরনের ভার্চুয়াল মুদ্রা। বাংলাদেশে এই ভার্চুয়াল মুদ্রা বা বিটকয়েন অবৈধ। বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে অবৈধ ঘোষণা দেয়নি। কারণ বাংলাদেশ সরকার মনে করে বাংলাদেশে যদি বিটকয়েন বৈধতা পায়। তাহলে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কাজ বৃদ্ধি পাবে। বিটকয়েনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের চুরি-ডাকাতি-ছিনতাই মূলক কাজ করে থাকবে। বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েনের এইসব খারাপ দিক বিবেচনা করে বিটকয়েন কে অবৈধ ঘোষণা করেছে।
-
আমাদের বাংলাদেশের বাঙ্গালীরা যেখানেই প্রবেশ করুক না কেনো, তারা সব সময়ই সুই হয়ে ঢুকে আর ফাল হয়ে বেরিয়ে আসে। আমাদের বাংলাদেশের সরকার জানে যে আমাদের দেশে যদি ক্রিপ্টো কারেন্সি অবৈধ না রেখে বৈধতা দেওয়া হয় তবে তাতে আমাদের দেশের অনেক ক্ষতি হবে। কারণ আমাদের বাংলাদেশের সরকারের এখনো পর্যন্ত দেশের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা হয়নি।
-
আমাদের বাংলাদেশের বাঙ্গালীরা যেখানেই প্রবেশ করুক না কেনো, তারা সব সময়ই সুই হয়ে ঢুকে আর ফাল হয়ে বেরিয়ে আসে। আমাদের বাংলাদেশের সরকার জানে যে আমাদের দেশে যদি ক্রিপ্টো কারেন্সি অবৈধ না রেখে বৈধতা দেওয়া হয় তবে তাতে আমাদের দেশের অনেক ক্ষতি হবে। কারণ আমাদের বাংলাদেশের সরকারের এখনো পর্যন্ত দেশের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা হয়নি।
ভাই ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা শুধু বাংলাদেশের কেনো, কোনো দেশেরই নেই। কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বনিয়ন্ত্রিত। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়। কোন দেশের সরকারের হাতেই ক্রিপ্টোকারেন্সি এর নিয়ন্ত্রণ নেই। বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্রগুলোতেও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করে দেয়া হয়েছে কিন্তু তাদের হাতেই ক্রিপ্টোকারেন্সি এর নিয়ন্ত্রণ নেই। তার পরেও তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করে দিয়েছে কারণ তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি এর পজেটিভ দিকগুলো সম্পর্কে অবগত। ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে বাংলাদেশ সরকারের শুধু নেগেটিভ ধারণা রয়েছে। আশা করি বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে নেগেটিভ ধারণা বাদ দিয়ে খুব দ্রুতই এটিকে বৈধ করার পরিকল্পনা করবেন।
-
বাংলাদেশ সরকার যে কারণে বিটকয়েন বাংলাদেশের বৈধ করেনি। কারণ বাংলাদেশের বাঙালিরা সেখানে ঢোকে তা চায় না। কারণ বাঙালিরা বিটকয়েনে যুক্ত হলে তারা টিকে থাকতে পারবে না। শুধু ফাল পারবে। সে কারণে সরকার বিটকয়েন কে বাংলাদেশে বৈধ করেনি বা বৈধ করতে চায়না।
-
আমরা সকলেই জানি, যে বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের একটি ডিজিটাল মুদ্রা। শুধু মুদ্রায় নয় ক্রিপ্ত মার্কেট এর কিং ও বটে। এর কোনো নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র নেই। এটি নিজে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে। যাহোক,ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের মাধ্যমে চুরি, ডাকাতি, অপহরণ ও ও হানাহানির আশঙ্কা রয়েছে। তাই হয়তো বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায়না।
কিছুদিন আগেও একটি সংবাদে জানতে পারলাম যে এক শিশুকে কিডনাপ করে বিটকয়েনে মুক্তিপণ দাবি করেছে। এখনও বাংলাদেশের বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দেওয়া হয় নাই তাই এই অবস্থা আর যদি পুরোপুরি ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে হয়তো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাবে। আর সেই জন্য বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দিতে চায় না।
-
ধন্যবাদ ভাইয়া অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন আপনার এই পোস্টটি পড়ে আমি অনেক কিছু ধারনা পেয়েছি। আপনার পোষ্টটি পড়ে আমি বুঝতে পারলাম যে বাংলাদেশ সরকার কেন বিটকয়েন অবৈধ করে রেখেছে। আপনি একটি তথ্যবহুল পোস্ট করেছেন অনেক ধন্যবাদ।
-
বিটকয়েন হল সারা বিশ্বের জনপ্রিয় একটি মুদ্রা এটি অনেক দেশে বৈধ করেছে এবং অনেক দেশে দেখা যায় অবৈধ হিসেবে ঘোষণা করেছে। যেমন দেখা যায় বাংলাদেশ বিটকয়েন কে অবৈধ হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার তেমনি অনেক দেশের বিটকয়েন কে অবৈধ হিসেবে ঘোষণা করেছে। কিন্তু বাংলাদেশি বিটকয়েন কে সরকার অবৈধ হিসেবে বিভিন্ন বিভিন্ন মাধ্যমে ঘোষণা করেছে। কারণ সরকার চায়না বাংলাদেশ এর মানুষ ডিজিটাল মুদ্রা ব্যবহার করুক। আমরা সবাই জানি বিটকয়েন হল একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি যা আমরা চোখে দেখতে পারিনা তাই সরকার চায়না যে ক্রিপ্টোকারেন্সি চোখে দেখা যায় না সেটা বাংলাদেশের মানুষ ব্যবহার করুক।
-
বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েন বৈধ করতে চান না কারণ, বাংলাদেশে দুর্নীতি-বাজ মানুষ বেশি। অনেক বড় বড় দুর্নীতি-বাজ মানুষ বাংলাদেশের টাকা বিভিন্ন দেশে পাঠায়। দুর্নীতি-বাজদের জন্য দেশের অনেক বড় ক্ষতি হচ্ছে। বিটকয়েন যদি বাংলাদেশে বৈধতা দেয় তাহলে বাংলাদেশে আর ও দুর্নীতি বেড়ে যাবে। তখন বাংলাদেশের টাকা ক্রিপ্টোকারেন্সি মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে পাঠাবে। বিটকয়েন বাংলাদেশে বৈধতা দিলে যতটুকু না উপকার হবে তার চেয়ে বেশি অপকার হবে। সরকার হয়তো বাংলাদেশের ভালোর জন্যই বিটকয়েন এখন পর্যন্ত বৈধতা দেন নাই। দেখা যাক পরবর্তীতে আবার বৈধতা দিতে পারে।
-
আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা প্রশ্নে অনেক সুন্দর যুক্তি উপস্থাপন করেছেন। এছাড়াও আরো কিছু কারণ রয়েছে যেমন বাংলাদেশ সরকারের উপর মহলের কর্তাব্যক্তিরা বিটকয়েন সম্পর্কে তেমন জ্ঞান রাখেনা আমাদের দেশের অর্থনীতি পুরোপুরি দুর্নীতিগ্রস্ত ।আমি মনে করি এসব নেগেটিভ দিক থাকার পরেও যদি বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন দেওয়া হয় তাহলে অর্থনীতি অনেক চাঙ্গা হবে এবং অনেক বেকার সমস্যার সমাধান হবে।
আপনি যুক্তিসঙ্গত কথা বলেছেন। আমিও একমত যে বাংলাদেশের উপর মহলে দায়িত্বরত ব্যক্তিরা বিটকয়েন সম্পর্কে তেমন জ্ঞান রাখেনা এবং আমাদের দেশের অর্থনীতি পুরোপুরি দুর্নীতিগ্রস্ত। যার কারনে, বিটকয়েন নিয়ে পজিটিভ ভাবনা তাদের মাথায় আসে না। আপনি ঠিক বলেছেন, আমিও মনে করি, বাংলাদেশে বিটকয়েন অনুমোদন দেওয়া হলে অর্থনীতি অনেক চাঙ্গা হবে এবং অনেক বেকারত্ব সমস্যাও সমাধান হবে। আশা করি, বাংলাদেশও খুব দ্রুতই অন্যান্য দেশের মতো বিটকয়েন কে বৈধ করবে।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।
আসসালামুয়ালাইকুম আমি এই ফর্মে নতুন বিটকয়েন নি আমার এতটা ধারণা নেই আমি শুধু জানতাম যে বাংলাদেশে বিটকয়েন বিনিয়োগ করা অবৈধ কিন্তু সিনিয়র ভাইয়ের পোস্ট পড়ে বিটকয়েন নিয়ে আমার অনেক ধারণা হয়েছে এবং কি বাংলাদেশি বিটকয়েন অবৈধ কেন তা আমি জানতে পারলাম তাই সিনিয়র ভাইকে এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
-
সরকারকে এ কারণে বাংলাদেশের বৈধ করতে চায়না। আমাদের এই বাংলাদেশের বাঙালিরা যদি তাদেরকে বিটকয়েন বৈধ করা হয়। বাঙালিরা শুধু ফাল পারবে। সে কারণে আমাদের দেশের সরকার বিটকয়েন বৈধতা করতে চাই না।
-
আপনার কথা সঠিক। প্রথমত সরকার এটাকে Fiat মানি এর মত নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেনা। তাই অসাধু ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে। এছাড়াও মানি লন্ডারিং অনেক বেড়ে যাবে। ওই সব ঝামেলা এড়াতে সরকার বৈধতা দেওয়া থেকে বিরত আছে। বিব্রতকর পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবেনা বলেই সরকার বৈধতা দিচ্ছেনা।
-
আমাদের এই ফোরামে কিছু কিছু খারাপ ইউজাররা রয়েছে। তারা ফর আমি এসে আজেবাজে ভাবে পোস্ট করে। আর সব থেকে বড় কথা হল বাংলাদেশের বাঙালিরা অনেক ফাল পারে। সেই কারণেই আমাদের বাংলাদেশ বিটকয়েন বৈধ করতে চায় না সরকার।
-
আসলে আমাদের সরকার এখন কিসের জন্য বিটকয়েনের বৈধতা করছে না সেটা সঠিক করে বলা সম্ভব নয়। কিন্তু সরকার মনে করেন বিটকয়েন ব্যবহার করলে হয়তো বা সন্ত্রাস রাহাজানি বেড়ে যাবে এবং কি মানিলন্ডারিং হবে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করার সময় দ্বিতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন হয় না অতএব সন্ত্রাসী রাহাজানি বেশি হবে। আবার অনেক মন্ত্রী তারা মনে করে এগুলো করলে বিদেশে সব টাকা আমরা দিয়ে দেই।
-
আমাদের বাংলাদেশে কোনদিন সম্ভব নয় ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা দেওয়া। কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি যদি বৈধতা দেয় তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেতে হবে। কারণ উন্নত দেশ না হলে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পাওয়া যায় না যার কারণে অবশ্যই উন্নত দেশ হতে হবে।
-
আমাদের সরকার বাংলাদেশ বিটকয়েন বৈধ করতে চায়না। কারণ বাঙালি জাতি এমন একটা জাতি কোন কিছু দেখি আগেভাগে ফাল বেড়ে ওঠে। যার কারণে আমাদের সরকার বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধ করতে চায়না।
-
আমাদের বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন থেকে বৈধ না করার কারণ হলো আমাদের দেশ উন্নয়নশীল দেশ। উন্নত দেশগুলোকে বিটকয়েন বৈধতা দিয়েছে কারণ তারা বিটকয়েন কে নিয়ন্ত্রন করতে পারবে। কিন্তু আমাদের দেশ বিটকয়েন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
-
বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্রগুলোতেও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করে দেয়া হয়েছে কিন্তু তাদের হাতেই ক্রিপ্টোকারেন্সি এর নিয়ন্ত্রণ নেই। তার পরেও তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করে দিয়েছে কারণ তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি এর পজেটিভ দিকগুলো সম্পর্কে অবগত। ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে বাংলাদেশ সরকারের শুধু নেগেটিভ ধারণা রয়েছে।
-
বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা যদিও হয় আমি মনেকরি যে বাংলাদেশের এমপি মন্ত্রীরা বিদেশে টাকা পাচার আরো বেশি করবে কারন তারা একটা সুযোগ পাবে যে তাদের শনাক্ত করার মতো কেউ থাকবে না তখন এই কারনে।
-
বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না তার অনেক কারণ রয়েছে। যেমন বিটকয়েন লেনদেনের মাধ্যমে ব্যক্তি পরিচয় সম্পন্নভাবে গোপন থাকে। কে বিটকয়েন লেনদেন করল, কোথা থেকে করল, বিটকয়েন কোথায় গেল এটা কেউ বলতে পারবেনা। আবার বিটকয়েনের নিজস্ব কোন রূপ নেই। একে ধরাও যায় না, স্পর্শও করা যায় না শুধু এর সংখ্যা দেখা যায়। আবার বিটকয়েনের দাম প্রতিনিয়তই কমে এবং বাড়ে। এখন এইভাবে যদি লেনদেন চলতে থাকে তাহলে যদি কেউ বিটকয়েনে টাকা সঞ্চয় করে রাখে এমন ব্যক্তি যার কাছে ওই টাকা ছাড়া অন্য কোন টাকা নেই। তখন যদি বিটকয়েনের মার্কেট ডাম্প করে তাহলে ওই ব্যক্তির অনেক ক্ষতি হবে। হতে পারে ওই ব্যক্তি তার অতি প্রয়োজনীয় টাকা সেইখানে সঞ্চয় করে রেখেছিল। সরকার এই বিষয়ে অবশ্যই অনেক কিছু জানে। সর্বোপরি সরকার চিন্তা করে বিটকয়েনকে বাংলাদেশে বৈধতা দেয়নি। বাংলাদেশের মানুষ যেখানে অধিকাংশই শ্রমজীবী কৃষি কাজ করে তাদের সংসার পরিচালনা করে তারা এই ডিজিটাল কারেন্সি সম্পর্কে কতটুকু বা জানবে। তবুও আমি আশা করি ভবিষ্যতে বাংলাদেশ সরকার যেন বিটকয়েনের বৈধতা দেয় কারণ যারা এ সম্পর্কে গবেষণা করবে এবং এ সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখবে তারা অবশ্যই থেকে লাভবান হতে পারবে বলে আমি মনে করি।