Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Bad leyar on December 22, 2020, 03:22:21 PM
-
এবার বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট, ২০১৮ সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Bitcoin) উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিটকয়েনের মতো লেনদেন এ দেশে অবৈধ, আগেই জানায় দেশের শীর্ষ ব্যাংক। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময়ে পরিষেবা দেওয়া বা ব্যবসা করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তারা। এদিকে ‘ব্যানিং অব ক্রিপ্টোকারন্সি অ্যান্ড রেজুলেশন অব অফিসিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০১৯' নামে একটি বিল আনে মোদি সরকারও
Source link: https://www.google.com/amp/s/www.ndtv.com/business/bengali/supreme-court-allows-trading-in-cryptocurrency-cancels-2018-ban-imposed-by-reserve-bank-of-india-rbi-2189539%3famp=1&akamai-rum=off
-
বিটকয়েন যার উপর আরবিআইয়ের নিষেধাজ্ঞা বাতিল অর্থাৎ ইন্ডিয়াতে কি বিটকয়েন ব্যবসার অনুমোদন দিয়েছে সাধারণত আমি যেটা জানি আর বি আই এর ফুল মিনিং হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এখানে ইন্ডিয়া থেকে বিটকয়েন ব্যবসার অনুমতি দিয়েছে সরকার যদি বিস্তারিত বলতেন তাহলে বুঝতে সুবিধা হত
-
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আগের সেই আইন বাতিল করে নতুন করে আদেশ দিয়েছে। আর এর মাধ্যমে ইন্ডিয়াতে এখন বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ। তারা বৈধভাবে লেনদেন করতে পারবেন, এ ছাড়া পেপাল তাদের দেশে চালু থাকায় তারাও পেপালের সুবিধা নিতে পারবেন যদি ভবিষ্যতে আবার সমস্যা হয়। তবে বাংলাদেশে এখনও অবৈধ। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্যই এটা নিয়ে ভাববে সামনের দিনগুলোতে।
-
নতুন এই বিলের মাধ্যমে ইন্ডিয়াতে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনে এখন আর কোন বাধা রইল না। এতে করে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি পৃথিবীতে আরো একধাপ এগিয়ে গেল। এখন দেখার বিষয় আমাদের বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে কি চিন্তা ভাবনা করে। বর্তমানে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন সম্পুর্ন অবৈধ। তবে যেহেতু ভারত সরকার এটিকে অনুমোদন দিয়েছে এর ফলে বাংলাদেশ সরকারও এ বিষয়ে পজিটিভ চিন্তা-ভাবনা করতে পারে। কেননা বাংলাদেশ সরকার অনেকটাই ভারতের নীতির উপর নির্ভর করে থাকে। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশ সরকারও বিটকয়েন কে বাংলাদেশে বৈধতা দেবে।
-
এবার বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট, ২০১৮ সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Bitcoin) উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিটকয়েনের মতো লেনদেন এ দেশে অবৈধ, আগেই জানায় দেশের শীর্ষ ব্যাংক। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময়ে পরিষেবা দেওয়া বা ব্যবসা করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তারা। এদিকে ‘ব্যানিং অব ক্রিপ্টোকারন্সি অ্যান্ড রেজুলেশন অব অফিসিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০১৯' নামে একটি বিল আনে মোদি সরকারও
Source link: https://www.google.com/amp/s/www.ndtv.com/business/bengali/supreme-court-allows-trading-in-cryptocurrency-cancels-2018-ban-imposed-by-reserve-bank-of-india-rbi-2189539%3famp=1&akamai-rum=off
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের এই আদেশের ফলে ভারতীয়রা বিনা বাধায় ক্রিপ্টোকারেন্সিতে কাজ করার অনুমতি পেলো। এতো দিন ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ ছিলো কিন্তু নতুন এই আদেশ জারি হওয়ায় ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ হয়ে গেলো যা ভারতীয়দের জন্য খুবই ভালো একটা খবর।
আশা করি ভারতের মতো বাংলাদেশেও খুব শীগ্রই ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দিয়ে দেবে।
-
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আগের সেই আইন বাতিল করে নতুন করে আদেশ দিয়েছে। আর এর মাধ্যমে ইন্ডিয়াতে এখন বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ। তারা বৈধভাবে লেনদেন করতে পারবেন, এ ছাড়া পেপাল তাদের দেশে চালু থাকায় তারাও পেপালের সুবিধা নিতে পারবেন যদি ভবিষ্যতে আবার সমস্যা হয়। তবে বাংলাদেশে এখনও অবৈধ। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্যই এটা নিয়ে ভাববে সামনের দিনগুলোতে।
আপনি ঠিক কথা বলেছেন ভাই আসলে বাংলাদেশের যদি ভারতের মত বিটকয়েন কে বৈধ করা হতো তাহলে আমাদের বাংলাদেশের জন্য অনেকটা সুবিধা হত তাই আমরা সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে এটা আশা করব যাতে বিটকয়েন বৈধ করা হয় আমাদের বাংলাদেশ। আপনাকে ধন্যবাদ ভাই অনেক সুন্দর পোস্ট করেছেন।
-
ইন্ডিয়ার হাইকোর্ট-সুপ্রিম বিটকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধতা আইন ভেঙে বৈধ করার অনুমতি দিয়েছে এবং ইন্ডিয়াতে বিটকয়েন চলনা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে এবং বাংলাদেশ বৈধ করাটা খুবই জরুরী কারণ বাংলাদেশে অনেক বিটকয়েনের ইউজার আছে যারা এখনো পুলিশ থেকে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এজন্য বিটকয়েন যদি বাংলাদেশের বৈধ করা হয় তাহলে অনেক এগিয়ে যেতে পারবে।
-
ইন্ডিয়ায় যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্থাৎ ভার্চুয়াল মুদ্রা কে সরকারিভাবে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে তাই আশা করা যায় বাংলাদেশ সরকার সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ ঘোষণা করবে কিন্তু করে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অনেক উন্নত হবে আশাকরি বাংলাদেশ সরকার এই বিষয়টার উপর লক্ষ্য দিবেন
-
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আগের সেই আইন বাতিল করে নতুন করে আদেশ দিয়েছে। আর এর মাধ্যমে ইন্ডিয়াতে এখন বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ। তারা বৈধভাবে লেনদেন করতে পারবেন, এ ছাড়া পেপাল তাদের দেশে চালু থাকায় তারাও পেপালের সুবিধা নিতে পারবেন যদি ভবিষ্যতে আবার সমস্যা হয়। তবে বাংলাদেশে এখনও অবৈধ। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্যই এটা নিয়ে ভাববে সামনের দিনগুলোতে।
ভাই এই বিষয়টি সম্পর্কে আমার কোন ধারণা ছিল না ।আপনার পোস্টটি পড়ে এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এইরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
-
ইন্ডিয়াতে বিটকয়েন বৈধ আরবি লেখা বাদ দিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট এটা খুবই খুশির খবর। ভারতের মানুষ আরো একটা সুবিধা পেয়েছে যে পেপালের মাধ্যমে লেনদেন এর ব্যবস্থা খুবই নিরাপদ একটা লেনদেনের বিষয়ে।
-
একটি কথা সকলের জন্য: যেকোনো ক্রিপ্টোকারেন্সি খবর যদি পড়েন, তাহলে অবশ্যই ক্রিপ্টোনিউজ রিলেটেড পোর্টালগুলো থেকে পড়বেন এবং সাধারণ যেকোনো নিউজ পোর্টাল থেকে না পড়লে ভালো হয়। কারণ কিছুদিন আগে ইন্ডিয়ান নিউজ পোর্টালের এক রিপোটার বিটকয়েনকে তো "বিটারকয়েন" ও লাইটকয়েনকে "লিটিকয়েন" বলে। সহজ কথায় তারা বিটকয়েন কিংবা ক্রিপ্টোকারেন্সি কি জিনিস সেটি সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনে নিউজ করে থাকে । আর বিষয়টি নিয়ে অনেকে তো Meme তৈরি করেছিল।
যেহেতু আপনি অনেক পুরাতন নিউজ শেয়ার করেছেন, তাই মনে হয় আপনার বর্তমানের অবস্থা সম্পর্কে হয়তো অবহিত নন। কারণ সুপ্রিমকোর্টের সর্বশেষ রায় অনুযায়ী, আরবিআইয়ের যে ড্রাফট ছিল সেটি বাতিলও করেছে।
-
ভাই আপনি অনেক সুন্দর একটা টপিক তৈরি করেছেন আপনার একটি অফিস থেকে জানতে পারলাম যে ভারতে এখন ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা দিয়েছে তবে ভারত-বাংলাদেশের বন্ধু দেশ হওয়ায় যেহেতু ভারত বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দিয়েছে এখন বাংলাদেশ সরকার ভাববে যে যেহেতু ভারত সরকার বিটকয়েন কে সাপোর্ট করে এক্ষেত্রে আমাদেরও এ নিয়ে ভাবতে হবে এবং আমার মনে হয় যে আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হবে বা প্রয়োজনীয়তা বুঝবে
-
আমি মনে করি ভারতের সুপ্রিম কোর্টের এই আদেশের ফলে ভারতে যারা ক্রিপ্টো রিলেটেড আছে তারা এ সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাবে।আমাদের বাংলাদেশেও যদি এ পথ অনুসরণ করতো তাহলে আমাদের দেশও ক্রিপ্টোকারেন্সি এতে আরও একধাপ এগিয়ে যেত। তাহলে আমরা যারা ক্রিপ্টো রিলেটেড আছি আমরা সবাই স্বাধীনভাবে এখানে কাজ করতে পারতাম।
-
আসলে ধরনের খবর পেলে একটু উৎসাহ পাওয়া যায়। এরকমভাবে বৈধতা পেতে পেতে এক সময় দেখা যাবে আমাদের এই বাংলাদেশ বৈধতা পেয়ে যাবে। তখন আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করি তখন কোন ভয় থাকবে না লেনদেন করে মজা পাওয়া যাবে। আমরা অনেক কষ্ট করে যে ডলার গুলি পেয়ে থাকে সেগুলো আসলে বৈধতা না থাকার কারণে একটা কম দামে বিক্রি করে দিতে হয়। ফোনের বৈধতা থাকবে তখন আমরা মূল দামে বিক্রি করতে পারব যে কোথাও থেকে।
-
আমরা একটা বিষয় কিন্তু সবাই জেনে থাকি যে ভারতের সাথে বাংলাদেশে অনেক সামঞ্জস্যপূর্ণ মিল রয়েছে। যেহেতু ভারত বিটকয়েনের বৈধতা পেয়ে গেল অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশের সরকার এখন চেষ্টা করবে বিটকয়েনের বৈধতা দিতে। বাংলাদেশ এখন যদি কেউ এই নিয়ে তুলে ধরতে পারে সরকারের কাছে বিটকয়েন আসলে কি বা এর সুবিধা গুলো কি কি এর সম্পূর্ণ সুবিধাগুলি সম্পর্কে যদি সরকারকে ভালোভাবে জানাতে পারে তো বাংলাদেশের হয়তো সম্ভব বিটকয়েনের বৈধতা পেতে।
-
ইন্ডিয়াতে বিটকয়েন বৈধ আরবি লেখা বাদ দিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট এটা খুবই খুশির খবর। ভারতের মানুষ আরো একটা সুবিধা পেয়েছে যে পেপালের মাধ্যমে লেনদেন এর ব্যবস্থা খুবই নিরাপদ একটা লেনদেনের বিষয়ে।
ইন্ডিয়াতে বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছে সেটা অবশ্যই খুবই খুশিতে সংবাদ। ভারতে বিটকয়েনের বৈধতা পাওয়ায় আমাদের বাংলাদেশীদের জন্য কিছুটা হলেও ভালো হয়েছে। আমরা অনেক সময় দেখতে পাই আমাদের বাংলাদেশিদের সাথে ভারতের অনেকে ইনভেস্টর দের সাথে পরিচিত রয়েছে। আবার আমরা একটা বিষয় লক্ষ করেছি আমাদের বাংলাদেশের সাথে ভারতের অনেক বিষয় লেনদেন হয়ে থাকে। যে কারণে আমাদের এই দেশে হয়তো কি প্রকাশের বৈধতা হতে পারে।
-
বেশ কিছুদিন হল ইন্ডিয়া বিটকয়েন কে বৈধ করে দিয়েছে। এখন দেখার বিষয় হলো বিটকয়েন কে বৈধ করে ইন্ডিয়া কতটা এগিয়ে যেতে সক্ষম হলো। আমার মনে হয় ইন্ডিয়া খুব ভালোভাবেই বিটকয়েনের সুবিধা ভোগ করতে পারবে। তারা অলরেডি বিটকয়েন নিয়ে অনেক উদ্যোগ নিয়েছেন যেমন বিটকয়েন ব্যাংক, বিটকয়েন মাইনিং সেন্টার প্রতিস্থাপন। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়া যখন বিটকয়েন কে বৈধ দিয়েছে আশা করা যায় বাংলাদেশ সে দিক দিয়ে পিছিয়ে থাকবে না।
-
এবার বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট, ২০১৮ সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Bitcoin) উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিটকয়েনের মতো লেনদেন এ দেশে অবৈধ, আগেই জানায় দেশের শীর্ষ ব্যাংক। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময়ে পরিষেবা দেওয়া বা ব্যবসা করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তারা। এদিকে ‘ব্যানিং অব ক্রিপ্টোকারন্সি অ্যান্ড রেজুলেশন অব অফিসিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০১৯' নামে একটি বিল আনে মোদি সরকারও
Source link: https://www.google.com/amp/s/www.ndtv.com/business/bengali/supreme-court-allows-trading-in-cryptocurrency-cancels-2018-ban-imposed-by-reserve-bank-of-india-rbi-2189539%3famp=1&akamai-rum=off
নিউজটি আমি কিছুদিন আগে পড়েছিলাম। ইন্ডিয়ান গভর্নমেন্ট ক্রিপ্টোকারেন্সি কে ইন্ডিয়াতে বৈধ ঘোষণা করেছে। যার ফলে তারা এখন গভারমেন্ট সাপোর্টে বিটকয়েনের লেনদেন করতে পারবে। বিটকয়েন হচ্ছে ডিজিটাল কারেন্সি।যা যে কোন দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে পরিবর্তন করে ফেলতে পারে।আশাকরি বাংলাদেশ গভারমেন্ট বিষয়টিকে পজিটিভ ভাবে দেখবে এবং বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন দেবে।
-
ভারত সরকার সেদেশের অর্থনীতিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর গুরুত্ব অনুধাবন করে ভারতে বিটকয়েন কে অনুমোদন দিয়েছে এবং বিটকয়েন ব্যাংক চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মাধ্যমে সে দেশের জনগণ এখন সহজেই ক্রিপ্টোকারেন্সিতে কাজ করতে পারবে এবং বিটকয়েন সহজে লেনদেন করতে পারবে ।আমাদের সরকার এখন দেখার বিষয় বিটকয়েন সম্পর্কে কোনো পজিটিভ চিন্তাভাবনা করে কিনা।
-
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আগের সেই আইন বাতিল করে নতুন করে আদেশ দিয়েছে। আর এর মাধ্যমে ইন্ডিয়াতে এখন বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ। তারা বৈধভাবে লেনদেন করতে পারবেন, এ ছাড়া পেপাল তাদের দেশে চালু থাকায় তারাও পেপালের সুবিধা নিতে পারবেন যদি ভবিষ্যতে আবার সমস্যা হয়। তবে বাংলাদেশে এখনও অবৈধ। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্যই এটা নিয়ে ভাববে সামনের দিনগুলোতে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনি যেভাবে বললেন আমি অতি তাড়াতাড়ি বুঝতে পারলাম এবং জানতে পারলাম। নেক্সটাইম আরো ভালো ভালো পোস্ট করে আমাদের নতুন কিছু জানাবেন।
-
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আগের সেই আইন বাতিল করে নতুন করে আদেশ দিয়েছে। আর এর মাধ্যমে ইন্ডিয়াতে এখন বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ। তারা বৈধভাবে লেনদেন করতে পারবেন, এ ছাড়া পেপাল তাদের দেশে চালু থাকায় তারাও পেপালের সুবিধা নিতে পারবেন যদি ভবিষ্যতে আবার সমস্যা হয়। তবে বাংলাদেশে এখনও অবৈধ। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্যই এটা নিয়ে ভাববে সামনের দিনগুলোতে।
আসলে আজকে হোক আর কালকে হোক বাংলাদেশ বিটকয়েনকে বৈধ করতে বাধ্য হবেই কারন তার সুবিধাসমূহ সবাই গ্রহণ করতেছে, বাংলাদেশ কিভাবে বসে থাকবে। বিন্যান্স এ এরই মধ্যে বিডিটি/ইউএসডি লেনদেন হচ্ছে এবং ভিতরে ভিতরে বাংলাদেশের তরুন প্রজন্ম অনেক অগ্রসর হয়ে গেছে এই পথে। তাই সরকার তাদের স্বার্থে হলেও এটাকে বৈধ করতে বাধ্য হবে না হলে আরো অস্থিরতা বেড়ে যাবে।
-
আগে ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন কোন অনুমতি ছিল না।কিন্তু কয়েকদিন আগে সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট বিটকয়েন লেনদেনের বা ব্যবসার অনুমতি দিয়েছে। এটি ভারতীয় ক্রিপ্টো রিলেটেড দের জন্য অনেক আনন্দের নিউজ। তারা এখন নির্দ্বিধায় বিটকয়েন লেনদেন করতে পারবে। আমাদের বাংলাদেশেরও যদি বিটকয়েন সম্পর্কে এরকম পজেটিভ কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হত তাহলে আমাদের দেশের অর্থনীতি অনেক এগিয়ে যেত।
-
কয়েকদিন আগেই আমি নিউজ টা শুনেছি। যে ইন্ডিয়ান গভারমেন্ট বিটকয়েন কে সরকারিভাবে অনুমোদন দিয়েছে। অর্থাৎ ইন্ডিয়াতে এখন খুব সহজেই গভারমেন্ট সাপোর্টে বিটকয়েনের লেনদেন করতে পারবে। অলরেডি কিন্তু বিটকয়েন বাসীদের জন্য ইন্ডিয়াতে একটি বিটকয়েন ব্যাংক তৈরি করা হয়েছে। সেখানে শুধুমাত্র বিটকয়েন এর লেনদেন করা হবে।
-
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আগের সেই আইন বাতিল করে নতুন করে আদেশ দিয়েছে। আর এর মাধ্যমে ইন্ডিয়াতে এখন বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ। তারা বৈধভাবে লেনদেন করতে পারবেন, এ ছাড়া পেপাল তাদের দেশে চালু থাকায় তারাও পেপালের সুবিধা নিতে পারবেন যদি ভবিষ্যতে আবার সমস্যা হয়। তবে বাংলাদেশে এখনও অবৈধ। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্যই এটা নিয়ে ভাববে সামনের দিনগুলোতে।
আমরা তো প্রতিবেশী দেশ তারা বৈধতা দিলে আমাদের জন্য অবশ্যই এটা একটা শুভসংবাদ কিন্তু আমাদের দেশ ই তো এখন সিধান্তহীন ভাবে চলছে তবে আশা করবো অচিরেই একটা শুষ্ঠু সমাধান আমারা পেয়ে যাব।
-
ইন্ডিয়ার সুপ্রিম কোর্ট তাদের আগের নিষেধাজ্ঞা বিটকয়েন লেনদেন অবৈধ বা ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ এ নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে নতুন করে তারা বিটকয়েনকে ইন্ডিয়াতে স্বীকৃতি দিল।
এখন আর বিটকয়েন লেনদেন তাদের দেশে অবৈধ নয়। বিটকয়েন এভাবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে এবং সুপরিচিত হয়ে উঠবে। আমাদের দেশে বিটকয়েনকে অবৈধ ঘোষণা করেছে। কিন্তু আমাদের দেশেও বৈধতা স্বীকৃতি দিলে অর্থনৈতিকভাবে অনেক এগিয়ে যেত।
-
এবার বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট, ২০১৮ সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Bitcoin) উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিটকয়েনের মতো লেনদেন এ দেশে অবৈধ, আগেই জানায় দেশের শীর্ষ ব্যাংক। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময়ে পরিষেবা দেওয়া বা ব্যবসা করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তারা। এদিকে ‘ব্যানিং অব ক্রিপ্টোকারন্সি অ্যান্ড রেজুলেশন অব অফিসিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০১৯' নামে একটি বিল আনে মোদি সরকারও
Source link: https://www.google.com/amp/s/www.ndtv.com/business/bengali/supreme-court-allows-trading-in-cryptocurrency-cancels-2018-ban-imposed-by-reserve-bank-of-india-rbi-2189539%3famp=1&akamai-rum=off
এটা অত্যন্ত সুখবর বলে মনে হচ্ছে আমার কারণ বিটকয়েন কে সুপ্রিম সুপ্রিম কোর্ট বৈধতা দেওয়া মানে সারাদেশে তোলপাড় খেয়ে যাবে মনে হচ্ছে তাই কাজেই বলব যে বিটকয়েন কে সবাই ভালোভাবে বিটকয়েনে কাজ করবেন দুপুরে আপনি একদিন পাবেন বলে আমি মনে করি
-
বিটকয়েনের যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন দেয়া হয়েছে সে তো আমার মনে হচ্ছে খুব শীঘ্রই হয়তো বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পেতে পারে। কারণ আমরা সাধারণত জানি সব সময় ভারতকে কপি করে বাংলাদেশ। এখন দেখার বিষয় বাংলাদেশ বিটকয়েন এর অনুমোদন পায় কিনা।
-
এক এক করে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই বিটকয়েন বৈধতা দিতে শুরু করেছে। বর্তমানে সারা বিশ্বের অধিকাংশ মানুষই বিটকয়েন নিয়ে অনেক আলোচনা করে থাকে। দিনদিন বিটকয়েনের ব্যবহার অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই বর্তমানে বাংলাদেশের পাশের দেশ ভারতেও বিটকয়েন বৈধতা দিয়ে দিয়েছে । তাতে সেই দেশের মানুষগুলো বিটকয়েন দিয়ে লেনদেন করে অনেক সুবিধা পাচ্ছে। তবে আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশেও বিটকয়েন বৈধতা দিতে পারে।
-
বর্তমান সারা বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করা হচ্ছে। কিন্তু কিছুদিন আগে আর বি আই নামক ব্যাংক ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ বলে ঘোষণা করে। আর বি আই এর ফুল মিনিং হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া। পরবর্তীতে সে আইন বাতিল করে ব্যবসার অনুমতি দিলো সুপ্রিম কোর্ট। বর্তমান ইন্ডিয়ায় বিটকয়েন বৈধতা দিয়েছে। আমাদের বাংলাদেশেও ক্রিপ্টোকারেন্সি এর অনেক জনপ্রিয়তা। আশা করি ভবিষ্যতে আমাদের বাংলাদেশেও ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থা বৈধ করা হবে।
-
এই নিউজটা যখন করা হয়েছিল তখন রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া বিটকয়েনের বেশ ভক্ত ছিল কিন্তু বর্তমানে কি এমন হয়েছে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া বিটকয়েনের বিপরীত অবস্থান নিতে শুরু করেছে। বর্তমানে বিটকয়েন বাজার নিম্নমুখী হওয়ার পিছনে অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় এক্সচেঞ্জগুলোর প্রতি রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া আর বি আই একটি সতর্কতামূলক নোটিশ জারি করেছে। এর জন্য অবশ্য কারণ রয়েছে বিশেষ করে বাইনান্স এক্সচেঞ্জ এর মালিক তার এক্সচেঞ্জ নিয়ে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের অধীনে বিশেষ আইন বলে নজরদারিতে রয়েছে। এখানেই কেবল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার বিশেষ সতর্কতার জারি করা হেতু। ভবিষ্যতে এই সমস্ত পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হওয়া তাহলে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া পুনরায় এ সকল স্যান্ডালাইস এক্সচেঞ্জগুলোর অনুমোদন দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।