বিটকয়েন পেয়ার টু পেয়ার ব্যবস্থা। এতে কোনো তৃতীয় পক্ষ কাজ করে না। যেহেতু কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হয় না এবং সবার পরিচয় গোপন থাকে তাই বিটকয়েন অনেক অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। বৈধ পণ্য লেনদেন ছাড়াও মাদক চোরাচালান, বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদ গোষ্ঠীর আর্থিক যোগান, মুক্তিপণ ইত্যাদি অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হয়েছে। বিটকয়েনের সিকিউরিটি ব্যবস্থা এত স্ট্রং যে পুলিশ বা অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেইসব সন্ত্রাসবাদীদের ট্রেস করতে পারেনা।