Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum

Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: RSRS on September 22, 2021, 06:06:58 AM

Title: বিটকয়েন মাইনিংয়ে বছরে জমছে ৩০ হাজার টন ই-বর্জ্য
Post by: RSRS on September 22, 2021, 06:06:58 AM
বিটকয়েন মাইনিং থেকে প্রতিবছর যে ইলেকট্রনিক বর্জ্য (ই-বর্জ্য) উৎপন্ন হয়, ওজনের হিসাবে তার তুলনা করা যেতে পারে নেদারল্যান্ডসের মতো একটি দেশ থেকে উৎপন্ন তথ্য-প্রযুক্তি সরঞ্জামের গোটা বছরে তৈরি হওয়া বর্জ্যের সঙ্গে। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে-- বছরে ৩০ হাজার সাতশ’ টন ই-বর্জ্য তৈরি হচ্ছে বিটকয়েন মাইনিং থেকে।
সম্প্রতি ‘রিসার্চ, কনসার্ভেশন অ্যান্ড রিসাইক্লিং’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই তথ্য।

বিবিসি বলছে, প্রতিটি বিটকয়েন লেনদেন ২৭২ গ্রাম ই-বর্জ্য তৈরি করে। এর তুলনায় একটি আইফোন ১৩’র ওজন ১৭৩ গ্রাম।

বিটকয়েন লেনদেন যাচাই-বাছাই ও লিপিবদ্ধ করার মাধ্যমে আর্থিকভাবে লাভবান হন মাইনাররা। এই কাজে যে বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ শক্তি খরচ হয়, সেটা নিয়ে বিতর্ক চলছে বেশ কিছু দিন ধরেই। ক্রিপ্টোকারেন্সি বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করছে এই খাত থেকে উৎপাদিত ই-বর্জ্য।

বিবিসি জানিয়েছে, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বিটকয়েন মাইনিংয়ের পেছনে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ শক্তি খরচ হয়, তা ফিলিপাইনের মতো একটি দেশের বাৎসরিক বিদ্যুৎ খরচের চেয়ে বেশি। আর বিদ্যুৎ উৎপাদনে জীবাশ্ম জ্বালানী ব্যবহারের ফলে উৎপাদিত গ্রিন হাউজ গ্যাসের বিষয়টিও যোগ হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে সার্বিক বিতর্কে।   
অন্যদিকে দ্রুত কার্যক্ষমতা হারায় বিটকয়েন মাইনিংয়ের কাজে ব্যবহৃত হার্ডওয়্যার। গবেষকদের অনুমান, মাইনিংয়ের কাজে ব্যবহৃত ডিভাইসের গড় আয়ু ১.২৯ বছর। অর্থাৎ, দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় ক্রিপ্টোমাইনিংয়ের কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটার হার্ডওয়্যার।

এর ফলে যে ই-বর্জ্য তৈরি হচ্ছে তা নেদারল্যান্ডসের মতো একটি দেশের বাৎসরিক “ছোট আইটি এবং টেলিকমিউনিকেশন” বর্জ্যের সঙ্গে তুলনীয় বলে মন্তব্য করেছেন গবেষকরা। ই-বর্জ্যের এই শ্রেণিতে পড়ে মোবাইল ফোন, ব্যক্তিগত কম্পিউটার, প্রিন্টারের মতো ব্যবহারের অযোগ্য প্রযুক্তি পণ্যগুলো।
 More Information (https://m.bdnews24.com/bn/detail/tech/1943538)
Title: Re: বিটকয়েন মাইনিংয়ে বছরে জমছে ৩০ হাজার টন ই-বর্জ্য
Post by: Centus on October 14, 2021, 09:09:34 AM
বাংলাদেশি নিউজ পোর্টাল গুলো যেসব নিউজ প্রকাশ করে, সেই নিউজগুলো এর সাথে বিশ্বব্যাপী যে নিউজ গুলো রয়েছে তার কোন মিল নেই। সুতরাং সব নিউজ আমি বিশ্বাস করিনা। কারণ একই নিউজ যদি আপনি ইংরেজিতে পড়েন, আরো সেই নিউজ যদি বাংলাদেশের কোন নিউজ পোর্টালে পড়ে থাকেন তাহলে অনেক গরমিল দেখতে পাবেন। কারন নিউজ যারা লেখে তারা অনেক কিছু যুক্ত করে লেখে। তাদের হয়তো জ্ঞানের পরিধি বেশি তবে সঠিক নিউজ গুলো লিখতে পারেনা।