দীর্ঘদিন যাবৎ ট্রেডিং করে থাকি। তবে সব সময় লাভবান হওয়া সম্ভব নয়। কিছু ক্ষেত্রে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার পরে, দীর্ঘ সময় পর আবার লাভবান হয়েছি। একজন সেলার এর কাছ থেকে  $1086.04$ কিনেছিলাম, যার বর্তমান মূল্য $2,161.62. তবে ডলারগুলো বর্তমানে বসিয়ে রাখিনি। বর্তমানে ট্রেডিং এর কাজে লাগাচ্ছি। তাই আমি মনে করা করার সবচেয়ে বেশি লাভবান।

প্রতিনিয়ত ক্রিপ্টোকারেন্সি ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন লোক যুক্ত হচ্ছে। কেউবা বিনিয়োগকারী হিসাবে অথবা কেউ বিভিন্ন কাজের বা চাকরির খোঁজে। তাই ক্রিপ্টোকারেন্সি ইন্ডাস্ট্রি অনেক বড় আকার ধারণ করেছে। এই ইন্ডাস্ট্রিতে বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। থাই প্রতিনিয়ত মানুষের চাহিদা বৃদ্ধির সাথে সাথে মোট সম্পদের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সারা পৃথিবীব্যাপী লেনদেনের একটা সুদীর্ঘ পথ রয়েছে ‌‌। তাই প্রতিনিয়ত এখানে মোট সম্পদের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। ভবিষ্যতে কিছু কিছু কয়েনের দাম ট্রিলিয়ন ডলার স্পর্শ করবে। ইতোমধ্যেই বিটকয়েনের মোট সম্পদ ট্রিলিয়ন ডলারে প্রবেশ করেছে।

বুঝতে পারছিনা ইথারিয়াম টিম কোন সিস্টেম করল কিনা যখন দেখল সমস্ত প্রজেক্ট বিএসসি (বাইনান্স স্মার্ট চেইন) এ চলে যাচ্ছে দেখে। ইথারিয়াম গ্যাস ফি গত 23/04/21 তারিখে যেখানে 10ডলার ছিল সেখানে 24/04/21 তারিখে 2ডলার হয়ে গেলো এবং আরো কমছে বলে মনে হচ্ছে। যাই হোক আমাদের জন্য এটা অত্যন্ত সুখবার বটে না হলেতো আমাদের জীবন শেষ হয়ে যাচ্ছিল।

আমাদের বাংলাদেশে কোন ব্যাংক বা কোন প্রতিষ্ঠান যদি ও ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করে সেটা আমাদের খুবই গর্বের বিষয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি তথা ব্লকচেইন প্রযুক্তি নতুন উদ্যম ফিরে পাবে। বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ব্লকচেইন প্রযুক্তির চালু করার যে উদ্যোগ নিয়েছে তা আমাদেরকে আশার আলো দেখাবে। বর্তমানে এই অগ্রগতি কতদূর পর্যন্ত পৌঁছেছে সে সম্পর্কে নতুন কোন তথ্য আমার জানা নেই। ব্লকচেইন প্রযুক্তি চালুর এই উদ্যোগ বর্তমানে কিছুটা থমকে গিয়েছে আশা করি খুব শীঘ্রই সরকারিভাবে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি চালু হবে।