প্রথম ম্যাচ বাংলাদেশ জিতে গেলেও, ২য় ম্যাচ হারতে হয়েছে। যেমনটা তাওহীদ হৃদয় বলছিলো যে, এই পিচে বাংলাদেশের আরো বেশি রান করা উচিৎ ছিলো। এই নিয়ে টানা ১০ ম্যাচে লিটন দাশ পারফর্ম করতে পারেনি। এভাবে বার বার ফেইল করার পর লিটন দাশের একটু কাজ করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। স্কোয়াডে কেউ অটো চয়েজ না। মুস্তাফিজের মতো বোলার স্কোয়াডে ছিলো না, তবুও বাংলাদেশের পেইস ইউনিট একেবারে খারাপ বলা চলে না। মাহমুদুল্লাহ আগের ম্যাচ ভারো করলেও, এই ম্যাচে আউট টা ছিলো দৃষ্টি কটু। ব্যাটিংয়ে নামার পর ২য় বলেই ডাউন দ্যা গ্রাউন্ড এ এসে স্পিনার কে খেলার চেষ্টা। ফলাফল স্ট্যাম্পিং এর ফাদে পড়ে আউট। ম্যাচ একবারেই খারাপ হয়েছে বলা যাবে না, তবে বাংলাদেশ আরেকটু ভালো করতে পারতো।