Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: sakib.bro on March 29, 2018, 11:19:08 AM
-
খবরঃ
গত বছর থেকে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক স্যাটিস গ্রুপ এলএলসি, ico এর উপর কঠোর রিসার্চ করে আসছে।
গবেষক শেরউইন ডোপ্লাট এবং মাইকেল হোদ্যাপ, আইওসিও শীর্ষক শ্রেণিতে শ্রেণীবদ্ধ এবং র্যাঙ্কিংয়ের উপর একটি উপাখ্যান প্রকাশ করেছেন, যার নাম" আইওসি কোয়ালিটি: ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেডিং"।
গবেষণাতে 6 টি গ্রুপে আইওসিও বিভক্ত শুরু করে: স্ক্যাম, ব্যর্থ, গিন্ড ডেড, ডুন্ডলিং, প্রতিশ্রুতি, সফল।
তারা বলেন , "উপরে বর্ণিত শ্রেণীবিভাগের ভিত্তিতে," আমরা দেখেছি যে, প্রায় 81% আইসিও স্ক্যাম ছিল, ~ 6% ব্যর্থ হয়েছে, ~ 5% গুনে মারা গেছে, এবং 8% একটি বিনিময় বাণিজ্যের জন্য গিয়েছিল। "
-
Obostha khubi voya boho! tobe bounty worker der temon kono tension nai! karon tara payment thiki pay!
-
amr muloto bounty r airdrops a join kori, tai apatoto tention nai bollei chole.
-
ভাই খুব ভাল একটা তথ্য দিলেন। খুব ভাল লাগল, এমন ভাল ভাল তথ্য দিয়ে আমাদের বাংলাদেশি ভাইদের সাহাজ্য করবেন।
-
ababe cholte thakle cryptor futute kothay giye darabe, r now bounty kore r ki pawya jabe 81% jodi scam e hoy
-
ধন্যবাদ আপনাকে একটি ভালো তথ্য দেওয়ার জন্য। এরকম তথ্য আমাদের বাংলাদেশী ভাইদের জানা প্রয়োজন আছে তা না হলে ভালো করে ক্রিপ্টোকারেন্ছি সম্পর্কে জানতে পারবো না। তাই আরো ভালো ভালো তথ্য দিকে আপনি আমাদের সঙ্গে থাকবেন আশা করি।
-
আসলে এখোন সবাই আইসিও তে ইনভেস্ট করতে ভয় পাচ্ছে কারন এক্টাই সেটা হচ্ছে স্ক্যাম, আর যদিও বা কেও কেও ইনভেস্ট করছে তারা বেশিরভাগ ই লস এর মদ্ধ্যে পরতেছে তাই সবাই এখন আইসিও থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে চাচ্ছে।
-
এখন আর মানুষ আইসিওতে বিনিয়োগ করতে চায়না কারণ এটিতে বিনিয়োগ করলে দেখা যায় যে এই কয়েন মারর্কেটে উঠতে পারেনা । আর মার্কেটে উঠতে না পারলে মানুষ তাদের আইসিওতে যে অর্থ বিনিয়োগ করেছিলো তা পুরোটাই লস খাচ্ছে। তাই মানুষ এখন আইসিওতে বিনিযোগ করতে চায় না । এক সময় মানুষ আইসিও থেকে প্রচুর পরিমানে অর্থ উপার্যন করতে পারতো এখন আর এটি সম্ভব হচ্ছে না। কারণ এখন প্রায় সব আইসিও স্ক্যাম হচ্ছে। তাই কয়েন গুলো মর্কেটে উঠতে পারছে না।
-
বর্তমানে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে সমস্ত প্রজেক্ট তার শতকরা আশি পার্সেন্ট স্কাম হয়ে যায়। আর বাকি 20% প্রজেক্ট সাকসেস হয়। এই মুহূর্তে কাজ করে কোন ভরসা পাচ্ছি না।
-
খবরঃ
গত বছর থেকে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক স্যাটিস গ্রুপ এলএলসি, ico এর উপর কঠোর রিসার্চ করে আসছে।
গবেষক শেরউইন ডোপ্লাট এবং মাইকেল হোদ্যাপ, আইওসিও শীর্ষক শ্রেণিতে শ্রেণীবদ্ধ এবং র্যাঙ্কিংয়ের উপর একটি উপাখ্যান প্রকাশ করেছেন, যার নাম" আইওসি কোয়ালিটি: ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেডিং"।
গবেষণাতে 6 টি গ্রুপে আইওসিও বিভক্ত শুরু করে: স্ক্যাম, ব্যর্থ, গিন্ড ডেড, ডুন্ডলিং, প্রতিশ্রুতি, সফল।
তারা বলেন , "উপরে বর্ণিত শ্রেণীবিভাগের ভিত্তিতে," আমরা দেখেছি যে, প্রায় 81% আইসিও স্ক্যাম ছিল, ~ 6% ব্যর্থ হয়েছে, ~ 5% গুনে মারা গেছে, এবং 8% একটি বিনিময় বাণিজ্যের জন্য গিয়েছিল। "
ভাই পোস্টটা ভাল করে বুঝানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ স্প্যাম হলে সমস্যা তাই আপনি যে পারছেন উল্লেখ করে বুঝিয়েছেন তারা সবাই বুঝতে পারবে এর চেয়ে সহজ ভাবে বুঝার আর কোনো পদ্ধতি নেই। তাই আমি সম্পুর্ন পোস্ট বুঝতে পেরেছি আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
-
খবরঃ
গত বছর থেকে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক স্যাটিস গ্রুপ এলএলসি, ico এর উপর কঠোর রিসার্চ করে আসছে।
গবেষক শেরউইন ডোপ্লাট এবং মাইকেল হোদ্যাপ, আইওসিও শীর্ষক শ্রেণিতে শ্রেণীবদ্ধ এবং র্যাঙ্কিংয়ের উপর একটি উপাখ্যান প্রকাশ করেছেন, যার নাম" আইওসি কোয়ালিটি: ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেডিং"।
গবেষণাতে 6 টি গ্রুপে আইওসিও বিভক্ত শুরু করে: স্ক্যাম, ব্যর্থ, গিন্ড ডেড, ডুন্ডলিং, প্রতিশ্রুতি, সফল।
তারা বলেন , "উপরে বর্ণিত শ্রেণীবিভাগের ভিত্তিতে," আমরা দেখেছি যে, প্রায় 81% আইসিও স্ক্যাম ছিল, ~ 6% ব্যর্থ হয়েছে, ~ 5% গুনে মারা গেছে, এবং 8% একটি বিনিময় বাণিজ্যের জন্য গিয়েছিল। "
আমার কাছে গবেষনা টি অত্যন্ত অথেনটিক মনে হয়েছে। আামি আশা 2020 সালের জন্য একটি গেবেষনা দরকার। যা হলে 2021 সালের জন্য অনেক সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে তথ্যের জন্য।
-
খবরঃ
গত বছর থেকে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক স্যাটিস গ্রুপ এলএলসি, ico এর উপর কঠোর রিসার্চ করে আসছে।
গবেষক শেরউইন ডোপ্লাট এবং মাইকেল হোদ্যাপ, আইওসিও শীর্ষক শ্রেণিতে শ্রেণীবদ্ধ এবং র্যাঙ্কিংয়ের উপর একটি উপাখ্যান প্রকাশ করেছেন, যার নাম" আইওসি কোয়ালিটি: ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেডিং"।
গবেষণাতে 6 টি গ্রুপে আইওসিও বিভক্ত শুরু করে: স্ক্যাম, ব্যর্থ, গিন্ড ডেড, ডুন্ডলিং, প্রতিশ্রুতি, সফল।
তারা বলেন , "উপরে বর্ণিত শ্রেণীবিভাগের ভিত্তিতে," আমরা দেখেছি যে, প্রায় 81% আইসিও স্ক্যাম ছিল, ~ 6% ব্যর্থ হয়েছে, ~ 5% গুনে মারা গেছে, এবং 8% একটি বিনিময় বাণিজ্যের জন্য গিয়েছিল। "
ভাই আপনি সুন্দর একটা পোস্ট দিয়েছেন স্কাম এর সংখ্যায় বেশি।সে ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ে আমরা অনেক কিছু শিখতে পেরেছি এবং আরো অনেকেই শিখতে পেরেছি।
-
বর্তমানে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে সমস্ত প্রজেক্ট তার শতকরা আশি পার্সেন্ট স্কাম হয়ে যায়। আর বাকি 20% প্রজেক্ট সাকসেস হয়। এই মুহূর্তে কাজ করে কোন ভরসা পাচ্ছি না।
হ্যাঁ আমরা দেখতে পাচ্ছি বর্তমানে যেকোনো প্রোজেক্টের 80% আইসি ও স্কাম হয়। যার কারণে প্রায় সকল প্রজেক্ট ধ্বংসের মুখে চলে যাচ্ছে। আশা করি অন্য কোন সিস্টেম যদি চালু করে টোকেন সেল করা হয় তবে আমার মনে হয় প্রজেক্ট বেশিরভাগ সাকসেস হবে।
-
বর্তমান বাউন্টি গুলো বেশিরভাগ স্কাম হয়। সববাউন্টি দেখে এবং ওয়েবসাইট দেখে মনে হয় ভালো হবে কিন্তু ভালো হয় না লাস্টের দিকে স্কাম বলে ঘোষণা করে দেয়। পেমেন্ট করে না যার কারণে খুব খারাপ লাগে।
-
খবরঃ
গত বছর থেকে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক স্যাটিস গ্রুপ এলএলসি, ico এর উপর কঠোর রিসার্চ করে আসছে।
গবেষক শেরউইন ডোপ্লাট এবং মাইকেল হোদ্যাপ, আইওসিও শীর্ষক শ্রেণিতে শ্রেণীবদ্ধ এবং র্যাঙ্কিংয়ের উপর একটি উপাখ্যান প্রকাশ করেছেন, যার নাম" আইওসি কোয়ালিটি: ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেডিং"।
গবেষণাতে 6 টি গ্রুপে আইওসিও বিভক্ত শুরু করে: স্ক্যাম, ব্যর্থ, গিন্ড ডেড, ডুন্ডলিং, প্রতিশ্রুতি, সফল।
তারা বলেন , "উপরে বর্ণিত শ্রেণীবিভাগের ভিত্তিতে," আমরা দেখেছি যে, প্রায় 81% আইসিও স্ক্যাম ছিল, ~ 6% ব্যর্থ হয়েছে, ~ 5% গুনে মারা গেছে, এবং 8% একটি বিনিময় বাণিজ্যের জন্য গিয়েছিল। "
অবস্থা খুবই খারাপ কিন্তু যারা বাউন্টি করে তাদের জন্য খারাপ নয় কারণ তারা বাউন্টি করে ঠিকমতো পেমেন্ট পায়। এইসব এক্সচেঞ্জে স্কাম হলে আমাদের অনেক ঝুঁকির মধ্যে থাকতে হবে আমাদের অনেক সতর্ক থাকতে হবে।
-
খবরঃ
গত বছর থেকে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক স্যাটিস গ্রুপ এলএলসি, ico এর উপর কঠোর রিসার্চ করে আসছে।
গবেষক শেরউইন ডোপ্লাট এবং মাইকেল হোদ্যাপ, আইওসিও শীর্ষক শ্রেণিতে শ্রেণীবদ্ধ এবং র্যাঙ্কিংয়ের উপর একটি উপাখ্যান প্রকাশ করেছেন, যার নাম" আইওসি কোয়ালিটি: ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেডিং"।
গবেষণাতে 6 টি গ্রুপে আইওসিও বিভক্ত শুরু করে: স্ক্যাম, ব্যর্থ, গিন্ড ডেড, ডুন্ডলিং, প্রতিশ্রুতি, সফল।
তারা বলেন , "উপরে বর্ণিত শ্রেণীবিভাগের ভিত্তিতে," আমরা দেখেছি যে, প্রায় 81% আইসিও স্ক্যাম ছিল, ~ 6% ব্যর্থ হয়েছে, ~ 5% গুনে মারা গেছে, এবং 8% একটি বিনিময় বাণিজ্যের জন্য গিয়েছিল। "
আমি ব্যেক্তিগত ভাবে মনে করি এই গবেষনা টি সম্পূর্ণ ঠিক আছে । আপনি যদি চিস্তা করেন যে কয়টি প্রজেক্ট এ কাজ করেছেন আর কয়টি প্রজেক্ট এ পেমেন্ট পেয়েছেন তা দেখলেই বুঝতে পারবেন কি অবস্থা।
-
বর্তমানে এই ধারনার ভিতর থেকে আমরা অনেকটাই বের হয়ে এসেছি। এখনকার সময়ে য সব নতুন নতুন প্রজেক্ট আসে তার বেশির ভাগই সাকসেস হচ্ছে।
-
বর্তমানে ico তবে scam পরিমাণ কমে গেছে। বর্তমানে এক্সচেঞ্জ গুলোতে IEO চালানোর পরে টোকেন গুলো অনেক বেশি সাকসেসফুল হয়। দামের পরিমাণ বেশি থাকে। এঞ্জেল অনেক ইনভেস্তর থাকে। ফলে বর্তমানে scam এর পরিমাণ কমে গেছে। বাজারে সবাই সতর্ক।
-
সেই দিক থেকে আমার মনে হয় গত 2020 সালে সব ভাল ভাল আই সি ও দেখেছি তারা সাকসেসফূল হয়েছে। তবে সাধারনভাবে বলা যায় যে গবেষণার তথ্য ঠিক আছে। আমরা যদি 2018 সালের দিকে তাকাই তাহলে বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যায়।
-
খুবই দুঃখের বিষয় কারণ সাকসেস হওয়ার তুলনায় স্কামহওয়ার হার অনেকটাই বেশি। এজন্যই মানুষ দিন দিন ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। তবে আশা করছি খুব শীঘ্রই ক্রিপ্টোকারেন্সি নতুন দিন আসবে। এবং প্রজেক্ট এর হার বেশি হবে।
-
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার এই মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য আপনার এই পোস্টটি তথ্যবহুল ছিল বাট আমি যদি কারমা দিতে পারতাম তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি কারমা প্রধান করতাম ধন্যবাদ মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য
-
সিনিয়র ভাই আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।
বর্তমানে যেসব প্রজেক্ট চলছে তার বেশিরভাগই স্ক্যাম হয় আর খুব কম প্রজেক্ট সাকসেস হয়। এভাবেই পোস্ট দিয়ে আমরা যারা নতুন ইউজার আছি। আমাদের সাহায্য করবেন।
-
বর্তমানে প্রকল্পগুলোর জালিয়াতি করে না হবে। বেশিরভাগ প্রকল্পগুলোর সাকসেসফুল হয়। আরো প্রকল্পের দল যদি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয় তাহলে প্রকল্প দীর্ঘমেয়াদী সময় পরেও সফল হয়।
-
বর্তমান বাউন্টি গুলো বেশিরভাগ স্কাম হয়। সববাউন্টি দেখে এবং ওয়েবসাইট দেখে মনে হয় ভালো হবে কিন্তু ভালো হয় না লাস্টের দিকে স্কাম বলে ঘোষণা করে দেয়। পেমেন্ট করে না যার কারণে খুব খারাপ লাগে।
হ্যাঁ আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন শেষের দিকে কিন্তু স্কাম ঘোষণা করা হয় কিন্তু প্রতিনিয়ত কিন্তু আমরা যে বাড়িতে কাজ করে যাচ্ছি বর্তমানে কিন্তু এরকম টা দেখা যাচ্ছে না বর্তমানে অনেক প্রজেক্ট কিন্তু সাকসেসফুল হচ্ছে আমরা যারা বাড়িতে কাজ করি তারা সবাই যেন এখন একটিভ না করি সবগুলো বাড়িতে কিন্তু এখন কাজ করবো তা না হলে কিন্তু পেমেন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা নেই কোনো মতেই
-
2018 সালে 99% প্রজেক্ট জালিয়াতি করেছে। আবার যেসব প্রোজেক্টের আইসিও ছিল সেগুলো জালিয়াতি করেছে। কিন্তু বর্তমানে প্রত্যেকটা প্রজেক্ট সাকসেসফুল হওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে। তাই বর্তমানের প্রজেক্টগুলো সাকসেসফুল হয়।
-
খবরঃ
গত বছর থেকে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক স্যাটিস গ্রুপ এলএলসি, ico এর উপর কঠোর রিসার্চ করে আসছে।
গবেষক শেরউইন ডোপ্লাট এবং মাইকেল হোদ্যাপ, আইওসিও শীর্ষক শ্রেণিতে শ্রেণীবদ্ধ এবং র্যাঙ্কিংয়ের উপর একটি উপাখ্যান প্রকাশ করেছেন, যার নাম" আইওসি কোয়ালিটি: ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেডিং"।
গবেষণাতে 6 টি গ্রুপে আইওসিও বিভক্ত শুরু করে: স্ক্যাম, ব্যর্থ, গিন্ড ডেড, ডুন্ডলিং, প্রতিশ্রুতি, সফল।
তারা বলেন , "উপরে বর্ণিত শ্রেণীবিভাগের ভিত্তিতে," আমরা দেখেছি যে, প্রায় 81% আইসিও স্ক্যাম ছিল, ~ 6% ব্যর্থ হয়েছে, ~ 5% গুনে মারা গেছে, এবং 8% একটি বিনিময় বাণিজ্যের জন্য গিয়েছিল। "
বর্তমানে অনেকগুলো প্রজেক্ট সাকসেসফুল হচ্ছে। 2018 সালে প্রজেক্ট গুলো কম সাকসেস হত। তখন জালিয়াতির সংখ্যা বেশি ছিল। কিন্তু এখন আর সেরকম নেই ধরতে গেলে এখন সবগুলো প্রজেক্ট সাকসেস হচ্ছে।
-
Obostha khubi voya boho! tobe bounty worker der temon kono tension nai! karon tara payment thiki pay!
সর্বপ্রথম ভাই আমি আপনাকে বলব আমরা বাঙ্গালী আমাদের নিজস্ব লোকাল বোর্ড এটি এখানে আমরা সবসময় বাংলা ভাষায় কথা বলার চেষ্টা করব। এবং বাংলায় লিখবো । তবে অধিকাংশ বাউন্টি কিন্তু এখনো প্রেমেন্ট করে না। মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি বাউন্টি থেকে পেমেন্ট পাওয়া যায়
-
হ্যাঁ আপনি ঠিক বলেছেন ভাই। বর্তমানে বেশিরভাগ বাউন্টি আনসাক্সেসফুল। বর্তমানে বাউন্টি ফোরামে সব ধরনের বাঊনটি কম সাকসেসফুল হচ্ছে। মাঝেমধ্যে আবার কতগুলো বাউন্টি সাকসেসফুল হয় কিন্তু পেমেন্ট করে না। এটা একটি দুঃখজনক অবস্থা। দিনে দিনে বাউন্টি ফোরামের কাজ একেবারেই থেমে যাচ্ছে। কিন্তু আশা করি ভবিষ্যতে বাউন্টি ফোরাম অনেক উন্নতি হবে। কিন্তু আমাদের সবার ধৈর্য ধারণ করে কাজ করতে হবে।
-
ধন্যবাদ আপনাকে একটি ভালো তথ্য দেওয়ার জন্য।সবাই আইসিও তে ইনভেস্ট করতে ভয় পাচ্ছে কারন এক্টাই সেটা হচ্ছে স্ক্যাম।আর মার্কেটে উঠতে না পারলে মানুষ তাদের আইসিওতে যে অর্থ বিনিয়োগ করেছিলো তা পুরোটাই লস খাচ্ছে। তাই মানুষ এখন আইসিওতে বিনিযোগ করতে চায় না ।