Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Malam90 on February 16, 2021, 01:22:54 AM
-
মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি বা শীর্ষ ইমাম ফতোয়া জারি করেছেন, বিট কয়েনের কেনা-বেচা ইসলামে নিষিদ্ধ।
শেখ শাউকি আলাম তার ফতোয়ায় বলেছেন, এই ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেনে "জালিয়াতি এবং প্রতারণার" সুযোগ রয়েছে, সুতরাং ইসলামে এর লেনদেন নিষিদ্ধ।
হালে বিটকয়েন মুদ্রাবাজারে ব্যাপক ঝড় তুলছে। গত বছর যেখানে একটি বিটকয়েনের মূল্যমান ছিল ১০০০ মার্কিন ডলার। ২০১৭ সালের শেষে এসে সেই মূল্যমান দাঁড়ায় ২০,০০০ ডলার।
অবশ্য তারপর এক সপ্তাহের মধ্যে বিটকয়েন ২৫ শতাংশ মূল্য হারায়। পর পরই বিশেষজ্ঞরা এই মুদ্রার ঝুঁকি নিয়ে হুশিয়ারি দিতে শুরু করেন।
মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি বলেছেন, ডিজিটাল এই মুদ্রার কোনো কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান নেই, ফলে এর ব্যবসার সাথে ঝুঁকি জড়িত।
মিশরের দৈনিক আল আহরামকে তিনি বলেন, "বিটকয়েন শারিয়া বিরোধী, কারণ এটি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য অপরিসীম ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।"
গ্র্যান্ড মুফতির একজন মুখপাত্র মাগদি আশুর ইজিপ্ট টুডে পত্রিকাকে বলেছেন, "বিট কয়েন দিয়ে সন্ত্রাসবাদে তহবিল জোগানো হচ্ছে।"
গত বছর অগাস্ট মাসে মিশরে বিটকয়েন লেনদেনের জন্য এক্সচেঞ্জ বা বাজার চালু হয়। তবে গত মাসে সেদেশের সরকার এই ডিজিটাল মুদ্রাকে নিষিদ্ধ করেছে।
বিটকয়েন কি?
বিটকয়েন একটি বিকল্প ডিজিটাল মুদ্রা। সরকার বা ব্যাংকগুলো বিটকয়েন ছাপে না বা নিয়ন্ত্রণ করেনা।।
সরকার বা ব্যাংকগুলো বিটকয়েন ছাপে না বা নিয়ন্ত্রণ করেনা, কিন্তু কে বা কারা করে- সেটাও অস্পষ্ট।
নোট বা ধাতব মুদ্রার মত এটি পকেট বা পার্সে রাখা যায়না এবং এটির অবস্থান অনলাইনে।
এক্সপেডিয়া, অ্যামাজন বা মাইক্রোসফটের মত বড় বড় কোম্পানিগুলোও এখন বিটকয়েনের গ্রহণ করছে।
তবে প্রচুর মানুষ এখন প্রধানত বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিটকয়েন কিনে রাখছে।
তথ্য সূত্র-বিবিস বাংলা (https://www.bbc.com/bengali/news-42542562)
-
তাহলে কি আমরা হারাম কাজে লিপ্ত আছি। ::) এটা তো মানা যায়না। কোন কিছুর মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাসের জন্য হারাম ফতোয়া দেওয়া যায়না। আর শুধুমাত্র বিটকয়েন নিয়ে নয়, সকল প্রকার অর্থ দ্বারা সন্ত্রাসী কার্য বা জালিয়াতি কাজ কর্ম হয়। তাহলে তো সব মুদ্রায় হারাম।
-
মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি বা শীর্ষ ইমাম ফতোয়া জারি করেছেন, বিট কয়েনের কেনা-বেচা ইসলামে নিষিদ্ধ।
শেখ শাউকি আলাম তার ফতোয়ায় বলেছেন, এই ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেনে "জালিয়াতি এবং প্রতারণার" সুযোগ রয়েছে, সুতরাং ইসলামে এর লেনদেন নিষিদ্ধ।
হালে বিটকয়েন মুদ্রাবাজারে ব্যাপক ঝড় তুলছে। গত বছর যেখানে একটি বিটকয়েনের মূল্যমান ছিল ১০০০ মার্কিন ডলার। ২০১৭ সালের শেষে এসে সেই মূল্যমান দাঁড়ায় ২০,০০০ ডলার।
অবশ্য তারপর এক সপ্তাহের মধ্যে বিটকয়েন ২৫ শতাংশ মূল্য হারায়। পর পরই বিশেষজ্ঞরা এই মুদ্রার ঝুঁকি নিয়ে হুশিয়ারি দিতে শুরু করেন।
মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি বলেছেন, ডিজিটাল এই মুদ্রার কোনো কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান নেই, ফলে এর ব্যবসার সাথে ঝুঁকি জড়িত।
মিশরের দৈনিক আল আহরামকে তিনি বলেন, "বিটকয়েন শারিয়া বিরোধী, কারণ এটি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য অপরিসীম ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।"
গ্র্যান্ড মুফতির একজন মুখপাত্র মাগদি আশুর ইজিপ্ট টুডে পত্রিকাকে বলেছেন, "বিট কয়েন দিয়ে সন্ত্রাসবাদে তহবিল জোগানো হচ্ছে।"
গত বছর অগাস্ট মাসে মিশরে বিটকয়েন লেনদেনের জন্য এক্সচেঞ্জ বা বাজার চালু হয়। তবে গত মাসে সেদেশের সরকার এই ডিজিটাল মুদ্রাকে নিষিদ্ধ করেছে।
বিটকয়েন কি?
বিটকয়েন একটি বিকল্প ডিজিটাল মুদ্রা। সরকার বা ব্যাংকগুলো বিটকয়েন ছাপে না বা নিয়ন্ত্রণ করেনা।।
সরকার বা ব্যাংকগুলো বিটকয়েন ছাপে না বা নিয়ন্ত্রণ করেনা, কিন্তু কে বা কারা করে- সেটাও অস্পষ্ট।
নোট বা ধাতব মুদ্রার মত এটি পকেট বা পার্সে রাখা যায়না এবং এটির অবস্থান অনলাইনে।
এক্সপেডিয়া, অ্যামাজন বা মাইক্রোসফটের মত বড় বড় কোম্পানিগুলোও এখন বিটকয়েনের গ্রহণ করছে।
তবে প্রচুর মানুষ এখন প্রধানত বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিটকয়েন কিনে রাখছে।
তথ্য সূত্র-বিবিস বাংলা (https://www.bbc.com/bengali/news-42542562)
মিশরের এই ফতোয়া টা আমি দেখেছি অনেক অনেক আগে একবার তবে আমার মনে বেশ কয়েক টা প্রশ্ন তৈরী হয়েছে সেটা হচ্ছে সম্প্রতি বিটকয়েন এর দাম বাড়ার কারনে এটা নিয়ে অনেক বেশি আলোচোনা হচ্ছে তবে বিটকয়েন নিয়ে আমি অন্য কোন দেশের বিবৃতি দেখি নাই এখনও যেমন আরবের দেশ গুলো এখনও কিছু বলে নাই ।বিটকয়েন শুধু হারাম নাকি অন্য সমস্ত কয়েন হারাম বিশয়গুলো ভালো করে জানতে হবে।
-
তাহলে কি আমরা হারাম কাজে লিপ্ত আছি। ::) এটা তো মানা যায়না। কোন কিছুর মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাসের জন্য হারাম ফতোয়া দেওয়া যায়না। আর শুধুমাত্র বিটকয়েন নিয়ে নয়, সকল প্রকার অর্থ দ্বারা সন্ত্রাসী কার্য বা জালিয়াতি কাজ কর্ম হয়। তাহলে তো সব মুদ্রায় হারাম।
যতদিন না দেশে এটর বৈধতা আসে ততদিন এটাও এক প্রকারের অবৈধ। আর ইসলাম সাধারণত অবৈধ জিনিসকে পছন্দ করেনা। তাই দেশে যখন বৈধ হবে তখন আলেম ওলামারাও এটা নিয়ে গবেষণা করে ফতোয়া দেবেন। হারাম নাকি হালাল।
-
বিটকয়েনে কেনাবেচার যদি অবৈধ বলে ঘোষণা করে তাহলে বাংলাদেশে তো আরো অনেক কঠোর হবে বলে আমি মনে করছি বাংলাদেশের তো এমনিতেই এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ এবং এটি যদি কেউ ব্যবহার করে তাহলে এটা কে শনাক্ত করে পুলিশে ধরে নিয়ে যাচ্ছে তাতে করে অনেকঅনেক ঝড় উঠেছে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারের মধ্যে আমরা এজে ফোরামে কাজ করছি এটাও তো এক ধরনের অন্যায় হবে তাদের কাছে কিন্তু আমাদের কাছে তো সোনার হরিণ মনে হচ্ছে কিন্তু এটি যে কতদিন পর্যন্ত আমরা ব্যবহার করতে পারব তার কোন নিশ্চয়তা নেই এবং শোনা যাচ্ছে যে বাংলাদেশে যারা বিটকয়েন নিয়ে কাজ করবে তাদেরকে সবাইকে আটক করা হবে এটার কতটা সত্যতা আছে যদি কেউ জেনে থাকেন তাহলে জানাবেন দয়া করে ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন
-
বিটকয়েনের মাধ্যমে অনেক টাকা পাচার করা হয় বিদেশে। যার জন্য বিটকয়েন কে নিষিদ্ধ করে মিশরে ফতোয়া জারি করা হয়েছে। এমনটি ঘটলেই সে মিশরের দেখাদেখি অনেক দেশেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়বে। যেসব দেশে বিটকয়েন বৈধ করা হয়নি সেসব দেশে বৈধ করা হবে না মিশরের ফতোয়া জারির কর্মকাণ্ড দেখে।
-
বিষয়টি সম্পর্কে আমার একদম জানা ছিল না যে বিটকয়েন ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম। বিটকয়েনের মাধ্যমে বর্তমানে অনেক অবৈধ কাজ করা হয় , আর কোন অবৈধ কাজ ইসলাম কখনোই সাপোর্ট করবে না আর তাই আমার মনে হয় মিশরে বিটকয়েন ব্যবসা নিয়ে ফতোয়া জারি করা হয়েছে।
-
মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি বা শীর্ষ ইমাম ফতোয়া জারি করেছেন, বিট কয়েনের কেনা-বেচা ইসলামে নিষিদ্ধ।
শেখ শাউকি আলাম তার ফতোয়ায় বলেছেন, এই ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেনে "জালিয়াতি এবং প্রতারণার" সুযোগ রয়েছে, সুতরাং ইসলামে এর লেনদেন নিষিদ্ধ।
হালে বিটকয়েন মুদ্রাবাজারে ব্যাপক ঝড় তুলছে। গত বছর যেখানে একটি বিটকয়েনের মূল্যমান ছিল ১০০০ মার্কিন ডলার। ২০১৭ সালের শেষে এসে সেই মূল্যমান দাঁড়ায় ২০,০০০ ডলার।
অবশ্য তারপর এক সপ্তাহের মধ্যে বিটকয়েন ২৫ শতাংশ মূল্য হারায়। পর পরই বিশেষজ্ঞরা এই মুদ্রার ঝুঁকি নিয়ে হুশিয়ারি দিতে শুরু করেন।
মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি বলেছেন, ডিজিটাল এই মুদ্রার কোনো কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান নেই, ফলে এর ব্যবসার সাথে ঝুঁকি জড়িত।
মিশরের দৈনিক আল আহরামকে তিনি বলেন, "বিটকয়েন শারিয়া বিরোধী, কারণ এটি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য অপরিসীম ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।"
গ্র্যান্ড মুফতির একজন মুখপাত্র মাগদি আশুর ইজিপ্ট টুডে পত্রিকাকে বলেছেন, "বিট কয়েন দিয়ে সন্ত্রাসবাদে তহবিল জোগানো হচ্ছে।"
গত বছর অগাস্ট মাসে মিশরে বিটকয়েন লেনদেনের জন্য এক্সচেঞ্জ বা বাজার চালু হয়। তবে গত মাসে সেদেশের সরকার এই ডিজিটাল মুদ্রাকে নিষিদ্ধ করেছে।
বিটকয়েন কি?
বিটকয়েন একটি বিকল্প ডিজিটাল মুদ্রা। সরকার বা ব্যাংকগুলো বিটকয়েন ছাপে না বা নিয়ন্ত্রণ করেনা।।
সরকার বা ব্যাংকগুলো বিটকয়েন ছাপে না বা নিয়ন্ত্রণ করেনা, কিন্তু কে বা কারা করে- সেটাও অস্পষ্ট।
নোট বা ধাতব মুদ্রার মত এটি পকেট বা পার্সে রাখা যায়না এবং এটির অবস্থান অনলাইনে।
এক্সপেডিয়া, অ্যামাজন বা মাইক্রোসফটের মত বড় বড় কোম্পানিগুলোও এখন বিটকয়েনের গ্রহণ করছে।
তবে প্রচুর মানুষ এখন প্রধানত বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিটকয়েন কিনে রাখছে।
তথ্য সূত্র-বিবিস বাংলা (https://www.bbc.com/bengali/news-42542562)
হ্যাঁ ভাই নিউজ টি আমি নিজেও শুনেছিলাম । তবে এ বিষয়ে শাউকি আলাম যে তার ফতোয়ায়ে বলেছে সেটা তার দৃষ্টিতে ঠিক আছে । আমি মনে করি ক্রিপ্টো সম্পর্কে যার সুনির্দিষ্ট ধারণা আছে সেই বুঝতে পারবে এই জগৎটা আসলে কি ।
-
তাহলে কি আমরা হারাম কাজে লিপ্ত আছি। ::) এটা তো মানা যায়না। কোন কিছুর মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাসের জন্য হারাম ফতোয়া দেওয়া যায়না। আর শুধুমাত্র বিটকয়েন নিয়ে নয়, সকল প্রকার অর্থ দ্বারা সন্ত্রাসী কার্য বা জালিয়াতি কাজ কর্ম হয়। তাহলে তো সব মুদ্রায় হারাম।
ভাই ক্রিপ্টোকারেন্সি তো আমাদের জন্য অনেক আগে থেকেই অবৈধ। সেহেতু আমরা অনেক আগে থেকেই হারাম কাজে লিপ্ত আছে।কারন সে কোন অবৈধ কাজ কে সাপোর্ট করা বা সেই অবৈধ কাজে লিপ্ত থাকায় হলো হারাম।আপাতত যে পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন দিবে না সে পর্যন্ত এটা আমাদের জন্য হারাম।
-
আমরা জানতে পেরেছি যে মিশরের ইমাম একটি ফতোয়ায় বলেছেন যে ইসলাম এ ইসলামে বিটকয়েনের ব্যাবসা নিষিদ্ধ।আরো বলা হয়েছে যে ডিজিটাল এই মুদ্রা লেনদেনে জালিয়াতি ও প্রতারণার সুযোগ রয়েছে। আর আমরা জানি যে বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের ব্যাবসা আমাদের দেশের জন্য নিষিদ্ধ।তাই যেহেতু সিনিয়র ইমাম সাহেব ও বিটকয়েনের লেনদেন নিষিদ্ধ তাই আমি মনে করি যে এটা আমাদের জন্য হারাম হতে পারে।
-
আমরা জানি বিটকয়েন একটি নিরাপদ কয়েন। কিন্তু এই বিটকয়েন দিয়ে অনেকেই অনেক অবৈধ কাজ করছে। আর অবৈধ কাজ করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম। যার কারণে বিটকয়েন কে নিষিদ্ধ করে মিশরে ফতোয়া জারি করা হয়েছে। কিছুদিন যদি এমন ঘটনা ঘটে, তাহলে বিটকয়েনকে যে দেশে বৈধতা দিয়েছে তারাও নিষিদ্ধ করবে। এবং যেসব দেশে বিটকয়েন বৈধ করা হয়নি সেসব দেশে মিশরের ফতোয়া জারির কর্মকাণ্ড দেখে বৈধ করা হবে না।
-
আসলে মিশর কেন বা শুধু ইসলামের দৃষ্টিতেই বা কেন আমার জানামতে কোন ধর্মই অবৈধ কোন কিছুকে সমর্থন করেনা তাই ফতোয়া জারি করারও কোন দরকার নাই এখন কথা হচ্ছে মানুষ কতদিন নিজেকে বেধে রাখতে পারবে সেটা দেখার বিষয় কারণ অনেকে আছে এটাকে অতিরিক্ত উর্পাজনের একটা মাধ্যম হিসেবে নিয়েছে তাও বৈধ ভাবে তাহলে সে কোন যে ঠকায়ে ব্যবসা বা বাণিজ্য করতেছে তার জন্য বসে থাকবে? তার উদ্দিশ্যতো সৎ।
-
বেশির ভাগ দেশে বিটকয়েন কে নিষিদ্ধ করা হয়েছে কিন্তু তাতেও বিটকয়েনের দাম কমেনি বরং বেড়েছে। তাই আমি মনে করি এই ধরনের নিউজ দিয়ে এখন আর বিটকয়েন কে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না।
-
বর্তমান সারা বিশ্বে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা অনেক। বর্তমান মানুষ অনলাইনে ডিজিটাল মুদ্রা দ্বারা অর্থের লেনদেন করছে। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে এ লেনদেন অনেক সুবিধা রয়েছে। এজন্য বিটকয়েনের মাধ্যমে বর্তমান লেনদেন চলছে। কিন্তু বিটকয়েন দ্বারা বর্তমান কিছু কিছু লোক জুয়া খেলছে । আবার অন্যান্য খারাপ কাজে বিটকয়েন কে ব্যবহার করছে। এজন্য মিশরের বিটকয়েন নিষিদ্ধ নামের একটি ফতোয়া জারি করেছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বিটকয়েন হচ্ছে একটি ডিজিটাল মুদ্রা। ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল মুদ্রা দ্বারা অনেক সহজে লেনদেন করা যায়। এইজন্য বিটকয়েন একটি বৈধ মুদ্রা। আশা করি ভবিষ্যতে বিটকয়েন সকল দেশে বৈধ হবে।