Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on May 17, 2021, 05:04:06 AM
-
মুখের এক কথায় যেমন উঠেছিল তেমনি এক কথাতেই ধপাস। টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক ঘোষণা করেছেন গাড়ির মূল্য হিসেবে টেসলা আর বিটকয়েন নেবে না। এক ধাক্কায় বিটকয়েনের দাম পড়ে গেছে ১০ শতাংশ। ধাক্কা লেগেছে টেসলার শেয়ার মূল্যেও।
টুইটে ঘোষণা দেওয়ার সময় ইলন মাস্ক জলবায়ু পরিবর্তনে বিটকয়েন মাইনিংয়ের প্রভাবকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি।
মার্চে টেসলা যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণ করার ঘোষণা দেয় তখনই তা পরিবেশবিদ এবং বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে পড়ে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি ফেব্রুয়ারিতে জানায়, তারা দেড় বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মুদ্রা কিনেছে। বৃহস্পতিবার সেই অবস্থান থেকে সড়ে এলো টেসলা।
টুইটে মাস্ক বলেন, “আমরা বিটকয়েন মাইনিং এবং লেনদেনের জন্য জীবাশ্ম জ্বালানির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার নিয়ে উদ্বিগ্ন, বিশেষ করে কয়লার, যেটা থেকে সবচেয়ে বেশি কার্বন নির্গমন ঘটে।”
“ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ভাল ধারণা... কিন্তু পরিবেশের জন্য ক্ষতির বিনিময়ে এটা নেওয়া সম্ভব নয়।”
তিনি আরও জানান, ইতোমধ্যে কেনা বিটকয়েন টেসলা বিক্রি করবে না। বরং, বিটকয়েন মাইনিং পরিবেশবান্ধব হওয়ার পর সেগুলো ব্যবহার করবে।
বাজার বিশ্লেষকরা অবশ্য এই পদক্ষেপকে জলবায়ু পরিবর্তন এবং স্থায়িত্বের সমর্থক বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ প্রশমিত করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন।
“পরিবেশগত, সামাজিক এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স (ইএসজি) এখন অনেক বিনিয়োগকারীর জন্যই অন্যতম প্রধান বিবেচ্য বিষয়।” বার্মান ইনভেস্ট-এর জুলিয়া লি বিবিসিকে বলেন, “টেসলা একটি পবিশেবান্ধ প্রতিষ্ঠান হওয়ায় পরিবেশগত ক্ষেত্রে বিশেষ করে ইএসজিতে আরও ভালো কাজ করতে চাইতে পারে।”
তবে, এটাও ঠিক, তিনি বলেন, “নিন্দুকরা হয়তো বলবেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারকে প্রভাবিত করার জন্য এটি মাস্কের এটি আরেকটি পদক্ষেপ। যেমনটি তিনি অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে করেছেন।”
গত মাসেই টেসলা বছরের প্রথম প্রান্তিকের মুনাফা ঘোষণা করেছে ৪৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যেটি গত বছরে একই সময়ে ছিল এক কোটি ৬০ লাখ ডলার। বিটকয়েন বিক্রি এবং পরিবেশগত ক্রেডিট এই বিক্রয় বৃদ্ধিতে প্রভাব রেখেছে।
মাস্ক নিজে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের অন্যতম হাই প্রোফাইল সমর্থক। প্রায়ই এ বিষয়ে তিনি টুইটও করেন।
সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে বিটকয়েন মাইনিংয়ের শতকরা ৭৫ ভাগেরও বেশি চীনে হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ক্রিপ্টোকারেন্সির কার্বন ফুটপ্রিন্ট চীনের ১০টি বৃহত্তম শহরের মধ্যে একটির মতো বড়। কারণ, বিটকয়েন মাইনাররা বছরের বেশিরভাগ সময় জীবাশ্ম জ্বালানি, বিশেষ করে কয়লায় উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন
সূত্র: বিডিনিউজ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1890177.bdnews)
-
বাংলা একটি প্রবাদ আছে বড় বড় লোকের বড় বড় ব্যাপার নিলেন মাস্ক এর একটি মাত্র দুইটা কারণে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগত কিন্তু কেঁপে উঠেছিল ফুরফুর করে কিন্তু সকল কয়েনের মূল্য কিন্তু বৃদ্ধি পেয়েছিল আবার কি হলো তাঁর একটি মাত্র কোথায় আবার ক্রিপ্টোকারেন্সি নড়েচড়ে বসল কোথা থেকে কোথায় নেমে আসলো বিটকয়েন এবং সকল প্রকার জগতের কয়েনগুলো তারা তাদের স্বার্থ হাসিল করার লক্ষ্যে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে খেলে আর এতে করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কিন্তু প্রচুর পরিমাণে লস হয়ে যায় এটা তাদের একটি চাল বলতে পারেন।
-
বাংলা একটি প্রবাদ আছে বড় বড় লোকের বড় বড় ব্যাপার নিলেন মাস্ক এর একটি মাত্র দুইটা কারণে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগত কিন্তু কেঁপে উঠেছিল ফুরফুর করে কিন্তু সকল কয়েনের মূল্য কিন্তু বৃদ্ধি পেয়েছিল আবার কি হলো তাঁর একটি মাত্র কোথায় আবার ক্রিপ্টোকারেন্সি নড়েচড়ে বসল কোথা থেকে কোথায় নেমে আসলো বিটকয়েন এবং সকল প্রকার জগতের কয়েনগুলো তারা তাদের স্বার্থ হাসিল করার লক্ষ্যে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে খেলে আর এতে করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কিন্তু প্রচুর পরিমাণে লস হয়ে যায় এটা তাদের একটি চাল বলতে পারেন।
বড় বড় গেমলাররা নানান অজুহাতে মার্কেট ক্রাশ করায় এবং সেই সুযোগে সেল বাই করে থাকে। এটা তাদের টেকনিক। তারা ফায়দা লুটে আর পাবলিক লস খায়।
-
বিটকয়েন সহ প্রায় সকল কয়েনের দাম গত কয়েকদিন ধরে কমতে শুরু করেছে। এর জন্য আপনার মত সকলেই ইলন মাস্কের মন্তব্যকে বেশি দায়ী করছে। ইলন মাস্ক যে মন্তব্য করেছেন এর পেছনে হয়তো তার কোন ব্যাবসায়িক স্বার্থ থাকতে পারে। তিনি হয়তো এর মাধ্যমে মার্কেট কে প্রভাবিত করতে চেয়েছেন। ইলন মাস্ক হয়তোবা বিটকয়েনের দাম কমে যাওয়ার ফলে পুনরায় বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে পারেন। যে কারণে হোক অবশ্যই ভবিষ্যতে মার্কেটের অবস্থা পুনরায় ভালো হবে এবং বিটকয়েনের দাম সহ অন্যান্য কয়েনের দাম পুনরায় বৃদ্ধি পাবে।
-
মুখের এক কথায় যেমন উঠেছিল তেমনি এক কথাতেই ধপাস। টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক ঘোষণা করেছেন গাড়ির মূল্য হিসেবে টেসলা আর বিটকয়েন নেবে না। এক ধাক্কায় বিটকয়েনের দাম পড়ে গেছে ১০ শতাংশ। ধাক্কা লেগেছে টেসলার শেয়ার মূল্যেও।
টুইটে ঘোষণা দেওয়ার সময় ইলন মাস্ক জলবায়ু পরিবর্তনে বিটকয়েন মাইনিংয়ের প্রভাবকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি।
মার্চে টেসলা যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণ করার ঘোষণা দেয় তখনই তা পরিবেশবিদ এবং বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে পড়ে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি ফেব্রুয়ারিতে জানায়, তারা দেড় বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মুদ্রা কিনেছে। বৃহস্পতিবার সেই অবস্থান থেকে সড়ে এলো টেসলা।
টুইটে মাস্ক বলেন, “আমরা বিটকয়েন মাইনিং এবং লেনদেনের জন্য জীবাশ্ম জ্বালানির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার নিয়ে উদ্বিগ্ন, বিশেষ করে কয়লার, যেটা থেকে সবচেয়ে বেশি কার্বন নির্গমন ঘটে।”
“ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ভাল ধারণা... কিন্তু পরিবেশের জন্য ক্ষতির বিনিময়ে এটা নেওয়া সম্ভব নয়।”
তিনি আরও জানান, ইতোমধ্যে কেনা বিটকয়েন টেসলা বিক্রি করবে না। বরং, বিটকয়েন মাইনিং পরিবেশবান্ধব হওয়ার পর সেগুলো ব্যবহার করবে।
বাজার বিশ্লেষকরা অবশ্য এই পদক্ষেপকে জলবায়ু পরিবর্তন এবং স্থায়িত্বের সমর্থক বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ প্রশমিত করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন।
“পরিবেশগত, সামাজিক এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স (ইএসজি) এখন অনেক বিনিয়োগকারীর জন্যই অন্যতম প্রধান বিবেচ্য বিষয়।” বার্মান ইনভেস্ট-এর জুলিয়া লি বিবিসিকে বলেন, “টেসলা একটি পবিশেবান্ধ প্রতিষ্ঠান হওয়ায় পরিবেশগত ক্ষেত্রে বিশেষ করে ইএসজিতে আরও ভালো কাজ করতে চাইতে পারে।”
তবে, এটাও ঠিক, তিনি বলেন, “নিন্দুকরা হয়তো বলবেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারকে প্রভাবিত করার জন্য এটি মাস্কের এটি আরেকটি পদক্ষেপ। যেমনটি তিনি অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে করেছেন।”
গত মাসেই টেসলা বছরের প্রথম প্রান্তিকের মুনাফা ঘোষণা করেছে ৪৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যেটি গত বছরে একই সময়ে ছিল এক কোটি ৬০ লাখ ডলার। বিটকয়েন বিক্রি এবং পরিবেশগত ক্রেডিট এই বিক্রয় বৃদ্ধিতে প্রভাব রেখেছে।
মাস্ক নিজে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের অন্যতম হাই প্রোফাইল সমর্থক। প্রায়ই এ বিষয়ে তিনি টুইটও করেন।
সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে বিটকয়েন মাইনিংয়ের শতকরা ৭৫ ভাগেরও বেশি চীনে হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ক্রিপ্টোকারেন্সির কার্বন ফুটপ্রিন্ট চীনের ১০টি বৃহত্তম শহরের মধ্যে একটির মতো বড়। কারণ, বিটকয়েন মাইনাররা বছরের বেশিরভাগ সময় জীবাশ্ম জ্বালানি, বিশেষ করে কয়লায় উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন
সূত্র: বিডিনিউজ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1890177.bdnews)
টেলসা মার্কেট কে যেভাবে উঠিয়ে নিয়েছিল ঠিক একই ভাবে মার্কেট কে ডাম্প করেছে সে হিসাবে ইলন এর ধোকায় পড়ার আগে ভালো ভাবে বুঝতে হবে মার্কেটের প্রকৃত ট্রেন্ড।সে জন্য অনেক বেশি সচেতন হতে হবে।
-
আমি ব্যেক্তিগত ভাবে কখনই চায় না যে এত বড় ক্রিপ্টো মার্কেট কোন বিশেষ ব্যেক্তি বর্গের কাছে জিম্মি থাক। ইলন মাস্ক ভালই করেছে, বিটকয়েনের মুল্য যখন 61000 ছিল তখন তিনি এটি ধরনের নিউজ দিয়েছে মার্কেটে বড় পতন আমরা লক্ষ্য করছি। এটি না করে যদি বিটকয়েনের মুল্য যদি 100000 হত তখন যদি তিনি এই ধরনের নিউজ দিতেন তাহলে অনেকেরই লসের ভাড় বইতে পারত না।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট সারা পৃথিবীতে জনপ্রিয় ও সারা পৃথিবীতে এর প্রসার। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের প্রধান কয়েন বিটকয়েন একে ক্রিপ্টোকারেন্সির রাজা বলা হয়। বর্তমানে বিটকয়েন পৃথিবীর অনেক বড় বড় ধনী ব্যক্তিরা ইনভেস্ট করেছে। কিন্তু ইলন মাস্কের টেসলার ধোকায় পড়ে সবাই নাস্তানাবুদ হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে কোনভাবেই এটা মানতে পারছিনা কিভাবে এত বিশাল মার্কেটে একজন মাত্র ব্যক্তি নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে তার কথায় মার্কেট ডাম্প বা পাম্প করে। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিটকয়েনে ইনভেস্ট করতে হলে সকলকে মার্কেটের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে জেনেবুঝে ইনভেস্ট করতে হবে নচেৎ ইলন মাস্ক এর মত ব্যক্তিদের অসৎ উদ্দেশ্য সব সময় সফল হবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সিতে অন্যতম একটি জায়গা দখল করে আছে বিটকয়েন। আর সেই বিটকয়েন নিয়ে বড় ইনভেস্টর ইলন মাস্ক অনেক সময় অনেক রকম খেলা দেখাচ্ছে। এতে তাদের যেমন লাভ হচ্ছে অন্যদিকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
-
মুখের এক কথায় যেমন উঠেছিল তেমনি এক কথাতেই ধপাস। টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক ঘোষণা করেছেন গাড়ির মূল্য হিসেবে টেসলা আর বিটকয়েন নেবে না। এক ধাক্কায় বিটকয়েনের দাম পড়ে গেছে ১০ শতাংশ। ধাক্কা লেগেছে টেসলার শেয়ার মূল্যেও।
টুইটে ঘোষণা দেওয়ার সময় ইলন মাস্ক জলবায়ু পরিবর্তনে বিটকয়েন মাইনিংয়ের প্রভাবকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি।
মার্চে টেসলা যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণ করার ঘোষণা দেয় তখনই তা পরিবেশবিদ এবং বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে পড়ে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি ফেব্রুয়ারিতে জানায়, তারা দেড় বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মুদ্রা কিনেছে। বৃহস্পতিবার সেই অবস্থান থেকে সড়ে এলো টেসলা।
টুইটে মাস্ক বলেন, “আমরা বিটকয়েন মাইনিং এবং লেনদেনের জন্য জীবাশ্ম জ্বালানির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার নিয়ে উদ্বিগ্ন, বিশেষ করে কয়লার, যেটা থেকে সবচেয়ে বেশি কার্বন নির্গমন ঘটে।”
“ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ভাল ধারণা... কিন্তু পরিবেশের জন্য ক্ষতির বিনিময়ে এটা নেওয়া সম্ভব নয়।”
তিনি আরও জানান, ইতোমধ্যে কেনা বিটকয়েন টেসলা বিক্রি করবে না। বরং, বিটকয়েন মাইনিং পরিবেশবান্ধব হওয়ার পর সেগুলো ব্যবহার করবে।
বাজার বিশ্লেষকরা অবশ্য এই পদক্ষেপকে জলবায়ু পরিবর্তন এবং স্থায়িত্বের সমর্থক বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ প্রশমিত করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন।
“পরিবেশগত, সামাজিক এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স (ইএসজি) এখন অনেক বিনিয়োগকারীর জন্যই অন্যতম প্রধান বিবেচ্য বিষয়।” বার্মান ইনভেস্ট-এর জুলিয়া লি বিবিসিকে বলেন, “টেসলা একটি পবিশেবান্ধ প্রতিষ্ঠান হওয়ায় পরিবেশগত ক্ষেত্রে বিশেষ করে ইএসজিতে আরও ভালো কাজ করতে চাইতে পারে।”
তবে, এটাও ঠিক, তিনি বলেন, “নিন্দুকরা হয়তো বলবেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারকে প্রভাবিত করার জন্য এটি মাস্কের এটি আরেকটি পদক্ষেপ। যেমনটি তিনি অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে করেছেন।”
গত মাসেই টেসলা বছরের প্রথম প্রান্তিকের মুনাফা ঘোষণা করেছে ৪৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যেটি গত বছরে একই সময়ে ছিল এক কোটি ৬০ লাখ ডলার। বিটকয়েন বিক্রি এবং পরিবেশগত ক্রেডিট এই বিক্রয় বৃদ্ধিতে প্রভাব রেখেছে।
মাস্ক নিজে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের অন্যতম হাই প্রোফাইল সমর্থক। প্রায়ই এ বিষয়ে তিনি টুইটও করেন।
সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে বিটকয়েন মাইনিংয়ের শতকরা ৭৫ ভাগেরও বেশি চীনে হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ক্রিপ্টোকারেন্সির কার্বন ফুটপ্রিন্ট চীনের ১০টি বৃহত্তম শহরের মধ্যে একটির মতো বড়। কারণ, বিটকয়েন মাইনাররা বছরের বেশিরভাগ সময় জীবাশ্ম জ্বালানি, বিশেষ করে কয়লায় উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন
সূত্র: বিডিনিউজ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1890177.bdnews)
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সবচেয়ে বেশি ইনভেস্টরদের মধ্যে একজন অন্যতম ইনভেস্টর ইলন মাস্ক। ইলন মাস্ক বিশ্বের সবচেয়ে শীর্ষ ধনীদের মধ্যে একজন।ইলন মাস্ক সবচেয়ে বেশি ইনভেস্ট করেছে। যার কারণে তার একটা টুইটে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে।আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটিং হওয়ার পিছনে সম্পন্ন দায়ী ইলন মাস্ক।মার্কেটের অবস্থায় পুনরায় ফিরে আনতে পারে তার একটা টুইটে।
-
মুখের এক কথায় যেমন উঠেছিল তেমনি এক কথাতেই ধপাস। টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক ঘোষণা করেছেন গাড়ির মূল্য হিসেবে টেসলা আর বিটকয়েন নেবে না। এক ধাক্কায় বিটকয়েনের দাম পড়ে গেছে ১০ শতাংশ। ধাক্কা লেগেছে টেসলার শেয়ার মূল্যেও।
টুইটে ঘোষণা দেওয়ার সময় ইলন মাস্ক জলবায়ু পরিবর্তনে বিটকয়েন মাইনিংয়ের প্রভাবকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি।
মার্চে টেসলা যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণ করার ঘোষণা দেয় তখনই তা পরিবেশবিদ এবং বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে পড়ে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি ফেব্রুয়ারিতে জানায়, তারা দেড় বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মুদ্রা কিনেছে। বৃহস্পতিবার সেই অবস্থান থেকে সড়ে এলো টেসলা।
টুইটে মাস্ক বলেন, “আমরা বিটকয়েন মাইনিং এবং লেনদেনের জন্য জীবাশ্ম জ্বালানির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার নিয়ে উদ্বিগ্ন, বিশেষ করে কয়লার, যেটা থেকে সবচেয়ে বেশি কার্বন নির্গমন ঘটে।”
“ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ভাল ধারণা... কিন্তু পরিবেশের জন্য ক্ষতির বিনিময়ে এটা নেওয়া সম্ভব নয়।”
তিনি আরও জানান, ইতোমধ্যে কেনা বিটকয়েন টেসলা বিক্রি করবে না। বরং, বিটকয়েন মাইনিং পরিবেশবান্ধব হওয়ার পর সেগুলো ব্যবহার করবে।
বাজার বিশ্লেষকরা অবশ্য এই পদক্ষেপকে জলবায়ু পরিবর্তন এবং স্থায়িত্বের সমর্থক বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ প্রশমিত করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন।
“পরিবেশগত, সামাজিক এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স (ইএসজি) এখন অনেক বিনিয়োগকারীর জন্যই অন্যতম প্রধান বিবেচ্য বিষয়।” বার্মান ইনভেস্ট-এর জুলিয়া লি বিবিসিকে বলেন, “টেসলা একটি পবিশেবান্ধ প্রতিষ্ঠান হওয়ায় পরিবেশগত ক্ষেত্রে বিশেষ করে ইএসজিতে আরও ভালো কাজ করতে চাইতে পারে।”
তবে, এটাও ঠিক, তিনি বলেন, “নিন্দুকরা হয়তো বলবেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারকে প্রভাবিত করার জন্য এটি মাস্কের এটি আরেকটি পদক্ষেপ। যেমনটি তিনি অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে করেছেন।”
গত মাসেই টেসলা বছরের প্রথম প্রান্তিকের মুনাফা ঘোষণা করেছে ৪৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যেটি গত বছরে একই সময়ে ছিল এক কোটি ৬০ লাখ ডলার। বিটকয়েন বিক্রি এবং পরিবেশগত ক্রেডিট এই বিক্রয় বৃদ্ধিতে প্রভাব রেখেছে।
মাস্ক নিজে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের অন্যতম হাই প্রোফাইল সমর্থক। প্রায়ই এ বিষয়ে তিনি টুইটও করেন।
সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে বিটকয়েন মাইনিংয়ের শতকরা ৭৫ ভাগেরও বেশি চীনে হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ক্রিপ্টোকারেন্সির কার্বন ফুটপ্রিন্ট চীনের ১০টি বৃহত্তম শহরের মধ্যে একটির মতো বড়। কারণ, বিটকয়েন মাইনাররা বছরের বেশিরভাগ সময় জীবাশ্ম জ্বালানি, বিশেষ করে কয়লায় উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন
সূত্র: বিডিনিউজ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1890177.bdnews)
মালাম ভাই আপনি বিটকয়েনের দাম কমার কারণগুলো অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আসলে আমরা কেউ চাই না বিটকয়েনের এভাবে পতন হোক। অবশ্যই বিটকয়েনের দাম আবারো পাম্প করবে।
-
টেসলা একটি গাড়ি কোম্পানি যার প্রতিষ্ঠানের মালিক হচ্ছে ইলন মাস্ক। কিছুদিন আগেও বিটকয়েন এর সাহায্যে টেসলা কোম্পানির গাড়ি ক্রয় করা যেত কিন্তু বর্তমান সময়ে তা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে কারণ বিটকয়েনের দাম আপডাউন করে প্রতিনিয়ত অপরদিকে গাড়ি বৃষ্টির। এ কারণে অনেকেই টেসলা কোম্পানির গাড়ি ক্রয় করতে ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। এইসব কারণে টেসলা গাড়ি ক্রয় করার জন্য যে বিটকয়েন মধ্যমপন্থা অবলম্বন ছিল তা বর্তমানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
-
টেসলা মুখ ফেরানোয় মূল্য পতন বিটকয়েনে। টেসলা হলো একটি গাড়ি কোম্পানি । গাড়ির দাম স্থির থাকে সব সময় আর সবাই গাড়ির দাম জেনে নিয়েই গাড়ি কিনতে যাই। কিন্তু টেসলা কোম্পানির বিটকয়েনের মাধ্যমে গাড়ি বিক্রি করতো । বিটকয়েনের দাম সব সময় পরিবর্তন শীল এর কারনে কখন কি দাম থাকে বিটকয়েনের তা সঠিক ভাবে জানা যাই না এতে গাড়ি কিনতে ঝামেলা পোহাতে হয় সবার এটা টেসলা কোম্পানির জন্য পতনের বিষয়।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে অনেক বড় ইনভেস্টর হলো ইলন মাস্ক। পৃথিবীতে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট। এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে প্রদান কয়েন হলো বিটকয়েন। ইলন মাস্ক এর এক কথায় যেমন বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পেয়েছিল। তেমনি আবার এক কথায় বিটকয়েনের দাম কমে গেছে। টেসলা কোম্পানির প্রধান হলো ইলন মাস্ক। ইলন মাস্ক ঘোষণা দিয়েছেন গাড়ির মূল্য হিসেবে টেসলা কোম্পানি আর বিটকয়েন নিবেনা।
-
মুখের এক কথায় যেমন উঠেছিল তেমনি এক কথাতেই ধপাস। টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক ঘোষণা করেছেন গাড়ির মূল্য হিসেবে টেসলা আর বিটকয়েন নেবে না। এক ধাক্কায় বিটকয়েনের দাম পড়ে গেছে ১০ শতাংশ। ধাক্কা লেগেছে টেসলার শেয়ার মূল্যেও।
টুইটে ঘোষণা দেওয়ার সময় ইলন মাস্ক জলবায়ু পরিবর্তনে বিটকয়েন মাইনিংয়ের প্রভাবকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি।
মার্চে টেসলা যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণ করার ঘোষণা দেয় তখনই তা পরিবেশবিদ এবং বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে পড়ে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি ফেব্রুয়ারিতে জানায়, তারা দেড় বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মুদ্রা কিনেছে। বৃহস্পতিবার সেই অবস্থান থেকে সড়ে এলো টেসলা।
টুইটে মাস্ক বলেন, “আমরা বিটকয়েন মাইনিং এবং লেনদেনের জন্য জীবাশ্ম জ্বালানির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার নিয়ে উদ্বিগ্ন, বিশেষ করে কয়লার, যেটা থেকে সবচেয়ে বেশি কার্বন নির্গমন ঘটে।”
“ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ভাল ধারণা... কিন্তু পরিবেশের জন্য ক্ষতির বিনিময়ে এটা নেওয়া সম্ভব নয়।”
তিনি আরও জানান, ইতোমধ্যে কেনা বিটকয়েন টেসলা বিক্রি করবে না। বরং, বিটকয়েন মাইনিং পরিবেশবান্ধব হওয়ার পর সেগুলো ব্যবহার করবে।
বাজার বিশ্লেষকরা অবশ্য এই পদক্ষেপকে জলবায়ু পরিবর্তন এবং স্থায়িত্বের সমর্থক বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ প্রশমিত করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন।
“পরিবেশগত, সামাজিক এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স (ইএসজি) এখন অনেক বিনিয়োগকারীর জন্যই অন্যতম প্রধান বিবেচ্য বিষয়।” বার্মান ইনভেস্ট-এর জুলিয়া লি বিবিসিকে বলেন, “টেসলা একটি পবিশেবান্ধ প্রতিষ্ঠান হওয়ায় পরিবেশগত ক্ষেত্রে বিশেষ করে ইএসজিতে আরও ভালো কাজ করতে চাইতে পারে।”
তবে, এটাও ঠিক, তিনি বলেন, “নিন্দুকরা হয়তো বলবেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারকে প্রভাবিত করার জন্য এটি মাস্কের এটি আরেকটি পদক্ষেপ। যেমনটি তিনি অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে করেছেন।”
গত মাসেই টেসলা বছরের প্রথম প্রান্তিকের মুনাফা ঘোষণা করেছে ৪৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যেটি গত বছরে একই সময়ে ছিল এক কোটি ৬০ লাখ ডলার। বিটকয়েন বিক্রি এবং পরিবেশগত ক্রেডিট এই বিক্রয় বৃদ্ধিতে প্রভাব রেখেছে।
মাস্ক নিজে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের অন্যতম হাই প্রোফাইল সমর্থক। প্রায়ই এ বিষয়ে তিনি টুইটও করেন।
সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে বিটকয়েন মাইনিংয়ের শতকরা ৭৫ ভাগেরও বেশি চীনে হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ক্রিপ্টোকারেন্সির কার্বন ফুটপ্রিন্ট চীনের ১০টি বৃহত্তম শহরের মধ্যে একটির মতো বড়। কারণ, বিটকয়েন মাইনাররা বছরের বেশিরভাগ সময় জীবাশ্ম জ্বালানি, বিশেষ করে কয়লায় উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন
সূত্র: বিডিনিউজ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1890177.bdnews)
এটা হতে পারে আমি এটার সাথে সহমত পোষন করছি।টেলসার কারনে এটার উথান পতন শুরু হয়েছে। এটাই নিয়ে যাবে 100,000 ডলারে নিয়ে যেতে পারে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ইলন মাস্ক এর ভূমিকা অনেক। ক্রিপ্টো জগতে ইলন মাস্ক একজন বড় ইনভেস্টর । ইলন মাস্ক যদি বিটকয়েন নিয়ে পজেটিভ কথা বলে তাহলে বিটকয়েনের দাম আকাশছোঁয়া হয়ে যায় । আর যখন কোন নেগেটিভ কথা বলে তখন বিটকয়েনের দাম নিম্নগতির দিকে চলে যায়। ইলন মাস্ক বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে একজন। এবং টেসলা কোম্পানির মালিক হলো ইলন মাস্ক । ইলন মাস্ক ঘোষণা দিয়েছিল গাড়ির মূল্য হিসেবে বিটকয়েন দিয়ে ক্রয় করবে না । তাই টেসলা মুখ ফেরানোয় মূল্যপতন বিটকয়েনের ।
-
শীর্ষ ধনী ব্যক্তি গুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে টেসলা এর নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ক। বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় তিনি প্রথম। ইলন মাস্ক এর মোট সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে 23 হাজার কোটি ডলার। অন্যান্য শীর্ষ 10 ধনীর তালিকা বিল গেটস সহ আরো অনেকে রয়েছেন। তবে আমি মনে করি ইলন মাস্ক 23 হাজার ডলারের মালিক হওয়ার পেছনে ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্থাৎ বিটকয়েন ও ডগি কয়েন এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। তাই বর্তমানে ইলন মাস্ক এবং তার কোম্পানি এর বিভিন্ন নিউজ গুলো মানুষ ফলো করে।
-
কি প্রোগ্রাম আছে মার্কেটে সর্বোচ্চ বড় ইনভেস্টর হচ্ছে ইলন মাস্ক। টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক ঘোষণা করছেন যে বিটকয়েনের মাধ্যমে গাড়ি বিক্রি করা হবে না। যা এক ধাক্কায় বিটকয়েনের দাম পড়ে গেছে 10 শতাংশ। এজন্য চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন বিটকয়েনের ইনভেস্টমেন্টরা। কিন্তু হঠাৎ করে ইলন মাস্ক তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে। তিনি বলেন বিটকয়েনের মাধ্যমে টেসলা কোম্পানির গাড়ি বিক্রি করা হবে। এ সিদ্ধান্তে আবারও বিটকয়েনের ইনভেস্টরদের মুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। আবারো বিটকয়েনের দাম বাড়তে থাকে। এজন্য বলা যায় বিটকয়েনের মূল পতন হচ্ছে টেসলা মুখ ফেরানোর।
-
বর্তমানে সারাবিশ্বে সব ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে টেসলা কোম্পানি মালিক ইলন মাস্ক। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ইলন মাস্কের ভূমিকা রয়েছে অনেক। কারণ তিনিই হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী। ইলন মাস্ক কখনো ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে নেগেটিভ কথা বলে আবার কখনো পজিটিভ কথাবার্তা বলে। সে কারণেই ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট এর বাজার দর পতন হয়।