follow us on twitter . like us on facebook . follow us on instagram . subscribe to our youtube channel . announcements on telegram channel . ask urgent question ONLY . Subscribe to our reddit . Altcoins Talks Shop Shop


This is an Ad. Advertised sites are not endorsement by our Forum. They may be unsafe, untrustworthy, or illegal in your jurisdiction. Advertise Here Ads bidding Bidding Open

Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - vola

Pages: [1]
1
এই মুহুর্তে এথেরিয়ামের কর্মক্ষমতা সম্পর্কে আমি অবাক হচ্ছি না কারণ এটি কয়েক মাস আগে পরিষ্কার ছিল যখন ইথেরিয়াম 1500 ডলার থেকে 800 ডলারে নেমেছিল। এখান থেকে অনেকগুলি আইসিও তাদের প্রকল্পগুলির জন্য লাভ হারাতে ভয় পাওয়ার কারণে প্রচুর পরিমাণে ইথার পরিমাণ বিক্রি করতে শুরু করে। এথেরিয়ামের এই বড় হোল্ডারদের মধ্যে এথেরামের মূল্য ধারাবাহিকভাবে আরও উত্তেজনা ও ভয় সৃষ্টি হওয়ার কারণে ডাম্প অব্যাহত ছিল।
ইথেরিয়ামটি কেবলমাত্র স্বাভাবিকভাবে ফিরিয়ে আনতে পারে যখন নতুন এবং আরো আইসিও এথেরিয়াম ব্লকচেইনে তৈরি হয় যেখানে ETH অংশগ্রহনের জন্য প্রধান ক্রিপ্টোকুরেন্স হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

2
পৃথিবীর অর্থ ব্যবস্থার মূলে আছে সন্দেহ এবং অবিশ্বাস। ‘ক’ যদি দাবী করে সে ‘খ’ কে দশ মুদ্রা পরিশোধ করেছে তবে এই ঘটনার অন্তত একজন সাক্ষী লাগবে যে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করবে এবং একজন কর্তৃপক্ষ লাগবে যে নিশ্চিত করবে যে ঐ দশ মুদ্রার বাজার মূল্য আসলেই দশ মুদ্রার সমান। বেশ বিড়ম্বনা! আবার ‘ক’ যদি দাবী করে যে সে পঞ্চাশ মুদ্রার মালিক তাকে কি আসলেই আমরা পঞ্চাশ মুদ্রার মালিক হিসাবে ধরে নেব? সেটাও নির্ধারণ করবে আসলে একটি কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ। এবার ধরা যাক দেশে মোট মুদ্রার পরিমাণ এক লক্ষ। তাহলে এর পঞ্চাশটির মালিক হচ্ছে ‘ক’। এখন কতৃপক্ষ যদি আরও দশ হাজার মুদ্রা ছাপানোর ব্যবস্থা করে তবে তো একটি মুদ্রার মূল্য আর এক থাকছে না, কিছুটা হলেও কমে যাচ্ছে। তাহলে ‘ক’ যে দাবী করলো সে পঞ্চাশ মুদ্রার মালিক, সেই দাবী তো সঠিক নয়! তাহলে ‘ক’ কি সেই মুদ্রার প্রকৃত মালিক? ‘ক’ এর মালিকানায় থাকা অবস্থাতেই যদি তার মুদ্রার মান কমে যায় তবে তো সে আসলে এর প্রকৃত মালিক নয়! ব্যাপক বিড়ম্বনা।

এই বিড়ম্বনার সমাধান নিয়ে বাজারে আবির্ভাব ঘটে সাংকেতিক মুদ্রার (ক্রিপ্টোকারেন্সি)। এই মুদ্রা বেশ কয়েকটি প্রাচীন সমস্যার সমাধান করে ফেলে। যেমন মালিকানা জনিত সমস্যা, কর্তৃপক্ষ জনিত সমস্যা, স্ফীতি ঘটিত সমস্যা ইত্যাদি। কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তৈরি হয়েছে ব্লকচেইন প্রযুক্তি যার উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে সাংকেতিক মুদ্রা। এবং এই ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রথম মুদ্রাটির নাম বিটকয়েন।

ব্লকচেইনকে চিন্তা করা যায় একটা বিশাল একটা খাতার সাথে যেখানে একটা মুদ্রার জন্ম থেকে যাবতীয় লেনদেন এনক্রিপ্টেড অবস্থায় লেখা থাকে। এই খাতার বিশেষত্ব হচ্ছে এখানে শুধু নতুন লেখা যোগ হবে কিন্তু কেউ কোনো লাইন মুছতে পারবে না। ব্লকচেইন নামক লেজার খাতায় এই লেনদেনগুলো একেকটা ব্লক আকারে যোগ করা হয়। প্রতিটা ব্লকের সাইজ (বাইট) নির্দিষ্ট। যেমন বিটকয়েনের ক্ষেত্রে একেকটা ব্লকের সাইজ প্রায় ১ মেগাবাইট। প্রতিটা ব্লকে তার আগের ব্লকের ইনফরমেশন থাকে। এভাবে ব্লকগুলি চেইনের মত করে যুক্ত থাকে বলেই এই লেজার খাতাটার নাম ব্লকচেইন। ব্লকচেইনের আরেকটি বিশেষত্ব থাকতে হবে, সেটা হচ্ছে এটি হবে ডিসেন্ট্রালাইজড। মানে একক কোন সার্ভার বা কম্পিউটার এটি সংরক্ষিত না থেকে বরং হাজার হাজার কম্পিউটারে এর একটি করে কার্বন কপি থাকবে। ফলে যদি কয়েকশ’ বা হাজার কম্পিউটার থেকে এটি হারিয়ে বা নষ্ট হয়েও যায় তবুও কোনো ক্ষতি হবে না, সবকিছু আগের মতই চলতে থাকবে। এই একই বৈশিষ্ট্যের জন্য ব্লকচেইনে কেউ যদি দুইনম্বরি করতে চায় সেটাও একটা অসম্ভব ব্যাপারে। একটা ট্রাঞ্জেকশনে কিছু এদিক ওদিক করতে হলে তাকে ধরে ধরে প্রতিটা হোস্টের ব্লকচেইনের কপিতে গিয়ে পরিবর্তনটুকু করে আসতে হবে, যেটা এক কথায় অসম্ভব একটি কাজ। এই কারণে ব্লকচেইন অত্যন্ত নিরাপদ এবং এর অথেন্টিসিটি বা ইন্টিগ্রিটির উপর চোখ বন্ধ করে আস্থা রাখা যায়।

ব্লকচেইনের এই বিশ্বাসযোগ্যতার ব্যাপারটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে কারণে এর উপর শুধু মুদ্রাই না, বরং যেকোন মালিকানা, কন্ট্রাক্ট, লেনদেন, বিশুদ্ধতা ইত্যাদিকেও নিয়ে আসা যায়। এই ধরণের অসংখ্য পণ্য ব্লকচেইনের উপর ডিজাইন করার জন্য একটা প্ল্যাটফর্ম দরকার। এই প্ল্যাটফর্মটাও হবে আসলে একটা ব্লকচেইন যার উপর কেউ চাইলে একটি সাবচেইন বা সাবটোকেন প্রোগ্রাম করতে পারে। ইথেরিয়াম এরকম একটি প্ল্যাটফর্ম। ইথেরিয়ামের উপর চাইলে কেউ একটা ব্লকচেইন ভিত্তিক পণ্য ডিজাইন এবং লঞ্চ করতে পারে। সেই পণ্যের নিজস্ব টোকেন থাকবে, নির্দিষ্ট পণ্যটি কেনাকাটা, লেনদেনের জন্য এবং এর নিরাপত্তা, বিকেন্দ্রিকতা ইত্যাদি সুবিধা দেবে ইথেরিয়াম। এ কারণে ইথেরিয়ামকে বলা হয় ব্লকচেইন ২.০। ইথেরিয়ামের পর আরও অনেকগুলি ব্লকচেইন প্ল্যাটফর্ম এসেছে যারা স্মার্ট কন্ট্রাক্ট ডিজাইন, লঞ্চ করার সুবিধা দেয়। এর মধ্যে আছে নিও (NEO), ব্যাঙ্কর (Bancor), ট্রন (Tron) ইত্যাদি।

ব্লকচেইন ২.০ এর পর আমরা প্রবেশ করছি ব্লকচেইন ৩.০ এর জগতে। ব্লকচেইন অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তি হলেও এর অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। যেমন মাইনিং এর জন্য বিপুল পরিমাণ কম্পিউটেশন, ইলেকট্রিসিটি ইত্যাদি খরচ হচ্ছে প্রতিনিয়ত। শুধু ইথেরিয়াম মাইনিং এর জন্য যে বিদ্যুৎ খরচ হয় সারা পৃথিবীতে তা দিয়ে সাইপ্রাস নামক দেশটির সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ চাহিদা মিটানো সম্ভব। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে মাত্রাটা ভয়াবহ। বিটকয়েন মাইনিং এর পিছনে যে বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে তা পৃথিবীর ছোটবড় প্রায় ১৫৯ টি দেশের এক বছরের বিদ্যুৎ খরচের সমান! এই ভয়াবহ সমস্যার সমাধানের জন্য এখন গবেষণা চলছে তৃতীয় প্রজন্মের ব্লকচেইন নিয়ে। এর মধ্যে শুরুতেই যাদের নাম আসবে তারা হচ্ছে IOTA, Cardano, Universa ইত্যাদি।

3
ব্লকচেইন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুইটাকে আলাদা করার বা রাখার ব্যাপারে কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তাভাবনা লিখে রাখছি। আমরা মোটামুটি জানি যে ব্লকচেইন হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড লেজার যেটা যেকোনো কিছুর মালিকানা, হস্তান্তর বা জেনুইনিটি নিশ্চিত করবে। সূতরাং পাব্লিক রেকর্ড, হেলথ রেকর্ড, জমির দলিল, সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে যেকোনো কিছু, যেটাতে নকল বা ধোঁকাবাজির চান্স আছে, সেটার জন্য একটা সমাধান হতে পারে ব্লকচেইন।

আলোচনার খাতিরে ধরে নেই আমরা বাংলাদেশের ভূমি মালিকানার সমস্ত কাগজ পত্র ডিজিটাইজ করে ফেললাম এবং এরপর থেকে জমি কেনাবেচা, লিজ ইত্যাদির সমস্ত রেকর্ড ব্লকচেইনে সংরক্ষণ করবো। এখন এই ব্লকচেইনটাকে হোস্ট করবে কে? সরকারের কোনো সার্ভার? বা ভূমি মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা পিসি? তাহলে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। একটা সার্ভার বা মন্ত্রনালয়ের কয়েকটা কম্পিউটারের রেকর্ড গায়েব করে দেয়া অসম্ভব কাজ না। যেহেতু ঐ ব্লকচেইনটাকে “ভেরিফাই” করার জন্য দুনিয়া বিস্তৃত আর কোনো নেটওয়ার্ক নেই। সূতরাং ব্লকচেইন জিনিসটাকে ডিসেন্ট্রালাইজ রাখতে অন্যান্যদের অংশগ্রহণ জরুরী। নয়ত সেটা সম্পূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারবে না। এখন ধরে নিলাম সরকার এই ভূমি মালিকানার রেকর্ডকে “মাইনিং” এ নিয়ে গেল যাতে যেকেউ হস্তান্তরগুলো ভেরিফাই করতে পারে। প্রক্রিয়াটা নাহয় প্রুফ অফ ওয়ার্ক (POW) না হয়ে প্রুফ অফ স্টেক (POS) হলো বা অন্যকিছু যেখানে বিটকয়েনের মত ম্যাসিভ স্কেলের কম্পিউটেশন অপচয়ের দরকার নাই। কিন্তু যাই হোক সেটাকে ফ্যাসিলিটেট করতে মাইনারদের একটা ইন্সেন্টিভ তো দিতে হবে। এখানে যদি কোনো টোকেন বা ক্রিপ্টো জড়িত না থাকে তবে সেই ইন্সেন্টিভটা কীভাবে দেয়া হবে?

4
বিটকয়েন-এর মূল আবিষ্কারক ক্রেগ স্টিভেন রাইট বিটকয়েনের আবিষ্কারক সাতোশি নাকামাতোর আসল পরিচয়। অস্ট্রেলিয়ান উদ্যোক্তা ক্রেগ স্টিভেন রাইট আসলে বিটকয়েনের জনক, যিনি সাতোশি নাকামাতোর নাম ধারণ করেছিলেন। তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল জানিয়েছে এ খবর।

নিজের দাবির সমর্থনে ক্রেগ বিটকয়েনের শুরুর দিকের কিছু ক্রিপটোগ্রাফিক কি ব্যবহার করে ডিজিটালি সাইনিং বার্তা প্রদান করেন। অন্যদিকে বিটকয়েন কমিউনিটি এবং ডেভেলপমেন্ট টিমও স্বীকার করে নিয়েছে, ক্রেগই আসলে সাতোশি নাকামাতো।

বিবিসিকে দেওয়া এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে ক্রেগ বলেন, ‘আমি এটির কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলাম। তা ছাড়া আরো কিছু ব্যক্তি আমাকে সাহায্য করেছে।’

অন্যদিকে এই সাক্ষাৎকারের পর ক্রেগ এক ব্লগপোস্টে বিভিন্ন কারিগরি খুঁটিনাটি দিক তুলে ধরে প্রমাণ করেছেন, তিনিই সাতোশি। তা ছাড়া বিটকয়েন ফাউন্ডেশনের প্রধান বিজ্ঞানী গ্যাভিন অ্যান্ডারসেন ক্রেগের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে মত দিয়েছেন। তাঁর মতে, ক্রেগের দাবি সত্য।

ডিজিটাল সম্পদ কেনাবেচা ও লেনদেনের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম বিটকয়েন। এর সূচনা পর্ব থেকেই প্রযুক্তি দুনিয়ায় সাতোশি নাকামাতো এক রহস্যের নাম। ২০০৮ সালে বিটকয়েন তৈরির পরপরই তার অধিকারে সর্বমোট বিটকয়েন ছিল প্রায় ১০ লাখ।

তবে এ রহস্য কিন্তু আগেও ফাঁস হয়েছিল। জনপ্রিয় ব্রিটিশ ম্যাগাজিন ওয়্যার্ড ও গিজমোডো তাদের এক প্রতিবেদনে দাবি করেছিল, ক্রেগ-ই বিটকয়েনের আবিষ্কর্তা। তবে পরে তারা জানায়, আসলে পুরো প্রতিবেদনই ধাপ্পাবাজি। তবে সে প্রতিবেদন প্রকাশের পর বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়েছিল ক্রেগকে। অস্ট্রেলিয়ান সরকার ট্যাক্স ফাঁকির অভিযোগে তল্লাশি চালিয়েছিল তাঁর বাসা ও অফিসে।

তবে নিউজউইক এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করতে গিয়ে এক ভুল ফলাফল সবার সামনে হাজির করে বসেছিল। ২০১৪ সালের মার্চে তারা দাবি করেছিল, কম্পিউটার বিজ্ঞানী ডোরিয়ান নাকামাতোই সাতোশি নাকামাতো।

কিন্তু এত দিন কেন চুপ করে ছিলেন ক্রেগ? এ প্রশ্ন অনেকের মনেই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে। তার উত্তর জানাচ্ছেন ক্রেগ নিজেই, ‘আমি কাজ করে যেতে চাই। আমি সেটাই করে যেতে ইচ্ছুক, যা আমি চাই। আমি কোনো অর্থ চাই না। আমি কোনো খ্যাতি চাই না। আমি কোনোরকম বন্দনা চাই না। আমি শুধু আমার একার মতো থাকতে চাই।’

টিভি সাক্ষাৎকারের শেষে ক্রেগ আরো জানিয়ে দেন, তিনি তাঁর কাজের জন্য কারো কাছ থেকে কোনো সম্মাননা, অর্থ কিংবা কোনো সাহায্য চান না। একই সঙ্গে তিনি জানিয়ে দেন, টিভি পর্দার কিংবা কোনো সংবাদমাধ্যমের সামনে এই তাঁর শেষ উপস্থিতি।

ক্রেগের দাবি অনেকে মেনে নিলেও এর বিরুদ্ধে সরব রয়েছেন অনেকে। অনেকের মতে, সাতোশি নাকামাতো আসলে একজন মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করে না, বরং একটা দলের নাম বোঝায়। তবে আসলেই সময়ই বলে দেবে, কে বিটকয়েনের সত্যিকারের জনক।

5
Stellar Forum / How can Stellar improve in 2020?
« on: October 04, 2018, 04:01:59 AM »
I think Stellar is a good coin. Now Stellar Crypto is at number 6 in the market and its price now is $ 0.24, the highest value was $ 0.87. How much you can improve in Stellar 2020?

6
Monero Forum / Go to buy Monero?
« on: October 03, 2018, 06:20:33 AM »
Monero is now a lot below. I received a news that it could double by the end of 2018. So you just buy Monero. If you do not buy it now you can miss a great opportunity.

Pages: [1]
ETH & ERC20 Tokens Donations: 0x2143F7146F0AadC0F9d85ea98F23273Da0e002Ab
BNB & BEP20 Tokens Donations: 0xcbDAB774B5659cB905d4db5487F9e2057b96147F
BTC Donations: bc1qjf99wr3dz9jn9fr43q28x0r50zeyxewcq8swng
BTC Tips for Moderators: 1Pz1S3d4Aiq7QE4m3MmuoUPEvKaAYbZRoG
Powered by SMFPacks Social Login Mod