Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: superhelper on February 19, 2018, 02:36:05 PM
-
সম্প্রতি অনলাইন এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় লক্ষ করা যাচ্ছে যে, গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন বাংলাদেশে যারা বিটকয়েন লেনদেন করেন এমন অপরাধীদের খুজে বের করার চেষ্টা করছেন। তাই আমি আপনাদের সতর্ক হতে বলছি। কিছু পরামর্শ দিচ্ছি মেনে চললে আশা করি নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
1. প্রকাশ্যে এড দিয়ে অপরিচিত কারো কাছে বিটকয়েন বাই-সেল করবেন না।
2. কেউ যদি আপনার কাছে যানতে চায় অনলাইনে কোন কাজ করেন কিনা? অপরিচিত হলে বলেদিন আমি ফ্রিল্যান্সিং করি ভুলেও বলবেন না যে বিটকয়েন নিয়ে কাজ করেন।
৩. বিটকয়েন সম্পর্কে কোন কিছু ফেসবুক বা টুইটারে নিজের আইডি থেকে পোস্ট করবেন না। পারলে বিটকযেন সরকারিভাবে নিষিদ্ধ এমন নিউজ গুলো প্রচার করুন এবং সেই সাথে সবাইকে বিটকয়েন লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলুন।
4. বাংলাদেশী কোন এক্সচেন্জ সাইট থেকে বিটকয়েন ভাঙ্গাবেন না।
5. কারো সাথে মোবাইলে কথা বললে বিটকয়েন রিলেটেড শব্দগুলো ব্যবহার করা থেকে যথা সম্ভব বিরত থাকুন।
6. বিটকয়েন বাই-সেল সম্পর্কিত যত গ্রুপ আছে সব গুলো থেকে লিভ নিন। তবে একেবারে সিকরেট কোন গ্রুপ থাকলে ভিন্ন কথা।
7. কেউ মোবাইল নাম্বার চেয়ে ইনবক্স করলে তাকে এড়িয়ে চলুন।
৮. কম্পিউটার বা মোবাইলে বিটকয়েন সম্পর্কিত নেগেটিভ ছাড়া কোন পজেটিভ তথ্য রাখবেন না। সব কিছু এমন একটা ফোল্ডারে রাখুন যাতে ডিবি আপনার বাড়িতে হানা দেওয়ার আগেই আপনি সেটা ডিলিট করে ফেলতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয় আলাদা পেন্ড্রাইভে সব তথ্য নিরাপদে রাখতে পারলে! পেনড্রাইভটি যেভাবেই হোক নিরাপদে রাখবেন এবং কোন উপায়েই যেন ডিবির হাতে না যায় সেই ধরনের ব্যবস্থা করে রাখবেন।
সময় স্বল্পতার কারণে খুব বেশি পরামর্শ দিতে পারলাম না। নিজ দায়িত্বে কাজ করুন! ডিবির হাতে ধরা খেলে আবার সবার পরিচয় বলে দিয়ে অন্যদের বিপদ ডেকে আনবেন না।
-
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পরামর্শ দেয়ার জন্য।
-
ধন্যবাদ সুন্দর তথ্য শেয়ার করার জন্য
-
অনেক ধন্যবাদ
ভাল কিছু জানতে পারলাম
-
ধন্যবাদ ভাই কথা গুলো বলার জন্য
-
জি ভাই, এই বিষয়টি আমি আগেই অনুধাবন করেছিলাম। তাই গত বছরের (2017 সাল) সেপ্টেম্বর মাস থেকে আমার ফেসবুক আইডি চেঞ্জ করেছিলাম, আমার বাউন্টি আইডি আলাদা করেছিলাম, তখ্যটিতে কিছু পরিবর্তন করেছিলাম, মোবাইল নম্বর দেইনাই। তাছাড়া সরাসারি ফেসবুকে, ইউটিউবে বা সোস্যাল মিডিয়ায় সরাসারি ডলার, বিটকয়েন বা ক্রিপটোকারেন্সি নিয়ে লেনদেন করার ব্যপারে আমি আমার ম্যাসেঞ্জার গ্রুপের সব সদস্যদের নিষেধ করেছিলাম। আপনার পোস্টটি যদিও তার অনেক পরের ঘটনা তারপরও এটি এখনও সবার জন্য সতর্কবার্তা। সবাই এই ব্যপারে সতর্ক থাকবেন । তবে সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন এই অবস্থা আর থাকবেনা যখন অন্যান্য দেশগুলোতে বিটকয়েন বৈধ হতে থাকবে।
-
বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ কিন্তু এটা নিয়ে বেশি বড়ধরনের পদক্ষেপ নেয়না সরকার। এবং কি মিডিয়ার সামনে তপন কান্তি সরকার বলেছে বাংলাদেশেও বিটকয়েন অ্যকসেপ্ট করা উচিত কারন মাত্র ৬ টি দেশ বাদে সব দেশেই এই বিটকয়েন ব্যবহার হচ্ছে এবং বৈধতা দেওয়া হয়েছে। তাই ধারনা করা যায় বাংলাদেশেও এটা বৈধতা দিবে খুব শিগ্রই।
-
সম্প্রতি অনলাইন এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় লক্ষ করা যাচ্ছে যে, গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন বাংলাদেশে যারা বিটকয়েন লেনদেন করেন এমন অপরাধীদের খুজে বের করার চেষ্টা করছেন। তাই আমি আপনাদের সতর্ক হতে বলছি। কিছু পরামর্শ দিচ্ছি মেনে চললে আশা করি নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
1. প্রকাশ্যে এড দিয়ে অপরিচিত কারো কাছে বিটকয়েন বাই-সেল করবেন না।
2. কেউ যদি আপনার কাছে যানতে চায় অনলাইনে কোন কাজ করেন কিনা? অপরিচিত হলে বলেদিন আমি ফ্রিল্যান্সিং করি ভুলেও বলবেন না যে বিটকয়েন নিয়ে কাজ করেন।
৩. বিটকয়েন সম্পর্কে কোন কিছু ফেসবুক বা টুইটারে নিজের আইডি থেকে পোস্ট করবেন না। পারলে বিটকযেন সরকারিভাবে নিষিদ্ধ এমন নিউজ গুলো প্রচার করুন এবং সেই সাথে সবাইকে বিটকয়েন লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলুন।
4. বাংলাদেশী কোন এক্সচেন্জ সাইট থেকে বিটকয়েন ভাঙ্গাবেন না।
5. কারো সাথে মোবাইলে কথা বললে বিটকয়েন রিলেটেড শব্দগুলো ব্যবহার করা থেকে যথা সম্ভব বিরত থাকুন।
6. বিটকয়েন বাই-সেল সম্পর্কিত যত গ্রুপ আছে সব গুলো থেকে লিভ নিন। তবে একেবারে সিকরেট কোন গ্রুপ থাকলে ভিন্ন কথা।
7. কেউ মোবাইল নাম্বার চেয়ে ইনবক্স করলে তাকে এড়িয়ে চলুন।
৮. কম্পিউটার বা মোবাইলে বিটকয়েন সম্পর্কিত নেগেটিভ ছাড়া কোন পজেটিভ তথ্য রাখবেন না। সব কিছু এমন একটা ফোল্ডারে রাখুন যাতে ডিবি আপনার বাড়িতে হানা দেওয়ার আগেই আপনি সেটা ডিলিট করে ফেলতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয় আলাদা পেন্ড্রাইভে সব তথ্য নিরাপদে রাখতে পারলে! পেনড্রাইভটি যেভাবেই হোক নিরাপদে রাখবেন এবং কোন উপায়েই যেন ডিবির হাতে না যায় সেই ধরনের ব্যবস্থা করে রাখবেন।
সময় স্বল্পতার কারণে খুব বেশি পরামর্শ দিতে পারলাম না। নিজ দায়িত্বে কাজ করুন! ডিবির হাতে ধরা খেলে আবার সবার পরিচয় বলে দিয়ে অন্যদের বিপদ ডেকে আনবেন না।
হ্যা এটা ঠিক বাংলাদেশে এটা নিষেধ করা হয়েছে। তবে এটা নিয়ে পদক্ষেপ নেয় না সরকার। শুধু মাত্র বড় বড় ব্যবসায়ীদের জন্য কিছু পদক্ষেপ নেয়। কিন্তু আমাদের মত ছোট ছোট আরনারদের কিছু বলবে না বলে মনে হয়।
-
বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ কিন্তু এটা নিয়ে বেশি বড়ধরনের পদক্ষেপ নেয়না সরকার। এবং কি মিডিয়ার সামনে তপন কান্তি সরকার বলেছে বাংলাদেশেও বিটকয়েন অ্যকসেপ্ট করা উচিত কারন মাত্র ৬ টি দেশ বাদে সব দেশেই এই বিটকয়েন ব্যবহার হচ্ছে এবং বৈধতা দেওয়া হয়েছে। তাই ধারনা করা যায় বাংলাদেশেও এটা বৈধতা দিবে খুব শিগ্রই।
হা লিমা আমিও আপনার সাথে একমত। আমিও বিটকয়েনের সাথে আছি প্রায় ৩ বছর। বাংলাদেশ হচ্ছে সেই ৬টি দেশের মধ্যে একটি দেশ যেখানে বিটকয়েন রাষ্ট্রীয়ভাবে এখনো নিষিদ্ধ। অধিকাংশ দেশে রা্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত না হলেও লেনদেন হচ্ছে, সেখানে সরকার হস্তক্ষেপ করেনা। আর আমাদের দেশে সরকার তো জানতে পারলে জেল ও জরিমানার ব্যবস্থা করে রাখছে এইসব লক্ষ লক্ষ বেকার যুবকদের জন্য যারা আর্থিক স্বাধীনতার জন্য চাকরির পেছনে ঘুরতে ঘুরতে পায়ের জুতার তলা নষ্ট করে অবশেষে ক্রিপ্টোতে স্বাধীনতা পেয়েছে। বৈধতা দেয়া এখন সময়ের দাবী।
-
এখানে একটি কথা আছে ভাই ধরেন আমি ফ্রিল্যান্সিং করি তখন মার্কেট প্লেস এর বাহির থেকে আমার অনেক ক্লাইন্ট আসে তখন তারা সারাসরি আমাদের ব্যাংকে টাকা পাঠাতে পারেনা তাখন তারা চায় যে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে টাকা পাঠাতে। এখন ধরেন আমি যদি বাইনান্স বা অন্য ক্রিপ্টো এক্সেঞ্জার ব্যবহার না করি তাহলে তারা আমাকে কিভাবে ডলারগুলো দিবেন? আর আমি যদি এইসব এক্সেঞ্জার চালাই না বলি তাহলে তো আমার পুরাই লস তখন আমি ধরেন কাজ করে দিলাম কিন্তু কোন পেমেন্ট পেলাম না। সো সরকারের উচিৎ আমাদের দেশেও ক্রিপ্টো বৈধ করা কিনবা পেপাল চালু করা।
-
নিজেকে সেফ রাখার জন্য বিভিন্ন উপায় নিজের মধ্যে গুপ্ত রয়েছে। কারণ আমি যদি নিজেকে লোকালয়ে প্রকাশ করার জন্য নিজের গোপন কথা ভাইরাল করে দেই তাহলে অবশ্যই এটা লোকালয়ে প্রকাশ পাবে। এবং পরবর্তীতে আমার যে বাহিরে এন্ট্রি অথবা শত্রু রয়েছে তারা এই সুযোগটা কাজে লাগানোর জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করতে পারে।
যেমন আইনের লোক দ্বারা প্রতিশোধ নিতে পারে@অমুকে এই অনৈতিক কাজগুলো করে থাকে যা বাংলাদেশ অবৈধ। বিটকয়েন এর কথা বলে আপনাকে আইনের লোক দেখে এনে বিভিন্ন হয়রানির মধ্যে ফেলে দেবে এবং যে ব্যক্তির লোকালয় থেকে গোপনে আপনার ক্ষতি করছে সে হেসে উঠবে।
তাই এ ধরনের জায়গা থেকে অবশ্যই নিজেকে সেভ রাখার জন্য নিজের গোপনীয়তা নিজের কাছেই সর্বশ্রেষ্ঠ। তাই কখনো নিজের এই বিষয়গুলি কখনো অন্যের কাছে প্রকাশ করে নিজের দুর্বলতা অথবা নিজের ক্ষতি ডেকে আনবো না।
-
সতর্কতার বিষয়ে যে কথাগুলো আপনি বললেন এগুলো আসলে আমাদের প্রত্যেকের মেনে চলা দায়িত্ব ও কর্তব্য। যারা অনেক আগে থেকেই বিটকয়েন লেনদেনে থাকেন তাদের আমি আরো বলতে চাই। যারা বিটকয়েন বিনিয়োগ করে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন তারা খুব সহজেই অনেক ভালো বাড়ি বা অনেক ভালো গাড়ি কিনবেন না। কারণ এমন অনেক গোয়েন্দা সংস্থা আছে যারা আপনাকে করে জিজ্ঞেস করতে পারে আপনি এত সম্পদ কোথায় পেলেন বা এগুলোর উৎস কি? তখন হতে পারে তারা আপনাকে নিয়ে ভালো রকম গবেষণা শুরু করে দিয়েছে। যার ফলে আপনার এসব বিষয়গুলো প্রকাশিত হতে পারে। আরেকটা বিষয় হল মানুষের সামনে খোলামেলা জায়গায় এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন না। বরং তার বিপরীতে আপনি আপনার অর্থ উপার্জনের রিসোর্স হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে বেশি বেশি মানুষের সাথে পরামর্শ করতে পারেন। তাহলে যদি কোন গোপন সংস্থান মানুষকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তাহলে তারা নিঃসন্দেহে বলে দেবে যে আপনি আসলে ফ্রিল্যান্সিং করেন এবং তাদের চলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকবে। আর ক্রিপ্টোকারেন্সিতে নিজের নাম দিয়ে কোন আইডি না খোলাই ভালো।
-
এটি সোশ্যাল মিডিয়া ও ক্রিপ্টোকারেন্সি সংক্রান্ত সতর্কবার্তা। বিশেষভাবে বিটকয়েন এবং ক্রিপটোকারেন্সির মধ্যে লেনদেনে সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে তখন, যখন আমার অন্যায়ের শাস্তি আমার পরিবারকে পোহাতে হয়। যদিও কারেন্সি হোল্ডিং করা বা লেনদেন করা খারাপ কিছু না তারপরও বাংলাদেশ বলে কথা, বাংলাদেশের প্রশাসন তো সবসময় সুযোগ খুঁজে বেড়ায়, কাকে ফাঁকি দিয়ে বা ফাসিয়ে দিয়ে থেকে ইনকাম করে খাওয়া।
-
এটি সোশ্যাল মিডিয়া ও ক্রিপ্টোকারেন্সি সংক্রান্ত সতর্কবার্তা। বিশেষভাবে বিটকয়েন এবং ক্রিপটোকারেন্সির মধ্যে লেনদেনে সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে তখন, যখন আমার অন্যায়ের শাস্তি আমার পরিবারকে পোহাতে হয়। যদিও কারেন্সি হোল্ডিং করা বা লেনদেন করা খারাপ কিছু না তারপরও বাংলাদেশ বলে কথা, বাংলাদেশের প্রশাসন তো সবসময় সুযোগ খুঁজে বেড়ায়, কাকে ফাঁকি দিয়ে বা ফাসিয়ে দিয়ে থেকে ইনকাম করে খাওয়া।
বিটকয়েন ভিন্ন কথা কেননা আমাদের দেশে বিটকয়েনের বৈধতা নেই বলেই কথা।যেসব জিনিসের বৈধতা দেওয়া আছে সেগুলো নিয়েই বাংলাদেশ পুলিশ যেভাবে টানাপোড়েন আরম্ভ করে সেগুলোর কথা কি বলব।
চলতি নতুন বছরের শুরুতেই একটা কেস খেয়ে বসেছিলাম। ছোট্ট একটি বাচ্চা নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছি মোটরসাইকেল করে, কেস দিয়ে দিলো তিনজন বিপজ্জনকভাবে মোটরসাইকেল ড্রাইভিং করছি বলে। অনেক রিকোয়েস্ট করেছিলাম স্যার বাচ্চা নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছি একটু কনসিডার করেন,, সাথে সাথে ২৫০০ টাকার কেস দিয়ে কনসিডার করেছিল।
যাহোক আমাদের যদি বিটকয়েনের সম্পর্কিত কোন কেসে ফাঁসিয়ে দেয় তাহলে যে কি হবে সেটা অনুমান করতে পারবো না।আগে থেকেই আমাদের সকল গোপনীয়তা রক্ষা করে চলতে হবে। পরে আফসোস করে লাভ হবে না।
-
সম্প্রতি অনলাইন এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় লক্ষ করা যাচ্ছে যে, গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন বাংলাদেশে যারা বিটকয়েন লেনদেন করেন এমন অপরাধীদের খুজে বের করার চেষ্টা করছেন। তাই আমি আপনাদের সতর্ক হতে বলছি। কিছু পরামর্শ দিচ্ছি মেনে চললে আশা করি নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
1. প্রকাশ্যে এড দিয়ে অপরিচিত কারো কাছে বিটকয়েন বাই-সেল করবেন না।
2. কেউ যদি আপনার কাছে যানতে চায় অনলাইনে কোন কাজ করেন কিনা? অপরিচিত হলে বলেদিন আমি ফ্রিল্যান্সিং করি ভুলেও বলবেন না যে বিটকয়েন নিয়ে কাজ করেন।
৩. বিটকয়েন সম্পর্কে কোন কিছু ফেসবুক বা টুইটারে নিজের আইডি থেকে পোস্ট করবেন না। পারলে বিটকযেন সরকারিভাবে নিষিদ্ধ এমন নিউজ গুলো প্রচার করুন এবং সেই সাথে সবাইকে বিটকয়েন লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলুন।
4. বাংলাদেশী কোন এক্সচেন্জ সাইট থেকে বিটকয়েন ভাঙ্গাবেন না।
5. কারো সাথে মোবাইলে কথা বললে বিটকয়েন রিলেটেড শব্দগুলো ব্যবহার করা থেকে যথা সম্ভব বিরত থাকুন।
6. বিটকয়েন বাই-সেল সম্পর্কিত যত গ্রুপ আছে সব গুলো থেকে লিভ নিন। তবে একেবারে সিকরেট কোন গ্রুপ থাকলে ভিন্ন কথা।
7. কেউ মোবাইল নাম্বার চেয়ে ইনবক্স করলে তাকে এড়িয়ে চলুন।
৮. কম্পিউটার বা মোবাইলে বিটকয়েন সম্পর্কিত নেগেটিভ ছাড়া কোন পজেটিভ তথ্য রাখবেন না। সব কিছু এমন একটা ফোল্ডারে রাখুন যাতে ডিবি আপনার বাড়িতে হানা দেওয়ার আগেই আপনি সেটা ডিলিট করে ফেলতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয় আলাদা পেন্ড্রাইভে সব তথ্য নিরাপদে রাখতে পারলে! পেনড্রাইভটি যেভাবেই হোক নিরাপদে রাখবেন এবং কোন উপায়েই যেন ডিবির হাতে না যায় সেই ধরনের ব্যবস্থা করে রাখবেন।
সময় স্বল্পতার কারণে খুব বেশি পরামর্শ দিতে পারলাম না। নিজ দায়িত্বে কাজ করুন! ডিবির হাতে ধরা খেলে আবার সবার পরিচয় বলে দিয়ে অন্যদের বিপদ ডেকে আনবেন না।
বিটকয়েন বাংলাদেশের বৈধতা নেই। বাংলাদেশের এখন যেমন পরিস্থিতি। তাতে সব জিনিস নিয়েই অনেক টানা টানি করা হচ্ছে। বাংলাদেশে এখন বিটকয়েন কোন বৈধতা পায়নি। তাই এখন আমাদের সবাইকে সতর্কতা থাকা খুবই দরকার। কারণ খুব ছোট ছোট জিনিস নিয়ে তারা অনেক খুঁজে বেড়াচ্ছে। এজন্য সবাইকে সতর্ক থাকা খুবই দরকার।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ রয়েছে। আর যারা বিটকয়েন লেনদেন করে তাদের অবশ্যই সকল দিক থেকেই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। মানুষের সামনে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা করা খুব একটা বেশি প্রয়োজন নেই। এছাড়াও নিজের পরিচয়টাও অনলাইনে বিটকয়েনের সাথে যেন মিল না থাকে। আপনার দেওয়া তথ্যগুলো আসলেই কার্যকরী সকলের এসব মেনে চলা কর্তব্য। তবে যারা খুব বড় ধরনের বিটকয়েনের সাথে লেনদেন না করে থাকে বা এর মাধ্যমে যদি কোন বেআইনি কাজ না করে তাহলে তার চিন্তা করার কোনো কারণ আমি দেখছি না। আপনি নিজে সৎ থাকুন এবং অন্যকে সৎ কাজে উৎসাহিত করুন।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ রয়েছে। আর যারা বিটকয়েন লেনদেন করে তাদের অবশ্যই সকল দিক থেকেই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। মানুষের সামনে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা করা খুব একটা বেশি প্রয়োজন নেই। এছাড়াও নিজের পরিচয়টাও অনলাইনে বিটকয়েনের সাথে যেন মিল না থাকে। আপনার দেওয়া তথ্যগুলো আসলেই কার্যকরী সকলের এসব মেনে চলা কর্তব্য। তবে যারা খুব বড় ধরনের বিটকয়েনের সাথে লেনদেন না করে থাকে বা এর মাধ্যমে যদি কোন বেআইনি কাজ না করে তাহলে তার চিন্তা করার কোনো কারণ আমি দেখছি না। আপনি নিজে সৎ থাকুন এবং অন্যকে সৎ কাজে উৎসাহিত করুন।
আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ তাই আমরা প্রকাশ্যে বিটকয়েন নিয়ে কখনো আলোচনায় যাব না। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আলোচনা করলে ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি, পুলিশের দ্বারা আইনের ঝামেলা হবে।
তাই পুলিশের ধারা নির্যাতিত না হওয়া জন্য, গোপনীয় ভাবে বিটকয়েন ব্যবহার করা উত্তম। মাঝে মাঝে সংবাদপত্রে শোনা যায় বাংলাদেশের যুবকরা বিটকয়েন নিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছে।
সবার উদ্দেশ্যে আমি বলতে চাই আমাদের বাংলাদেশী ভাইয়েরা অবশ্যই বিটকয়েন গোপনীয়ভাবে ব্যবহার করবেন।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ রয়েছে। আর যারা বিটকয়েন লেনদেন করে তাদের অবশ্যই সকল দিক থেকেই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। মানুষের সামনে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা করা খুব একটা বেশি প্রয়োজন নেই। এছাড়াও নিজের পরিচয়টাও অনলাইনে বিটকয়েনের সাথে যেন মিল না থাকে। আপনার দেওয়া তথ্যগুলো আসলেই কার্যকরী সকলের এসব মেনে চলা কর্তব্য। তবে যারা খুব বড় ধরনের বিটকয়েনের সাথে লেনদেন না করে থাকে বা এর মাধ্যমে যদি কোন বেআইনি কাজ না করে তাহলে তার চিন্তা করার কোনো কারণ আমি দেখছি না। আপনি নিজে সৎ থাকুন এবং অন্যকে সৎ কাজে উৎসাহিত করুন।
আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ তাই আমরা প্রকাশ্যে বিটকয়েন নিয়ে কখনো আলোচনায় যাব না। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আলোচনা করলে ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি, পুলিশের দ্বারা আইনের ঝামেলা হবে।
তাই পুলিশের ধারা নির্যাতিত না হওয়া জন্য, গোপনীয় ভাবে বিটকয়েন ব্যবহার করা উত্তম। মাঝে মাঝে সংবাদপত্রে শোনা যায় বাংলাদেশের যুবকরা বিটকয়েন নিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছে।
সবার উদ্দেশ্যে আমি বলতে চাই আমাদের বাংলাদেশী ভাইয়েরা অবশ্যই বিটকয়েন গোপনীয়ভাবে ব্যবহার করবেন।
বিটকয়েন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এজন্য আমরা যারা কিছু কিছু বিটকয়েন রিলেটেড কাজ করি তারা অবশ্যই লোকসমাগমে ও লোকসমাজে এগুলো নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা না করাই ভালো। আমি এই লাইনে কাজ করি এটা নিয়ে আমি কারও সাথে কথা বলি না। আপনারাও বলবেন না কারণ এতে গোপনীয়তা ফাঁস হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
-
এই ফোরামে যারা একাউন্ট খুলতে শিখেছে তারা অবশ্যই বিটকয়েন সম্পর্কে সতর্ক। বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ এই খবর সবাই জানে, এবং পুলিশের কাছে ধরা পরলে বিটকয়েন সহ তাহলে জামেলা হবে এটা সবাই জানে। তাই নিজেকে নিজেই নিরাপদ রাখার দায়িত্ব নিজের ।
-
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদেরকে এভাবে সতর্ক করার জন্য যা দ্বারা আমরা নিজেরা নিজেদের সবকিছু নিরাপদে রাখতে পারি এবং রাখা উচিত। আমি একটা জিনিস বুঝতে পারলাম যে আপনারা গার্জিয়ানের মতন সবাইকে সচেতন করে রাখেন যা কিনা আপনার লাভ খুবই কম লাভ হয় আমাদের মতন না জানার ব্যক্তিদের । তা আমি বলব আপনারা আমাদেরকে যেভাবে সহযোগিতা করে আসছেন সব সময় এভাবেই সহযোগিতা করবেন আপনাকে আমি আবারো সবার পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাই।
-
ভাই আপনার কথাগুলো এত ভালো লাগলো আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
-
সম্প্রতি অনলাইন এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় লক্ষ করা যাচ্ছে যে, গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন বাংলাদেশে যারা বিটকয়েন লেনদেন করেন এমন অপরাধীদের খুজে বের করার চেষ্টা করছেন। তাই আমি আপনাদের সতর্ক হতে বলছি। কিছু পরামর্শ দিচ্ছি মেনে চললে আশা করি নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
1. প্রকাশ্যে এড দিয়ে অপরিচিত কারো কাছে বিটকয়েন বাই-সেল করবেন না।
2. কেউ যদি আপনার কাছে যানতে চায় অনলাইনে কোন কাজ করেন কিনা? অপরিচিত হলে বলেদিন আমি ফ্রিল্যান্সিং করি ভুলেও বলবেন না যে বিটকয়েন নিয়ে কাজ করেন।
৩. বিটকয়েন সম্পর্কে কোন কিছু ফেসবুক বা টুইটারে নিজের আইডি থেকে পোস্ট করবেন না। পারলে বিটকযেন সরকারিভাবে নিষিদ্ধ এমন নিউজ গুলো প্রচার করুন এবং সেই সাথে সবাইকে বিটকয়েন লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলুন।
4. বাংলাদেশী কোন এক্সচেন্জ সাইট থেকে বিটকয়েন ভাঙ্গাবেন না।
5. কারো সাথে মোবাইলে কথা বললে বিটকয়েন রিলেটেড শব্দগুলো ব্যবহার করা থেকে যথা সম্ভব বিরত থাকুন।
6. বিটকয়েন বাই-সেল সম্পর্কিত যত গ্রুপ আছে সব গুলো থেকে লিভ নিন। তবে একেবারে সিকরেট কোন গ্রুপ থাকলে ভিন্ন কথা।
7. কেউ মোবাইল নাম্বার চেয়ে ইনবক্স করলে তাকে এড়িয়ে চলুন।
৮. কম্পিউটার বা মোবাইলে বিটকয়েন সম্পর্কিত নেগেটিভ ছাড়া কোন পজেটিভ তথ্য রাখবেন না। সব কিছু এমন একটা ফোল্ডারে রাখুন যাতে ডিবি আপনার বাড়িতে হানা দেওয়ার আগেই আপনি সেটা ডিলিট করে ফেলতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয় আলাদা পেন্ড্রাইভে সব তথ্য নিরাপদে রাখতে পারলে! পেনড্রাইভটি যেভাবেই হোক নিরাপদে রাখবেন এবং কোন উপায়েই যেন ডিবির হাতে না যায় সেই ধরনের ব্যবস্থা করে রাখবেন।
সময় স্বল্পতার কারণে খুব বেশি পরামর্শ দিতে পারলাম না। নিজ দায়িত্বে কাজ করুন! ডিবির হাতে ধরা খেলে আবার সবার পরিচয় বলে দিয়ে অন্যদের বিপদ ডেকে আনবেন না।
আপনার কথাগুলো ১০০% খাঁটি কথা, আমাদের এই ফোরামের সকলেরই নৈতিক দায়িত্ব এই কথাগুলো অনুসরণ করা এবং তথ্য অনুযায়ী চলা। যাতে কাউকে কখনো বিপদমুখী না হতে হয়। বিশেষ করে এই ফোরামের আমরা যারা নতুন আছি তাদের জন্য এই তথ্যগুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি।
-
আমাদের আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এখন থেকে দুই বছর আগে বলেছিলেন আমাদের দেশে ব্লকচেইন প্রযুক্তির নিয়ে কাজের সুযোগ সকলের জন্য উম্মুক্ত করবে কিন্তু কথার সাথে কাজের মিল পাচ্ছি না। বরং অনেক ফ্রিল্যান্সার যারা বিদেশ থেকে কাজের পেমেন্ট হিসেবে বিটকয়েন বা অন্যান্য কারেন্সিতে পেমেন্ট নিচ্ছে তাদেরকে হয়রানি করছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদেরকে এইসব গুরুত্বপুরন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সুন্দর ভাবে আলোচনা করে আমাদের কে সাবধান করে দেওয়ার জন্য।
-
আমাদের আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এখন থেকে দুই বছর আগে বলেছিলেন আমাদের দেশে ব্লকচেইন প্রযুক্তির নিয়ে কাজের সুযোগ সকলের জন্য উম্মুক্ত করবে কিন্তু কথার সাথে কাজের মিল পাচ্ছি না। বরং অনেক ফ্রিল্যান্সার যারা বিদেশ থেকে কাজের পেমেন্ট হিসেবে বিটকয়েন বা অন্যান্য কারেন্সিতে পেমেন্ট নিচ্ছে তাদেরকে হয়রানি করছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদেরকে এইসব গুরুত্বপুরন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সুন্দর ভাবে আলোচনা করে আমাদের কে সাবধান করে দেওয়ার জন্য।
বিটকয়েনে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে তবে ব্লকচেইন আর বিটকয়েন এক না দুইটা দুই জিনিস বিটকয়েন একটা কয়েন আর ব্লকচেইন একটা প্রযুক্তি। পলক ভাই ব্যাংকিং সেক্টরে ব্লকচেইন প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে কথা বলছিলেন যেন ব্যাংকের লেনদেন আরো সিকিওর হয়। ব্যাংকে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু করা হলে টাকা পাচারের ঘটনাগুলো কম ঘটবে কারন এখানে ডেটা মোছা যাবে না তাই সকল তথ্য বের করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতি যখন বিটকয়েনকে এফোর্ড করতে পারবে তখন বাংলাদেশ চিন্তা করবে এটাকে বৈধতা দেওয়া যায় কি না তবে এর জন্য দীর্ঘ সময় লাগবে এখনো