Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on April 15, 2021, 04:02:33 PM
-
ডিজিটাল মুদ্রার ব্যাপক চাহিদার কারণে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু করেই হু হু করে বেড়েছে কয়েনবেসের বাজারমূল্য। গতকাল বুধবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু করার প্রথম দিনই কোম্পানিটির বাজারমূল্য ১০০ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়ে ফেলেছে। ওয়াল স্ট্রিটের নাসডাক সূচকের সঙ্গে এটি তালিকাভুক্ত হয়েছে। গতকাল লেনদেনের একপর্যায়ে সংস্থাটির শেয়ারের দর ৩৮১ ডলার পর্যন্ত ওঠে। পরে ৩৩০ ডলারে লেনদেন শেষ হয়। প্রাথমিক মূল্যায়নে দেখা গেছে, কয়েনবেস তেল জায়ান্ট ব্রিটিশ পেট্রোলিয়ামের মতো অনেক নামী প্রতিষ্ঠানের চেয়ে এগিয়ে গেছে।
কয়েনবেস হল একটি ডিজিটাল মুদ্রা বিনিময় সিস্টেম। বিশ্বব্যাপী ১০০টির বেশি দেশে বিটকয়েন, বিটকয়েন ক্যাশ, এথেরিয়াম, এথেরিয়াম ক্ল্যাসিক, লাইটকয়েন
ব্রোকার এক্সচেঞ্জার এবং স্টোরেজ হিসেবে কাজ করে। ৫০ লাখের বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে কয়েনবেসের। গত মার্চের শেষ পর্যন্ত এর ব্যবহারকারীদের কাছে প্রায় ২২৩ বিলিয়ন ডলারের ডিজিটাল মুদ্রা ছিল। সংস্থাটি ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে অবস্থিত। বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গতকাল পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করার পর কয়েনবেসের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী ব্রায়ান আর্মস্ট্রং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তির তালিকায় ঢুকে গেছেন। ৩৮ বছর বয়সী এয়ারবিএনবির সাবেক এই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কয়েনবেসের প্রায় ২১ শতাংশ শেয়ারের মালিক।
আসলে বিনিয়োগকারীদের কাছে এখন ক্রিপ্টেকারেন্সির ব্যাপক চাহিদা। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। আবার ২০২১ সালে টেসলা, মাস্টারকার্ড, ব্ল্যাকরকের মতো কোম্পানি এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করায় এর দাম বেড়েই যাচ্ছে। তবে শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
গত মঙ্গলবার বিটকয়েনের দাম বেড়ে ৬৩ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। এর আগে গত ১৩ মার্চ বিশ্বের বৃহত্তম এই ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্য প্রথমবারের মতো ৬০ হাজার ডলার ছাড়ায়।
সূত্র: প্রথম আলো (https://www.prothomalo.com/business/world-business/লেনদেনের-প্রথম-দিনই-ওয়ালস্ট্রিটে-সাড়া-ফেলল-কয়েনবেস)
-
এটা অবশ্যই ভালো একটা লক্ষণ ক্রিপ্টোমার্কেটের জন্য সেই সাথে আমরা যারা সুসময় এবং দুঃসময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সীর সাথে লেগে আছি তাদের জন্যও। পেপ্যাল এর পর কয়েনবেস এর এই সাফল্যে বলে দিচ্ছে দিনকে দিন ক্রিপ্টোকারেন্সী মার্কেটে কি পরিমান বাজার দখল করে নিচ্ছে এবং একমুখী লেনদেন ব্যাবস্থা এখন আর থাকবেনা যারফলে এখন মুদ্রার দাপট এবং একচেটিয়া বাণিজ্যও আর বাজারে প্রভাব ফেলবেনা। সবকিছু মিলিয়ে আমি আশান্বিত।
-
বর্তমানে বাজারমূল্যে কয়েনের দাম অনেকটা বেশি বিনিয়োগকারীর কাছে কি প্রকারের আছে এখন ব্যাপক চাহিদা ব্যাপক চাহিদার কারণে লেনদেনের প্রথম দিনেই ওয়াল স্ট্রিটের সারা ফেলল কয়েনবেস দাম অনেক বেশি বর্তমানে আর কয়েনবেস মানুষের এটি আমাদের জন্য অনেক ভালো খবর এবং আমরা এই খবর শুনে অনেক আশান্বিত হলাম
-
কয়েনবেস ক্রিপ্টোকারেন্সি সেরা একটি এক্সচেঞ্জ তাতে কোন সন্দেহ নেই। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যদি সেরা দশটি এক্সচেঞ্জ বিবেচনা করা হয় তাহলে অন্যতম ভালো অবস্থায় থাকবে কয়েনবেস। প্রত্যেক মুহূর্তেই কয়েনবেস এমন কিছু কার্যক্রম করে যার ফলে তারা সবসময় ক্রিপ্টোকারেন্সি শিরোনামে থাকে। আমার মনে হয় প্রত্যেকটা মুহূর্তেই কয়েনবেস সমগ্র ক্রিপ্টোকারেন্সি এভাবেই সাড়া ফেলবে।
-
আমার একটি কয়েনবেস ডেমো অ্যাকাউন্ট এখনও উদ্ধার করতে পারিনাই। সেখানে ছয় হাজার ডলারের বেশি আটকা পড়ে আছে। লেনদেনের মাধ্যমে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তবে আমি সেই একাউন্টে রিকভার করার চেষ্টা করছি। আশা করি রিকভার করতে সফল হব। কয়েনবেস আরো বেশি জনপ্রিয়তা পাবে। বর্তমানে ধ্বনি ধ্বনি বিনিয়োগকারীরা কয়েনবেস এক্সচেঞ্জে বিনিয়োগ করে।
-
ডিজিটাল মুদ্রার ব্যাপক চাহিদার কারণে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু করেই হু হু করে বেড়েছে কয়েনবেসের বাজারমূল্য। গতকাল বুধবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু করার প্রথম দিনই কোম্পানিটির বাজারমূল্য ১০০ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়ে ফেলেছে। ওয়াল স্ট্রিটের নাসডাক সূচকের সঙ্গে এটি তালিকাভুক্ত হয়েছে। গতকাল লেনদেনের একপর্যায়ে সংস্থাটির শেয়ারের দর ৩৮১ ডলার পর্যন্ত ওঠে। পরে ৩৩০ ডলারে লেনদেন শেষ হয়। প্রাথমিক মূল্যায়নে দেখা গেছে, কয়েনবেস তেল জায়ান্ট ব্রিটিশ পেট্রোলিয়ামের মতো অনেক নামী প্রতিষ্ঠানের চেয়ে এগিয়ে গেছে।
কয়েনবেস হল একটি ডিজিটাল মুদ্রা বিনিময় সিস্টেম। বিশ্বব্যাপী ১০০টির বেশি দেশে বিটকয়েন, বিটকয়েন ক্যাশ, এথেরিয়াম, এথেরিয়াম ক্ল্যাসিক, লাইটকয়েন
ব্রোকার এক্সচেঞ্জার এবং স্টোরেজ হিসেবে কাজ করে। ৫০ লাখের বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে কয়েনবেসের। গত মার্চের শেষ পর্যন্ত এর ব্যবহারকারীদের কাছে প্রায় ২২৩ বিলিয়ন ডলারের ডিজিটাল মুদ্রা ছিল। সংস্থাটি ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে অবস্থিত। বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গতকাল পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করার পর কয়েনবেসের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী ব্রায়ান আর্মস্ট্রং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তির তালিকায় ঢুকে গেছেন। ৩৮ বছর বয়সী এয়ারবিএনবির সাবেক এই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কয়েনবেসের প্রায় ২১ শতাংশ শেয়ারের মালিক।
আসলে বিনিয়োগকারীদের কাছে এখন ক্রিপ্টেকারেন্সির ব্যাপক চাহিদা। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। আবার ২০২১ সালে টেসলা, মাস্টারকার্ড, ব্ল্যাকরকের মতো কোম্পানি এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করায় এর দাম বেড়েই যাচ্ছে। তবে শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
গত মঙ্গলবার বিটকয়েনের দাম বেড়ে ৬৩ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। এর আগে গত ১৩ মার্চ বিশ্বের বৃহত্তম এই ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল্য প্রথমবারের মতো ৬০ হাজার ডলার ছাড়ায়।
সূত্র: প্রথম আলো (https://www.prothomalo.com/business/world-business/লেনদেনের-প্রথম-দিনই-ওয়ালস্ট্রিটে-সাড়া-ফেলল-কয়েনবেস)
খুবই লক্ষ্য করে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের জাতীয় গন মাধ্যম গুলো বেশ তথ্য নির্ভর নিউজ করছে বিটকয়েন বা এ সমস্ত বিষয় গুলো নিয়ে সে জন্য আমি মনে করি এটার মাধ্যমে একটা পজিটিভ লক্ষ্য আমরা পৌছাতে পারবো অদুর ভবিষ্যৎ এ।
-
বর্তমান ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের সেরা এক্সচেঞ্জ হচ্ছে কয়েনবেস। বর্তমান কয়েনবেস এক্সচেঞ্জ হলো একটি ডিজিটাল মুদ্রা বিনিময়ের পদ্ধতি। যা বিশ্বব্যাপী একশতটি এর বেশি দেশে বিটকয়েন, বিটকয়েন ক্যাশ, ইথেরিয়াম, ইথেরিয়াম ক্লাসিক, লাইট কয়েন অন্যান্য এক্সচেঞ্জার এবং স্টোরেজ হিসাবে কাজ করে। যার 50 লাখের বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে কয়েনবেসের। এভাবে কয়েনবেস সারাবিশ্বে ওয়াল স্ট্রিটের সাড়া ফেলেছে। আশা করি ভবিষ্যতে কয়েনবেস এক্সচেঞ্জ অনেক উন্নত ধারায় পৌঁছাবে।
-
প্রতিনিয়ত বিটকয়েন এর ব্যবহার বাংলাদেশের বৃদ্ধি পাচ্ছে। কারণ দেশের ভিতরে অনেক ব্যবসায়ী রয়েছে যাদের সরকারিভাবে কোন লেনদেনের আমলনামা নেই। আমি মনে করি সারা পৃথিবীব্যাপী প্রত্যেকটা দেশের যখন কয়েনবেস অনুমোদন পাবে শেষ হতে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরাও ইউজ করতে পারবে। তবে আমরা বাংলাদেশের ডেমো অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারি। তবে ডেমো অ্যাকাউন্ট এ অনেক বেশি সুবিধা নেই বললেই চলে। তাই বাণিজ্যের জন্য নতুন ফিউচারের একাউন্ট ব্যবহার করা বাংলাদেশের ইউজারদের জন্য একান্ত প্রয়োজনীয় এর আগে অনুমোদন দেওয়া জরুরি।