follow us on twitter . like us on facebook . follow us on instagram . subscribe to our youtube channel . announcements on telegram channel . ask urgent question ONLY . Subscribe to our reddit . Altcoins Talks Shop Shop


This is an Ad. Advertised sites are not endorsement by our Forum. They may be unsafe, untrustworthy, or illegal in your jurisdiction. Advertise Here Ads bidding Bidding Open

Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Malam90

Pages: [1] 2 3 ... 61
1
Gate io  একচেঞ্জ এ যাদের একাউন্ট আছে বিশেষ করে বাংলাদেশীরা, আজই ফান্ড উইথড্র করার শেষ দিন। তাদের টেলিগ্রাম ও সাপোর্টে কথা বলে জানতে পারলাম  যে Gate io  একচেঞ্জ এখন থেকে খুবই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অর্থাৎ যে যে দেশে ক্রিপ্টো অবৈধ সেসব দেশের ব্যবহারকারীদের একাউন্ট ব্যন করে দিবে ৩০ এপ্রিল ২০২২ এর পরে। এসব দেশের ব্যবহারকারীদের আজ ১০ এপ্রিল ২০২২ এর মধ্যে সব ফান্ড উইথড্র করে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। যারা ফান্ড উইথড্র করতে ব্যর্থ হবেন তারা সমস্যায় পড়বেন। তাই এখনই ফান্ড উইথড্র করে নিন। জরুরী।

2
ভারত সম্প্রতি ৩০% শতাংশ কর ধার্য্যের বিনিময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধ করতে চলেছে। এটা অনেক বড় একটি সুখবর সমগ্র ভারতবর্ষ ও ভারতীয় উপমহাদেশের জন্য।  বাংলাদেশ সরকার অনেক আর্থিক পলিসিতে ভারতকে অনুসরণ করে। যেহেতু ভারত বৈধ করতে চলেছে তাই খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশেও বৈধ হবে। এখন আপনাদের কাছে প্রশ্ন হচ্ছে কত % কর ধার্য্য করে বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধ করলে সবার জন্য সুবিধা হবে?

রাশিয়াতেও ক্রিপ্টোকারেন্সিও বৈধ হতে চলেছে। সম্প্রতি সিজে বিনান্সের এর একটি টুইটটের মাধ্যমে জানতে পারলাম রাশিয়ান সরকার খুব তাড়াতাড়ি ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধ ঘোষণা করতে চলেছে।

তাহলে কি আমরা বলতে পারি যে, ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বৈধতার সুবাতাস লাগতে শুরু করেছে?

3
ভারত ডিজিটাল রুপির ঘোষণা করেছে
ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয়ের উপর ৩০% ট্যাক্স প্রস্তাবনা দিয়েছেন।
হিন্দুস্থান টাইমস হতে জানা যায়, ভারত সরকার মঙ্গলবার প্রকাশ করেছে, এটি একটি ডিজিটাল রুপি চালু করবে এবং ক্রিপ্টো ইনকামের উপরে কর আরোপ করবে।

দেশটির ২০২২ বাজেট উপস্থাপনায়, ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেছেন, ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক (আরবিআই) আগামী আর্থিক বছরে একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিজিটাল কারেন্সি উত্থাপন করবে।

CBDC হল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক দ্বারা ইস্যু করা একটি ফিয়াট মুদ্রার (ইউ.এস. ডলারের মতো) ডিজিটাল সংস্করণ। সিবিডিসি-র স্টেবলকয়েনের সাথে কিছু মিল রয়েছে, তবে বিটকয়েন এবং ইথেরিয়ামের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আলাদা কারণ এটি প্রাইভেটলি সেন্ট্রালাইজডভাবে নিয়ন্ত্রিত।

বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ বর্তমানে তাদের নিজস্ব সিবিডিসি থাকার সুবিধা নিয়ে গবেষণা করছে, চীন তার ডিজিটাল ইউয়ান বাস্তবায়নে উন্নয়নের পথে রয়েছে।
 
সীতারামনের মতে, সিবিডিসি বাস্তবায়ন “ডিজিটাল অর্থনীতিকে উৎসাহিত করবে”, যার ফলে আরও দক্ষ এবং সস্তা, মুদ্রা ব্যবস্থাপনা তৈরী হবে।”

মন্ত্রী যোগ করেছেন RBI “ব্লকচেন এবং অন্যান্য প্রযুক্তিকে এই ডিজিটাল রুপি ইস্যু করার জন্য ব্যবহার করবে। তিনি এই বিষয়ে আর বিস্তারিত উল্লেখ করেননি।

ভারত ক্রিপ্টো ট্যাক্স চালু করেছে,দেশটি ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে করা আয়ের উপর ৩০% ট্যাক্স প্রবর্তন করার পরিকল্পনা করছে।

মন্ত্রীর প্রস্তাব অনুসারে, “ভার্চুয়াল ডিজিটাল এসেটের উপহারের ক্ষেত্রে ও প্রাপককে কর দিতে হবে।
 
অন্য কথায়, ইনভেস্টররা লাভের উপর ট্যাক্স সরানোর জন্য মূল্য হ্রাস বা হ্যাকিংয়ের ঘটনাকে কারণ হিসেবে দেখাতে পারবে না।

প্রাক্তন অর্থ সচিব সুভাষ চন্দ্র গার্গ অবশ্য এই উদ্যোগের বিষয়ে নিজের মতামত জানিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, ভারত সরকার প্রস্তাবিত “ক্রিপ্টোকারেন্সি অ্যান্ড রেগুলেশন অফ অফিশিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০২১” আইন পাস করতে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও ক্রিপ্টো ট্যাক্স চালু করার কথা ভাবছে।
গত বছরের নভেম্বরে এই বিলটি ডিজিটাল রুপি ইস্যু করার জন্য চেষ্টা করেছিল, পাশাপাশি “সমস্ত ব্যক্তিগত ক্রিপ্টোকারেন্সি” নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব ও করেছিল।

গার্গের মতে, ক্রিপ্টো আয়ের উপর প্রস্তাবিত ৩০% ট্যাক্সের মানে হল “ক্রিপ্টো এসেট এবং ইনভেস্টে পার্টি [হবে] শেষ হয়ে যাবে।”

তথ্যসূত্রঃ কয়েনআলাপ

4
বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ হতে চলেছে?
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যার বলেছেন- ডিজিটাল কারেন্সি বাংলাদেশ লঞ্চ করবে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নিয়ে তারা কাজ করতে চায়, গবেষণা করতে চায়। পিছিয়ে থাকতে চান না  বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে। মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে সকলের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।

বিস্তারিত সময় টিভিটর প্রতিবেদনে-

5
ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে প্রথম আলোর প্রতিবেদনটা হুবহু তুলে ধরলাম।


সিআইডির প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ ব্যাংক তার মতামত জানায়

সাত মামলা, পাঁচটিই র‌্যাবের

ক্রিপ্টোকারেন্সি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনুমোদন পেয়েছে

বাংলাদেশের উচিত দ্রুত এ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া


ক্রিপ্টোকারেন্সি’র মালিকানা, সংরক্ষণ বা লেনদেন অপরাধ নয় বলে মনে করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) পাঠানো এক চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ মতামত দিয়েছে।

ক্রিপ্টোকারেন্সি একধরনের ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা। ইন্টারনেটের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া এ ধরনের মুদ্রার সংখ্যা এখন আট হাজারের বেশি। তবে এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। ২০০৮ সালের শেষভাগে জাপানি নাগরিক সাতোশি নাকামোতো নামের একজন বা একদল সফটওয়্যার বিজ্ঞানী এই ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ উদ্ভাবন করেন।


কয়েন মার্কেট ক্যাপের তথ্য অনুযায়ী, ১ বিটকয়েনের বিনিময়মূল্য গত ২৪ জুলাই সন্ধ্যায় ছিল ৩৩ হাজার ৮০৫ দশমিক ৩১ ডলার। তবে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন অপরাধ হিসেবে গণ্য হচ্ছে। এ মুহূর্তে সিআইডি দুটি মামলার তদন্ত করছে। এমন একটি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে সিআইডি মতামত চেয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে।

গত ১৮ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের সহকারী পরিচালক শফিউল আজম ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ব্যাংকের অবস্থান জানান সিআইডিকে। তিনি লেখেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির মালিকানা, সংরক্ষণ বা লেনদেন স্বীকৃত না হলেও এটিকে অপরাধ বলার সুযোগ নেই মর্মে প্রতীয়মান হয়।’ ওই চিঠিতে তিনি আরও বলেন, ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের ফলাফল হিসেবে দ্বিতীয় পর্যায়ে বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৪৭; সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২–এর আওতায় অপরাধ হতে পারে। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিআইডি এ নিয়ে অনুসন্ধান করে দেখতে পারে।

একই চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, বর্তমান বিশ্বে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার বাজার দুই ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রচলনের প্রাথমিক পর্যায়ে বিশ্বের কোনো আইনগত কর্তৃপক্ষ এই মুদ্রাকে স্বীকৃতি দেয়নি। কিন্তু বর্তমানে কয়েকটি দেশের (যেমন: জাপান, সিঙ্গাপুর, আরব আমিরাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) কেন্দ্রীয় ব্যাংক/মুদ্রা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনকে বৈধতা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এখন পর্যন্ত ক্রিপ্টোকারেন্সির মতো এ ধরনের প্রাইভেট কারেন্সিতে লেনদেন বা সংরক্ষণের অনুমোদন দেয়নি।

বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের উদ্যোগে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে কৃত্রিম মুদ্রায় (যেমন বিটকয়েন) লেনদেন থেকে বিরত থাকার বিষয়ে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছিল। বিজ্ঞপ্তিতে ওই সময় বাংলাদেশ ব্যাংক বলে, ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের মাধ্যমে অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ–সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক এখনো কোনো নীতিমালা প্রণয়ন করেনি।

তবে এর মধ্যেই ক্রিপ্টোকারেন্সিকে একেবারে নাকচ করে না দেওয়ার ব্যাপারে কথাবার্তা চলছে সংস্থাগুলোর মধ্যে। যেমন, সরকারের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি ডিভিশন। ২০২০ সালের মার্চে এ বিভাগ ন্যাশনাল ব্লকচেইন স্ট্র্যাটেজি করে। ওই কৌশলপত্রে তারা বলেছে, ব্লকচেইন স্টার্টআপে ২০১৩ সাল থেকে ২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে। এই বিনিয়োগ ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে। বাংলাদেশি সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিগুলোর জন্য এটা একটা সুযোগ। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকায় বাংলাদেশের সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি এ আকর্ষণীয় সুযোগের বাইরে থেকে যাচ্ছে। অবশ্য ওই কৌশলপত্রে এও বলা হয়েছে, উপযুক্ত প্রযুক্তি, আইন ও নীতি কাঠামোর অনুপস্থিতিতে এ ধরনের ডোমেইন দেশে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের পথকে উন্মুক্ত করে দিতে পারে। তাই এই উভয়সংকট কীভাবে মোকাবিলা করা যায়, তা বিবেচনা করা উচিত।

ব্লকচেইন হলো তথ্য সংরক্ষণের পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন ব্লকে একটির পর একটি তথ্য চেইনের মতো করে সংরক্ষণ করা হয়। ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনের তথ্য ব্লকচেইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে। এমনিতে এই মুদ্রার লেনদেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকিতে থাকে না। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী দুজন নিজেদের পরিচয় প্রকাশ না করে সরাসরি এই লেনদেন করে । ২৭ থেকে ৩৪ অক্ষরের একটি আইডি খুলে ইন্টারনেটে অ্যাকাউন্ট খুলে এই মুদ্রা লেনদেন করা যায়। ভার্চ্যুয়াল এই মুদ্রা জমা থাকে ডিজিটাল ওয়ালেটে।

যদিও আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘শিগগির বিটকয়েন অনুমোদন দেওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। বিটকয়েনের ভালো-মন্দ খতিয়ে দেখছে বাংলাদেশ ব্যাংক।’

সিআইডিতে তদন্তাধীন দুই মামলা, অভিযোগ একই
এ মুহূর্তে সিআইডি দুটি মামলার তদন্ত করছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর থেকে র‌্যাব-১ মো. রায়হান হোসেন ওরফে রায়হানকে গ্রেপ্তার করে। র‌্যাবের দাবি ছিল বাংলাদেশে বিট কয়েন প্রতারণা চক্রের মূল হোতা রায়হান। এক মাসে তিনি ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার লেনদেন করেছেন। অডি গাড়ি কিনেছেন ১ কোটি ৭ লাখ টাকা দিয়ে। তাঁর কাছ থেকে ১৯টি ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র, ২২টি সিমকার্ড, ২৫ ডলারসহ ১ হাজার ২৭৫ টাকা, একটি কম্পিউটার, ৩টি সেলফোন, ৩টি ভুয়া চালান বই, একটি ট্রেড লাইসেন্স, একটি টিন সার্টিফিকেট, একটি রেকর্ডিং মাইক্রোফোন, একটি ক্যামেরা, একটি রাউটার, একটি হেডফোন, একটি মডেম ও বিভিন্ন ব্যাংকের চারটি চেকবই উদ্ধার করা হয়।

র‌্যাবের অভিযোগ, রায়হান পাকিস্তানি নাগরিক সাইদের সহায়তায় বিটকয়েনের মাধ্যমে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তিনি পাকিস্তান, নাইজেরিয়া ও রাশিয়ার চোরাকারবারি, ক্রেডিট কার্ড হ্যাকার ও বিটকয়েনের মাধ্যমে অবৈধ পাচারকারীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন।
প্রায় একই ধরনের অভিযোগ তোলা হয় ইসমাইল হোসেন ওরফে সুমনের বিরুদ্ধে। গত ২ মে রাতে বাড্ডার ইকবাল ভিলা থেকে ইসমাইলকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

পরদিন সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব জানায়, পাকিস্তান, নাইজেরিয়া ও রাশিয়ার ক্রেডিট কার্ড হ্যাকারদের সঙ্গে ইসমাইলের যোগাযোগ ছিল। তিনি বিদেশি সব হ্যাকারের সঙ্গে জোট বেঁধে প্রতারণা করে আসছিলেন। তারা আরও জানায়, ইসমাইল শিশুদের খেলনা ও কাপড়ের ব্যবসা করতেন একসময়। পরে বেসিক বিজ মার্কেটিং নামের একটি আউটসোর্সিং কোম্পানি তৈরি করেন। এর আড়ালে অবৈধ বিটকয়েন লেনদেন এবং অনলাইনে বিভিন্নভাবে প্রতারণা করে আসছিলেন। এভাবে তিনি অনেক সম্পদের মালিক হয়েছেন। ঢাকায় তাঁর দুটি ফ্ল্যাট, প্লট, সুপার শপের ব্যবসা আছে। এক বছরে তিনি অবৈধভাবে ১২ থেকে ১৫ লাখ ডলার লেনদেন করেন।

বাড্ডার ইসমাইল গ্রেপ্তারের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রশ্ন ওঠে, বিটকয়েন লেনদেন হয় দুটি আইডির মধ্যে, এর বাইরে আর কারও এ–সম্পর্কিত তথ্য জানতে পারার কথা নয়। তাহলে র‌্যাব তাঁদের প্রতারণার খবর কীভাবে নিশ্চিত হলো।

এ বিষয়ে জানতে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কম্পিউটারে থাকা ডিজিটাল ওয়ালেট পরীক্ষা করে তাঁরা বিটকয়েন লেনদেনের ব্যাপারে তথ্য পান। তাঁদের মধ্যে ইসমাইল ইভ্যালি আদলে ব্যবসার চেষ্টা করছিলেন। তিনি দামি জিনিস কম টাকায় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজ্ঞাপন দিচ্ছিলেন। টাকাটা বিটকয়েনে নিয়ে সাইট বন্ধ করে দিচ্ছিলেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই বিটকয়েন এসেছিল বিদেশ থেকে।
এখন পর্যন্ত বিটকয়েন লেনদেন ও প্রতারণার অভিযোগে র‌্যাব কমপক্ষে পাঁচটি অভিযান চালায়। বগুড়া জেলা পুলিশ অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে, ঢাকায় সিআইডির পরিদর্শক মো. ইব্রাহীম হোসেন নিজেই বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় অভিযোগপত্রও জমা দিয়েছে সিআইডি।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা অর্গানাইজড ক্রাইমের পরিদর্শক মো. ইব্রাহীম হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে পাবনার এক ব্যক্তি ২০১৩ সালে মালয়েশিয়ায় গিয়েছিলেন। তিনি একটি ক্যাসিনোতে কাজ নিয়েছিলেন। ওই ক্যাসিনোর মালিক হামকে তিনি বিটকয়েন কেনাবেচার জন্য বাংলাদেশের জাকারিয়ার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। একপর্যায়ে হাম দাবি করেন, তিনি বিটকয়েন দিয়েছেন, কিন্তু অর্থ পাননি। এই বলে তিনি পাবনার ওই ব্যক্তিকে পুলিশে ধরিয়ে দেন। পরে মালয়েশীয় কর্তৃপক্ষ তাঁকে দেশে পাঠিয়ে দেয়। সিআইডি অনুসন্ধানে জাকারিয়ার লেনদেনের খবর নিশ্চিত হন। আহ্‌ছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাকারিয়াকে আসামি করে পরে সিআইডি অভিযোগপত্র জমা দেয়।

ক্রিপ্টোকারেন্সিকে নাকচ করা কঠিন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক সূত্র প্রথম আলোকে জানান, ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেন অনেকেই করছেন। সবাইকে শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। অন্যদিকে, ওয়াকিবহাল আরেকটি সূত্র প্রথম আলোকে জানায়, যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করেন, তাঁদের অনেক সময় সেবাগ্রহিতারা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দিয়ে থাকেন। এভাবে কেউ কেউ ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা লেনদেনে জড়িয়ে পড়ছেন।

সিআইডির একটি সূত্র নাম না প্রকাশ করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেছেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি এখন একটি বাস্তবতা। বৈদ্যুতিক গাড়ির কোম্পানি টেসলার নির্বাহী পরিচালক ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক নিজেই বলেছেন, তাঁর কাছে ক্রিপ্টোকারেন্সি আছে। তিনি আরও বলেছেন, টেসলা এখন বিটকয়েন ব্যবহার করার কথা ভাবছে। বাংলাদেশের উচিত, যেসব দেশ এই মুদ্রার অনুমোদন দিয়েছে, তাদের ঝুঁকি মোকাবিলার কৌশলগুলো পর্যালোচনা করে দ্রুত একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছানো।

একই মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বি এম মঈনুল হোসেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সিকে এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র ক্রিপ্টোকারেন্সিকে করের আওতায় এনে অনুমোদন দিয়েছে। একটাই সমস্যা ব্যবহারকারীদের পরিচয় প্রকাশ না পাওয়ায়, অপরাধের একটা সুযোগ থাকছে। এমনকি বাংলাদেশ থেকে অর্থ বিদেশে পাচারের ঘটনাও ঘটতে পারে। কীভাবে নিজেদের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে মেনে নেওয়া যায়, সে ব্যাপারে চিন্তা করা দরকার।

তবে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআই) প্রধান নির্বাহী আহসান এইচ মনসুর মনে করেন, ক্রিপ্টোকারেন্সিকে অনুমোদন দেওয়ার মতো পরিস্থিতি হয়নি। ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময় দুজনের মধ্যে হয়। নজরদারির কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশের মতো দেশে এটিকে অনুমোদন দেওয়া হলে অর্থ পাচারকারীরা সুযোগ নিতে পারেন। তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো

6
“বুলরান” মূলত একটি অর্থনৈতিক শব্দ বা আর্থিক পরিভাষা। যখন কোন সম্পদ বা বাজার পরিস্থিতি ঊর্ধ্বগতির দিকে ধাবিত হয় তখন সেটাকে বুলরান বলে।
ক্রিপ্টোতে তেমনি বুলরান হচ্ছে যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট পরিস্থিতি ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতির দিকে যায় তখন আমরা সেটাকে বুলরান বলি। বুল মানে ষাঁড়। যখন মার্কেট ষাঁড়ের মত শক্তিনিয়ে সামনে  এগিয়ে যায় তখন সেটা বুলরান। কোভিড-১৯ এর ছড়িয়ে পড়ার পরে ক্রিপ্টোমার্কেটে অনেক উত্থান হয়। মার্কেট ক্যাপ ৪০০ বিলিয়ন থেকে বাড়তে বাড়তে ২.২৫ ট্রিলিয়ন হয়ে যায়। এটাকে বুলরান বলে থাকি।

পক্ষান্তরে যখন কোন সম্পদ বা বাজার পরিস্থিতি নিচের দিকে বা খারাপ পরিস্থিতির দিকে ধাবিত হয় তখন তাকে “বিয়ারিশ ট্রেন্ড" বলি। বিয়ার মানে ভাল্লুক। ভাল্লুকের সাথে তুলনা করার কারণ হচ্ছে- ভাল্লুকের প্রায় সময় গায়ে জ্বর থাকে। যার কারণে সে শুয়ে থাকে, কাতরাতে থাকে জ্বরে। মার্কেট যখন নিচের দিকে নামতে থাকে তখন একটা প্যানিক কাজ করে সবার মধ্যে। সবাই সেল মারতে থাকে। মার্কেট ক্রমাগত নিচের দিকে নামতে থাকে বা পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। প্রচলিত কথায়- মার্কেট শুয়ে পড়েছে। যেটাকে ভাল্লুকের জ্বরের কারণে তার পরিস্থিতির সাথে মার্কেটের শুয়ে পড়া পরিস্থিতিকে তুলনা করতে বিয়ারিশ ট্রেন্ড বলে থাকে। মার্কেট ২.২৫ ট্রিলিয়ন থেকে ক্রমাগত কমতে কমতে বর্তমানে ১.২৪ ট্রিলিয়নে নেমে গেছে।

আমাদের দেশের শেয়ার বাজারে একটা কথা প্রচলিত আছে- ষাঁড়ের লড়াই ভাল্লুকের জ্বর।

[তথ্যটি আমার নিজের অন্য ফোরাম থেকে নেওয়া ]

7
NAFTY বাউন্টি আপডেট।
বাউন্টিতে জয়েন করুন।
ম্যানেজার: deloodin
বাউন্টি লিংক: https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=218981.0

8
বিটকয়েন নিয়ে সময় টিভির একটি প্রতিবেদন যা খুবই ইতিবাচক। তবে একটা ভুল বলেছেন সেটা হচ্ছে ১কোটি সাতোষিতে ১ বিটকয়েন। আসলে ১০ কোটি সাতোষিতে ১ বিটকয়েন।


9
Bitop Exchange বাউন্টি পোস্ট হয়েছে আজকে।
এটা বাউন্টি ডিটেকটিভের নতুন বাউন্টি যেটারে পেমেন্ট হবে বিইউএসডি তে।
জয়েন করুন: https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=216317.0
পেমেন্ট শুনলাম এস্ক্রু করা। মানে পেমেন্ট সেফ।

10
Non Fungible Defi সিগনেচার ও সোস্যাল মিডিয়া দুটির জন্য আলাদা আলাদা থ্রেড পোস্ট করছে স্মল র‌্যাবিট।
সিগনেচার থ্রেড: https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=216061.0
সোস্যাল থ্রেড: https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=215995.0

11
DMT এয়ারড্রপে জয়েন করুন।
এটা প্যানকেক ও লিকুইফিতে ইতিমধ্যে লিস্টেড।
আমি আগে একবার এটা থেকে ৩৩ টা টোকেন পেয়ে ২০ ডলার পেয়েছিলাম।
সুতারং জয়েন করতে পারেন এবারও।
1 DMT= $0.50
লিংক: https://t.me/MarsEconomyAirdropBot?start=883487726
 

12
Cryptocurrency discussions / AMEPAY payment distribution update.
« on: June 03, 2021, 12:17:51 PM »
AMEPAY signature payment distribution has been started. After a long time and a lot of negotiations with Amepay team finally payment started. Maximum signature participants received payment. Those who are still waiting for payments, will received soon. Their delay reason is the unavailability of tokens. Their maximum tokens are locked in staking, so payments are now dependent on tokens availability. We hope all participants (signature & social) will receive payment soon. Have a nice time.

13
সম্প্রতি ইনস্পায়ার বাংলাদেশ নামে একটি ফেসবুক পেইজ তাদের উদ্যোগে আয়োজিত বিটকয়েন, ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ব্লকচেইন নিয়ে বাংলাদেশে বড় সামিট।
এখানে বিটকয়েন, ব্লকচেইন ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বিস্তারিত একটি ভিডিও দিলাম সকলের জন্য।

14
CMC লিস্টেড এয়ারড্রপে জয়েন করুন।

এয়ারড্রপ জয়েন লিংক: https://t.me/airdropstoy/21

15
Buyzooka বাউন্টিতে জয়েন করুন।

বাউন্টি ম্যানেজার: deloodin
বাউন্টি সময়কাল: ৪ সপ্তাহ
বাউন্টি বাজেট: 3.000.000 $BZOO
বাউন্টি লিংক: https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=213745.0

Pages: [1] 2 3 ... 61
ETH & ERC20 Tokens Donations: 0x2143F7146F0AadC0F9d85ea98F23273Da0e002Ab
BNB & BEP20 Tokens Donations: 0xcbDAB774B5659cB905d4db5487F9e2057b96147F
BTC Donations: bc1qjf99wr3dz9jn9fr43q28x0r50zeyxewcq8swng
BTC Tips for Moderators: 1Pz1S3d4Aiq7QE4m3MmuoUPEvKaAYbZRoG
Powered by SMFPacks Social Login Mod