ইনকামের জন্য বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের সাইট রয়েছে। কিছু কিছু সাইট থেকে অনেক বেশি ইনকাম করা সম্ভব। আমাদের বাংলাদেশীরা আউটসোর্সিং করে বর্তমানে অনেক টাকা ইনকাম করে এবং জাতীয় সম্পদ বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে। আমি মনে করি ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের আউটসোর্সিং এর টাকার ইনকাম 90 থেকে 95% হয়ে যাবে। কারণ বাংলাদেশের মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি শিল্পে ব্যবসায় বাণিজ্য করে এবং বিভিন্ন প্রজেক্টে প্রচারণার কাজ করে অনেক টাকা উপার্জন করে। তাই বর্তমানে বিটকয়েন ফোরাম এবং এলার্ট কয়েন ফোরাম অনেক বেশি জনপ্রিয়।

বেয়ার মার্কেট মেইননেট এর কাছাকাছি প্রজেক্ট এর দল সহ সকলের জন্য জিনিসগুলিকে জটিল এবং কঠোর করে তোলে। এই সিদ্ধান্তটি হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। এটি সর্বোত্তম স্বার্থে। অবিলম্বে চালু করা মূল্য বা ব্যবহারকারী গ্রহণের উপর কোন প্রভাব ফেলবে না। নতুন কোম্পানীগুলিকে প্রস্তুত করতে এবং অনবোর্ড করার জন্য আরও সময় নেওয়া প্রয়োজন। বিপণন এবং নিজস্ব প্রোডাক্ট এ মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। যা ভবিষ্যতে উন্মোচিত হবে এবং অনেক বেশি প্রাধান্য পাবে। যা উল্লেখ করার মতো নয় । আপনি লঞ্চের আগে প্রভাবশালী এবং মিডিয়া আউটলেট দ্বারা ব্যাপক বিপণন প্রচারণা বৃদ্ধি করা উচিত। তাই প্রকল্পগুলোর রোডম্যাপ যদি পরিবর্তিত হয় তাহলে হতাশ হবেন না যদি পূর্বে দল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে থাকে।

বিটকয়েনের দাম করোনা কালীন সময়ে আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এবং বৃদ্ধি পেয়ে উন্নতির চরম শিখরে উঠে যায়। এবং এটি ছিল বিটকয়েন হোল্ডারদের জন্য অনেক সুখের খবর। নানা নতুন ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলো বাজারে অনুপ্রবেশ করতে ছিল এবং দাম বৃদ্ধি পেতে ছিল। এবং 2 1 থেকে কারেন্সি জালিয়াতি করতে শুরু করেছিল। আমি মনে করি এটা নতুন বিনিয়োগকারীদের জন্য খুব একটা ভালো খবর না। তবে বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে বলা যায় মার্কেটের অবস্থা অনেক খারাপ। এই সময়ে নতুন কারণ সেগুলো বাজারে অনুপ্রবেশ করতে ভয় পায়। কারণ বিনিয়োগকারীর সংখ্যা অতি নগণ্য হয়ে থাকে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কি? বিটকয়েন সহ সকল মুদ্রার বাজার কি খুব তাড়াতাড়ি ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে নাকি নাই?

বিটকয়েন এবং ইথিরিয়াম এর দাম বর্তমানে অনেকটাই কমে গেছে। সারা পৃথিবীব্যাপী অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা খারাপ। বর্তমানে ইউ ক্যান এবং রাশিয়া যুদ্ধের কারণে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে কিছুটা হলেও প্রভাব পড়েছে। সারা পৃথিবীব্যাপী থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি তাই ধস নেমেছে। মার্কেটের অবস্থা অনেক খারাপ সেখানে বিভিন্ন দেশের অর্থনীতির অবস্থা খারাপ হবে সেটাই স্বাভাবিক। তাই সব কিছুর দাম খারাপের দিকে চলে যাচ্ছে।

ইদানিং মার্কেটের অবস্থা অনেকটা পরিবর্তনীয়। মার্কেট ক্রাশ হওয়ার পেছনে মূলত কয়েকটি ক্রিপ্টোকারেন্সি দায়ী। বাজারের অবস্থা পরিবর্তন হতে অনেকটা সময়ের প্রয়োজন। আমরা 2024 এবং 25 সালে মার্কেটের অবস্থা ভাল দেখতে সক্ষম হব। কারণ ইদানিং মার্কেটে ক্রাশ খাওয়ার একটা প্রবণতা কাজ করতেছে। ক্রাশ আরো বেশি হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেন। এই মুহূর্তে সবাইকে সচেতনতা অবলম্বন করে নিজস্ব কাজ গুলো চালিয়ে যেতে হবে।

ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে আমরা অনেক পরিবর্তন দেখেছি। বর্তমানে বাজার 50 থেকে 60 শতাংশ ডাউনে রয়েছে। এই বাজারের পরিস্থিতিতে যদি মিলন মাক্স পজেটিভ বার্তাও দেয় তাহলে বাজারের অবস্থা ঊর্ধ্বমুখী হবে না। কারণ বর্তমানে সমস্ত হোল্ডাররা বিক্রি করতেছে। তারা ভাবছে যে বাজার আরো বেশি কমে গেলে তখন কেনা শুরু করবে। ভাই বর্তমানে মার্কেটের অবস্থা ডাউনে রয়েছে। তাই বর্তমানে যে খারাপ পজিশনে রয়েছে এই পজিশন পরিবর্তন করতে বা পরিবর্তন হতে দুই থেকে তিন বছর সময় লেগে যেতে পারে।

#PROOF OF REGISTRATION
Altcoinstalks Username: Cinno3
Telegram Username: @cinno3
Participated Campaigns: Signature

টেসলা কোম্পানি আগেও বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছে। তারা সব সময় বিটকয়েন কে সাপোর্ট করেছে। বর্তমানে সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছে। তাই বর্তমানে মানুষের কাছে বিটকয়েন অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে সেরা একটি কয়েন হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে বিটকয়েন। সারা পৃথিবীব্যাপী বিটকয়েনের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ বর্তমানে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে অনেক লাভবান হওয়া যাচ্ছে ।