Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: HelliumZ on December 25, 2023, 11:59:18 PM
-
Crypto currency নিয়ে অনেক ওলামা পরিষদের ফতোয়া দিয়ে থাকেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হারাম এবং অনেক অনেক মুফতি ও ওলামা মাশায়েখ পরিষদ যুক্তি উপস্থাপন করেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল ।
তবে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড উপার্জন করে থাকি তারা কিভাবে এই দুই ধরনের মতবাদকে গ্রহণ করবে?
আমার মতে উচ্চতর APY সুদের একটি রূপ তাই এটা হারাম।
কিন্তু Trading ব্যবসার সমতুল্য তাই এক্ষেত্রে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল।
আপনার মতামত কি?
-
যেহেতু এটা একটা ধর্মীয় বিষয় সেটির সাপেক্ষে এ নিয়ে মনগড়া কোন কিছু বলা উচিত হবে না। সম্প্রীতি রাশিয়ার একটি ওলামা পরিষদ এ বিষয় নিয়ে বেশ কিছু যুক্তি দিয়েছে যদি আপনাদের সময় থাকে তাহলে নিচের প্রোভাইড করা লিঙ্কে প্রবেশ করে আপনারা সেটা ভালোভাবে দেখতে পারেন। তবে হাদিসে আছে কলি জামানায় এমনও কিছু কিছু ওলামা পরিষদ আসবে যেগুলো হারামকে হালাল হিসেবে ফতোয়া জারি করবে। এমনও কিছু ফতোয়া আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবে যেটা দেখতে হালাল মনে হলেও সম্পূর্ণ হারাম কিন্তু সেটা আলাদা করার কোন উপায় নেই। এটাই কিয়ামতের আলামতের আগে প্রকাশ করা কিছু দাজ্জালি ফিতনা। তারা মদ খাওয়া, জেনা বেবিচার সুদ খাওয়া এই সকল হারাম কাজকে এমনভাবে উপস্থাপন করবে যেটা দেখে আপনি আমি কখনো শনাক্ত করতে পারবো না এটা হারাম না হালাল। সেই রকম একটি বিষয় সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে আমরা যেমন বিটকয়েন হালাল না হারাম এটা নিয়ে অলরেডি দু ধরনের মতামত শুরু হয়ে গেছে। রুশ অলামা পরিষদ বলছে ক্রিপ্ত কারেন্সি সম্পূর্ণ হালাল এবং মুসলমানদের জন্য এগুলা নিয়ে কাজ করা বা উপার্জন করা সম্পূর্ণ হালাল হিসেবে ফতোয়া জারি করেছে এবং তারা ইতিমধ্যে এ বিষয় নিয়ে ডিক্রি জারি করেছে। ওলামা পরিষদের অপর একটি বড় অংশ বিটকয়েন তথা ডিজিটাল কারেন্সি সম্পূর্ণ হারাম হিসাবে ফতোয়া জারি করেছে কেননা বিটকয়েন তথা ভার্চুয়াল কারেন্সি কোন না কোনভাবে সুদ বা জুয়ার সাথে সম্পৃক্ত এটা কখনো হালাল হতে পারে না। তাহলে আমরা সাধারণ মুসলমান কোন বিষয়টা গুরুত্ব দেব একাংশের হালাল না অপরাংশের হারাম।
(https://www.talkimg.com/images/2023/12/26/If2lg.jpeg)
নিউজ লিংক:আজকের পত্রিকা (https://www.google.com/amp/s/www.ajkerpatrika.com/amp/309748/%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%258B-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%2580%25E0%25A7%259F-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B6)
-
এখন ব্যাপারটা হলো আপনি বিটকয়েন কে কিভাবে দেখছেন। গিতকলকেই আমি আল্লামা মামুনুল হকের একটা ভিডিও দেখেছিলাম যেখানে তিনি হালাল বা হারাম হওয়া কিসের ওপর নির্ভর করে, সেটা বুঝিয়ে দিয়েছেন। বিটকয়েন যদি মুদ্রা হিসেবে গন্য করা হয়, তাহলে এটাকে আপনি হালাল হিসাবে বলতে পারবেন। একটা জিনিসকে মুদ্রা হিসেবে গ্রহন করার জন্য ৪ টা শর্ত আছে।
১. মুদ্রার প্রধান বৈশিষ্ট হলো তা ক্রয় বিক্রয়ের বিনিময় হিসাবে কাজ করবে।
২. কোনো প্রকার দলিল প্রমান ছাড়া, ব্যাপক ভাবে গ্রহন যোগ্য হওয়া।
৩. এর মাধ্যমে যেনো বস্তু সমুহের ভ্যালু সহজেই নির্নয় করা যায়।
৪. মুদ্রার মাধ্যমে ভ্যালু সহজেই সংরক্ষন করা যাবে।
আল্লামা মামুনুল হকের মতে, উল্লেখিত ৪ টির মধ্যে ২য় পয়েন্ট টি বাংলাদেশে বৈশিষ্ট টি নেই। কোনো দেশ যখন কোনো কিছু নিষেধ করে বা ব্যান করে, তখন সেটা শরিয়তের বাইরে না হলে সেই আইন মানা, একজন নাগরিক হিসাবে আপনার ওপর ওয়াজিব। সেই হিসাবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিটকয়েন হারাম। তবে যে দেশে বিটকয়েন বৈধ, সেই দেশে বিটকয়েন হালাল।
ভিডিওটি দেখতে পারেন
-
সেই হিসাবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিটকয়েন হারাম। তবে যে দেশে বিটকয়েন বৈধ, সেই দেশে বিটকয়েন হালাল।
আপনের উপরের কথাগুলো ঠিক ছিল সেটা আমি মেনে নিয়েছি কিন্তু এই কথাটুকু আমি মেনে নিতে পারলাম না। বিশেষ করে ইসলামী শরীয়তে বেশ কিছু কাজ আছে যেটা আমরা হারাম হিসেবে জানলেও পৃথিবীর কিছু দেশ আছে যেগুলো বৈধ। যেমন আমাদের দেশে গাঁজা নিষিদ্ধ এবং জনসম্মুখে সেটা সেবন করাও আইনত দণ্ডনীয় ও অপরাধ। কিন্তু আপনি পোলান্ডে গিয়ে দেখুন সেখানে গঞ্জিকা সেবন বৈধ এবং তারা আমাদের দেশে পাট চাষের মত জমিতে চাষ করে। সেখানে যদি খাজা চাষ বৈধ করা হলে সেটা তাদের জন্য স্বাভাবিক একটা ব্যাপার কিন্তু আমাদের দেশে গাঁজা চাষ যেভাবেই হোক না কেন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং হারাম। আচ্ছা পোল্যান্ডে যদি দু চারজন মুসলমান থাকে সে দেশে গাজা বৈধ হওয়া সত্ত্বেও ওই মুসলমানদের জন্য কিন্তু গাজা সম্পন্ন হারাম।
তাই বিটকয়েনের ক্ষেত্রে আমাদের দেশের নিষিদ্ধ হোক বা অনিসিদ্ধ হোক সেটা ইসলামী পরিভাষায় হালাল হারাম সেটা যে কোন দেশের জন্য সত্য। যদি হারাম হয় তাহলে আমরা অবৈধ বা বৈধ হওয়া সত্ত্বেও হারাম আর যদি হালাল হয় তাহলে বৈধ এবং অবৈধ উভয় ক্ষেত্রেই হালাল।
-
আপনার মতামত কি?
আমার মতে ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল। আমি অনেক জায়গায় জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি। যতদুর জেনেছি ৬ জন হুজুরের বক্তব্য শুনলে ৩ জনে হারাম বলে আর ৩ জনে হালাল বলে থাকে। আসলে ক্রিপ্টোকারেন্সি কি? এই বিষয়ে যাদের সাধারণ জ্ঞান নাই তারা হারাম বলবে। আমি ক্রিপ্টোতে সুদ দেখতে পাচ্ছি না। সুদ হলো আমি কাউকে টাকা দার দিলাম এর পরবর্তীতে মাসিক বা সাপ্তাহিক ভাবে সেই টাকা থেকে কিছু মুনাফা নেওয়া হলো সুদ। বিটকয়েন হলো আমি নিজে আমার টাকা দিয়ে কিছু পরিমান বিটকয়েন কিনে এটা হোল্ড করে রাখতে হবে এতে ঝুকি রয়েছে, লাভ হতে পারে বা লোকসান হতে পারে। আমার মনে ক্রিপ্টো হালাল।
-
আপনের উপরের কথাগুলো ঠিক ছিল সেটা আমি মেনে নিয়েছি কিন্তু এই কথাটুকু আমি মেনে নিতে পারলাম না। বিশেষ করে ইসলামী শরীয়তে বেশ কিছু কাজ আছে যেটা আমরা হারাম হিসেবে জানলেও পৃথিবীর কিছু দেশ আছে যেগুলো বৈধ। যেমন আমাদের দেশে গাঁজা নিষিদ্ধ এবং জনসম্মুখে সেটা সেবন করাও আইনত দণ্ডনীয় ও অপরাধ। কিন্তু আপনি পোলান্ডে গিয়ে দেখুন সেখানে গঞ্জিকা সেবন বৈধ এবং তারা আমাদের দেশে পাট চাষের মত জমিতে চাষ করে। সেখানে যদি খাজা চাষ বৈধ করা হলে সেটা তাদের জন্য স্বাভাবিক একটা ব্যাপার কিন্তু আমাদের দেশে গাঁজা চাষ যেভাবেই হোক না কেন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং হারাম। আচ্ছা পোল্যান্ডে যদি দু চারজন মুসলমান থাকে সে দেশে গাজা বৈধ হওয়া সত্ত্বেও ওই মুসলমানদের জন্য কিন্তু গাজা সম্পন্ন হারাম।
তাই বিটকয়েনের ক্ষেত্রে আমাদের দেশের নিষিদ্ধ হোক বা অনিসিদ্ধ হোক সেটা ইসলামী পরিভাষায় হালাল হারাম সেটা যে কোন দেশের জন্য সত্য। যদি হারাম হয় তাহলে আমরা অবৈধ বা বৈধ হওয়া সত্ত্বেও হারাম আর যদি হালাল হয় তাহলে বৈধ এবং অবৈধ উভয় ক্ষেত্রেই হালাল।
ভাই, আপনে মানলেও আমার কিছু না, আপনি না মানলেও আমার কিছু না। তবে আপনি যে পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন সেটার উত্তর আমি দিচ্ছি।
ইসলাম যেটাকে হারাম বলে ঘোষণা দিয়েছে, সেটা পোল্যান্ড কেনো, সেটা যদি মক্কা মদিনার ইমাম এসে বলে যে এটা হালাল, তাহলেও হালাল হবে না। হারামকে আপনি কোনো ভাবেই হালাল ভাবে ঘোষণা করতে পারবেন না। কিন্তু হালালের ব্যাপারে একটা বিষয় আছে। আমার আগের পোস্ট এ আমি কিন্তু বলেছি যে, আপনার দেশ যদি কোনো কিছুকে ব্যান করে দেয়, এবং সেটা যদি শরিয়তের বাইরে না হয়, তবে দেশের আইন মানা আপনার জন্য ওয়াজিব। এবার আসেন কোনটা আপনার দেশ ব্যান করলেও কিছু না, না করলেও কিছু না। ধরেন আপনার দেশ নামাজ কে ব্যান করে দিলো, এটা যেহেতু শরিয়তের বাইরে, এই আইন মানা আপনার জন্য ওয়াজিব নয়। কিন্তু সরকার যদি বিটকয়েন ব্যান করে, সেটা আসলে শরিয়তের বাইরে না। দেশের সরকার হিসাবে তারা কোনো কিছু ব্যান করতে পারে। কিন্তু যেহেতু এটা কোনো ইসলাম বিরুধী আইন নয়, তাই এই আইন মানা আপনার ওপর ওয়াজিব। এবার ওয়াজিব তরখ কারি হিসেবে আপনি গুনাহগার হবেন। তাই, আমি আগের পোস্ট এ যেমন হারাম বললাম, সেটা নাও হতে পারে। তবে আইন অমান্য করার কারনে আপনি গুনাহগার হবেন। শুধু এই আইন নয়, রাষ্ট্রের যেকোনো আইন অমান্য করা গুনাহের কাজ।
-
আসলে দাদা ভাই মূল বিষয় হলো আমরা যারা বিটকয়েন নিয়ে বিভিন্ন ভাবে কাজ করছি এটা আপনি কিভাবে দেখেন। আমি আমার পরিচিত এক মৌলভীর কাছে এই বিষয় নিয়ে খোলাখুলি আলাপ করেছিলাম সেই বিষয় নিয়ে তেমন কিছু ধারনা রাখেনি। তবুও সে আমাকে একটু ধারণা দিয়েছে যে কোন কিছু থেকে অতিরিক্ত মুনাফা লাভ করলে সেই ক্ষেত্রে হারাম হিসেবে গণ্য হবে। তাহলে ভাই দেখেন আমরা যা ইনভেস্ট করি বিশেষ করে কিছুদিন আগে আমি একটি কয়েন আপনার পরিচিত আছে Avax আমি দশ ডলার করে কিনেছিলাম এবং সেই কয়েন আমি কিছুদিন আগে সর্বোচ্চ পিকে ৪৭ ডলার করে সেল দিয়েছি। এক্ষেত্রে আমি প্রতি কয়েন থেকে ৩৭ ডলারের মত প্রফিট পেয়েছি ।এক্ষেত্রে আপনি কিভাবে বিচার করবেন। অনেকেই এই ট্রেডিংকে ব্যবসার একটি বিশুদ্ধ অংশ হিসেবে বিবেচনা করে। তাই এটি হালাল হিসেবে যৌক্তিক কিন্তু যখন অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন করা হয় তখন কিন্তু এটি হারাম হিসেবে বিবেচিত হয়।
আবার দেখুন কিছু হালাল পণ্য আছে যেগুলো সরাসরি ইসলামী শরীয়তে হালাল। যেমন আমাদের আশেপাশে কিছু স্টক ব্যবসায়ী আছে যারা বিভিন্ন সময়ে পণ্য কিনে স্টক করে রাখে।তারা বিভিন্ন সময়ে সয়াবিন তেল, পেঁয়াজ, ধান, সরিষা, মাস কালাই ইত্যাদিতে বিনিয়োগ করে হোল্ডিং করে রেখে দিয়ে যখন হাই মুনাফা লাভ হয় তখন সেল দেওয়া শুরু করে। এক্ষেত্রে আমরা হালাল পণ্যের উপর অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন কিভাবে বিবেচনা করবো এটাই বুঝি না।
-
আবার দেখুন কিছু হালাল পণ্য আছে যেগুলো সরাসরি ইসলামী শরীয়তে হালাল। যেমন আমাদের আশেপাশে কিছু স্টক ব্যবসায়ী আছে যারা বিভিন্ন সময়ে পণ্য কিনে স্টক করে রাখে।তারা বিভিন্ন সময়ে সয়াবিন তেল, পেঁয়াজ, ধান, সরিষা, মাস কালাই ইত্যাদিতে বিনিয়োগ করে হোল্ডিং করে রেখে দিয়ে যখন হাই মুনাফা লাভ হয় তখন সেল দেওয়া শুরু করে। এক্ষেত্রে আমরা হালাল পণ্যের উপর অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন কিভাবে বিবেচনা করবো এটাই বুঝি না।
দেখেন, এসব ক্ষেত্রে এসব ইনকাম হারাম। কারণ, বাংলাদেশে এসব স্টক করা হয় বাজারে কৃত্তিম সংকট বানানোর জন্য যাতে করে দাম বাড়লে সেটা বেশি দামে বিক্রি করতে পারে। আর আমরা যখন বিটকয়েন বা অন্যান্য কয়েন হোল্ড করি, সেটা আমরা সংকট বানানোর জন্য করি না। বিটকয়েন বা অন্যান্য কয়েন হোল্ড করাটা অনেকটা গোল্ড কিনে রাখার মতো। অনেক মানুষ আছে যারা অনেক বছর আগে ১৫ হাজার টাকা ভরি তে গোল্ড কিনেছে, কিন্তু সেই গোল্ড এখন ৯০ হাজার টাকা ওপরে প্রতি ভরি। এই ক্ষেত্রে আপনি এটাকে কিভাবে দেখবেন? আসলে এটা হালাল! যতোদিন আপনি আপনার গোল্ড এর যাকাত আদায় করবেন, সেটা আপনার জন্য হালাল হবে।
একই ভাবে, আপনি যদি কয়েন হোল্ড করেন এই আশায় যে ভবিষ্যতে এর দাম বাড়বে, এটা আপনার জন্য হারাম হবে না। কিন্তু আমি আগের পোস্ট এ যে পয়েন্ট গুলো উল্লেখ করেছি, সেই ব্যাপারে আপনার আর কোনো প্রশ্ন আছে কি না?
-
NEW: 90 year-old Saudi Salafic cleric writes a Fatwa deeming #Bitcoin acceptable under Islam 👀
(https://www.talkimg.com/images/2023/12/28/I4QVP.jpeg)
Source link: https://twitter.com/BitcoinNewsCom/status/1740088455600951435?t=0tHHUn8gxOseXQpICyOMJg&s=19
-
---
এই ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি? শুধুমাত্র একটা সোর্স শেয়ার করে দিয়ে চলে গেলে ব্যাপার টা কেমন দেখায় না? আমার মতে এবং হাদিস এর মতে, যেই দেশে বিটকয়েন ট্রানজেকশন করা বৈধ, সেই দেশে যদি বিটক্যেন সব যায়গায় একসেপ্টেড হয়, তাইলে সেই দেশে বিটকয়েন হালাল। আর যদি কোনো দেশে বিটকয়েন লেনদেন করা অবৈধ ঘোষণা করা হয়, তাহলে সেই দেশে বিটকয়েন লেনদেন করা হারাম। এখন সৌদি আরবে যদি বিটকয়েন লেনদেন বৈধ হয়ে থাকে, তাহলে সেই দেশে এটা লেনদেন করা অবশ্যই হালাল হবে। তবে আমাদের দেশে এটা হালাল বলে মনে হয় না। বাকি টা আল্লাহ জানেন।
-
---
এই ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি? শুধুমাত্র একটা সোর্স শেয়ার করে দিয়ে চলে গেলে ব্যাপার টা কেমন দেখায় না? আমার মতে এবং হাদিস এর মতে, যেই দেশে বিটকয়েন ট্রানজেকশন করা বৈধ, সেই দেশে যদি বিটক্যেন সব যায়গায় একসেপ্টেড হয়, তাইলে সেই দেশে বিটকয়েন হালাল। আর যদি কোনো দেশে বিটকয়েন লেনদেন করা অবৈধ ঘোষণা করা হয়, তাহলে সেই দেশে বিটকয়েন লেনদেন করা হারাম। এখন সৌদি আরবে যদি বিটকয়েন লেনদেন বৈধ হয়ে থাকে, তাহলে সেই দেশে এটা লেনদেন করা অবশ্যই হালাল হবে। তবে আমাদের দেশে এটা হালাল বলে মনে হয় না। বাকি টা আল্লাহ জানেন।
আমি ওই লিংকটি এবং ছবি শেয়ার করেছি এই কারণেই ওই পোস্টের কমেন্ট বক্সে সমস্ত তথ্যগুলো দেওয়া রয়েছে। কিন্তু আমি কমেন্ট বক্সের কথা উল্লেখ করতে ভুলে গেছি। এজন্য দুঃখিত।
আমাদের দেশে বিটকয়েন জায়েজ হবে কিনা আমার জানা নাই কারণ অনেক হুজুর এটাকে হারাম ঘোষণা করেছে। কারণ ব্যাংকের টাকার চেয়ে কয়েকগুণ সুদের অংকে বেশি বেনিফিট পাওয়া যায়।
ইসলাম ধর্মের মানুষ বর্তমান যুগে যে বসবাস করছে তারা ইসলামকে সংকোচিত করতে করতে এমন পর্যায়ে নিয়ে এসেছে, যে হারাম কথা এমন ভাবে যুক্তি দেয় মনে হয় এটাই সত্য এবং জায়েজ বাকি সব কথাগুলো মিথ্যে। মিথ্যা কথাকে যুক্তি দিয়ে তারা সত্য প্রমাণ করতে চায়।
আমার মন থেকে আমি বলছি বিটকয়েন কখনো জায়েজ হবে না।
-
আমাদের দেশে বিটকয়েন জায়েজ হবে কিনা আমার জানা নাই কারণ অনেক হুজুর এটাকে হারাম ঘোষণা করেছে। কারণ ব্যাংকের টাকার চেয়ে কয়েকগুণ সুদের অংকে বেশি বেনিফিট পাওয়া যায়।
বেনিফিটের কারনে বিটকয়েন হারাম হবে না। এই থ্রেড এই আমার একটা পোষ্ট আছে যেখানে আমি উল্লেখ করেছি যে একটা কারেন্সি কে মুদ্রা হিসাবে ঘোষনা করার জন্য তার মধ্যে কি কি বৈশিষ্ঠ্য থাকতে হবে। বিটকয়েন কে যদি মুদ্রা হিসেবে ঘোষনা করা হয়, তাহলে বিটকয়েন অবশ্যই জায়েজ হবে। কিন্তু যখন দেশ সেটাকে ব্যান করে রাখে, তখন দেশের আইন মান্য করা একজন মুসলিমের ওপর ওয়াজিব।
আমার মন থেকে আমি বলছি বিটকয়েন কখনো জায়েজ হবে না।
আপনি যে কারনে জায়েজ হবে না বলেছেন, সেটা আসলে সঠিক কোনো কারন নয়। ইসলামে শেয়ার বিজনেস হালাল যদি সেই কোম্পানির ব্যাবসা হালাল হয়। শেয়ার বিজনেস থেকেও মানুষ অল্পদিনেই অনেক টাকা আয় করতে পারে।
-
আমি মনেকরি বিটকয়েন হালাল। কারন বিটকয়েন হালাল হওয়ার শর্ত গুলো অধিকাংশই পূরন করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন এটার মুল্য ওঠা নামা করে, এটা মুদ্রা হিসেবে পরিচিত, এটার লেনদেন করা যায়, এবং সর্বপরি এটাতে লাভ ক্ষতি দুটোরই সম্ভবনা বিদ্যমান।
তাই আমি মনেকরি বিটকয়েন হালাল। তবে এটা সম্পর্কে আলেম ওলামারা আরো সঠিক তথ্য দিতে পারবে বলে আমি মনেকরি।
-
আমি মনেকরি বিটকয়েন হালাল। কারন বিটকয়েন হালাল হওয়ার শর্ত গুলো অধিকাংশই পূরন করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন এটার মুল্য ওঠা নামা করে, এটা মুদ্রা হিসেবে পরিচিত, এটার লেনদেন করা যায়, এবং সর্বপরি এটাতে লাভ ক্ষতি দুটোরই সম্ভবনা বিদ্যমান।
তাই আমি মনেকরি বিটকয়েন হালাল। তবে এটা সম্পর্কে আলেম ওলামারা আরো সঠিক তথ্য দিতে পারবে বলে আমি মনেকরি।
হালাল হিসেবে গণ্য হলে মনের মধ্যে অনেক শান্তি লাগে কেননা আমাদের ফোরাম থেকে মূলত আমরা বিটকয়েন অর্জন করে থাকি। এটাই যদি হারাম হয় তাহলে তো আমাদের ইবাদত বন্দেগীর কাজে আসবে না। তাছাড়া বিটকয়েন তো আমরা চুরি করে অর্জন করছি না যে হারাম হিসেবে গণ্য হবে। তবে আল্লাহ আকবর মহা পরাক্রমশালী জানেন কোনটা হালাল আর কোনটা হারাম। আমরা তো মানুষের উপর জুলুম করে, মানুষের হক নষ্ট করে উপার্জন করছি না। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন এবং সৎ পথে উপার্জন করার তৌফিক দান করুন। আমীন।।
-
ক্রিপ্টো কারেন্সি হালাল না হারাম এ সম্পর্কে আমি এখনো তেমন বিস্তারিত আলোচনা কোথা থেকেও শুনতে পারিনি। আমাদের দেশে এখনো ক্রিপ্টো কারেন্সি অধিকাংশ মানুষের কাছেই গোপনীয় বা তারা এ সম্পর্কে জীবনে কোনদিনও শুনিনি। তবে বর্তমানে কিছু মানুষ এ সম্পর্কে জানে তারা এর সম্পর্কে অন্যান্য মানুষদের বলতে উৎসাহিত হয় না কারণ অধিকাংশ মানুষই এ সম্পর্কে জানে না। দেশের মানুষ যেহেতু অধিকাংশই অফলাইনের সাথে জড়িত এবং অন্যান্য কাজের সাথে জড়িত তাই আলেম-ওলামাগণ এ সম্পর্কেও তেমন কিছু বলে না। যার দরুন ক্রিপ্টো কারেন্সি হালাল না হারামের সম্পর্কে সবার একটি আবসা ভাব রয়ে গেছে। এ সম্পর্কে ভবিষ্যতে আমরা জানতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
-
হালাল হিসেবে গণ্য হলে মনের মধ্যে অনেক শান্তি লাগে কেননা আমাদের ফোরাম থেকে মূলত আমরা বিটকয়েন অর্জন করে থাকি। এটাই যদি হারাম হয় তাহলে তো আমাদের ইবাদত বন্দেগীর কাজে আসবে না। তাছাড়া বিটকয়েন তো আমরা চুরি করে অর্জন করছি না যে হারাম হিসেবে গণ্য হবে। তবে আল্লাহ আকবর মহা পরাক্রমশালী জানেন কোনটা হালাল আর কোনটা হারাম। আমরা তো মানুষের উপর জুলুম করে, মানুষের হক নষ্ট করে উপার্জন করছি না। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন এবং সৎ পথে উপার্জন করার তৌফিক দান করুন। আমীন।।
এই ব্যাপারে আমার মতামত হলো, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিয়মিত বিটকয়েন লেনদেন হারাম হলেও আমরা যেটা আর্ন করছি, সেটা হারাম হওয়ার কথা নয়। দেখতে হবে আমরা যে প্রজেক্ট টা প্রমোট করছি, সেটা হারাম কি না। সেটা হারাম হলে আমাদের ইনকাম হারাম হবে। আমাদের সিগন্যাচার থেকে যে পেমেন্ট পাচ্ছি, সেটা হারাম হওয়ার কথা নয়। যেহেতু আপনি যে পেমেন্ট টা রিসিভ করবেন, সেটার জন্য এই ক্যাম্পেইন শুধুমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সিতেই পেমেন্ট করছে, আর কোনো উপায় না থাকার কারনে এটা হারাম হওয়ার কথা নয়। তবে পেমেন্ট রিসিভ করার পর সেটা আপনি হোল্ড বা বিক্রি করে দিতে পারেন। তবে নরমালি যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করেন, তবে সেটা আপাতত হারাম হবে বলে আমার মনে হয়। সব কিছুই কিছু হাদিস থেকে এবং আমার কিছু ব্যাক্তিগত মতামত থেকে বললাম। ভিন্ন হলে আল্লাহ মাফ করুন।
-
হালাল হিসেবে গণ্য হলে মনের মধ্যে অনেক শান্তি লাগে কেননা আমাদের ফোরাম থেকে মূলত আমরা বিটকয়েন অর্জন করে থাকি। এটাই যদি হারাম হয় তাহলে তো আমাদের ইবাদত বন্দেগীর কাজে আসবে না। তাছাড়া বিটকয়েন তো আমরা চুরি করে অর্জন করছি না যে হারাম হিসেবে গণ্য হবে। তবে আল্লাহ আকবর মহা পরাক্রমশালী জানেন কোনটা হালাল আর কোনটা হারাম। আমরা তো মানুষের উপর জুলুম করে, মানুষের হক নষ্ট করে উপার্জন করছি না। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন এবং সৎ পথে উপার্জন করার তৌফিক দান করুন। আমীন।।
এই ব্যাপারে আমার মতামত হলো, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিয়মিত বিটকয়েন লেনদেন হারাম হলেও আমরা যেটা আর্ন করছি, সেটা হারাম হওয়ার কথা নয়। দেখতে হবে আমরা যে প্রজেক্ট টা প্রমোট করছি, সেটা হারাম কি না। সেটা হারাম হলে আমাদের ইনকাম হারাম হবে। আমাদের সিগন্যাচার থেকে যে পেমেন্ট পাচ্ছি, সেটা হারাম হওয়ার কথা নয়। যেহেতু আপনি যে পেমেন্ট টা রিসিভ করবেন, সেটার জন্য এই ক্যাম্পেইন শুধুমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সিতেই পেমেন্ট করছে, আর কোনো উপায় না থাকার কারনে এটা হারাম হওয়ার কথা নয়। তবে পেমেন্ট রিসিভ করার পর সেটা আপনি হোল্ড বা বিক্রি করে দিতে পারেন। তবে নরমালি যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করেন, তবে সেটা আপাতত হারাম হবে বলে আমার মনে হয়। সব কিছুই কিছু হাদিস থেকে এবং আমার কিছু ব্যাক্তিগত মতামত থেকে বললাম। ভিন্ন হলে আল্লাহ মাফ করুন।
ভাই আমি আপনার কথার সাথে একমত পোষণ করছি কেননা আমরা যা আর্ন করি সেটা অবশ্যই আমাদের মেধা খাটিয়ে ব্রেন খাটিয়ে উপার্জন করি। যখন রাত জেগে আমরা পোস্ট করি এবং প্রজেক্ট প্রমোট করি সেটা অবশ্যই আমাদের জন্য এক প্রকার মানসিক ও শারীরিক পরিশ্রম। আমরা যেটা আর্ন করি সেটা অবশ্যই আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য অবশ্যই হালাল হিসেবেই নেবেন। তবে আমি আমার এক বড় ভাইয়ের কাছ থেকে এই বিষয়ে কিছুটা শুনেছি যে ক্রিপ্টো কারেন্সিতে লেনদেন করে সরকারের কর ফাঁকি দিয়ে কোন কিছু উপার্জন করা অবৈধ। আমরাই ক্ষেত্রে শুধুমাত্র আয় করি এবং যা কিছু পায় তাহা বিকাশ নগদের মাধ্যমে উত্তোলন করি। এক্ষেত্রে সরকার তো একটি বড় অংশ আমাদের কাছ থেকে পায় তাই এটা অবশ্যই আমাদের সরকারের কর ফাঁকি দেওয়া হলো না। তাই আমি মনে করি আমরা যা করছি সেটা অবশ্যই হালাল।
-
ভাই আমি আপনার কথার সাথে একমত পোষণ করছি কেননা আমরা যা আর্ন করি সেটা অবশ্যই আমাদের মেধা খাটিয়ে ব্রেন খাটিয়ে উপার্জন করি। যখন রাত জেগে আমরা পোস্ট করি এবং প্রজেক্ট প্রমোট করি সেটা অবশ্যই আমাদের জন্য এক প্রকার মানসিক ও শারীরিক পরিশ্রম। আমরা যেটা আর্ন করি সেটা অবশ্যই আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য অবশ্যই হালাল হিসেবেই নেবেন। তবে আমি আমার এক বড় ভাইয়ের কাছ থেকে এই বিষয়ে কিছুটা শুনেছি যে ক্রিপ্টো কারেন্সিতে লেনদেন করে সরকারের কর ফাঁকি দিয়ে কোন কিছু উপার্জন করা অবৈধ। আমরাই ক্ষেত্রে শুধুমাত্র আয় করি এবং যা কিছু পায় তাহা বিকাশ নগদের মাধ্যমে উত্তোলন করি। এক্ষেত্রে সরকার তো একটি বড় অংশ আমাদের কাছ থেকে পায় তাই এটা অবশ্যই আমাদের সরকারের কর ফাঁকি দেওয়া হলো না। তাই আমি মনে করি আমরা যা করছি সেটা অবশ্যই হালাল।
কর ধার্য হবে ব্যাবসার ওপর। আমরা কোনো ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান করছি না। বিটকয়েনটক বা অল্টকয়েনটক যেখানেই বলেন না কেনো, আমরা সিগন্যাচার প্রমোট করছি কিছু প্ল্যাটফর্মের। সেই প্ল্যাটফর্মের ইনকাম হালাল হলে আমাদের ইনকাম ও হালাল হবে। তবে যেসব কোম্পানির কাজ হারাম, তাদের প্রমোট করাও হারাম। যেমন ধরেন, বিটকয়েনটকে আমি বিসি গেমস এর সিগচ্যাচার প্রমোট করছি। যেহেতু তাদের ক্যাসিনো বিজনেস হারাম, তাই আমার সিগন্যাচারে তাদেরকে প্রমোট করাও হারাম হিসেবেই গন্য হবে।
আমরা এসব সিগন্যাচার থেকে যেই পেমেন্ট পাচ্ছি, সেটাকে এক প্রকার বেতন বা মজুরী হিসাবে ধরা যেতে পারে। কর দেয়ার জন্য একটা নির্দিষ্ট পরিমান বেতন বা ইনকাম থাকতে হয়। সে পরিমান ইনকাম যদি আপনার থাকে, তাহলে সরকারকে কর রিটার্ন দিতে হবে। যারা ই টিন সার্টিফিকেট করেছে, তারা প্রতি বছরই কর দাখিল করতে হবে। এটা নিয়ে বিটকয়েনটকে কিছু ডিসকাশন হয়েছিলো। আলাদা ভাবে বিটকয়েনের কর দেয়ার কোনো প্রয়োজন নাই।
-
Crypto currency নিয়ে অনেক ওলামা পরিষদের ফতোয়া দিয়ে থাকেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হারাম এবং অনেক অনেক মুফতি ও ওলামা মাশায়েখ পরিষদ যুক্তি উপস্থাপন করেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল ।
তবে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড উপার্জন করে থাকি তারা কিভাবে এই দুই ধরনের মতবাদকে গ্রহণ করবে?
আমার মতে উচ্চতর APY সুদের একটি রূপ তাই এটা হারাম।
কিন্তু Trading ব্যবসার সমতুল্য তাই এক্ষেত্রে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল।
আপনার মতামত কি?
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ইসলামিক দৃষ্টিকোণে বিভিন্ন মতামত ও ফতোয়া রয়েছে, এবং এই মতামতের মধ্যে ব্যক্তিগত মতামতের বৈশিষ্ট্য আছে। কিছু ওলামা এবং মুফতি মনে করেন যে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিটকয়েন একটি হারাম প্রবৃত্তি, কারণ এটি ভবিষ্যতের অজানা প্রবৃত্তির জন্য স্বার্থপর বা সৃষ্টিতে আসতে পারে এবং এর মাধ্যমে হারাম কাজের লাভ হতে পারে। আরেকটি দলে তাদের মতে ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি লোকাল একোসিস্টেম হিসেবে দেখা যায় এবং সুদ এবং আদান-প্রদানের সাথে একটি সুস্থ ব্যবসা হতে পারে।
আপনি যে দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করবেন তা আপনার ব্যক্তিগত মতামত এবং ইসলামিক দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। আপনি যদি উচ্চতর APY সুদের দিকে মোকাবিলা করেন এবং এটা আপনার মধ্যে একটি হারাম প্রবৃত্তি বা লাভের সুযোগ তৈরি করে, তবে আপনি এটা হারাম বলতে পারেন। আরও একটি ব্যক্তির কাছে Trading ব্যবসার সমতুল্য হওয়া সহজ হতে পারে এবং এটি হালাল হতে পারে যদি এটি শরীয়তে মেয়াদী এবং ন্যায়সঙ্গত হোক।
এই ধরনের মাধ্যমে, ইসলামিক দৃষ্টিকোণ সংরক্ষণ করতে এবং ব্যক্তিগত আদর্শের অনুযায়ী আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে মন্তব্য করতে সক্ষম হবেন। এটি একটি সতর্ক এবং ভিন্ন ধরনের মতামতের সম্ভাবনা থাকতে পারে যেটি বিশেষভাবে আপনার স্থানীয় ইসলামিক সমাজ এবং কানুনের সাথে মিলে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ইসলামিক দৃষ্টিকোণে বিভিন্ন মতামত ও ফতোয়া রয়েছে, এবং এই মতামতের মধ্যে ব্যক্তিগত মতামতের বৈশিষ্ট্য আছে। কিছু ওলামা এবং মুফতি মনে করেন যে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিটকয়েন একটি হারাম প্রবৃত্তি, কারণ এটি ভবিষ্যতের অজানা প্রবৃত্তির জন্য স্বার্থপর বা সৃষ্টিতে আসতে পারে এবং এর মাধ্যমে হারাম কাজের লাভ হতে পারে। আরেকটি দলে তাদের মতে ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি লোকাল একোসিস্টেম হিসেবে দেখা যায় এবং সুদ এবং আদান-প্রদানের সাথে একটি সুস্থ ব্যবসা হতে পারে।
আপনি যে দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করবেন তা আপনার ব্যক্তিগত মতামত এবং ইসলামিক দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। আপনি যদি উচ্চতর APY সুদের দিকে মোকাবিলা করেন এবং এটা আপনার মধ্যে একটি হারাম প্রবৃত্তি বা লাভের সুযোগ তৈরি করে, তবে আপনি এটা হারাম বলতে পারেন। আরও একটি ব্যক্তির কাছে Trading ব্যবসার সমতুল্য হওয়া সহজ হতে পারে এবং এটি হালাল হতে পারে যদি এটি শরীয়তে মেয়াদী এবং ন্যায়সঙ্গত হোক।
এই ধরনের মাধ্যমে, ইসলামিক দৃষ্টিকোণ সংরক্ষণ করতে এবং ব্যক্তিগত আদর্শের অনুযায়ী আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে মন্তব্য করতে সক্ষম হবেন। এটি একটি সতর্ক এবং ভিন্ন ধরনের মতামতের সম্ভাবনা থাকতে পারে যেটি বিশেষভাবে আপনার স্থানীয় ইসলামিক সমাজ এবং কানুনের সাথে মিলে।
আসলে আপনাকে ভাই বলবো নাকি বোন বলবো জানি না। আপনার নাম তো মেয়েদের, বাকিটা জানি না। এখন কথা হলো, আপনি কি পোষ্ট করেন, সেটা অবশ্যই আপনার বুঝার কথা। আপনি আপনার পোষ্ট এ যে ধরনের ভাষা ব্যাবহার করেছেন, আমার কোনো ভাবেই মনে হচ্ছে না এটা আপনার লেখা। আপনি হয়তো এ আই ব্যাবহার করেছেন, অথবা কোনো পোষ্ট ট্রান্সলেট করেছেন। বিটকয়েনটকে এসব পোষ্ট এর কারনে আপনার প্রোফাইলে অলরেডি নিউট্রাল ট্যাগ আছে। এই ফোরামে অন্তত এসব ব্যাবহার করে নতুন করে আর নষ্ট করবেন না। আমার মনে হয় সবাই আমার সাথে একমত হবেন। আপনার প্রতি অনুরোধ থাকবে এ আই ব্যাবহার না করার জন্য। ধন্যবাদ।
-
Crypto currency নিয়ে অনেক ওলামা পরিষদের ফতোয়া দিয়ে থাকেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হারাম এবং অনেক অনেক মুফতি ও ওলামা মাশায়েখ পরিষদ যুক্তি উপস্থাপন করেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল ।
তবে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড উপার্জন করে থাকি তারা কিভাবে এই দুই ধরনের মতবাদকে গ্রহণ করবে?
আমার মতে উচ্চতর APY সুদের একটি রূপ তাই এটা হারাম।
কিন্তু Trading ব্যবসার সমতুল্য তাই এক্ষেত্রে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল।
আপনার মতামত কি?
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ইসলামিক দৃষ্টিকোণে বিভিন্ন মতামত ও ফতোয়া রয়েছে, এবং এই মতামতের মধ্যে ব্যক্তিগত মতামতের বৈশিষ্ট্য আছে। কিছু ওলামা এবং মুফতি মনে করেন যে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিটকয়েন একটি হারাম প্রবৃত্তি, কারণ এটি ভবিষ্যতের অজানা প্রবৃত্তির জন্য স্বার্থপর বা সৃষ্টিতে আসতে পারে এবং এর মাধ্যমে হারাম কাজের লাভ হতে পারে। আরেকটি দলে তাদের মতে ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি লোকাল একোসিস্টেম হিসেবে দেখা যায় এবং সুদ এবং আদান-প্রদানের সাথে একটি সুস্থ ব্যবসা হতে পারে।
আপনি যে দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করবেন তা আপনার ব্যক্তিগত মতামত এবং ইসলামিক দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। আপনি যদি উচ্চতর APY সুদের দিকে মোকাবিলা করেন এবং এটা আপনার মধ্যে একটি হারাম প্রবৃত্তি বা লাভের সুযোগ তৈরি করে, তবে আপনি এটা হারাম বলতে পারেন। আরও একটি ব্যক্তির কাছে Trading ব্যবসার সমতুল্য হওয়া সহজ হতে পারে এবং এটি হালাল হতে পারে যদি এটি শরীয়তে মেয়াদী এবং ন্যায়সঙ্গত হোক।
এই ধরনের মাধ্যমে, ইসলামিক দৃষ্টিকোণ সংরক্ষণ করতে এবং ব্যক্তিগত আদর্শের অনুযায়ী আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে মন্তব্য করতে সক্ষম হবেন। এটি একটি সতর্ক এবং ভিন্ন ধরনের মতামতের সম্ভাবনা থাকতে পারে যেটি বিশেষভাবে আপনার স্থানীয় ইসলামিক সমাজ এবং কানুনের সাথে মিলে।
আপনি খুব সম্ভবত চ্যাট জিপিটি ব্যবহার করেছেন এজন্য আপনার পোষ্ট এতটাই সহজবোধ্য অথচ কঠিন হয়েছে যে কিছু কিছু জায়গায় ভাষাগত মিলবন্ধন নেই। চ্যাট জিপিটি ব্যবহার করা যেমন নিষিদ্ধ তেমনিও হয়তো আপনি এখানে বিটকয়েন ফোরামের মত একদম নিষিদ্ধ হবেন না তবে আপনার প্রোফাইলে Strike পিলাগ্রিজম লেখা থাকতে পারে। তাই আপাতত আপনাকে এখানে একটু সাবধান করে দিচ্ছি আপাতত নিজের ভাষায় নিজের জ্ঞানে তথ্য শেয়ার করার জন্য। কোন সোর্স থেকে কপি পেস্ট করে এখানে লিখলে অবশ্যই আপনাকে সোর্স লিঃ যুক্ত করে দিলে তেমন কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। যাহোক বাংলা ল্যাংগুয়েজ বোর্ডে আসার জন্য আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভকামনা জানাচ্ছি। এখানে আপনি নিয়মিত একটিভ থাকুন এবং আপনার জানা তথ্যগুলো এখানে শেয়ার করুন।
-
Crypto currency নিয়ে অনেক ওলামা পরিষদের ফতোয়া দিয়ে থাকেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হারাম এবং অনেক অনেক মুফতি ও ওলামা মাশায়েখ পরিষদ যুক্তি উপস্থাপন করেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল ।
তবে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড উপার্জন করে থাকি তারা কিভাবে এই দুই ধরনের মতবাদকে গ্রহণ করবে?
আমার মতে উচ্চতর APY সুদের একটি রূপ তাই এটা হারাম।
কিন্তু Trading ব্যবসার সমতুল্য তাই এক্ষেত্রে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল।
আপনার মতামত কি?
আমার মতে এটি হালাল হবার কথা, টাকা যেরকম হালাল cryptocurrency ও ঐরকম একটি লেনদেন এর মাদ্ধমে মাত্র।
টাকা হারাম না, বিষয় হইলো আপনি কিভাবে টাকা উপার্জন করছেন। যদি হারাম পন্থায় টাকা উপার্জন করেন তবে সেটা হারাম হবে। একই ভাবে cryptocurrency হারাম না কিন্তু যদি হারাম পন্থায় cryptocurrency উপার্জন করেন তবে এটি হারাম হবে।
অনেক এ আছে অনলাইন এ বেট খেলে টাকা উপার্জন করে বা ক্রিপ্টো কারেন্সী উপার্জন করে। এরকম ভাবে উপার্জন করলে অবসসই হারাম হবে। আবার অনেকে অন্যকে প্রতারণা করে ক্রিপ্টো কারেন্সী উপার্জন করে, এভাবে করলে ও হারাম হবে।
-
আমি আমার মত প্রকাশ করি। আমি মনেকরি সৎভাবে উপার্জন করাটা হালাল। যেমন ধরেন আমি বাউন্টি বাউন্টির মাধ্যমে আমরা টোকেন প্রমোট করে দেই যার ফলে আমরা সেখানথেকে কিছু অর্থ পাই এটা কিন্তু ১০০% হালাল। এবার ধরা যাক ট্রেডিং করা সেক্ষেত্রে সেটা আমি হারাম মনে করি। কারন ওটা একটা জোয়া খেলার মতো। তবে পুরো ক্রিপ্টোকারেন্সিই হারাম না। আপনি কোন একটা কাজ করলেন আর সেই কাজের বিনিময়ে যদি আপনি অর্থ পান সেটা হোক ক্রিপ্টো বা সরাসরি টাকা এই দুটুই হালাল।
-
Crypto currency নিয়ে অনেক ওলামা পরিষদের ফতোয়া দিয়ে থাকেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হারাম এবং অনেক অনেক মুফতি ও ওলামা মাশায়েখ পরিষদ যুক্তি উপস্থাপন করেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল ।
তবে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড উপার্জন করে থাকি তারা কিভাবে এই দুই ধরনের মতবাদকে গ্রহণ করবে?
আমার মতে উচ্চতর APY সুদের একটি রূপ তাই এটা হারাম।
কিন্তু Trading ব্যবসার সমতুল্য তাই এক্ষেত্রে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল।
আপনার মতামত কি?
আমার মতে এটি হালাল হবার কথা, টাকা যেরকম হালাল cryptocurrency ও ঐরকম একটি লেনদেন এর মাদ্ধমে মাত্র।
টাকা হারাম না, বিষয় হইলো আপনি কিভাবে টাকা উপার্জন করছেন। যদি হারাম পন্থায় টাকা উপার্জন করেন তবে সেটা হারাম হবে। একই ভাবে cryptocurrency হারাম না কিন্তু যদি হারাম পন্থায় cryptocurrency উপার্জন করেন তবে এটি হারাম হবে।
অনেক এ আছে অনলাইন এ বেট খেলে টাকা উপার্জন করে বা ক্রিপ্টো কারেন্সী উপার্জন করে। এরকম ভাবে উপার্জন করলে অবসসই হারাম হবে। আবার অনেকে অন্যকে প্রতারণা করে ক্রিপ্টো কারেন্সী উপার্জন করে, এভাবে করলে ও হারাম হবে।
এত সকল কিছু বোঝার আমাদের সম্ভব না ভাই। আমরা যা কিছু অর্জন করছি সেই অর্জনের টাকা যদি আমরা হালাল পথে ব্যয় করি তাহলে আমাদের জন্য অবশ্যই সেটা মঙ্গলজনক হবে। তবে কিছু প্রকাশ্য হারাম আছে যেগুলো ভাই আমি আপনি সবাই বুঝি যে এগুলা হারাম। সেই সকল হারাম কাজের সাথে যদি আপনি জড়িত থাকেন তাহলে তো অবশ্যই আপনার বিষয়টাও হারাম হয়ে যাবে। আপনি যে বিভিন্ন বেটিং বা জুয়ার সাইট গুলোর বিষয়টি উল্লেখ করলেন সেগুলো কিন্তু প্রকাশ হারাম অথচ আমরা কিন্তু ঐ সকল ক্যাসিনোসাইড গুলো প্রমোট করে থাকে এক্ষেত্রে আমাদের ইনকাম হারাম হওয়ার কথা।
আমি অনেকদিন আগে একটা উপন্যাসের একটি লাইন পড়েছিলাম সেখানে একটি ইসলামিক উপন্যাস ছিল যেখানে একজন খাঁটি মুসলমান একটি অমুসলিম সংগঠনের অধীনে চাকরি করতো অথচ চাকরি থাকা অবস্থায় দায়িত্ব পালনের জন্য মুসলমানদের বিপক্ষে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। তবে অবশেষে ওই মুসলিম যোদ্ধা যুদ্ধের মৃত্যুবরণ করলে তারা ওই মুসলিম যোদ্ধাকে বীরের উপাধি দিয়ে দেয়। এক্ষেত্রে হচ্ছে যদিও সে মুসলিম ছিল কিন্তু তার যৌবনে চাকরির অনেক প্রয়োজন ছিল এবং সেই প্রয়োজনের জন্য সে দ্বারে দ্বারে অনেক ঘোরাঘুরি করার পর ওই অমুসলিম সংগঠনের অধীনে চাকরি পেয়ে যায়। দুরদিনে যেহেতু ওই মুসলিম যোদ্ধাকে ওই অমুসলিম সংগঠন চাকরি দিয়েছিল সে ওই চাকরির দায়িত্বে থাকা অবস্থায় তার মালিক পক্ষের প্রত্যেকটা হুকুম অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হয়েছিল। কোন অবস্থাতেই সে দায়িত্ব অবহেলা করেনি এবং মালিক পক্ষের হুকুম ছিল মুসলিমদের বিপক্ষে যুদ্ধ করা। অথচ মুসলিমদের বিপক্ষে যুদ্ধ করা অবস্থায় যুদ্ধে নিহত হলে ওই মুসলিম যোদ্ধারা তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বীরের উপাধি দিয়ে দেয়।
অমুসলিমদের অধীনে চাকরি করা মোটেই হারাম কাজ নয় বরং অমুসলিমদের অধীনে থেকে প্রত্যেকটি দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার জন্যই সে পরবর্তীতে বীরের সম্মাননা পায়।
বিষয়টি বলার অর্থ এই যে আমরা যে সকল নিষিদ্ধ ক্রিপ্টো কারেন্সির অধীনে কাজ করছি এটা হারাম হলেও আমরা সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করছি এবং আমরা মানসিক ও শারীরিকভাবে পরিশ্রম করে উপার্জন করছি এটা আমাদের জন্য অবশ্যই হালাল হবে ইনশাআল্লাহ।
-
Crypto currency হালাল না হারাম এটা সম্পর্কে তেমনভাবে বলতে পারলাম না। তবে আমরা এই বিষয় নিয়ে তেমনভাবে তুলে ধরবো না। কারণ এটা ইসলামিক বিষয় তো আমরা এ ফরামে এসেছি। কিন্তু ইসলামিক বিষয়ে তেমন কিছু বলতে পারব না। তো আপনার পোস্ট সম্পর্কে আমি বলতে চাই crypto currency আমাদের বাংলাদেশের গোপনীয়ভাবে রয়েছে এটি এখনো বৈধ করা হয়নি। তো আমি যদি আপনার এই বিষয়টা জানতে পারি। তাহলে অবশ্যই আপনাকে আমি জানাবো।
-
আমি যতটুকু জানি যে জিনিসটাকে বৈধতা দেয়া হয় সেটাকেই হালাল বলা হয় যেটাকে বৈধতা দেওয়া হয় না সেটা আমাদের জন্য হারাম হয় তাই আমি মনে করি এটা যেখানে বৈধতা দেওয়া আছে সেখানে হালাল হয়েই চলছে। আর কিছু কিছু জায়গায় এটাকে এখনো বৈধতা দেওয়া হয়নি আমার মনে হয় সেখানে এখনো এটা হালাল হয়নি তবে এখানে আরেকটি কথা আছে সেটা হল কোন কোন জিনিসকে হালাল এবং হারামের মধ্যে পার্থক্য রাখা আছে।
-
আমি যতটুকু জানি যে জিনিসটাকে বৈধতা দেয়া হয় সেটাকেই হালাল বলা হয় যেটাকে বৈধতা দেওয়া হয় না সেটা আমাদের জন্য হারাম হয় তাই আমি মনে করি এটা যেখানে বৈধতা দেওয়া আছে সেখানে হালাল হয়েই চলছে। আর কিছু কিছু জায়গায় এটাকে এখনো বৈধতা দেওয়া হয়নি আমার মনে হয় সেখানে এখনো এটা হালাল হয়নি তবে এখানে আরেকটি কথা আছে সেটা হল কোন কোন জিনিসকে হালাল এবং হারামের মধ্যে পার্থক্য রাখা আছে।
ভাই একটা জিনিস দেশে বৈধ করা হলো দেখেই সেটা হারাম হবে না আবার হালাল হবে না। যেমন ধরেন ব্যাংকে টাকা রাখা এবং সেই টাকার উপর ভিত্তি করে সুদ খাওয়াটা আমাদের দেশে বৈধ রয়েছে, তাই বলে কি আপনি বলতে পারবেন ওষুধ খাওয়া হালাল অবশ্যই ইসলামে সুদকে হারাম বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
তবে এই কথাটি বলতে পারেন,, আমি এক হুজুরের ভয়ান থেকে শুনেছিলাম যদি কোন দেশে অবৈধ হিসেবে গণ্য করা হয় যে জিনিসটা মেনে চলাটা ওয়াজিব।
-
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু বিটকয়েন হারাম না হালাল তা এখনো আমরা কি সঠিক করে বলতে পারি না কারণ পৃথিবীতে অনেক আলেম আছে যারা ঔজ নসিয়ত করে থাকে তাদের মুখ থেকে এখন পর্যন্ত আমরা এই বিটকয়েনের বিষয় ।কোন ওয়াস শুনতে পাই নাই এই জন্য আমরা এখনো সঠিক করে বলতে পারি না তবে মনে হয় এটা হালালি হবে। কারণ যদি হারামী হত তাহলে অনেক হাদিস বই থেকে কিছুটাও আমরাও খুঁজে পেতাম
-
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু বিটকয়েন হারাম না হালাল তা এখনো আমরা কি সঠিক করে বলতে পারি না কারণ পৃথিবীতে অনেক আলেম আছে যারা ঔজ নসিয়ত করে থাকে তাদের মুখ থেকে এখন পর্যন্ত আমরা এই বিটকয়েনের বিষয় ।কোন ওয়াস শুনতে পাই নাই এই জন্য আমরা এখনো সঠিক করে বলতে পারি না তবে মনে হয় এটা হালালি হবে। কারণ যদি হারামী হত তাহলে অনেক হাদিস বই থেকে কিছুটাও আমরাও খুঁজে পেতাম
এই বিষয় নিয়ে আপনি ইউটিউবে কয়েকটি ভিডিও সার্চ করে দেখতে পারেন। আপনি হয়তো youtube এ ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে বিভিন্ন উলামায়ে কেরামের ভিডিও পেতে পারেন। আমি বেশ কিছু দিন আগে ভিডিও দেখেছিলাম, সেখানে তার বয়ানে হালালি শুনেছি। এখন ভিডিওটার লিংকটা পাচ্ছিনা। পেলে এখানে শেয়ার করার চেষ্টা করবো।
-
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু বিটকয়েন হারাম না হালাল তা এখনো আমরা কি সঠিক করে বলতে পারি না কারণ পৃথিবীতে অনেক আলেম আছে যারা ঔজ নসিয়ত করে থাকে তাদের মুখ থেকে এখন পর্যন্ত আমরা এই বিটকয়েনের বিষয় ।কোন ওয়াস শুনতে পাই নাই এই জন্য আমরা এখনো সঠিক করে বলতে পারি না তবে মনে হয় এটা হালালি হবে। কারণ যদি হারামী হত তাহলে অনেক হাদিস বই থেকে কিছুটাও আমরাও খুঁজে পেতাম
আপনি কয়টা হাদিসের বই পড়েছেন? আর এসব জিনিস হাদিস থেকে জানা সম্ভব নয়। বিটকয়েন আবিস্কার হয়েছে মাত্র ১৫ বছর হলো, যারা হাদিস লিখেছেন, তারা তো এই ব্যাপারে অবগত নয়। আমি এই টপিকেই কয়েকতা পোস্ট করেছি। আপনি চাইলে আমার পোস্ট গুলো পরে নিতে পারেন। ওলামায়ে কেরামের মতে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিটকয়েন ক্রয় বিক্রয় বা এর ব্যাবসা করা হারাম। এখন প্রশ্ন হতে পারে আমরা তো ক্রয় বিক্রয় করি না, আমাদের ইনকামের টাকা আমরা বিটকয়েনের মাধ্যমে পেয়ে থাকি, সেটা কি হারাম হবে? এই ব্যাপারে একমাত্র আল্লাহ ভালো জানেন। কোনো আলেম বা মুফতি যদি এই ব্যাপারে আমাদের জানায়, তবে খুবই ভালো হতো।
-
আপনের উপরের কথাগুলো ঠিক ছিল সেটা আমি মেনে নিয়েছি কিন্তু এই কথাটুকু আমি মেনে নিতে পারলাম না। বিশেষ করে ইসলামী শরীয়তে বেশ কিছু কাজ আছে যেটা আমরা হারাম হিসেবে জানলেও পৃথিবীর কিছু দেশ আছে যেগুলো বৈধ। যেমন আমাদের দেশে গাঁজা নিষিদ্ধ এবং জনসম্মুখে সেটা সেবন করাও আইনত দণ্ডনীয় ও অপরাধ। কিন্তু আপনি পোলান্ডে গিয়ে দেখুন সেখানে গঞ্জিকা সেবন বৈধ এবং তারা আমাদের দেশে পাট চাষের মত জমিতে চাষ করে। সেখানে যদি খাজা চাষ বৈধ করা হলে সেটা তাদের জন্য স্বাভাবিক একটা ব্যাপার কিন্তু আমাদের দেশে গাঁজা চাষ যেভাবেই হোক না কেন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং হারাম। আচ্ছা পোল্যান্ডে যদি দু চারজন মুসলমান থাকে সে দেশে গাজা বৈধ হওয়া সত্ত্বেও ওই মুসলমানদের জন্য কিন্তু গাজা সম্পন্ন হারাম।
তাই বিটকয়েনের ক্ষেত্রে আমাদের দেশের নিষিদ্ধ হোক বা অনিসিদ্ধ হোক সেটা ইসলামী পরিভাষায় হালাল হারাম সেটা যে কোন দেশের জন্য সত্য। যদি হারাম হয় তাহলে আমরা অবৈধ বা বৈধ হওয়া সত্ত্বেও হারাম আর যদি হালাল হয় তাহলে বৈধ এবং অবৈধ উভয় ক্ষেত্রেই হালাল।
কথা টা ভালো লাগছে ভাই। আমার ও একই কথা। টাকা দিয়েই উদাহরন দেই। টাকা কিন্তু সব ক্ষেত্রেই ব্যাবহার হয়। হোক সেটা ভালো বা খারাপ। কোনো জিনিস কে ভালোর জন্য ব্যাবহার করলে ভালো আর খারাপ এর জন্য ব্যাবহার করলে খারাপ। তাই বলে আমরা টাকা কে অবৈধ বলতে পারি না। কিন্তু কোন উপায়ে আপনি টাকা গুলো উপার্জন করলেন তার উপর ভিত্তি করে তা হালাল বা হারাম বলে গন্য হবে। আবার কোন কারনে ব্যায় করলেন তার উপর ভিত্তি করে সেই টাকা হালাল বা হারাম হিসেবে বিবেচিত হবে।
বিটকয়েন ও আমার হিসেবে একই ভাবে কাজ করে। আপনি কিভাবে বিটকয়েন আয় করলেন, কোন ক্ষেত্রে ব্যায় করলেন তার উপর ভিত্তি করে তা হালাল বা হারাম বলে গন্য হবে।
ট্রেডিং কতটা হালাল নাকি হারাম তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।
মৌসুমে পণ্য কিনে মজুত করে রাখা একটি ব্যবসা। আর ব্যবসাকে আল্লাহ তাআলা হালাল বা বৈধ করেছেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ব্যবসার মাধ্যমে অর্জিত জীবিকাকে সর্বোত্তম বলেছেন।
সুতরং স্বাভাবিকভাবে পণ্য মজুত করে ব্যবসা-বানিজ্যের উদ্দেশ্যে বেঁচা-কেনা করা সাধারণত হালাল বা বৈধ। ব্যবসার ক্ষেত্রে ইসলামি শরিয়তের মূলনীতি হলো মৌসুমী পণ্য কিনে রেখে বেচা-কেনা করা যাবে।
এটি তখন জায়েজ হবে না…
ব্যবসায়ী যখন মৌসুমী পণ্য এই নিয়তে কিনেছেন যে, তিনি জানেন বাজারে এর সংকট তৈরি হবে। বাজারে সংকট তৈরির উদ্দেশ্যেই তিনি পণ্য কিনে মজুত করবেন; আর বাজারে সংকট তৈরি হলে এ পণ্যের চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে যাবে আর এর দামও বাড়বে অনেক বেশি। তখন তিনি কম কম করে বেশি দামে বাজারে তা বিক্রি করবেন। এভাবে বাজারে সংকট তৈরির উদ্দেশ্যে পণ্য মজুত করা হয় তবে তা বৈধ হবে না। কারণ তখন এটি ব্যবসায় অন্তর্ভূক্ত হবে না। ওই ব্যক্তি অপরাধী ও কবিরাহ গোনাহগার হবেন। হাদিসে এসেছে-
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘মজুদদার খুবই নিকৃষ্টতম ব্যক্তি। যদি জিনিসপত্রের দাম হ্রাস পায় তাহলে চিন্তিত হয়ে পড়ে, আর যদি মূল্য বেড়ে যায় তাহলে আনন্দিত হয়।’ (মিশকাত)
এভাবে মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় হালাল খাদ্যসামগ্রী গুদামজাত করে কিংবা মজুতের মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়ানোকে ইসলামের পরিভাষায় ‘ইহতিকার’ বা মজুতদারি বলা হয়। রাসুলে আরাবি মজুদদার ব্যক্তিকে নিকৃষ্ট ব্যক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
সোর্সঃ এইখানে (https://www.jagonews24.com/religion/article/672521#:~:text=%E0%A6%AE%E0%A7%8C%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%87%20%E0%A6%AA%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%AF%20%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%A4%20%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%20%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A6%BF%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A5%A4%20%E0%A6%86%E0%A6%B0,%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%87%20%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BF%E0%A6%A4%20%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A5%A4)
আপনি বিটকয়েন কে মূদ্রা হিসেবে ব্যাবহার করলে তাতে কোনো বাধা নেই এবং বৈধ বা অবৈধ নিয়ে ও এর সাথে কোনো সম্পর্ক নেই।
-
মাধ্যমিকভাবে, ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে হালাল না হারাম বিষয়ে বিভিন্ন শর্তানুযায়ী আলোচনা সংঘটিত হয়েছে। কিছু মুসলিম শপ্তর ও আলোচকরা এই বিষয়ে একটি গবেষণা ও বিবেচনা প্রদান করেছেন। অন্যান্য মতের পর্যালোচকরা এটি ধর্মীয় বিষয় হিসেবে দেখে নেয়া উচিত। কিছু বলছেন যে, ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রান্সাকশন ও ইনভেস্টমেন্টের নিয়মাবলী অনুযায়ী হালাল বা হারাম হতে পারে। এদের মধ্যে কিছু মুসলিম বিতর্ক করে যে, ক্রিপ্টোকারেন্সির উত্তোলন, ব্যবহার এবং লেনদেন একটি নির্দিষ্ট ধর্মীয় নীতির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হতে পারে বা না হতে পারে। এটি বিভিন্ন কারণে সম্পর্কে বিতর্কিত হতে পারে, যেমন মুদ্রার উত্তোলনের প্রকৃতি, মুদ্রার নিকটতার প্রদর্শন, উদ্যোক্তা এবং ব্যবহারকারীর বৈয়াক্তিক উদ্দেশ্য ইত্যাদি। এই বিষয়ে আপনি আপনার ধর্মীয় শিক্ষক বা আইনী পরামর্শকের সাথে আলোচনা করতে পারেন।
-
Crypto currency নিয়ে অনেক ওলামা পরিষদের ফতোয়া দিয়ে থাকেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হারাম এবং অনেক অনেক মুফতি ও ওলামা মাশায়েখ পরিষদ যুক্তি উপস্থাপন করেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল ।
তবে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড উপার্জন করে থাকি তারা কিভাবে এই দুই ধরনের মতবাদকে গ্রহণ করবে?
আমার মতে উচ্চতর APY সুদের একটি রূপ তাই এটা হারাম।
কিন্তু Trading ব্যবসার সমতুল্য তাই এক্ষেত্রে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল।
আপনার মতামত কি?
ভাই আমার আপমার মতে হালাল হারাম বিবেচিত হবে না কোনো কিছু আল্লাহ যেটা হালাল করেছে সেটা হারাম বলা বা যেটা হারাম বলেছে সেটা হালাল বলে আমরা কোনো কিছুর পরিবর্তন আনতে পারবো না। হালাল হারাম বাইছা আপনি চলতে পারবেন না। আপনি এমন কাউকে খুজে পাবেন যে ব্যাক্তি ব্যাংকে টাকা রাখে না আর আপনি ব্যাংকে টাকা যদি FBR না করেও সেভিংস একাউন্টেও রাখেন তবুও ব্যাংক সেখানে ১-২% লাভ দেন। তাহলে সেটা কি আমাদের জন্য হালাল হবে?
ব্যাংকে চাকরি করে টাকা যে টাকা উপার্জন করবেন সেটাও সম্পূর্ণ হালাল না। তবে পেটের দায়ে মানুষ ব্যাংকে চাকরি করতেছে এর এই চাকরিকে অনেক ভালো মানের চাকরি হিসেবে গন্য করা হয়। বিটকয়েন একটা টাকা মাত্র আমরা পরিশ্রম করে কাজ করতেছি সেউ বিনিময়ে টাকা পাইতেছি বিটকয়েনের মাধ্যমে এটা আমাদের পারিশ্রমিক তাই এটা কতটা হালাল বা হারাম এর সঠিক প্রমান বা ফতুয়া আমি দিতে পারবো না কারন আমার জানা নাই ভাই।
-
Crypto currency নিয়ে অনেক ওলামা পরিষদের ফতোয়া দিয়ে থাকেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হারাম এবং অনেক অনেক মুফতি ও ওলামা মাশায়েখ পরিষদ যুক্তি উপস্থাপন করেন যে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল ।
তবে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড উপার্জন করে থাকি তারা কিভাবে এই দুই ধরনের মতবাদকে গ্রহণ করবে?
আমার মতে উচ্চতর APY সুদের একটি রূপ তাই এটা হারাম।
কিন্তু Trading ব্যবসার সমতুল্য তাই এক্ষেত্রে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি হালাল।
আপনার মতামত কি?
ভাই আমার আপমার মতে হালাল হারাম বিবেচিত হবে না কোনো কিছু আল্লাহ যেটা হালাল করেছে সেটা হারাম বলা বা যেটা হারাম বলেছে সেটা হালাল বলে আমরা কোনো কিছুর পরিবর্তন আনতে পারবো না। হালাল হারাম বাইছা আপনি চলতে পারবেন না। আপনি এমন কাউকে খুজে পাবেন যে ব্যাক্তি ব্যাংকে টাকা রাখে না আর আপনি ব্যাংকে টাকা যদি FBR না করেও সেভিংস একাউন্টেও রাখেন তবুও ব্যাংক সেখানে ১-২% লাভ দেন। তাহলে সেটা কি আমাদের জন্য হালাল হবে?
ব্যাংকে চাকরি করে টাকা যে টাকা উপার্জন করবেন সেটাও সম্পূর্ণ হালাল না। তবে পেটের দায়ে মানুষ ব্যাংকে চাকরি করতেছে এর এই চাকরিকে অনেক ভালো মানের চাকরি হিসেবে গন্য করা হয়। বিটকয়েন একটা টাকা মাত্র আমরা পরিশ্রম করে কাজ করতেছি সেউ বিনিময়ে টাকা পাইতেছি বিটকয়েনের মাধ্যমে এটা আমাদের পারিশ্রমিক তাই এটা কতটা হালাল বা হারাম এর সঠিক প্রমান বা ফতুয়া আমি দিতে পারবো না কারন আমার জানা নাই ভাই।
সত্যি কথা+1
এমন একটি সময় আসবে যখন আমরা বেশিরভাগ মানুষ হালাল হারামের পার্থক্য বুঝতে পারবে না। একে বলে দাজ্জালি ফিতনা। দেখতে হালাল এর মত হলেও ইসলামী ও শরীয়তের পরিভাষায় সেটা অবশ্যই হারাম। আমরা বর্তমানে অনেক হারাম কাজকে হালাল হিসেবে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছি অথচ আমরাও অজান্তেই এগুলোকে হালাল হিসেবে মেনেও নিয়েছি। দাজ্জালি ফিতনা আপনাকেও আমাকে এমন ভাবে বশ করে ফেলবে দেখে ও শুনে কেউ বিরোধিতা করবো না। এমন ভাবে পৃথিবী চলতে চলতে কখন যেন ইমাম মেহেদী এসে আমাদের সংশোধন করে পুনরায় শান্তির রাজ্য কায়েম করবে এবং সকল দাজ্জালে ফিতনা দূর করে দেবে।
-
ইসলামে ব্যবসায়িক বিষয়ে হালাল এর প্রথম সংজ্ঞা হল লাভ এবং ক্ষতি দুটোই থাকতে হবে।বিটকয়েন ওঠা নামার সাথে লাভ এবং ক্ষতি দুইটাই সম্পর্কযুক্ত।
তাই আমার মনে হয় বিটকয়েন হালাল।
-
ভাই আমার আপমার মতে হালাল হারাম বিবেচিত হবে না কোনো কিছু আল্লাহ যেটা হালাল করেছে সেটা হারাম বলা বা যেটা হারাম বলেছে সেটা হালাল বলে আমরা কোনো কিছুর পরিবর্তন আনতে পারবো না। হালাল হারাম বাইছা আপনি চলতে পারবেন না। আপনি এমন কাউকে খুজে পাবেন যে ব্যাক্তি ব্যাংকে টাকা রাখে না আর আপনি ব্যাংকে টাকা যদি FBR না করেও সেভিংস একাউন্টেও রাখেন তবুও ব্যাংক সেখানে ১-২% লাভ দেন। তাহলে সেটা কি আমাদের জন্য হালাল হবে?
হ্যাঁ ব্যাংকে যেকোনো মূল্যে টাকা জমা রাখলে সেটা হারাম হবে। কারণ ব্যাংকে টাকা রাখলে আপনাকে টাকার উপরে লাভ দেবে আমরা জানি টাকার উপরে লাভ নেওয়া কে সুদ বলে থাকে আর ইসলামের সুদকে হারাম বলা হয়েছে।
যদি আমরা বিটকয়েনে বিনিয়োগ করি তাহলে তো আমরা সরাসরি টাকা থেকে লাভ পাচ্ছি না। আমাদের প্রথম প্রসেস আমরা টাকা দিয়ে বিটকয়েন কিনি এবং হোল্ড করি এর পর ভাগ্য ভালো থাকলে লাভ করতে পারি যদি ভাগ্য খারাপ হয় তাহলে লোকসান হয়। আমি বিটকয়েনে বিনিয়োগ করা আর স্বর্ণ বা রুপায় বিনিয়োগ করার সমতুল্যে মনে করি তবে স্বর্ণের চেয়ে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করা ভালো। যেহেতু বিটকয়েন সম্পর্কে হাদিসে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা নাই হালাল বা হারাম কি না। তবে বিভিন্ন উলামায়েকেরাম বিভিন্ন ফতোয়া দিয়ে থাকেন, একদল বলতেছে ক্রিপ্টোকারেন্সি হারাম আরেক দল বলতেছে হালাল।