বাউনটি হল টোকেন গুলোর পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন হান্টার এর মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে ওই সম্প্রচার ভাইরাল করা। সম্প্রচার দেখে অনেক বিনিয়োগকারী ওই টোকিনের প্রতি আকৃষ্ট হয়, পরবর্তীতে ওই প্রজেক্টে বিনিয়োগ করে এভাবেই ভিন্ন এক্সচেঞ্জ প্রিসেল হয়। এবং তারপর থেকে বাউন্ডারি আকারে মার্কেটে চলে আসে। প্রজেক্টগুলোতে হান্টাররা জয়েন হয়ে কিছু ইনকাম করতে পারে।
বাউনটি এয়ারড্রোব সম্পর্কে খুবই ভালো বলেছেন ভাই। অনেক প্রজেক্টে কিন্তু বাউনটি চলে না কিন্তু এয়ারড্রোব আকারে কমিউনিটি বৃদ্ধি করার জন্য কিছু বাজেট রাখে। আপনারা প্রজেক্ট এর ওয়েবসাইটে গিয়ে টোকেন Distribution দেখে সহজে বুঝতে পারবেন। আসলে বাউন্টি বা এয়ারড্রোব মূলত কমিউনিটি বাড়ানোর জন্য বিশেষ এক প্রকার কৌশল।
আপনাদের দুজনের বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে, বাউন্টি বা বিভিন্ন এয়ারড্রোবগুলো কিভাবে মার্কেটে লঞ্চ হয় এবং কিভাবে মানুষের মধ্যে পরিচিতি লাভ করে।এর মধ্যে কিছু কিছু এয়ার্ডপ পরবর্তীতে অনেক ভালো পজিশনে বিলং করে এবং কিছু মানুষের টাকা পয়সা আত্মসাৎ করে প্রজেক্টটা স্টপ করে দেয়। যার কপাল ভালো সে লাভবান হন যার কপাল ভালো না সে লসে পড়েন।
আসলে সবাই নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্যই ব্যস্ত থাকেন। এইভাবে দেখা যায় যে, অনেকেই বিভিন্ন এয়ারড্রোবে টাকা ইনভেস্ট করে রাতে অনেকেই অনেক টাকার মালিক হয়ে যান আবার অনেকেই পথের ভিখারি হয়ে যান। যাই হোক, এসব আল্টকয়েনে বা এয়ার ড্রপ ইনভেস্ট করার আগে চিন্তাভাবনা করে নিবেন। কারণ আমাদের সবারই মনে রাখা উচিত ছোট একটা ভুল সারা জীবনের কান্না হয়ে যায়।