ফাইনাল ম্যাচে অনেক হাড্ডাহাড্ডি খেলা আশা ছিলো কিন্তু হায়দ্রাবাদ ফাইনাল ম্যাচে এসে কেমম যেনো অসহায়ের মতো খেললো। কলকাতা কোঠিক খেলা দেখিয়েছে। হায়দ্রাবাদ ১১৩ রান করতে পেরেছিলো ১৮.৩ ওভার পর্যন্ত টিকে থেকে। সেখানে কলকাতার দিমে মাত্র ২ জন প্লেয়ার সেই ১১৩ রান অতিক্রম করে কলকাতাকে ফাইনাল ম্যাচ জিতিয়ে দিলো। এবারের IPL এর অধিকাংশ ম্যাচে অনেক বড় বড় স্কোরে খেলা শেষ হলেও ফাইল খেলা সম্পূর্ণ ব্যাতিক্রমী হলো যা কেউ অনুমান করেনি। খেলা একঘেয়েমি হয়েছে। পুরো খেলার সম্পূর্ণ কন্ট্রোল ছিলো কলকাতার হাতে। যাইহোক। কলকাতাকে অভিনন্দন এবারের ipl এর চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য
যাই হোক, হায়দ্রাবাদ কিন্তু খুব আহামরি কোনো দল হিসাবে গন্য হতো না। এই সিজনে তাদের প্লেয়ারের মধ্যে শুধু তাদের ক্যাপ্টেন আর ট্রাভিস হেড ছাড়া আর সবাই আগের সিজনের প্লেয়ার। এই দুই অজি ছিলো এই সিজনে তাদের দলে নতুন প্লেয়ার। আর এরা দুইজনই এই সিজন পুরো দমে হায়দ্রাবাদের জন্য বদলে দিয়েছে। ক্যাপ্টেনের কথা আর কি বলবেন, একদম পুরোটা সিরিজ জুড়ে যেভাবে দলকে চালিয়েছে, যার কারনে তারা ফাইনাল অব্দি যেতে পারছে।
যাই হোক, সব কিছু ছাপিয়ে আইপিএলে আবারো বাংলাদেশ, আর সেটা হলো সেই ফানি কোয়েশ্নচন > ফাইনাল ম্যাচ, ইউর পারফরম, হোয়াট হ্যাপেনিং? কলকাতা নাইট রাইডারস এর অফিশিয়াল ফেইসবুক পেইজে এই ভিডিও পোষ্ট করা হয়েছে। এখন প্রায় প্রতিটা টুরনামেন্টে এই প্রশ্ন করা হচ্ছে খেলোয়ারদেরকে। বাংলাদেশ কি একটা আজব দেশে পরিনত হয়েছে।