গতকালকে মডারেশন লগ চেক করতে গিয়ে আমার তো চোখ ছানাবড়া অবস্থা। ঘটনা কি? ঘটনা হচ্ছে বাউন্টি চিটিংয়ের কারণে ১৩-১৪ জন বাংলাদেশীকে বাউন্টি চিটিং এর কারণে ওয়ানিং দেওয়া হয়েছে। ঘটনাটা কারণ কি? কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখলাম বাউন্টি ডিটেকটিভের কয়েকটা সিগনেচারে একেক জন প্রায় সপ্তাহে সপ্তাহে সিগনেচার চেঞ্জ করেছে, কয়েকটাতে জয়েন করেছে এবং এর কারনে কয়েক সিগনেচারে স্টেকও পাইছে। বিষয়টি যেমন খুবই লজ্জার তেমনি আমাদের জন্য অপমান জনক। তাহলে সব বাউন্টি স্পামার, বাউন্টি চিটার কি তাহলে বাংলাদেশী? উত্তর হচ্ছে- হা। বাউন্টি থ্রেডে যে স্পামিং হয় তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। গতকিছুদিন মডারেটরদের কঠোরতায় কিছুটা কমেছে। এরপরেও কয়েকজন বাংলাদেশী এখনো স্পামিং করে যাচ্ছেন সেখানে। আবার বাউন্টি চিটিং যে গুলো ধরা পড়ছে তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। এভাবে চলতে থাকলে একসময় না জানি আমাদের বাংলাদেশী মানেই স্পামার, চিটার হয়ে যায় সেই আশাঙ্কা করতেছি। গতকাল তো একজন মডারেটর বলেই দিলেন আমাকে ”আপনার বাংলাদেশীদের জন্য আমার দূঃক্ষ হয় কিন্তু কিছুই করার নেই।”
লোকাল সেকশনে পোস্ট বেশি করলে সেটা বাহিরের মডারেটররা দেখতে আসবেনা। সতর্ক করার দরকার হলে আমরা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেই যতটা পারি। কিন্তু বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং বা চিটিং করলে কেউ তো ছেড়ে দিবেনা। তাই বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং এবং বাউন্টিতে চিটিং না করে সুন্দর করে কাজ করুন, বাংলাদেশীদের সুনাম বাড়ান।