follow us on twitter . like us on facebook . follow us on instagram . subscribe to our youtube channel . announcements on telegram channel . ask urgent question ONLY . Subscribe to our reddit . Altcoins Talks Shop Shop


This is an Ad. Advertised sites are not endorsement by our Forum. They may be unsafe, untrustworthy, or illegal in your jurisdiction. Advertise Here Ads bidding Bidding Open

Author Topic: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।  (Read 2249 times)

Offline Malam90

  • Mythical
  • *
  • *
  • *
  • Activity: 5871
  • points:
    83242
  • Karma: 595
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 8
  • Last Active: March 13, 2023, 02:19:03 PM
    • View Profile

  • Total Badges: 33
    Badges: (View All)
    Fifth year Anniversary Fourth year Anniversary 10 Posts
পশ্চিমা বিশ্বে যাকে ডিজিটাল কারেন্সি বলা হয় । যদিও পৃথিবীর কোন দেশের স্বীকৃত বা বৈধ মুদ্রা নয় এই বিটকয়েন। বাংলাদেশেও এই মুদ্রা অবৈধ। কিন্তু তারপরও হচ্ছে লেনদেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এ ধরনের লেনদেন চলছে। বেশ কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র অর্থ লেনদেন করছে দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, রকেট ও নগদের মাধ্যমে। ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন পুরোপুরি নিষিদ্ধ। তারপরও এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন চলছে, আর এতে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কা করছেন বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিবিদরা। তারা বলছেন, সাবধান, লেনদেনে সতর্ক হতে হবে। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় বিটকয়েন লেনদেন নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বলছে, এ ধরনের মুদ্রায় লেনদেন ঝুঁকিপূর্ণ। এটি পুরোপুরি অবৈধ। এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন উল্লেখ করে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার।

অনুসন্ধানে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেনের অন্তত অর্ধশতাধিক ওয়েবসাইটের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্যাক্সফুল ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইট ঘেটে দেখা গেছে, বাংলাদেশে এরই মধ্যে ৪০ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করেছে প্যাক্সফুল ডটকম। ৫৫ হাজার ক্রেতা এই বিটকয়েন কিনেছেন। লোকাল বিটকয়েনস ডটকম নামে অন্য একটি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং এবং সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যায়। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ওয়েবসাইট বিটকয়েন লেনদেনে টোকেন বিক্রি শুরু করেছে। ‘বিটকয়েন বাংলাদেশ’, বিটকয়েন ফোরাম বাংলাদেশ, ‘বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ : বিটকয়েন বাই এ্যান্ড সেল বাংলাদেশ’ নামে বেশ কয়েকটি ফেসবুক পেজ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজেও বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং ও সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যাবে। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন করাটা অন্তত ঝুঁকিপূর্ণ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতারণার শিকার হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তারপরও কেউ যদি এই লেনদেনে খুব বেশি আগ্রহী হন তাহলে সঠিক ওয়েবসাইট খুলে ডাউনলোড করতে হবে সফটওয়্যার। তারপর ওয়ালেট তৈরি করে সংগ্রহ করতে হবে বিটকয়েন।

জানা গেছে, বিট কয়েনের বৈধতা পেতে ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় এদেশের আগ্রহী কিছু ফ্রিল্যান্সার। এর অংশ হিসেবে ওই সময় তারা বেশকিছু ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিষয়টি অবগত হওয়ার পর একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর একটি সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিটকয়েন কোন দেশের ইস্যুকৃত বৈধ মুদ্রা নয়। বিটকয়েন বা বিট কয়েনের মতো কিংবা অন্যকোন কৃত্রিম মুদ্রায় লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সরকারের কোন সংস্থা দ্বারা স্বীকৃত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যকোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন বহির্ভূত এসব লেনদেন বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ বিজ্ঞপ্তির পর দেশে বিটকয়েন চালুর উদ্যোগ স্তিমিত হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ হলেও বাইরের অনেক প্রতিষ্ঠান এই ভার্চুয়াল মুদ্রায় পেমেন্ট নিয়ে থাকে। দেশে অবৈধ হলেও বিট কয়েনের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত তারেক জামান (ছদ্মনাম)। তিনি বলেন, বিটকয়েন ডলার কিংবা টাকায় রূপান্তর করা হচ্ছে। অনলাইনে যোগাযোগ করে যে কেউ তাদের কাছ থেকে বিটকয়েন বিনিময় করতে পারেন। এক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে কমিশন নেন তারা। আর বিক্রেতার কাছ থেকে নেয়া বিটকয়েন পরবর্তীতে অনলাইনেই বিদেশী মার্কেট প্লেসগুলোয় বিক্রি করা হয়। দেশে বিট কয়েনে লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের কয়েকটি চক্রের সন্ধানও পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া অনলাইনভিত্তিক একাধিক সন্দেহভাজন প্রতিষ্ঠানকে নজরদারির মধ্যে রেখেছে তারা। এ প্রসঙ্গে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর জনকণ্ঠকে বলেন, বিটকয়েন মূলত ইন্টারনেট সিস্টেমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কে প্রোগ্রামিং করা আছে, যা চাইলে কেনা যায়। তবে এটি কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা কোন দেশের জারি করা মুদ্রা নয়। ইন্টারনেট সিস্টেমকে ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি এই সিস্টেমকে ডেভেলপ করেছে। এটাকে এক ধরনের জুয়া খেলা বলা যেতে পারে। তিনি বলেন, এই মুদ্রার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে, এর কোন কর্তৃপক্ষ নেই। এ কারণে এটা অবৈধ। তবে জুয়াড়িদের কাছে এটা জনপ্রিয়। এক সময় এর দাম ছিল এক শ’ ডলার। এক বছরের মধ্যে তা বেড়ে হয় এক হাজার ডলার। এখন এর দাম ১৯ হাজার ডলারে উঠে গেছে। যে কারণে লোভে পড়ে অনেকেই এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করছে। কিন্তু হঠাৎ করে এর পেছনের লোকেরা বাজার থেকে সরে গেলে বিপদে পড়বেন অনেকেই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের

সতর্কতা জারি

বিটকয়েন নিয়ে একাধিকবার সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে বিট কয়েনের লেনদেন হচ্ছে, যা কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত নয়। ফলে মানুষের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ ধরনের অবৈধ মুদ্রার লেনদেন না করতে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, রিপ্পেল ও লিটকয়েনসহ বিভিন্ন বিনিময় প্ল্যাটফর্মে লেনদেন হচ্ছে। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোন আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই। ভার্চুয়াল এসব মুদ্রার লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদিত না হওয়ায় তা আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নামবিহীন বা ছদ্মনামে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। এছাড়া অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়াতে বিট কয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা এসব লেনদেনের প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’

আইনে বিটকয়েন

লেনদেন নিষিদ্ধ

জালনোট চোরাকারবারিসহ বিটকয়েন লেনদেনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার। নতুন আইনটি পাস হলে এটি হবে দেশে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে প্রথম আইন। আইনটি বাস্তবায়নে ‘জাতীয় এবং জেলা’ পর্যায়ে কমিটি থাকবে। কমিটির সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে আইনের আওতায় গঠন করা হবে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সেল’। জাল নোট সংক্রান্ত খবর দেয়া হলে পুরস্কার দেয়া হবে সংবাদদাতাকে- এ বিধানও থাকছে নতুন আইনে। জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ আইনের খসড়ায় অপরাধীদের জন্য পরপর তিন দফা শাস্তি আরোপের বিধান রাখা হয়েছে। প্রথমবার অপরাধ করে শাস্তি ভোগ করে দ্বিতীয়বার একই অপরাধে শাস্তি হবে প্রথমবারের তুলনায় দ্বিগুণ। ফের একই ব্যক্তি এ অপরাধ তৃতীয়বার করলে দ-ের পরিমাণ দ্বিগুণ ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদ- হবে। জানা গেছে, জাল নোটের কার্যক্রম প্রতিরোধ এবং সংঘটিত এ সংক্রান্ত বিচারের জন্য পৃথক কোন আইন দেশে কার্যকর নেই। ফলে দ-বিধি ১৮৬০-এর ৪৮৯(ক)-(ঘ) ধারা এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ২৫(ক) ধারা অনুযায়ী জাল নোট সংক্রান্ত অপরাধের বিচার চলছে। কিন্তু এসব আইনে বিচার করতে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। বিশেষ করে বিচারকালে শুনানির নির্ধারিত দিনে প্রায়সই সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। নতুন আইনে জাল মুদ্রা প্রস্তুত, ক্রয়-বিক্রয়, খাঁটি বলে ব্যবহার ও লেনদেন, প্রতারণার উদ্দেশে নিজের দখলে রাখা, দেশ থেকে বিদেশ বা বিদেশ থেকে সরবরাহ, পরিবহন ও পাচার, অসৎ উদ্দেশে ইচ্ছাকৃত বিতরণ অপরাধ বলে গণ্য হবে। জাল মুদ্রা তৈরির জন্য যন্ত্রপাতি বা উৎপাদন বা দ্রব্যাদি প্রস্তুত, সরবরাহ, আমদানি, মেরামত, বহন ও ক্রয়-বিক্রয় ও ভার্চুয়াল লেনদেন গুরুতর অপরাধ। মুদ্রা তৈরি সংক্রান্ত পদ্ধতি, তথ্য আদান-প্রদান, ফাইল ক্লিপ, হার্ডডিস্ক, এ সংক্রান্ত কোন গুজব ছড়ানো এ আইনের আওতায় অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হবে।


সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
 


 

Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum


For Monthly biddings Check Here


Offline Milon626

  • Sr. Member
  • *
  • Activity: 572
  • points:
    14113
  • Karma: 14
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: August 20, 2021, 10:30:59 AM
    • View Profile

  • Total Badges: 18
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Third year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #1 on: March 12, 2021, 02:44:02 PM »
বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ সেটা কম বেশি আমরা সবাই জানি।  আমাদের দেশের অর্থনীতিবিদরা ভাবেন যে এর মাধ্যমে লেনদেন অনেক ঝুকিপূর্ণ এবং এতে মানি লন্ডারিংয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।  আর এ জন্যই আমাদের দেশে এখনো বিটকয়েন কে বৈধতা দেওয়া হয় নাই।
তবে আমাদের দেশে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দেওয়া হয় তবে আমাদের দেশের অর্থনীতিতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে বলে আমার মনে হয়।                                             
PLASTIC
FINANCE

▓▓Recycle . Re-use . Prosper▓▓
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄██▄
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄█████████████████
▓▓▓▓▓▓▓▓▓████████████████████
▓▓▓▓▓▓▓████▀▀▓▓▓▓▓▓▓██████████
▓▓▓▓▓▓██▀▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▀███▀▀
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓██████████▄▄▓▓▓▓▓▓██
▓▓▓▓█▄▓▓▓▓▓██████▀▀▀██████▓▓▓▓▓▓███
▓▓▓████▄▓▓█████▓▓▓▓▓▓▓▀████▓▓▓▓▓████
▓▓████████████▄▄▄▄▓▓▓▓▐███▌▓▓▓▐████
█████████████████▓▓▓▓▐███▌▓▓▐█████
█████████████▓▓▓▓▓▓▓▄▄████▓▓▐██████
▓▓▓█████▌████▓▓▓▓▓██████▀▓▓▐██████
▓▓▓▓█████████▓▓▓▓▓▀▀▀▀▄▄█▄███████
▓▓▓▓▓████████▓▓▓▓▓▓▓▓███████████
▓▓▓▓▓▓▓██████▓▓▓▓▓▓▓▄██████████
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▓▓▓▓▓▓█████████▌
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▀████▄▄▓▓██████████
[
Private Sale is Live
JOIN NOW!
]

Offline Malam90

  • Mythical
  • *
  • *
  • *
  • Activity: 5871
  • points:
    83242
  • Karma: 595
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 8
  • Last Active: March 13, 2023, 02:19:03 PM
    • View Profile

  • Total Badges: 33
    Badges: (View All)
    Fifth year Anniversary Fourth year Anniversary 10 Posts
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #2 on: March 12, 2021, 05:45:03 PM »
বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ সেটা কম বেশি আমরা সবাই জানি।  আমাদের দেশের অর্থনীতিবিদরা ভাবেন যে এর মাধ্যমে লেনদেন অনেক ঝুকিপূর্ণ এবং এতে মানি লন্ডারিংয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।  আর এ জন্যই আমাদের দেশে এখনো বিটকয়েন কে বৈধতা দেওয়া হয় নাই।
তবে আমাদের দেশে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দেওয়া হয় তবে আমাদের দেশের অর্থনীতিতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে বলে আমার মনে হয়।                                             

ঝুঁকি তো সব দেশের জন্য রয়েছে। তারা অনেক চিন্তা ভাবনা করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর আমাদের দেশের হোতারা চুপচাপ বসে আছে। বৈধতা না দেওয়ার পরেও তো লন্ডারিং হচ্ছে। নেতারা হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করছে। সেটা কি আটকাতে পারছে? পারছেনা।

Offline Rothi roy

  • Sr. Member
  • *
  • Activity: 353
  • points:
    1962
  • Karma: 0
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: February 05, 2022, 03:02:02 AM
    • View Profile

  • Total Badges: 17
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Second year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #3 on: March 14, 2021, 03:37:20 PM »
বাংলাদেশ এখনো ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বা বিটকয়েনকে বৈধতা দেয়নি মানে বাংলাদেশে অবৈধ। বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা মূলত মানি লন্ডারিং এর কারণ দেখায়।
আমাদের দেশের অনেকেই এখানে কাজ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে। আমার মনে হয় আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দিলে আমাদের দেশ অর্থনৈতিকভাবে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে।
PLASTIC
FINANCE

▓▓Recycle . Re-use . Prosper▓▓
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄██▄
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄█████████████████
▓▓▓▓▓▓▓▓▓████████████████████
▓▓▓▓▓▓▓████▀▀▓▓▓▓▓▓▓██████████
▓▓▓▓▓▓██▀▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▀███▀▀
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓██████████▄▄▓▓▓▓▓▓██
▓▓▓▓█▄▓▓▓▓▓██████▀▀▀██████▓▓▓▓▓▓███
▓▓▓████▄▓▓█████▓▓▓▓▓▓▓▀████▓▓▓▓▓████
▓▓████████████▄▄▄▄▓▓▓▓▐███▌▓▓▓▐████
█████████████████▓▓▓▓▐███▌▓▓▐█████
█████████████▓▓▓▓▓▓▓▄▄████▓▓▐██████
▓▓▓█████▌████▓▓▓▓▓██████▀▓▓▐██████
▓▓▓▓█████████▓▓▓▓▓▀▀▀▀▄▄█▄███████
▓▓▓▓▓████████▓▓▓▓▓▓▓▓███████████
▓▓▓▓▓▓▓██████▓▓▓▓▓▓▓▄██████████
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▓▓▓▓▓▓█████████▌
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▀████▄▄▓▓██████████
[
Private Sale is Live
JOIN NOW!
]

Offline Tubelight

  • Hero Member
  • *
  • *
  • Activity: 916
  • points:
    9977
  • Karma: 0
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: January 28, 2024, 07:10:30 PM
    • View Profile

  • Total Badges: 21
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Third year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #4 on: March 19, 2021, 04:23:18 PM »
পশ্চিমা বিশ্বে যাকে ডিজিটাল কারেন্সি বলা হয় । যদিও পৃথিবীর কোন দেশের স্বীকৃত বা বৈধ মুদ্রা নয় এই বিটকয়েন। বাংলাদেশেও এই মুদ্রা অবৈধ। কিন্তু তারপরও হচ্ছে লেনদেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এ ধরনের লেনদেন চলছে। বেশ কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র অর্থ লেনদেন করছে দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, রকেট ও নগদের মাধ্যমে। ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন পুরোপুরি নিষিদ্ধ। তারপরও এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন চলছে, আর এতে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কা করছেন বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিবিদরা। তারা বলছেন, সাবধান, লেনদেনে সতর্ক হতে হবে। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় বিটকয়েন লেনদেন নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বলছে, এ ধরনের মুদ্রায় লেনদেন ঝুঁকিপূর্ণ। এটি পুরোপুরি অবৈধ। এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন উল্লেখ করে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার।

অনুসন্ধানে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেনের অন্তত অর্ধশতাধিক ওয়েবসাইটের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্যাক্সফুল ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইট ঘেটে দেখা গেছে, বাংলাদেশে এরই মধ্যে ৪০ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করেছে প্যাক্সফুল ডটকম। ৫৫ হাজার ক্রেতা এই বিটকয়েন কিনেছেন। লোকাল বিটকয়েনস ডটকম নামে অন্য একটি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং এবং সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যায়। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ওয়েবসাইট বিটকয়েন লেনদেনে টোকেন বিক্রি শুরু করেছে। ‘বিটকয়েন বাংলাদেশ’, বিটকয়েন ফোরাম বাংলাদেশ, ‘বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ : বিটকয়েন বাই এ্যান্ড সেল বাংলাদেশ’ নামে বেশ কয়েকটি ফেসবুক পেজ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজেও বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং ও সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যাবে। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন করাটা অন্তত ঝুঁকিপূর্ণ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতারণার শিকার হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তারপরও কেউ যদি এই লেনদেনে খুব বেশি আগ্রহী হন তাহলে সঠিক ওয়েবসাইট খুলে ডাউনলোড করতে হবে সফটওয়্যার। তারপর ওয়ালেট তৈরি করে সংগ্রহ করতে হবে বিটকয়েন।

জানা গেছে, বিট কয়েনের বৈধতা পেতে ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় এদেশের আগ্রহী কিছু ফ্রিল্যান্সার। এর অংশ হিসেবে ওই সময় তারা বেশকিছু ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিষয়টি অবগত হওয়ার পর একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর একটি সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিটকয়েন কোন দেশের ইস্যুকৃত বৈধ মুদ্রা নয়। বিটকয়েন বা বিট কয়েনের মতো কিংবা অন্যকোন কৃত্রিম মুদ্রায় লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সরকারের কোন সংস্থা দ্বারা স্বীকৃত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যকোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন বহির্ভূত এসব লেনদেন বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ বিজ্ঞপ্তির পর দেশে বিটকয়েন চালুর উদ্যোগ স্তিমিত হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ হলেও বাইরের অনেক প্রতিষ্ঠান এই ভার্চুয়াল মুদ্রায় পেমেন্ট নিয়ে থাকে। দেশে অবৈধ হলেও বিট কয়েনের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত তারেক জামান (ছদ্মনাম)। তিনি বলেন, বিটকয়েন ডলার কিংবা টাকায় রূপান্তর করা হচ্ছে। অনলাইনে যোগাযোগ করে যে কেউ তাদের কাছ থেকে বিটকয়েন বিনিময় করতে পারেন। এক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে কমিশন নেন তারা। আর বিক্রেতার কাছ থেকে নেয়া বিটকয়েন পরবর্তীতে অনলাইনেই বিদেশী মার্কেট প্লেসগুলোয় বিক্রি করা হয়। দেশে বিট কয়েনে লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের কয়েকটি চক্রের সন্ধানও পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া অনলাইনভিত্তিক একাধিক সন্দেহভাজন প্রতিষ্ঠানকে নজরদারির মধ্যে রেখেছে তারা। এ প্রসঙ্গে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর জনকণ্ঠকে বলেন, বিটকয়েন মূলত ইন্টারনেট সিস্টেমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কে প্রোগ্রামিং করা আছে, যা চাইলে কেনা যায়। তবে এটি কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা কোন দেশের জারি করা মুদ্রা নয়। ইন্টারনেট সিস্টেমকে ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি এই সিস্টেমকে ডেভেলপ করেছে। এটাকে এক ধরনের জুয়া খেলা বলা যেতে পারে। তিনি বলেন, এই মুদ্রার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে, এর কোন কর্তৃপক্ষ নেই। এ কারণে এটা অবৈধ। তবে জুয়াড়িদের কাছে এটা জনপ্রিয়। এক সময় এর দাম ছিল এক শ’ ডলার। এক বছরের মধ্যে তা বেড়ে হয় এক হাজার ডলার। এখন এর দাম ১৯ হাজার ডলারে উঠে গেছে। যে কারণে লোভে পড়ে অনেকেই এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করছে। কিন্তু হঠাৎ করে এর পেছনের লোকেরা বাজার থেকে সরে গেলে বিপদে পড়বেন অনেকেই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের

সতর্কতা জারি

বিটকয়েন নিয়ে একাধিকবার সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে বিট কয়েনের লেনদেন হচ্ছে, যা কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত নয়। ফলে মানুষের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ ধরনের অবৈধ মুদ্রার লেনদেন না করতে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, রিপ্পেল ও লিটকয়েনসহ বিভিন্ন বিনিময় প্ল্যাটফর্মে লেনদেন হচ্ছে। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোন আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই। ভার্চুয়াল এসব মুদ্রার লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদিত না হওয়ায় তা আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নামবিহীন বা ছদ্মনামে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। এছাড়া অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়াতে বিট কয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা এসব লেনদেনের প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’

আইনে বিটকয়েন

লেনদেন নিষিদ্ধ

জালনোট চোরাকারবারিসহ বিটকয়েন লেনদেনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার। নতুন আইনটি পাস হলে এটি হবে দেশে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে প্রথম আইন। আইনটি বাস্তবায়নে ‘জাতীয় এবং জেলা’ পর্যায়ে কমিটি থাকবে। কমিটির সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে আইনের আওতায় গঠন করা হবে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সেল’। জাল নোট সংক্রান্ত খবর দেয়া হলে পুরস্কার দেয়া হবে সংবাদদাতাকে- এ বিধানও থাকছে নতুন আইনে। জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ আইনের খসড়ায় অপরাধীদের জন্য পরপর তিন দফা শাস্তি আরোপের বিধান রাখা হয়েছে। প্রথমবার অপরাধ করে শাস্তি ভোগ করে দ্বিতীয়বার একই অপরাধে শাস্তি হবে প্রথমবারের তুলনায় দ্বিগুণ। ফের একই ব্যক্তি এ অপরাধ তৃতীয়বার করলে দ-ের পরিমাণ দ্বিগুণ ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদ- হবে। জানা গেছে, জাল নোটের কার্যক্রম প্রতিরোধ এবং সংঘটিত এ সংক্রান্ত বিচারের জন্য পৃথক কোন আইন দেশে কার্যকর নেই। ফলে দ-বিধি ১৮৬০-এর ৪৮৯(ক)-(ঘ) ধারা এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ২৫(ক) ধারা অনুযায়ী জাল নোট সংক্রান্ত অপরাধের বিচার চলছে। কিন্তু এসব আইনে বিচার করতে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। বিশেষ করে বিচারকালে শুনানির নির্ধারিত দিনে প্রায়সই সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। নতুন আইনে জাল মুদ্রা প্রস্তুত, ক্রয়-বিক্রয়, খাঁটি বলে ব্যবহার ও লেনদেন, প্রতারণার উদ্দেশে নিজের দখলে রাখা, দেশ থেকে বিদেশ বা বিদেশ থেকে সরবরাহ, পরিবহন ও পাচার, অসৎ উদ্দেশে ইচ্ছাকৃত বিতরণ অপরাধ বলে গণ্য হবে। জাল মুদ্রা তৈরির জন্য যন্ত্রপাতি বা উৎপাদন বা দ্রব্যাদি প্রস্তুত, সরবরাহ, আমদানি, মেরামত, বহন ও ক্রয়-বিক্রয় ও ভার্চুয়াল লেনদেন গুরুতর অপরাধ। মুদ্রা তৈরি সংক্রান্ত পদ্ধতি, তথ্য আদান-প্রদান, ফাইল ক্লিপ, হার্ডডিস্ক, এ সংক্রান্ত কোন গুজব ছড়ানো এ আইনের আওতায় অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হবে।


সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
 
আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে যুক্ত আছে তারা সকলেই জানি বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি কোনো অনুমোদন নেই। এবং কি ক্রিপ্টো রিলেটেড কোন লেনদেন বাংলাদেশি বৈধ নয়। বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পূর্ণ অবৈধ। তবে আশা করছি খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দিবে।
                  ▄▄▄▄▄▄ ████▄██▄ █████████
████████ ████████ ███████▄██ █████▄ ███████
██████████████   ████████ ▀▀ ███████▄███████
████████████████████████         ████ █        ▄▄▄▄ ▄▄    ▄▄▄▄
██████████████████████████         █████         █████   █████▄▄█████████▄█████▄▄▄██████▄
█████████████████████ ██████▄     ██████       ████████   ▄█████████ █████████████████████
▐█████████████████████▄ ██████     ███████      █████▀   ███████████ █████████ ████████████
▐███████████████████████           ███████      ▀██████   ███████████ █████████  █████████▀▀
▐██████████████████████▄          ███████     █▄ ███████  █████████████████    ████████▄
 ████████████████████████▄         ███████     ███▄██████  ██████████ ██████████ ▄▄██████▄
 █████████████████████████         ███████     ████▀▀▀████ ███ ███████████████████████████
 ██
███████████████████████         ███████     ████   ████ ███  █████████████████████████▀
 █████████ ▀▀▀▀▀▀▀ ▀▀▀▀▀▀           ▀▀▀▀▀▀▀     ▀▀▀▀   ▀▀▀▀ ▀▀▀    ▀▀▀ ▀▀▀    ▀▀▀▀▀  ██████▀▀▀
                 NFTanks.app                 
A collection of 3333 unique Dogetankers
and New Play to earn (P2E) NFT game
[  PvE Mode  ]   [  PvP Mode  ]   [ Team Battle ]
|   TWITTER   |  TELEGRAM  |   DISCORD   |

Offline Mj joy

  • Sr. Member
  • *
  • Activity: 483
  • points:
    9500
  • Karma: 3
  • Sensitrust
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: December 11, 2021, 10:43:40 AM
    • View Profile

  • Total Badges: 17
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Third year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #5 on: March 20, 2021, 07:07:11 PM »
পশ্চিমা বিশ্বে যাকে ডিজিটাল কারেন্সি বলা হয় । যদিও পৃথিবীর কোন দেশের স্বীকৃত বা বৈধ মুদ্রা নয় এই বিটকয়েন। বাংলাদেশেও এই মুদ্রা অবৈধ। কিন্তু তারপরও হচ্ছে লেনদেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এ ধরনের লেনদেন চলছে। বেশ কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র অর্থ লেনদেন করছে দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, রকেট ও নগদের মাধ্যমে। ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন পুরোপুরি নিষিদ্ধ। তারপরও এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন চলছে, আর এতে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কা করছেন বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিবিদরা। তারা বলছেন, সাবধান, লেনদেনে সতর্ক হতে হবে। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় বিটকয়েন লেনদেন নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বলছে, এ ধরনের মুদ্রায় লেনদেন ঝুঁকিপূর্ণ। এটি পুরোপুরি অবৈধ। এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন উল্লেখ করে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার।

অনুসন্ধানে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেনের অন্তত অর্ধশতাধিক ওয়েবসাইটের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্যাক্সফুল ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইট ঘেটে দেখা গেছে, বাংলাদেশে এরই মধ্যে ৪০ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করেছে প্যাক্সফুল ডটকম। ৫৫ হাজার ক্রেতা এই বিটকয়েন কিনেছেন। লোকাল বিটকয়েনস ডটকম নামে অন্য একটি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং এবং সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যায়। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ওয়েবসাইট বিটকয়েন লেনদেনে টোকেন বিক্রি শুরু করেছে। ‘বিটকয়েন বাংলাদেশ’, বিটকয়েন ফোরাম বাংলাদেশ, ‘বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ : বিটকয়েন বাই এ্যান্ড সেল বাংলাদেশ’ নামে বেশ কয়েকটি ফেসবুক পেজ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজেও বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং ও সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যাবে। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন করাটা অন্তত ঝুঁকিপূর্ণ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতারণার শিকার হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তারপরও কেউ যদি এই লেনদেনে খুব বেশি আগ্রহী হন তাহলে সঠিক ওয়েবসাইট খুলে ডাউনলোড করতে হবে সফটওয়্যার। তারপর ওয়ালেট তৈরি করে সংগ্রহ করতে হবে বিটকয়েন।

জানা গেছে, বিট কয়েনের বৈধতা পেতে ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় এদেশের আগ্রহী কিছু ফ্রিল্যান্সার। এর অংশ হিসেবে ওই সময় তারা বেশকিছু ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিষয়টি অবগত হওয়ার পর একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর একটি সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিটকয়েন কোন দেশের ইস্যুকৃত বৈধ মুদ্রা নয়। বিটকয়েন বা বিট কয়েনের মতো কিংবা অন্যকোন কৃত্রিম মুদ্রায় লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সরকারের কোন সংস্থা দ্বারা স্বীকৃত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যকোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন বহির্ভূত এসব লেনদেন বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ বিজ্ঞপ্তির পর দেশে বিটকয়েন চালুর উদ্যোগ স্তিমিত হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ হলেও বাইরের অনেক প্রতিষ্ঠান এই ভার্চুয়াল মুদ্রায় পেমেন্ট নিয়ে থাকে। দেশে অবৈধ হলেও বিট কয়েনের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত তারেক জামান (ছদ্মনাম)। তিনি বলেন, বিটকয়েন ডলার কিংবা টাকায় রূপান্তর করা হচ্ছে। অনলাইনে যোগাযোগ করে যে কেউ তাদের কাছ থেকে বিটকয়েন বিনিময় করতে পারেন। এক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে কমিশন নেন তারা। আর বিক্রেতার কাছ থেকে নেয়া বিটকয়েন পরবর্তীতে অনলাইনেই বিদেশী মার্কেট প্লেসগুলোয় বিক্রি করা হয়। দেশে বিট কয়েনে লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের কয়েকটি চক্রের সন্ধানও পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া অনলাইনভিত্তিক একাধিক সন্দেহভাজন প্রতিষ্ঠানকে নজরদারির মধ্যে রেখেছে তারা। এ প্রসঙ্গে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর জনকণ্ঠকে বলেন, বিটকয়েন মূলত ইন্টারনেট সিস্টেমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কে প্রোগ্রামিং করা আছে, যা চাইলে কেনা যায়। তবে এটি কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা কোন দেশের জারি করা মুদ্রা নয়। ইন্টারনেট সিস্টেমকে ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি এই সিস্টেমকে ডেভেলপ করেছে। এটাকে এক ধরনের জুয়া খেলা বলা যেতে পারে। তিনি বলেন, এই মুদ্রার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে, এর কোন কর্তৃপক্ষ নেই। এ কারণে এটা অবৈধ। তবে জুয়াড়িদের কাছে এটা জনপ্রিয়। এক সময় এর দাম ছিল এক শ’ ডলার। এক বছরের মধ্যে তা বেড়ে হয় এক হাজার ডলার। এখন এর দাম ১৯ হাজার ডলারে উঠে গেছে। যে কারণে লোভে পড়ে অনেকেই এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করছে। কিন্তু হঠাৎ করে এর পেছনের লোকেরা বাজার থেকে সরে গেলে বিপদে পড়বেন অনেকেই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের

সতর্কতা জারি

বিটকয়েন নিয়ে একাধিকবার সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে বিট কয়েনের লেনদেন হচ্ছে, যা কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত নয়। ফলে মানুষের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ ধরনের অবৈধ মুদ্রার লেনদেন না করতে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, রিপ্পেল ও লিটকয়েনসহ বিভিন্ন বিনিময় প্ল্যাটফর্মে লেনদেন হচ্ছে। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোন আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই। ভার্চুয়াল এসব মুদ্রার লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদিত না হওয়ায় তা আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নামবিহীন বা ছদ্মনামে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। এছাড়া অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়াতে বিট কয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা এসব লেনদেনের প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’

আইনে বিটকয়েন

লেনদেন নিষিদ্ধ

জালনোট চোরাকারবারিসহ বিটকয়েন লেনদেনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার। নতুন আইনটি পাস হলে এটি হবে দেশে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে প্রথম আইন। আইনটি বাস্তবায়নে ‘জাতীয় এবং জেলা’ পর্যায়ে কমিটি থাকবে। কমিটির সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে আইনের আওতায় গঠন করা হবে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সেল’। জাল নোট সংক্রান্ত খবর দেয়া হলে পুরস্কার দেয়া হবে সংবাদদাতাকে- এ বিধানও থাকছে নতুন আইনে। জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ আইনের খসড়ায় অপরাধীদের জন্য পরপর তিন দফা শাস্তি আরোপের বিধান রাখা হয়েছে। প্রথমবার অপরাধ করে শাস্তি ভোগ করে দ্বিতীয়বার একই অপরাধে শাস্তি হবে প্রথমবারের তুলনায় দ্বিগুণ। ফের একই ব্যক্তি এ অপরাধ তৃতীয়বার করলে দ-ের পরিমাণ দ্বিগুণ ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদ- হবে। জানা গেছে, জাল নোটের কার্যক্রম প্রতিরোধ এবং সংঘটিত এ সংক্রান্ত বিচারের জন্য পৃথক কোন আইন দেশে কার্যকর নেই। ফলে দ-বিধি ১৮৬০-এর ৪৮৯(ক)-(ঘ) ধারা এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ২৫(ক) ধারা অনুযায়ী জাল নোট সংক্রান্ত অপরাধের বিচার চলছে। কিন্তু এসব আইনে বিচার করতে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। বিশেষ করে বিচারকালে শুনানির নির্ধারিত দিনে প্রায়সই সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। নতুন আইনে জাল মুদ্রা প্রস্তুত, ক্রয়-বিক্রয়, খাঁটি বলে ব্যবহার ও লেনদেন, প্রতারণার উদ্দেশে নিজের দখলে রাখা, দেশ থেকে বিদেশ বা বিদেশ থেকে সরবরাহ, পরিবহন ও পাচার, অসৎ উদ্দেশে ইচ্ছাকৃত বিতরণ অপরাধ বলে গণ্য হবে। জাল মুদ্রা তৈরির জন্য যন্ত্রপাতি বা উৎপাদন বা দ্রব্যাদি প্রস্তুত, সরবরাহ, আমদানি, মেরামত, বহন ও ক্রয়-বিক্রয় ও ভার্চুয়াল লেনদেন গুরুতর অপরাধ। মুদ্রা তৈরি সংক্রান্ত পদ্ধতি, তথ্য আদান-প্রদান, ফাইল ক্লিপ, হার্ডডিস্ক, এ সংক্রান্ত কোন গুজব ছড়ানো এ আইনের আওতায় অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হবে।


সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
 
  আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনি যে কথাটি তুলে ধরেছেন আসলে অনেক দেশেই বর্তমানে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ তারপরও তারা এই গুলোর উপর বিনিয়োগ এবং ট্রেডিং করেই যাচ্ছে এত আত্মবিশ্বাস তাদের মধ্যে এগিয়ে গেছে যে তারা অনলাইনের প্রতি খুব বেশি বিনিয়োগ করার চেষ্টা করছে । যা তারা এর আগে কোন  কিসের উপর  বিনিয়োগ  করতে  এত বেশি  বিশ্বাসী ছিল না ।

Offline Sonjoy

  • Sr. Member
  • *
  • *
  • Activity: 379
  • points:
    3931
  • Karma: 6
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: October 16, 2023, 06:14:39 AM
    • View Profile

  • Total Badges: 19
    Badges: (View All)
    Third year Anniversary 10 Posts First Post
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #6 on: March 21, 2021, 01:58:14 AM »
পশ্চিমা বিশ্বে যাকে ডিজিটাল কারেন্সি বলা হয় । যদিও পৃথিবীর কোন দেশের স্বীকৃত বা বৈধ মুদ্রা নয় এই বিটকয়েন। বাংলাদেশেও এই মুদ্রা অবৈধ। কিন্তু তারপরও হচ্ছে লেনদেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এ ধরনের লেনদেন চলছে। বেশ কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র অর্থ লেনদেন করছে দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, রকেট ও নগদের মাধ্যমে। ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন পুরোপুরি নিষিদ্ধ। তারপরও এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন চলছে, আর এতে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কা করছেন বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিবিদরা। তারা বলছেন, সাবধান, লেনদেনে সতর্ক হতে হবে। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় বিটকয়েন লেনদেন নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বলছে, এ ধরনের মুদ্রায় লেনদেন ঝুঁকিপূর্ণ। এটি পুরোপুরি অবৈধ। এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন উল্লেখ করে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার।

অনুসন্ধানে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেনের অন্তত অর্ধশতাধিক ওয়েবসাইটের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্যাক্সফুল ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইট ঘেটে দেখা গেছে, বাংলাদেশে এরই মধ্যে ৪০ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করেছে প্যাক্সফুল ডটকম। ৫৫ হাজার ক্রেতা এই বিটকয়েন কিনেছেন। লোকাল বিটকয়েনস ডটকম নামে অন্য একটি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং এবং সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যায়। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ওয়েবসাইট বিটকয়েন লেনদেনে টোকেন বিক্রি শুরু করেছে। ‘বিটকয়েন বাংলাদেশ’, বিটকয়েন ফোরাম বাংলাদেশ, ‘বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ : বিটকয়েন বাই এ্যান্ড সেল বাংলাদেশ’ নামে বেশ কয়েকটি ফেসবুক পেজ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজেও বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং ও সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যাবে। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন করাটা অন্তত ঝুঁকিপূর্ণ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতারণার শিকার হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তারপরও কেউ যদি এই লেনদেনে খুব বেশি আগ্রহী হন তাহলে সঠিক ওয়েবসাইট খুলে ডাউনলোড করতে হবে সফটওয়্যার। তারপর ওয়ালেট তৈরি করে সংগ্রহ করতে হবে বিটকয়েন।

জানা গেছে, বিট কয়েনের বৈধতা পেতে ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় এদেশের আগ্রহী কিছু ফ্রিল্যান্সার। এর অংশ হিসেবে ওই সময় তারা বেশকিছু ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিষয়টি অবগত হওয়ার পর একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর একটি সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিটকয়েন কোন দেশের ইস্যুকৃত বৈধ মুদ্রা নয়। বিটকয়েন বা বিট কয়েনের মতো কিংবা অন্যকোন কৃত্রিম মুদ্রায় লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সরকারের কোন সংস্থা দ্বারা স্বীকৃত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যকোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন বহির্ভূত এসব লেনদেন বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ বিজ্ঞপ্তির পর দেশে বিটকয়েন চালুর উদ্যোগ স্তিমিত হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ হলেও বাইরের অনেক প্রতিষ্ঠান এই ভার্চুয়াল মুদ্রায় পেমেন্ট নিয়ে থাকে। দেশে অবৈধ হলেও বিট কয়েনের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত তারেক জামান (ছদ্মনাম)। তিনি বলেন, বিটকয়েন ডলার কিংবা টাকায় রূপান্তর করা হচ্ছে। অনলাইনে যোগাযোগ করে যে কেউ তাদের কাছ থেকে বিটকয়েন বিনিময় করতে পারেন। এক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে কমিশন নেন তারা। আর বিক্রেতার কাছ থেকে নেয়া বিটকয়েন পরবর্তীতে অনলাইনেই বিদেশী মার্কেট প্লেসগুলোয় বিক্রি করা হয়। দেশে বিট কয়েনে লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের কয়েকটি চক্রের সন্ধানও পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া অনলাইনভিত্তিক একাধিক সন্দেহভাজন প্রতিষ্ঠানকে নজরদারির মধ্যে রেখেছে তারা। এ প্রসঙ্গে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর জনকণ্ঠকে বলেন, বিটকয়েন মূলত ইন্টারনেট সিস্টেমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কে প্রোগ্রামিং করা আছে, যা চাইলে কেনা যায়। তবে এটি কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা কোন দেশের জারি করা মুদ্রা নয়। ইন্টারনেট সিস্টেমকে ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি এই সিস্টেমকে ডেভেলপ করেছে। এটাকে এক ধরনের জুয়া খেলা বলা যেতে পারে। তিনি বলেন, এই মুদ্রার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে, এর কোন কর্তৃপক্ষ নেই। এ কারণে এটা অবৈধ। তবে জুয়াড়িদের কাছে এটা জনপ্রিয়। এক সময় এর দাম ছিল এক শ’ ডলার। এক বছরের মধ্যে তা বেড়ে হয় এক হাজার ডলার। এখন এর দাম ১৯ হাজার ডলারে উঠে গেছে। যে কারণে লোভে পড়ে অনেকেই এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করছে। কিন্তু হঠাৎ করে এর পেছনের লোকেরা বাজার থেকে সরে গেলে বিপদে পড়বেন অনেকেই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের

সতর্কতা জারি

বিটকয়েন নিয়ে একাধিকবার সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে বিট কয়েনের লেনদেন হচ্ছে, যা কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত নয়। ফলে মানুষের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ ধরনের অবৈধ মুদ্রার লেনদেন না করতে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, রিপ্পেল ও লিটকয়েনসহ বিভিন্ন বিনিময় প্ল্যাটফর্মে লেনদেন হচ্ছে। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোন আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই। ভার্চুয়াল এসব মুদ্রার লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদিত না হওয়ায় তা আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নামবিহীন বা ছদ্মনামে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। এছাড়া অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়াতে বিট কয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা এসব লেনদেনের প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’

আইনে বিটকয়েন

লেনদেন নিষিদ্ধ

জালনোট চোরাকারবারিসহ বিটকয়েন লেনদেনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার। নতুন আইনটি পাস হলে এটি হবে দেশে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে প্রথম আইন। আইনটি বাস্তবায়নে ‘জাতীয় এবং জেলা’ পর্যায়ে কমিটি থাকবে। কমিটির সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে আইনের আওতায় গঠন করা হবে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সেল’। জাল নোট সংক্রান্ত খবর দেয়া হলে পুরস্কার দেয়া হবে সংবাদদাতাকে- এ বিধানও থাকছে নতুন আইনে। জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ আইনের খসড়ায় অপরাধীদের জন্য পরপর তিন দফা শাস্তি আরোপের বিধান রাখা হয়েছে। প্রথমবার অপরাধ করে শাস্তি ভোগ করে দ্বিতীয়বার একই অপরাধে শাস্তি হবে প্রথমবারের তুলনায় দ্বিগুণ। ফের একই ব্যক্তি এ অপরাধ তৃতীয়বার করলে দ-ের পরিমাণ দ্বিগুণ ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদ- হবে। জানা গেছে, জাল নোটের কার্যক্রম প্রতিরোধ এবং সংঘটিত এ সংক্রান্ত বিচারের জন্য পৃথক কোন আইন দেশে কার্যকর নেই। ফলে দ-বিধি ১৮৬০-এর ৪৮৯(ক)-(ঘ) ধারা এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ২৫(ক) ধারা অনুযায়ী জাল নোট সংক্রান্ত অপরাধের বিচার চলছে। কিন্তু এসব আইনে বিচার করতে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। বিশেষ করে বিচারকালে শুনানির নির্ধারিত দিনে প্রায়সই সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। নতুন আইনে জাল মুদ্রা প্রস্তুত, ক্রয়-বিক্রয়, খাঁটি বলে ব্যবহার ও লেনদেন, প্রতারণার উদ্দেশে নিজের দখলে রাখা, দেশ থেকে বিদেশ বা বিদেশ থেকে সরবরাহ, পরিবহন ও পাচার, অসৎ উদ্দেশে ইচ্ছাকৃত বিতরণ অপরাধ বলে গণ্য হবে। জাল মুদ্রা তৈরির জন্য যন্ত্রপাতি বা উৎপাদন বা দ্রব্যাদি প্রস্তুত, সরবরাহ, আমদানি, মেরামত, বহন ও ক্রয়-বিক্রয় ও ভার্চুয়াল লেনদেন গুরুতর অপরাধ। মুদ্রা তৈরি সংক্রান্ত পদ্ধতি, তথ্য আদান-প্রদান, ফাইল ক্লিপ, হার্ডডিস্ক, এ সংক্রান্ত কোন গুজব ছড়ানো এ আইনের আওতায় অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হবে।


সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
 
অনেক সুন্দর চমৎকার একটি নিউজ আমাদেরকে উপস্থাপন করলেন এতে করে আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এ কারণে ভালো লাগতেছে যে এই সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম এখান থেকে বিটকয়েন লেনদেন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম ধন্যবাদ এরকম আরো পোস্ট নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হবে যাতে করে আমরা এখান থেকে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে পারি এবং সবকিছু পরিপূর্ণভাবে বুঝতে পারে এবং শিখতে পারি এজন্য আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভালো থাকবেন
                  ▄▄▄▄▄▄ ████▄██▄ █████████
████████ ████████ ███████▄██ █████▄ ███████
██████████████   ████████ ▀▀ ███████▄███████
████████████████████████         ████ █        ▄▄▄▄ ▄▄    ▄▄▄▄
██████████████████████████         █████         █████   █████▄▄█████████▄█████▄▄▄██████▄
█████████████████████ ██████▄     ██████       ████████   ▄█████████ █████████████████████
▐█████████████████████▄ ██████     ███████      █████▀   ███████████ █████████ ████████████
▐███████████████████████           ███████      ▀██████   ███████████ █████████  █████████▀▀
▐██████████████████████▄          ███████     █▄ ███████  █████████████████    ████████▄
 ████████████████████████▄         ███████     ███▄██████  ██████████ ██████████ ▄▄██████▄
 █████████████████████████         ███████     ████▀▀▀████ ███ ███████████████████████████
 ██
███████████████████████         ███████     ████   ████ ███  █████████████████████████▀
 █████████ ▀▀▀▀▀▀▀ ▀▀▀▀▀▀           ▀▀▀▀▀▀▀     ▀▀▀▀   ▀▀▀▀ ▀▀▀    ▀▀▀ ▀▀▀    ▀▀▀▀▀  ██████▀▀▀
[  PvE Mode  ]   [  PvP Mode  ]   [ Team Battle ]
|   TWITTER   |  TELEGRAM  |   DISCORD   |

Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum

Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #6 on: March 21, 2021, 01:58:14 AM »


Offline HeartBit143

  • Sr. Member
  • *
  • Activity: 371
  • points:
    9926
  • Karma: 5
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: August 19, 2021, 06:04:16 PM
    • View Profile

  • Total Badges: 16
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Second year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #7 on: March 22, 2021, 05:54:08 AM »
বিটকয়েন মুলত একটি ডিজিটাল কারেন্সি যা আমাদের ধরা ছোয়ার বাইরে। এর উপর কারও কোন নজরদারি চলে না, এটি লেনদেনে কেউ হস্তক্ষেপ করতে পারে না। 
আমাদের বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা দেওয়া হয় নাই।  কারন ক্রিপ্টোকে বৈধতা দেওয়ার আগে আমাদের দেশের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটাতে হবে।  যদি প্রযুক্তিগত দিক থেকে আমরা এগিয়ে যেতে পারি তবে আমাদের দেশেও বিটকয়েনের অনুমোদন দেওয়ায় সম্ভাবনা রয়েছে।                                         
PLASTIC
FINANCE

▓▓Recycle . Re-use . Prosper▓▓
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄██▄
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄█████████████████
▓▓▓▓▓▓▓▓▓████████████████████
▓▓▓▓▓▓▓████▀▀▓▓▓▓▓▓▓██████████
▓▓▓▓▓▓██▀▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▀███▀▀
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓██████████▄▄▓▓▓▓▓▓██
▓▓▓▓█▄▓▓▓▓▓██████▀▀▀██████▓▓▓▓▓▓███
▓▓▓████▄▓▓█████▓▓▓▓▓▓▓▀████▓▓▓▓▓████
▓▓████████████▄▄▄▄▓▓▓▓▐███▌▓▓▓▐████
█████████████████▓▓▓▓▐███▌▓▓▐█████
█████████████▓▓▓▓▓▓▓▄▄████▓▓▐██████
▓▓▓█████▌████▓▓▓▓▓██████▀▓▓▐██████
▓▓▓▓█████████▓▓▓▓▓▀▀▀▀▄▄█▄███████
▓▓▓▓▓████████▓▓▓▓▓▓▓▓███████████
▓▓▓▓▓▓▓██████▓▓▓▓▓▓▓▄██████████
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▓▓▓▓▓▓█████████▌
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▀████▄▄▓▓██████████
[
Private Sale is Live
JOIN NOW!
]

Offline Mist Joya

  • Full Member
  • *
  • Activity: 188
  • points:
    3446
  • Karma: 1
  • Your Data Belongs To You
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: June 24, 2021, 08:04:54 PM
    • View Profile

  • Total Badges: 16
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Karma
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #8 on: March 26, 2021, 10:09:31 AM »
পশ্চিমা বিশ্বে যাকে ডিজিটাল কারেন্সি বলা হয় । যদিও পৃথিবীর কোন দেশের স্বীকৃত বা বৈধ মুদ্রা নয় এই বিটকয়েন। বাংলাদেশেও এই মুদ্রা অবৈধ। কিন্তু তারপরও হচ্ছে লেনদেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এ ধরনের লেনদেন চলছে। বেশ কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র অর্থ লেনদেন করছে দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, রকেট ও নগদের মাধ্যমে। ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন পুরোপুরি নিষিদ্ধ। তারপরও এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন চলছে, আর এতে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কা করছেন বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিবিদরা। তারা বলছেন, সাবধান, লেনদেনে সতর্ক হতে হবে। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় বিটকয়েন লেনদেন নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বলছে, এ ধরনের মুদ্রায় লেনদেন ঝুঁকিপূর্ণ। এটি পুরোপুরি অবৈধ। এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন উল্লেখ করে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার।

অনুসন্ধানে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেনের অন্তত অর্ধশতাধিক ওয়েবসাইটের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্যাক্সফুল ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইট ঘেটে দেখা গেছে, বাংলাদেশে এরই মধ্যে ৪০ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করেছে প্যাক্সফুল ডটকম। ৫৫ হাজার ক্রেতা এই বিটকয়েন কিনেছেন। লোকাল বিটকয়েনস ডটকম নামে অন্য একটি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং এবং সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যায়। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ওয়েবসাইট বিটকয়েন লেনদেনে টোকেন বিক্রি শুরু করেছে। ‘বিটকয়েন বাংলাদেশ’, বিটকয়েন ফোরাম বাংলাদেশ, ‘বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ : বিটকয়েন বাই এ্যান্ড সেল বাংলাদেশ’ নামে বেশ কয়েকটি ফেসবুক পেজ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজেও বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং ও সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যাবে। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন করাটা অন্তত ঝুঁকিপূর্ণ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতারণার শিকার হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তারপরও কেউ যদি এই লেনদেনে খুব বেশি আগ্রহী হন তাহলে সঠিক ওয়েবসাইট খুলে ডাউনলোড করতে হবে সফটওয়্যার। তারপর ওয়ালেট তৈরি করে সংগ্রহ করতে হবে বিটকয়েন।

জানা গেছে, বিট কয়েনের বৈধতা পেতে ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় এদেশের আগ্রহী কিছু ফ্রিল্যান্সার। এর অংশ হিসেবে ওই সময় তারা বেশকিছু ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিষয়টি অবগত হওয়ার পর একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর একটি সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিটকয়েন কোন দেশের ইস্যুকৃত বৈধ মুদ্রা নয়। বিটকয়েন বা বিট কয়েনের মতো কিংবা অন্যকোন কৃত্রিম মুদ্রায় লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সরকারের কোন সংস্থা দ্বারা স্বীকৃত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যকোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন বহির্ভূত এসব লেনদেন বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ বিজ্ঞপ্তির পর দেশে বিটকয়েন চালুর উদ্যোগ স্তিমিত হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ হলেও বাইরের অনেক প্রতিষ্ঠান এই ভার্চুয়াল মুদ্রায় পেমেন্ট নিয়ে থাকে। দেশে অবৈধ হলেও বিট কয়েনের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত তারেক জামান (ছদ্মনাম)। তিনি বলেন, বিটকয়েন ডলার কিংবা টাকায় রূপান্তর করা হচ্ছে। অনলাইনে যোগাযোগ করে যে কেউ তাদের কাছ থেকে বিটকয়েন বিনিময় করতে পারেন। এক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে কমিশন নেন তারা। আর বিক্রেতার কাছ থেকে নেয়া বিটকয়েন পরবর্তীতে অনলাইনেই বিদেশী মার্কেট প্লেসগুলোয় বিক্রি করা হয়। দেশে বিট কয়েনে লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের কয়েকটি চক্রের সন্ধানও পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া অনলাইনভিত্তিক একাধিক সন্দেহভাজন প্রতিষ্ঠানকে নজরদারির মধ্যে রেখেছে তারা। এ প্রসঙ্গে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর জনকণ্ঠকে বলেন, বিটকয়েন মূলত ইন্টারনেট সিস্টেমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কে প্রোগ্রামিং করা আছে, যা চাইলে কেনা যায়। তবে এটি কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা কোন দেশের জারি করা মুদ্রা নয়। ইন্টারনেট সিস্টেমকে ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি এই সিস্টেমকে ডেভেলপ করেছে। এটাকে এক ধরনের জুয়া খেলা বলা যেতে পারে। তিনি বলেন, এই মুদ্রার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে, এর কোন কর্তৃপক্ষ নেই। এ কারণে এটা অবৈধ। তবে জুয়াড়িদের কাছে এটা জনপ্রিয়। এক সময় এর দাম ছিল এক শ’ ডলার। এক বছরের মধ্যে তা বেড়ে হয় এক হাজার ডলার। এখন এর দাম ১৯ হাজার ডলারে উঠে গেছে। যে কারণে লোভে পড়ে অনেকেই এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করছে। কিন্তু হঠাৎ করে এর পেছনের লোকেরা বাজার থেকে সরে গেলে বিপদে পড়বেন অনেকেই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের

সতর্কতা জারি

বিটকয়েন নিয়ে একাধিকবার সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে বিট কয়েনের লেনদেন হচ্ছে, যা কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত নয়। ফলে মানুষের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ ধরনের অবৈধ মুদ্রার লেনদেন না করতে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, রিপ্পেল ও লিটকয়েনসহ বিভিন্ন বিনিময় প্ল্যাটফর্মে লেনদেন হচ্ছে। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোন আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই। ভার্চুয়াল এসব মুদ্রার লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদিত না হওয়ায় তা আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নামবিহীন বা ছদ্মনামে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। এছাড়া অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়াতে বিট কয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা এসব লেনদেনের প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’

আইনে বিটকয়েন

লেনদেন নিষিদ্ধ

জালনোট চোরাকারবারিসহ বিটকয়েন লেনদেনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার। নতুন আইনটি পাস হলে এটি হবে দেশে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে প্রথম আইন। আইনটি বাস্তবায়নে ‘জাতীয় এবং জেলা’ পর্যায়ে কমিটি থাকবে। কমিটির সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে আইনের আওতায় গঠন করা হবে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সেল’। জাল নোট সংক্রান্ত খবর দেয়া হলে পুরস্কার দেয়া হবে সংবাদদাতাকে- এ বিধানও থাকছে নতুন আইনে। জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ আইনের খসড়ায় অপরাধীদের জন্য পরপর তিন দফা শাস্তি আরোপের বিধান রাখা হয়েছে। প্রথমবার অপরাধ করে শাস্তি ভোগ করে দ্বিতীয়বার একই অপরাধে শাস্তি হবে প্রথমবারের তুলনায় দ্বিগুণ। ফের একই ব্যক্তি এ অপরাধ তৃতীয়বার করলে দ-ের পরিমাণ দ্বিগুণ ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদ- হবে। জানা গেছে, জাল নোটের কার্যক্রম প্রতিরোধ এবং সংঘটিত এ সংক্রান্ত বিচারের জন্য পৃথক কোন আইন দেশে কার্যকর নেই। ফলে দ-বিধি ১৮৬০-এর ৪৮৯(ক)-(ঘ) ধারা এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ২৫(ক) ধারা অনুযায়ী জাল নোট সংক্রান্ত অপরাধের বিচার চলছে। কিন্তু এসব আইনে বিচার করতে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। বিশেষ করে বিচারকালে শুনানির নির্ধারিত দিনে প্রায়সই সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। নতুন আইনে জাল মুদ্রা প্রস্তুত, ক্রয়-বিক্রয়, খাঁটি বলে ব্যবহার ও লেনদেন, প্রতারণার উদ্দেশে নিজের দখলে রাখা, দেশ থেকে বিদেশ বা বিদেশ থেকে সরবরাহ, পরিবহন ও পাচার, অসৎ উদ্দেশে ইচ্ছাকৃত বিতরণ অপরাধ বলে গণ্য হবে। জাল মুদ্রা তৈরির জন্য যন্ত্রপাতি বা উৎপাদন বা দ্রব্যাদি প্রস্তুত, সরবরাহ, আমদানি, মেরামত, বহন ও ক্রয়-বিক্রয় ও ভার্চুয়াল লেনদেন গুরুতর অপরাধ। মুদ্রা তৈরি সংক্রান্ত পদ্ধতি, তথ্য আদান-প্রদান, ফাইল ক্লিপ, হার্ডডিস্ক, এ সংক্রান্ত কোন গুজব ছড়ানো এ আইনের আওতায় অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হবে।


সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
 
  হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিক কথাই বলেছেন যদিও এখন বর্তমানে পৃথিবীর  অনেক  দেশেই এটা অবৈধ কিন্তু ইদানিং  পৃথিবীর মোটামুটি বেশিরভাগ দেশেই এটাকে পরিচিতি লাভ করার আশা করছে এবং বৈধ করার ইচ্ছা পোষণ করছে তাছাড়া এত অপহৃত থাকার কারণেও অনেক দেশে এটা নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে এবং বিনিয়োগ করার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করছে । আমি আশা করব আমাদের বাংলাদেশেও অনেক বেশি পরিমাণে বিনিয়োগের হার বৃদ্ধি পাবে 2021 সালে ।
███████████████ ██ █      F U T U R O V     The #watch2earn Revolution      █ ██ ███████████████
Website  ⦁  Telegram Group  ⦁  Telegram Channel  ⦁  Twitter  ⦁  Instagram  ⦁  YouTube  ⦁  TikTok  ⦁  Github
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬  ▬▬  Powered by BOUNTY DETECTIVE  ▬▬  ▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

Offline Dark Knight

  • Hero Member
  • *
  • *
  • Activity: 1047
  • points:
    22952
  • Karma: 8
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: December 18, 2023, 05:44:43 PM
    • View Profile

  • Total Badges: 21
    Badges: (View All)
    Third year Anniversary Second year Anniversary 10 Posts
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #9 on: April 04, 2021, 02:53:02 PM »
পশ্চিমা বিশ্বে যাকে ডিজিটাল কারেন্সি বলা হয় । যদিও পৃথিবীর কোন দেশের স্বীকৃত বা বৈধ মুদ্রা নয় এই বিটকয়েন। বাংলাদেশেও এই মুদ্রা অবৈধ। কিন্তু তারপরও হচ্ছে লেনদেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এ ধরনের লেনদেন চলছে। বেশ কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র অর্থ লেনদেন করছে দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, রকেট ও নগদের মাধ্যমে। ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন পুরোপুরি নিষিদ্ধ। তারপরও এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন চলছে, আর এতে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কা করছেন বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিবিদরা। তারা বলছেন, সাবধান, লেনদেনে সতর্ক হতে হবে। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় বিটকয়েন লেনদেন নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বলছে, এ ধরনের মুদ্রায় লেনদেন ঝুঁকিপূর্ণ। এটি পুরোপুরি অবৈধ। এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন উল্লেখ করে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার।

অনুসন্ধানে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেনের অন্তত অর্ধশতাধিক ওয়েবসাইটের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্যাক্সফুল ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইট ঘেটে দেখা গেছে, বাংলাদেশে এরই মধ্যে ৪০ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করেছে প্যাক্সফুল ডটকম। ৫৫ হাজার ক্রেতা এই বিটকয়েন কিনেছেন। লোকাল বিটকয়েনস ডটকম নামে অন্য একটি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং এবং সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যায়। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ওয়েবসাইট বিটকয়েন লেনদেনে টোকেন বিক্রি শুরু করেছে। ‘বিটকয়েন বাংলাদেশ’, বিটকয়েন ফোরাম বাংলাদেশ, ‘বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ : বিটকয়েন বাই এ্যান্ড সেল বাংলাদেশ’ নামে বেশ কয়েকটি ফেসবুক পেজ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজেও বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং ও সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যাবে। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন করাটা অন্তত ঝুঁকিপূর্ণ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতারণার শিকার হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তারপরও কেউ যদি এই লেনদেনে খুব বেশি আগ্রহী হন তাহলে সঠিক ওয়েবসাইট খুলে ডাউনলোড করতে হবে সফটওয়্যার। তারপর ওয়ালেট তৈরি করে সংগ্রহ করতে হবে বিটকয়েন।

জানা গেছে, বিট কয়েনের বৈধতা পেতে ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় এদেশের আগ্রহী কিছু ফ্রিল্যান্সার। এর অংশ হিসেবে ওই সময় তারা বেশকিছু ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিষয়টি অবগত হওয়ার পর একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর একটি সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিটকয়েন কোন দেশের ইস্যুকৃত বৈধ মুদ্রা নয়। বিটকয়েন বা বিট কয়েনের মতো কিংবা অন্যকোন কৃত্রিম মুদ্রায় লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সরকারের কোন সংস্থা দ্বারা স্বীকৃত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যকোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন বহির্ভূত এসব লেনদেন বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ বিজ্ঞপ্তির পর দেশে বিটকয়েন চালুর উদ্যোগ স্তিমিত হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ হলেও বাইরের অনেক প্রতিষ্ঠান এই ভার্চুয়াল মুদ্রায় পেমেন্ট নিয়ে থাকে। দেশে অবৈধ হলেও বিট কয়েনের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত তারেক জামান (ছদ্মনাম)। তিনি বলেন, বিটকয়েন ডলার কিংবা টাকায় রূপান্তর করা হচ্ছে। অনলাইনে যোগাযোগ করে যে কেউ তাদের কাছ থেকে বিটকয়েন বিনিময় করতে পারেন। এক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে কমিশন নেন তারা। আর বিক্রেতার কাছ থেকে নেয়া বিটকয়েন পরবর্তীতে অনলাইনেই বিদেশী মার্কেট প্লেসগুলোয় বিক্রি করা হয়। দেশে বিট কয়েনে লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের কয়েকটি চক্রের সন্ধানও পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া অনলাইনভিত্তিক একাধিক সন্দেহভাজন প্রতিষ্ঠানকে নজরদারির মধ্যে রেখেছে তারা। এ প্রসঙ্গে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর জনকণ্ঠকে বলেন, বিটকয়েন মূলত ইন্টারনেট সিস্টেমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কে প্রোগ্রামিং করা আছে, যা চাইলে কেনা যায়। তবে এটি কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা কোন দেশের জারি করা মুদ্রা নয়। ইন্টারনেট সিস্টেমকে ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি এই সিস্টেমকে ডেভেলপ করেছে। এটাকে এক ধরনের জুয়া খেলা বলা যেতে পারে। তিনি বলেন, এই মুদ্রার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে, এর কোন কর্তৃপক্ষ নেই। এ কারণে এটা অবৈধ। তবে জুয়াড়িদের কাছে এটা জনপ্রিয়। এক সময় এর দাম ছিল এক শ’ ডলার। এক বছরের মধ্যে তা বেড়ে হয় এক হাজার ডলার। এখন এর দাম ১৯ হাজার ডলারে উঠে গেছে। যে কারণে লোভে পড়ে অনেকেই এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করছে। কিন্তু হঠাৎ করে এর পেছনের লোকেরা বাজার থেকে সরে গেলে বিপদে পড়বেন অনেকেই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের

সতর্কতা জারি

বিটকয়েন নিয়ে একাধিকবার সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে বিট কয়েনের লেনদেন হচ্ছে, যা কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত নয়। ফলে মানুষের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ ধরনের অবৈধ মুদ্রার লেনদেন না করতে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, রিপ্পেল ও লিটকয়েনসহ বিভিন্ন বিনিময় প্ল্যাটফর্মে লেনদেন হচ্ছে। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোন আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই। ভার্চুয়াল এসব মুদ্রার লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদিত না হওয়ায় তা আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নামবিহীন বা ছদ্মনামে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। এছাড়া অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়াতে বিট কয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা এসব লেনদেনের প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’

আইনে বিটকয়েন

লেনদেন নিষিদ্ধ

জালনোট চোরাকারবারিসহ বিটকয়েন লেনদেনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার। নতুন আইনটি পাস হলে এটি হবে দেশে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে প্রথম আইন। আইনটি বাস্তবায়নে ‘জাতীয় এবং জেলা’ পর্যায়ে কমিটি থাকবে। কমিটির সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে আইনের আওতায় গঠন করা হবে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সেল’। জাল নোট সংক্রান্ত খবর দেয়া হলে পুরস্কার দেয়া হবে সংবাদদাতাকে- এ বিধানও থাকছে নতুন আইনে। জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ আইনের খসড়ায় অপরাধীদের জন্য পরপর তিন দফা শাস্তি আরোপের বিধান রাখা হয়েছে। প্রথমবার অপরাধ করে শাস্তি ভোগ করে দ্বিতীয়বার একই অপরাধে শাস্তি হবে প্রথমবারের তুলনায় দ্বিগুণ। ফের একই ব্যক্তি এ অপরাধ তৃতীয়বার করলে দ-ের পরিমাণ দ্বিগুণ ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদ- হবে। জানা গেছে, জাল নোটের কার্যক্রম প্রতিরোধ এবং সংঘটিত এ সংক্রান্ত বিচারের জন্য পৃথক কোন আইন দেশে কার্যকর নেই। ফলে দ-বিধি ১৮৬০-এর ৪৮৯(ক)-(ঘ) ধারা এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ২৫(ক) ধারা অনুযায়ী জাল নোট সংক্রান্ত অপরাধের বিচার চলছে। কিন্তু এসব আইনে বিচার করতে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। বিশেষ করে বিচারকালে শুনানির নির্ধারিত দিনে প্রায়সই সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। নতুন আইনে জাল মুদ্রা প্রস্তুত, ক্রয়-বিক্রয়, খাঁটি বলে ব্যবহার ও লেনদেন, প্রতারণার উদ্দেশে নিজের দখলে রাখা, দেশ থেকে বিদেশ বা বিদেশ থেকে সরবরাহ, পরিবহন ও পাচার, অসৎ উদ্দেশে ইচ্ছাকৃত বিতরণ অপরাধ বলে গণ্য হবে। জাল মুদ্রা তৈরির জন্য যন্ত্রপাতি বা উৎপাদন বা দ্রব্যাদি প্রস্তুত, সরবরাহ, আমদানি, মেরামত, বহন ও ক্রয়-বিক্রয় ও ভার্চুয়াল লেনদেন গুরুতর অপরাধ। মুদ্রা তৈরি সংক্রান্ত পদ্ধতি, তথ্য আদান-প্রদান, ফাইল ক্লিপ, হার্ডডিস্ক, এ সংক্রান্ত কোন গুজব ছড়ানো এ আইনের আওতায় অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হবে।


সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
 
ক্রিপ্টোকারেন্সি যে আমাদের বাংলাদেশ অবৈধ সেটা ছোট-বড় আবাল বৃদ্ধ সকলেই জানে। যেসব জিনিস কোন দেশে অবৈধ সেসব জিনিস যদি সেই দেশে নিয়মিত লেনদেন করা হয় তাহলে কিন্তু শাস্তির আওতায় নিশ্চিতভাবে পড়তে হবে।  আমাদের দেশেও বিটকয়েন অবৈধ তাই এর লেনদেন ওপেনে করলে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা পেতেই হবে প্রশাসনের কাছ থেকে। যতদিন না পর্যন্ত আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ হয় ততদিন পর্যন্ত নিরাপদে কাজ করা উচিত সকলের।

Offline Irfan12@

  • Hero Member
  • *
  • Activity: 780
  • points:
    10800
  • Karma: 33
  • Your Privacy Matters
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: March 01, 2024, 05:05:22 PM
    • View Profile

  • Total Badges: 21
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Third year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #10 on: April 05, 2021, 06:57:54 PM »
আমাদের দেশে বিটকয়েন লেনদেন সম্পূর্ণ অবৈধ। তবুও বিটকয়েনের লেনদেন হচ্ছে প্রচুর। এই বিটকয়েন লেনদেনের সাথে মানিলন্ডারিং করা হচ্ছে যা পুরোপুরি আইনত অপরাধ। যদি আমাদের এই দেশে বিটকয়েন লেনদেন বৈধতা দেয়। তাহলে আমার মনে হয় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড আরো বৃদ্ধি পাবে। বিটকয়েন এর ভালো এবং খারাপ দুটো দিক বিবেচনা করেই সরকার এখনও স্বীকৃতি দিচ্ছে না।
...Tumbler.io......Because.Your.Privacy.Matters......Bitcoin.Mixer...

Offline Random203

  • Sr. Member
  • *
  • Activity: 343
  • points:
    8597
  • Karma: 4
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: August 20, 2021, 07:01:12 PM
    • View Profile

  • Total Badges: 15
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Second year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #11 on: April 17, 2021, 12:27:46 AM »
আমাদের বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ।  আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ থাকার কারনে এখানে সরাসরি   কেউ কোন প্রকার ডিজিটাল কারেন্সি লেনদেন করতে পারে না৷ আর যারা এই ডিজিটাল কারেন্সি গুলো লেনদেন করে থাকে তারা অনেক গোপনে লেনদেন করে।  কিন্তু আমার মনে হয় যদি আমাদের বাংলাদেশের সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দেন তবে সেক্ষেত্রে আমাদের দেশে অনেক ভালো হবে৷ আমি মনে করি এই ক্ষেত্রটা আমাদের বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে।                                           
PLASTIC
FINANCE

▓▓Recycle . Re-use . Prosper▓▓
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄██▄
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄█████████████████
▓▓▓▓▓▓▓▓▓████████████████████
▓▓▓▓▓▓▓████▀▀▓▓▓▓▓▓▓██████████
▓▓▓▓▓▓██▀▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▀███▀▀
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓██████████▄▄▓▓▓▓▓▓██
▓▓▓▓█▄▓▓▓▓▓██████▀▀▀██████▓▓▓▓▓▓███
▓▓▓████▄▓▓█████▓▓▓▓▓▓▓▀████▓▓▓▓▓████
▓▓████████████▄▄▄▄▓▓▓▓▐███▌▓▓▓▐████
█████████████████▓▓▓▓▐███▌▓▓▐█████
█████████████▓▓▓▓▓▓▓▄▄████▓▓▐██████
▓▓▓█████▌████▓▓▓▓▓██████▀▓▓▐██████
▓▓▓▓█████████▓▓▓▓▓▀▀▀▀▄▄█▄███████
▓▓▓▓▓████████▓▓▓▓▓▓▓▓███████████
▓▓▓▓▓▓▓██████▓▓▓▓▓▓▓▄██████████
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▄▄▄▄▄▓▓▓▓▓▓█████████▌
▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▀████▄▄▓▓██████████
[
Private Sale is Live
JOIN NOW!
]

Offline babu10

  • Legendary
  • *
  • *
  • Activity: 1648
  • points:
    33927
  • Karma: 125
  • Bitcoin Mixer| Since 2019
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: January 12, 2024, 08:14:53 AM
    • View Profile

  • Total Badges: 24
    Badges: (View All)
    Fifth year Anniversary Fourth year Anniversary 10 Posts
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #12 on: April 17, 2021, 07:57:37 AM »
যতই নিষিদ্ধ করুক আর আইন জারি করুক আমি মনে করি পকেটে টাকা না থাকলে আর পেটে ভাত না থাকলে মানুষ কিছুর মানবেনা এই যে করোনাকালীন যে লকডাউন দিয়েছে মানুষ কি মানছে ঠিকমত? না। মানার কোন কারণও নাই কারণ আমাদের দেশ এখনো এত উন্নত হয়নিযে বাড়ী বাড়ী সরকার খাবর পৌছে দিবে এবং মানুষ ঘর থেকে বের হবেনা। তাই সরকার হয়তো আপাতদৃষ্টিতে এটাকে বৈধঘোষনা করছেনা কিন্তু সরকারও জানে এটাকে চাপায়ে রাখতে পারবেনা এবং পারতেছেও না। এই ডিজিটাল যুগে কি কেউ কাউকে দাবায়ে রাখতে পারবে? না তাই যে যার কাজ করে যাবে এবং আমাদেরও এটা নিয়া এত দুঃচিন্তার করার কারণ নাই।

Offline raisajahan

  • Hero Member
  • *
  • Activity: 943
  • points:
    23210
  • Karma: 93
  • Bitcoin Mixer| Since 2019
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 2
  • Last Active: February 11, 2024, 02:08:46 AM
    • View Profile

  • Total Badges: 21
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Third year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #13 on: April 22, 2021, 06:55:56 PM »
বাংলাদেশ সরকার এখন ও পর্যন্ত অনেক পিছিয়ে আছে কারন তারা জানে না যে বিটকয়েন তথা ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন বন্ধ রাখার মত প্রযুক্তি বাংলাদেশ সরকার এর নেই। তাই উন্নত দেশ গুলোর ন্যায় বাংলাদেশ সরকার এর উচিত বিটকয়েন কে নিষিদ্ধ না করে বরং এর প্রচলন বজয় রাখতে একটি নির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে নিয়ে আসা।

Offline Herry

  • Possible Cheater
  • Hero Member
  • *
  • Activity: 876
  • points:
    16677
  • Karma: -10
  • Trade Count: (0)
  • Referrals: 0
  • Last Active: December 14, 2023, 10:23:37 AM
    • View Profile

  • Total Badges: 21
    Badges: (View All)
    10 Posts First Post Third year Anniversary
Re: বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ।
« Reply #14 on: May 04, 2021, 06:27:13 PM »
আজকেও একটি সংবাদ মাধ্যমে জানতে পারলাম যে এই অবৈধ বিটকয়েন লেনদেন করেছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই তারা 15 লাখ ডলার লেনদেন করেছে সেই চক্রটি। এরকম হাজারো চক্র রয়েছে আমাদের এই বাংলাদেশ ছাড়া এই অবৈধ বিটকয়েন লেনদেন করে থাকে মূলত তারা মানি লন্ডারিং এর কাজের সাথে জড়িত। অনেকেই এই বিটকয়েন লেনদেন করে ধরা পড়েছে আরো কঠোরভাবে সন্ধান চলছে এবং বাংলাদেশ সরকার এই নিষিদ্ধ বিটকয়েনের প্রতি কঠিন নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
                  ▄▄▄▄▄▄ ████▄██▄ █████████
████████ ████████ ███████▄██ █████▄ ███████
██████████████   ████████ ▀▀ ███████▄███████
████████████████████████         ████ █        ▄▄▄▄ ▄▄    ▄▄▄▄
██████████████████████████         █████         █████   █████▄▄█████████▄█████▄▄▄██████▄
█████████████████████ ██████▄     ██████       ████████   ▄█████████ █████████████████████
▐█████████████████████▄ ██████     ███████      █████▀   ███████████ █████████ ████████████
▐███████████████████████           ███████      ▀██████   ███████████ █████████  █████████▀▀
▐██████████████████████▄          ███████     █▄ ███████  █████████████████    ████████▄
 ████████████████████████▄         ███████     ███▄██████  ██████████ ██████████ ▄▄██████▄
 █████████████████████████         ███████     ████▀▀▀████ ███ ███████████████████████████
 ██
███████████████████████         ███████     ████   ████ ███  █████████████████████████▀
 █████████ ▀▀▀▀▀▀▀ ▀▀▀▀▀▀           ▀▀▀▀▀▀▀     ▀▀▀▀   ▀▀▀▀ ▀▀▀    ▀▀▀ ▀▀▀    ▀▀▀▀▀  ██████▀▀▀
                 NFTanks.app                 
A collection of 3333 unique Dogetankers
and New Play to earn (P2E) NFT game
[  PvE Mode  ]   [  PvP Mode  ]   [ Team Battle ]
|   TWITTER   |  TELEGRAM  |   DISCORD   |

 

ETH & ERC20 Tokens Donations: 0x2143F7146F0AadC0F9d85ea98F23273Da0e002Ab
BNB & BEP20 Tokens Donations: 0xcbDAB774B5659cB905d4db5487F9e2057b96147F
BTC Donations: bc1qjf99wr3dz9jn9fr43q28x0r50zeyxewcq8swng
BTC Tips for Moderators: 1Pz1S3d4Aiq7QE4m3MmuoUPEvKaAYbZRoG
Powered by SMFPacks Social Login Mod