(Test match) টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে ভবিষ্যৎবাণী ও আলোচনা 🏏🏏

[JISAN]

টেষ্ট ক্রিকেটের এই থ্রেড টি ১২০ দিনের বেশি সময় ধরে পড়ে থাকার কারনে চোখের সামনে আসেনি, আর পোষ্ট করাও হয়ে ওঠেনি। অথচ বাংলাদেশের সবচাইতে বড় এচিভমেন্টগুলোর মধ্যে একটা হচ্ছে পাকিস্তানকে তাদের নিজেদের মাটিতে টেষ্ট এ হোয়াইটওয়াশ করা। পুরো সিরিজ জুড়ে এই থ্রেড এ কেউ পোষ্ট করেনি। আমি এই থ্রেড টি আবারো বাম্প করে রাখতে চাচ্ছি, কারন সামনেই বাংলাদেশ ভারতে মাটিতে তাদের বিরুদ্ধে খেলতে যাবে। যাই হোক, বাংলাদেশের এই টেষ্ট সিরিজ জয় স্মৃতি হিসেবে রেখে দিতে চাই এই স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে।



সেপ্টেম্বরের ১৯ তারিখে বাংলাদেশ প্রথম টেষ্টে মুখোমুখি হবে ভারতের। দুটি টেষ্ট ছাড়াও বাংলাদেশ ৩ টি টুয়েন্টি ম্যাচ খেলবে ভারতের বিরুদ্ধে। যখন সারা বাংলাদেশ ভারত বিরোধী হয়ে উঠেছে, এই সময়ে বাংলাদেশ ভারতের ম্যাচে বাড়তি উত্তেজনার সৃষ্টি হবে বলে মনে করি। সিরিজ শিডিউল লিংক https://www.cricbuzz.com/cricket-series/8393/bangladesh-tour-of-india-2024/matches

এই থ্রেড এ পরপর ৪ টা পোষ্ট আমার। আপনারা কি কেউ ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা পছন্দ করেন না?

বর্তমানে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে যেরকম দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছে হয়তো এই সিরিজ জয়টা ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের জন্য বাড়তি একটি অনুপ্রেরণা যোগাবে এমনকি আত্মবিশ্বাস যোগাবে। হয়তো বাংলাদেশের জন্য ভারতের বিপক্ষে ম্যাচগুলো খুব সহজ হবে না কেননা বাংলাদেশ ভারতের মাটিতে গিয়ে খেলবে। ভারত তাদের নিজেদের মাঠে খুবই শক্তিশালী এমনকি আমরা দেখেছি খুব কম দলই ভারতের বিপক্ষে তাদের নিজেদের দেশের মাটিতে জয়লাভ করতে সক্ষম হয়।

তাছাড়া বর্তমানে বাংলাদেশের সকল খেলোয়াড়রা দারুন পারফর্ম করছে হয়তো সেই আশা নিয়ে আমরা বলতে পারি যে বাংলাদেশ দল ভারতের বিপক্ষে দারুন কিছু একটা করবে।

বাংলাদেশের ২য় স্বাধীনতার পর সবকিছুই অনেক ভালোভাবে চলছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দল অনেক পিছিয়ে পড়েছিল এবং তারা দুর্বল দলগুলোর সাথেও হাড়তে শুরু করেছিল। একটা সময় বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলার জন্য অনেক সুনাম ছিল। কিন্তু মাঝখানে তারা অনেক খারাপ খেলেছে। আমার মনে হচ্ছে ক্রিকেট বোর্ডে প্রচুর পরিমাণ দুর্নীতির কারণে প্লেয়ারদের ভালোভাবে প্র্যাকটিস করার সুযোগ ভালো কোচের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় উপকরণ এর ব্যবস্থা করা হতো না যার কারণে প্লেয়াররা অনেক কিছুতেই পিছিয়ে থাকতো। এবং তাদের মনোবল ভেঙে যাওয়ার কারণে প্রায়ই খারাপ খেলতো। কিন্তু এই টেস্ট ম্যাচে বাংলাদেশ খুবই ভালো খেলতেছে যা খুবই প্রশংসনীয়। বাংলাদেশ টিম যদি এভাবেই তাদের মনবল ধরে রাখতে পারে এবং ভালো খেলে যেতে পারেন আবারো বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলায় অনেক সুনাম অর্জন করবে। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ জেতাটা কঠিন হলেও এটা অসম্ভব কিছু নয়। আর যদি বাংলাদেশ ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারে তাহলে বাংলাদেশ ক্রিকেট জগতে একটি ভালো পজিশনে যেতে সক্ষম হবে

[Ricardo11]

এই মৌসুমে বাংলাদেশ অনেক ভালো খেলা দেখিয়েছে, তারা পর পর পাকিস্তান এর মতো শক্তিশালী একটি দলের বিপক্ষে ২টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে, এবং ২টি ম্যাচেই পাকিস্তানকে হারিয়েছে, যা বাংলাদেশের জন্য অনেক ভালো একটি অর্জন।

বাংলাদেশ এবং ভারত যখন মুখোমুখি হবে তখন বাংলাদেশের জন্য একটি মোটেও সহজ হবে না, কারণ ভারত এমনিতেও অনেক শক্তিশালী একটি দল, এবং তার ওপর বাংলাদেশ ভারতের মাটিতে গিয়ে ম্যাচটি খেলবে, তবে বাংলাদেশ যদি নিজেদের সেরাটি দিয়ে খেলতে পারে, এবং নিজেদের মনোবল অটুট রাখতে পারে, তবে কিছুটা কঠিন হলেও ম্যাচটি বাংলাদেশ জিতে যেতে পারে। তবে তার জন্য এই মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রয়োজন সবচেয়ে ভালো অনুশীলনী, এবং তাদের মনোবল, বাংলাদেশ যদি ভারত এর বিপক্ষে ম্যাচটি জিতে যায় তবে এক নতুন ইতিহাস লিখিত হবে, এবং বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী সুনাম অর্জন করবে। যা বাংলাদেশের জন্য এক গৌরব ময় বিষয় হবে.

[Learn Bitcoin]

ভারত যে বাংলাদেশ থেকে ভালো দল, সেটা আমরা সবাই জানি। জানার পরেও কি আমরা কখনো এটা আশা করি যে বাংলাদেশ ভারতের সাথে হেরে যাক? আমরা সেটা কখনোই চাই না। বাংলাদেশের মানুষ আস্তে আস্তে ভারত বিদ্বেষী হচ্ছে। এর পেছনে কারণ হলো, সীমান্তে মানুষ হত্যা, শুস্ক সিজনে নদীর পানি না দেয়া, আর বর্ষা সিজনে পানি ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশে বন্যা ঘটানো, এছাড়াও আরো অনেক কারনেই বাংলাদেশের মানুষ ভারত বিদ্বেষী হতে শুরু করেছে। ৫ই আগস্টের পর সেটার মাত্রা আরো অনেক আকারে বেড়ে গেছে। ঠিক এই সময়ে বাংলাদেশ বনাম ভারত ম্যাচ অবশ্যই একটা বাড়তি উত্তেজনা তৈরি করবে মাঠে এবং মাঠের বাইরে। প্লেয়ারদের ভেতরেও একটা চাপ কাজ করবে।

[Crypto Library]

ভারত যে বাংলাদেশ থেকে ভালো দল, সেটা আমরা সবাই জানি। জানার পরেও কি আমরা কখনো এটা আশা করি যে বাংলাদেশ ভারতের সাথে হেরে যাক? আমরা সেটা কখনোই চাই না। বাংলাদেশের মানুষ আস্তে আস্তে ভারত বিদ্বেষী হচ্ছে। এর পেছনে কারণ হলো, সীমান্তে মানুষ হত্যা, শুস্ক সিজনে নদীর পানি না দেয়া, আর বর্ষা সিজনে পানি ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশে বন্যা ঘটানো, এছাড়াও আরো অনেক কারনেই বাংলাদেশের মানুষ ভারত বিদ্বেষী হতে শুরু করেছে। ৫ই আগস্টের পর সেটার মাত্রা আরো অনেক আকারে বেড়ে গেছে। ঠিক এই সময়ে বাংলাদেশ বনাম ভারত ম্যাচ অবশ্যই একটা বাড়তি উত্তেজনা তৈরি করবে মাঠে এবং মাঠের বাইরে। প্লেয়ারদের ভেতরেও একটা চাপ কাজ করবে।

আসলে বাংলাদেশ যে দলের সাথেই খেলুক না কেন কখনোই আমরা চাই না যে ওই দলের সাথে ম্যাচে হেরে যাক। আর বিষয়টা যখন ভারতের হয় তখন এটার মাত্রা একটু অন্য লেভেলে থাকে।

ভারতের সাথে যে কোন কিছুতেই বাংলাদেশ যদি অগ্রস্থান পায় সকল কিছুতেই যেন কেমন একটা মনের প্রশান্তি ঘটে আমরা পরস্পর দুইটি দেশের দ্বিপাক্ষিক আলোচনা বা দ্বিপাক্ষিক চুক্তির কথা শুনেছি কিন্তু যতবারই ভারতের সাথে যখন এরকম কিছু হয়েছে আমার নিকট এগুলোকে শুধুমাত্র একপাক্ষিক চুক্তি মনে হয়েছে যেটা শুধু ভারতের পক্ষে।
আর আজ পর্যন্ত এটা দিয়ে আসছিল আমাদের ফ্যাসিস্ট সরকার।  যাইহোক ম্যাচ আসতে আসতে আরো ১০-১৫ দিন সময় রয়েছে কেমন জানি মনে হয় বাংলাদেশ জিতবে না তারপরও আশা রইল ভালো কিছু দেখার।

[Learn Bitcoin]

ভারতের সাথে যে কোন কিছুতেই বাংলাদেশ যদি অগ্রস্থান পায় সকল কিছুতেই যেন কেমন একটা মনের প্রশান্তি ঘটে আমরা পরস্পর দুইটি দেশের দ্বিপাক্ষিক আলোচনা বা দ্বিপাক্ষিক চুক্তির কথা শুনেছি কিন্তু যতবারই ভারতের সাথে যখন এরকম কিছু হয়েছে আমার নিকট এগুলোকে শুধুমাত্র একপাক্ষিক চুক্তি মনে হয়েছে যেটা শুধু ভারতের পক্ষে।
আর আজ পর্যন্ত এটা দিয়ে আসছিল আমাদের ফ্যাসিস্ট সরকার।  যাইহোক ম্যাচ আসতে আসতে আরো ১০-১৫ দিন সময় রয়েছে কেমন জানি মনে হয় বাংলাদেশ জিতবে না তারপরও আশা রইল ভালো কিছু দেখার।

বাংলাদেশ ভারতের রাজনৈতিক উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। ভারতেও বাংলাদেশ বিরোধী স্লোগান হচ্ছে বিভিন্ন যায়গায়। ম্যাচ শুরু হতে যদিও আরো ১০ দিন বাকি, আগে থেকেই কানপুরের কিছু উগ্রবাদী ২য় টেস্ট এ হামলা করার ঘোষণা দিয়েছে। যে কারনে বাংলাদেশ টিম এই পুরো সিরিজ জুড়েই একটা সিকিউরিটি থ্রেড এর মধ্যে থাকবে বলে মনে হচ্ছে। যদিও ভারত সরকার বা ভারত পুলিশের পক্ষ থেকে তেমন কোনো বক্তব্য আমার চোখে পরেনি। কানপুরের কোনো একটা রাজনৈতিক দল অথবা একতা উগ্রবাদী হিন্দু গ্রুপ ২য় টেস্ট এ হামলা করার ঘোষণা দিয়েছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে গেছে। যদিও এর সত্যতার জন্য মেইন স্ট্রিম মিডিয়া গুলো দেখতে হবে। এই সিরিজ আসলেই একটা আগুন ঝড়ানো সিরিজ হবে বলে আমি মনে করি।

[Crypto Library]

বাংলাদেশ ভারতের রাজনৈতিক উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। ভারতেও বাংলাদেশ বিরোধী স্লোগান হচ্ছে বিভিন্ন যায়গায়। ম্যাচ শুরু হতে যদিও আরো ১০ দিন বাকি, আগে থেকেই কানপুরের কিছু উগ্রবাদী ২য় টেস্ট এ হামলা করার ঘোষণা দিয়েছে। যে কারনে বাংলাদেশ টিম এই পুরো সিরিজ জুড়েই একটা সিকিউরিটি থ্রেড এর মধ্যে থাকবে বলে মনে হচ্ছে। যদিও ভারত সরকার বা ভারত পুলিশের পক্ষ থেকে তেমন কোনো বক্তব্য আমার চোখে পরেনি। কানপুরের কোনো একটা রাজনৈতিক দল অথবা একতা উগ্রবাদী হিন্দু গ্রুপ ২য় টেস্ট এ হামলা করার ঘোষণা দিয়েছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে গেছে। যদিও এর সত্যতার জন্য মেইন স্ট্রিম মিডিয়া গুলো দেখতে হবে। এই সিরিজ আসলেই একটা আগুন ঝড়ানো সিরিজ হবে বলে আমি মনে করি।

গোমুত্র খোররা এর চাইতে বেশি আর কি করতে পারবে।

আমার মতে বাংলাদেশ ম্যানেজমেন্ট টিম এর এখন উচিত ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট বোর্ড এ এই বিষয়গুলো নিয়ে অভিযোগ করা। ইন্ডিয়া যেমন বিভিন্ন অভিযোগ করে অন্যান্য দেশে খেলতে  যেতে অনিচ্ছুক প্রকাশ করে, ঠিক বাংলাদেশের ও এখন এই অভিমত প্রকাশ করা উচিত। এর আগে দেখেছি পাকিস্তানে কোন টুর্নামেন্ট  হওয়ার কথা থাকলে তারা সিকিউরিটি এর দোহাই দিয়ে সেখানে যায়নি।

যাই হোক তা ছাড়া আমি মনে করি ভারত এর ওই উগ্রবাদী হিন্দু গোমুত্র খোরদের দিয়ে ভরসা নেই, কারণ এখানে শুধু খেলোয়াড়দের সিকিউরিটি এর কথা বিবেচনা করলে হবে না এর আগে দেখা গিয়েছে বাংলাদেশী দর্শকদের ওপর তারা হামলা করেছে, এবং বাংলাদেশকে সমর্থন করার জন্য বাঘের আকৃতির পুতুল এবং অন্যান্য জিনিসপত্র ছিড়ে ফেলে ফেলছে। যাই হোক খেলোয়াড়রা যে কতটুকু নিরাপত্তার মধ্যে থাকবে এটা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে।