Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: ranaprime on February 11, 2021, 05:26:53 PM
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
-
এলোন মাক্স পৃথিবীর টপ ধনী ব্যক্তি। তার সম্পদ অপরিসীম। সে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করছে। এটা ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য খুবই পজিটিভ একটা সংবাদ। তাছাড়া সে তার সোসাল মিডিয়াতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে পজিটিভ মন্তব্য করে যাচ্ছে। সে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যায় সেটা আমি পজিটিভ মনেকরি। আমি মনেকরি এটার জন্য এই মার্কেটের প্রতি সবাই আস্থা পাবে এবং এটা আরো বিস্তার লাভ করবে।
-
এলোন মাক্স পৃথিবীর টপ ধনী ব্যক্তি। তার সম্পদ অপরিসীম। সে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করছে। এটা ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য খুবই পজিটিভ একটা সংবাদ। তাছাড়া সে তার সোসাল মিডিয়াতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে পজিটিভ মন্তব্য করে যাচ্ছে। সে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যায় সেটা আমি পজিটিভ মনেকরি। আমি মনেকরি এটার জন্য এই মার্কেটের প্রতি সবাই আস্থা পাবে এবং এটা আরো বিস্তার লাভ করবে।
হ্যাঁ ঠিক ভাই। বিশ্বের বড় ধনীরা কৃপ্টো নিয়ে পজিটিভ কথা বলছে এবং ইনভেস্ট করছে এটা কৃপ্টোকারেন্সি এর জন্য একটি ভালো বিষয়। কিন্তু এদের মতিগতি ধরা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। হয়তো এমনও হতে পারে যে, ইলন মাস্ক তার সব বিটকয়েন বিক্রি করে দিয়ে টুইট করবে যে আমি বিটকয়েনকে নিরাপদ মনে করিনা। দেখবেন এর সাথে সাথেই বাজারে ধ্বস নামবে। এখন দেখার বিষয় সে আরও কি কি করে। যদি খারাপ কিছু না করে তাহলে আমাদের জন্য মঙ্গল জনক।
-
যেহেতু তিনি পৃথিবীর সেরা ধনী ব্যাক্তি তাই ওনি চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। ওনার একটা কথার অনেক দাম, যা আমরা লক্ষ করেছি। তাই তিনি যদি আরো পুজি ইনভেস্ট করে তাহলে ওনার নিয়ন্ত্রণে মার্কেট যাওয়াটা তেমন কিছু না।
-
এলোন মাক্স পৃথিবীর টপ ধনী ব্যক্তি। তার সম্পদ অপরিসীম। সে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করছে। এটা ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য খুবই পজিটিভ একটা সংবাদ। তাছাড়া সে তার সোসাল মিডিয়াতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে পজিটিভ মন্তব্য করে যাচ্ছে। সে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যায় সেটা আমি পজিটিভ মনেকরি। আমি মনেকরি এটার জন্য এই মার্কেটের প্রতি সবাই আস্থা পাবে এবং এটা আরো বিস্তার লাভ করবে।
হ্যাঁ ঠিক ভাই। বিশ্বের বড় ধনীরা কৃপ্টো নিয়ে পজিটিভ কথা বলছে এবং ইনভেস্ট করছে এটা কৃপ্টোকারেন্সি এর জন্য একটি ভালো বিষয়। কিন্তু এদের মতিগতি ধরা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। হয়তো এমনও হতে পারে যে, ইলন মাস্ক তার সব বিটকয়েন বিক্রি করে দিয়ে টুইট করবে যে আমি বিটকয়েনকে নিরাপদ মনে করিনা। দেখবেন এর সাথে সাথেই বাজারে ধ্বস নামবে। এখন দেখার বিষয় সে আরও কি কি করে। যদি খারাপ কিছু না করে তাহলে আমাদের জন্য মঙ্গল জনক।
খুবই ইফেকটিভ কথা বলেছেন। তাদের কে বুঝা খুবই কঠিন। যখন কোন টুইট করে তার আগে তার কাজটি করে নেয়। আবার যদি বিটকয়েন সেল করার পর বলে যে বিটকয়েন কে নিরাপদ মনে করছি না। তাহলেই তো সবার চরম ক্ষতির সম্ভাাবনা দেখা দিবে। কাজেই কারও কথায় না নিজের বুদ্ধিতে ইনভেস্ট করুন।
-
ইলনমাস্কের নিয়ন্ত্রণে অনেকটাই চলে গেছে। ইতিমধ্যে সেরা অনলাইন পেমেন্ট মেথড পেপালের মাধ্যমে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন ও বিকয়েনক্যাশকে বৈধতা দিয়েছেন। এবার তারই প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি টেসলাতেও বিটকয়েনকে পেমেন্ট মেডথ হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন। ক্রিপ্টোর প্রমোট করতেছেন নিয়মিত যার ইতিবাচক প্রভাব পড়তেছে বাজারে। তাই বলা যায় অনেকটাই তার নিয়ন্ত্রণে বর্তমানে। +1
-
আমার কাছে তো সেরকমই মনে হচ্ছে। তবে ক্রিপ্তমারকেট সম্পূর্ণভাবে কোন ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণে যাবে না। কয়েকদিন আগে যখন ইলন মাস্ক ডগি কয়েন নিয়ে তার টুইটার পেজে টুইট করেছিলেন তখন থেকেই ডগি কয়েন এর দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল।ইলন মাস্ক যে কয়েনটা কে সাপোর্ট করবে সে কয়েন টার মূল্য আগের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পাবে। তাই বলা যায় মোটামুটি ভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইলন মাস্কের হাতে চলে যাচ্ছে।
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
আমার মতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনভেস্টর এর দিকে চলে যাচ্ছে। কারণ যে কয়েনটা দেব বিভিন্ন বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করছেন সেই কয়েনের মূল্য হঠাৎ করে পরিবর্তন হয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইলন মাস্ক যেহেতু অন্যতম একজন সেরা ইনভেস্টর। তাই আপনার কথাটি আমি একেবারে ফেলে দিতে পারছিনা।
-
এলোন মাক্স পৃথিবীর টপ ধনী ব্যক্তি। তার সম্পদ অপরিসীম। সে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করছে। এটা ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য খুবই পজিটিভ একটা সংবাদ।কেননা ক্রিপ্টো তে বিনিয়োগ এর এমন একটি সম্পদ বাড়বে যা বর্তমান সময়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই বলে আমরা মনে করি না যে ক্রিপ্টো মার্কেট তার নিয়ন্ত্রণ এ চলে যাবে।
-
ইলন মাস্ক পৃথিবীর শীর্ষ একজন ধনী ব্যক্তি। সে বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে বিনিয়োগ করছে এমনকি সেই বিনিয়োগের কথা সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রকাশ করেছে। এটা ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য খুবই পজেটিভ একটি সংবাদ।ক্রিপ্ত মার্কেট এর দাম বাড়তে পারে তাই বলে যে তার নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে তেমনটা কিন্তু নয়।সে শীর্ষ ধনী ব্যক্তি হওয়ায় তার দেখাদেখি অনেকেই এখন বিনিয়োগের প্রতি আগ্রহ হচ্ছে এমনকি বিনিয়োগ করছে যার জন্য ক্রিপ্ত মার্কেটের বাজারদর এমন ঊর্ধ্বগতি।
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
ইলন মাস্ক হলেন বিশ্বের যতো গুলো ধনী ব্যাক্তি আছে তাদের মধ্যে অন্যতম। তার ইনভেস্টমেন্ট এর উপর ক্রিপ্টো মার্কেটের উত্থান পতন অনেকাংশে নির্ভর করে থাকে। সে যে কয়েন কে সাপোর্ট করবে সেই কয়েনের দাম রাতারাতি বৃদ্ধি পায় । তাই বলা যায়, ইলন মাস্ক এর উপর ক্রিপ্টো মার্কেটের নির্ভরতা রয়েছে।
-
ইলন মাস্ক হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে কেননা তাদের সম্পদের কোন অভাব নেই। আর এই সম্পদ গুলো ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগ করছে এতে অনেক প্রফিট পাচ্ছে। এতে মার্কেট গুলো অনেক উন্নতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং বিভিন্ন টোকেন যেমন বিটকয়েন ইথেরিয়াম এর অধিক পরিমাণে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে । এর জন্য বেশিরভাগ দায়ী থাকে ইলন মাস্ক। বিশেষভাবে বলা যায় এর জন্যই আমাদের ক্রিপ্টোকারেন্সি এত উন্নতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এতে আমরা অনেক গর্বিত।
-
পৃথিবীর সবচাইতে ধনী ব্যক্তিক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সাথে সংযুক্ত হওয়ার পর ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কারেন্সি গুলোর দাম দেখ পরিমাণ বাড়তে দেখা গিয়েছে। এতে সবার ধারণা করছে ইলন মাস্ক এর কারনে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিরাট ধরনের প্রভাব পড়েছে।
-
উনি ক্রিপ্টো ওয়ার্ল্ডের বড় একজন ইনভেস্টার। উনি যদি এখানে কোন রকম কোন ক্লু দেন তাহলে সেটাই সমসময় হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আমরা অনেকেই নানা মন্তব্য করে থাকি। তবে এটি অস্বিকার করারও কিছু নেই।
-
উনি ক্রিপ্টো ওয়ার্ল্ডের বড় একজন ইনভেস্টার। উনি যদি এখানে কোন রকম কোন ক্লু দেন তাহলে সেটাই সমসময় হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আমরা অনেকেই নানা মন্তব্য করে থাকি। তবে এটি অস্বিকার করারও কিছু নেই।
এলন মাস্ক একজন সফল ব্যক্তিত্ব। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে তার অবদান অনেক বেশি। উনি কোন বিষয় নিয়ে মন্তব্য করলে সেটা সবার নজরে চলে আসে। আপনি ঠিক বলেছেন এটা সত্যিই অস্বীকার করার কিছু নেই।
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
মার্কেট তার হাতে চলে গেলেও আমি এটাকে পজেটিভ নিতে আগ্রহী কারণ তার করনেই বর্তমানে ক্রিপ্টো মার্কেট এত জনপ্রিয় হয়েছে এবং সামনেও হবে আশা করা যায়। তার একটা কথার অনেক মূল্য যার প্রমাণতো আমরা কিছুদিন আগেই দেখতি পেয়েছি। তার করনেরই বর্তমানে যারা একটু পিছিয়ে ছিলো এতদিন তারাও ইউটার্ন করতে বাধ্য হচ্ছে বলা যায়। তাই আমি চাই তার মতো আরো বড় বড় বিনিয়োগকারী এখানে আসুক তাহলে সারাবিশ্ব অতিশীঘ্র বিটকয়েনকে বৈধ্যতা দিতে বাধ্য হবে।
-
বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে অনেকটাই পরিবর্তন এসেছে এর কারণ হিসেবে ইলন মাস্কের দায়ী করা হচ্ছে। ইলন মাস্ক হলো পৃথিবীর সবথেকে ধনী ব্যক্তি। এই ধনী ব্যক্তির ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে আবির্ভাব হওয়ার পর সকল কারেন্সির দাম ব্যাপক বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এটা বলা হয়ে যাচ্ছে যে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ইলন মাস্ক নিয়ন্ত্রনে চলে যাচ্ছে।
-
ইলন মাস্ক তিনি বর্তমানে বিটকয়েন মধ্যে দেড় মিলিয়ন বিটকয়েন ইনভেস্ট করেছে। শুধু বিটকয়েন নয় আরো কিছু কয়েন রয়েছে যেগুলো তার সংস্পর্শে এসে রাতারাতি সেগুলোর প্রাইস পরিবর্তন হয়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্যে যে কয়েন নিয়ে তার টুইটার পেজে পোস্ট করছে সেই কয়েন এর প্রাইস রাতারাতি বৃদ্ধি পাচ্ছে বলা যায় ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ইলন মাস্কের হাতে চলে যাচ্ছে।
-
ক্রিপ্টো মার্কেট এলোন মাস্কের নিয়ন্ত্রে চলে যাচ্ছে বিষয় টি একেবারে সঠিক নয় কারন উনি মাত্র ১.৫ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন ক্রয় করেছেন। সুতরাং তিনি বিটকয়েন এর একটা ফ্যাক্ট নট ক্রিপ্টো মার্কেট।
-
এলন মাস্ক ক্রিপ্টোতে এসেছে সেই সাথে যদি আরও কিছু বড় বিনিয়োগকারী ক্রিপ্টোতে ঢুকে পড়ে তাহলে এটি একটি কমপিটেটিভ ওয়েতে চলে যাবে।তখন হয়তো এটি আর এলন মাস্কেরও নিয়ন্ত্রনে থাকবে না। তবে বর্তমানে এটি বলতেই হবে যে কিছুটা হলেও মাস্কের নিয়ন্ত্রেনে আছে।
-
ইলন মাস্ক একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী তিনি অত্যন্ত সুন্দর এবং দক্ষতার সাথে তিনি এই মার্কেটকে কিন্তু নিজের কম নিয়ে যাচ্ছে আস্তে আস্তে তিনি খুব ভালো করেই জানেন ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এবং তার বিভিন্ন কোম্পানিতে কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েন্টক বিটকয়েন অনুমোদন দিয়েছে এবং তিনি এটি দ্বারা লেনদেন করতে শুরু করেছেন
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
বর্তমানে ইলন মাস্ক প্রচুর পরিমাণ অর্থ ব্যয় করছে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে। সাধারণত তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মাধ্যমেই এত বড় হয়ে উঠেছেন। তিনি একজন ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনভেস্টর। তিনি ইতিমধ্যে ডগি কয়েন এর প্রতি ফুল সাপোর্ট দিয়েছে। তিনি প্রচুর পরিমাণ ডগি কয়েন কিনে রেখেছে যার কারণে তা বৃদ্ধি পেয়েছে। তারও আগে তিনি বিটকয়েন কিনে রেখেছিল যার কারণে বিটকয়েন এত উচ্চমাত্রায় উঠেছে। আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজার এখন বড় বড় ইনভেস্টরদের কাছে চলে যাচ্ছে।
-
ইলন মাস্ক তিনি বিশাল ধরনের ইনভেস্টর। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন কারণ ইলনমাক্স একটা টুইট করলে সে টোকেন ব্যাপকভাবে পাম্প করে। এতেই বোঝা যায় যে ইলন মাস্ক এর দখলে কতটুকু ক্রিপ্টোকারেন্সি রয়েছে।
-
উনি ক্রিপ্টো ওয়ার্ল্ডের বড় একজন ইনভেস্টার। উনি যদি এখানে কোন রকম কোন ক্লু দেন তাহলে সেটাই সমসময় হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আমরা অনেকেই নানা মন্তব্য করে থাকি। তবে এটি অস্বিকার করারও কিছু নেই।
হ্যাঁ আপনি কি কথা বলেছেন কারণ তিনি কিন্তু একজন চতুর্মুখী পেলেয়ার এবং তিনি সবকিছু ভালোভাবে বুঝে শুনে কাজ করেন এবং তিনি কিন্তু কারেন্ট জিকে নাড়াচাড়া করে দিয়েছেন মাত্র একটি টুইটের মাধ্যমে তিনি অনেক অনেক বেশি পরিমাণে কিন্তু ইনভেস্ট করেছেন তাই আপনার কথায় আমি একমত
-
আমার মনে হয় বর্তমানে বিটকয়েন এর মার্কেট কিছুটা ইলন মাস্ক এর নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে।কারণ ইলন মাস্ক যখন বিটকয়েন প্ল্যাটফর্ম ইনভেস্টমেন্ট করেন তখন বিট কয়েনের মূল্য অনেক বৃদ্ধি পায়।আবার যখন তিনি এই প্লাটফর্মে ইনভেস্টমেন্ট করেন না তখন বিট কয়েনের মূল্য অনেকটাই ডাম্পিং হয়। তাই বলা যায় বিটকয়েনের মার্কেট অনেকটাই ইলন মাস্কের হাতে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।
-
আমি সব সময় ইলন মাস্কের সাফল্যের দিকে তাকাই। তারপরে তিনি যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্যে চলে আসে তখন থেকে কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি এতটা পরিবর্তন এসেছে। আমি মনে করিক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের উঠানামার পিছনে তার শতকরা 70 থেকে 80 পার্সেন্ট তার হাতে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। আমরা সব সময় দেখি ইলন মাস্ক তিনি যখন কোন কয়েন নিয়ে কথা বলে ভাই একটু মজার ছলে যদি কোন কয়েন নিয়ে কিছু করে দেখা যায় সেই কয়েন প্রাইস কত বৃদ্ধি পেয়েছে। এইজন্য বলা যায় যে শতকরা 70 থেকে 80 পার্সেন্ট মার্কেট নিয়ন্ত্রিত হয় তার হাতে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি তে ইলন মাস্কের অনেক ভূমিকা রয়েছে। তিনি যখন কোন কয়েন সম্বন্ধে নেগেটিভ বলেন তাহলে সে কয়েনের দাম কমে যাচ্ছে। আবার অন্যদিকে কোন কয়েন সম্বন্ধে পজেটিভ কথা বললে সে কয়েনের দাম আকাশচুম্বী হচ্ছে। সে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে অনেক বিনিয়োগ ও করেছেন। ক্রিপ্টোকারেন্সির অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ হয় তার হাতে। সে ক্ষেত্রে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ তার আওতায় যাবে কিনা সঠিক বলা যায় না।
-
বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ইলন মাস্ক নিয়েছে। আমরা এখন বর্তমানে দেখছি যে তার কথায় মার্কেট ডাম্পিং এবং পাম্পিং হচ্ছে। সে যদি চায় যে মার্কেট ডাম্পিং হোক তাহলে মার্কেট ডাম্পিং হয় এবং সে যদি চায় মার্কেট পাম্পিং হোক তাহলে মার্কেট পাম্পিং হয়। ইলন মাস্ক এর নিয়ন্ত্রণ এর কিছু অংশ চলে গেছে।
-
আমরা এখন বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের যে রকম পরিস্থিতি দেখছি।এ পরিস্থিতিতে আমার মনে হয় যে কিপটে কারেন্সি মার্কেট ইলন মাস্কের হাতে অলরেডি চলে গেছে।কারণ ইলন মাস্ক এর হাতে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট চলে না যেত। পাম্পিং এবং ডাম্পিং এটি দেখতে পারতাম না। কিপ্ট কারেন্সি মার্কেট পাম্পিং হবে তাই কিন্তু হবে। তাই আমি মনে করি যে ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে।
-
বর্তমানে ইলন মাস্ক বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের একজন। তিনি অনেক দিন যাবত ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগ খাতে অনেক অর্থ ইনভেস্ট করেছেন। অতীতে তিনি বিষয়গুলো মিডিয়ার সামনে না আনলেও বর্তমানে তিনি তার বিনিয়োগের পরিমাণ সকল মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী জানিয়ে দিয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে তার একটা টুইটে ক্রিপ্টোকারেন্সি দাম অনেক গুণ বাড়ে বা কমে যায়। বর্তমানে সকল ট্রেডাররা তার টুইটার টুইটের অনুসরণ করে মার্কেটে নিজেদের অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমার মনে হয় কিপটে মার্কেটের অনেকাংশই এবং মাক্স এর দখলে ধীরে ধীরে তার হাত আরো শক্তিশালী হচ্ছে।
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
বর্তমানে ইলন মাস্ক বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের মধ্যে একজনতিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি তে ইনভেস্টরদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইনভেস্ট করে যাচ্ছে। যার কারণে তার একটা টুইটে ক্রিপ্টোকারেন্সি দাম কমে এবং বারে। ইলন মাস্ক যদি চায় তার একটা টুইডি দাম বাড়বে এবং যদি চায় দাম কমে যাবে তাহলে কমে যাবে। আমার মনে হয় কিপ্টো মার্কেট ধীরে ধীরে ইলন মাস্কের এর আন্ডারে চলে যাবে।
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
হ্যাঁ ভাই আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন। ইলন মাস্কের কথায় হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট এখন উঠছে আর বসছে তেমনটাই মনে হচ্ছে। ইলন মাস্ক এর আগে বিটকয়েন এবং ডগি কয়েন নিয়ে কিছু বলার পর সেগুলোর দাম অনেক বৃদ্ধি পেয়েছিল। কিন্তু এখন আবার সেগুলোর দাম কমতে শুরু করেছে।
-
ইলনমাস্কের নিয়ন্ত্রণে অনেকটাই চলে গেছে। ইতিমধ্যে সেরা অনলাইন পেমেন্ট মেথড পেপালের মাধ্যমে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন ও বিকয়েনক্যাশকে বৈধতা দিয়েছেন। এবার তারই প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি টেসলাতেও বিটকয়েনকে পেমেন্ট মেডথ হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন। ক্রিপ্টোর প্রমোট করতেছেন নিয়মিত যার ইতিবাচক প্রভাব পড়তেছে বাজারে। তাই বলা যায় অনেকটাই তার নিয়ন্ত্রণে বর্তমানে। +1
আমি আপনার পোষ্টের সাথে একমত। আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন। কারণ এখন বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অনেকটাই ইলন মাস্কের হাতে চলে গেছে। আপনি যে পোস্ট করেছেন সে পোষ্টের সাথে অনেকটাই মিল রয়েছে। যে কারণে আমি আপনার সাথে একমত হলাম।
-
আমি মনে করি, ক্রিপ্টো মার্কেট অনেকটাই ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। ইলন মাস্ক হলো ক্রিপ্টো মার্কেটে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী । তিনি অনেক দিন যাবত ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিনিয়োগ করেছেন। কিন্তু এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি মিডিয়াগুলোতে বিনিয়োগের পরিমাণ এর কথাগুলো জানিয়ে দিচ্ছেন। এবং তার একটা টুইটে ক্রিপ্টো মার্কেটের দাম বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে।
-
যদিও ইলন মাস্ক হলেন অনেক বড় ধরনের বিনিয়োগকারি তবুও আমার কাছে মনে হয় যে এক ইলন মাস্ক এর উপর ক্রিপ্টো মার্কেট নির্ভর করে না। কয়েনের দাম পাম্প ডাম্প এর জন্য ইলন মাস্ক আংশিক ভাবে দায়ী। পুরোপুরি ভাবে ইলন মাস্ক এর উপর এই বিষয়টা চাপিয়ে দেওয়া যায় না।
-
আসসালামু আলাইকুম
প্রথমেই বলে নিচ্ছি যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে এডমিন পক্ষ থেকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন, এই ফর্মে আমি নতুন।আমি এই আপনাদের প্রশ্ন সম্পর্কে কিছু বুঝতে পারিনি তাই যদি কোন সিনহার ভাই থেকে থাকেন আমাকে বুঝিয়ে দিলে আমার একটু ভালো হতো ধন্যবাদ।
-
আসলে ব্রো কিছুদিন আগে আমরা এটাই লক্ষ করেছিলাম যে ইলন মাস্ক যেকোনটির কথাই সমালোচনা করেছে সেই কয়েকটি প্রাইস রাতারাতি পরিবর্তন হয়েছে ব্যাপক। যেমন ডগি কয়েন নিয়ে তিনি একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন তার টুইটার পেজে হঠাৎ করেই তার প্রাইস ঠিক চাঁদে চলে গিয়েছে। তারপর থেকেই ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। কিন্তু বর্তমানে যদি আমরা লক্ষ্য করি তাহলে দেখব তার কথার বর্তমানে খুব একটা মূল্যায়ন নেই ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের মধ্যে। এখন সে যেটা বলে তার পুরোপুরি উল্টা ঘটে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে।
-
প্রকৃতপক্ষে ধনী ব্যক্তিদের বিবৃতি অনেক মানুষ ফলো করে থাকে। এবং তাদেরকে সাধারণ মানুষ অর্থাৎ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা অনেক বেশি বিশ্বাস করে। তাই ইলন মাস্কের যেকোনো টুইট বার্তায় মানুষ অনেক সাড়া দেয়। হলে কি প্রকারের সে সম্পর্কে সেগুলো টুইট করলে সেগুলো মানুষ ফলো করে। এবং সেই ক্রিপ্টোকারেন্সি এর দাম অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়। সর্বোপরি ক্রিপ্টোকারেন্সি এর অবস্থা ভালো হতে থাকে।
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
এলোন মাক্স পৃথিবীর টপ ধনী ব্যক্তি। তার সম্পদ অপরিসীম। সে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করছে। এটা ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য খুবই পজিটিভ একটা সংবাদ। তাছাড়া সে তার সোসাল মিডিয়াতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে পজিটিভ মন্তব্য করে যাচ্ছে। সে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যায় সেটা আমি পজিটিভ মনেকরি। আমি মনেকরি এটার জন্য এই মার্কেটের প্রতি সবাই আস্থা পাবে এবং এটা আরো বিস্তার লাভ করবে।
-
ইলন মাস্ক পৃথিবীর শীর্ষ ধনীদের মধ্যে একজন। তিনি নিয়মিত ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মন্তব্য করে থাকে। যার মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অনেক প্রভাবিত হয়। অপরদিকে তিনি একজন ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বড় একজন ইনভেস্টর। তার মাধ্যমে 2020 সালের পর থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি তথা বিটকয়েন নতুন প্রাণসঞ্চার পায়। বিটকয়েন অতীতের সকল মাইলফলক অতিক্রম করে সর্বোচ্চ পর্যায়ে চলে আসে। তবে এটা ঠিক ইলন মাস্কের পক্ষে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে পুরোপুরি ভাবে নিয়ন্ত্রনে
নেয়া সম্ভব হবে না।
-
হতে পারে ইলন মাস্ক ক্রিপ্টোকারেন্সি এর সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী কিন্তু আপনার একটা কথা অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত যে ক্রিপ্টোকারেন্সি কখনোই শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। ইলন মাস্ক এর পাশাপাশি ক্রিপ্টোকারেন্সি অনেক ছোট বড় এবং মাঝারি ইনভেস্টর রয়েছে যারা কিন্তু প্রতিনিয়ত ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনভেস্টমেন্ট করে ক্রিপ্টোকারেন্সি চাকাকে সচল করে রেখেছে। আমার মনে হয় এটা আপনার ভুল ধারণা।
-
ইলন মাস্ক এর ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্যে প্রচুর ইনভেস্ট করেন এবং সারা পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বেশি অবদান রয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্য। ইলন মাস্ক কিছুদিন আগে দেখা গিয়েছে তিনি যে কথা টাই বলেছে সাথে সাথে সেটাই হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্যে। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমি মনে করি ইলন মাস্কের উপর ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট নির্ভর করছে না। আমি দেখেছি বর্তমানে ইলন মাস্ক যেটা বলছে ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্যে সেটা না হয়ে বিপরীত হচ্ছে।
-
ইলন মাস্ক বড় ধরনের একজন ইনভেস্টর। তার কথায় কোন ধরনের প্রভাব পড়ে না ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কারণ তার চেয়েও অনেক বড় বড় ইনভেস্টর রয়েছে। যারা বর্তমানে তারা গোপনভাবে রয়েছে তারা বাহিরে বের হয়ে আসছে না। কারণ যদি তাদের মুখোশ খুলে যায় তাহলে অবশ্যই তাদের প্রদেশের পুলিশ ধরে ফেলবে সে যে দেশের নাগরিক।
-
ইলন মাস্ক তার টুইটারে বিটকয়েন এবং ডগি কয়েন নিয়ে টুইট করার পর থেকে এই কয়েন দুটির দাম হু হু করে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছিল। তখন সবাই মনে করেছিল যে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট হয়তো ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে। আমরা সবাই জানি ইলন মাস্ক একজন বিশ্ব বিখ্যাত ধনী ব্যক্তিত্ব এমনকি বড় ধরনের ইনভেস্টর বা বিনিয়োগকারী। কোন কয়েন নিয়ে যদি সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয় তাহলে সেই কয়েনের দাম সবচেয়ে বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পায় তেমনি বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট তার আপন গতিতে ছুটে চলেছে কারণ ব্যক্তিগত গতিতে নয়।
-
হ্যা
বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে অনেকটাই পরিবর্তন এসেছে এর কারণ হিসেবে ইলন মাস্কের দায়ী করা হচ্ছে। ইলন মাস্ক হলো পৃথিবীর সবথেকে ধনী ব্যক্তি। এই ধনী ব্যক্তির ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে আবির্ভাব হওয়ার পর সকল কারেন্সির দাম ব্যাপক বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এটা বলা হয়ে যাচ্ছে যে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ইলন মাস্ক নিয়ন্ত্রনে চলে যাচ্ছে।
-
ইলন মাস্কের প্রতিটি কোথায় বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে কারণ তার প্রতিটি কথার পরিপেক্ষিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট প্রভাবিত হচ্ছে। তিনি যখন যে কয়েনের পজিটিভ দিক তার টুইটারে টুইট করে সঙ্গে সঙ্গে সে কয়েনের মোমেন্ট পরিবর্তন হয়ে যায়। এ কারণে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে যাচ্ছে এ বিষয়টি অনেকেই বিশ্বাস করে। কিন্তু আদৌ কি কোন ব্যক্তি ক্রিপ্টোকারেন্সি কে সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হবে এটাকে কোনভাবে সম্ভব। আমরা অতীতে দেখেছি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এককভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সাময়িকভাবে এটা মনে হতে পারে যে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে কিন্তু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখব এটা কোনভাবেই সম্ভব নয়।
-
ইলন মাস্ক তিনি খুবই জনপ্রিয় একটি ইনভেস্টর। ক্রিপ্টোকারেন্সি কি তার জনপ্রিয়তা ব্যাপক। তিনিই একমাত্র সর্বপ্রথম ডগি কয়েন এ ইনভেস্ট বেশি করেছিলেন যার কারণে ডগি কয়েন এর দাম অনেক বেশি। তাই তার প্রভাব ক্রিপ্টোকারেন্সি তে একটু হলেও পরে বলে আমি মনে করি।
-
ইলন মাস্ক একটি পরিচিত নাম। যাকে সারাবিশ্বের মানুষ চেনে। তার নাম আরও প্রসারিত হয়েছে যখন তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে যোগ দিয়েছেন। তার ফলোয়ার অনেক বেশি। যার কারনে তার একটি টুইটে যে ধরনের ইমপ্যাক্ট পরে তা আমরা জানি। যখন তিনি ডগি কয়েন নিয়ে টুইট করেছেন তখনই আমরা বুঝতে পেড়েছি। যে তার কত শক্তি। তখন থেকেই আমরা ধরে নিয়েছি যে ইলন মাস্ক অনেকটই মার্কেট দখল করে নিয়েছে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি যদিও কিছু দিন এলোন মাস্কের নিয়ন্ত্রে চলছে কিন্তু এখন আর চলে না। বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি এখন তার নিজস্ব গতিতেই চলে যাচ্ছে। এলোন মাস্কের এখন প্রতিটি কথা কারেন্সি জন্য কোনো সুখবর বয়ে নিয়ে আসে না
-
হ্যাঁ ঠিক ভাই। বিশ্বের বড় ধনীরা কৃপ্টো নিয়ে পজিটিভ কথা বলছে এবং ইনভেস্ট করছে এটা কৃপ্টোকারেন্সি এর জন্য একটি ভালো বিষয়। কিন্তু এদের মতিগতি ধরা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। হয়তো এমনও হতে পারে যে, ইলন মাস্ক তার সব বিটকয়েন বিক্রি করে দিয়ে টুইট করবে যে আমি বিটকয়েনকে নিরাপদ মনে করিনা। দেখবেন এর সাথে সাথেই বাজারে ধ্বস নামবে। এখন দেখার বিষয় সে আরও কি কি করে। যদি খারাপ কিছু না করে তাহলে আমাদের জন্য মঙ্গল জনক।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সব সময় তার নিজস্ব গতিতে চলে। তবে আমরা দেখেছি যে বিশ্বের বড় ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ শুরু করছে। তার বিনিয়োগের ফলে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অনেকটা পজিটিভ দিকে এবং তিনি বিভিন্ন সময়ে দেখা যাচ্ছে যে মিডিয়ায় ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে পজিটিভ দিক তুলে ধরেছে।তাই অনেকেই মনে করছে যে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে। কিন্তু আমি মনে করি যে ক্রিপ্টোকারেন্সি সবসময় তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট কখনোই একজন এর উপর নির্ভর করে না আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট সম্পূর্ণ নির্ভর করে ইনভেস্টরদের উপর। যখনই দেখা যায় কোন কয়েন এর মধ্যে প্রচুর ইনভেস্টর এসে ইনভেস্ট করছে তখনই কিন্তু সেই কয়েন প্রাইস বৃদ্ধি পেতে থাকে। যত বেশি লেনদেন হয় সেই কয়েন প্রাইস তত বেশি বৃদ্ধি পায়। যদিও ক্রিপ্টোকারেন্সি তে ইলন মাস্কের অনেক হাত রয়েছে তারপরেও কিন্তু তার হাত নেই মার্কেট ডাম্পিং বা পাম্পিং এর উপর।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সব সময় তার নিজস্ব গতিতে চলে। তবে আমরা দেখেছি যে বিশ্বের বড় ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ শুরু করছে। তার বিনিয়োগের ফলে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অনেকটা পজিটিভ দিকে এবং তিনি বিভিন্ন সময়ে দেখা যাচ্ছে যে মিডিয়ায় ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে পজিটিভ দিক তুলে ধরেছে।তাই অনেকেই মনে করছে যে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে। কিন্তু আমি মনে করি যে ক্রিপ্টোকারেন্সি সবসময় তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।
হ্যাঁ আপনার ধারনা ঠিক আছে কখনোই কারো উপর নির্ভর করে না ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট আমি মনে করি সম্পূর্ণ নির্ভর করে বিনিয়োগকারীদের উপর। কিন্তু কিছুদিন আগে আমরা দেখেছিলাম ইলন মাস্ক যখন ডগি নিয়ে তার টুইটার পেজে পোস্ট করেছিলো তখন ডগি কয়েন প্রাইস রাতারাতি প্রচুর বৃদ্ধি পেয়েছিল। তাই বলে ইলন মাস্কের উপর ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট নির্ভর করে তা কিন্তু নয়। সম্পূর্ণ ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট নির্ভর করে বিনিয়োগকারীদের উপর।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি এর মধ্যে সবথেকে বেশি অবদান রয়েছে যার তিনি হচ্ছেন ইলন মাস্ক। 2021 সালের প্রথম দিকে তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে যা বলেছেন ঠিক সেটাই হয়েছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে কিন্তু আমি একটা বিষয় লক্ষ রেখেছি তিনি কি প্রকারে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন ধরনের কয়েন নিয়ে যার কোন টি সঠিক হয়নি। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট কখনোই কারো নিয়ন্ত্রণ থাকেনা হয়তোবা কোন একটি কয়েন হতে পারে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখে ট্রেডার এবং ইনভেস্টর গুন।
-
ইলন মাস্ক ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের খুব পরিচিত একজন ব্যক্তি। এবং তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি এর অনেক বড় একজন ইনভেস্টর। তার ক্রিপ্টোকারেন্সিকে এ গিয়ে নিতে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। তাই আমরা ধারণা করে থাকে ইলন মাস্ক হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি কে পুরোপুরিভাবে এক সময় নিয়ন্ত্রন করবে । আমার নিজস্ব মত হচ্ছে এটা ইলন মাস্ক এর পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ কি প্রকাশ্যে কেউ এককভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
ইলন মাস্ক পৃথিবীর সেরা ধনীদের মধ্যে একজন। তিনি নিয়মিত ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে কাজ করছেন। আমরা কিছুদিন যাবত দেখতে পাচ্ছি তার ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে প্রতিটি কথা খুবই কার্যকরী হচ্ছে। এবং তার প্রতিটির ডুয়েট এর সাথে সাথে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অনেক বিগ পাম্প করছে অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। যাই হোক আমি মনে করি যদি সে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তবে তা হবে স্বাভাবিক দীর্ঘ সময়ের জন্য এটা সম্ভব নয়।
-
বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এলোন মাস্ক ক্রিপ্টোমার্কেট এবং ক্রিপ্টো এসেট নিয়ে যা মন্তব্য করছে ঠিক তখনই মার্কেটের গতিপ্রকৃতি তেমনভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। তাছাড়া তার বিনিয়োগের পরিমানও কম নয়। এতদিন তিনি প্রকাশ্যে বিনিয়োগের কথা না বললেও বর্তমানে তিনি এখন মিডিয়াতে প্রকাশ করছেন। তার কথা অনুযায়ী ভবিষ্যতে তিনি আরও বিনিয়োগ করবেন বলে মনে হয়। সেক্ষেত্রে মার্কেটের নিয়ন্ত্রন কি তার হাতে চলে যাবে কি না এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছি।
কিছুদিন আগে হয়তো ইলন মাস্কের কথা এনাউন্সমেন্ট শুনলে বিটকয়েন কিছুটা পরিবর্তন হত এখন ইলন মাস্কের কথা মত বিটকয়েনের বাজারে কোন পরিবর্তন ঘটে না। ইলন মাস্ক যদিও ক্রিপ্টোকারেন্সি তে একটি বড় ইনভেস্টর তাই তার কথামতো বাজারে কিছুটা প্রভাব করাটা স্বাভাবিক।
-
কিছুদিন আগে এমন একটা সময় যেত যে ইলন মাস্ক যেটা বলতো ক্রিপ্টোকারেন্সি দে সেটাই ঘটে যেত। কিন্তু ইদানিং তার ব্যতিক্রম হচ্ছে। মানুষ এখন ইলন মাস্কের বিশ্বাস করছে না। কারণ তিনি ভুল নিউজ সরিয়ে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছেন। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে মার্কেট এখন তার ইচ্ছামত চলছে। ইতোমধ্যেই বিট কয়েনের মূল্য কিন্তু অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ কখনো নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তি বা গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলোর নিয়ন্ত্রণ সারাবিশ্বব্যাপী ইউজারদের কাছে রয়েছে। তাই আমি মনে করি টেসলা কোম্পানির সি ই ও এর নিয়ন্ত্রণে কখনোই ক্রিপ্টোকারেন্সি যাবে না। তবে বিভিন্ন পজেটিভ নেগেটিভ কথা বার্তার মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলতে পারে। কারণ তিনি বর্তমানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তি।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি ইলন মাস্ক দখলে চলে যাচ্ছে না কারণ ইলন মাস্ক এর মত আরো বড় বড় ইনভেস্টর ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যাপক রয়েছে। কারণ অনেক ইনভেস্তর রয়েছে যারা বড়দের তালিকায় আসতে চায় না কারণ অতিরিক্ত ট্যাক্স হওয়ার কারণে তারা গোপনে রয়ে গেছে। অবশ্যই ইলন মাস্ক যদি বিটকয়েন নিয়ে কথা বলেন তখন বিটকয়েনের দাম অবশ্যই একটু মাথা জেগে ওঠে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট কখনোই কারো নিয়ন্ত্রনে থাকে না হোক সে যতই প্রভাবশালী। ইলন মাস্ক এর একটা কথার কারণে শুধু ডগি কয়েন এর উন্নতি দেখতে পেয়েছিলাম আমরা কিন্তু তারপর থেকে কিন্তু আমরা তাকে কোন কয়েন নিয়ে পজেটিভ কথাবার্তা বলতে দেখলে তার কোনো উন্নতি হয়নি।বর্তমানে বিটকয়েনের প্রাইস এতটা পাম্পিং হওয়ার পরে আবার অনেক কমে এসেছে। এমত অবস্থায় ইলন মাস্ক বর্তমানে ঘোষণা দিয়েছে আবারো ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন গ্রহণ করবে তার সকল কোম্পানি কিন্তু তারপরেও ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের উন্নতি দেখা যাচ্ছে না। এতে করে আমরা বুঝতে পারি কখনোই একজন মানুষের ওপর ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট নির্ভর করে না।
-
আপনি বিশ্বাস করুন ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট কখনো কোন স্বতন্ত্র মানুষের নিয়ন্ত্রণে যেতে পারে না। ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পূর্ণ অনিয়ন্ত্রিত একটি ব্যবস্থা । এটি কোন সমাজ দেশ বা কোন ব্যক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে না। এটি কার দখলে যাবে এমনটি আশা করাও ঠিক না।
-
ইলন মাস্ক একজন বিখ্যাত কার ব্যবসায়ী এবং তিনি একজন সফল বিজনেসম্যান । তিনি বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি বিগ ইনভেস্টর বলে ধারণা করা হয়ে থাকে।বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অনেকটাই ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণে বলা চলে। কারণ তিনি যখন ক্রিপ্টোকারেন্সির কোন কয়েন নিয়ে পজেটিভ আলোচনা করেন তখন সে কয়েনের বিগ পাম্প হয়ে থাকে।
-
ইলন মাস্কের প্রতিটি টুইট ক্রিপ্টোকারেন্সিকে যে ভাবে প্রভাবিত করছে তাতে যে কেউ ধারণা করবে ইলন মাস্ক ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটকে একক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে তার পদার্পনের পর থেকেই মার্কেটের অনেক পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। তবে বর্তমানে শুধু ইলন মাস্ক নয় পৃথিবীর অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত ব্যবসায়ী ক্রিপ্টোকারেন্সি তে বিনিয়োগ করছে। আমি মনে করি মূলত অনেক বড় বড় বিনিয়োগকারীদের ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগের ফলেই বিটকয়েন সহ সকল মুদ্রার দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ কখনোই নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির কাছে যাবে না। আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সির নিয়ন্ত্রণ সারা বিশ্বের সব ইউজারদের কাছেই রয়েছে। কিন্তু ইলন মাস্ক হচ্ছে বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তি। এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের সবচেয়ে বড় একজন বিনিয়োগকারী। হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে তার নেগেটিভ কথাবার্তায় মার্কেটের কিছুটা দরপতন হতে পারে। কারণ তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী।
-
আমি ফর্মে নতুন তবে আবার জানা মতে,ইলনমাস্কের নিয়ন্ত্রণে অনেকটাই চলে গেছে। বিটকয়েন তাছাড়া আরো অনেক কয়েন তার নিয়ন্ত্রণে আছে
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে আমরা অনেক পরিবর্তন দেখেছি। বর্তমানে বাজার 50 থেকে 60 শতাংশ ডাউনে রয়েছে। এই বাজারের পরিস্থিতিতে যদি মিলন মাক্স পজেটিভ বার্তাও দেয় তাহলে বাজারের অবস্থা ঊর্ধ্বমুখী হবে না। কারণ বর্তমানে সমস্ত হোল্ডাররা বিক্রি করতেছে। তারা ভাবছে যে বাজার আরো বেশি কমে গেলে তখন কেনা শুরু করবে। ভাই বর্তমানে মার্কেটের অবস্থা ডাউনে রয়েছে। তাই বর্তমানে যে খারাপ পজিশনে রয়েছে এই পজিশন পরিবর্তন করতে বা পরিবর্তন হতে দুই থেকে তিন বছর সময় লেগে যেতে পারে।
-
7 ঘণ্টা আগে গাড়ী বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান টেসলা এর নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ক একটি টুইটে বলেছে যে সে ডগি কয়েন সাপোর্ট করে। কিন্তু বর্তমানে যদি বাজার লক্ষ করেন তাহলে দেখতে পাবেন ডগি কয়েন এর দাম মাত্র 5 পার্সেন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। সুতরাং আমি মনে করি ইলন মাস্ক এর সাপোর্ট এর কারনে শুধু ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলোর দাম রাতারাতি পাবে বৃদ্ধি পায় না। অর্থাৎ মার্কেটের অবস্থা যখন ভালো থাকে তখন পজেটিভ নিউজ ছড়িয়ে দিলে ডগি কয়েন এর দাম বৃদ্ধি পাবে।