Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Malam90 on February 25, 2021, 05:29:38 AM
-
গতকালকে মডারেশন লগ চেক করতে গিয়ে আমার তো চোখ ছানাবড়া অবস্থা। ঘটনা কি? ঘটনা হচ্ছে বাউন্টি চিটিংয়ের কারণে ১৩-১৪ জন বাংলাদেশীকে বাউন্টি চিটিং এর কারণে ওয়ানিং দেওয়া হয়েছে। ঘটনাটা কারণ কি? কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখলাম বাউন্টি ডিটেকটিভের কয়েকটা সিগনেচারে একেক জন প্রায় সপ্তাহে সপ্তাহে সিগনেচার চেঞ্জ করেছে, কয়েকটাতে জয়েন করেছে এবং এর কারনে কয়েক সিগনেচারে স্টেকও পাইছে। বিষয়টি যেমন খুবই লজ্জার তেমনি আমাদের জন্য অপমান জনক। তাহলে সব বাউন্টি স্পামার, বাউন্টি চিটার কি তাহলে বাংলাদেশী? উত্তর হচ্ছে- হা। বাউন্টি থ্রেডে যে স্পামিং হয় তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। গতকিছুদিন মডারেটরদের কঠোরতায় কিছুটা কমেছে। এরপরেও কয়েকজন বাংলাদেশী এখনো স্পামিং করে যাচ্ছেন সেখানে। আবার বাউন্টি চিটিং যে গুলো ধরা পড়ছে তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। এভাবে চলতে থাকলে একসময় না জানি আমাদের বাংলাদেশী মানেই স্পামার, চিটার হয়ে যায় সেই আশাঙ্কা করতেছি। গতকাল তো একজন মডারেটর বলেই দিলেন আমাকে ”আপনার বাংলাদেশীদের জন্য আমার দূঃক্ষ হয় কিন্তু কিছুই করার নেই।”
লোকাল সেকশনে পোস্ট বেশি করলে সেটা বাহিরের মডারেটররা দেখতে আসবেনা। সতর্ক করার দরকার হলে আমরা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেই যতটা পারি। কিন্তু বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং বা চিটিং করলে কেউ তো ছেড়ে দিবেনা। তাই বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং এবং বাউন্টিতে চিটিং না করে সুন্দর করে কাজ করুন, বাংলাদেশীদের সুনাম বাড়ান।
-
অধিকাংশ চিটার বাংলাদেশ এর না। অন্ধ সকল দেশ এর মাঝেও চিটার আছে যারা সর্বদা মানুষের পিছনে লেগে থাকে তাদের খারাপ বা ক্ষতি করার জন্য। কিন্তু এটা সত্য একটা বাঙালি কখনো অন্য বাঙালির ভালো চায়না।
-
হ্যাঁ ভাই আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন গতকালকে আমি student coin bounty স্পেসসিটে যখন আমি ঢুকলাম দেখলাম যে আমাদের বাংলাদেশ কিছু আইডিতে রেড মার্ক করে দিয়েছে এবং পাশে লিখে দিয়েছে চিটার তারা অনেক সময় অনেক বাউন্টিতে জয়েন করে আবার নতুনভাবে জয়েন করে এ জন্য এদেরকে চিটার বলা হয়েছে এবং তাদের স্ত্রী গুলোকে মুছে দেয়া হয়েছে এটা খুবই লজ্জার বিষয় যে অন্টি ডিটেকটিভ এর মত একটি টিম ম্যানেজার এদেরকে বরখাস্ত করেছে এবং এরা কোনদিন শোধরাবে না বলে আমার মনে হচ্ছে। এটা করা যাবে না এটা করলে আমরা
বিদেশীর কাছে ঘৃণার পাত্র হয়ে যাবো এটা করা যাবে না এটা বন্ধ করতে হবে।
মালাম ভাই আপনাকে বলব আপনি একটি সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে পোস্ট করুন এই বিষয়ের ওপর একটি পোস্ট করুন সুন্দরভাবে।
-
অধিকাংশ বাউন্টি চিটার বাংলাদেশের, এটা আমাদের জন্য যেমন দুঃখজনক ঠিক তেমনি লজ্জাজনকও বটে। অল্প কিছু লোকের জন্য আমাদের লোকাল বোর্ডসহ আমাদের বাংলাদেশেরও মানহানি হচ্ছে। আমাদের বাংলাদেশের সম্মান রক্ষার্থে অবশ্যই সবাইকে চিটিংবাজি পরিহার করতে হবে।
-
এভাবে চলতে থাকলে এক সময় বাংলাদেশি বলতেই চিটার নামটি পরিচিত হয়ে উঠবে। বাউন্টি থ্রেডে অযথা রিপোর্ট জমা দেওয়ার কোন মানেই হয়না। যেসব বাউন্টিতে রিপোর্ট জমা দেওয়ার জন্য গুগল ফ্রম রয়েছে। বর্তমানে বাউন্টি থ্রেডেই স্পামিং বেশি হচ্ছে। আমি মনে করি এরা সব বাংলাদেশী নয়। কিন্তু এখানে সিগনেচার ক্যাম্পেইন এ চিট করার বাংলাদেশীদের নাম বেশি উঠছে কিন্তু এখানেও সব বাংলাদেশী নয় বলে আমার ধারণা।
-
ভাইসকল বাংলা একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি প্রবাদ আছে"লোভে পাপ ,পাপে মৃত্যু" ।আজ আপনি লোভের বসে খারাপ কাজ করে যাবেন ভবিষ্যতে এর প্রতিদান পাবেন না এমনটি আশা করা ঠিক নয়। চিটিং যারা করতেছেন তারা সাবধান হয়ে যান। সত্যের পুরস্কার সকল জায়গায় আছে কিন্তু মিথ্যার পুরস্কার সাময়িক মূল্যবান হলেও পরিণামে তা অত্যন্ত খারাপই হয়। বাউন্টি জিটিভির ক্যাম্পেইন থেকে আমরা সকলেই শিক্ষা গ্রহণ করব। ভবিষ্যতে যাতে এমনটি না হতে হয় সকল ভাইয়েরা সতর্ক হয়ে যান।
-
হ্যাঁ ভাই আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন গতকালকে আমি student coin bounty স্পেসসিটে যখন আমি ঢুকলাম দেখলাম যে আমাদের বাংলাদেশ কিছু আইডিতে রেড মার্ক করে দিয়েছে এবং পাশে লিখে দিয়েছে চিটার তারা অনেক সময় অনেক বাউন্টিতে জয়েন করে আবার নতুনভাবে জয়েন করে এ জন্য এদেরকে চিটার বলা হয়েছে এবং তাদের স্ত্রী গুলোকে মুছে দেয়া হয়েছে এটা খুবই লজ্জার বিষয় যে অন্টি ডিটেকটিভ এর মত একটি টিম ম্যানেজার এদেরকে বরখাস্ত করেছে এবং এরা কোনদিন শোধরাবে না বলে আমার মনে হচ্ছে। এটা করা যাবে না এটা করলে আমরা
বিদেশীর কাছে ঘৃণার পাত্র হয়ে যাবো এটা করা যাবে না এটা বন্ধ করতে হবে।
মালাম ভাই আপনাকে বলব আপনি একটি সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে পোস্ট করুন এই বিষয়ের ওপর একটি পোস্ট করুন সুন্দরভাবে।
আপনি ঠিকই বলেছেন, এরকম ভাবে চলতে থাকলে আমাদের বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে বিদেশি সকলের কাছে। কতিপয় কিছু ইউজারের জন্য আমাদের সকলের ফেইস নষ্ট হবে। তাই আমাদের সকলেরই উচিৎ সৎ ভাবে ফোরামে কাজ করে দেশের সুনাম বৃদ্ধি করা।
-
আমার মনে হচ্ছে আমাদের ভাইয়েরা বুঝতেই পারছেনা কিভাবে স্পামিং হচ্ছে। তাদের উচিত বেশী বেশী করে স্পামিং রুলস গুলো পড়া তাহলে আর এই ভুলগুলো করবেনা। তবে কেউ যদি জেনেশুনে এই স্পামিং করে তবে তারা নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারছে এবং তার ফল তারা এখন পাচ্ছে। তাই সবার প্রতি অনুরোধ রহিল এসব করবেননা।
-
গতকালকে মডারেশন লগ চেক করতে গিয়ে আমার তো চোখ ছানাবড়া অবস্থা। ঘটনা কি? ঘটনা হচ্ছে বাউন্টি চিটিংয়ের কারণে ১৩-১৪ জন বাংলাদেশীকে বাউন্টি চিটিং এর কারণে ওয়ানিং দেওয়া হয়েছে। ঘটনাটা কারণ কি? কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখলাম বাউন্টি ডিটেকটিভের কয়েকটা সিগনেচারে একেক জন প্রায় সপ্তাহে সপ্তাহে সিগনেচার চেঞ্জ করেছে, কয়েকটাতে জয়েন করেছে এবং এর কারনে কয়েক সিগনেচারে স্টেকও পাইছে। বিষয়টি যেমন খুবই লজ্জার তেমনি আমাদের জন্য অপমান জনক। তাহলে সব বাউন্টি স্পামার, বাউন্টি চিটার কি তাহলে বাংলাদেশী? উত্তর হচ্ছে- হা। বাউন্টি থ্রেডে যে স্পামিং হয় তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। গতকিছুদিন মডারেটরদের কঠোরতায় কিছুটা কমেছে। এরপরেও কয়েকজন বাংলাদেশী এখনো স্পামিং করে যাচ্ছেন সেখানে। আবার বাউন্টি চিটিং যে গুলো ধরা পড়ছে তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। এভাবে চলতে থাকলে একসময় না জানি আমাদের বাংলাদেশী মানেই স্পামার, চিটার হয়ে যায় সেই আশাঙ্কা করতেছি। গতকাল তো একজন মডারেটর বলেই দিলেন আমাকে ”আপনার বাংলাদেশীদের জন্য আমার দূঃক্ষ হয় কিন্তু কিছুই করার নেই।”
লোকাল সেকশনে পোস্ট বেশি করলে সেটা বাহিরের মডারেটররা দেখতে আসবেনা। সতর্ক করার দরকার হলে আমরা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেই যতটা পারি। কিন্তু বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং বা চিটিং করলে কেউ তো ছেড়ে দিবেনা। তাই বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং এবং বাউন্টিতে চিটিং না করে সুন্দর করে কাজ করুন, বাংলাদেশীদের সুনাম বাড়ান।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিক কথাটি তুলে ধরেছেন আমি নিজেও বিষয়টি দেখতে পেয়েছি স্টুডেন্ট কয়েন থেকে অনেকগুলো আইডি রিজেক্ট করা হয়েছে তারা এক আইডি দিয়ে অনেক গুলো সিগ্নেচার এবং নতুন করে যোগ হয়েছে । তবে এ সকল কাজ আমাদের সকল বাঙ্গালীর জন্য লজ্জাজনক এবং আমাদের বাংলা ফরমের জন্য খুবই দুঃখজনক । এ বিষয় সম্পর্কে আমাদের সিনিয়র মডারেটর ভাইদের অনুরোধ করব তারা যেন এ বিষয় নিয়ে খুব ভালো পরামর্শ দেন এবং সুন্দর একটি ব্যবস্থা নেন যাতে আমাদের বাংলা ফোরামে স্প্যামিং এবং চিটিং না হয় ।
-
আসলে এরকম কাজটা সত্যিই অনেক দুঃখজনক। আমাদের বাঙ্গালীদের একটা সুনাম ছিল যার কিছুটা নিঃশেষ হয়ে গেছে। আসলে যাদের চিটিং করা হয়েছে আমি তাদের প্রোফাইল ঘেঁটে দেখলাম তারা অধিকাংশ নতুন ইউজার। তাহলে কি হবে আমাদের বাংলা ফোরাম এর অধিকাংশ লোকই দেখলাম এরকম কাজ করেছে। আমি সবাইকে অনুরোধ করব পরবর্তীতে জানো এরকম কাজ আমরা না করি। তাহলে দেখা যাবে আমাদের বাঙ্গালীদের কেউ বিশ্বাস করবে না অতএব সবার কাছে আমার করজোড় অনুরোধ আপনারা সবাই এরকম কাজ থেকে বিরত থাকুন। কখন লাভ করবেন না তাহলে কিন্তু আমাদের বাংলায় একটা প্রবাদ আছে "অতি লোভে তাঁতি নষ্ট"।
-
নিউজটি শুনে আমার খুবই দুঃখ লাগছে কারণ অধিকাংশ বাউন্টি মানে যারা মনে করেন সকল ধরনের চিটিং বাংলাদেশের করে থাকে। সত্যিই খুবই খারাপ লাগার একটি বিষয়। আমাদের এই অপবাদ থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করতে হবে। তা না হলে বাঙালি জাতি হিসাবে আমরা কোন জায়গায় সম্মান পাবো না।
-
এটা আমাদের জন্য অনেক লজ্জার একটি বিষয় যে আমরা বাঙালিরা বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে পারিনা। এভাবে চলতে থাকলে যে ভাইয়েরা সৎভাবে কাজ করে যাচ্ছে তাদেরও সবাই এরকমই ভাববে। তখন আর ভালোরো মূল্য থাকবে না কিছু অসৎ লোকের জন্য। সবাই মিলে সৎভাবে কাজ করলে অনেক এগিয়ে যেতে পারবো। তাই আশা করব সবাই সৎভাবে কাজ করবেন।
-
গতকালকে মডারেশন লগ চেক করতে গিয়ে আমার তো চোখ ছানাবড়া অবস্থা। ঘটনা কি? ঘটনা হচ্ছে বাউন্টি চিটিংয়ের কারণে ১৩-১৪ জন বাংলাদেশীকে বাউন্টি চিটিং এর কারণে ওয়ানিং দেওয়া হয়েছে। ঘটনাটা কারণ কি? কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখলাম বাউন্টি ডিটেকটিভের কয়েকটা সিগনেচারে একেক জন প্রায় সপ্তাহে সপ্তাহে সিগনেচার চেঞ্জ করেছে, কয়েকটাতে জয়েন করেছে এবং এর কারনে কয়েক সিগনেচারে স্টেকও পাইছে। বিষয়টি যেমন খুবই লজ্জার তেমনি আমাদের জন্য অপমান জনক। তাহলে সব বাউন্টি স্পামার, বাউন্টি চিটার কি তাহলে বাংলাদেশী? উত্তর হচ্ছে- হা। বাউন্টি থ্রেডে যে স্পামিং হয় তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। গতকিছুদিন মডারেটরদের কঠোরতায় কিছুটা কমেছে। এরপরেও কয়েকজন বাংলাদেশী এখনো স্পামিং করে যাচ্ছেন সেখানে। আবার বাউন্টি চিটিং যে গুলো ধরা পড়ছে তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। এভাবে চলতে থাকলে একসময় না জানি আমাদের বাংলাদেশী মানেই স্পামার, চিটার হয়ে যায় সেই আশাঙ্কা করতেছি। গতকাল তো একজন মডারেটর বলেই দিলেন আমাকে ”আপনার বাংলাদেশীদের জন্য আমার দূঃক্ষ হয় কিন্তু কিছুই করার নেই।”
লোকাল সেকশনে পোস্ট বেশি করলে সেটা বাহিরের মডারেটররা দেখতে আসবেনা। সতর্ক করার দরকার হলে আমরা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেই যতটা পারি। কিন্তু বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং বা চিটিং করলে কেউ তো ছেড়ে দিবেনা। তাই বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং এবং বাউন্টিতে চিটিং না করে সুন্দর করে কাজ করুন, বাংলাদেশীদের সুনাম বাড়ান।
এটা আসলে আমাদের বাঙ্গালীদের জন্য অনেক লজ্জাজনক। আমাদের সকলের উচিত ফোরামের আইন মেনে কাজ করা। অন্যান্য দেশের ইউজারদের চাইতে আমাদের বাঙ্গালীদের চিটার এর পরিমাণ অনেক বেশি। তাই আমি নতুন হিসেবে সকলের কাছে অনুরোধ করবো সবাই ফোরামের আইন মেনে কাজ করুন আমাদের এই লজ্জাজনক অবস্থা থেকে মুক্তি করুন।
-
গোটা কয়েক ইউজারের জন্য আমাদের বাংলাদেশের সম্মানহানি হচ্ছে বিশ্ব দরবারে। এদের জন্য আমাদের বাংলাদেশের সবার সম্পর্কে অন্যান্য দেশের মানুষের মনে অন্য রকম একটা ধ্যান ধারনার সৃষ্টি হচ্ছে। অবে আমি আশাবাদী যে তারা খুব দ্রুত নিজেদেরকে শুধুরে নেবেন।
-
গতকালকে মডারেশন লগ চেক করতে গিয়ে আমার তো চোখ ছানাবড়া অবস্থা। ঘটনা কি? ঘটনা হচ্ছে বাউন্টি চিটিংয়ের কারণে ১৩-১৪ জন বাংলাদেশীকে বাউন্টি চিটিং এর কারণে ওয়ানিং দেওয়া হয়েছে। ঘটনাটা কারণ কি? কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখলাম বাউন্টি ডিটেকটিভের কয়েকটা সিগনেচারে একেক জন প্রায় সপ্তাহে সপ্তাহে সিগনেচার চেঞ্জ করেছে, কয়েকটাতে জয়েন করেছে এবং এর কারনে কয়েক সিগনেচারে স্টেকও পাইছে। বিষয়টি যেমন খুবই লজ্জার তেমনি আমাদের জন্য অপমান জনক। তাহলে সব বাউন্টি স্পামার, বাউন্টি চিটার কি তাহলে বাংলাদেশী? উত্তর হচ্ছে- হা। বাউন্টি থ্রেডে যে স্পামিং হয় তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। গতকিছুদিন মডারেটরদের কঠোরতায় কিছুটা কমেছে। এরপরেও কয়েকজন বাংলাদেশী এখনো স্পামিং করে যাচ্ছেন সেখানে। আবার বাউন্টি চিটিং যে গুলো ধরা পড়ছে তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। এভাবে চলতে থাকলে একসময় না জানি আমাদের বাংলাদেশী মানেই স্পামার, চিটার হয়ে যায় সেই আশাঙ্কা করতেছি। গতকাল তো একজন মডারেটর বলেই দিলেন আমাকে ”আপনার বাংলাদেশীদের জন্য আমার দূঃক্ষ হয় কিন্তু কিছুই করার নেই।”
লোকাল সেকশনে পোস্ট বেশি করলে সেটা বাহিরের মডারেটররা দেখতে আসবেনা। সতর্ক করার দরকার হলে আমরা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেই যতটা পারি। কিন্তু বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং বা চিটিং করলে কেউ তো ছেড়ে দিবেনা। তাই বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং এবং বাউন্টিতে চিটিং না করে সুন্দর করে কাজ করুন, বাংলাদেশীদের সুনাম বাড়ান।
হ্যাঁ ভাই এই বিষয়টা আজকাল অনেক বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে যে আমাদের বাংলাদেশের ভাইয়েরা চিটার বেশি হচ্ছে। তবে এখান থেকে যদি আমরা বেরিয়ে আসতে পারে তাহলে আমাদের বাংলাদেশীদের জন্য অনেক প্রবলেম হবে । আমি মনে করি প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে চলার গতির একটা নিয়ম রয়েছে তেমনি প্রত্যেকটা কাজের ক্ষেত্রেও নিয়ম রয়েছে। আর সেই নিয়ম মানা সকলের জন্য প্রয়োজন।
-
এই খবরগুলো সত্যি শুনতে খারাপ লাগে। আমাদের এই ফোরাম এবং আমাদের দেশের সম্মান বজায় রাখা আমাদের সবারই দায়িত্ব। আমাদের অবশ্যই বুঝেশুনে কাজ করা উচিত যাতে আমরা স্পামিং না করি। গ্লোবাল সেকশনে গিয়ে স্পামিং করলে তো সবাই ধরা খাবে। আবার অনেকে আছে বাউন্টি থ্রেডে গিয়ে স্পামিং করে। মূলত এরাই আমাদের দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করে।
-
আসলে আমাদের বাংলাদেশি ইউজার অনেকেই বান্টি চিটিং এর কারণে আমাদের ফোরামের অনেক রেপুটেশন অনেক নষ্ট হয়েছে। কাউন্টি চিটিং যারা করেছিল তারা তাদের শাস্তি পেয়েছে বর্তমানে কিন্তু এরকম হয়না। আমি মনে করি আমাদের ফোরামে এখন সবাই সৎপথে থাকবে চিটিং আর করবে না। অতএব প্রত্যেকটা ইউজারদের কাছে আমার অনুরোধ সবাই সৎ পথে থেকে ইনকাম করুন বাউন্টি চিটিং যারা করেছেন এখন থেকে একদমই ছেড়ে দিন অবশ্যই আপনারই ভাল হবে।
-
আসলে ভাই চিটিং সব দেশেই আছে কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি। কারণ বাংলাদেশী মানুষ টাকার লোভ সহ্য করতে পারে না যার কারণে সব সময় তারা চিটিং করে থাকে।
-
ভাই চিটার কম বেশি সব দেশেই রয়েছে। বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশে চিটার একটু বেশি রয়েছে।আমাদের বাংলাদেশের মানুষটা টাকার লোভ দেখে লোভ সামলাতে না পেরে তারা এই সময়গুলোতে চিটিং করতে থাকেন। তাই আমি বলবো আমাদের বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের চেয়ে একটু বেশি চিটার রয়েছে।
-
সব দেশেই কিন্তু মোটামুটি ভাবে চিটিং করা হয়। শুধু আমাদের বাংলাদেশের চিটিং করা হয় তা কিন্তু না। সব দেশে কিন্তু চিটিং করা হয়। তারা সহ্য করতে না পেরে তারা চিটিং করতে থাকে। তাই আমি বলবো যে সব দেশেই এরকমভাবে চিটিং করা হয়। শুধু আমাদের বাংলাদেশে চিটার আছে তা না অন্য অন্য সব দেশে এইরকম চিটার রয়েছে।
-
গতকালকে মডারেশন লগ চেক করতে গিয়ে আমার তো চোখ ছানাবড়া অবস্থা। ঘটনা কি? ঘটনা হচ্ছে বাউন্টি চিটিংয়ের কারণে ১৩-১৪ জন বাংলাদেশীকে বাউন্টি চিটিং এর কারণে ওয়ানিং দেওয়া হয়েছে। ঘটনাটা কারণ কি? কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখলাম বাউন্টি ডিটেকটিভের কয়েকটা সিগনেচারে একেক জন প্রায় সপ্তাহে সপ্তাহে সিগনেচার চেঞ্জ করেছে, কয়েকটাতে জয়েন করেছে এবং এর কারনে কয়েক সিগনেচারে স্টেকও পাইছে। বিষয়টি যেমন খুবই লজ্জার তেমনি আমাদের জন্য অপমান জনক। তাহলে সব বাউন্টি স্পামার, বাউন্টি চিটার কি তাহলে বাংলাদেশী? উত্তর হচ্ছে- হা। বাউন্টি থ্রেডে যে স্পামিং হয় তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। গতকিছুদিন মডারেটরদের কঠোরতায় কিছুটা কমেছে। এরপরেও কয়েকজন বাংলাদেশী এখনো স্পামিং করে যাচ্ছেন সেখানে। আবার বাউন্টি চিটিং যে গুলো ধরা পড়ছে তার অধিকাংশ বাংলাদেশী। এভাবে চলতে থাকলে একসময় না জানি আমাদের বাংলাদেশী মানেই স্পামার, চিটার হয়ে যায় সেই আশাঙ্কা করতেছি। গতকাল তো একজন মডারেটর বলেই দিলেন আমাকে ”আপনার বাংলাদেশীদের জন্য আমার দূঃক্ষ হয় কিন্তু কিছুই করার নেই।”
লোকাল সেকশনে পোস্ট বেশি করলে সেটা বাহিরের মডারেটররা দেখতে আসবেনা। সতর্ক করার দরকার হলে আমরা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেই যতটা পারি। কিন্তু বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং বা চিটিং করলে কেউ তো ছেড়ে দিবেনা। তাই বাউন্টি থ্রেডে স্পামিং এবং বাউন্টিতে চিটিং না করে সুন্দর করে কাজ করুন, বাংলাদেশীদের সুনাম বাড়ান।
ভাই আপনি সুন্দর একটা তথ্য তুলে ধরেছেন বাংলা বাঙালি জাতি পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট বাংলাদেশের মানুষ সব সময় নিজের স্বার্থ নিয়ে চিন্তাভাবনা করে কিন্তু নিজের জন্য যে অন্যের ক্ষতি হচ্ছে তার চিন্তাভাবনা করে না। আমাদের দেশে কিছু কিছু লোকের সিটারের কারণে বিটকয়েন ফোরামের অনেক ক্ষতি হচ্ছে অনেক ক্ষতি হচ্ছে। এ ধরনের চিটিং এর হাত থেকে আমরার সকলেই সতর্ক হবো।
-
"অধিকাংশ বাউন্টি চিটার কি বাংলাদেশী" সত্যিই খুব লজ্জার কথা । আমার মনে হয় যারা চিটারি করে তারা জেনে বুঝেই এগুলা করে তবে সব চিটারি যে বাংলাদেশিরাই করে তা কিন্তু না অন্য সবাই কি দুধে ধোয়া তুলসি পাতা?? সবাই করে কিন্তু বাংলাদেশিদের প্রযুক্তি নিম্নমানের তাই তারা ধরে ফেলে। তবে আগে ঘর শাসন পরে পর শাসন। আগে আমাদের শুধ্রাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে আমার একটু বেশি চাহিদার কারনে একসময় পুরা দেশের সবাই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এ ব্যাপারে সুযগ্য মডারেটরদের প্রতি আমার আমার পরামর্শ না জাস্ট প্রস্তাব আপনাদের আরো কঠোর হতে হবে। এমন চোখে পড়লে তাদের বিরুদ্ধে একশান নিতে হবে যাতে আর কোনদিন সাহস না পায়।
-
শুধু বাংলাদেশ নয় কমবেশি সব দেশের লোকের মধ্যে রয়েছে। কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যে টাকার লোভ সামলাতে পারেনা সে বাউন্টি অথবা ক্রিপ্টোকারেন্সি চিটিং করে। যার কারণে প্রেমেন্ট করার কথা বলে পেমেন্ট করে না। এরমধ্যে বাংলাদেশি লোকের সংখ্যা বেশি।
-
চিটার আসলে সব দেশেই কমবেশি আছে কিন্তু বাংলাদেশ এ সংখ্যা বেশি। বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরা অধিক পরিমান চিটিং করে। এরা ফোরামের বান্টি সেকশনে গিয়ে অত্যাধিক পরিমান চিটিং করে থাকে। বান্টি সেকশনে চিটিং করলে সেটা সকল মডারেটরদের সামনে চলে আসে। বাউন্টি সেকশনে চিটিং করলে আসলে সবাই তার বিরুদ্ধে যাবে। তাই আমাদের সবার সচেতন হতে হবে। বাংলাদেশের মান রক্ষার দায়িত্ব আমাদের নিজেদের।
-
"অধিকাংশ বাউন্টি চিটার কি বাংলাদেশী" সত্যিই খুব লজ্জার কথা । আমার মনে হয় যারা চিটারি করে তারা জেনে বুঝেই এগুলা করে তবে সব চিটারি যে বাংলাদেশিরাই করে তা কিন্তু না অন্য সবাই কি দুধে ধোয়া তুলসি পাতা?? সবাই করে কিন্তু বাংলাদেশিদের প্রযুক্তি নিম্নমানের তাই তারা ধরে ফেলে। তবে আগে ঘর শাসন পরে পর শাসন। আগে আমাদের শুধ্রাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে আমার একটু বেশি চাহিদার কারনে একসময় পুরা দেশের সবাই ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এ ব্যাপারে সুযগ্য মডারেটরদের প্রতি আমার আমার পরামর্শ না জাস্ট প্রস্তাব আপনাদের আরো কঠোর হতে হবে। এমন চোখে পড়লে তাদের বিরুদ্ধে একশান নিতে হবে যাতে আর কোনদিন সাহস না পায়।
বাংলাদেশ ছাড়াও আরো অন্তত দেশ বেশি চিটার। কারন বাংলাদেশ এর মানুষ এই মার্কেট সম্পর্কে তেমন বেশি জানে না । তাই তারা বেশি চিটার তৈরি হয় নাই অন্য সকল দেশ সব চাইতে বেশি চিটার করে।
-
এটি আমাদের বাংলাদেশের ক্রিপ্টোকারেন্সি ইউজারদের জন্য কলঙ্কজনক। দু-চার জনের জন্য বাংলাদেশের সকল ক্রিপ্টো রিলেটেড দের দুর্নাম হচ্ছে। অবশ্যই এখন থেকে আমাদের শোধরাতে হবে। চিটিংয়ের মত গর্হিত কাজ থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে।
-
আমি বলতে পারবো না কিন্তু আমার মনে হয় সব চিটার বাংলাদেশের
-
অধিকাংশ বাউন্টি চিটার কি বাংলাদেশী? না সারা বিশ্বের অসংখ্য চিটার আছে । বাংলাদেশের মানুষ বাউন্টি সম্পর্কে তেমন কিছু ধারনাই ছিলো না । তা সময়ের সাথে সাথে সব কিছু জানতে পারি । কিন্তু অন্য সকল দেশ এইসব মার্কেট সম্পর্কে তারা আগে থেকেই জানতো । তাহলে তো এটা বলাই যাই বাংলাদেশ অনেক দেরিতেই চিটা্রের জন্ম হয়েছে । কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ বেশি টাকার লোভে পড়ে এই সব চিটিরের কাজে সংযুক্ত হচ্ছে।
-
অধিকাংশ বাউন্টি চিটার কি বাংলাদেশের। এটা বলা খুব মুস্কিল। যদিও বাউন্টি চিটার বাংলাদেশের হয় তবে তারা এটি গোপন রাখার চেষ্টা করে। কিছু বাউন্টি চিটার বাংলাদেশেও আছে। কিন্তু অধিকাংশ বাউন্টি চিটার অন্যান্য দেশের। বাংলাদেশের বাউন্টি চিটার খুবই কম।
-
আমাদের বাংলাদেশের অনেক ইউজারই বাউন্টিতে চিটিংবাজী করে থাকে। তারা এক আইডি দিয়ে একাধিক বাউন্টিতে জয়েন হয় এবং নানা রকম ছলচাতুরী করে স্টেকও নেয়। পরে তারা যখন ধরা পরে তখন তাদের জন্য আমাদের দেশের বদনাম হয়। এটা খুবই লজ্জাজনক।
-
আমি মনে করি, সব চিটার বাংলাদেশের নয়। কিছু চিটার অন্যান্য দেশের ও আছে। এবং সারাবিশ্বে অনেক চিটার আছে। আমাদের বাংলাদেশে কিছু চিটারের জন্য আমাদের বাংলাদেশের বদনাম হচ্ছে। তাই আমি মনে করি, কিছু লোকের চিটারের কারণে বাউন্টি ফোরামের বদনাম হচ্ছে। এটা আমাদের জন্য খুবই লজ্জাজনক।
-
শুধু আমাদের বাংলাদেশে নয় বিশ্বের প্রায় সব দেশেই কমবেশি চিটার রয়েছে। তারা মানুষের সাথে বিভিন্ন ধরনের চিটারি করে থাকে। অনেক চিটার রয়েছে তারা বাউন্টি সেকশনে গিয়ে অত্যাধুনিক চিটার করে থাকে। অনেক মানুষ রয়েছে যারা টাকার লোভ সামলাতে না পেরে এরকম চিটারদের দের হাতে পড়ে। তাই আমাদের সবাইকে খুবই সতর্ক ভাবে থাকতে হবে। এবং চিটারদের থেকে দূরে থাকতে হবে।
-
কমবেশি প্রায় সব দেশেরই মানুষ চুরি করে থাকেন অনেকের সাথেই চিটার করে থাকে শুধু বাংলাদেশের মানুষকে চিটার বললে হবে না। অনেক দেশেরই মানুষ, মানুষের সাথে চিটারি করে প্রতারণা করে
-
সব দেশেই কমবেশি চিটার রয়েছে। কিন্তু আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশে চিটারের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। বাংলাদেশে অনেক ইউজার রয়েছে যারা একাধিক আইডি ব্যবহার করে থাকে। এবং তারা একাধিক আইডি দিয়ে বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে জয়েন হয়। এ ধরনের চিটারি করার কারণে যারা একের অধিক আইডি চালায় না তারা অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। আর আমাদের সব সময় চিটারদের থেকে দূরে থাকতে হবে।