follow us on twitter . like us on facebook . follow us on instagram . subscribe to our youtube channel . announcements on telegram channel . ask urgent question ONLY . Subscribe to our reddit . Altcoins Talks Shop Shop


This is an Ad. Advertised sites are not endorsement by our Forum. They may be unsafe, untrustworthy, or illegal in your jurisdiction. Advertise Here Ads bidding Bidding Open

Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Sinthia

Pages: [1]
1
বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বিবিসি বাংলা একটি চমৎকার পোস্ট করেছেন। যেটা বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি ও এর সাথে জড়িতদের জন্য পজিটিভ খবর। সকলের অবগতির জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-


ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের মূল্য গত কিছুদিনে রাতারাতি বহুগুণ বেড়ে গেছে।

মার্কিন বিলিওনিয়ার এলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান টেসলা এই ক্রিপ্টোকারেন্সিতে দেড়'শ কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেয়ার পর থেকে এই ডিজিটাল মুদ্রার দাম আবার বাড়তে শুরু করেছে।

এ প্রতিবেদনটি যখন প্রকাশিত হচ্ছে, তখন একটি বিটকয়েনের বাংলাদেশের টাকায় মূল্য প্রায় ৪০ লাখ টাকা।

কিন্তু বাংলাদেশের এই ডিজিটাল মুদ্রার কী অবস্থা?

বাংলাদেশে বিটকয়েন

যদিও বাংলাদেশে খুব সীমিত আকারে বিটকয়েন কেনাবেচার কথা জানা যাচ্ছে, তবে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বিটকয়েন বা অন্য কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনাবেচা বা সংরক্ষণ করা বেআইনি বলে জানাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলছেন, বাংলাদেশে বিটকয়েনের কোন অনুমোদন নেই। যেহেতু অনুমোদন নেই, সুতরাং এই জাতীয় লেনদেন বৈধ নয়।

হ্যাকাররা চুরি করা অর্থ কেন দান করছে

বিটকয়েনের ব্যবসা নিষিদ্ধ করে ফতোয়া জারি

"যদি আমাদের নোটিশে এই জাতীয় লেনদেনের খবর আসে, তাহলে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নিয়ে থাকি"।

২০১৭ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক বিটকয়েনে লেনদেনের ব্যাপারে সতর্কতা জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোন স্বীকৃতিও নেই।

ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানি লন্ডারিং এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সতর্ক করে দিয়েছে।

এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক এবং আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “নামবিহীন বা ছদ্মনামে প্রতিসঙ্গীর সঙ্গে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে।”

এছাড়া, অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন বলে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ভবিষ্যতে বিটকয়েনের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক কোন পদক্ষেপ নেবে কিনা, সেই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকের এই ব্যাপারে কোন পরিকল্পনা নেই।

তবে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন আইন নেই। বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় এবিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হয়।

বিটকয়েন কী?
বিটকয়েন একধরনের ক্রিপ্টো-কারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রা। ইন্টারনেটের মাধ্যমেই এই মুদ্রার লেনদেন হয়ে থাকে।

২০০৮ সালের শেষের দিকে জাপানের একজন নাগরিক সাতোশি নাকামোতো নামের কেউ বা একদল সফটওয়্যার বিজ্ঞানী এই ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ উদ্ভাবন করেন। যদিও এই ব্যক্তির আসল নাম বা পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

নতুন এই ভার্চুয়াল মুদ্রাকে বলা হয় বিটকয়েন।

২০১৩ সালের দিকে এই মুদ্রার দাম ১০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার পর জনপ্রিয় হয়ে উঠতে শুরু করে।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে দুইজন ব্যবহারকারীর মধ্যে নিজেদের পরিচয় প্রকাশ না করেও এটা সরাসরি আদান-প্রদান (পিয়ার-টু-পিয়ার) করা হয়। এই লেনদেনের তথ্য ব্লকচেইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে, কিন্তু এই মুদ্রার লেনদেন তদারকির জন্য কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো কর্তৃপক্ষ থাকে না। এই মাইনারের মাধ্যমে নতুন বিটকয়েন তৈরি হয়।

বিটকয়েন তৈরি বা কেনার পর তা গ্রাহকের হিসাবে জমা থাকে। পরবর্তীতে তিনি সেগুলো ব্যবহার করে পণ্য কিনতে পারেন বা বিক্রি করে দিতে পারেন। বিক্রি করলে বিটকয়েনের পরিবর্তে প্রচলিত অর্থে তা গ্রহণ করা যায়। বিভিন্ন কম্পিউটার ব্যবহার করে লেনদেন করা হলেও সেসব তথ্য কেন্দ্রীয় সার্ভারে হালনাগাদ করা হয়ে থাকে।

বিটকয়েনকে অনেকেই ভবিষ্যতের মুদ্রা বলে মনে করেন।

যেহেতু বিটকয়েনে লেনদেনে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পড়ে না এবং এর লেনদেনের গতিবিধি অনুসরণ করা যায় না, ফলে এটা মাদক, কালোবাজারি ও অর্থ পাচারে এই ব্যবহার হচ্ছে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন।

গত কয়েক বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে, অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে।

বিশ্বের অনেক দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ।

বিটকয়েন এক ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি
ছবির উৎস,GETTY IMAGES
ছবির ক্যাপশান,
বিটকয়েন এক ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি

বাংলাদেশে বিটকয়েনের ব্যবহার
বাংলাদেশে বিটকয়েন ব্যবহার অবৈধ হওয়ায় ঠিক কতো জন বিটকয়েন কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন, সে সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না।

তবে বিটকয়েন ও আউটসোর্সিং পেশার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন একজন বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘’বাংলাদেশে যারা আউটসোসিং করছেন, তাদের কেউ কেউ বিটকয়েন কেনাবেচা করে থাকেন। কিন্তু অবৈধ হওয়ায় সেটা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলতে চান না।‘’

তিনি জানান, সাধারণত বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গেই এই লেনদেন হয়ে থাকে। অর্থ আদান-প্রদানে বিদেশে থাকা বন্ধু বা আত্মীয়স্বজনদের সহায়তা নেয়া হয়।

কয়েকবছর আগেও উচ্চ ক্ষমতার কম্পিউটার ব্যবহার করে বিদেশি সহযোগীদের সাথে মিলে বিটকয়েন মাইনিংয়ের কাজও করা হতো। কিন্তু তাতে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসা আর বিদ্যুৎ ভোগান্তির কারণে এখন এই প্রবণতা কমে গেছে।

বাংলাদেশে কি বিটকয়েন বৈধ করার সময় এসেছে?
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ ভেতরে বেশ জটিল কিছু বিষয় রয়েছে। যেমন এটার ব্যবসা এখন যেভাবে হচ্ছে, কেউ কিনে রেখে দিচ্ছেন, দাম বাড়লে আবার বিক্রি করছেন। কিন্তু আমাদের দেশে পুঁজিবাজারে যেমনটা হয়েছে, ভালোভাবে না বোঝার কারণে এখানেও কিন্তু প্রতারণার একটা সুযোগ রয়েছে।‘

বিটকয়েন বাংলাদেশে ব্যবহার করতে হলে আরও অনেক পরিবর্তন প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।

তবে ড. আহমেদ বলছেন, সেই সঙ্গে যেহেতু পৃথিবীতে এই মুদ্রা ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, ফলে পুরোপুরি এটাকে অস্বীকার করারও উপায় নেই।

"ফলে পুরোপুরি বন্ধ না করে রেখে এটার ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা করা উচিত। কারণ বিশ্বে যদি একসময় এটা প্রচলিত হয়ে ওঠে, তাহলে সেটার সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিতে হবে। সুতরাং সেই জন্য প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের একেবারে মুখ ফিরিয়ে না রেখে তাদের এটা নিয়ে গবেষণা করা, যৌক্তিকতা, অযৌক্তিকতা যাচাই করা তৈরি করা উচিত। বিটকয়েন কোথায় যাচ্ছে, সেটার দিকে নজর রাখা উচিত। তাহলে ভবিষ্যতে যদি বিটকয়েনের ওপর বড় লেনদেন করতে হয়, তখন বিপদে পড়তে হবে না"।

চীন এবং ভারতসহ কয়েকটি দেশ নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরির পরিকল্পনা করছে।

তবে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির অনুমতি দেয়ার আগে এটা নিয়ে আরও ভালো করে গবেষণা করে, পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের জ্যেষ্ঠ গবেষক দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলছেন, ‘’আমি মনে করি, বাংলাদেশ এখনো এটার জন্য প্রস্তুত নয়। কারণ আমাদের মূল ধারার মুদ্রা ব্যবস্থাপনার বাইরে এটা হচ্ছে। শুধু জাতীয় নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও এটার ব্যবস্থাপনার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক যে নীতি দরকার, সেটার অভাব রয়েছে। এটার ভেতর এখনো অনেক ধরণের ফটকাবাজি চলছে। এটা নিয়ে আসলে কোন ধরণের প্রাতিষ্ঠানিক, আইনি প্রস্তুতি নেই, তথ্যের অস্বচ্ছতাও আছে।‘’

"বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক পরিকাঠামো এখনো দুর্বল। শিডিউল ব্যাংকগুলো নাজুক অবস্থায় আছে, দেশ থেকে অর্থ পাচার রোধে বড় ধরণের কোন কার্যকারিতা দেখানো যায়নি। অন্যান্য আর্থিক জালিয়াতি চলছে, তাই এটার ব্যাপারে আমি এখনো অনেক রক্ষণশীল"। বলছেন ড. ভট্টাচার্য। Source Link
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে সুন্দর একটি পোষ্ট করার জন্য। আমি এই সম্পর্কে যতটুকু জানি আমার মনে হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ খুব দ্রুত বৈধ হতে চলেছে। কারণ কিছুদিন আগে আমি একটা নিউজে দেখতে পেলাম আমাদের প্রধানমন্ত্রী অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম এর জন্য অনুরোধ জানাচ্ছে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করুন ।

2
বাংলাদেশে আপাতত কোনো ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল কারেন্সি বাজারে ছাড়বে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ ধরনের মুদ্রা বাজারে ছাড়ার অনুমোদনও দেবে না। এমন কী কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মুদ্রার প্রচলন ঘটালে বা ঘটানোর চেষ্টা করলে অথবা লেনদেন করলে তাদের প্রচলিত আইনের আওতায় আনা হবে।


সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৈঠকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলমান ডিজিটাল মুদ্রা বাংলাদেশে লেনদেনের বিষয়ে কথা উঠলে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বৈঠকে ডিজিটাল মুদ্রার বিকল্প হিসাবে দেশে চলমান ব্যাংক নোটগুলোর অনলাইনভিত্তিক (প্লাস্টিক মানি বা ইলেকট্রনিক মানি) লেনদেন আরও বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে নগদ টাকার ব্যবহার কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, এতে মুদ্রা জাল করার প্রবণতা কমে যাবে এবং নোট ছাপানো, ব্যবস্থাপনা ও স্থানান্তরের খরচ কমে যাবে। একই সঙ্গে কমবে ব্যাংকগুলোর নোট ব্যবস্থাপনার চাপ। 

জানা গেছে, ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই, নেই লেনদেনের কোনো গ্যারান্টি, নিয়ন্ত্রণের জন্য নেই কোনো কর্তৃপক্ষ, মুদ্রা খোয়া গেলে বা দরপতন ঘটলে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এরপরও বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের চাহিদা এখন তুঙ্গে। হু-হু করে বাড়ছে দাম। ২০০৯ সালে মুদ্রাটির যাত্রার শুরুতে প্রতি বিটকয়েনের দাম ছিল এক ডলার বা ৭৯ টাকার নিচে। ১২ এপ্রিল এর দাম সর্বোচ্চ বেড়ে প্রায় ৯৪ লাখ টাকায় উঠেছিল। ১৯ এপ্রিল আবার কমে ৪৭ লাখ ৩৮ হাজার টাকায় নেমে এসেছে।

সূত্র জানায়, বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশে বিটকয়েন কেনাবেচা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারপরও থেমে নেই এর লেনদেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এর ব্যবসা বেআইনিভাবে বাংলাদেশেও প্রসারিত হচ্ছে। আবার প্রতারণার ঘটনাও ঘটছে। বিদেশে কেনা পণ্যের দাম যেমন বিটকয়েনের পরিশোধ করা হচ্ছে, তেমনি এতে বিনিয়োগ হচ্ছে। বেআইনি এ মুদ্রা নিয়ে ব্যবসা করার দায়ে ইতোমধ্যে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে কয়েকটি মামলা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে সরকারের ই-গভর্মেন্ট কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিমের (সার্ট) প্রকল্প পরিচালক তারেক এম বরকতউল্লাহ বলেন, বিটকয়েন বাংলাদেশে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হওয়ায় বৈধভাবে এর লেনদেন করার সুযোগ নেই। তবে বিদেশে যাদের অ্যাকাউন্ট আছে বা আত্মীয়স্বজন রয়েছে তাদের অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এ মুদ্রা কেনাবেচা করছে। যেহেতু অনেক দেশে এটি লেনদেন করতে কোনো বাধা নেই, সে কারণে বিদেশের অ্যাকাউন্টে লেনদেন করলে কিছু করার থাকে না।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বাংলাদেশের পার্শ^বর্তী কোনো দেশ ডিজিটাল মুদ্রা এখনও চালু করেনি। উন্নত দেশগুলোর কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ মুদ্রার স্বীকৃতি দেয়নি। সে অবস্থায় বাংলাদেশে এ ধরনের মুদ্রা চালু বা লেনদেনের অনুমতি দেয়া হবে না। প্রতিযোগী দেশগুলো এ ধরনের মুদ্রা চালু করলে তার ফলাফল দেখে পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিদ্ধান্ত নেবে।

এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জিডিটাল লেনদেন জ্যামিতিক হারে বাড়ার কারণে বিহিত মুদ্রার (ব্যাংক নোট) ব্যবহার কমছে। ফলে সাধারণ জনগণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রা ব্যবহারের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এটা কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ডিজিটাল মুদ্রা সরবরাহের সমাভাবনা তৈরি করছে। সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা (সিবিডিসি) ব্যবহারের পুরোভাগে রয়েছে। সিবিডিসি স্কিমকে বর্তমানের ব্যাংকনোটের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর একটি দাবি।

সূত্র জানায়, দেশে এখন মোট লেনদেনের প্রায় ৪০ শতাংশ ইলেকট্রনিক মানি পদ্ধতিতে হয়। একে আরও শক্তিশালী করতে গ্রাহক পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের কার্ড, পস মেশিন, অনলাইনে দেনা-পাওনা পরিশোধ পদ্ধতিকে জনপ্রিয় করতে হবে। সে লক্ষ্যে কার্যক্রম হাতে নেওয়ার জন্য ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে আর্থিক খাতের ডিজিটাল প্ল্যাটফরমকে নিরাপদ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। তথ্যসূত্র: দৈনিক যুগান্তর

আমি বলতে চাই আমাদের সরকার যেহেতু আমাদের বাংলাদেশকে ডিজিটাল করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সেহেতু আমাদের দেশে ডিজিটাল অনেককিছুই প্রচলন করা উচিত তা না হলে আমাদের বাংলাদেশের ডিজিটাল হবে না। ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহার প্রচলন করা আমাদের বাংলাদেশে খুবই দরকার বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ সকলকে।

3
আমরা এই বাংলা ফোরামে অনেকেই - কারমা খাই। আমরা - কারমা খাই কেন। সেটা একটু বলবেন তো। সিনিয়র ভাইরা প্লিজ করে বলবেন।
আমি মনে করি পৃথিবীতে যতগুলো কাজ আছে প্রত্যেকটি কাজের একটি নির্দিষ্ট নিয়ম এবং ধারা থাকে। আর সেই নিয়ম এবং ধারা অনুসারে কাজ করলে আমার মনে হয় কোন ভুল কাজ হবে না। আমি মনে করি ভালো কাজ করলে অবশ্যই ভালো কিছু পাওয়া যায় এবং খারাপ কাজ করলে খারাপ কিছু পাওয়া যায়। আমার ব্যক্তিগত দিক থেকে সকলের কাছে অনুরোধ থাকবে সবাই ভালো কিছু করুন।

4
আমি কাজ করি যে কয়দিন হয়েছে কয়দিনের ভিতরে পেমেন্ট পাইনি। আমি যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি হতে পেমেন্ট পায় তাহলে এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া হয়ে থাকবে।কারণ আমার জীবনের স্বপ্ন আমিও অদৃশ্যভাবে টাকা ইনকাম করতে পেরেছি। এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া।
আমি মাত্র অল্প কয়েকদিন হল এই কাজে জয়েন হয়েছি আমি এখন পর্যন্ত কাজ করে কোন ইনকাম করতে পারিনি। তবে আশা রাখি খুব দ্রুত এখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারো। কারন আমার অনেক সিনিয়র ভাইদের কে দেখেছে তারা এখান থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করে যাচ্ছে। তাদের অনুসরণ করে কাজ করে যাচ্ছি আমার জন্য সবাই দোয়া রাখবেন।

5
আমাদের মধ্যে অনেকে দেখছি ফোরামের রুলস না মানার কারনে নেগেটিভ কর্মা খাচ্ছেন তাছাড়া স্পামিং করার কারনেও এই ধরনের সমস্য হচ্ছে। যেই কারনে একটা সময় পরে গিয়ে নেগেটিভ কর্মার পরিমান এতো বেশী হয়ে যায় ফলে ঐ আইডির কোন গুরুত্বই থাকেনা এবং বিভিন্ন বাউন্টিতে ও সিগনেচার ক্যাম্পেইন করতে সমস্যা হয়। ২/১টা কর্মা থাকলে হয়তো ভালো কমেন্টস পোষ্ট করে উঠিয়ে নেয়া যায় কিন্তু তার বেশী হলে মুশকিল। তাই আমি সবাইকে অনুরোধ করব ভালো কাজ করে নেগেটিভ কর্মা থেকে দূরে থাকুন।
  আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই স্পামিং সম্পর্কে আমার তেমন কোন ধারণা ছিল না কারণ আমি একদম নতুন কিন্তু আপনার পোষ্টটি পড়ে আমি অনেক কিছু শিখতে পারলাম আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

6
বড় মেম্বার দের প্রতি আমার প্রশ্ন কত পোস্ট করলে কি মেম্বার হওয়া যায় আর পোস্ট আপডেট হতে কত দিন সময় লাগে। আমি যদি এক দিনে ২০০ টা পোস্ট করি তাহলে কি এক দিনেই আমার rank বারবে নাকি rang বারার জন্য সময় লাগবে কেউ যদি বলতেন তাহলে সেই বাবে আমি পোস্ট করতাম।
  ভাই আপনি যে পোস্টটি করেছেন কত পোস্ট করলে কোন  পজিশনে  যাওয়া যায় এ বিষয় নিয়ে সিনিয়র বড় ভাইয়েরা খুব ভালো ভাবে পোস্ট করেছে উপরে খেয়াল করবেন দয়া করে সেগুলো পড়লে অবশ্যই আপনি বুঝতে পারবেন। আর আপনি যে কথাটি বলেছেন এক দিনে 200 পোস্ট করবেন এক দিনে 200 পোস্ট করা সেটা আইডির জন্য সমস্যা কারণ এক দিনে 2 থেকে 5 টা পোস্ট করা যায় এর বেশি করলে সেটা স্পামিং হয় । ধন্যবাদ

Pages: [1]
ETH & ERC20 Tokens Donations: 0x2143F7146F0AadC0F9d85ea98F23273Da0e002Ab
BNB & BEP20 Tokens Donations: 0xcbDAB774B5659cB905d4db5487F9e2057b96147F
BTC Donations: bc1qjf99wr3dz9jn9fr43q28x0r50zeyxewcq8swng
BTC Tips for Moderators: 1Pz1S3d4Aiq7QE4m3MmuoUPEvKaAYbZRoG
Powered by SMFPacks Social Login Mod