কেন বাংলাদেশ সরকারের বিটকয়েনের অনুমতি দেওয়া উচিৎ

[Hasan986]

আপনার যুক্তি একদিকে ঠিক আছে সরকার চাইলে এর অনুমতি দিয়ে দিতে পারে। আপনি কি জানেন যে এই কয়েনের সাথে মানি ট্রান্সাফার এর একটি অবাদ সম্পর্ক আছে? সেটা যদি হয় মানি ট্রান্সফার ইনসাইড আমাদের দেশে তাহরে প্রবলেম নেই। কিন্তু যদি অন্যদেশে হয় আপনি কি তা কিভাবে নিয়ন্ত্রন করবেন?

সরকার পাবে না, কোন ট্যাক্স। বাড়বে দূর্নিতি কোটি কোটি টাকা পাচার করবে বিদেশে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে। নেগেটিভ দিক গুলো আসলে অনেক ভয়াবহ।

[Hasan986]

আপনার যুক্তি একদিকে ঠিক আছে সরকার চাইলে এর অনুমতি দিয়ে দিতে পারে। আপনি কি জানেন যে এই কয়েনের সাথে মানি ট্রান্সাফার এর একটি অবাদ সম্পর্ক আছে? সেটা যদি হয় মানি ট্রান্সফার ইনসাইড আমাদের দেশে তাহরে প্রবলেম নেই। কিন্তু যদি অন্যদেশে হয় আপনি কি তা কিভাবে নিয়ন্ত্রন করবেন?

সরকার পাবে না, কোন ট্যাক্স। বাড়বে দূর্নিতি কোটি কোটি টাকা পাচার করবে বিদেশে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে। নেগেটিভ দিক গুলো আসলে অনেক ভয়াবহ।

[Halkpro]

ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার যতই প্রশস্ত হচ্ছে ততই বিশ্বে বিটকয়েনের গ্রহন যোগ্যতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্র বিটকয়েনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত এটি নিষিদ্ধ রয়েছে। বিটকয়েনকে অনুমতি দিলে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। যেমন-

 ১. বিটকয়েন অনুমতি দিলে বাংলাদেশ একটি নতুন ও আধুনিক প্রযুক্তিগত কয়েনের যুগে প্রবেশ করবে।
 ২. বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয়, বিটকয়েন অনুমতির মাধ্যমে তাতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
 ৩. বাংলাদেশে ব্লকচেন প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সেঞ্জ সহ নতুন ব্যবসায়ের দার উন্মোচন হবে।
 ৪. বাউন্টি, এয়ারড্রপ সহ বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে বাংলাদেশের বহু মানুষ অংশ গ্রহনের জন্য উৎসাহিত হবে এবং এর মাধ্যমে বেকার সমস্যা কিছুটা
     হলেও কমে আসবে।
 ৫. বাংলাদেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল এক নতুন বিনিয়োগ ক্ষেত্র তৈরি হবে।
 ৬. বিটকয়েন ট্রেডের মাধ্যমে নতুন এক আয়ের সুযোগ তৈরি হবে।
 ৭. বিভিন্ন ক্ষেত্রে কমিশন, ট্যাক্স ইত্যাদি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নতুন আয়ের পথ তৈরি করার সুযোগ পাবে।
 ৮. সর্বপরি বৈদেশীক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে বৈদেশীক বানিজ্যে বাংলাদেশ আরো বেশি শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে যা বাংলদেশের উন্নয়নকে
     ত্বরান্বিত করবে।

আপনার কথা গুলা ভালো লাগছে। কিন্তু আমার মনে হয় না যে ২০৩৫ সালের আগে বাংলাদেশ এই ক্রিপ্টোকারেন্সি  বৈধতা দেবে। যদি   ক্রিপ্টোকারেন্সি এতো দিন থাকে । অনেক ধরনের সমস্যার জন্য বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি এলাও করে না। যদি বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি এলাও করে তা হলে এটা অনেক ধরনের কাজে ব্যবহার করা হবে অন্য সব দেশে যেমন ব্যবহার করা হয় তেমন।  তাই আমি বলি যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশে অনুমতি দেয় তা হলে অনেক ভালো হবে।     

[Crypto_Somrat]

আপনার যুক্তি একদিকে ঠিক আছে সরকার চাইলে এর অনুমতি দিয়ে দিতে পারে। আপনি কি জানেন যে এই কয়েনের সাথে মানি ট্রান্সাফার এর একটি অবাদ সম্পর্ক আছে? সেটা যদি হয় মানি ট্রান্সফার ইনসাইড আমাদের দেশে তাহরে প্রবলেম নেই। কিন্তু যদি অন্যদেশে হয় আপনি কি তা কিভাবে নিয়ন্ত্রন করবেন?

সরকার পাবে না, কোন ট্যাক্স। বাড়বে দূর্নিতি কোটি কোটি টাকা পাচার করবে বিদেশে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে। নেগেটিভ দিক গুলো আসলে অনেক ভয়াবহ।

ভাই আপনি ঠিক বলেছেন ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশের জন্য নেগেটিভ দিক গুলো সত্যিই অনেক ভয়ানক। বেড়ে যাবে সাইবার অপরাধ। যেমন কিছুদিন আগে মালাম ভাই শেয়ার করেছিলেন বাংলাদেশে কোন এক শিশুকে অপহরণ করে বিটকয়েনে পেমেন্ট দেওয়া হচ্ছিল কারণ তারা জানে বিটকয়েনে পেমেন্ট নিলে তাদের পরিচয় গোপন থাকবে তাই অপরাধীরা নিরাপদে অপরাধ চালিয়ে যেতে পারবে।

[Review Master]

আপনার কথাগুলো অবশ্যই যৌক্তিক কিন্তু একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে সরকার কি আসলেই এই ডিজিটাল মুদ্রা কে নিয়ন্ত্রন করতে পারবে যদি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারে তাহলে দেশের অর্থনীতি যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে কারণ বাংলাদেশে বর্তমানে যে পরিমাণ মানিলন্ডারিং হয় তা বিশ্বে নজিরবিহীন। তবে এটি কে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করে তারপর এটিকে অনুমোদন দেওয়া যেতে পারে।

এটি সম্ভব এবং অনেক উপায় আছে। একটি উদাহরণের মাধ্যমে এটি বলতেছি। যখন কোনো এক্সচেঞ্জ হ্যাক হয় এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি হয়। তখন কিন্তু অন্যান্য এক্সচেঞ্জ কিন্তু হ্যাকের এড্রেস থেকে ক্রিপ্টো ডিপোজিট করলে ফ্রিজ করে দেয়। এতে করে হ্যাকার কোনো কিছুই করতে পারে না। ঠিক তেমনিভাবে যখন কেউ মানি লন্ডারিং করবে, তখন সে অবশ্যই অন্যদেশের স্টাবল কয়েনে এক্সচেঞ্জ করার চেষ্টা করবে এবং এইজন্য কোনো না কোনো এক্সচেঞ্জ অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। আর তখন দেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সকল দেশের এক্সচেঞ্জকে মানিলন্ডারিংকারীর এড্রেস অনুসরণ করার মাধ্যমে ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জগুলোতে ফ্রিজ/জব্দ করতে পারবে। এটি একটি উপায় এবং আরো অন্যান্য উপায়ও রয়েছে।

[Tamsialu$$]

হ্যাঁ ভাই আপনি একদম এর সাথে কথা বলেছেন।যদি আমাদের বাংলাদেশের বিজ্ঞান এর বৈধতা দেয়া হয় তাহলে দেখা যাবে আমাদের বাংলাদেশের বেকারত্ব সমস্যা টা শেষ হয়ে যাবে।

[XM8]

ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার যতই প্রশস্ত হচ্ছে ততই বিশ্বে বিটকয়েনের গ্রহন যোগ্যতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্র বিটকয়েনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত এটি নিষিদ্ধ রয়েছে। বিটকয়েনকে অনুমতি দিলে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। যেমন-

 ১. বিটকয়েন অনুমতি দিলে বাংলাদেশ একটি নতুন ও আধুনিক প্রযুক্তিগত কয়েনের যুগে প্রবেশ করবে।
 ২. বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয়, বিটকয়েন অনুমতির মাধ্যমে তাতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
 ৩. বাংলাদেশে ব্লকচেন প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সেঞ্জ সহ নতুন ব্যবসায়ের দার উন্মোচন হবে।
 ৪. বাউন্টি, এয়ারড্রপ সহ বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে বাংলাদেশের বহু মানুষ অংশ গ্রহনের জন্য উৎসাহিত হবে এবং এর মাধ্যমে বেকার সমস্যা কিছুটা
     হলেও কমে আসবে।
 ৫. বাংলাদেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল এক নতুন বিনিয়োগ ক্ষেত্র তৈরি হবে।
 ৬. বিটকয়েন ট্রেডের মাধ্যমে নতুন এক আয়ের সুযোগ তৈরি হবে।
 ৭. বিভিন্ন ক্ষেত্রে কমিশন, ট্যাক্স ইত্যাদি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নতুন আয়ের পথ তৈরি করার সুযোগ পাবে।
 ৮. সর্বপরি বৈদেশীক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে বৈদেশীক বানিজ্যে বাংলাদেশ আরো বেশি শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে যা বাংলদেশের উন্নয়নকে
     ত্বরান্বিত করবে।

আপনার সবগুলো বিষয় সাথে আমি একমত কিন্তু আমার মনে হয় বিটকয়েন বাংলাদেশ অনুমোদন দেওয়ার আগে বিটকয়েন ব্যবস্থাকে আগে ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখতে হবে।অর্থনৈতিক পরিস্থিতি যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে।

[kulkhan]

ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, অত্যন্ত সুন্দর করে বাংলাদেশের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সির পজিটিভ দিক গুলো তুলে ধরার জন্য। আপনি যে সুবিধা গুলো তুলে ধরেছেন তা অত্যন্ত যুক্তি যুক্ত। কিন্ত এর লেনদেনকারির পরিচয় সনাক্ত করা যায়না। এজন্য সরকার হয়তো সহজে এটা নিয়ে পজেটিভ হবে বলে আমি মনেকরি না। তার পরও এই সুবিধাগুলির কথা বিবেচনা করে সরকার কোন একদিন পজিটিভ হবে এই আসায় থাকলাম। আবারো আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

[Mrkadir85]

ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার যতই প্রশস্ত হচ্ছে ততই বিশ্বে বিটকয়েনের গ্রহন যোগ্যতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্র বিটকয়েনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত এটি নিষিদ্ধ রয়েছে। বিটকয়েনকে অনুমতি দিলে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। যেমন-

 ১. বিটকয়েন অনুমতি দিলে বাংলাদেশ একটি নতুন ও আধুনিক প্রযুক্তিগত কয়েনের যুগে প্রবেশ করবে।
 ২. বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয়, বিটকয়েন অনুমতির মাধ্যমে তাতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
 ৩. বাংলাদেশে ব্লকচেন প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সেঞ্জ সহ নতুন ব্যবসায়ের দার উন্মোচন হবে।
 ৪. বাউন্টি, এয়ারড্রপ সহ বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে বাংলাদেশের বহু মানুষ অংশ গ্রহনের জন্য উৎসাহিত হবে এবং এর মাধ্যমে বেকার সমস্যা কিছুটা
     হলেও কমে আসবে।
 ৫. বাংলাদেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল এক নতুন বিনিয়োগ ক্ষেত্র তৈরি হবে।
 ৬. বিটকয়েন ট্রেডের মাধ্যমে নতুন এক আয়ের সুযোগ তৈরি হবে।
 ৭. বিভিন্ন ক্ষেত্রে কমিশন, ট্যাক্স ইত্যাদি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নতুন আয়ের পথ তৈরি করার সুযোগ পাবে।
 ৮. সর্বপরি বৈদেশীক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে বৈদেশীক বানিজ্যে বাংলাদেশ আরো বেশি শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে যা বাংলদেশের উন্নয়নকে
     ত্বরান্বিত করবে।

।

আপনার যুক্তিগুলো ঠিক আছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন লেনদেন কে বৈধতা দেবে না। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ।তবে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি মানি লন্ডারিং হয়ে থাকে। বিটকয়েন লেনদেন যদি অনুমোদন দেওয়া হয় তবে আরো বেশি মানি লন্ডারিং চোরাকারবারি দুর্নীতিবাজরা সক্রিয় হয়ে উঠবে। অন্যদিকে বিটকয়েন লেনদেন সরকার কতটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে সে প্রশ্ন রয়েছে। তাই সরকার কখনোই বিটকয়েন লেনদেন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বাংলাদেশ অনুমোদন দিতে চাইবে না।

[Cristiano]

ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার যতই প্রশস্ত হচ্ছে ততই বিশ্বে বিটকয়েনের গ্রহন যোগ্যতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্র বিটকয়েনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত এটি নিষিদ্ধ রয়েছে। বিটকয়েনকে অনুমতি দিলে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। যেমন-

 ১. বিটকয়েন অনুমতি দিলে বাংলাদেশ একটি নতুন ও আধুনিক প্রযুক্তিগত কয়েনের যুগে প্রবেশ করবে।
 ২. বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয়, বিটকয়েন অনুমতির মাধ্যমে তাতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
 ৩. বাংলাদেশে ব্লকচেন প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সেঞ্জ সহ নতুন ব্যবসায়ের দার উন্মোচন হবে।
 ৪. বাউন্টি, এয়ারড্রপ সহ বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে বাংলাদেশের বহু মানুষ অংশ গ্রহনের জন্য উৎসাহিত হবে এবং এর মাধ্যমে বেকার সমস্যা কিছুটা
     হলেও কমে আসবে।
 ৫. বাংলাদেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল এক নতুন বিনিয়োগ ক্ষেত্র তৈরি হবে।
 ৬. বিটকয়েন ট্রেডের মাধ্যমে নতুন এক আয়ের সুযোগ তৈরি হবে।
 ৭. বিভিন্ন ক্ষেত্রে কমিশন, ট্যাক্স ইত্যাদি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নতুন আয়ের পথ তৈরি করার সুযোগ পাবে।
 ৮. সর্বপরি বৈদেশীক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে বৈদেশীক বানিজ্যে বাংলাদেশ আরো বেশি শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে যা বাংলদেশের উন্নয়নকে
     ত্বরান্বিত করবে।

আপনি খুবই তথ্যবহুল একটি পোস্ট তৈরী করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল। আপনার পোস্টটি থেকে অনেক জুনিয়র মেম্বাররা অনেক কিছু জানতে পারবে। সবচেয়ে বেশি জানতে পারবে বাংলাদেশ সে বিটকয়েনের অনুমোদন দেওয়া উচিত কেন। আপনি খুবই সাজিয়ে-গুছিয়ে বলেছেন। যেটা জুনিয়র মেম্বারদের জন্য খুবই দরকারি। তারা খুব সহজেই বুঝে নিতে পারবে। আমি মনে করি আপনার এই পোস্টটি জুনিয়র মেম্বার থেকে শুরু করে লিজেন্ডারি মেম্বার পর্যন্ত শিক্ষণীয় হবে।

[Linda78]

আপনার পোস্ট গুলো একদম যুক্তিসঙ্গত। আমাদের দেশটি হচ্ছে ছোট এবং জনবহুল দেশ।বিটকয়েনের বাংলাদেশের জন্যই বৈধতা দেওয়া উচিত যে বাংলাদেশের বেকার সমস্যাটা অনেক বেশি। বিটকয়েনের বৈধতা দিলে সেখানে কাজ করে কিছুটা হলেও বেকার সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে। বাংলাদেশ থেকে সবথেকে বেশি মানি লন্ডারিং হয়ে থাকে। অন্য কোন দিক চিন্তা না করে অন্তত বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া উচিত। বাংলাদেশের বিটকয়েনের বৈধতা দেবে কিনা এটা সন্দেহ।

[warhero]

আপনার যুক্তিগত কারণ গুলো ঠিক আছে। যদি বিটকয়েন বাংলাদেশি বৈধ করা হয় সেটা আমাদের জন্য ভালো। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে বিটকয়েন বৈধতা কোন কোন অঞ্চলে আছে।আশা করছি অতিশিগ্রই বাংলাদেশের বৈধতা প্রদান করবে বাংলাদেশ সরকার।

[Kangaro45]

আপনার যুক্তিগুলো একদম সঠিক। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আমাদের দেশে বিটকয়েন লেনদেন বৈধতা দিলে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যাবে। এবং অনেক বেকার সমস্যা সমাধান হবে।কিন্তু এর কিছু নেগেটিভ দিক রয়েছে ।বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে মানিলন্ডারিং হয়ে থাকে ।বিটকয়েন কে বৈধতা দিলে মানিলন্ডারিং চোরাকারবারী মাদক পাচারকারী ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরকারের নিয়ন্ত্রণ আরো হারিয়ে যাবে। কেননা বিটকয়েন কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।তাই সহসাই বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন কে বাংলাদেশ অনুমোদন দেবে না

[Bony11]

ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার যতই প্রশস্ত হচ্ছে ততই বিশ্বে বিটকয়েনের গ্রহন যোগ্যতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্র বিটকয়েনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত এটি নিষিদ্ধ রয়েছে। বিটকয়েনকে অনুমতি দিলে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। যেমন-

 ১. বিটকয়েন অনুমতি দিলে বাংলাদেশ একটি নতুন ও আধুনিক প্রযুক্তিগত কয়েনের যুগে প্রবেশ করবে।
 ২. বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয়, বিটকয়েন অনুমতির মাধ্যমে তাতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
 ৩. বাংলাদেশে ব্লকচেন প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সেঞ্জ সহ নতুন ব্যবসায়ের দার উন্মোচন হবে।
 ৪. বাউন্টি, এয়ারড্রপ সহ বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে বাংলাদেশের বহু মানুষ অংশ গ্রহনের জন্য উৎসাহিত হবে এবং এর মাধ্যমে বেকার সমস্যা কিছুটা
     হলেও কমে আসবে।
 ৫. বাংলাদেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল এক নতুন বিনিয়োগ ক্ষেত্র তৈরি হবে।
 ৬. বিটকয়েন ট্রেডের মাধ্যমে নতুন এক আয়ের সুযোগ তৈরি হবে।
 ৭. বিভিন্ন ক্ষেত্রে কমিশন, ট্যাক্স ইত্যাদি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নতুন আয়ের পথ তৈরি করার সুযোগ পাবে।
 ৮. সর্বপরি বৈদেশীক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে বৈদেশীক বানিজ্যে বাংলাদেশ আরো বেশি শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে যা বাংলদেশের উন্নয়নকে
     ত্বরান্বিত করবে।

হ্যাঁ ভাই আমি আপনার কথার সাথে একমত। আপনার পোস্টটা পড়ে অনেক তথ্য জানতে পারলাম।এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।তবে   বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা দিলে  বাংলাদেশেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসাবে গড়ে তোলার স্বপ্ন অনেকটা এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশের অর্থনীতি আরো উন্নত হবে।

[Maxtel]

ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার যতই প্রশস্ত হচ্ছে ততই বিশ্বে বিটকয়েনের গ্রহন যোগ্যতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্র বিটকয়েনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত এটি নিষিদ্ধ রয়েছে। বিটকয়েনকে অনুমতি দিলে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। যেমন-

 ১. বিটকয়েন অনুমতি দিলে বাংলাদেশ একটি নতুন ও আধুনিক প্রযুক্তিগত কয়েনের যুগে প্রবেশ করবে।
 ২. বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয়, বিটকয়েন অনুমতির মাধ্যমে তাতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
 ৩. বাংলাদেশে ব্লকচেন প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সেঞ্জ সহ নতুন ব্যবসায়ের দার উন্মোচন হবে।
 ৪. বাউন্টি, এয়ারড্রপ সহ বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে বাংলাদেশের বহু মানুষ অংশ গ্রহনের জন্য উৎসাহিত হবে এবং এর মাধ্যমে বেকার সমস্যা কিছুটা
     হলেও কমে আসবে।
 ৫. বাংলাদেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল এক নতুন বিনিয়োগ ক্ষেত্র তৈরি হবে।
 ৬. বিটকয়েন ট্রেডের মাধ্যমে নতুন এক আয়ের সুযোগ তৈরি হবে।
 ৭. বিভিন্ন ক্ষেত্রে কমিশন, ট্যাক্স ইত্যাদি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নতুন আয়ের পথ তৈরি করার সুযোগ পাবে।
 ৮. সর্বপরি বৈদেশীক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে বৈদেশীক বানিজ্যে বাংলাদেশ আরো বেশি শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে যা বাংলদেশের উন্নয়নকে
     ত্বরান্বিত করবে।

।

ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশের বৈধতা দেওয়ার ক্ষেত্রে যে যুক্তিগুলো উপস্থাপন করেছেন তা অসাধারণ হয়েছে ।এবং আপনার যুক্তিগুলো সাথে আমি সহমত পোষণ করছি। বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন দিলে অনেক বেকার যুবক কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবে। তারা এখানে কাজ করে নিজের এবং ফ্যামিলির ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নিতে পারবে।