Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on April 22, 2021, 05:12:05 AM
-
বাংলাদেশে আপাতত কোনো ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল কারেন্সি বাজারে ছাড়বে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ ধরনের মুদ্রা বাজারে ছাড়ার অনুমোদনও দেবে না। এমন কী কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মুদ্রার প্রচলন ঘটালে বা ঘটানোর চেষ্টা করলে অথবা লেনদেন করলে তাদের প্রচলিত আইনের আওতায় আনা হবে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৈঠকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলমান ডিজিটাল মুদ্রা বাংলাদেশে লেনদেনের বিষয়ে কথা উঠলে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বৈঠকে ডিজিটাল মুদ্রার বিকল্প হিসাবে দেশে চলমান ব্যাংক নোটগুলোর অনলাইনভিত্তিক (প্লাস্টিক মানি বা ইলেকট্রনিক মানি) লেনদেন আরও বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে নগদ টাকার ব্যবহার কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, এতে মুদ্রা জাল করার প্রবণতা কমে যাবে এবং নোট ছাপানো, ব্যবস্থাপনা ও স্থানান্তরের খরচ কমে যাবে। একই সঙ্গে কমবে ব্যাংকগুলোর নোট ব্যবস্থাপনার চাপ।
জানা গেছে, ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই, নেই লেনদেনের কোনো গ্যারান্টি, নিয়ন্ত্রণের জন্য নেই কোনো কর্তৃপক্ষ, মুদ্রা খোয়া গেলে বা দরপতন ঘটলে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এরপরও বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের চাহিদা এখন তুঙ্গে। হু-হু করে বাড়ছে দাম। ২০০৯ সালে মুদ্রাটির যাত্রার শুরুতে প্রতি বিটকয়েনের দাম ছিল এক ডলার বা ৭৯ টাকার নিচে। ১২ এপ্রিল এর দাম সর্বোচ্চ বেড়ে প্রায় ৯৪ লাখ টাকায় উঠেছিল। ১৯ এপ্রিল আবার কমে ৪৭ লাখ ৩৮ হাজার টাকায় নেমে এসেছে।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশে বিটকয়েন কেনাবেচা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারপরও থেমে নেই এর লেনদেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এর ব্যবসা বেআইনিভাবে বাংলাদেশেও প্রসারিত হচ্ছে। আবার প্রতারণার ঘটনাও ঘটছে। বিদেশে কেনা পণ্যের দাম যেমন বিটকয়েনের পরিশোধ করা হচ্ছে, তেমনি এতে বিনিয়োগ হচ্ছে। বেআইনি এ মুদ্রা নিয়ে ব্যবসা করার দায়ে ইতোমধ্যে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে কয়েকটি মামলা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সরকারের ই-গভর্মেন্ট কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিমের (সার্ট) প্রকল্প পরিচালক তারেক এম বরকতউল্লাহ বলেন, বিটকয়েন বাংলাদেশে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হওয়ায় বৈধভাবে এর লেনদেন করার সুযোগ নেই। তবে বিদেশে যাদের অ্যাকাউন্ট আছে বা আত্মীয়স্বজন রয়েছে তাদের অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এ মুদ্রা কেনাবেচা করছে। যেহেতু অনেক দেশে এটি লেনদেন করতে কোনো বাধা নেই, সে কারণে বিদেশের অ্যাকাউন্টে লেনদেন করলে কিছু করার থাকে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বাংলাদেশের পার্শ^বর্তী কোনো দেশ ডিজিটাল মুদ্রা এখনও চালু করেনি। উন্নত দেশগুলোর কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ মুদ্রার স্বীকৃতি দেয়নি। সে অবস্থায় বাংলাদেশে এ ধরনের মুদ্রা চালু বা লেনদেনের অনুমতি দেয়া হবে না। প্রতিযোগী দেশগুলো এ ধরনের মুদ্রা চালু করলে তার ফলাফল দেখে পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিদ্ধান্ত নেবে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জিডিটাল লেনদেন জ্যামিতিক হারে বাড়ার কারণে বিহিত মুদ্রার (ব্যাংক নোট) ব্যবহার কমছে। ফলে সাধারণ জনগণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রা ব্যবহারের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এটা কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ডিজিটাল মুদ্রা সরবরাহের সমাভাবনা তৈরি করছে। সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা (সিবিডিসি) ব্যবহারের পুরোভাগে রয়েছে। সিবিডিসি স্কিমকে বর্তমানের ব্যাংকনোটের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর একটি দাবি।
সূত্র জানায়, দেশে এখন মোট লেনদেনের প্রায় ৪০ শতাংশ ইলেকট্রনিক মানি পদ্ধতিতে হয়। একে আরও শক্তিশালী করতে গ্রাহক পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের কার্ড, পস মেশিন, অনলাইনে দেনা-পাওনা পরিশোধ পদ্ধতিকে জনপ্রিয় করতে হবে। সে লক্ষ্যে কার্যক্রম হাতে নেওয়ার জন্য ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে আর্থিক খাতের ডিজিটাল প্ল্যাটফরমকে নিরাপদ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। তথ্যসূত্র: দৈনিক যুগান্তর
(https://www.jugantor.com/economics/bank/413723/ডিজিটাল-মুদ্রা-বাজারে-ছাড়বে-না-বাংলাদেশ-ব্যাংক)
-
আপনি ভাল কথা বলেছেন কারন বাংলাদেশ সব সময় উন্নত দেশ থেকে কম পক্ষে ২০ বছর পিছিয়ে থাকে। একটা সময় চায়না সরকার বাংলাদেশ কে ফ্রি সামেরিন ক্যাবল দিতে চেয়েছিল তখন বাংলাদেশ সরকার বলেছিল তারা বাংলাদেশের তথ্য চুরি করবে এখন আবার তারা বলে আমরা ডিজিটাল মুদ্রার প্রচলন করবেনা। কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ ধরনের মুদ্রা বাজারে ছাড়ার অনুমোদনও দেবে না। এমন কী কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মুদ্রার প্রচলন ঘটালে বা ঘটানোর চেষ্টা করলে অথবা লেনদেন করলে তাদের প্রচলিত আইনের আওতায় আনা হবে। এই সব ভন্ডামি করে দেশটাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঠিলে দিচ্ছে। আর আমাদেরকে হ্যানোস্থার স্বীকার হতে হচ্ছে।
-
তারা তাকিয়ে আছে পাশ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়ার দিকে। ইন্ডিয়া যদি পুরাপুরি লিগাল করে তাহলে সেটা নিয়ে বাংলাদেশ কয়েকবছর ধরে গবেষণা করবে কিভাবে কি করা যায়। তারপর যখন সবাই এগিয়ে যাবে তখন আমরা চিন্তা ভাবনা করবো কি করা যায়।
-
ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে ছাড়ার প্রয়োজন নাই শুধু যারা ডিজিটাল মুদ্রার বাবসা বানিজ্য করতেছে তাদের না ধরলেই হয়ে। :D আসলে বিশ্বের অনেক উন্নত দেশই এখনো দ্বিধাদন্দে আছে ডিজিটাল মুদ্রা বৈধ করার ব্যাপারে সেখানে বাংলাদেশ এত সহজেই এটাকে বৈধ করবে তা ভাবাটা বোকামী আমাদের। আমি মনে করি আরো অনেক সময় লাগবে আমাদের সরকারের এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে এবং আমাদের সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া আর কোন গতি নাই।
-
আমরা সাম্প্রতিক সময়ে আবারও জানতে পারলাম যে বাংলাদেশ ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে ছাড়বে না।কেননা বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল মুদ্রা এত সহজে বৈধ করবে না।কেননা বাংলাদেশ যেহেতু উন্নয়নশীল দেশ।আবার আমরা জানতে পেরেছি যে কেউ যদি এই রকম কাজ করে তবে তাকে আইন এর আওয়াতায় আনা হবে।আমি মনে করি হয়তোবা এর মাধ্যমে আমাদের দেশে অপরাধ কার্যক্রম বেড়ে যাবে,তাই সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
-
আপনি ভাল কথা বলেছেন কারন বাংলাদেশ সব সময় উন্নত দেশ থেকে কম পক্ষে ২০ বছর পিছিয়ে থাকে। একটা সময় চায়না সরকার বাংলাদেশ কে ফ্রি সামেরিন ক্যাবল দিতে চেয়েছিল তখন বাংলাদেশ সরকার বলেছিল তারা বাংলাদেশের তথ্য চুরি করবে এখন আবার তারা বলে আমরা ডিজিটাল মুদ্রার প্রচলন করবেনা। কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ ধরনের মুদ্রা বাজারে ছাড়ার অনুমোদনও দেবে না। এমন কী কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মুদ্রার প্রচলন ঘটালে বা ঘটানোর চেষ্টা করলে অথবা লেনদেন করলে তাদের প্রচলিত আইনের আওতায় আনা হবে। এই সব ভন্ডামি করে দেশটাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঠিলে দিচ্ছে। আর আমাদেরকে হ্যানোস্থার স্বীকার হতে হচ্ছে।
হ্যাঁ আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন কারণ বাংলাদেশে উন্নত দেশগুলোর থেকে সব সময় পেছন ইউরোপ আমেরিকাতে যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি সাপোর্ট করা হচ্ছে বাংলাদেশে আরও অনেক দিন পর্যন্ত লেগে যাবে এটার জন্য কারণ ইউরোপ আমেরিকাতে পুরোদমে কিন্তু এখন বিটকয়েন সাপোর্ট করতেছে সবাই বাংলাদেশের এখনো কিন্তু বৈধতা পাওয়া যায়নি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে যাই হোক আমরা আশায় থাকবো করে বাংলাদেশ সরকার একদিন ঠিক করে দেয়
-
ডিজিটাল মুদ্রা বাংলাদেশ সরকার বৈধ করবে না। এমনকি তিনি বিভিন্ন প্রচার এর মাধ্যমে ডিজিটাল মুদ্রাকে বাংলাদেশ অবৈধ হিসেবে জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেছেন ডিজিটাল মুদ্রা বাংলাদেশের কেউ যদি বিনিয়োগ করে তাহলে তাকে আইনের মাধ্যমে বন্দী করা হবে। প্রায় অনেক দেশেই এই ডিজিটাল মুদ্রা কি বৈধ করেছে তাই ঐ সকল দেশে এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। আর বাংলাদেশী ডিজিটাল মুদ্রাকে অবৈধ করার কারণে এটির বাংলাদেশি জনপ্রিয়তা নেই।
-
হ্যাঁ ভাই সাম্প্রতিক কিছুদিন আগে জেনেছি যে বাংলাদেশ ব্যাংক কোন ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে ছাড়বে না। কারণ বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল মুদ্রা কে অবৈধ ঘোষণা করেছেন। বাংলাদেশ সরকার কোন ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা কে বৈধতা দেয়নি। কোনো ব্যক্তি বা কোন প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল মুদ্রা ব্যবহার বা লেনদেন করলে তার বিরুদ্ধে
বিশেষ আইনিি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বাংলাদেশ সরকার মনে করে এই ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা বাংলাদেশের চালু হলে তাহলে বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কাজ বৃদ্ধি পাবে। যার কারণে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন অসুবিধা কথা চিন্তা করে ডিজিটাল মুদ্রাকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন।
-
বাংলাদেশে আপাতত কোনো ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল কারেন্সি বাজারে ছাড়বে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ ধরনের মুদ্রা বাজারে ছাড়ার অনুমোদনও দেবে না। এমন কী কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মুদ্রার প্রচলন ঘটালে বা ঘটানোর চেষ্টা করলে অথবা লেনদেন করলে তাদের প্রচলিত আইনের আওতায় আনা হবে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৈঠকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলমান ডিজিটাল মুদ্রা বাংলাদেশে লেনদেনের বিষয়ে কথা উঠলে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বৈঠকে ডিজিটাল মুদ্রার বিকল্প হিসাবে দেশে চলমান ব্যাংক নোটগুলোর অনলাইনভিত্তিক (প্লাস্টিক মানি বা ইলেকট্রনিক মানি) লেনদেন আরও বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে নগদ টাকার ব্যবহার কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, এতে মুদ্রা জাল করার প্রবণতা কমে যাবে এবং নোট ছাপানো, ব্যবস্থাপনা ও স্থানান্তরের খরচ কমে যাবে। একই সঙ্গে কমবে ব্যাংকগুলোর নোট ব্যবস্থাপনার চাপ।
জানা গেছে, ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই, নেই লেনদেনের কোনো গ্যারান্টি, নিয়ন্ত্রণের জন্য নেই কোনো কর্তৃপক্ষ, মুদ্রা খোয়া গেলে বা দরপতন ঘটলে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এরপরও বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের চাহিদা এখন তুঙ্গে। হু-হু করে বাড়ছে দাম। ২০০৯ সালে মুদ্রাটির যাত্রার শুরুতে প্রতি বিটকয়েনের দাম ছিল এক ডলার বা ৭৯ টাকার নিচে। ১২ এপ্রিল এর দাম সর্বোচ্চ বেড়ে প্রায় ৯৪ লাখ টাকায় উঠেছিল। ১৯ এপ্রিল আবার কমে ৪৭ লাখ ৩৮ হাজার টাকায় নেমে এসেছে।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশে বিটকয়েন কেনাবেচা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারপরও থেমে নেই এর লেনদেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এর ব্যবসা বেআইনিভাবে বাংলাদেশেও প্রসারিত হচ্ছে। আবার প্রতারণার ঘটনাও ঘটছে। বিদেশে কেনা পণ্যের দাম যেমন বিটকয়েনের পরিশোধ করা হচ্ছে, তেমনি এতে বিনিয়োগ হচ্ছে। বেআইনি এ মুদ্রা নিয়ে ব্যবসা করার দায়ে ইতোমধ্যে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে কয়েকটি মামলা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সরকারের ই-গভর্মেন্ট কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিমের (সার্ট) প্রকল্প পরিচালক তারেক এম বরকতউল্লাহ বলেন, বিটকয়েন বাংলাদেশে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হওয়ায় বৈধভাবে এর লেনদেন করার সুযোগ নেই। তবে বিদেশে যাদের অ্যাকাউন্ট আছে বা আত্মীয়স্বজন রয়েছে তাদের অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এ মুদ্রা কেনাবেচা করছে। যেহেতু অনেক দেশে এটি লেনদেন করতে কোনো বাধা নেই, সে কারণে বিদেশের অ্যাকাউন্টে লেনদেন করলে কিছু করার থাকে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বাংলাদেশের পার্শ^বর্তী কোনো দেশ ডিজিটাল মুদ্রা এখনও চালু করেনি। উন্নত দেশগুলোর কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ মুদ্রার স্বীকৃতি দেয়নি। সে অবস্থায় বাংলাদেশে এ ধরনের মুদ্রা চালু বা লেনদেনের অনুমতি দেয়া হবে না। প্রতিযোগী দেশগুলো এ ধরনের মুদ্রা চালু করলে তার ফলাফল দেখে পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিদ্ধান্ত নেবে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জিডিটাল লেনদেন জ্যামিতিক হারে বাড়ার কারণে বিহিত মুদ্রার (ব্যাংক নোট) ব্যবহার কমছে। ফলে সাধারণ জনগণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রা ব্যবহারের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এটা কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ডিজিটাল মুদ্রা সরবরাহের সমাভাবনা তৈরি করছে। সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা (সিবিডিসি) ব্যবহারের পুরোভাগে রয়েছে। সিবিডিসি স্কিমকে বর্তমানের ব্যাংকনোটের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর একটি দাবি।
সূত্র জানায়, দেশে এখন মোট লেনদেনের প্রায় ৪০ শতাংশ ইলেকট্রনিক মানি পদ্ধতিতে হয়। একে আরও শক্তিশালী করতে গ্রাহক পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের কার্ড, পস মেশিন, অনলাইনে দেনা-পাওনা পরিশোধ পদ্ধতিকে জনপ্রিয় করতে হবে। সে লক্ষ্যে কার্যক্রম হাতে নেওয়ার জন্য ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে আর্থিক খাতের ডিজিটাল প্ল্যাটফরমকে নিরাপদ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। তথ্যসূত্র: দৈনিক যুগান্তর
(https://www.jugantor.com/economics/bank/413723/ডিজিটাল-মুদ্রা-বাজারে-ছাড়বে-না-বাংলাদেশ-ব্যাংক)
এ সকল উদ্যোগ আসলে আমাদের জন্য খুবই দুঃখজনক কারণ হচ্ছে আজকাল ডিজিটাল যুগে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করে অনেক দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে তবে সেই জায়গায় আমাদের বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে রয়েছে। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ কিন্তু সেখানে আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত অবৈধ এবং মুদ্রা প্রচলন সম্ভব হচ্ছেনা তাহলে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে কি করে।
-
আমাদের প্রতিবেশী বা বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে যাকে ধরা হয় সে ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ এবং এর উন্নয়নকল্পে বিভিন্ন প্রকার কর্মপ্রক্রিয়া হাতে নিয়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার ও লেনদেন অবৈধ ঘোষণার পাশাপাশি যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করছে তাদেরকে বিভিন্নভাবে প্রশাসনিকভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। আমাদের দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কর্তারা পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল মুদ্রা সম্পর্কে সঠিক ধারণা না নিয়ে সব সময় নেগেটিভ ধারণা পোষণ করছে। তবে তারা অনলাইন ভিত্তিক মোবাইল লেনদেন জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে যে উদ্যোগ নিয়েছে তা অবশ্যই প্রশংসনীয়।
-
বলতে গেলে অনেক খারাপ লাগে বলতেও হবে কারণ বাংলাদেশে কোন দিনই এগিয়ে যেতে পারবে না কারণ ইউরোপ-আমেরিকার থেকে বাংলাদেশে 30 বছর পিছিয়ে ইউরোপ আমেরিকাতে যেটা 30 বছর আগে হয় সেটা 30 বছর পরে হয় বাংলাদেশে সেখান থেকে আমরা 30 বছর পিছিয়ে আছি ইউরোপ-আমেরিকার থেকে তাই আমরা কোনদিনই আমাদের দেশকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে পারব না এরকম।
-
বিভিন্ন ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের চিন্তা-ভাবনা করলে তারা তা কার্যকর করতে পারবে না কেননা বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সরকার এখনো বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা দেবে না কেননা পৃথিবীর সকল দেশের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে প্রায় সবচেয়ে বেশি মানিলন্ডারিং বা বিদেশে টাকা পাচার হয়ে থাকে। অপরদিকে একে নিয়ন্ত্রণ করার মতো কোনো ব্যবস্থা নেই ।কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনে তৃতীয় কোন কক্ষে প্রয়োজন পড়ে না। তাই একে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। ফোন থেকে বাংলাদেশ সরকারের বেশির ভাগ কর্মকর্তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে খুব একটা জানো নাই। সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যত প্রকার সম্পর্কের পজিটিভ চিন্তা-ভাবনা করবে ততই আমাদের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
-
বাংলাদেশে আপাতত কোনো ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল কারেন্সি বাজারে ছাড়বে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ ধরনের মুদ্রা বাজারে ছাড়ার অনুমোদনও দেবে না। এমন কী কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মুদ্রার প্রচলন ঘটালে বা ঘটানোর চেষ্টা করলে অথবা লেনদেন করলে তাদের প্রচলিত আইনের আওতায় আনা হবে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৈঠকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলমান ডিজিটাল মুদ্রা বাংলাদেশে লেনদেনের বিষয়ে কথা উঠলে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বৈঠকে ডিজিটাল মুদ্রার বিকল্প হিসাবে দেশে চলমান ব্যাংক নোটগুলোর অনলাইনভিত্তিক (প্লাস্টিক মানি বা ইলেকট্রনিক মানি) লেনদেন আরও বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে নগদ টাকার ব্যবহার কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, এতে মুদ্রা জাল করার প্রবণতা কমে যাবে এবং নোট ছাপানো, ব্যবস্থাপনা ও স্থানান্তরের খরচ কমে যাবে। একই সঙ্গে কমবে ব্যাংকগুলোর নোট ব্যবস্থাপনার চাপ।
জানা গেছে, ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই, নেই লেনদেনের কোনো গ্যারান্টি, নিয়ন্ত্রণের জন্য নেই কোনো কর্তৃপক্ষ, মুদ্রা খোয়া গেলে বা দরপতন ঘটলে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এরপরও বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের চাহিদা এখন তুঙ্গে। হু-হু করে বাড়ছে দাম। ২০০৯ সালে মুদ্রাটির যাত্রার শুরুতে প্রতি বিটকয়েনের দাম ছিল এক ডলার বা ৭৯ টাকার নিচে। ১২ এপ্রিল এর দাম সর্বোচ্চ বেড়ে প্রায় ৯৪ লাখ টাকায় উঠেছিল। ১৯ এপ্রিল আবার কমে ৪৭ লাখ ৩৮ হাজার টাকায় নেমে এসেছে।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশে বিটকয়েন কেনাবেচা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারপরও থেমে নেই এর লেনদেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এর ব্যবসা বেআইনিভাবে বাংলাদেশেও প্রসারিত হচ্ছে। আবার প্রতারণার ঘটনাও ঘটছে। বিদেশে কেনা পণ্যের দাম যেমন বিটকয়েনের পরিশোধ করা হচ্ছে, তেমনি এতে বিনিয়োগ হচ্ছে। বেআইনি এ মুদ্রা নিয়ে ব্যবসা করার দায়ে ইতোমধ্যে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে কয়েকটি মামলা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সরকারের ই-গভর্মেন্ট কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিমের (সার্ট) প্রকল্প পরিচালক তারেক এম বরকতউল্লাহ বলেন, বিটকয়েন বাংলাদেশে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হওয়ায় বৈধভাবে এর লেনদেন করার সুযোগ নেই। তবে বিদেশে যাদের অ্যাকাউন্ট আছে বা আত্মীয়স্বজন রয়েছে তাদের অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এ মুদ্রা কেনাবেচা করছে। যেহেতু অনেক দেশে এটি লেনদেন করতে কোনো বাধা নেই, সে কারণে বিদেশের অ্যাকাউন্টে লেনদেন করলে কিছু করার থাকে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বাংলাদেশের পার্শ^বর্তী কোনো দেশ ডিজিটাল মুদ্রা এখনও চালু করেনি। উন্নত দেশগুলোর কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ মুদ্রার স্বীকৃতি দেয়নি। সে অবস্থায় বাংলাদেশে এ ধরনের মুদ্রা চালু বা লেনদেনের অনুমতি দেয়া হবে না। প্রতিযোগী দেশগুলো এ ধরনের মুদ্রা চালু করলে তার ফলাফল দেখে পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিদ্ধান্ত নেবে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জিডিটাল লেনদেন জ্যামিতিক হারে বাড়ার কারণে বিহিত মুদ্রার (ব্যাংক নোট) ব্যবহার কমছে। ফলে সাধারণ জনগণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রা ব্যবহারের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এটা কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ডিজিটাল মুদ্রা সরবরাহের সমাভাবনা তৈরি করছে। সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা (সিবিডিসি) ব্যবহারের পুরোভাগে রয়েছে। সিবিডিসি স্কিমকে বর্তমানের ব্যাংকনোটের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর একটি দাবি।
সূত্র জানায়, দেশে এখন মোট লেনদেনের প্রায় ৪০ শতাংশ ইলেকট্রনিক মানি পদ্ধতিতে হয়। একে আরও শক্তিশালী করতে গ্রাহক পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের কার্ড, পস মেশিন, অনলাইনে দেনা-পাওনা পরিশোধ পদ্ধতিকে জনপ্রিয় করতে হবে। সে লক্ষ্যে কার্যক্রম হাতে নেওয়ার জন্য ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে আর্থিক খাতের ডিজিটাল প্ল্যাটফরমকে নিরাপদ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। তথ্যসূত্র: দৈনিক যুগান্তর
(https://www.jugantor.com/economics/bank/413723/ডিজিটাল-মুদ্রা-বাজারে-ছাড়বে-না-বাংলাদেশ-ব্যাংক)
আমি বলতে চাই আমাদের সরকার যেহেতু আমাদের বাংলাদেশকে ডিজিটাল করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সেহেতু আমাদের দেশে ডিজিটাল অনেককিছুই প্রচলন করা উচিত তা না হলে আমাদের বাংলাদেশের ডিজিটাল হবে না। ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহার প্রচলন করা আমাদের বাংলাদেশে খুবই দরকার বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ সকলকে।
-
ডিজিটাল মুদ্রা বাংলাদেশের ছাড়বে না বাংলাদেশ ব্যাংক। ডিজিটাল মুদ্রা বলতে আমরা বুঝি ভার্চুয়াল মুদ্রা যেমন বিটকয়েন ইথেরিয়াম এই সকল মুদ্রা কী বোঝানো হয়েছে। ভার্চুয়াল মুদ্রা বৈধতা নির্ভর করে একটি দেশের সরকার ও ব্যাংক খাতের উপর ভিত্তি করে। যদি বিটকয়েন বৈধতা করে দেয়া হয় তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংকের উপর অনেক প্রভাব পড়বে এতে টাকার মূল্য অনেকটা কমে যাবে এই সব বিষয় চিন্তা করে বাংলাদেশ ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা কে বৈধ করার স্বীকৃতি দেয় না।
-
বাংলাদেশে ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল মুদ্রা বাজারে ছাড়বে না। কারণ বাংলাদেশে উন্নত দেশগুলো থেকে সব সময় পিছিয়ে। বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল মুদ্রা বৈধতা দিবেনা বাংলাদেশ সরকার এবং ব্যাংক। কোন প্রতিষ্ঠানকে এই মুদ্রা বাজারে ছাড়ার অনুমোদন দিবে না। এরপর কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যদি এই মুদ্রা লেনদেন করে তার বিরুদ্ধে আইনের আওতায় আনা হবে।
-
বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। এই দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পেলেন উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হবে। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। কারণ যে দেশে দুর্নীতি বেশি চলে সেই দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পেলে অবশ্যই দেশ দেউলিয়া হবে। এ বিষয়টা স্বর্ণের মতো চকচকা এবং কারও অজানা নয়। আমি মনে করি বাংলাদেশের আইন আগে কঠোর করা উচিত। তারপর ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন দেওয়ার কথা পাওয়া উচিত। বাংলাদেশের অসৎ ব্যবসায়ীদের হাত ধরে বিভিন্ন চোরাচালানী যে হবে সেটা ডিজিটাল মুদ্রা অনুমোদন দিলেই বেশি হবে।
-
বর্তমানে ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে ছাড়বেনা বাংলাদেশ ব্যাংক। আমাদের বাংলাদেশ সব উন্নত রাষ্ট্রগুলো থেকে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে। কেননা আমাদের বাংলাদেশে শুধু দুর্নীতি চলে। বর্তমানে আমাদের দেশে ডিজিটাল মুদ্রা অবৈধ, তাই কোন ব্যক্তি যদি ডিজিটাল মুদ্রা লেনদেন করে থাকে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে। তবে আমাদের বাংলাদেশের যদি ডিজিটাল মুদ্রা বৈধতা দেয় তাহলে উন্নতির দিক দিয়ে আরো এগিয়ে যাবে।
-
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে উন্নত রাষ্ট্রগুলো থেকে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে কোন ভার্চুয়াল কারেন্সি বাজারে ছাড়তে দিবেনা বাংলাদেশ ব্যাংক এবং সরকার। কোন ব্যক্তি বা কোম্পানিগুলোতে ভার্চুয়াল কারেন্সি লেনদেন করতে নিষেধ করেছে। যদি কোন ব্যক্তি ডিজিটাল মুদ্রা লেনদেন করে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। এরকম কথা বার্তা বলা হয়েছে। তবে আমাদের বাংলাদেশে যদি ভার্চুয়াল কারেন্সি বৈধতা না দেয় তাহলে অন্যান্য রাষ্ট্রগুলো থেকে বাংলাদেশে অনেকটা পিছিয়ে থাকবে।
-
বর্তমান ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে ছাড়বেনা বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ। কিন্তু অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে অনেক পিছিয়ে আছে। কারণ বাংলাদেশে কোন ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে এক্সচেঞ্জ করছে না। বাংলাদেশ যদি অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে যেতে চায়। তাহলে অবশ্যই ডিজিটাল মুদ্রা ছাড়তে হবে বাংলাদেশের। আর বৈধতা দিতে হবে ক্রিপ্টোকারেন্সির। তাহলে আশা করি ভবিষ্যতে অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যাবে।
-
বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্থাৎ ডিজিটাল মুদ্রাকে বৈধতা দিয়ে দিয়েছে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত সেরকম কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি বলে আমি মনে করি। ডিজিটাল মুদ্রা বৈধতা দেওয়ার উপর নির্ভর করে একটি দেশের সরকার এবং ব্যাংকের উপর। কিন্তু আমাদের দেশে আবার দুর্নীতি বেশি হয়ে থাকে। তাই হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্থাৎ ডিজিটাল মুদ্রাকে বৈধতা দিচ্ছে না।