Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on April 24, 2021, 10:46:42 AM
-
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।
বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।
সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।
বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।
সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।
"প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যখনই আভাস দিলেন যে আর্থিক আয়ের ওপর তিনি কর বাড়াতে আগ্রহী অমনি বিটকয়েন যেন দক্ষিণযাত্রা শুরু করল।" - বলছিলেন ওনাডা'র এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের জ্যেষ্ঠ্য বিশ্লেষক জেফরি হ্যালি।
"এখন সেটা আসলেই হবে কি না, সেটি পরের কথা, কিন্তু যারা বেশ কিছুদিন ধরে বিটকয়েনের কারবার করছেন তারা বেশ পুরু একটা লাভের তোষকে বসে আছেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি পরিণত বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা বা কর বদলানোর বিষয়টি কিপ্টোকারেন্সি বাজারের একটি দুর্বল দিক হিসেবেই আচরণ করবে।"
এই সপ্তাহে বিটকয়েন প্রায় ১৫ শতাংশ ক্ষতিতে আছে, যদিও বছরের শুরু থেকে হিসেব করলে এর মূল্য বেড়েছে শতকরা ৬৫ ভাগ। বিডিনিউজ২৪ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1883426.bdnews)
-
তো হয়ত ঘটনাটি সত্য হতে পারে বলে আমার মনে হচ্ছে কারণ হঠাৎ করে বিটকয়েনের দাম এতটা কমে যাবে তা কিন্তু কল্পনা করা যায় না আবার আজকে দেখলাম যে বিটকয়েন প্রায় পূর্বে রূপ নিতে যাচ্ছে বিটকয়েন আবার কিন্তু 50 হাজার ডলারের উপরে 60000 হবে হবে মনে হচ্ছে
-
সঙ্গত কারনে বিটকয়েনের দাম এখন কিছুটা কমে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে যে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সম্প্র সম্প্রতিঘোষণা করা নিয়মের কারনে বিটকয়েনের বাজারে ধস নামতে পারে। তবে এখানে অন্য কোনো কারনও থাকতে পারে।
যাই হোক না কেন, আমার মনে হয় এই অবস্থা খুব বেশি দিন স্থায়ী থাকবে না। খুব শীগ্রই আবার আমরা বিটকয়েনের উর্ধ্বমুখী বাজার দেখতে পাবো।
-
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।
বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।
সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।
বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।
সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।
"প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যখনই আভাস দিলেন যে আর্থিক আয়ের ওপর তিনি কর বাড়াতে আগ্রহী অমনি বিটকয়েন যেন দক্ষিণযাত্রা শুরু করল।" - বলছিলেন ওনাডা'র এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের জ্যেষ্ঠ্য বিশ্লেষক জেফরি হ্যালি।
"এখন সেটা আসলেই হবে কি না, সেটি পরের কথা, কিন্তু যারা বেশ কিছুদিন ধরে বিটকয়েনের কারবার করছেন তারা বেশ পুরু একটা লাভের তোষকে বসে আছেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি পরিণত বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা বা কর বদলানোর বিষয়টি কিপ্টোকারেন্সি বাজারের একটি দুর্বল দিক হিসেবেই আচরণ করবে।"
এই সপ্তাহে বিটকয়েন প্রায় ১৫ শতাংশ ক্ষতিতে আছে, যদিও বছরের শুরু থেকে হিসেব করলে এর মূল্য বেড়েছে শতকরা ৬৫ ভাগ। বিডিনিউজ২৪ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1883426.bdnews)
একটা দেশের সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে দেশটির বানিকজ্যবাজার ও অর্থনীতি খাটে অনেকটাই পরিবর্তন আসে।তাই যুক্তরাষ্ট্রে জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট হয় বিটকয়েনের অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে। কিছুদিন আগে বিট কয়েনের মূল্য 62 হাজার ডলারের উপরে ছিল কিন্তু বর্তমানে এসে 40 হাজার ডলারের নিচে নেমেছে। যার কারণে বড় বড় ইনভেস্টরদের তাদের অর্থের ডাম্পিং
নেমে এসেছে।
-
জো বাইডেনের ঘোষণার পরে বিটকয়েনের দাম কমতে শুরু করেছে কথাটা কতটুকু সঠিক সে সম্পর্কে আমার ধারণা নাই তবে সত্যিও হতে পারে। আমরা দেখতে পাচ্ছি বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের দাম পড়তে শুরু করেছে। তবে বর্তমানে বিটকয়েন 30 হাজার থেকে 40 হাজারের মধ্যে ওঠানামা করছে।
-
বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ইলন মাস্কের নাম সকল পর্যায়ে আলোচনা হচ্ছে। ইলন মাস্ক ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট নিয়ন্ত্রণ করছে। তার কথায় বিভিন্ন কয়েনের দাম বিশেষ করে বিটকয়েন বেশি ওঠানামা করছে।
-
জো বাইডেন হলো পৃথিবীর সেরা তিন জন ধনী ব্যক্তির মধ্যে একজন। ইলন মাস্ক এর একটি টুইট মাধ্যমে বিটকয়েন এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি জো বাইডেনে এক ইঙ্গিতে ধস নামিয়ে দিতে পারে। জো বাইডেন ও অনেক বিটকয়েন করেছেন এবং বিটকয়েন কয় করে ভবিষ্যতের জন্য রেখে দিয়েছো। জো বাইডেনের মতো লোক কিপটা ফাইন্যান্স মার্কেটের যেমন উপরে উঠাতে পারে তেমনি আবার ধ্বংস করতে পারে।
-
যেমন ক্রিপ্টোকারেন্সি তে ইলন মাস্ক এর এক টুইটের মাধ্যমে বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পেয়েছিল। তেমনি আমি মনে করি, বর্তমানে জো বাইডেনের একটি ইঙ্গিতে বিটকয়েনের দাম কমে আছে । হঠাৎ করে বিটকয়েনের দাম এতটা কমে যাবে কেউ ভাবতেই পারেনি। বিটকয়েনের দাম বর্তমানে 30 হাজার থেকে 40 হাজার পর্যন্ত ওঠা নামা করছে।
-
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এর নেতৃত্বে বিটকয়েনে কিছুটা কমতে পারে। যেমন বড় বড় ধনী ব্যক্তিদের বিনিয়োগের ফলে বিটকয়েনের দাম অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছিল ঠিক তেমনি জো বাইডেনের ইঙ্গিতেও কিন্তু বিটকয়েনে অনেকটা ধ্বস নামতে পারে বলে আমার মনে হচ্ছে
-
জো বাইডেন যখন বিটকয়েন সম্পর্কে নেগেটিভ ইঙ্গিত দিয়েছিল তখন বিটকয়েন ধস নামার সাথে সাথে আমি যে পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করেছিলাম সেখান থেকেও অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি। হঠাৎ করে তার এই ধরনের ইঙ্গিত সত্যিই অনেক আশ্চর্যজনক। তবে মার্কেট আবার পজিটিভ হওয়ার শুরু করে দিয়েছে। যেহেতু মার্কেট খাবার পর এটি হচ্ছে আশা করছি আমি আমার হারানো অর্থগুলো আবার ফেরত পাব।
-
আমি আমি মূলত এস বাইডেনের নেগেটিভ ইঙ্গিত কে গুরুত্বপূর্ণ মনে করিনা। বিটকয়েন বর্তমানে গরিব ব্যক্তিকে বা মধ্যবিত্ত ব্যক্তিদের কয়েন নয়। এটি মূলত ধনী ব্যক্তিদের কয়েন। কারণ সারা পৃথিবীব্যাপী বেশিরভাগ ধনী ব্যক্তিরা বিটকয়েন নিয়ে বাণিজ্য করে থাকেন। তাই ভবিষ্যতে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে যদি কেউ বিটকয়েন নিয়ে নেগেটিভ মন্তব্য করে সেটা আরো প্রভাব ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে পড়ে। তবে বিভিন্ন দেশের সরকারের কারণে কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
-
জো বাইডেন ছিলেন বিশেষ এক ধরনের বিখ্যাত ইনভেস্টর। তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি তে ব্যাপক জায়গা দখল করে নিয়েছিলেন তার নামে একটি এক্সচেঞ্জ ছিল। তাই তিনি ইঙ্গিত করেছিলেন বিদায় বিটকয়েন এতো দূর পর্যন্ত এসেছে। তাই ক্রিপ্টোকারেন্সি জো বাইডেনের ব্যাপক সুনাম রয়েছে।
-
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।
বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।
সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।
বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।
সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।
"প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যখনই আভাস দিলেন যে আর্থিক আয়ের ওপর তিনি কর বাড়াতে আগ্রহী অমনি বিটকয়েন যেন দক্ষিণযাত্রা শুরু করল।" - বলছিলেন ওনাডা'র এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের জ্যেষ্ঠ্য বিশ্লেষক জেফরি হ্যালি।
"এখন সেটা আসলেই হবে কি না, সেটি পরের কথা, কিন্তু যারা বেশ কিছুদিন ধরে বিটকয়েনের কারবার করছেন তারা বেশ পুরু একটা লাভের তোষকে বসে আছেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি পরিণত বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা বা কর বদলানোর বিষয়টি কিপ্টোকারেন্সি বাজারের একটি দুর্বল দিক হিসেবেই আচরণ করবে।"
এই সপ্তাহে বিটকয়েন প্রায় ১৫ শতাংশ ক্ষতিতে আছে, যদিও বছরের শুরু থেকে হিসেব করলে এর মূল্য বেড়েছে শতকরা ৬৫ ভাগ। বিডিনিউজ২৪ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1883426.bdnews)
ইনকামের উপর ট্রাক্স বৃদ্ধির খবর শুনে সবাই সচেতন হয়ে গেলেন এবং সাথে সাথে মার্কেট ধস নামলো যাই হোক বর্তমানে মার্কেট এর অবস্থা অনেক ভালো এটাই শুভ কামনা সবার জন্য।
-
জো বাইডেন তিনি আমেরিকার একজন প্রেসিডেন্ট। তিনি বড় একজন ইনভেস্টর হিসেবে বেশ পরিচিত এবং তার কয়েকটি এক্সচেঞ্জ রয়েছে যেখানে ব্যাপক পরিমাণে ট্রেড হয়ে থাকে। তাই তিনি বিটকয়েন থেকে চলে যাওয়ার পর অথবা ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে যাওয়ার পর বিটকয়েন একটু ধস নেমেছে। তবে দাম কম বেশি হওয়া টা স্বাভাবিক এর চেয়ে আরো বড় বড় ইনভেস্টর রয়েছে তারা বিটকয়েন কে বর্তমানে ধরে রেখেছে।
-
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।
বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।
সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।
বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।
সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।
"প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যখনই আভাস দিলেন যে আর্থিক আয়ের ওপর তিনি কর বাড়াতে আগ্রহী অমনি বিটকয়েন যেন দক্ষিণযাত্রা শুরু করল।" - বলছিলেন ওনাডা'র এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের জ্যেষ্ঠ্য বিশ্লেষক জেফরি হ্যালি।
"এখন সেটা আসলেই হবে কি না, সেটি পরের কথা, কিন্তু যারা বেশ কিছুদিন ধরে বিটকয়েনের কারবার করছেন তারা বেশ পুরু একটা লাভের তোষকে বসে আছেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি পরিণত বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা বা কর বদলানোর বিষয়টি কিপ্টোকারেন্সি বাজারের একটি দুর্বল দিক হিসেবেই আচরণ করবে।"
এই সপ্তাহে বিটকয়েন প্রায় ১৫ শতাংশ ক্ষতিতে আছে, যদিও বছরের শুরু থেকে হিসেব করলে এর মূল্য বেড়েছে শতকরা ৬৫ ভাগ। বিডিনিউজ২৪ (https://bangla.bdnews24.com/tech/article1883426.bdnews)
বর্তমানে বাইডেন সরকারের একটাই লক্ষ্য সেটা হচ্ছে সল্প উন্নত দেশ গুলো তে যে খানে গনতন্ত্র নেই সেটা নিয়ে কাজ করা এবং একই সাথে যে সমস্ত দেশ থেকে অর্থ পাচার হয়ে আমেরিকা বা উন্নত দেশ গুলোতে যাচ্ছে সে বিষয় নিয়ে কাজ করা।
-
সারা বিশ্বে সবচেয়ে বড় ধনী ধনী ব্যক্তিরা বিটকয়েনে লেনদেন করে থাকে। যেমন ইলন মাস্ক বিটকয়েন দিয়ে অনেক লেনদেন করে থাকে। তেমনি জো বাইডেন ও বিটকয়েন দিয়ে লেনদেন করে থাকে। জো বাইডেন হলো একজন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। সেও ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনভেস্টরদের মধ্যে একজন। তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ব্যাপক জায়গা দখল করে নিয়েছিল। তার কয়েকটি এক্সচেঞ্জ ও ছিল।
-
বর্তমানে বিটকয়েনের দাম ডাম্পিং করছে। এর পিছনে রয়েছে বিশ্বের ধনী ব্যক্তির অবদান। কারণ তারা যদি বিটকয়েন সম্পর্কে নেগেটিভ কোন কিছু তৈরি করে। তাহলে বিটকয়েন ডাম্পিং করবে। আর বিটকয়েন সম্পর্কে পজিটিভ কিছু বললে। তাহলে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজার পাম্পিং করবে। তেমনি জো বাইডেন হচ্ছে একজন ধনী ব্যক্তি। তার একটি নেগেটিভ ইঙ্গিতে বিটকয়েনের বাজার একবারে ধ্বংস হয়েছে
-
জো বাইডেন হচ্ছে আমেরিকার একজন প্রেসিডেন্ট। বর্তমানে সারাবিশ্বে সব ধনী ব্যক্তিরা বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে থাকে। তারা প্রতিনিয়ত বিটকয়েন দিয়ে অনেক বাণিজ্য করে যাচ্ছে। জো বাইডেন ও বিশ্বের ধনী ব্যক্তি গুলোর মধ্যে একজন। যদি কোন ধনী ব্যক্তি বা ক্রিপ্টোকারেন্সি একজন বড় বিনিয়োগকারী বিটকয়েন সম্পর্কে কোন নেগেটিভ আলোচনা করে তাহলে বিটকয়েনের দাম অবশ্যই অনেক নিম্নগতির দিকে যাবে। তাদের নেগেটিভ আলোচনা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে প্রভাব পড়বে।