Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Malam90 on March 09, 2021, 03:11:21 PM
-
নিষিদ্ধ ঘোষিত বাংলাদেশি জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলাম ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠিয়েছে কাশ্মীরে। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তরিত করে বিটকয়েনের মাধ্যমে এই পাচারের ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করেছে ইন্ডিয়া টিভি। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তার বরাতে এ খবর দেয় গণমাধ্যমটি।
ঐ কর্মকর্তার ভাষ্যমতে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) একটি বিশেষ অ্যাকশন গ্রুপ ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে আওয়াল নেওয়াজ ওরফে সোহেল নেওয়াজ ও ফজলে রাব্বি চৌধুরী নামে দুই জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছিল। জিজ্ঞাসাবাদকালে তারা বলেছিল, জঙ্গি সংগঠনগুলি ২০১৪ সাল থেকে বিটকয়েন সিস্টেমের মাধ্যমে প্রচুর তহবিল পাচ্ছে।
এই দু'জন আরও বলে, তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি আকারে পাকিস্তান ও উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছিল। আগে তারা 'হুন্ডি'-র মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করত, তবে এটি এখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে রয়েছে।
বাংলাদেশি স্পেশাল একশন টিমের অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার আহমেদুল ইসলাম বলেন, বিটকয়েনের মাধ্যমে অবৈধ লেনদেন শনাক্ত করা খুব কঠিন। এ কাজ করার মতো প্রযুক্তিগত সক্ষমতা আমাদের নেই।
২০২০ সালের আগস্টে মার্কিন সরকার ঘোষণা করে, কয়েকশ ক্রিপ্টোকারেন্সী অ্যাকাউন্ট, চারটি ওয়েবসাইট এবং চারটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এ পদক্ষেপ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর ডিজিটাল মুদ্রার সাহায্যে তহবিল সংগ্রহের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে।
তবে বাংলাদেশে ডিজিটাল মুদ্রা এখনো নিষিদ্ধ। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নোটিশ জারি করে প্রত্যেককে এই জাতীয় লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলেছে।
সূত্র: ইত্তেফাক
(https://www.ittefaq.com.bd/worldnews/228006/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE)
-
ঠিক বলেছেন বিটকয়েনের মাধ্যমে বাংলাদেশের জঙ্গীরা অনেক টাকা পাচার করছে বিদেশে।এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধতা পাওয়া কখনো সম্ভব নয়। সরকার মূলত মানিলন্ডারিংয়ের ভয়ে বিটকয়েন কে বৈধ করছে না।কিন্তু সেই বিটকয়েনের মাধ্যমে কিন্তু আমাদের দেশ থেকে অর্থ পাচার করছে বাংলাদেশে জঙ্গীরা। তারা যখন তখন গোয়েন্দার হাতে ধরা পড়ে যেতে পারে।
-
কিছু চোর বাটপার চিটার জঙ্গীদের জন্য আমরা যারা কষ্ট করে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা পাই তারা চাই ক্রিপ্টোর বৈধতা। কিন্তু এগুলোর জন্য আমাদের বৈধতা পাওয়ার পথ কঠিন হয়ে যাচ্ছে। কারণ তারা দেখাচ্ছে যে- কিভাবে ক্রিপ্টো ব্যবহার করে চিটিং, বাটপারি করা যায়। তা কোন ভাবেই কাম্য নয়।
-
কিছু চোর বাটপার চিটার জঙ্গীদের জন্য আমরা যারা কষ্ট করে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা পাই তারা চাই ক্রিপ্টোর বৈধতা। কিন্তু এগুলোর জন্য আমাদের বৈধতা পাওয়ার পথ কঠিন হয়ে যাচ্ছে। কারণ তারা দেখাচ্ছে যে- কিভাবে ক্রিপ্টো ব্যবহার করে চিটিং, বাটপারি করা যায়। তা কোন ভাবেই কাম্য নয়।
এটি সত্য যে, জঙ্গীদের বিটকয়েনের ব্যবহার আমাদের মতো ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বিটকয়েনের বৈধতা পাওয়ার পথকে আরো বাধার সম্মুখীন করতেছে। কিন্তু সরকার চাইলেই বিটকয়েনেরকে রেগুলেশন করতে পারবে। আর বিটকয়েন মানেই অনেকে বুঝে থাকে কয়েনবেজ ওয়ালেটে , এমনকি বিটকয়েনের ওয়ালেট সম্পর্কে অনেকে জানেই না ভালো করে। তাহলে সরকার যদি রেগুলেশন করার নোটিশ দেয়, তাহলে কয়েনবেজসহ সকল ক্রিপ্টো রিলেটেড কোম্পানিগুলো অবশ্যই সরকার সহায়তা করবে। আর এটি যদি হয়, তাহলে বাংলাদেশে অবস্থানরত বোকা জঙ্গীরা যখন কয়েনবেজ থেকে বিটকয়েন পাঠাবে , তখন পুলিশ তাদেরকে ধরতে পারবে। এটি একটি উপায় এবং এর মতো আরো অনেক উপায় রয়েছে, যদি সরকার শুধুমাত্র বিটকয়েনকে রেগুলেশনের পদক্ষেপ নেয়। ;)
-
বিটকয়েন হলো লেনদেনের ক্ষেত্রে সব চেয়ে নিরাপদ একটা উপায়। বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করলে তার কোন প্রকার প্রমান থাকে না। তাই কে লেনদেন করলো সেটাও ট্রেস করা সম্ভব হয় না। তাছাড়া এখানে কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপও থাকে না। তাই এটি সব থেকে নিরাপদ ও সহজ মাধ্যম লেনদেনের ক্ষেত্রে। আর এ জন্যই আমাদের দেশের জংগীরা তাদের লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে বিটকয়েন কে বেছে নিয়েছে। তাদের কারণে আমাদের মতো যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি ইউজার তাদের ভোগান্তি বাড়ে।
-
নিষিদ্ধ ঘোষিত বাংলাদেশি জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলাম ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠিয়েছে কাশ্মীরে। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তরিত করে বিটকয়েনের মাধ্যমে এই পাচারের ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করেছে ইন্ডিয়া টিভি। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তার বরাতে এ খবর দেয় গণমাধ্যমটি।
ঐ কর্মকর্তার ভাষ্যমতে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) একটি বিশেষ অ্যাকশন গ্রুপ ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে আওয়াল নেওয়াজ ওরফে সোহেল নেওয়াজ ও ফজলে রাব্বি চৌধুরী নামে দুই জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছিল। জিজ্ঞাসাবাদকালে তারা বলেছিল, জঙ্গি সংগঠনগুলি ২০১৪ সাল থেকে বিটকয়েন সিস্টেমের মাধ্যমে প্রচুর তহবিল পাচ্ছে।
এই দু'জন আরও বলে, তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি আকারে পাকিস্তান ও উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছিল। আগে তারা 'হুন্ডি'-র মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করত, তবে এটি এখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে রয়েছে।
বাংলাদেশি স্পেশাল একশন টিমের অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার আহমেদুল ইসলাম বলেন, বিটকয়েনের মাধ্যমে অবৈধ লেনদেন শনাক্ত করা খুব কঠিন। এ কাজ করার মতো প্রযুক্তিগত সক্ষমতা আমাদের নেই।
২০২০ সালের আগস্টে মার্কিন সরকার ঘোষণা করে, কয়েকশ ক্রিপ্টোকারেন্সী অ্যাকাউন্ট, চারটি ওয়েবসাইট এবং চারটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এ পদক্ষেপ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর ডিজিটাল মুদ্রার সাহায্যে তহবিল সংগ্রহের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে।
তবে বাংলাদেশে ডিজিটাল মুদ্রা এখনো নিষিদ্ধ। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নোটিশ জারি করে প্রত্যেককে এই জাতীয় লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলেছে।
সূত্র: ইত্তেফাক
(https://www.ittefaq.com.bd/worldnews/228006/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE)
এধরনের খবর আসলে আমাদের জন্য অনেক বিপদজনক । কিছুদিন আগে আমি নিউজটি দেখেছিলাম । অনেকে ডলারের ব্যবসা এবং হুন্ডি ব্যবসা করেও বাংলাদেশ থেকে প্রচুর টাকা বিদেশে রপ্তানি করেছে । এসকল জঙ্গি বাহিনী দেরকে আইনের আওতায় এনে তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা উচিত আমি মনে করি ।
-
মূলত এই সমস্ত অসামাজিক ক্রিয়াকলাপের জন্যই বিভিন্ন দেশে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির উপর সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করতে চাইছে তাছাড়া বিভিন্ন দেশে অনেক আগে থেকেই ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করা আছেই।
-
কিছু চোর বাটপার চিটার জঙ্গীদের জন্য আমরা যারা কষ্ট করে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা পাই তারা চাই ক্রিপ্টোর বৈধতা। কিন্তু এগুলোর জন্য আমাদের বৈধতা পাওয়ার পথ কঠিন হয়ে যাচ্ছে। কারণ তারা দেখাচ্ছে যে- কিভাবে ক্রিপ্টো ব্যবহার করে চিটিং, বাটপারি করা যায়। তা কোন ভাবেই কাম্য নয়।
হ্যাঁ আপনি ঠিক কথা বলেছেন কারণ দুই একটা চোর বাটপারের জন্য আমরা কিন্তু বিপদের সম্মুখীন হচ্ছে এবং আমরা খুব কষ্টর মাধ্যমে কষ্টে অর্জিত অর্থ গুলো ঠিকভাবে কিন্তু আনতে পারতেছি না তাদের জন্য তারা যদি এই পরিবারের মধ্যে বিটকয়েন কে জড়িয়ে ফেলে তাহলে কিন্তু আমরা কোনদিনই এই বিটকয়েন কে বৈধতা দিতে পারবো না বা বাংলাদেশ সরকার কোনদিন বৈধতা দেবে না তাই আমি বলব যে আপনারা যারা চোর চুরি বাটপারি শুরু করেছেন বিটকয়েন দিয়ে তারা বন্ধ করুন এবং আমাদেরকে দুই পয়সা ইনকাম করে ঘরে তুলে আনার জন্য ব্যবস্থা করে দিন এবং সরকারকে বলব এরমধ্যে কঠোর ব্যবস্থা নিতে
-
বিটকয়েন পেয়ার টু পেয়ার ব্যবস্থা। এখানে কোনো তৃতীয় পক্ষ যুক্ত থাকে না। বিটকয়েনে কেউ চাইলেও নিজের পরিচয় গোপন রেখে লেনদেন করতে পারবে আর বিটকয়েনের সিকিউরিটি সিস্টেম এত স্ট্রং যে কোন গোয়েন্দা সংস্থা এর তথ্য সংগ্রহ করতে পারে না। আর এর সুযোগ নেয় সব অপরাধী সংস্থাগুলো।
-
নিষিদ্ধ ঘোষিত বাংলাদেশি জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলাম ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠিয়েছে কাশ্মীরে। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তরিত করে বিটকয়েনের মাধ্যমে এই পাচারের ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করেছে ইন্ডিয়া টিভি। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তার বরাতে এ খবর দেয় গণমাধ্যমটি।
ঐ কর্মকর্তার ভাষ্যমতে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) একটি বিশেষ অ্যাকশন গ্রুপ ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে আওয়াল নেওয়াজ ওরফে সোহেল নেওয়াজ ও ফজলে রাব্বি চৌধুরী নামে দুই জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছিল। জিজ্ঞাসাবাদকালে তারা বলেছিল, জঙ্গি সংগঠনগুলি ২০১৪ সাল থেকে বিটকয়েন সিস্টেমের মাধ্যমে প্রচুর তহবিল পাচ্ছে।
এই দু'জন আরও বলে, তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি আকারে পাকিস্তান ও উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছিল। আগে তারা 'হুন্ডি'-র মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করত, তবে এটি এখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে রয়েছে।
বাংলাদেশি স্পেশাল একশন টিমের অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার আহমেদুল ইসলাম বলেন, বিটকয়েনের মাধ্যমে অবৈধ লেনদেন শনাক্ত করা খুব কঠিন। এ কাজ করার মতো প্রযুক্তিগত সক্ষমতা আমাদের নেই।
২০২০ সালের আগস্টে মার্কিন সরকার ঘোষণা করে, কয়েকশ ক্রিপ্টোকারেন্সী অ্যাকাউন্ট, চারটি ওয়েবসাইট এবং চারটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এ পদক্ষেপ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর ডিজিটাল মুদ্রার সাহায্যে তহবিল সংগ্রহের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে।
তবে বাংলাদেশে ডিজিটাল মুদ্রা এখনো নিষিদ্ধ। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নোটিশ জারি করে প্রত্যেককে এই জাতীয় লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলেছে।
সূত্র: ইত্তেফাক
(https://www.ittefaq.com.bd/worldnews/228006/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE)
এধরনের খবর আসলে আমাদের জন্য অনেক বিপদজনক । কিছুদিন আগে আমি নিউজটি দেখেছিলাম । অনেকে ডলারের ব্যবসা এবং হুন্ডি ব্যবসা করেও বাংলাদেশ থেকে প্রচুর টাকা বিদেশে রপ্তানি করেছে । এসকল জঙ্গি বাহিনী দেরকে আইনের আওতায় এনে তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা উচিত আমি মনে করি ।
এধরনের খবর আসলে আমাদের জন্য অনেক বিপদজনক । কিছুদিন আগে আমি নিউজটি দেখেছিলাম । অনেকে ডলারের ব্যবসা এবং হুন্ডি ব্যবসা করেও বাংলাদেশ থেকে প্রচুর টাকা বিদেশে রপ্তানি করেছে । এসকল জঙ্গি বাহিনী দেরকে আইনের আওতায় এনে তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা উচিত আমি মনে করি ।
-
নিষিদ্ধ ঘোষিত বাংলাদেশি জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলাম ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠিয়েছে কাশ্মীরে। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তরিত করে বিটকয়েনের মাধ্যমে এই পাচারের ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করেছে ইন্ডিয়া টিভি। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তার বরাতে এ খবর দেয় গণমাধ্যমটি।
ঐ কর্মকর্তার ভাষ্যমতে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) একটি বিশেষ অ্যাকশন গ্রুপ ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে আওয়াল নেওয়াজ ওরফে সোহেল নেওয়াজ ও ফজলে রাব্বি চৌধুরী নামে দুই জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছিল। জিজ্ঞাসাবাদকালে তারা বলেছিল, জঙ্গি সংগঠনগুলি ২০১৪ সাল থেকে বিটকয়েন সিস্টেমের মাধ্যমে প্রচুর তহবিল পাচ্ছে।
এই দু'জন আরও বলে, তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি আকারে পাকিস্তান ও উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছিল। আগে তারা 'হুন্ডি'-র মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করত, তবে এটি এখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে রয়েছে।
বাংলাদেশি স্পেশাল একশন টিমের অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার আহমেদুল ইসলাম বলেন, বিটকয়েনের মাধ্যমে অবৈধ লেনদেন শনাক্ত করা খুব কঠিন। এ কাজ করার মতো প্রযুক্তিগত সক্ষমতা আমাদের নেই।
২০২০ সালের আগস্টে মার্কিন সরকার ঘোষণা করে, কয়েকশ ক্রিপ্টোকারেন্সী অ্যাকাউন্ট, চারটি ওয়েবসাইট এবং চারটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এ পদক্ষেপ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর ডিজিটাল মুদ্রার সাহায্যে তহবিল সংগ্রহের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে।
তবে বাংলাদেশে ডিজিটাল মুদ্রা এখনো নিষিদ্ধ। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নোটিশ জারি করে প্রত্যেককে এই জাতীয় লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলেছে।
সূত্র: ইত্তেফাক
(https://www.ittefaq.com.bd/worldnews/228006/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE)
এই জঙ্গী সম্প্রদায় বাংলাদেশকে ধ্বংসের পথে টেনে নিয়ে যাচ্ছে আরো বহুত আগে থেকে এদেরকে বাংলাদেশ থেকে কবে যে তাড়াতে পারবে তখন বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল হবে । আজকাল জঙ্গি বাহিনী ক্রিপ্টো জগতে এসে বাংলাদেশকে হে রাজ এর মধ্যে ফেলেছে। ধরনের কাজ আমাদের জন্য অনেক বিপদজনক । তাই বলবো ক্রিপ্টো জগতে যারা জড়িত আছে আমাদের সকলকে সতর্কতার সাথে পা ফেলতে হবে।
-
আমাদের এই দেশটা চোর বাটপারে ভরে গেছে। অন্যান্য দেশগুলোর দিকে তাকালে আমাদের অনেক লজ্জা লাগে যে আমরা কোন দেশে বসবাস করছি।দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশে এমন একটা পর্যায়ে চলে গেছে যে অন্যান্য দেশের মানুষরা বাংলাদেশের নাম শুনলেই বলে সে দেশটি একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। আমাদের এই অপবাদ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
-
আমরা জানতে পেরেছি যে নিষিদ্ধ ঘোষিত বাংলাদেশি জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিম বিপুল পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার করেছে। আর সেই অর্থ বিটকয়েনের মাধ্যমে পাচার করেছে বাংলাদেশী জঙ্গীরা।যা বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের জন্য খুবই দুঃখজনক,কারণ এগুলো যখন সরকার এর নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে তখন আমাদের মত ক্রিপ্টো হান্টারদের জন্য এটি বিপদজনক বলে আমরা মনে করি।
-
লেনদেনের ক্ষেত্রে বিটকয়েন হলো সবচেয়ে নিরাপদ একটা কয়েন। বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করলে তার কোন প্রমাণ থাকে না। তাই কে লেনদেন করলো সেটাও ট্রেস করা সম্ভব হয় না। তাই লেনদেনের ক্ষেত্রে এটি সবথেকে নিরাপদ এবং সহজ মাধ্যম। আর এজন্যই আমাদের দেশের জঙ্গিরা তাদের লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে বিটকয়েনকে বেছে নিয়েছে। আর এই বিটকয়েন কে হাতিয়ার বানিয়ে তারা আমাদের দেশকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে।
-
বিটকয়েন হলো এক ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিটকয়েনের মূল্য এবং জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। বর্তমানে বিট কয়েনের মূল্য প্রায় 62 হাজার ডলার । এই বিটকয়েন বা ডিজিটাল মুদ্রাটি বাংলাদেশে এখনও নিষিদ্ধ। কিন্তু তারপরেও বাংলাদেশি কিছু জঙ্গী সংস্থা তারা বিটকয়েনের মাধ্যমে আমাদের দেশের অর্থ পাচার করে আসছে। তাদের কারণে বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন
মাধ্যমে অর্থপাচারের বিরুদ্ধে বিশেষভাবে তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত চালাচ্ছে। এই জঙ্গী সংস্থা কারণে আমরা যারা কষ্ট করে ফ্রীলাঞ্চিং করে বিটকয়েন অর্থ উপার্জন করছি তাদের জন্য দিন দিন আরো বেশী কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
-
ডিজিটাল কারেন্সিতে লেনদেনের সব চেয়ে বড় সুবিধা হলো এখানে লেনদেনের কোন প্রকার প্রমান থাকে না, এখানে লেনদেনে কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপও থাকে না। খুবই নিরাপদে এই ডিজিটাল কারেন্সি গুলো লেনদেন করা সম্ভব হয়। আর এই জন্যই বাংলাদেশী জঙ্গি গোষ্ঠীরা তাদের টাকা পাচারের ক্ষেত্রে এই মাধ্যমটি বেছে নিয়েছে।
-
কিছু চোর বাটপার চিটার জঙ্গীদের জন্য আমরা যারা কষ্ট করে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা পাই তারা চাই ক্রিপ্টোর বৈধতা। কিন্তু এগুলোর জন্য আমাদের বৈধতা পাওয়ার পথ কঠিন হয়ে যাচ্ছে। কারণ তারা দেখাচ্ছে যে- কিভাবে ক্রিপ্টো ব্যবহার করে চিটিং, বাটপারি করা যায়। তা কোন ভাবেই কাম্য নয়।
এটাইতো বড় সমস্যা আমাদের দেশের জন্য যার কারনে আমরা যারা বৈধ উপায়ে কিছু টাকা ইনকাম করে পকেটে আনবো তার কোন উপায় নাই অন্যদিকে সরকারও রাজস্ব হারাচ্ছে। তারা আসলে জাতির শত্রু দেশের শত্রু। দেশে বৈধ উপায়ে ইনকার করার প্রবণতাই বেশী দু’একজন ছাড়া কেউ চায়না চুরি করে ইনকাম করতে বা গোয়েন্দা বাহিনীর নজরদারিতে থাকতে কারণ দিনশেষে প্রত্যেকের একটা সমাজ আছে এবং পরিবার আছে তাই আমরা এই কয়েকজন লোকের কারণেই বার বার সমস্যায় পড়ছি।
-
শুধু জঙ্গিরা নয় এখানে যে কেউ এর মাধ্যমে যে কোন খারাপ কাজ করতে পারে। আর এই সব কারনে জঙ্গিরা এখন তাদের টাকা পয়সা এটির মাধ্যমে লেনদেন শুরু করেছে যাতে কেউ তাদের ধরতে না পারে। এটি যদি নিয়ন্ত্রন করা যেত তাহলে আর কোন সমস্যা হত না। আমরাও এটি ব্যাবহারের অনুমতি পেয়ে যেতাম।
-
বিটকয়েন এর লেনদেন কোন পারপাসে হচ্ছে সেটা বোঝা আসলেই অনেকটা কোঠিন ব্যাপার কারণ বিটকয়েন এর লেনদেন এক এক ব্যক্তি একেক কাজে করে থাকেন সুতরাং এটি দিয়ে অর্থপাচার করছে কিনা সেটা বোঝা আসলেই সম্ভব নয় তাই অনেকে মনে করছে বাংলাদেশি জঙ্গিরা বিটকয়েন দিয়ে অর্থ পাচার করছে।
-
বিটকয়েন হচ্ছে একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। সারাবিশ্বে যার জনপ্রিয়তা অনেক। আমাদের বাংলাদেশেও দিন দিন বাড়ছে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে বৈধতা নেই বিটকয়েন। বিশেষ করে বর্তমান একটা নিউজ শুনলাম। আমাদের বাংলাদেশের জঙ্গিরা বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ পাচার করছে। আরো তাদের জন্য বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা পাচ্ছে না। যারা বিটকয়েন নামের অর্থ পাচার করছে তাদের আইনের আওতায় আনা হোক। আশা করি এ আইন জারি করে ভবিষ্যতে বিটকয়েন বৈধ করবে।
-
বিটকয়েন হল ভার্চুয়াল মুদ্রা ইহাতে ইনভেস্ট করলে কেউ বুঝতে পারবে না কোটি কোটি টাকা ইনভেস্ট করেছে। এজন্য সবাই বিটকয়েন এর উপর সুযোগ নিচ্ছে। টাকা পাচারের উপযুক্ত মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করছে বিটকয়েন।
-
যেকোনো সম্পদ মানুষ ভালো পথে বা খারাপ পথে ব্যবহার করতে পারে। অর্থাৎ ভালো খারাপ মানুষ থাকবেই। একসময় তারা ফিয়াট মানির ব্যবহার করত। তাই বিটকয়েনের ব্যবহার ভালো এবং খারাপ পথে উপায় হবে। তবে বিটকয়েন লেনদেন এ যখন কোন নথিপত্র থাকেনা তখন বিটকয়েন দিয়ে অর্থপাচার, মানি লন্ডারিং ও মাদক ব্যবসা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এদিক থেকে বিবেচনা করলে এর খারাপ দিক রয়েছে। আবার অনেক ভালো দিকগুলোও রয়েছে।
-
ঠিক বলেছেন বিটকয়েনের মাধ্যমে বাংলাদেশের জঙ্গীরা অনেক টাকা পাচার করছে বিদেশে।কিছু চোর বাটপার চিটার জঙ্গীদের জন্য আমরা যারা কষ্ট করে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা পাই তারা চাই ক্রিপ্টোর বৈধতা। বাংলাদেশে অবস্থানরত বোকা জঙ্গীরা যখন কয়েনবেজ থেকে বিটকয়েন পাঠাবে , তখন পুলিশ তাদেরকে ধরতে পারবে। এটি একটি উপায় এবং এর মতো আরো অনেক উপায় রয়েছে, যদি সরকার শুধুমাত্র বিটকয়েনকে রেগুলেশনের পদক্ষেপ নেয়।
-
আমরা দেখতে পাই সব সময় যেখানে ভালো জিনিস হয়েছে সেখানে খারাপ জিনিসও থাকে। খারাপ কাজে ব্যবহার করে প্রচুর অর্থ বিদেশে পাচার করে দিচ্ছে। মানি লন্ডারিং ও মাদক ব্যবসা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদি আমরা বিবেচনা করি তাহলে দেখতে পারি যে এখানে খারাপ দিকগুলো রয়েছে।