Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on February 21, 2021, 10:28:32 AM
-
প্রথম আলোর খবর!!
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।
করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে প্রথম নজরে আসে বিটকয়েন। সে বছর বিটকয়েনের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলারে। ২০১৭ সালে এসে এ মুদ্রায় বড় পরিবর্তন আসে, তাতে দাম উঠে যায় ২০ হাজার ডলারে। তবে সেই দাম কমতেও খুব একটা সময় লাগেনি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এসে দাম কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ ডলারে। এমনকি ২০২০ সালের অক্টোবর মাসেও এ মুদ্রার দাম ছিল ১০ হাজার ৬০০ ডলার। এরপর থেকেই রকেট গতিতে বাড়তে শুরু করে দাম। তাতে ৩ জানুয়ারি প্রতিটি মুদ্রার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ডলার। পরদিনই তা আবার কমে আসে।
বিটকয়েনের বাজার গত কয়েক বছরে বড় হয়েছে। বাজারে ইথেরিয়ামের মতো নতুন মুদ্রাও যুক্ত হয়েছে, চালু হয়েছে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও।
গত সাত-আট বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। বাজারে নতুন নতুন মুদ্রা যেমন এসেছে, তেমনি অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। এতে বিনিয়োগ করে বিপুল অর্থের মালিকও হয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এটির জনপ্রিয়তা এতই বাড়ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফুটবল লিগের খেলোয়াড় রাসেল ওকুংকে বিটকয়েনে সম্মানী পরিশোধ করা হচ্ছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ। কিছু কিছু দেশে সরাসরি নিষিদ্ধ না হলেও বিটকয়েন ব্যবহারে নানা রকম বিধিনিষেধ আছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনের দিকে ঝুঁকছে। বিটকয়েন ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে সোনার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, মার্কিন ডলারের দাম ২০২১ সালে কমতে পারে—এই আশঙ্কায় বিটকয়েনের দাম এ বছর আরও বাড়তে পারে। করোনা মহামারির শুরুতে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে নিশ্চয়তা খুঁজে পেতে ডলারের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতে ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে ডলারের মূল্য পড়ে যায়। পাশাপাশি পে পলের মতো লেনদেন বা পেমেন্ট গেটওয়ে এখন ডিজিটাল মুদ্রা গ্রহণ করতে শুরু করায় বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বিটফিনেক্সের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা পাওলো আরডিওনো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে এত তেজি ভাব আগে কখনো দেখা যায়নি। ফলে বিটকয়েনের মালিকদের ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল।’
শুরুটা ২০০৮ সালে
সাতোসি নাকামোতো নামের প্রতিভাবান জাপানি এক নাগরিক ২০০৮ সালের শেষে জাপানে কম্পিউটারনির্ভর একটি লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেন। যেটি প্রথাগত মুদ্রার বিকল্প ছিল না। তিনি এমন একটা লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন, যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হবে না, হিসাব থাকবে কম্পিউটারে। আর এই লেনদেনের হিসাব রাখতে একটা সূচকের ব্যবহার করা হবে। এই সূচকই বর্তমানে বিটকয়েন নামে পরিচিত, যা ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। সাতোসি নাকামোতো ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাটি তৈরি করেন ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শাখা–প্রশাখা যুক্ত হয়েছে।
বিটকয়েনের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি ছাড়াই এটি লেনদেন করা যায়। কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের নজরদারির বাইরে গিয়ে ভালো কাজ করা যাবে, এই ছিল সাতোসির আশা। এই যে পৃথিবীজুড়ে দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি লেনদেনের একটি ব্যবস্থা তৈরি হয়ে গেল, তার সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক ফল হলো কালোবাজারি। লেনদেন যেহেতু দুই পক্ষের মধ্যেই হয়, তাই তা ধরাও মুশকিল। ধরা যাক, আপনি বিটকয়েন কিনলেন কারও কাছ থেকে, প্রচলিত মুদ্রার বিনিময়ে। যার কাছ থেকে কিনলেন, তার লেজারে বিটকয়েন কমে গেল। তৈরি হলো আপনার লেজার, যে কয়টা বিটকয়েন কিনলেন, তা সেখানে জমা হলো। যাঁরা বিটকয়েন কেনেন, তাঁদের বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনার, বিক্রির সময় বিক্রেতার সিলমোহর লাগে। তবে কোনো সরকারি সংস্থার কোনো স্বীকৃতির দরকার হয় না। এ কারণে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধমূলক কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
তবে বিটকয়েন বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে সোনার চেয়েও বেশি অস্থির। কারণ, হিসেবে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটকয়েনের কোনো মৌল ভিত্তি নেই। ফলে এটির বাজারে বুদ্বুদ তৈরি হলে তা খুব সহজেই ফেটে যাবে। তাতে পুঁজি হারাতে পারেন অনেকে। তাই এটি কখনো সোনার বিকল্প হতে পারে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকদের বড় একটি অংশ। খবরের লিংক (https://www.prothomalo.com/business/বিটকয়েন-কি-সোনার-বিকল্প-হবে)
-
এই পর্যন্ত ডেসটিনি থেকে শুরু করে যত এমএল কোম্পানি আছে প্রথম আলো রিপোর্ট করার পর থেকে নেগেটিভ প্রভাব পড়া শুরু করেছে । যদিও এটা ঐ ধরনের কিছূ নয় তারপরও সরকার এর পিছনে লাগলে কিছু বেকার যুবক যুবতী আউটসোসিং করছিলো সেটার ক্ষতি হবে। যাই হোক আমরা যারা সামান্য বাউন্টি করে চলি তারা তো বড় ধরনের বিনিয়োগ কারী অনেক কম। অপেক্ষাই থাকি পরের নিউজ এর জন্য।
-
বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্রে বিটকয়েন অলরেডি সোনার সমান নয় সোনার চেয়ে বেশি চাহিদা বেড়েছে বিটকয়েনের। তারা সোনায় বিনিয়োগ করার বদলে বিটকয়েন এ বিনিয়োগ করতে পছন্দ করছেন। যার ফলে বিটকয়েন এ বিনিয়োগের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বিটকয়েনের দামও ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। অলরেডি সোনার বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে বিটকয়েন।
-
আমার মনে হয় বিটকয়েনে বিনিয়োগ এবং স্বর্ণের উপর বিনিয়োগ দুটি দুই ধরনের। বিটকয়েন হলো এক ধরনের ভারচুয়াল মুদ্রা যার নির্দিষ্ট কোন মুল্য নেই। কখনো কখনো এর দাম অনেক বেড়ে যায়, আবার অনেক সময় কমে যায়। এখানে বিনিয়োগ খুবই রিস্ক ও অনিরাপদ।
অন্যদিকে গোল্ড হলো পার্থিব জীবনে ব্যবহৃত একটি বস্তু যার দাম প্রায় প্রত্যেকটা মানুষেরই হাতের নাগালে। এখানে বিনিয়োগ তেমন রিস্ক না, আর বিনিয়োগের এই মাধ্যম টি অনেক নিরাপদও।
-
বিটকয়েন অবশ্যই সোনার বিকল্প হবে। আগে যেরকম সোনার চাহিদা ছিল বর্তমানে সেইরকম চাহিদা নেই। কারণ বর্তমানে সবচেয়ে বেশি চাহিদা দিচ্ছে বিটকয়েনের প্রতি।কারণ বিটকয়েনের যদি চাহিদা দেওয়া যায় অথবা বিটকয়েন কিনে রাখা যায় কিছুদিনের মধ্যে ভালো রকমের প্রফিট পাওয়া সম্ভব। কিন্তু সোনা থেকে সেটা সম্ভব নয়।তাই আমি মনে করি সোনার বিকল্প হবে বিটকয়েন।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিটকয়েন প্রথম অবস্থানে আছে। বর্তমানে সবাই সোনার পরিবর্তে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে বেশি পছন্দ করে। কারণ বর্তমানে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য সোনার মূল্যের চেয়ে বেশি। বিট কয়েনের মূল্য এবার 58 হাজার ডলার ছাড়িয়ে গেছে যা সোনার চেয়েও অনেক দামি। তাই আমি নিঃসন্দেহে বলতে পারি বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে।
-
ভাই ইতোমধ্যে বিটকয়েন কিন্তু স্বর্ণ কে ছাড়িয়ে গিয়েছে।বর্তমানে মানুষ স্বর্ণের তুলনায় বিটকয়েন ইনভেস্টমেন্ট করায় বেশি আগ্রহী। প্রচুর পরিমাণ মানুষ বর্তমানে বিটকয়েন প্ল্যাটফর্ম ইনভেসমেন্ট করছে। আশা করছি ভবিষ্যতে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে।
-
প্রথম আলোর খবর!!
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।
করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে প্রথম নজরে আসে বিটকয়েন। সে বছর বিটকয়েনের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলারে। ২০১৭ সালে এসে এ মুদ্রায় বড় পরিবর্তন আসে, তাতে দাম উঠে যায় ২০ হাজার ডলারে। তবে সেই দাম কমতেও খুব একটা সময় লাগেনি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এসে দাম কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ ডলারে। এমনকি ২০২০ সালের অক্টোবর মাসেও এ মুদ্রার দাম ছিল ১০ হাজার ৬০০ ডলার। এরপর থেকেই রকেট গতিতে বাড়তে শুরু করে দাম। তাতে ৩ জানুয়ারি প্রতিটি মুদ্রার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ডলার। পরদিনই তা আবার কমে আসে।
বিটকয়েনের বাজার গত কয়েক বছরে বড় হয়েছে। বাজারে ইথেরিয়ামের মতো নতুন মুদ্রাও যুক্ত হয়েছে, চালু হয়েছে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও।
গত সাত-আট বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। বাজারে নতুন নতুন মুদ্রা যেমন এসেছে, তেমনি অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। এতে বিনিয়োগ করে বিপুল অর্থের মালিকও হয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এটির জনপ্রিয়তা এতই বাড়ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফুটবল লিগের খেলোয়াড় রাসেল ওকুংকে বিটকয়েনে সম্মানী পরিশোধ করা হচ্ছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ। কিছু কিছু দেশে সরাসরি নিষিদ্ধ না হলেও বিটকয়েন ব্যবহারে নানা রকম বিধিনিষেধ আছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনের দিকে ঝুঁকছে। বিটকয়েন ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে সোনার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, মার্কিন ডলারের দাম ২০২১ সালে কমতে পারে—এই আশঙ্কায় বিটকয়েনের দাম এ বছর আরও বাড়তে পারে। করোনা মহামারির শুরুতে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে নিশ্চয়তা খুঁজে পেতে ডলারের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতে ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে ডলারের মূল্য পড়ে যায়। পাশাপাশি পে পলের মতো লেনদেন বা পেমেন্ট গেটওয়ে এখন ডিজিটাল মুদ্রা গ্রহণ করতে শুরু করায় বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বিটফিনেক্সের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা পাওলো আরডিওনো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে এত তেজি ভাব আগে কখনো দেখা যায়নি। ফলে বিটকয়েনের মালিকদের ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল।’
শুরুটা ২০০৮ সালে
সাতোসি নাকামোতো নামের প্রতিভাবান জাপানি এক নাগরিক ২০০৮ সালের শেষে জাপানে কম্পিউটারনির্ভর একটি লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেন। যেটি প্রথাগত মুদ্রার বিকল্প ছিল না। তিনি এমন একটা লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন, যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হবে না, হিসাব থাকবে কম্পিউটারে। আর এই লেনদেনের হিসাব রাখতে একটা সূচকের ব্যবহার করা হবে। এই সূচকই বর্তমানে বিটকয়েন নামে পরিচিত, যা ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। সাতোসি নাকামোতো ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাটি তৈরি করেন ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শাখা–প্রশাখা যুক্ত হয়েছে।
বিটকয়েনের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি ছাড়াই এটি লেনদেন করা যায়। কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের নজরদারির বাইরে গিয়ে ভালো কাজ করা যাবে, এই ছিল সাতোসির আশা। এই যে পৃথিবীজুড়ে দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি লেনদেনের একটি ব্যবস্থা তৈরি হয়ে গেল, তার সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক ফল হলো কালোবাজারি। লেনদেন যেহেতু দুই পক্ষের মধ্যেই হয়, তাই তা ধরাও মুশকিল। ধরা যাক, আপনি বিটকয়েন কিনলেন কারও কাছ থেকে, প্রচলিত মুদ্রার বিনিময়ে। যার কাছ থেকে কিনলেন, তার লেজারে বিটকয়েন কমে গেল। তৈরি হলো আপনার লেজার, যে কয়টা বিটকয়েন কিনলেন, তা সেখানে জমা হলো। যাঁরা বিটকয়েন কেনেন, তাঁদের বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনার, বিক্রির সময় বিক্রেতার সিলমোহর লাগে। তবে কোনো সরকারি সংস্থার কোনো স্বীকৃতির দরকার হয় না। এ কারণে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধমূলক কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
তবে বিটকয়েন বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে সোনার চেয়েও বেশি অস্থির। কারণ, হিসেবে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটকয়েনের কোনো মৌল ভিত্তি নেই। ফলে এটির বাজারে বুদ্বুদ তৈরি হলে তা খুব সহজেই ফেটে যাবে। তাতে পুঁজি হারাতে পারেন অনেকে। তাই এটি কখনো সোনার বিকল্প হতে পারে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকদের বড় একটি অংশ। খবরের লিংক (https://www.prothomalo.com/business/বিটকয়েন-কি-সোনার-বিকল্প-হবে)
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে পোস্টটি তৈরি করার জন্য। তবে হ্যাঁ ভাই বর্তমানে সোনার বিনিয়োগ করা বাদ দিয়ে মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি তে অনেক বেশি বিনিয়োগ করে যাচ্ছে কারণ হচ্ছে সোনায় বিনিয়োগ করলে লাভবান হতে অনেক সময় লাগে কিন্তু এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগ করে লাভবান হতে বেশি সময় লাগে না তাই মানুষ বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে ।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোতে ব্যবহৃত একটি ভারচুয়াল মুদ্রা। এটি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে প্রথম অবস্থানে আছে যার দাম প্রায় ৬০০০০ ডলার। এর দামের কোন স্থায়িত্ব নেই। কখনো কখনো কমে যায়, আবার কখনো বা বেড়ে যায়। তাই এখানে বিনিয়োগ অনেক ঝুকিপূর্ণ।
অন্যদিকে গোল্ড হলো সব সময় ব্যবহৃত একটি বস্তু যার নির্দিষ্ট একটি মূল্য আছে। বাজারে এর দাম খুব একটা উঠা নামা করে না।
তাই এখানে বিনিয়োগ তেমন ঝুকিপূর্ণ না।
-
আমার কাছে সোনার থেকে বিটকয়েনের মূল্য অনেক বেশি। আমি বিটকয়েন কে বেশি প্রাধান্য দেব। কারণ সোনা হলো একটি বাস্তবিক পদার্থ। কিন্তু বিটকয়েন হলো একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি ভার্চুয়াল মুদ্রা। যার দাম প্রতিনিয়ত হু হু করে বৃদ্ধি পায়। সোনা ক্রয় করে রাখলে কোন ঝুঁকির মধ্যে পড়তে হয় না। কিন্তু বিটকয়েন হোল্ড করলে একটি ঝুঁকি নিতে হবে। কথায় আছে ভয়ের পরেই জয়। যাদের কাছে এখন একটি বিটকয়েন আছে তারা এখন অনেক ভাগ্যবান।
-
বিটকয়েন ইতোমধ্যে উচ্চবিত্ত মানুষের কাছে সোনার বিকল্প বিনিয়োগ ক্ষেত্র হিসেবে জায়গা দখল করে নিয়েছে। অনেক মানুষ এখন সোনার উপর বিনিয়োগ না করে বিটকয়েনের উপর বিনিয়োগ করতে পছন্দ করেন। তারা জানে যে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে সেখান থেকে অনেক বেশি মুনাফা পাওয়া যেতে পারে কিন্তু সোনার উপর বিনিয়োগ করলে তেমন মুনাফা পাওয়া যাবে না।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের জনপ্রিয় একটি মুদ্রা। যেভাবে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা বেড়ে যাচ্ছে। তবে আমার মনে হয়,
বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে পারে। মানুষের বর্তমানে সোনার চেয়ে বেশি বিটকয়েন এর চাহিদা বেশি।
-
বর্তমানে সারাবিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েনটি হলো বিটকয়েন। এই বিটকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের প্রথম স্থান দখল করে রয়েছে। বর্তমানে মানুষ সোনার চেয়ে বিটকয়েন কে প্রদান্য দেয় বেশি। আর এখন বর্তমানে মানুষ সোনার উপর বিনিয়োগ না করে , এই জনপ্রিয় কয়েন বিটকয়েনের উপর বিনিয়োগ করে থাকে। তারা মনে করে সোনার চেয়ে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে লাভজনক হতে পারব। তাই আমার মনে হয়, বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে।
-
বিটকয়েন মুদ্রাটির জনপ্রিয়তা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক এবং কোম্পানিগুলো বিটকয়েন লেনদেনের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করেছে। কারণ এই লেনদেন অনেক সুবিধাজনক। এবং বিটকয়েনের বিনিয়োগ করলে মূল্য বৃদ্ধি পায় বলে বিনিয়োগকারীদের প্রচুর বিনিয়োগের ট্রাফিক রয়েছে।
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের জনপ্রিয় একটি মুদ্রা। যেভাবে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা বেড়ে যাচ্ছে। তবে আমার মনে হয়,
বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে পারে। মানুষের বর্তমানে সোনার চেয়ে বেশি বিটকয়েন এর চাহিদা বেশি।
হ্যাঁ, এখানে বিনিয়োগ করলে লাভের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই বিভিন্ন দেশের শেয়ার ব্যবসায়ীরা বর্তমানে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে শুরু করেছে। ফলে বিটকয়েনের দাম হুহু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আগামীতে আমরা দেখতে পাব বিটকয়েন সোনার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে। সোনা যেমন মহামূল্যবান, ডিজিটাল মুদ্রা এই বিটকয়েন মহামূল্যবান হবে।
-
বর্তমানে সারা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েনটি হলো বিটকয়েন। এই বিটকয়েনের ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে অনেক জনপ্রিয়তা রয়েছে। এবং দিন দিন এই কয়েনের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। বিশ্বের অনেক বড় বড় কোম্পানি বিটকয়েন দিয়ে লেনদেন করে থাকে । তাতে মনে হয় বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে পারে। বর্তমানে মানুষ সোনার মধ্যে বিনিয়োগ না করে বিটকয়েন এর মধ্যে বিনিয়োগ করে থাকে। তারা মনে করে সোনার চেয়ে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে লাভজনক হতে পারবে।
-
বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েনটি হচ্ছে বিটকয়েন। প্রায় প্রত্যেকটি দেশেই এই কয়েন এর সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা রয়েছে। কারণ প্রত্যেকটি দেশের বড় বড় কোম্পানি এই কয়েন দ্বারা লেনদেন করে থাকে। এজন্য মানুষ এখন সোনার চেয়ে মহামূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিটকয়েন কে বেছে নিয়েছে। তাই বলা যায় বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। যার দাম কখনো কমে আবার কখনো বৃদ্ধি পায়। গত কয়েক বছরে বিট কয়েনের মূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছিল। বর্তমানে এর অবস্থা একটু ডাম্পিং করেছে ।কিন্তু ভবিষ্যতে বিটকয়েন পাম্পিং করে সোনার চেয়ে মূল্য হতে পারে। তাই আমরা বলতে পারি যে বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে পারে
-
আমরা জানি বর্তমানে সারাবিশ্বে বিটকয়েনর জনপ্রিয়তা রয়েছে অনেক। বিশ্বের প্রায় বড় কোম্পানিতে বর্তমানে বিটকয়েন দিয়ে লেনদেন করে থাকে । কেননা বিটকয়েন দিয়ে লেনদেন করলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। এবং বর্তমানে বিটকয়েনের বিনিয়োগের সংখ্যাও অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে মানুষ সোনার চেয়ে বিটকয়েন কে বেশি মূল্য দিয়ে থাকে । তাই আমার মনে হয় বিটকয়েন একদিন না একদিন সোনার বিকল্প হবে।
-
আমি মনে করি বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে আর বেশি দেরি নেই। কারণ বর্তমানে বিটকয়েনের ব্যবহার সারা বিশ্বে ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি বিটকয়েনের জনপ্রিয়তাও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এবং বিশ্বের অনেক দেশেই বিটকয়েন লেনদেন করা বৈধতা করেছে। সেই দেশগুলোর মানুষ সোনার মধ্যে বিনিয়োগ না করে বিটকয়েনের বিনিয়োগ শুরু করছে। কারণ সোনার চেয়ে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে অনেক বেশি লাভবান হওয়া যায়। তাই আমার মনে হয় বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে পারে।
-
বিটকয়েন আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কারণ বিটকয়েন দিয়ে লেনদেন করা অতি সহজ একটি মাধ্যম। এবং বর্তমান সময়ে বিভিন্ন দেশগুলোতে এবং বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানিগুলোতে বিটকয়েন একমাত্র লেনদেনের মাধ্যমে হিসেবে দাঁড়িয়েছে। তাই বিটকয়েন অতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এজন্যই বর্তমানে মানুষ সোনার চেয়ে বিটকয়েন কে বেশি মূল্যবান মনে করে। তাই আমি মনে করি বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে।
-
যাইহোক, একটি ভৌত সম্পদ হিসাবে, ইন্টারনেট বিভ্রাট বা হ্যাকিংয়ের হুমকি ছাড়াই সোনা নিরাপদে হাতে রাখা যেতে পারে। আমি এটি দিয়ে শেষ করব: সোনা সর্বদা সম্পদের সঞ্চয় ছিল, এবং বিটকয়েন ভবিষ্যতে খুব ভাল হতে পারে তবে এই সময়ে সোনার প্রতিস্থাপনের জন্য খুব বেশি অস্থির।