Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Dark Knight on February 26, 2021, 06:09:54 AM
-
সন্ত্রাসবাদ বা জঙ্গি অর্থায়নেও ব্যবহৃত হচ্ছে বিটকয়েন। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে। এছাড়া অস্ত্র ও মাদকের বড় বড় চালানের পেমেন্টও করা হচ্ছে বিটকয়েনের মাধ্যমে। বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়নেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের একটি টিম ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আউয়াল নেওয়াজ ওরফে সোহেল নেওয়াজ এবং ফজলে রাব্বী চৌধুরী নামে দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের এই সদস্যরা বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছিল।
কাউন্টার টেরোরিজম কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রেফতার হওয়া দুই জঙ্গি ২০১৪ সাল থেকে বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে আসছিল। আগে প্রথাগত পদ্ধতি বা হুন্ডির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে জঙ্গি অর্থায়নের জন্য অর্থ আনা হতো। কিন্তু প্রথাগত পদ্ধতি বা হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের বিষয়টি গোয়েন্দারা নজরদারি করায় এখন পুরোপুরি ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থায়ন হচ্ছে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (স্পেশ্যাল অ্যাকশন গ্রুপ) আহমেদুল ইসলাম বলেন, এখন জঙ্গি অর্থায়ন পুরাটাই বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে হচ্ছে। এগুলোতে নজরদারি করা কঠিন বলে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো অর্থ লেনদেনের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। জঙ্গি প্রতিরোধে দীর্ঘ দিন কাজ করে আসা এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘অদূর ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।’
আপনাদের মতামত আশা করছি।
Source link
https://beanibazartimes.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AA/ (https://beanibazartimes.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AA/)
-
ভাই বিটকয়েন অর্থাৎ ক্রিপ্টোকারেন্সি সন্ত্রাসবাদ এবং জঙ্গিবাদ অর্থায়নে ব্যবহৃত হলেও অবাক করার মতো কিছু নয়। কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনে যে পরিচয়টা গোপন থাকে এই সুযোগটাকে অবশ্যই ক্রাইম বাহিনী কাজে লাগাবেন। আমরা এর আগেও শুনেছি যে অপহরণ করে বিটকয়েন এ পেমেন্ট চাওয়া হচ্ছে। বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্তমানে ক্রাইম জগতেই বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন হয় না যে কারণে সন্ত্রাস বাদে ব্যবহৃত হচ্ছে বিটকয়েন লেনদেন। অনেক সময় দেখা যায় কাউকে অপহরণ করে বিটকয়েন লেনদেন চাওয়া হচ্ছে। বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে যে বিটকয়েন লেনদেন যদি তারা নিতে পারে তাহলে সরকারের লোক কখনোই তাদের ধরতে পারবেনা যে কারণে তারা বিটকয়েন লেনদেন করছে।
-
বর্তমান সন্ত্রাসীরা কাউকে জিম্মি করে মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েন চেয়ে থাকেন। কারণ মুক্তিপন হিসেবে বিটকয়েন আদায় করলে সন্ত্রাসীের ধরা পরার ঝুঁকি থাকে না।বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি এতই সিকিউরিটি সম্পূর্ণ যে, পুলিশি বা সিআইডি নজরদারিতে আনা খুবই কষ্টকর। তাই সন্ত্রাসীরা তাদের বিভিন্ন কাজে বিটকয়েন কে ব্যবহার করতেছে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সারা পৃথিবীর মধ্যে বর্তমানে অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বিশেষ করে অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যে মালিকগণ রয়েছে তারা সবসময়ই ইনভেস্ট করছে বিটকয়েন এর মধ্যে।এবং সারা পৃথিবীতে সবাই জানে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করার সময় তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন পড়ছে না। এই কথাটা বিশেষ করে যারা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস রয়েছে তাদের জানা হয়ে গেছে তারা যদি কাউকে জিম্মি করে টাকা চায় এতে কিন্তু সহজেই সরকারি লোক যারা রয়েছে তাদের হাতে ধরা পড়ে যাবে টাকা লেনদেন করার সময়। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্যে লেনদেন করলে এই কাজগুলোর কোন ক্লু পাওয়া যায় না যে কারণে সরকারি লোকের হাতে ধরা পড়ে না।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি এমন একটা প্লাটফর্ম যেখানে লেনদেন করলে কোন প্রকার প্রমান থাকে না। এখানে লেনদেন করার জন্য কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষেরও প্রয়োজন পরে না। তাই এখানে সন্ত্রাসবাদীদের লেনদেনে অনেক সুবিধা পায়। কেউ তাদের নাগাল পায় না এই ক্রিপ্টোতে লেনদেন করার জন্য।
-
Dark Knight আপনি যে সোর্স থেকে তথ্যটি সংগ্রহ করেছেন তা পোস্টের মধ্যে সোর্স লিংক দিন। নতুবা প্লাগরিজম ধরা হবে। দ্রুত আপনি সোর্স লিংক অন্তর্ভুক্ত করুন।
-
বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের দামের কারণে আর এর চাহিদার জন্য বিটকয়েন পুবগ অপরাধ সৃষ্টি করছে। সমাজে নানা ধরনের সন্ত্রাসী থাকে যারা প্রতিনিয়ত মানুষের মূল্যবান জিনিস কেড়ে নেয়। আর বিটকয়েন হচ্ছে দাবে অমূল্য। বিটকয়েন লেনদেন করার সময় কোন উপকার তথ্য প্রকাশ পায় না।
-
বাংলাদেশের এখনো ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বৈধতা দেওয়া হয়নি তবুও নানা ক্ষেত্রে এই অবৈধ ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার হচ্ছে। যেমনটি আপনি বলেছেন যে সন্ত্রাসবাদে ও নাকি এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের ব্যবহার হচ্ছে। সেইজন্যই বাংলাদেশ সরকার সবদিক বিবেচনা করে এখনো ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বাংলাদেশের লেনদেন বৈধতা দিচ্ছে না। এই বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের বৈধতা দিলে সন্ত্রাস মূলক কর্মকান্ড আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আমি মনে করি
-
বলা হয়ে থাকে যে এরকম ইন্টারনেটে আমরা যে কাজ করি তার ফাইভ পার্সেন্ট আমরা কাজ করে থাকি আর বাকি 95 শতাংশ কাজ হয় ডার্ক ওয়েবসাইট এ । আর এই ডার্ক ওয়েবসাইটে পৃথিবীর এমন কোন অবৈধ কাজ নাই যে করা যায় না যেমন ধরুন আপনার কোন অস্ত্র কিংবা আপনি কোন হ্যাকার খুঁজছেন সে ক্ষেত্রে আপনি ডার্ক ওয়েব সাইটে খুব সহজেই এই সেবাগুলো পেয়ে থাকবেন । আর এইসব কাজ করার জন্য যে অর্থের প্রয়োজন তা মূলত এই বিটকয়েনের মাধ্যমে এই ওয়েবসাইটে করা হয় ।
-
আমাদের দেশে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো কয়েনের বৈধতা না পাওয়ার একটি বড় কারন হচ্ছে যে সন্ত্রাসীরা এর মাধ্যমে তাদের সন্ত্রাসবাদ কে আরও গতিশীল করবে। যার কারনে সরকার এর অনুমতি দিতে দেরী করছে। ইদানিং কালে বিটকয়েন দিয়ে সন্ত্রাসিরা অবৈধ লেনদেন করছেন।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্তমানে সারা পৃথিবীর মধ্যে অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এখন পৃথিবীতে প্রায় সবাই বিটকয়েন ব্যবহার করে থাকে। এবং বিশেষ করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যে মালিকগণ রয়েছে তারা সবসময়ই বিটকয়েন ইনভেস্ট করে থাকে। এবং প্রায় সবাই জানে বিটকয়েন লেনদেন করার সময় তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন পড়ে না। এই কথাটা বিশেষ করে জঙ্গিবাদ এবং হ্যাকারদের জানা হয়ে গেছে। তাই তারা খুব সহজেই আমাদের আইডি হ্যাক করে নিয়ে যেতে পারে। এতে তারা কোনোভাবেই আইনের হাতে ধরা পরবে না সেটা তারা ভাল করেই জানে।
-
হ্যাঁ এখন সন্ত্রাসবাদের ব্যবহার করা হচ্ছে বিটকয়েন। বিটকয়েনের মাধ্যমে শত শত কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হচ্ছে। অনেক জঙ্গি সংগঠন বিটকয়েনের মাধ্যমে টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছ । অস্ত্র ও মাদকের বড় বড় চালান পেমেন্ট ও করা হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে। আর এই সকল কর্মকাণ্ডের জন্য বাংলাদেশে এখনো বিটকয়েন বৈধ করা হয়নি।
-
বিটকয়েন পেয়ার টু পেয়ার ব্যবস্থা। এতে কোনো তৃতীয় পক্ষ কাজ করে না। যেহেতু কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হয় না এবং সবার পরিচয় গোপন থাকে তাই বিটকয়েন অনেক অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। বৈধ পণ্য লেনদেন ছাড়াও মাদক চোরাচালান, বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদ গোষ্ঠীর আর্থিক যোগান, মুক্তিপণ ইত্যাদি অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হয়েছে। বিটকয়েনের সিকিউরিটি ব্যবস্থা এত স্ট্রং যে পুলিশ বা অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেইসব সন্ত্রাসবাদীদের ট্রেস করতে পারেনা।
-
প্রত্যেকটা জিনিসের ভালো এবং খারাপ দুই টি দিক আছে সুতরাং সবাই ভালো টা গ্রহন করবে বিষয় টা এমন হবে না।এটা খুবই দুঃখজনক ব্যাপার ।
-
সন্ত্রাসবাদ বা জঙ্গি অর্থায়নেও ব্যবহৃত হচ্ছে বিটকয়েন। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে। এছাড়া অস্ত্র ও মাদকের বড় বড় চালানের পেমেন্টও করা হচ্ছে বিটকয়েনের মাধ্যমে। বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়নেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের একটি টিম ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আউয়াল নেওয়াজ ওরফে সোহেল নেওয়াজ এবং ফজলে রাব্বী চৌধুরী নামে দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের এই সদস্যরা বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছিল।
কাউন্টার টেরোরিজম কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রেফতার হওয়া দুই জঙ্গি ২০১৪ সাল থেকে বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে আসছিল। আগে প্রথাগত পদ্ধতি বা হুন্ডির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে জঙ্গি অর্থায়নের জন্য অর্থ আনা হতো। কিন্তু প্রথাগত পদ্ধতি বা হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের বিষয়টি গোয়েন্দারা নজরদারি করায় এখন পুরোপুরি ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থায়ন হচ্ছে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (স্পেশ্যাল অ্যাকশন গ্রুপ) আহমেদুল ইসলাম বলেন, এখন জঙ্গি অর্থায়ন পুরাটাই বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে হচ্ছে। এগুলোতে নজরদারি করা কঠিন বলে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো অর্থ লেনদেনের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। জঙ্গি প্রতিরোধে দীর্ঘ দিন কাজ করে আসা এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘অদূর ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।’
আপনাদের মতামত আশা করছি।
Source link
https://beanibazartimes.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AA/ (https://beanibazartimes.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AA/)
আমাদের বাংলাদেশের শুরু লগ্ন থেকেই এরকম কাকে মেরে কে বড় হবে । বিশেষ করে আমাদের এই জগতে সন্ত্রাসীর নানান ধরনের জাল ফেলে আছে । আমি বলব আমাদের নতুন নতুন ভাই যারা আছেন তারা বিটিসি ডলার ট্রান্সফার করতে হলে খুব ভালো করে যাচাই বাছাই করে নির্দিষ্ট একজন লোক নিয়োগ করবেন যাতে করে ডলার নিয়ে টাকা সঠিকভাবে পাওয়া যায় । আজকাল অনেক লোক আছে ডলার নিয়ে টাকা দিতে চায় না তারা নানান ধরনের সমস্যা করে এবং ভয় পর্যন্ত দেখায় । তাই সবাইকে বলব সন্ত্রাসী প্রলোভন থেকে দূরে থাকুন সতর্ক হয়ে চলুন । ধন্যবাদ সবাইকে
-
ভালো এবং খারাপ দিক নিয়েই একটি জিনিস গঠিত হয়। বিটকয়েন যে শুধুমাত্র সন্ত্রাসবাদে ব্যবহৃত হচ্ছে তা কিন্তু নয়। বর্তমানে অনেক ভালো ভালো কাজে বিটকয়েনের লেনদেন করা হচ্ছে। তাই আমরা নেগেটিভ চিন্তা ভাবনাকে পরিহার করে অবশ্যই পজিটিভ চিন্তা ভাবনা করি। তাহলেই বিটকয়েন এর উপকারিতা আমাদের চোখে পড়বে।
-
আমরা দেখেছি যে ক্রিপ্টোকারেন্সি সারা বিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।তার মধ্যে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা সব থেকে বেশি।তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে বর্তমান সময়ে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিটকয়েন সন্ত্রাসবাদে ও ব্যাবহার করা হয়েছে।যা ক্রিপ্টো জগতের জন্য খুবই দুঃখজনক।তবে আমরা অবশ্য বিটকয়েনের খারাপ ব্যাবহার এর দিক বিবেচনা নাকরে এর ভালো সাইড বিবেচনা করতে পারি।
-
সন্ত্রাসবাদ বা জঙ্গি অর্থায়নেও ব্যবহৃত হচ্ছে বিটকয়েন। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে। এছাড়া অস্ত্র ও মাদকের বড় বড় চালানের পেমেন্টও করা হচ্ছে বিটকয়েনের মাধ্যমে। বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়নেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের একটি টিম ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আউয়াল নেওয়াজ ওরফে সোহেল নেওয়াজ এবং ফজলে রাব্বী চৌধুরী নামে দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের এই সদস্যরা বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছিল।
কাউন্টার টেরোরিজম কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রেফতার হওয়া দুই জঙ্গি ২০১৪ সাল থেকে বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে আসছিল। আগে প্রথাগত পদ্ধতি বা হুন্ডির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে জঙ্গি অর্থায়নের জন্য অর্থ আনা হতো। কিন্তু প্রথাগত পদ্ধতি বা হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের বিষয়টি গোয়েন্দারা নজরদারি করায় এখন পুরোপুরি ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থায়ন হচ্ছে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (স্পেশ্যাল অ্যাকশন গ্রুপ) আহমেদুল ইসলাম বলেন, এখন জঙ্গি অর্থায়ন পুরাটাই বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে হচ্ছে। এগুলোতে নজরদারি করা কঠিন বলে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো অর্থ লেনদেনের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। জঙ্গি প্রতিরোধে দীর্ঘ দিন কাজ করে আসা এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘অদূর ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।’
আপনাদের মতামত আশা করছি।
Source link
https://beanibazartimes.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AA/ (https://beanibazartimes.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AA/)
সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ বা অপহরণ সহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কাজে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েন কে বেশি ব্যবহৃত করে থাকে। কারণ বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করতে তৃতীয় কোন ব্যক্তির প্রয়োজন হয় না। আর বর্তমানে বিট কয়েনের ভার্চুয়াল জগতে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এবং অনেক দামী একটি কয়েন। ভার্চুয়াল জগতের সবচেয়ে সেরা কয়েন হলো বিটকয়েন বিট কয়েনের মূল্য সোনার মূল্য অনেক বেশি।তাই বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কাজে অপরাধীরা বিটকয়েনে বেশি ব্যবহার করে থাকে।
-
বিটকয়েনের সিকিউরিটি সিস্টেম অনেক ভালো থাকায় লেনদেন কারীদের পরিচয় জানা যায় না। আর এই সুযোগটাই সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ গোষ্ঠী নিয়ে থাকে। বাংলাদেশে যেহেতু বিটকয়েন লেনদেন অবৈধ, আর সরকার যদি সন্ত্রাসবাদে বিটকয়েন ব্যবহারের প্রমাণ পায় তাহলে আমাদের দেশে এর বৈধতা আশা করা দায় হয়ে পড়বে।
-
বর্তমানে বিটকয়েন বিভিন্ন অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। আসলে বিটকয়েন লেনদেন কারীদের তথ্য জানা যায় না। আর এ কারণেই অপরাধীরা সন্ত্রাসবাদে বিটকয়েন ব্যবহার করছে।
এরকম সংবাদ ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য খুবই দুঃখজনক। আমাদের বাংলাদেশে যেহেতু বিটকয়েন লেনদেন অবৈধ।
-
বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সিতে সকল কয়েনের রাজা। এটির জনপ্রিয়তা এবং দাম উভয়ই অন্যান্ন কয়েনের থেকে কয়েক গুন বেশি। বিটকয়েন লেনদেনের ক্ষেত্রে কোন প্রকার প্রমান থাকে না এবং এতে কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকে না। ফলে বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করা খুবই নিরাপদ। আর এই জন্যই বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদীরা তাদের লেনদেনের ক্ষেত্রে এখন এই প্লাটফর্ম বেছে নিয়েছে। এটি আমাদের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য খুবই দুঃখজনক একটি বিষয়।
-
বিটকয়েন হল ক্রিপ্টোকারেন্সির বা ভার্চুয়াল মুদ্রা এটি মুলত একটি বিনিময় মুদ্রা। এটি কোন পারপাছে ব্যবহৃত হচ্ছে সেটা বোঝা আসলেই অনেকটা কোঠিন ব্যাপার। যেকোন জিনিসের ভাল মন্দ দুটি দিক থাকে ঠিক বিটকয়েন এর ক্ষেত্রে ও বিষয় টা একই। কেউ এটাকে ভাল পথে পরিচালিত করছে আবার কেউ এটাকে খারাপ পথে পরিচালিত করছে। তাই এটা ডিপেন্ড করে ব্যক্তি উপর।
-
ভালো এবং খারাপ দিক নিয়েই একটি জিনিস গঠিত হয়। বিটকয়েন যে শুধুমাত্র সন্ত্রাসবাদে ব্যবহৃত হচ্ছে তা কিন্তু নয়। বর্তমানে অনেক ভালো ভালো কাজে বিটকয়েনের লেনদেন করা হচ্ছে। তাই আমরা নেগেটিভ চিন্তা ভাবনাকে পরিহার করে অবশ্যই পজিটিভ চিন্তা ভাবনা করি। তাহলেই বিটকয়েন এর উপকারিতা আমাদের চোখে পড়বে।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন প্রতিটি জিনিসের দুটি দিক থাকে ভালো এবং খারাপ দিক। তবে আমাদের খারাপ দিক নিয়ে ভাবলে চলবে না। তাই সবসময় ভাল দিক নিয়ে চিন্তাভাবনা করব। উন্নত দেশগুলোর দিকে তাকালে আমরা দেখতে পারবো তারা বিটকয়েন এর লেনদেন স্বীকৃতি দিয়ে দিয়েছে তাদের দেশগুলোতে। বিটকয়েন একসময় আন্তর্জাতিক ক্রিপ্টো মুদ্রা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করবে।
-
এরকমভাবে যদি বিটকয়েন এর অপব্যবহার করা হয় তাহলে কিন্তু কোনদিনই সম্ভব নয় বিটকয়েন কে বাংলাদেশ বৈধতা পাওয়ার জন্য আর বাংলাদেশে যদি বিটকয়েন বৈধ না হয় তাহলে আমরা যারা বাংলাদেশি আছি ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে তারা কিন্তু অনেক সম্মুখীন হবেন এবং ভালোভাবে কাজ করতে পারবেন না এতে করে আমরা যারা কি উপকারিতা আছে তারা কিন্তু অনেক সমস্যার মধ্যে পড়ে যাব তাই আমি বলব যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি অপব্যবহার করতে চান তারা এই সমস্ত বিষয় থেকে বেরিয়ে আসুন তাহলে বাংলাদেশ অনেক উন্নতি সাধন হবে।
-
সন্ত্রাসবাদেও ব্যবহৃত হচ্ছে বিটকয়েন। বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের সকল কয়েনের রাজা। এই বিটকয়েন পেয়ার টু পেয়ার লেনদেন হয়ে থাকে এখানে তৃতীয় কোনো ব্যক্তির কোন কাজ থাকেনা। বিটকয়েন লেনদেনে সবার পরিচয় গোপন থাকে। কিন্তু বর্তমানে দেখা যাচ্ছে সন্ত্রাসবাদীরা শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েন কে দাবি করছে। সন্ত্রাসবাদীরা শুধু সুযোগ নিয়ে থাকে কখন কি করবে।
-
বিটকয়েন হচ্ছে একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। যার ব্যবহার সারা বিশ্ব জুড়ে রয়েছে। বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিটকয়েনের মূল্য অনেক। বিটকয়েন হচ্ছে পেয়ার পেয়ার লেনদেন করার মাধ্যম। যেখানে তৃতীয় কোন ব্যক্তির কাছ থাকে না। তাই বর্তমানে সন্ত্রাসবাদীরা ছোট শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েন কে দাবি করছে। তাই বলা যায় বর্তমানে সন্ত্রাসবাদীরা বিটকয়েন ব্যবহার করছে।
-
সারাবিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মুদ্রা হচ্ছে বিটকয়েন। বিটকয়েন গ্রাহক টু গ্রাহকের কাছে লেনদেন হয়ে তাকে। এখানে তৃতীয় কোনো ব্যক্তির কাজ থাকেনা। তাই বিটকয়েনে লেনদেন করা খুবই নিরাপদ। কিন্তু এই বিটকয়েনের অপব্যবহার যদি হয়ে থাকে তাহলে আমাদের বাংলাদেশে হয়তো কোনদিনো বিটকয়েন বৈধতা দেবে না। আর বৈধতা না দিলে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে কাজ করি তাদের জন্য অনেক দুঃখের সংবাদ। হয়তো এসব কর্মকাণ্ডের কারণেই বাংলাদেশে এখনো বিটকয়েন বৈধতা করা হয়নি।
-
আমি ফর্মে নতুন তবে আপনার ফর্মে এসে অনেক কিছু জানতে পারলাম তাছাড়া সারাবিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মুদ্রা হচ্ছে বিটকয়েন। বিটকয়েন গ্রাহক টু গ্রাহকের কাছে লেনদেন হয়ে তাকে। এখানে তৃতীয় কোনো ব্যক্তির কাজ থাকেনা। তাই বিটকয়েনে লেনদেন করা খুবই নিরাপদ। কিন্তু এই বিটকয়েনের অপব্যবহার যদি হয়ে থাকে তাহলে আমাদের বাংলাদেশে হয়তো কোনদিনো বিটকয়েন বৈধতা দেবে না। আর বৈধতা না দিলে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে কাজ করি
-
আমরা জানি যে সারা বিশ্বে জনপ্রিয় মুদ্রা হচ্ছে বিটকয়েন। সারা বিশ্বে সব জায়গায় এই কয়েন ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে সন্ত্রাসবাদীরা বিটকয়েন ব্যবহার করছেন। তারা ছোট শিশুদের অপহরণ করে মুক্তি পান বিটকয়েন দাবি করছে। তাই আমরা বলতে পারি যে বিটকয়েন অনেক জায়গায় ছড়িয়ে গেছে ।
-
আপনি অনেক সুন্দর টপিক আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। এভাবে যদি আপনি ভালো ভালো টপিক আমাদের মাঝে পোস্ট করেন তাহলে আমরা নতুনরা অনেক কিছু জানতে পারবো এবং বিষয়গুলো আরো ভালোভাবে বুঝতে পারব। আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ।
এ ধরনের ধন্যবাদ মূলক ট্রপিক তৈরি করা থেকে বিরত থাকুন। এটা অনেক আগেই তৈরি করা হয়েছে এবং ইদানিং কালে এই ফোরাম এক্টিভিটি বৃদ্ধি পাওয়াতে এখানে আবার ইউজাররা নতুনভাবে আসতে শুরু করেছে। ভাই আপনি যাই পোস্ট করুন না কেন টপিক নির্ভর আলোচনা করবেন।
সন্ত্রাসী কার্যকলাপে বিটকয়েন ব্যবহৃত হয় এটা সত্য কিন্তু রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধে কোটি কোটি ডলার ক্রিপ্টো কারেন্সির মাধ্যমে বিনিময় করা হয়েছে এটাও একটি বড় ধরনের সন্ত্রাসবাদের উদাহরণ। এক্ষেত্রে যে সকল দেশ সন্ত্রাসবাদীর ব্যাখ্যা দিবে তারা এখানে জড়িত ছিল জন্য এর কোন অ্যানাউন্সমেন্ট পর্যন্ত কোন নিউজ পেপার করতে পারেনি। তাই সন্ত্রাসবাদ যেটাই হোক না কেন বিটকয়েন যে জড়িত সেটা নিয়ে আলোচনা না করাই ভালো। এখানে বিটকয়েনের শুধুমাত্র ইতিবাচক দিকগুলো আলোচনা করা উচিত। নেতিবাচক দিকগুলো আলোচনা করে বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা ঠিক না।
-
সন্ত্রাসবাদ বা জঙ্গি অর্থায়নেও ব্যবহৃত হচ্ছে বিটকয়েন। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে। এছাড়া অস্ত্র ও মাদকের বড় বড় চালানের পেমেন্টও করা হচ্ছে বিটকয়েনের মাধ্যমে। বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়নেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের একটি টিম ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আউয়াল নেওয়াজ ওরফে সোহেল নেওয়াজ এবং ফজলে রাব্বী চৌধুরী নামে দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের এই সদস্যরা বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছিল।
কাউন্টার টেরোরিজম কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রেফতার হওয়া দুই জঙ্গি ২০১৪ সাল থেকে বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে আসছিল। আগে প্রথাগত পদ্ধতি বা হুন্ডির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে জঙ্গি অর্থায়নের জন্য অর্থ আনা হতো। কিন্তু প্রথাগত পদ্ধতি বা হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের বিষয়টি গোয়েন্দারা নজরদারি করায় এখন পুরোপুরি ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থায়ন হচ্ছে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (স্পেশ্যাল অ্যাকশন গ্রুপ) আহমেদুল ইসলাম বলেন, এখন জঙ্গি অর্থায়ন পুরাটাই বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে হচ্ছে। এগুলোতে নজরদারি করা কঠিন বলে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো অর্থ লেনদেনের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। জঙ্গি প্রতিরোধে দীর্ঘ দিন কাজ করে আসা এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘অদূর ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।’
আপনাদের মতামত আশা করছি।
Source link
https://beanibazartimes.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AA/ (https://beanibazartimes.com/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AA/)
যেহেতু বিটকয়েন কাউকে ট্যাক্স দেয় না বা পরোয়া করে না। বিটকয়েন এর উপর কোন প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন বা অন্য কারও নজর দাড়ি নাই বিধায় অনেকেই বিটকয়েনকে পছন্দ করে। যেহেতু বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি নিরাপদ এবং সুরক্ষিত মাধ্যম। তাই সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সিকে মনে প্রানে ট্রাস্ট করে। নিজের সম্পদের ভাগ যেহেতু কাউকে দেয়া হচ্ছে না বা দিচ্ছে না। আর যেহেতু এটি খুব সিকিওর একটা বিষয়। তাই যে কেউ চাইলে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করতে পারে। এখানে কোন ধরা বাধার প্রতিষ্ঠান গত নিয়ম নীতি নেই।
কেউই চায় না আমার সম্পদ অন্য কেউ বাজেয়াপ্ত করুক বা নজরদারি করুক। তাই সন্ত্রাস বা জঙ্গিবাদীরা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে নিজেদের সম্পদকে রক্ষা করার জন্য বা কারো নজরদারি এড়িয়ে চলার জন্য।
তার মানে এই নয় যে, ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ বা ক্রিপ্টোকারেন্সি খারাপ বা ক্রিপ্টোকারেন্সি খারাপ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয় বা ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্ম হয়েছে খারাপ স্বার্থকে চরিতার্থ করার জন্য। আমার মনে হয় সবাই আমার মতামতের সাথে একমত হবেন।
-
আপনি অনেক সুন্দর টপিক আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। এভাবে যদি আপনি ভালো ভালো টপিক আমাদের মাঝে পোস্ট করেন তাহলে আমরা নতুনরা অনেক কিছু জানতে পারবো এবং বিষয়গুলো আরো ভালোভাবে বুঝতে পারব। আমার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ।
এ ধরনের ধন্যবাদ মূলক ট্রপিক তৈরি করা থেকে বিরত থাকুন। এটা অনেক আগেই তৈরি করা হয়েছে এবং ইদানিং কালে এই ফোরাম এক্টিভিটি বৃদ্ধি পাওয়াতে এখানে আবার ইউজাররা নতুনভাবে আসতে শুরু করেছে। ভাই আপনি যাই পোস্ট করুন না কেন টপিক নির্ভর আলোচনা করবেন।
সন্ত্রাসী কার্যকলাপে বিটকয়েন ব্যবহৃত হয় এটা সত্য কিন্তু রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধে কোটি কোটি ডলার ক্রিপ্টো কারেন্সির মাধ্যমে বিনিময় করা হয়েছে এটাও একটি বড় ধরনের সন্ত্রাসবাদের উদাহরণ। এক্ষেত্রে যে সকল দেশ সন্ত্রাসবাদীর ব্যাখ্যা দিবে তারা এখানে জড়িত ছিল জন্য এর কোন অ্যানাউন্সমেন্ট পর্যন্ত কোন নিউজ পেপার করতে পারেনি। তাই সন্ত্রাসবাদ যেটাই হোক না কেন বিটকয়েন যে জড়িত সেটা নিয়ে আলোচনা না করাই ভালো। এখানে বিটকয়েনের শুধুমাত্র ইতিবাচক দিকগুলো আলোচনা করা উচিত। নেতিবাচক দিকগুলো আলোচনা করে বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা ঠিক না।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিক বলেছেন। আমরা যারা ফোরামে কাজ করি আমাদের উচিত কনস্ট্রাক্টিভ পোস্ট করা। কারণ তথ্যবহুল পোস্ট না করলে ফোরামে তেমন কিছু জানা যায় না । তাই আমাদের সবার উচিত তথ্যবহুল গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট তৈরি করা। আর যারা গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট করতে না জানি তারা ফোরামে সিনিয়রদের পোস্টগুলো দেখে বুঝে তারপর পোস্ট করব। আর বিশেষ করে বেশি বেশি ফোরামে সিনিয়রদের পোস্টগুলো লক্ষ্য করব। তাহলে আশা করি কনস্ট্রাক্টিভ পোস্ট তৈরি করতে পারব।