Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on March 16, 2021, 01:33:53 AM
-
ফের ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের মূল্যস্ফীতিতে রেকর্ড দর উঠেছে ৬০ হাজার ডলার। ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন সবচেয়ে জনপ্রিয়। শনিবার বিটকয়েনের দর ৫.৭৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে লেনদেনে ৬০ হাজার ১০৪ ডলারে ওঠে। কয়েনমার্কেটক্যাপ জানিয়েছে একই দিন ২০টি বিটকয়েনের লেনদেনে এর মূল্যস্ফীতি এত উপরে উঠে যায়। ফলে বিটকয়েন এখন বিশে^র সবচেয়ে দাবি ডিজিটাল এ্যাসেট যার মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে। সর্বশেষ এ দর ৬০ হাজার ২শ ডলার স্থির রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে কোভিড সহায়তা প্যাকেজ হিসেবে ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের চেক দেওয়া শুরু হওয়ার পর বিটকয়েনের দাম বেড়ে যায়। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন অনেক মার্কিন নাগরিক কোভিড সহায়তার অর্থ বিটকয়েনে বিনিয়োগ করছেন। গত মঙ্গলবার দ্বিতীয়বারের মত বিটকয়েনের বাজার মূলধন ১ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য বেশ কয়েক হাজার ডলার কমে যায়। তখন অনেকে বলেছিল বিটকয়েনের মূল্য সংশোধিত হচ্ছে।
এদিকে বিশ্বের সব ইন্টারনেট জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর চেয়ে বিটকয়েন একাই বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। যদিও বিটকয়েনকে কম্পিউটারের তৈরি অদৃশ্য মুদ্রা বা ‘মূল্যহীন’ মুদ্রা বলে অনেকে মনে করছেন। গত সপ্তাহে বিল গেটস বলেন বিটকয়েন সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা বিটকয়েনের ধান্ধায় কম্পিউটার অন্য কোনো মেথডের চেয়ে বেশি ব্যবহার করছে ফলে তা প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হওয়ার কারণ দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন বিটকয়েনের দর খোঁজ নিতে যেয়ে কম্পিউটার ব্যবহারে বিদ্যুৎ খরচ গত দোসরা মার্চ দাঁড়ায় ১৩০ টেরাওয়াট আওয়ার। শুধু সব ইন্টারনেট কোম্পানি নয় নিউজিল্যান্ড, আর্জেন্টিনায় প্রতিদিন যে পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হয় একই পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হয় বিটকয়েন লেনদেনে। শক্তিশালী কম্পিউটারগুলো প্রতিদিন বিটকয়েন সম্পর্কে তথ্য আদান প্রদান করে। অথচ মার্কিন শীর্ষ উদ্যোক্তা ওয়ারেন বাফেট এখনো মনে করেন বিটকয়েন মূল্যহীন। বিল গেটস বিটকয়েন পরিবেশের জন্যে হুমকি বলেও মন্তব্য করেছেন। নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বিল বলেন বিটকয়েন যে পরিমান বিদ্যুৎ খরচ করছে তা অন্য যেকোনো মানব কল্যাণে বিদ্যুৎ ব্যয়ের চেয়ে বেশি। এটি কোনো পরিবেশবান্ধব জিনিস নয়। কারণ এধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো উচ্চ শক্তি চালিত কম্পিউটারগুলোর সাহায্যে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন লেনদেনের হিসাব বের করতে ব্যবহার হয়। কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ মেমো অ্যাকটেন বলেন ক্রিপ্টোকারেন্সির ডাটা সেন্টারে এত বিশাল হিসাব নিকাশ করতে হয় যা আদতে এলোমেলো সংখ্যা তৈরি করা ছাড়া আর কিছুই নয়।
তথ্যসূত্র: আমাদের সময় (https://www.amadershomoy.com/bn/2021/03/14/1305203.html)
-
বিটকয়েন হল একটি ডিজিটাল মুদ্রা ব্যবস্থা। এটি পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কাছে লেনদেন করা হয়। জাপানি নাগরিক সাতোশি নাকামোতো এর হাত ধরে 2009 সালে বিটকয়েন এর যাত্রা শুরু হয়। শুরুতে বিটকয়েনের দাম এত ছিল না।
বর্তমানে প্রতিটি বিটকয়েনের দাম 54 হাজার ডলার। হ্যাঁ আমি আপনার সাথে একমত। বিটকয়েনের দাম যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমার মনে হয় এটি স্বর্ণের চেয়ে দামী হীরার মতো হবে।
-
ফের ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের মূল্যস্ফীতিতে রেকর্ড দর উঠেছে ৬০ হাজার ডলার। ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন সবচেয়ে জনপ্রিয়। শনিবার বিটকয়েনের দর ৫.৭৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে লেনদেনে ৬০ হাজার ১০৪ ডলারে ওঠে। কয়েনমার্কেটক্যাপ জানিয়েছে একই দিন ২০টি বিটকয়েনের লেনদেনে এর মূল্যস্ফীতি এত উপরে উঠে যায়। ফলে বিটকয়েন এখন বিশে^র সবচেয়ে দাবি ডিজিটাল এ্যাসেট যার মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে। সর্বশেষ এ দর ৬০ হাজার ২শ ডলার স্থির রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে কোভিড সহায়তা প্যাকেজ হিসেবে ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের চেক দেওয়া শুরু হওয়ার পর বিটকয়েনের দাম বেড়ে যায়। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন অনেক মার্কিন নাগরিক কোভিড সহায়তার অর্থ বিটকয়েনে বিনিয়োগ করছেন। গত মঙ্গলবার দ্বিতীয়বারের মত বিটকয়েনের বাজার মূলধন ১ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য বেশ কয়েক হাজার ডলার কমে যায়। তখন অনেকে বলেছিল বিটকয়েনের মূল্য সংশোধিত হচ্ছে।
এদিকে বিশ্বের সব ইন্টারনেট জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর চেয়ে বিটকয়েন একাই বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। যদিও বিটকয়েনকে কম্পিউটারের তৈরি অদৃশ্য মুদ্রা বা ‘মূল্যহীন’ মুদ্রা বলে অনেকে মনে করছেন। গত সপ্তাহে বিল গেটস বলেন বিটকয়েন সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা বিটকয়েনের ধান্ধায় কম্পিউটার অন্য কোনো মেথডের চেয়ে বেশি ব্যবহার করছে ফলে তা প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হওয়ার কারণ দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন বিটকয়েনের দর খোঁজ নিতে যেয়ে কম্পিউটার ব্যবহারে বিদ্যুৎ খরচ গত দোসরা মার্চ দাঁড়ায় ১৩০ টেরাওয়াট আওয়ার। শুধু সব ইন্টারনেট কোম্পানি নয় নিউজিল্যান্ড, আর্জেন্টিনায় প্রতিদিন যে পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হয় একই পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হয় বিটকয়েন লেনদেনে। শক্তিশালী কম্পিউটারগুলো প্রতিদিন বিটকয়েন সম্পর্কে তথ্য আদান প্রদান করে। অথচ মার্কিন শীর্ষ উদ্যোক্তা ওয়ারেন বাফেট এখনো মনে করেন বিটকয়েন মূল্যহীন। বিল গেটস বিটকয়েন পরিবেশের জন্যে হুমকি বলেও মন্তব্য করেছেন। নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বিল বলেন বিটকয়েন যে পরিমান বিদ্যুৎ খরচ করছে তা অন্য যেকোনো মানব কল্যাণে বিদ্যুৎ ব্যয়ের চেয়ে বেশি। এটি কোনো পরিবেশবান্ধব জিনিস নয়। কারণ এধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো উচ্চ শক্তি চালিত কম্পিউটারগুলোর সাহায্যে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন লেনদেনের হিসাব বের করতে ব্যবহার হয়। কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ মেমো অ্যাকটেন বলেন ক্রিপ্টোকারেন্সির ডাটা সেন্টারে এত বিশাল হিসাব নিকাশ করতে হয় যা আদতে এলোমেলো সংখ্যা তৈরি করা ছাড়া আর কিছুই নয়।
তথ্যসূত্র: আমাদের সময় (https://www.amadershomoy.com/bn/2021/03/14/1305203.html)
হাস্যকর মনে হলেও সত্য হতে যাচ্ছে ভাই বিটকয়েন পুরো পৃথিবীটাকে গিলে খাওয়ার মতই কিন্তু অবস্থানে যাবে মনে হচ্ছে একদিন কারণ বিটকয়েন দেখুন আপনি কিভাবে আস্তে আস্তে একটু একটু করে কোন পর্যায়ে পৌঁছে এসে গেছে আপনি অবশ্যই অবশ্যই ব্রিলিয়ান্ট একজন মানুষ আপনি এ ক্যাল্কুলেশন করলে খুব ভালোভাবে কিন্তু বুঝতে পারবেন।
আমার মনে হচ্ছে পুরো পৃথিবীতে একদিন বিটকয়েন নিয়ন্ত্রণ করবে ফিনান্সিং দিক থেকে।
-
বিট কয়েনের মূল্য যেভাবে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে তাতে তো মনে হচ্ছে এক সময় পৃথিবীর অনেকাংশই দখল করে নিবে বিটকয়েন। কারন মানুষ বর্তমানে বিটকয়েনের লেনদেনের দিকে বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। উন্নত দেশগুলোর অন্যতম লেনদেনের মাধ্যমে বিটকয়েন। আমার মনে হয় আপনি সঠিক ধারণা করেছেন।
-
বর্তমানে বিটকয়েনের দাম যেভাবে রাতারাতি ভাবে বাড়তে চলেছে ভবিষ্যতের দুনিয়ার কে আগলে ধরে রাখবে এই বিটকয়েন। দুনিয়ার সব প্রান্ত্রে বিটকয়েন একেকটি দেশের আত্ত্বা হয়ে যাবে বলে মনে হয়। কারণ সব দেশেই এই বিটকয়েন প্রচারিত ও লেনদেন করা হচ্ছে। বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ থাকায় মানুষ এটি চুপে চুপে কাজ করে তাদের ইনকাম এর পর বেছে নিয়েছে। তাই বিটকয়েন দুনিয়াকে গিলে খেয়ে নেবে বলে মনে হয়। কারণ দুনিয়াতে সবচেয়ে উন্নত মানের কয়েন হলো এই বিটকয়েন।
-
ফের ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের মূল্যস্ফীতিতে রেকর্ড দর উঠেছে ৬০ হাজার ডলার। ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন সবচেয়ে জনপ্রিয়। শনিবার বিটকয়েনের দর ৫.৭৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে লেনদেনে ৬০ হাজার ১০৪ ডলারে ওঠে। কয়েনমার্কেটক্যাপ জানিয়েছে একই দিন ২০টি বিটকয়েনের লেনদেনে এর মূল্যস্ফীতি এত উপরে উঠে যায়। ফলে বিটকয়েন এখন বিশে^র সবচেয়ে দাবি ডিজিটাল এ্যাসেট যার মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে। সর্বশেষ এ দর ৬০ হাজার ২শ ডলার স্থির রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে কোভিড সহায়তা প্যাকেজ হিসেবে ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের চেক দেওয়া শুরু হওয়ার পর বিটকয়েনের দাম বেড়ে যায়। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন অনেক মার্কিন নাগরিক কোভিড সহায়তার অর্থ বিটকয়েনে বিনিয়োগ করছেন। গত মঙ্গলবার দ্বিতীয়বারের মত বিটকয়েনের বাজার মূলধন ১ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য বেশ কয়েক হাজার ডলার কমে যায়। তখন অনেকে বলেছিল বিটকয়েনের মূল্য সংশোধিত হচ্ছে।
এদিকে বিশ্বের সব ইন্টারনেট জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর চেয়ে বিটকয়েন একাই বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। যদিও বিটকয়েনকে কম্পিউটারের তৈরি অদৃশ্য মুদ্রা বা ‘মূল্যহীন’ মুদ্রা বলে অনেকে মনে করছেন। গত সপ্তাহে বিল গেটস বলেন বিটকয়েন সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা বিটকয়েনের ধান্ধায় কম্পিউটার অন্য কোনো মেথডের চেয়ে বেশি ব্যবহার করছে ফলে তা প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হওয়ার কারণ দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন বিটকয়েনের দর খোঁজ নিতে যেয়ে কম্পিউটার ব্যবহারে বিদ্যুৎ খরচ গত দোসরা মার্চ দাঁড়ায় ১৩০ টেরাওয়াট আওয়ার। শুধু সব ইন্টারনেট কোম্পানি নয় নিউজিল্যান্ড, আর্জেন্টিনায় প্রতিদিন যে পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হয় একই পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হয় বিটকয়েন লেনদেনে। শক্তিশালী কম্পিউটারগুলো প্রতিদিন বিটকয়েন সম্পর্কে তথ্য আদান প্রদান করে। অথচ মার্কিন শীর্ষ উদ্যোক্তা ওয়ারেন বাফেট এখনো মনে করেন বিটকয়েন মূল্যহীন। বিল গেটস বিটকয়েন পরিবেশের জন্যে হুমকি বলেও মন্তব্য করেছেন। নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বিল বলেন বিটকয়েন যে পরিমান বিদ্যুৎ খরচ করছে তা অন্য যেকোনো মানব কল্যাণে বিদ্যুৎ ব্যয়ের চেয়ে বেশি। এটি কোনো পরিবেশবান্ধব জিনিস নয়। কারণ এধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো উচ্চ শক্তি চালিত কম্পিউটারগুলোর সাহায্যে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন লেনদেনের হিসাব বের করতে ব্যবহার হয়। কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ মেমো অ্যাকটেন বলেন ক্রিপ্টোকারেন্সির ডাটা সেন্টারে এত বিশাল হিসাব নিকাশ করতে হয় যা আদতে এলোমেলো সংখ্যা তৈরি করা ছাড়া আর কিছুই নয়।
তথ্যসূত্র: আমাদের সময় (https://www.amadershomoy.com/bn/2021/03/14/1305203.html)
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই ধন্যবাদ জানাতে হবে এত সুন্দরভাবে সাজিয়ে পোস্টটি করার জন্য আপনাকে আবারো অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি জয় করে আমাদের সাথে থাকবেন এবং অনেক সাজিয়ে-গুছিয়ে পোস্ট করবেন এই প্রত্যাশাই করব আপনার কাছে যাতে আপনার পোস্টটি দেখে আমরা এ বিষয়ে মাস্টার হতে পারে ধন্যবাদ
-
ফের ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের মূল্যস্ফীতিতে রেকর্ড দর উঠেছে ৬০ হাজার ডলার। ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন সবচেয়ে জনপ্রিয়। শনিবার বিটকয়েনের দর ৫.৭৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে লেনদেনে ৬০ হাজার ১০৪ ডলারে ওঠে। কয়েনমার্কেটক্যাপ জানিয়েছে একই দিন ২০টি বিটকয়েনের লেনদেনে এর মূল্যস্ফীতি এত উপরে উঠে যায়। ফলে বিটকয়েন এখন বিশে^র সবচেয়ে দাবি ডিজিটাল এ্যাসেট যার মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে। সর্বশেষ এ দর ৬০ হাজার ২শ ডলার স্থির রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে কোভিড সহায়তা প্যাকেজ হিসেবে ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের চেক দেওয়া শুরু হওয়ার পর বিটকয়েনের দাম বেড়ে যায়। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন অনেক মার্কিন নাগরিক কোভিড সহায়তার অর্থ বিটকয়েনে বিনিয়োগ করছেন। গত মঙ্গলবার দ্বিতীয়বারের মত বিটকয়েনের বাজার মূলধন ১ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য বেশ কয়েক হাজার ডলার কমে যায়। তখন অনেকে বলেছিল বিটকয়েনের মূল্য সংশোধিত হচ্ছে।
এদিকে বিশ্বের সব ইন্টারনেট জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর চেয়ে বিটকয়েন একাই বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। যদিও বিটকয়েনকে কম্পিউটারের তৈরি অদৃশ্য মুদ্রা বা ‘মূল্যহীন’ মুদ্রা বলে অনেকে মনে করছেন। গত সপ্তাহে বিল গেটস বলেন বিটকয়েন সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা বিটকয়েনের ধান্ধায় কম্পিউটার অন্য কোনো মেথডের চেয়ে বেশি ব্যবহার করছে ফলে তা প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হওয়ার কারণ দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন বিটকয়েনের দর খোঁজ নিতে যেয়ে কম্পিউটার ব্যবহারে বিদ্যুৎ খরচ গত দোসরা মার্চ দাঁড়ায় ১৩০ টেরাওয়াট আওয়ার। শুধু সব ইন্টারনেট কোম্পানি নয় নিউজিল্যান্ড, আর্জেন্টিনায় প্রতিদিন যে পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হয় একই পরিমান বিদ্যুৎ খরচ হয় বিটকয়েন লেনদেনে। শক্তিশালী কম্পিউটারগুলো প্রতিদিন বিটকয়েন সম্পর্কে তথ্য আদান প্রদান করে। অথচ মার্কিন শীর্ষ উদ্যোক্তা ওয়ারেন বাফেট এখনো মনে করেন বিটকয়েন মূল্যহীন। বিল গেটস বিটকয়েন পরিবেশের জন্যে হুমকি বলেও মন্তব্য করেছেন। নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বিল বলেন বিটকয়েন যে পরিমান বিদ্যুৎ খরচ করছে তা অন্য যেকোনো মানব কল্যাণে বিদ্যুৎ ব্যয়ের চেয়ে বেশি। এটি কোনো পরিবেশবান্ধব জিনিস নয়। কারণ এধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো উচ্চ শক্তি চালিত কম্পিউটারগুলোর সাহায্যে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন লেনদেনের হিসাব বের করতে ব্যবহার হয়। কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ মেমো অ্যাকটেন বলেন ক্রিপ্টোকারেন্সির ডাটা সেন্টারে এত বিশাল হিসাব নিকাশ করতে হয় যা আদতে এলোমেলো সংখ্যা তৈরি করা ছাড়া আর কিছুই নয়।
তথ্যসূত্র: আমাদের সময় (https://www.amadershomoy.com/bn/2021/03/14/1305203.html)
বিটকয়েনের দাম কল্পনাতীত ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। 2010 সালের জুলাই মাসে বিটকয়েনের দাম ছিল মাত্র ০.০০০৮ ডলার অর্থাৎ এক ডলারের বিনিময় তখন বারোশো পঞ্চাশ বিটকয়েন কেনা যেত। কিন্তু 2021 সালে এসে একটি বিটকয়েনের দাম হয়েছে 60 হাজার ডলারের মত। এতেই বোঝা যায় বিটকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কতটা প্রভাবশালী একটি কয়েন।
-
বিটকয়েন হল একটি ডিজিটাল মুদ্রা ব্যবস্থা। এটি পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কাছে লেনদেন করা হয়। জাপানি নাগরিক সাতোশি নাকামোতো এর হাত ধরে 2009 সালে বিটকয়েন এর যাত্রা শুরু হয়। শুরুতে বিটকয়েনের দাম এত ছিল না।
বর্তমানে প্রতিটি বিটকয়েনের দাম 54 হাজার ডলার। হ্যাঁ আমি আপনার সাথে একমত। বিটকয়েনের দাম যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমার মনে হয় এটি স্বর্ণের চেয়ে দামী হীরার মতো হবে।
নিঃসন্দেহে বিটকয়েনের দাম স্বর্ণের থেকে দামি এবং হীরার মতো হয়ে যাবে। বর্তমানে এক বিটকয়েনের দাম 60 হাজার ডলারের কাছাকাছি। আর সব জিনিসের দামের প্রথমদিকে খুবই কম থাকে। মার্কেটে আসার পর থেকেই বিটকয়েন খুব ভালো পারফরম্যান্স দেখাচ্ছে। এবং এর বিনিয়োগকারী সংখ্যা প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে এ জন্য বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।
-
২০০৯ সাল থেকে বিটকয়েনের যাত্রা শুরু।হাটি হাটি পা পা করে আজকের এই বিটকয়েন যে কিনা পূরো দুনিয়া টা গিলে খাচ্ছে। অনেকেই এটিকে সোনার বিকল্প মনে করেন।
-
সত্যিকার অর্থে বিটকয়েন পুরো পৃথীবিটাকে তার হাতের মুঠোয় নিয়ে আসবে আর মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই। আমার মনে হয় সব কিছু একদিন এই ভারচুয়াল মুদ্রার অধীনে চলে যাবে এবং বিটকয়েন সেখানে রাজত্ব করবে।
-
পুরো বিশ্বকে গিলে খাওয়ার মত অবস্থা কিন্তু বর্তমানে বিটকয়েনের বিটকয়েনের দাম ভুরভুর করে কিন্তু উপরের দিকে উঠতে ছে আপনি একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন 60 হাজার 200 ডলার কিন্তু অতিক্রম করেছে বিটকয়েন আরো অল্প কিছুদিনের মধ্যে হয়তো 70 80 হাজার ডলার করে যাবে এতে করে কিন্তু কারেন্সি জগতে আরো জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আপনার একটু লক্ষ করলেই দেখতে পাবেন যে মার্কেটে এবং বিএনবি কয়েনের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে।
-
যেসব দেশ বিটকয়েন নিয়ে বা যে সব সংবাদপত্র বিটকয়েন নিয়ে এতদিন চুপচাপ ছিল তাদের এখন আর বসে থাকার সময় নাই যেটা তারা নিজেরাও বুঝতেছে। এমনকি বাংলাদেশেও এখন সব পত্র পত্রিকা ডিজিটাল কারেন্সির খবর রাখে কারণ এটা অর্তনীতির একটা বিরাট ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবাই এখন বুঝতেছে বিটকয়েন এখন ১ লক্ষ ডলার হওয়া সময়ের ব্যাপার সেই সাথে কোভিড এর সংক্রামন। যার এখন কিছু নাই তারও এখন একটা ল্যাপটপ বা স্মার্টফোন আছে যার দ্বারা সহজেই এই ডিজিটাল কারেন্সির খবর বা লেনদেন করতে পারে তাই আসলেই ভবিষ্যতে বিটকয়েন দুনিয়াকে গিলে খাবার সময় হয়েছে।
-
না ভাই আমি মনে করি বিটকয়েন দুনিয়া গিলে খাবেনা বরং সারা পৃথিবীর মানুষ বিটকয়েন কে গিলে খাবে সেই দিন আর বেশি দূরে নয়। কারন মানুষের চাহিদার যোগান নিশ্চিত করতে পারছে না বিটকয়েন সে জন্য দিন দিন মুল্য বেড়েই চলেছে বিটকয়েন এর দাম।
-
বিটকয়েন দুনিয়াকে গেলে খেলতে পাবে না কিন্তু বিটকয়েন এমন সময় আসবে যখন সারা দুনিয়া রাজত্ব করবে। আরে বিটকয়েনের জন্য অনেক সন্ত্রাসী ও তৈরি হবে। বিটকয়েন এটি কি প্রকার এনসিটি লেনদেন করার সময় কোন ধরনের তথ্য দিতে হয়না এই কারনেই সন্ত্রাসীরা কোন কাজ করতে গেলে বিটকয়েন এর সাহায্যে লেনদেন করে থাকে। এটা কোন ধরনের বিপদ থাকেনা। বিটকয়েনের দাম যখন আকাশের মত হবে তখন এই বিটকয়েন নিয়ে হবে নানা ধরনের ঝামেলা।
-
না ভাই আমি মনে করি বিটকয়েন দুনিয়া গিলে খাবেনা বরং সারা পৃথিবীর মানুষ বিটকয়েন কে গিলে খাবে সেই দিন আর বেশি দূরে নয়। কারন মানুষের চাহিদার যোগান নিশ্চিত করতে পারছে না বিটকয়েন সে জন্য দিন দিন মুল্য বেড়েই চলেছে বিটকয়েন এর দাম।
হ্যাঁ ভাই আপনি একদম ঠিক কথা বলছেন আপনার কথার সাথে আমি সহমত। বিটকয়েন এর প্রতি পৃথিবীর মানুষের যে চাহিদা বাড়ছে তাতে মনে হয় বিটকয়েন পৃথিবীর গিলে খাবে না পৃথিবীর মানুষ বিটকয়েন কে গিলে খাবে।
-
আমি মনে করি বিটকয়েন দুনিয়াকে গিলে খেতে পারবে না । কারণ এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। মানুষের কাছে বিটকয়েনের চাহিদা অপরিসীম। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কাছে লেনদেন হয়ে থাকে। কিন্তু বর্তমানে বিটকয়েনের দাম খুব কমে গেছে। এর দাম 30 হাজার থেকে 40 হাজার পর্যন্ত ওঠানামা করছে। সব সময় বাজার ওঠানামা করে।
-
বিটকয়েন অনেক জনপ্রিয় হওয়ার কারণে মানুষ বিটকয়েনের দিকে অনেক আকৃষ্ট হচ্ছে বিটকয়েন সম্পর্কে সভা-সমাবেশে ধারণা বাড়ছে যার ফলে সবাই বিটকয়েনে কাজ করতে ইচ্ছা পোষণ করছেন একসময় দেখা যাবে প্রায় অধিকাংশ মানুষই বিটকয়েন এর সাথে যুক্ত আছে তাই আমার মনে হয় বিটকয়েন দুনিয়াকে গিলে খাওয়ার মতই অবস্থা হবে
-
ইদানিং দেখা যাচ্ছে যে বিটকয়েন 0q ছাড়িয়ে যাচ্ছে এর প্রতি অনেক বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে তবে আমার মনে হয় না বিটকয়েন দুনিয়াকে গিলে খাবে মিট করো সবাই ভালভাবে চলতে পারবে এবং ভালোভাবে ইনকাম করতে পারবে ।
-
আমরা বিটকয়েন নিয়ে আসলে যতটা ভাবছো ততটা হওয়া কোনদিনই সম্ভব না। সবার আগে মনে রাখবেন বিটকয়েন শুধুমাত্র একটা ডিজিটাল কারেন্সি। একটা ডিজিটাল কারেন্সি কোনদিন ঐ সমগ্র বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারো না। তবে কিছু সময় আমরা বিটকয়েনের রাজত্ব করার কিছু নিউজ শুনতে পাই। সেই নিউজ তখনি কার্যকর হবে যখন সমগ্র বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণ করবে।
-
হেডলাইন টা ভালো লাগছে ভাই। বিটকয়েন ইতোমধ্যেই সারা পৃথিবীব্যাপী অনেক বেশি জনপ্রিয় মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। প্রতিনিয়ত লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এবং বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিটকয়েনের ব্যবহার বর্তমানে সবচেয়ে বেশি। যেহেতু বাণিজ্যিক কার্যকলাপ গুলো বিটকয়েনের মাধ্যমে হচ্ছে, তাই বিট কয়েনের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে রয়েছে। এবং বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
-
সারাবিশ্বে বিটকয়েন মায়া জালের মত ছড়িয়ে রয়েছে। কারণ বিটকয়েন ইতিমধ্যে সারা পৃথিবীতে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে ফেলছে কমবেশি সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে। কারণ দিন যত যাচ্ছে ততই ক্রিপ্টোকারেন্সি গতি বৃদ্ধি পেতে চলছে গত একবছর আগে দিকে তাকালে আপনি বুঝতে পারবেন ক্রিপ্টোকারেন্সি কোথায় অবস্থান করেছিল এখন বর্তমান কোথায় অবস্থান করছে। আপনি নিজে তফাৎ বুঝতে পারবেন।
-
সারা দুনিয়াতে বিটকয়েনের ব্যবহার ব্যাপক ছড়িয়ে পড়েছে অকল্পনীয়ভাবে মানুষ বিটকয়েনের ব্যবহার করছে। এত দ্রুত সারা বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রভাব পড়বে তা কখনো চিন্তা করিনি। তাই দেখা যাচ্ছে যে বিটকয়েন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছে সারা বিশ্বে এবং এর জন্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
-
যত তাড়াতাড়ি ক্রিপ্টো কারেন্সি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়েছে এভাবে মহামারী কোন রোগ সারা বিশ্বে ছড়ায় না। তাই অল্প কিছুদিনের ভিতর ক্রিপ্টোকারেন্সি সারা বিশ্বেই জায়গা দখল করে নিয়েছে কারণ জালের মতো ছড়িয়ে রয়েছে। প্রকাশ্যে গোপনে সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি কম বেশি ব্যবহার করছে। আর কিছুদিন পরে সারা বিশ্বের প্রায় মানুষই ক্রিপ্টোকারেন্সি উপর নির্ভর হতে থাকবে।
-
সময়ের সাথে সাথে মানুষ আরো আধুনিক হওয়ার চেষ্টা করছে। আগে আমরা যে কোন লেনদেন করলে টাকা দিয়ে করতাম যদি লাখ লাখ টাকা লেনদেন করতাম তারপরও কিন্তু হাতে নিয়ে গিয়ে করতাম। কিন্তু বর্তমানে কেউ আর এধরনের কাজ করছে না তারা ভিন্নভাবে লেনদেন করছে ঘরে বসে থেকেই। আবার অনেকেই লেনদেন করছে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর মাধ্যমে লেনদেন করলে কোন রিস্ক থাকেনা। আস্তে আস্তে সারা বিশ্বের মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি মাধ্যমে লেনদেন করতে শুরু করেছে।
-
বিটকয়েন এমনিতেই সারা পৃথিবীতেই একটি চমক কয়েনে পরিণত হয়েছে। সারা পৃথিবীব্যাপী লেনদেনের চাহিদা বৃদ্ধির একটা আশঙ্কা রয়েছে। এবং প্রতিনিয়ত ও লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশের মানুষের উপার্জনের একমাত্র উৎস হচ্ছে। তাই আশা করা যায় বিটকয়েন হবে পরবর্তী লেনদেনের অধ্যায়।
-
বর্তমানে এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে সবাই আপডেট হচ্ছে এবং সবাই টাকার ব্যবহার কমিয়ে আনছে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে যে হারে বিটকয়েনের লেনদেন সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ছে এতে করে অবশ্যই বোঝা যাচ্ছে সারা পৃথিবীতে এক সময় বিটকয়েনের লেনদেন সবথেকে বেশি চলবে। বর্তমানে যেভাবে বিটকয়েনের প্রাইস বৃদ্ধি পাচ্ছে অবশ্যই এক সময় দেখা যাবে যে সমস্ত দেশগুলিতে বিটকয়েনের বৈধতা পায় নাই তারা অতি তাড়াতাড়ি বিটকয়েনের বৈধতা দিয়ে দেবে।
-
হ্যাঁ অবশ্যই বিটকয়েন যেভাবে দিন যাচ্ছে এবং সারা পৃথিবীতে পরিচিত এবং ছড়িয়ে যাচ্ছে সারা পৃথিবী কে গ্রাস করার মতো হয়ে গেছে। কারণ কমবেশি সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করছে অতীতে যে সকল দেশে বিটকয়েন বৈধ ছিল এখন প্রায় অনেক দেশেই এর বৈধতা দিয়েছে। এবং যে সকল দেশে বৈধতা দেওয়া হয়নি সে সকল দেশের মানুষ গোপনে বিটকয়েনের প্রচুর ব্যবহার করছে। তাই অল্প কিছুদিনের মধ্যেই বিটকয়েন সারাবিশ্বে জালের মত ছড়িয়ে পড়বে।
-
আস্তে আস্তে যেভাবে সারা পৃথিবীর মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্যে অধিক আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং কি অনেকে এসেই ব্যাপক বিনিয়োগ করছে। এভাবে যদি বিনিয়োগ করতে থাকে তাহলে অবশ্যই আমরা দেখতে পাব সারা পৃথিবীতে এক সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা হবে। আমরা যেকোনো কাজেই বিটকয়েনের ব্যবহার করতে পারব। যত বেশি বিনিয়োগ করা হবে বিটকয়েন এর মধ্যে ততবেশি বিটকয়েন প্রাইজ এর উন্নতি হবে। এভাবে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায় তাহলে অবশ্যই কোনো এক সময় সারা পৃথিবীতে রাজত্ব করবে বিটকয়েন।
-
বর্তমানে সারাবিশ্বে বিটকয়েন এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে । বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ মানুষ বিটকয়েন নিয়ে অনেক আগ্রহ দেখাচ্ছে । এবং দিন দিন এই কয়েন এর লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আবার যে সকল দেশে বিটকয়েন বৈধতা নেই সে সকল দেশে গোপনেই বিটকয়েন অনেক লেনদেন করে থাকে। এভাবে যদি বিটকয়েন এর চাহিদা দিন দিন বেড়ে যায় তাহলে একদিন বিটকয়েন সারাবিশ্বে রাজত্ব শুরু করবে।
-
বর্তমানে সারাবিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং বিটকয়েন নিয়ে মানুষের অনেক চাহিদা রয়েছে। এবং বর্তমানে সারা বিশ্বে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে । যেভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে মনে হয় ভবিষ্যতে সারা বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি রাজত্ব শুরু করবে। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ বিটকয়েন ব্যবহার করে থাকে। এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি তে লেনদেন করে থাকে।
-
বর্তমান সারাবিশ্বে বিটকয়েন এর আবির্ভাব শুরু হয়েছে। প্রায় বিশ্বের সব দেশেই এখন বিটকয়েন ব্যবস্থা প্রচলন হচ্ছে। বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিগুলো বিটকয়েনের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করতেছে। বর্তমান সারাবিশ্বে বিটকয়েন কে ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে বেছে নিয়েছে। তাই বলা যায় বিটকয়েনে যেভাবে দিন দিন জনপ্রিয়তা হচ্ছে। আশা করি ভবিষ্যতে বিটকয়েন হবে পুরো দুনিয়ার অর্থ মুদ্রা।
-
বর্তমানে ভার্চুয়াল মুদ্রা গুলোর প্রতি মানুষের চাহিদা এতটাই বেড়ে যাচ্ছে যে ধারণার বাইরে। সবচেয়ে বেশি বিটকয়েনের প্রতি মানুষের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে বিটকয়েন ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। বিটকয়েন এর ব্যবহার যত বেশি বৃদ্ধি পাবে তত বেশি বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পাবে। এবং বিটকয়েনে বিনিয়োগের সংখ্যা ও বৃদ্ধি পাবে। কারণ বর্তমানে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই আমার মনে হয় বিটকয়েনের দাম আকাশ ছোঁয়া হয়ে যাবে।
-
অনেক কিছু অজানা ছিলো যেটা আপনার পোষ্ট পড়ে বুঝতে পারলাম তবে আমার জানা মতে বিটকয়েন হল একটি ডিজিটাল মুদ্রা ব্যবস্থা। এটি পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কাছে লেনদেন করা হয়। জাপানি নাগরিক সাতোশি নাকামোতো এর হাত ধরে 2009 সালে বিটকয়েন এর যাত্রা শুরু হয়। শুরুতে বিটকয়েনের দাম এত ছিল না। যত দিন যাই ততই তো দেখি দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।
-
বিটকয়েন দুনিয়াকে গিলে খাবে বিষয়টা নেগেটিভ ভাবে নিলে উত্তর হবে না। আর পজিটিভলি যদি গ্রহণ করি তাহলে উত্তর হবে হ্যাঁ। বিটকয়েন একসময় সারা পৃথিবীতে এমন অবস্থানে পৌঁছাবে তখন লোকাল কারেন্সির পাশাপাশি এটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবে। বিশেষ করে বিশ্বের কিছু কিছু দেশ এটাকে এমন ভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে যে তারা তাদের গুরুত্বপূর্ণ বড় বড় বিনিয়োগগুলো বিটকয়েন কে কেন্দ্র করে করছে। তাছাড়া বিশ্বের বড় বড় প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীগণ আগ্রহ বসে অথবা ব্যবসায়িক স্বার্থে বিটকয়েন কিনছে এবং মজুদ করে রাখছে। তুমি এক সময় বলা হয়ে যেতে পারে যে পৃথিবীর সকল ধনী লোকের মানদণ্ড কেবলমাত্র এই বিটকয়েন কে তুলনা করেই করা হবে। যখন যার কাছে যত বেশি বিটকয়েন থাকবে সে তত বেশি ধনী হিসাবে স্বীকৃতি পাবে। তাহলে তো বলাই যেতে পারে বিটকয়েন এক সময় পৃথিবীতে একচেটিয়া শাসন করবে অর্থাৎ গিলে ফেলবে।