1
বাংলা (Bengali) / Re: Vote for 2 Representatives of the Bengali section
« on: December 24, 2020, 02:36:46 AM »
Malam90
This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.
সাধারনত যারা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে নতুন তাদের জন্য আজকের এই আলোচনা। কারণ যারা প্রথম প্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ইনভেস্ট করেন তারা কোন কয়েন ক্রয় করবেন বা কোন ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ইনভেস্ট করবেন তা নিয়ে একটু সমস্যাই পড়েন। অর্থাৎ সঠিক ক্রিপ্টোকারেন্সি বাছায় করতে ভুল করেন। আবার অনেকেই ভুল করে এমন সব ক্রিপ্টোকারেন্সি ক্রয় করেই বসেন, যা পরে পস্তানোর কারন হয়ে দাড়ায়।
কিভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাছায় করবেন?
ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ইনভেস্ট করার জন্য ক্রিপ্টো কয়েন বাছায় করতে জানা খুবি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এমন এমন কিছু কয়েন আছে যাদের প্রাথমিক বা দুই একবারের পারফর্মেন্স দেখে ক্রয় করতে ইচ্ছা হবে। কিন্তু পরবর্তীতে সেই সব ইনভেস্টের পয়সা গুলো একরম পানিতে ফেলে দেওয়া ছাড়া অন্য কিছু মনে হবে না।
তাই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাছায় করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখা দরকার।
একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি বাছায় করতে গিয়ে যে বিষয় গুলো দেখবেন:-
১। কনস্পেট্
২। স্ট্যাবিলিটি
৩। রোডম্যাপ অনুযায়ী তাদের অগ্রগতী
৪। প্রাইস অনুযায়ী সারকুলেটিং স্পালাই এবং টোটাল স্পালাই (অপশোনাল)
৫। জনপ্রিয়তা
ক্রিপ্টোতে আমি যা করেছি তার সিংহভাগ হচ্ছে বাউন্টিতে কাজ করে। আর বাউন্টি করে যে আয় করেছি তা দিয়ে ট্রেড করেছি, সেখান থেকে যেমন আয়ও করেছি আবার ট্রেড করতে গিয়ে সেই কষ্টার্জিত অনেক ডলারও নষ্ট করেছি। শুধু বাউন্টি করে যা কামাইছি তা যদি ক্যাশ করতাম তাহলে আজকে আমার আর বাউন্টি করা লাগতোনা। যাই হোক, বাউন্টি সবার জন্য কিন্তু বিনিয়োগ সবার জন্য নয়। বিনিয়োগ করতে অনেক এনালাইসিস লাগে, পুঁজি লাগে, সাহস লাগে। যারা সেটার প্রপার ব্যবহার করতে পারেন তারাই বিনিয়োগে সফল হন। তবে এক কথায় ক্রিপ্টোজগতে আমার প্রথম পেশা হচ্ছে- বাউন্টি বা ক্রিপ্টো প্রমোশন।
খুব সুন্দর ভাবে বলেছেন বাউনটি সবার জন্য কিন্ত ট্রেড আসলে সবার জন্যে নয় কারন হচ্ছে ট্রেড করতে হলে অনেক সময় সাধনা ও পরিশ্রম করতে হয় কিন্তু বাউন্টি করতে তা লাগেনা, বিশেষ করে ট্রেড করতে গেলে অনেক কিছু জানতে হয় শুধুমাত্র ইনভেস্ট করলেই ট্রেড করা জায়না।
প্রথম প্রারম্ভিক সময়কালে যখন ICO মূহের স্থান স্থানান্তরিত হয় তখন একটি আইওসো চালু করা যথেষ্ট। কিন্তু সম্প্রতি ICO ধারণাটি আকৃতি ও পরিমান আকার ধারণ করে, বর্তমান ICO, cryptocurrency লিজের মধ্যে একটি অফারের সাফল্যের উপর ভিত্তি করে। মূলত নির্ভর করে কোম্পানি তাদের নিজের সম্পর্কে উপস্থাপন করে, সম্প্রদায়ের বিশ্বাস তৈরি করে এবং বিনিয়োগকারীদের মূল্য প্রদান করে।
cryptocurrency প্রজেক্টের প্রাক-ঘোষণার সাথে প্রক্রিয়া শুরু হয়। এটি একটি শ্বেতপত্র বা সমতুল্য প্রকল্প সারাংশের পাবলিকেশন দ্বারা অনুসরণ করা হয়, এটি তার ব্যবসার মডেল, ডেভেলপমেন্ট রোডম্যাপ, প্রকল্পের মধ্যে মুদ্রার ইন্টিগ্রেশন, সংগঠনটি এটির পেছনে টীম এবং এটি কিভাবে সুবিধা দেয় সে সম্পর্কে প্রকল্পটির প্রতি বিস্তারিত আলোচনা করে।
পূর্ব-ঘোষণায় মূল সম্প্রদায়ের প্লাটফর্ম যেমন Reddit বা Bitcoin Talk এ নিজেদের সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রজেক্টটি সাড়া দেয়, প্রকল্পটি উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করে এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আকর্ষণ সৃষ্টি করার জন্য এটি আপগ্রেড করে।
প্রস্তাব প্রাক ঘোষনা পরে আসে। প্রকল্প দল একটি চুক্তি প্রস্তাব করে, লেনদেনের শর্তাদি, প্রকল্পটির জীবনচক্র, বিনিয়োগের পরিমাণ নির্ধারণ এবং প্রকল্প সময়সীমা বর্ণনা করে। এটি ক্রমাঙ্কিত আর্থিক যন্ত্রের ব্যবসা করা হবে, যা সাধারণত cryptocurrency প্রকল্পগুলির ক্ষেত্রে একটি ডিজিটাল টোকেন। প্রস্তাবটিতে টোকেন ব্যবহার এবং বিনিয়োগকারীর অধিকার নিয়ন্ত্রণের নিয়মগুলি নির্ধারণ করে। প্রকল্প দল তাদের নিজস্ব টোকেন বিক্রয়ের কাজ শুরু এবং শেষের তারিখ ঘোষণা করে, যা একাধিক পর্যায়ে হতে পারে।
বিপণন প্রচারাভিযান বা পিআর ক্যাম্পেইন, একটি সফল ICO পরিচালনার চাবিকাঠি। গত কয়েক বছর ধরে বছরে পরিচালিত ICO গুলির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, বিপণন একটি বাস্তব চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। cryptocurrency landscape এর বিশেষ মার্কেটিং এজেন্সি রয়েছে যা কোম্পানিগুলিকে তাদের বিনিয়োগকারীদের লক্ষ্য নিরধারনে সাহায্য করে।
মার্কেটিং ফেজ সম্পূর্ণ হলে, cryptocurrency বা token গুলির প্রকৃত বিক্রয় শুরু হয়। কোম্পানির দ্বারা নির্বাচিত দুটি জনপ্রিয় বিক্রিয়া চ্যানেলগুলির মধ্যে রয়েছে মুদ্রা বিনিময় বা বিনিয়োগকারীর কার্যালয়। যা দ্বারা সংগঠিত হয় বিশেষ প্রকল্প সাইটগুলি। বেশীরভাগ কোম্পানীগুলি ২5% পর্যন্ত early-bird discount অফার করে, যা মাল্টিস্টেজ অফারের ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে হ্রাস পায়। বর্তমান বাজারের প্রবণতা অনুযায়ী, কোম্পানিগুলি অন্য cryptocurrency, বিটকয়েন বা ইথারের আকারে পেমেন্ট গ্রহণ করে, অথবা কিছু ক্ষেত্রে, cur-rencies ও পাশাপাশি গ্রহণ করা হয়।
Ico সম্পর্কে কোনো ধারণা ছিল না তবে আপনার পোস্ট দেখে আমার আইসিও সম্পর্কে ধারণা সৃষ্টি হয়েছে আমি বুঝতে পারছি সম্পর্কে এরকম পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Bitcoin wallete er jonno amar mote sob chea valo and secured hosse blockchain.info
একদম সত্য কথা। ব্লকচেইন ওয়ালেট হচ্ছে নিজস্ব ওয়ালেট যেখানে সিকিউরিটি সিস্টেমও অনেক ভালো অপরদিকে কয়েনবেইস হলো ৩য় একটা ওয়ালেট যেটা যেইকোনসময় সমস্য দেখা দিতে পারেে এবং হ্যাক হবার সম্ভাবনাও বেশী থাকে। তাই অবম্যই ব্লকচেইন ব্যবহার করবেন সবসময়।
ধন্যবাদ
বিটকয়েন হল এক প্রকার ইলেক্ট্রনিক কারেন্সি। এগোলোকে সাধারণত ক্রিপ্টোকারেন্সি বলা হয়ে থাকে। আমরা যে টাকা বা ডলার দিয়ে কেনাবেচা করি তা প্রিন্ট করতে হয়, তৈরি করতে হয়। বিটকয়েনও তৈরি হয়। তবে নরমাল টাকার মত না। কারণ বিটকয়েন প্রিন্ট করতে হয় না। বিটকয়েন তৈরি হয় বিশাল বিশাল অঙ্ক সমাধান করার মাধ্যমে। এখন অনেকে চিন্তা করছেন যে ভার্চুয়াল অর্থের মধ্যে অঙ্কের সমাধান কেন করা লাগবে।আপনি বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক ভাল ধারণা দিয়েছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনি ঠিক বলেছেন বিটকয়েন মুদ্রা কিন্তু কোন বাস্তবিক মুদ্রা নয়। এটা শুধু ইন্টারনেট জগতে দৃশ্যমান বাস্তব জগতে অদৃশ্য। কিন্তু বাস্তবিক মুদ্রার মতই ব্যবহার করা যায়।
myetherwallet সুরক্ষিত রাখতে হবে| এই ওয়ালেট টি হ্যাক করা খুবই কঠিন কাজ |তবে এটি যদি আপনার প্রাইভেট কি লিংক কোথাও শেয়ার করেন বা কোন বন্ধু যদি পেয়ে যায় বা কোন হ্যাকার যদি আপনার প্রাইভেট কি লিংকটি পেয়ে যায় তাহলে এটি হ্যাক করা সম্ভব|অন্যথায় এটি হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমআপনি ঠিক বলেছেন আমি মনে করি মাই ইথার ওয়ালেট এমনিতেই সুরক্ষিত। শুধু প্রাইভেট কি নিরাপদে রাখতে পারলেই হবে। আপনি প্রাইভেট কি নিরাপদে রাখার জন্য গুগল ড্রাইভে রাখতে পারেন এতে আপনার প্রাইভেট কি সুরক্ষিত থাকবে। আর আপনার প্রাইভেট কি যদি কেউ না পায় তাহলে আপনার ওয়ালেট হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি বিটকয়েন এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। প্রত্যেকটা জিনিসের পজিটিভ এবং নেগেটিভ দিক থাকে। বিটকয়েনের ও তেমন কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে। আপনার পোষ্ট থেকে বিটকয়েন এর এই সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে মোটামুটি ভাল ধারনা পেলাম। আশাকরি জুনিয়র রাও অনেক উপকৃত হবে আপনার পোষ্ট থেকে।
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার যতই প্রশস্ত হচ্ছে ততই বিশ্বে বিটকয়েনের গ্রহন যোগ্যতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্র বিটকয়েনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত এটি নিষিদ্ধ রয়েছে। বিটকয়েনকে অনুমতি দিলে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। যেমন-
১. বিটকয়েন অনুমতি দিলে বাংলাদেশ একটি নতুন ও আধুনিক প্রযুক্তিগত কয়েনের যুগে প্রবেশ করবে।
২. বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয়, বিটকয়েন অনুমতির মাধ্যমে তাতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
৩. বাংলাদেশে ব্লকচেন প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সেঞ্জ সহ নতুন ব্যবসায়ের দার উন্মোচন হবে।
৪. বাউন্টি, এয়ারড্রপ সহ বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে বাংলাদেশের বহু মানুষ অংশ গ্রহনের জন্য উৎসাহিত হবে এবং এর মাধ্যমে বেকার সমস্যা কিছুটা
হলেও কমে আসবে।
৫. বাংলাদেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল এক নতুন বিনিয়োগ ক্ষেত্র তৈরি হবে।
৬. বিটকয়েন ট্রেডের মাধ্যমে নতুন এক আয়ের সুযোগ তৈরি হবে।
৭. বিভিন্ন ক্ষেত্রে কমিশন, ট্যাক্স ইত্যাদি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নতুন আয়ের পথ তৈরি করার সুযোগ পাবে।
৮. সর্বপরি বৈদেশীক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে বৈদেশীক বানিজ্যে বাংলাদেশ আরো বেশি শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে যা বাংলদেশের উন্নয়নকে
ত্বরান্বিত করবে।
আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাই আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি। বাংলাদেশ সরকার যদি বিটকয়েনকে বৈধতা করে দেয় তাহলে আমাদের অনেক সুবিধা হবে। তাই আমরা আশা করি বাংলাদেশ সরকার যেন খুব তাড়াতাড়ি বিটকয়েন কে বৈধতা করে দেয় ইনশাআল্লাহ।
আমি এই ফোরামের নতুন আমি সিগনেচার করতে চাচ্ছি। আমি কি সিকনিসার ক্যাম্পেইনে যোগ হতে পারব।
[/quote
আপনাকে সিগনেচার ক্যাম্পেইনে যোগ হতে হলে আপনার র্যাংক বাড়াতে হবে, কোন প্রজেক্ট বেবি স্টেপ এ্যাকসেপ্ট করে না, জেআর মেম্বারের নিচে প্রজেক্টে সিগনেচার করা যায় না, তবে আপনাকে প্রজেক্টের রুলস ফ্লো করতে হবে, তাহলে বুঝতে পারবেন কি কি র্যাংক চেয়েছে প্রজেক্টে সিকনিচারে জয়েন্ট করার জন্য।