Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum

Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Bad leyar on December 17, 2020, 09:41:25 AM

Title: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Bad leyar on December 17, 2020, 09:41:25 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Cz Rock on December 17, 2020, 09:55:42 AM
ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে বিটকয়েন এর অবস্থান সর্বপ্রথম। বিটকয়েনের দাম দিন দিন বেড়ে চলেছে। তাই সবাই বিটকয়েনের পিছিয়েই ছুটে বেড়ায়। বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা । বাংলাদেশ এই ভার্চুয়াল মুদ্রা অবৈধ তবুও এই বাঙালিরা বিটকয়েনের পিছনে ছুটে বেড়ায়। সারা পৃথিবী মানুষ বিটকয়েন পিছনে ছুটে বেড়ায়।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Rony on December 17, 2020, 10:45:34 AM
  কয়েনের রাজা বলা হয় বিটকয়েন কে। সবাই বেশি টাকা উপার্জন করতে চায় আর সবচাইতে বেশি উপার্জন করা যায় এই বিটকয়েন থেকে তাই সবাই বিটকয়েনের পিছনে ছুটে। ভালো জিনিসের পেছনে সবাই ছুটবে এটা স্বাভাবিক বলা চলে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Bony11 on December 17, 2020, 10:52:11 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক পোস্ট করেছি তবে আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পারলাম। সত্যিই অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন যা থেকে নতুন ইউজার রা অনেক কিছু শিখতে পারবে । বিটকয়েন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই ।আপনাদের মত সিনিয়র ভাইরা আছেন বলে আমরা ফোরামে এখনো অনেক কিছু শিখতে পারতেছি ।আশাকরি ভবিষ্যতে এরকম আরও সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ টপিক তৈরি করে জুনিয়র দের সাহায্য করে থাকবেন।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Mahindra on December 17, 2020, 11:52:20 AM
এই পোস্টটি পড়ে বিটকয়েন সম্পর্কে অজানা তথ্যগুলো জেনে নিলাম আপনার এই বিটকয়েন এর অজানা তথ্য টা সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো বিটকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের সেরা কয়েন ভালো বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই মূল্যবান পোষ্টটি করে আমাদেরকে অজানা তথ্য জানানোর জন্য
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Niloy on December 17, 2020, 11:54:54 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
ভাই আপনার পোস্টটি পড়ে আমি বিট কোয়েন সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো জানতে পারলাম।ট আমি একজন নতুন ইউজার বিটকয়েন সম্পর্কে আমার ভাল ধারনা নেই। তবে আপনার পোষ্টটি পড়ে বিটকয়েন সম্পর্কে আমার জ্ঞানের পরিধি অনেকটা বৃদ্ধি পেল।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Niloy on December 17, 2020, 11:57:47 AM
ভাই আমি যতদূর জানি বিটকয়েন হলে একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা অনেক এবং বাজারে অন্যান্য কয়েনের থেকে বিটকয়েনের দাম সব সময় বেশি থাকে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Angel jara on December 17, 2020, 02:48:13 PM
বিটকয়েনের পিছনে সবাই ছুটে বেড়ায়। কারন কয়েনের রাজা বলা হয় বিটকয়েনকে। বিটকয়েনের দাম যে পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে 2021 বিটকয়েনের দাম 25 থেকে 30 হাজার ডলারের মধ্যে অবস্থান করবে। সবাইতো অর্থের পিছনেই ছুটছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Mrkadir85 on December 17, 2020, 05:13:34 PM
বিটকয়েন কে বলা হয় সকল কয়নের রাজা। বর্তমানে মার্কেটে বিটকয়েনের দাম অনেক পাম্প করছে।ঔ সবার ধারণা সামনের দিনে মার্কেটের অবস্থা আরো ভালো হবে তাই সবাই এখন বিটকয়েন কিনে হোল্ড করছেন।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Kangaro45 on December 17, 2020, 05:56:58 PM
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন হচ্ছে বিটকয়েন। এ কয়েনের প্রতিদ্বন্দ্বী কোন কয়েন পৃথিবীতে নেই। দিন দিন এর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে ।বিটকয়েন দ্বারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কেনাবেচা চলছে এবং বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিটকয়েন কে লেনদেন হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছে। মনে হচ্ছে বিটকয়েনের দাম সামনের দিনগুলোতে আরো বৃদ্ধি পাবে ।তাই বিনিয়োগকারীরা এখনো বিটকয়েনে বিনিয়োগ করছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Review Master on December 17, 2020, 06:03:36 PM
ধন্যবাদ এই নতুন খবরটি লোকাল বোর্ডে শেয়ার করার জন্য, কিন্তু আমার মতে এই পোষ্টটির জন্য একটি সাব-বোর্ড আছে। আর সেটি হলো, "ক্রিপ্টোকারেন্সি খবর" নামে এবং ওখানে যদি এই পোষ্টটি করতেন, তাহলে আমাদের লোকাল বোর্ডের সকল সাব-বোর্ডগুলো আরো এক্টিভ হবে। সকলের জন্য শুভকামনা এবং নতুন বুলরান উপভোগ করেন।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: mahid on December 17, 2020, 07:24:12 PM
বিটকয়েন দিন যাচ্ছে বেড়েই যাচ্ছে। মানুষ যত বিটকয়েন সম্পর্কে জানছে ততই এর পেছনে ছুটছে। আর ‍ছুটবেই না কেন যার একটি কয়েনের দাম 23000 ডলার এর উপরে এবং ভবিষ্যতে ক্রিপ্টো এক্সপার্টদের ধারনা যে আগামি কয়েক বছরের মধ্যে এর দাম 100000 ডলারে পৌছাবে। আমি মনে করি মানুষ এই জন্যই বিটকয়েনের পেছনে ছুটছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Jaya60 on December 17, 2020, 10:38:13 PM
আমরা একটা জিনিস লক্ষ্য করলে দেখব সারা পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বিটকয়েনের চাহিদার সবথেকে বেশি। এবং তারা বিশ্বাস করছে যে বিটকয়েন হচ্ছে তাদের একটি মূল্যবান সম্পদ।এজন্য তারা বিটকয়েন এর মধ্যে সবথেকে বেশি ইনভেস্ট করছে যে কারণে বিটকয়েনের প্রাইস রাতারাতি এতটা বৃদ্ধি পাচ্ছে।সেই সাথে দেখা যায় যে যে সমস্ত দেশগুলিতে এখনো বিটকয়েনের বৈধতা পায় নি তারপরেও তারা বিটকয়েন এর উপর ইনভেস্ট করছে ঐ সকল উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ফলো করে।বিটকয়েনের প্রাইস যেভাবে বৃদ্ধি পেতে নিয়েছে 2020 সালের 25 হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Jaya60 on December 17, 2020, 10:45:52 PM
বিটকয়েনের পিছনে সবাই ছুটে বেড়ায়। কারন কয়েনের রাজা বলা হয় বিটকয়েনকে। বিটকয়েনের দাম যে পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে 2021 বিটকয়েনের দাম 25 থেকে 30 হাজার ডলারের মধ্যে অবস্থান করবে। সবাইতো অর্থের পিছনেই ছুটছে।

আপনি একটা জিনিস লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন আসলে বিটকয়েন যে দাম বৃদ্ধির কারণে শুধু মানুষের কাছে পছন্দ তা কিন্তু নয়। আসলে আমরা বাংলাদেশী আমাদেরবাংলাদেশি ভাই-বোনেরা সবাই কিন্তু স্বর্ণের প্রতি আগ্রহ সবথেকে বেশি। এ কারণে কি স্বর্ণের প্রাইস আকাশছোঁয়া হয়েছে তা কিন্তু নয়। কিন্তু আমরা তার পরেও কি স্বর্ণের প্রতি আমরা এতটা ইনভেস্ট করতেছি। কিন্তু বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা সারা বিশ্বের মধ্যে সবথেকে বেশি। বিটকয়েনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন হয়ে থাকে।এটা কোন তৃতীয় পক্ষের প্রয়োজন হয়না দেখা যায় হাতের করে টাকা-পয়সা নিয়ে গেলে অনেক ভয় ভীতি থাকে হয়তো কখন বোধহয় চুরি-ডাকাতি হয়ে যাবে। কিন্তু বিটকয়েন নিমিষেই মোবাইল ফোন দিয়েই আমরা লেনদেন করে থাকি। আসলে বিভিন্ন দিকে বিবেচনা করে দেখা যায় যে বিটকয়েন হলো সকল গানের রাজা। এবং জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে এটি যে কারণে মানুষের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Tamsialu$$ on December 18, 2020, 01:43:01 AM
বিটকয়েনের পিছনে সবাই ছুটে বেড়ায়। কারন কয়েনের রাজা বলা হয় বিটকয়েনকে। বিটকয়েনের দাম যে পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে 2021 বিটকয়েনের দাম 25 থেকে 30 হাজার ডলারের মধ্যে অবস্থান করবে। সবাইতো অর্থের পিছনেই ছুটছে।

আপনি একটা জিনিস লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন আসলে বিটকয়েন যে দাম বৃদ্ধির কারণে শুধু মানুষের কাছে পছন্দ তা কিন্তু নয়। আসলে আমরা বাংলাদেশী আমাদেরবাংলাদেশি ভাই-বোনেরা সবাই কিন্তু স্বর্ণের প্রতি আগ্রহ সবথেকে বেশি। এ কারণে কি স্বর্ণের প্রাইস আকাশছোঁয়া হয়েছে তা কিন্তু নয়। কিন্তু আমরা তার পরেও কি স্বর্ণের প্রতি আমরা এতটা ইনভেস্ট করতেছি। কিন্তু বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা সারা বিশ্বের মধ্যে সবথেকে বেশি। বিটকয়েনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন হয়ে থাকে।এটা কোন তৃতীয় পক্ষের প্রয়োজন হয়না দেখা যায় হাতের করে টাকা-পয়সা নিয়ে গেলে অনেক ভয় ভীতি থাকে হয়তো কখন বোধহয় চুরি-ডাকাতি হয়ে যাবে। কিন্তু বিটকয়েন নিমিষেই মোবাইল ফোন দিয়েই আমরা লেনদেন করে থাকি। আসলে বিভিন্ন দিকে বিবেচনা করে দেখা যায় যে বিটকয়েন হলো সকল গানের রাজা। এবং জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে এটি যে কারণে মানুষের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে।

অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন বিটকয়েন এর পেছনে কেন আসলে মানুষ ছুটছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। আপনি যেভাবে বলেছেন আসলে তারপরে আমি মনে করি আর কিছু বলার থাকে না। হয়ত এ কারণেই বিটকয়েনের পিছনে এতটা ছুটছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Princeraju on December 18, 2020, 02:09:41 AM
ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে বিটকয়েন এর অবস্থান সবচেয়ে ভালো। বিটকয়েন সারা পৃথিবীব্যাপী অনেক বেশি জনপ্রিয়। বিটকয়েনের বিনিয়োগ করলে লাভবান হওয়া সম্ভব। তাই মোট জনসংখ্যার বেশিরভাগ বিটকয়েনের দিকে ছুটে চলে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Perfect540 on December 18, 2020, 02:20:19 AM
সারা পৃথিবীব্যাপী বিটকয়েন মুদ্রা বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেটা যে কোন খাতে সম্ভব। শুধু ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের জন্য বিনিয়োগ সব ক্ষেত্রে প্রাধান্য পায় না। বিভিন্ন কোম্পানিগুলো তাদের অর্থ লেনদেন ও টাকাগুলি জমা রাখার জন্য বিটকয়েন গ্রহণ করে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Irfan12@ on December 18, 2020, 06:56:18 AM
ভাই বিটকয়েনের পিছনে ছোটার অনেকগুলো কারণ আছে কেননা বিটকয়েন হল ক্রিপ্টোকারেন্সি সকল মুদ্রার মধ্যে এক নাম্বার অবস্থানে রয়েছে এবং এর দাম খুব দ্রুতই বৃদ্ধি পাচ্ছে আপনি যদি একটু বিটকয়েনের দামের টেলি টা লক্ষ করেন তাহলে দেখতে পারবেন যে খুব দ্রুততার সাথে বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এই মুদ্রাটি যদি বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘ সময়ের জন্য হোল্ড করে রাখতে পারে তাহলে ভবিষ্যতে ভালো রকম প্রফিট পেতে পারে সেজন্য এখন সবাই বিটকয়েনের পেছনে ছুটছে বলতে বিটকয়েন কেনার জন্য উৎসাহী
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Cristiano on December 18, 2020, 07:01:16 AM
ক্রিপ্টোকারেন্সি রাজা বলা হয় বিটকয়েন কে। পুরো ক্রিপ্টোকারেন্সি কে দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। দিন যত যাচ্ছে দাম তত বৃদ্ধি পাচ্ছে।ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে সর্বপ্রথম কেউ পা রাখলে সর্বপ্রথম বিটকয়েন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে বলে আমি মনে করি। তাই সবাই বিটকয়েন এর পেছনে চলে। আর ইতোমধ্যে বিটকয়েন অন্য সব কয়েন এর চেয়ে অনেকটাই বিশ্বাসী উপার্জন করে নিয়েছ। বিটকয়েন কে সবাই বিশ্বাস করে।বিটকয়েন মাঝেমধ্যে চুমুক গুলো দেখায় সেগুলো দেখে সবাই আশ্চর্য হয়ে যায়।বিটকয়েন সর্বপ্রথম যখন মার্কেটে আসে তখন তার দাম ছিল 0.13 ডলার। এ পর্যন্ত দাম বাড়িয়ে সেটি এখন 23 হাজার ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছে। আশা করা যাচ্ছে ভবিষ্যতে আরও বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পাবে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Clearman on December 18, 2020, 07:12:18 AM
ভাই বিটকয়েন এর পেছনে ছোটার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো এখান থেকে অনেক কিছু শেখা যায় এবং ইনকাম করা যায়। ঘরে বসে থেকে মানুষ ইনকাম করতে পারে যার কারণে এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় এর পেছনে মানুষ ছুটে বেড়ায়। আর সবগুলো কারণ তো আপনিই বলে দিয়েছেন ধন্যবাদ।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Magepai on December 20, 2020, 08:40:09 AM
বিটকয়েন হচ্ছে ডিজিটাল মুদ্রা বা আমরা ভার্চুয়াল মুদ্রা হিসেবে জেনে থাকি।আমি একটা জিনিস লক্ষ্য করেছি বর্তমান সময়ে যতই দিন যাচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা ততটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ার পেছনে আসলে বিটকয়েন এর অবদান।বিটকয়েনের প্রাইস যখন বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন ক্রিপ্টোকারেন্সি দিকে মানুষ বেশি আকৃষ্ট হয়।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Irfan12@ on December 20, 2020, 08:58:24 AM
বিটকয়েন হচ্ছে ডিজিটাল মুদ্রা বা আমরা ভার্চুয়াল মুদ্রা হিসেবে জেনে থাকি।আমি একটা জিনিস লক্ষ্য করেছি বর্তমান সময়ে যতই দিন যাচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা ততটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ার পেছনে আসলে বিটকয়েন এর অবদান।বিটকয়েনের প্রাইস যখন বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন ক্রিপ্টোকারেন্সি দিকে মানুষ বেশি আকৃষ্ট হয়।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন যতই দিন যাচ্ছে মানুষ এই ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে কেননা মানুষ সবথেকে প্রথম যে মুদ্রাটি থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জানে সেটি হচ্ছে বিটকয়েন মানুষ যতটা না ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জানে তার থেকে বেশি মানুষ বিটকয়েন সম্পর্কে জেনে থাকে আমি মনে করি আমরা যারা এই ক্রিপ্টোকারেন্সি এর সাথে সম্পৃক্ত তারা সবথেকে বেশি যে মুদ্রাটি কে প্রাধান্য দিয়ে থাকে সেটি হল বিটকয়েন আর বিটকয়েনের দাম যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে সে জন্য মানুষ বিটকয়েন হোল্ড করার ক্ষেত্রে কেনার জন্য বিটকয়েনের পিছনে ছুটছে বলে আমি মনে করি
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: bmw1 on December 20, 2020, 10:11:24 AM
বিটকয়েনে পিছনে অনেকে ছুটছে তার কারণ বিটকয়েনে অনেক সহজে আয় করা যায় এবং বিটকয়েনের দাম অনেক বেশি আর বিটকয়েন একটি সোর্স এতে কাজ করে অনেক লাভজনক হওয়া যায় এজন্য বিটকয়েন এর পিছনে অনেকে ছুটছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Cz Rock on December 20, 2020, 03:58:33 PM
বিটকয়েনের পেছনে সবাই ছুটবে এটা স্বাভাবিক। বর্তমানে বিটকয়েনের দাম 23 হাজার ডলার। 1news থেকে জানা গিয়েছে যে আইসল্যান্ডের মানুষ বিটকয়েন  খুঁজতে তারা তাদের দেশে অর্ধেক বিদ্যুৎ শেষ করে। বিটকয়েনের মূল্য বেশি হওয়ার কারণে বিটকয়েনের পিছনের সবার সাথে ছুটে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Trumpet on December 20, 2020, 04:21:31 PM
এখানে আসলে আপনি ভাই বিটকয়েন এর পিছনে কেনছুটছেন বিষয়টি সম্পর্কে আসলে আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন আমি বুঝতে পারিনি এটা হয়তো আপনি জেনে থাকবেন যে বিটকয়েন হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি কেন্দ্রবিন্দু অর্থাৎ বিটকয়েন কে ক্রিপ্টোকারেন্সি রাজা বলা হয় তাই আপনি যেকোন কয়েনের দাম বৃদ্ধি বা করেন না কেন তা মোটামুটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে বিটকয়েন এর উপর কেননা বিটকয়েনের দাম যদি পারে তাহলে অন্য সকল কয়েনের দাম বৃদ্ধি পায় এবং বিটকয়েনের দাম যদি কমে যায় তাহলে অন্য সকল কয়েন এর দামও কমে যায়। আমার মনে হয় আপনি বিষয়টি মোটামুটি বুঝতে পেরেছেন।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Mayajal on December 20, 2020, 06:06:55 PM
বর্তমানে মানুষ এখন ক্রিপ্টোকারেন্সি নির্ভর হতে চলেছে।দিন যাচ্ছে মানুষ উন্নতির দিকে যাচ্ছে আধুনিক কিছু শেখার জন্য মানুষ আগ্রহ করছে আর বিটকয়েন থেকে আয় করা যায় যার কারণে মানুষ ঘরে বসেই এখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারে। এজন্য বিটকয়েন এর পেছনে মানুষ ছুটে যায়।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Damrai5$ on December 20, 2020, 09:26:50 PM
বিটকয়েনের প্রাইস যখন বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন দেখা যায় সকল বিনিয়োগকারী এর মধ্যে ঝুঁকে পড়ে। আমরা দেখতে পাই যেমার্কেট যখনই ভালো হয় তখনই সকল বাউন্টি হান্টার এবং ইনভেস্টর যারা রয়েছে তারা সবাই চলে আসে ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্য। যে কারণে দেখা যায় আরো বৃদ্ধি পেতে থাকে বিটকয়েনের প্রাইস।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Markuri33 on December 20, 2020, 11:33:22 PM
বিটকয়েনের প্রাইস যখন বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন দেখা যায় সকল বিনিয়োগকারী এর মধ্যে ঝুঁকে পড়ে। আমরা দেখতে পাই যেমার্কেট যখনই ভালো হয় তখনই সকল বাউন্টি হান্টার এবং ইনভেস্টর যারা রয়েছে তারা সবাই চলে আসে ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্য। যে কারণে দেখা যায় আরো বৃদ্ধি পেতে থাকে বিটকয়েনের প্রাইস।
আপনার সাথে আমি একমত পোষন করলাম।আসলে এ কারণেই কিন্তু বিটকয়েনের প্রাইস বৃদ্ধি পায় এবং সেই সাথে সাথে দেখা যায় সবাই ফোরামে ফিরে আসতে শুরু করে। ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আরো মানুষ যোগ দিবে তার কারণ 2017 সাল 18 সাল দেখা গিয়েছে তখন কিন্তু ওরকম লোক ছিল না একটুখানি ছিলে আর এখন কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি এর মধ্যে ঢুকেছে। আর মার্কেট পজিশন ভালো হলে তো আরো বেশি হাসতে শুরু করে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Mahindra on December 29, 2020, 12:14:59 PM
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন হচ্ছে বিটকয়েন। এ কয়েনের প্রতিদ্বন্দ্বী কোন কয়েন পৃথিবীতে নেই। দিন দিন এর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে ।বিটকয়েন দ্বারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কেনাবেচা চলছে এবং বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিটকয়েন কে লেনদেন হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছে। মনে হচ্ছে বিটকয়েনের দাম সামনের দিনগুলোতে আরো বৃদ্ধি পাবে ।তাই বিনিয়োগকারীরা এখনো বিটকয়েনে বিনিয়োগ করছে।
আপনার পোস্টটি ভালো লাগলো ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু শিখতে ও জানতে পারলাম আপনি সত্যিই অনেক সুন্দর পোস্ট করেন। আপনার কাছ থেকে আরো ভালো ভালো পোস্ট আশা করি।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: XM8 on December 29, 2020, 01:56:07 PM
বিটকয়েন এর পিছনে ছটার কারণ নিয়ে আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। বিটকয়েন হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় করেন। বিটকয়েন কে সাধারণত ক্রিপ্টোকারেন্সি রাজা বলা হয়।ক্রিপ্টো মার্কেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন হাওয়ায় অন্যান্য এর দাম ক্রমবৃদ্ধি পাওয়া অনেকটাই নির্ভর করে বিটকয়েনের উপর। তবে সম্প্রতি সময়ে একটা জিনিস লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে বিটকয়েনের দাম অনেকটাই বৃদ্ধি পাচ্ছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: saidul2105 on December 29, 2020, 02:20:52 PM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
ভাই বিটকয়েন নিয়ে এর আগে আমি অনেক   টপিক দেখেছি এবং নিজেও দু'একটা টপিক তৈরীও করেছি।  কিন্তু আপনার এই টপিকটা সব টপিক কে হার মানিয়ে দেবে।  বিটকয়েন নিয়ে আমার দেখা সকল টপিকের মধ্যে আপনার এই টপিক টি সেরা। 
আপনি ঠিকই বলেছেন।  বিটকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে সকল কয়েনের রাজা।  বিটকয়েন কে বীট করার মতো এখনো পর্যন্ত কোন কয়েন ক্রিপ্টোতে আসেনি, আর কোন দিন আসবেও না।  আই কয়েনের সাথে অন্য কোনো কয়েনের তুলনাও করা ঠিক না।
আপনার জন্য ১+ কারমা রইলো।                               
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Markuri33 on December 30, 2020, 12:00:12 AM
বর্তমানে যে হারে বিটকয়েনের প্রাইস বৃদ্ধি পাচ্ছে আপনারা যদি কেউ এরমধ্যে ইনভেস্ট করতে পারেন তাহলে অবশ্যই সামনে এর মধ্য থেকে ভালো কিছু পাবেন। আমি একটা টার্গেট দেখতে পারছি যে বিটকয়েনের প্রাইস হয়তো 50 হাজার ডলার সারবে এবং ইথিরিয়াম এর প্রাইস 15 ডলার অতিক্রম করবে। সো আপনারা যদি কেউ এর মধ্যে ইনভেস্ট করতে চান তাহলে করতে পারেন।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Dagsu93 on December 30, 2020, 03:30:29 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
অনেক সুন্দর একটি ট্রপিক তৈরি করেছেন আপনার এই পোস্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Milon626 on December 30, 2020, 07:56:24 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
আপনি আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে বিটকয়েন সম্পর্কে খুব ভালো করে আলোচনা করেছেন।  নতুন হিসেবে আমার বিটকয়েন নিয়ে তেমন কোনো ধারণা ছিলো না, বিটকয়েন নিয়ে খুব বেশি কিছু জানতাম না আমি।  আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু শিখতে পারলাম।                           
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Crypto Banglu on December 30, 2020, 12:14:46 PM
বিটকয়েন সবথেকে বেশি জনপ্রিয় একটি কয়েন। বিশ্বের প্রায় সকল মানুষ এই বিটকয়েন সম্পর্কে জানেন। সবারই কম বেশি আগ্রহ রয়েছে এই বিটকয়েন এর প্রতি। বিটকয়েন দিন দিন মানুষের মনে আস্থা হয়ে যাচ্ছে। বিনিয়োগকারীরাও বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে পছন্দ করছেন। এর লেনদেনের সুবিধা অনেক। আমার মনে হয় এইসব কারনেই বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছেন।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Triple333 on December 30, 2020, 12:39:50 PM
বিটকয়েন হচ্ছে পৃথিবীর সর্বপ্রথম ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনের দাম ও জনপ্রিয়তা সকল কয়েন এর থেকে বেশি। বিশ্বের প্রাসঙ্গিক মানুষই বিটকয়েন সম্পর্কে কম-বেশি জানা রয়েছে। পৃথিবীর দূষণ কলাপাড়া শীতকাল সম্পর্কে জানে তারা সবাই বিটকয়েনকে চাইবে বাংলাদেশের বিটকয়েন লেনদেন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ তবুও বাঙালিরা এর পেছনে ছুটছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Mrkadir85 on December 30, 2020, 01:51:05 PM
মানুষ যতই বিটকয়েন সম্পর্কে অবগত হচ্ছে ততো সবাই বিটকয়েন কে নিজের করে পেতে চাইছে। মানুষ বিভিন্নভাবে বিটকয়েনেরপিছনে ছুটছে কেউ বাউন্টি করে কেউ সিগনেচার করে কেউ ট্রেডিং ইত্যাদির মাধ্যমে সবাই বিটকয়েনের পিছনে ছুটছে। এজন্যই আমি মনে করি বিটকয়েন কে কয়েন মার্কেট এর রাজা বলা হয়ে থাকে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Lovepro Max on December 31, 2020, 05:00:17 AM
সারা পৃথিবীতে বিটকয়েনের বিনিয়োগ হচ্ছে প্রচুর যতই দিন যাচ্ছে এই বিটকয়েনের প্রতি মানুষের আগ্রহ ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে মানুষ বিক্রয় করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে যতই দিন যাচ্ছে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে মানুষ বিটকয়েন হল রাখার জন্য বিটকয়েন কেনার এত আগ্রহ দেখাচ্ছে এজন্যই বিটকয়েন এর পিছনে ছুটছে মানুষ
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Crypto Banglu on December 31, 2020, 09:11:31 AM
বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা অনেক। প্রাইস এর দিক থেকেও সবার শীর্ষে রয়েছে এই বিটকয়েন। বিটকয়েন এর ওপর মানুষের আস্থা আরও বেড়ে গিয়েছে। বিনিয়োগকারীরাও বিটকয়েন এর উপর আগ্রহ বেশি দেখাচ্ছে। আমার মনে হয় এসব কারণেই সবাই বিটকয়েন এর ওপর ঝুঁকছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Emon khan on December 31, 2020, 09:17:54 AM
এখন পর্যন্ত চালু হওয়া সকল বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা অনেক। প্রাইস এর দিক থেকেও সবার শীর্ষে রয়েছে এই বিটকয়েন। বিটকয়েনের ওপর মানুষের আস্থা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিটকয়েন এর উপর কাজ করলে 100% সিওর পেমেন্ট পাওয়া যায়।একটি দিন দিন সবার বিশ্বাস অর্জন করে নিয়েছে বিটকয়েনে কাজ করলে কোন চুক্তির সম্ভাবনা থাকে না আমার জানামতে এগুলো আমি।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Tunir Baap on December 31, 2020, 09:20:47 AM
ক্রিপ্টো রিলেটেড সকল ব্যক্তি জানে বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি এক নাম্বার কয়েন।বিটকয়েন কে ক্রিপ্টোকারেন্সি রাজা বলা হয়। এবং পৃথিবীর বড় বড় ইনভেস্টর রা এ বিটকয়েন ইনভেস্ট করে থাকেন। এবং দিন দিন এই বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের অন্য সকল কয়েন সাধারণত বিটকয়েন এর উপর নির্ভর করে। এটা একটা অন্যতম কারণ হতে পারে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তার।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Mahindra on January 05, 2021, 04:18:26 AM
আপনি সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন ক্রিপ্টোরিলেটেড একটি পোস্ট আসলে আমরা সকলে জানি বিটকয়েন হল সারা বিশ্বের জনপ্রিয় একটি কয়েন এটি একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা এর জনপ্রিয়তা সবচেয়ে বেশি সারা বিশ্বের মানুষ বিটকয়েন কে প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করে এটি ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের সেরা কয়েন তাই আমি মনে করি আপনি অনেক সুন্দর পোস্ট করেছেন ভাই তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Riktakhanom on January 05, 2021, 04:27:12 AM
বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটার কারণ হচ্ছে এই মুদ্রার জনপ্রিয়তা অনেক বেশি এবং ক্রিপ্টো মার্কেট মান অনেক উন্নত। বিনিয়োগ করে ব্যাবসায়ীরা অনেক মুনাফা অর্জন করেছে। দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগ করে ধরে রাখলে বিটকয়েন ভালো মুদ্রা।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Najmul on January 24, 2021, 12:20:31 PM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার এই মূল্যবান পোষ্টটি করার জন্য এই পোস্টটি থেকে আমরা নতুনরা বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছি। এবং কি এটা জানতে পেরেছি যে বিটকয়েন ২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: EllieGoulding on January 24, 2021, 01:09:15 PM
বিটকয়েন হলো ডিজিটাল মুদ্রা। ক্রিপ্টো কারেন্সি এর জগতে বিটকয়েন খুবই জনপ্রিয় একটি মুদ্রা, যার পিছনে সবাই ছুটে চলছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: salukhe on January 24, 2021, 01:38:47 PM
বিটকয়েনের পেছনে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে যে সমস্ত লোক কাজ করেন তারা সবাই বিটকয়েন এর পিছনে ছুটছে। কেননা বিটকয়েনে পারে একজন মানুষের জীবন রাতারাতি পরিবর্তন করে দিতে। বিটকয়েন হচ্ছে ভার্চুয়াল জগতের এক সবচেয়ে জনপ্রিয় মুদ্রা। যার জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ধনী ব্যক্তিরা বিটকয়েনে ইনভেস্ট করে থাকেন। কেননা ইনভেস্ট করে তারা আরো অনেক লাভবান হতে পারে। বিটকয়েন কোন সময় কি করে ফেলে তা বোঝা মুশকিল। দেখা যায় যে অনেক মানুষ আছে যে বিটকয়েন কিনে হোল্ড করে রাখেন পরবর্তীতে দাম বাড়লে টা বেঁচে দেন। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যারা কাজ করেন না তারাও হয়তো বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক কিছু জানে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Azharul on January 24, 2021, 03:23:00 PM
বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার রয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি মুদ্রার। এবং বাজারে বিভিন্ন রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু আছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রার প্রচলন বেশি। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।যা তুলনামূকভাবে অন্যগুলোর থেকে এগিয়ে।এ জন্যে সবাই বিট কয়েন এর পিছনে ছুটচে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: AlviNess on February 22, 2021, 05:19:18 PM
বিটকয়েন এর পিছনে সবাই ছুটবেএটাই স্বাভাবিক। কারণ কি টু কারেন্সি তে সবচেয়ে জনপ্রিয় করেন হচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্বব্যাপী বিটকয়েন এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আমরা যদি মাত্র একটা বিটকয়েন কে বাংলা টাকা কনভার্ট করি তাহলে দেখা যাবে যে একটা বিটকয়েন সমান সমান বাঙলায় অনেক টাকা। এজন্যই সবাই বিটকয়েন এর পিছনে ছুটে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: bmr on February 22, 2021, 07:45:09 PM
সবাই জানে যে বিটকয়েন হবে পৃথিবীতে সবচেয়ে দামি একটি কয়েন যার কাছে এই মুদ্রা থাকবে সে হবে পৃথিবীর একজন ধনী ব্যেক্তি। তাই সবাই চেস্টা করছে যে ছোট হলেও বিটকয়েনে অধিকারী হওয়া খুবই প্রয়োজন।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Tubelight on March 21, 2021, 05:19:40 PM
আমি বা আপনি নয় বিটকয়েন্স এমন একটি কয়েন যার পিছনে পুরো দুনিয়া ছোটে। বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যদি মূল্যবান কোন কয়েন থেকে থাকে তাহলে সেই কয়টি অবশ্যই বিটকয়েন। সকলে চায় তার কাছে এসব পরিমাণ বিটকয়েন থাক।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Fighter on March 21, 2021, 05:27:12 PM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
ক্রিপ্টোকারেন্সি তবে এখনো পর্যন্ত যতগুলো কয়েন সৃষ্টি হয়েছে তারমধ্যে বিটকয়েন সেরা কয়েন। জনপ্রিয়তাও দাম বৃদ্ধির থেকে বিটকয়েন অন্যান্য কয়েনের তুলনায় অনেক বেশি এগিয়ে তার জন্যই হয়তো বিটকয়েন এর পিছনে সবাই ছুটে চলেছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Jaya60 on March 22, 2021, 02:09:08 AM
মানুষ যতই বিটকয়েন সম্পর্কে অবগত হচ্ছে ততো সবাই বিটকয়েন কে নিজের করে পেতে চাইছে। মানুষ বিভিন্নভাবে বিটকয়েনেরপিছনে ছুটছে কেউ বাউন্টি করে কেউ সিগনেচার করে কেউ ট্রেডিং ইত্যাদির মাধ্যমে সবাই বিটকয়েনের পিছনে ছুটছে। এজন্যই আমি মনে করি বিটকয়েন কে কয়েন মার্কেট এর রাজা বলা হয়ে থাকে।
আসলে দেখা গিয়েছে বিটকয়েনের পেছনে ছুটছে ঠিক তখন থেকেই যখন ইলন মাস্ক টুইটার পেজে বিটকয়েন সম্পর্কে পোস্ট করেছে।তারা মনে করছে যে বিটকয়েন আসলে শুধু ধনী ব্যক্তিদের জন্য যে কারণে বিশ্বের সমস্ত বড় বড় ধনী ব্যক্তি গ্রহণ এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যে মালিক রয়েছে তারা সবাই বিটকয়েন এর মধ্যে প্রচুর বিনিয়োগ করছে। সবারই ধারনা বিটকয়েন প্রাইস হয়তো 2025 সালের মধ্যে 200k ডলার হিট করবে যে কারণে বিটকয়েন এর পেছনে কমবেশি সবাই বিনিয়োগ করছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Acifix on March 22, 2021, 02:51:12 AM
আমি এবং আর আপনি না সবাই বিটকয়েন এর পেছনে ছুটে চলছে। কারণ বিটকয়েন এখন অনেক ভালো পাওয়া যায় রয়েছে। যার কারণে বিটকয়েনের সবাই ছুটে দৌড়াচ্ছে।তাই আমি মনে করি ভবিষ্যতে যেন বিটকয়েন আরো ভালো পর্যায় চলে যায়
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: HeartBit143 on March 22, 2021, 03:31:50 AM
বিটকয়েন ভারচুয়াল মুদ্রা গুলোর মধ্যে সবচেয়ে দামী ও জনপ্রিয় একটি কয়েন যার বাস্তবে কোন মুল্যই নেই। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে যতো গুলো কয়েন আছে তার মধ্যে বিটকয়েনকে রাজা বলে আক্ষায়িত করা হয়েছে। লাগাম ছাড়া ঘোড়ার মতো ছুটে চলেছে এই বিটকয়েন।                               
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Dark Knight on March 22, 2021, 03:41:03 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
একটা কথা না বললেই নয় যে রাজার পিছনে সবাই ছুটে। বিটকয়েন হল ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের সর্বশ্রেষ্ঠ করেন এবং কয়েন গুলোর রাজা বলা হয় বিটকয়েনকে।বিটকয়েনের দাম এখন যে রকম ভাবে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে তাতে প্রতিমুহূর্তে বিটকয়েন নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। বিটকয়েনের দাম এখন 50 হাজার ডলারের উপরে গিয়ে 60 হাজার ডলারের কাছাকাছি আছে। এখন অনেক বিনিয়োগকারী ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিটকয়েন বিনিয়োগ করছে। যার জন্য সবাই এখন বিটকয়েন এর পিছনে ছুটে চলেছে উন্মাদের মত। বিটকয়েন যে কয়েনের রাজা বিটকয়েন ইতোমধ্যেই তার প্রমাণ দিয়ে দিয়েছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: JISAN on March 22, 2021, 04:51:16 AM
বিটকয়েন এমন একটা কারেন্সি যেখান থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমান প্রফিট পাওয়া যায়। বিশ্বের আর কোনো কিছুতে এতো লাভ হয় না। তাই সবার আকর্ষণ এখন বিটকয়েনের উপর
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: CryptoRiders on April 26, 2021, 05:00:37 PM

 আমি এই ফোরামে অল্প কিছুদিন ধরে জয়েন করেছি। তাই এ সম্পর্কে আমার বেশি ধারনা না থাকলেও অন্যান্য পোস্টে যে বিটকয়েন সম্পর্কে যে আলোচনা হয়েছে তা থেকে বলতে পারি বিটকয়েন সকল কয়েনের রাজা। এর দাম প্রতিনিয়ত প্রসার হচ্ছে। এ কয়েনের দাম বর্তমানে যতটুকুই এগিয়েছে অন্য কোন কয়েনের দাম এভাবে বৃদ্ধি পায়নি। যার কারণে সবাই এতে আকৃষ্ট হচ্ছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Nusrat on April 26, 2021, 07:20:50 PM
ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে বিটকয়েন হলো সর্ববৃহত্তম একটি কোয়েন। ক্রিপ্টো মার্কেটে অনেক ধরনের কয়েন রয়েছে এদের মধ্যে বিটকয়েন হলো সবার ঊর্ধ্বে এর জন্য বিটকয়েন কে সব কয়েনের রাজা বলা হয়। বিটকয়েনের দাম এত তাড়াতাড়ি বাড়বে কেউ বিশ্বাস করতে পারেনি। বিটকয়েন ক্রিপ্টো জগতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন করে রেকর্ড তৈরি করেছে এই বিটকয়েন। এর জন্যই দেশে এবং দেশের বাইরে সকলেই বিটকয়েনের পিছে ছুটে চলেছে। বিটকয়েনের চাহিদা অনুযায়ী এর জনপ্রিয়তা রয়েছে অনেক বেশি।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Angel julian on April 27, 2021, 06:13:49 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া এই কি প্রকারে জগতে বিটকয়েন সর্বোত্তম একটি কয়েন। বিটকয়েনের সাথে প্রায় সকল বাংলাদেশের পরিচিত। একটু মার্কেটের বিভিন্ন ধরনের কয়েন রয়েছে তার মধ্যে সর্বোচ্চ সেরা হচ্ছে বিটকয়েন। বিটকয়েন সবার বিশ্বাস অর্জন করে নিয়েছে। অনেকের পোস্ট করেছি কিন্তু আপনার মত এত সুন্দর ভাবে কেউ ভালোভাবে বোঝাতে পারবে না। আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর টপিক তুলে ধরেছেন। সম্পর্কে আমার অনেক কিছুই অজানা ছিল। কিন্তু আপনার কথাগুলো শুনে আমি অনেক বিষয় না জানা বিষয় জানতে পারলাম ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এত সুন্দর টপিক তুলে ধরার জন্য।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Random203 on April 27, 2021, 09:50:51 AM
বর্তমান সময়ে বিটকয়েন হলো সোনার হরিনের মতো মূল্যবান, আর সোনার হরিন কে না পেতে চায়? আর তার জন্যই তো সবাই বিটকয়েনের পিছনে ছুটে চলেছে। ইদানীং বিটকয়েনের দাম অনেক বেড়ে গেছে।  একটি বিটকয়েন্ব্র মালিক হওয়া মানে নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া।  আর এই জন্যই সবাই বিটকয়েনের পিছনে ছুটে চলেছে।                           
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Ridoy Ahmed Santo on April 27, 2021, 10:26:31 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
আসসালামু আলাইকুম। হ্যাঁ ভাই আপনার কথায় আমি একমত পোষণ করছি। আপনার কথাগুলো অনেক যুক্তিসঙ্গত। আপনি যেসব কথা বলেছেন তা থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি এবং বিভিন্ন রুলস সম্পর্ক সম্পর্কে জানতে পারলাম।  ধন্যবাদ
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Angel julian on April 28, 2021, 06:49:04 AM
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে যারা বিটকয়েন এর উপর কাজ করে তারা বিটকয়েনের পিছনে ছুটে। বিটকয়েন এর উপর কাজ করলে কোন প্রকার ঝামেলা পরিণত হয় না। পুরা বিশ্বে চালু হওয়া ক্রিপ্টোকারেন্সি মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন হচ্ছে বিটকয়েন। বিটকয়েন কে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লকচেইন প্রযুক্তির কথা বলা হয়েছে তা অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞ মত দেন। বর্তমান সারা বিশ্বে 300 বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি দাঁড়িয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি ভার্চুয়াল মুদ্রার দাম। এর মধ্যে 10 থেকে 12 ধরনের মুদ্রা আমি বেশি পরিচিত বলে মনে করি। চলতি মাসে প্রতিটি বিট কয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে 10 হাজার 300 মার্কিন ডলারের মত। 2017 সালে ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন না করার তা নিয়ে সর্তকতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তি সরকারের আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এই খাতে বরাদ্দ রেখেছেন। আগামী অর্থবছরে এ ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলক ভাবে ব্যবহার করা শুরু হবে । আমরা যদি এই বিটকয়েন এর উপর কাজ করে তাহলে আমাদের ঘরে বসে এ কাজটি করা যায়। এ কাজ করার জন্য অন্য কোথাও যেতে হয় না। বা লেনদেন এর জন্য কোথাও যেতে হয় না এই ফোনের মাধ্যমে সবকিছু লেনদেন করা যায়। ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের বিটকয়েন সবার বিশ্বাস অর্জন করে নিয়েছে। তাই সকলেই বিশ্বাস করে বিটকয়েন এর উপর কাজ করে বিটকয়েনের পিছনে ছুটে চলেছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Md.Nurnobe3483 on April 28, 2021, 07:47:38 AM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনি খুব সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বিটকয়েন এমন একটি কয়েন এটি হলো সর্ব কয়েনের রাজা। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে জড়িত থাকা প্রায় 90% মানুষ এই বিটকয়েন এর সাথে জড়িত রয়েছে। বিটকয়েনে কাজ করে মানুষ তার ভবিষ্যৎ অনেক ভালোর দিকে নিয়ে যেতে পারেন। বিটকয়েনে কাজ করে অনেক বেকার মানুষ গুলো তার বেকারত্ব রক্ষা করতে পেরেছে এবং ছাত্র-ছাত্রীরা পড়ালেখার পাশাপাশি নিজ পরিবারের খরচ চালাতে পারছে। এর কারণে বিটকয়েনের পিছনে সব মানুষই ছুটে চলছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Laxmi Sharma on April 28, 2021, 12:44:00 PM
বিটকয়েন হচ্ছে বিশ্বের নাম্বার ওয়ান ক্রিপ্টোকারেন্সি। বিটকয়েনই প্রথম সফল ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং নাম্বার ওয়ান পজিশন থাকা ক্রিপ্টো। বিনিয়োগকারীরাও বিটকয়েন এর প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গোল্ড এর সমমান হিসেবে ব্যাবহ্রত হয় এই বিটকয়েন।  আমি মনে করি, বিটকয়েন সব সময় নাম্বার ওয়ান পজিশনে থাকে, তাই সবাই বিটকয়েন এর পিছনে ছুটছেন। 
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Jacksoon99 on April 28, 2021, 05:04:57 PM
বিটকয়েন হচ্ছে সারা বিশ্বের একটি জনপ্রিয় মুদ্রা। কিন্তু কিছু দেশে এটিকে অবৈধ করেছে। তাও দেখা যায় সব দেশের মানুষই এটি ব্যবহার করে। আগের মানুষ বিটকয়েনের উপর এতটা ধারণা ছিল না তাই তখন এতটা জনপ্রিয় ছিল না আর বর্তমান সবার বিটকয়েনের উপর ভালো ধারণা আছে। তাই এটি এর ব্যবহারকারী অনেক বাড়ছে। তাই আগের চেয়ে বর্তমান এটির জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। বর্তমান বিটকয়েনের দাম 50 হাজার ডলারের উপরে গিয়ে 55 হাজার ডলারের কাছাকাছি।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Farhana on April 29, 2021, 06:26:51 AM
বিটকইয়েন এই মুহুর্তে সোনার হরিনের মত, আর সবাই চায় সোনার হরিন ধরতে। বিশ্বের বৃহত্তর ডিজিটাল ক্রিপ্টো মার্কেটের নাম্বার ওয়ান পজিশনে থাকা কয়েন যার দাম আকাশ ছুয়ে যাচ্ছে যা আমরা কল্পনাও করিনি। এবং এটি ভবিষ্যতে হয়তো আরো বাড়বে এমন ধারনা সবাই করতেছে। এর ব্যবহার বেড়েছে, বিনিয়োগ বেড়েছে, জনপ্রিয়তাও বেড়েছে তাই মানুষ দিন দিন বিটকয়েনের পিছনে ছুটেছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Asad72 on April 30, 2021, 04:59:36 AM
কয়েনের রাজা বলা হয় বিটকয়েন কে। কারণ সবাই বেশি টাকা উপার্জন করতে চায় সবচেয়ে বেশি উপার্জন করা যায় বিটকয়েনে। এইজন্য বিটকয়েনের এর পিছনে মানুষ বেশি কাজ করে। আমরা তো জানি ভালো জিনিসের পিছনে মানুষ বেশি কাজ করে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Angel julian on April 30, 2021, 06:05:28 AM
সারাবিশ্বের চালু হওয়া সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে এই বিটকয়েন। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে আরো অনেক জনপ্রিয় কয়েন আছে কিন্তু বিটকয়েন সবচেয়ে জনপ্রিয় করেন। বিটকয়েন এর উপর কাজ করে অনেক বেকার যুবক-যুবতী তাদের লাইফে উন্নতি লাভ করেছে। ইলন মাস্ক এর বিটকয়েন এর উপর কাজ করে এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। বিটকয়েন সবার বিশ্বাস অর্জন করে নিয়েছে। বিটকয়েন এর উপর কাজ করলে অন্য কোথাও যেতে হয় না ঘরে বসে কাজ করা যায়। আবার এই বিটকয়েন এর উপর কাজ করলে অর্থ লেনদেনের জন্য কোথাও যেতে হয় না ঘরে বেশি লেনদেন করা যায়। বিটকয়েন একটি জনপ্রিয় কয়েন জন্য সবাই বিটকয়েনের পিছনে ছুটছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Rifan Khan on April 30, 2021, 06:24:51 PM
আমি যা মনে করি বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটে চলেছে কোন না কোন কারনে। বিটকয়েন এখন সব জায়গায় অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আমি এখন আমি বলতে পারি বিটকয়েন হলো কিপটে জগতের রাজা।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Dilshan on May 03, 2021, 07:50:27 AM
আমি মনে করি বিটকয়েন এর পেছনে সবার ছুটে চলার কারণ অনেকগুলো রয়েছে। সেগুলো হলো :
বিটকয়েনের দাম অন্য সকল কয়েন এর চেয়ে অনেক গুণ বেশি। তাই এই কয়েন কে ক্রিপ্ত জগতের রাজা বলা হয়। আর এই কয়েনে গ্যাস ফ্রি দেওয়ার পরিমাণটাও অনেক কম। এজন্য বিনিয়োগকারীরা এই কয়েনের উপরে বেশি বিনিয়োগ করছে। আর তাই এ কয়েনের দাম ঝড়ের গতিতে বাড়ছে। তাই সবাই বিটকয়েনের পেছনে ছুটছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Crypto Banglu on May 03, 2021, 01:31:14 PM
বিটকয়েন সম্পর্কে মানুষ যতই জানছে, ততই এর প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। কারন বিটকয়েন হচ্ছে বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় ক্রিপ্টো, যার এক একটি ক্রিপ্টোর মূল্য সাধারণত বর্তমান বাজার অনুযায়ী 60 হাজার USDT। যা যে কাউকে উৎসাহিত করার জন্য যথেষ্ট। ক্রিপ্টোতে ধীরে ধীরে বিগিয়োগকারীদের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমি মনে করি, তাই নাম্বার ওয়ান কয়েন হিসেবে সবাই বিটকয়েন এর পিছনেই ছুটছেন।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Rifan Khan on May 03, 2021, 05:31:08 PM
বিটকয়েন সম্পর্কে মানুষ যতটা জানছে। ততই মানুষ বিটকয়েনের দিকে আগ্রহ হচ্ছে। বিটকয়েনের দাম অন্যান্য কয়েন এর থেকে অনেক বেশি। বিটকয়েন এখন বর্তমানে মার্কেটিং অনেক ওঠানামা করছে। বিটকয়েন হলো কিপটে জগতের রাজা। সে কারণে মানুষ বিটকয়েন এর পেছনে ছুটে চলছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Afnan on June 12, 2021, 06:12:07 PM
এখন পর্যন্ত চালু থাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিটকয়েন। তবে অনির্ভরযোগ্য ও অস্থিতিশীল ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা হিসেবে তকমা পাওয়া বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। এর পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলার অনেক মানুষ আছে। বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের অন্যতম আবিষ্কার হিসেবে সবাই স্বীকার করেন। এর পেছনে যে ব্লক চেইন প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে, তা–ও অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই বিটকয়েনের অবিশ্বাস্য মূল্য বিস্ফোরণে সবার টনক নড়েছে। কেউ আর একে হেলাফেলা করতে পারছেন না। এ ধাক্কা লেগেছে উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের অর্থনীতিতেই। সবাই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার জন্য নিয়মতান্ত্রিক উপায় খুঁজছে। দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারক্লাউড লিমিটেডের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা (সিটিও) তানভীর এহসানুর রহমান বলছিলেন, ‘আমরা মানি বা না মানি, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা দুনিয়ার অর্থনৈতিক চেহারা বদলে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে অনেক দেশেই ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা নিয়ন্ত্রিত আকারে অনুমোদন পেতে শুরু করেছে। আমাদের দেশেও বিশেষ নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।’

 বর্তমান বিশ্বে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বাজার দাঁড়িয়েছে এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রার। বাজারে কয়েক হাজার রকম ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২ ধরনের মুদ্রা বেশি পরিচিত। তবে বাজার দখলের হিসাবে ৭০ শতাংশ বাজার দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। চলতি সপ্তাহে প্রতিটি বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলারে।

২০০৮ সালে বিটকয়েন উদ্ভাবন করেন কম্পিউটারবিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো। এটি তাঁর ছদ্মনাম৷ বিটকয়েন ব্যবহার করে অনলাইনে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায় বলে এ মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে অনলাইন লেনদেন নামে অবহিত করা হয়। বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগব্যবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা বিটকয়েনে। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে অনলাইনে ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন না করার অনুরোধ জানিয়ে সতর্কতা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাষ্য, বিটকয়েনের মতো ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা পৃথিবীর কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয়। সুতরাং ভার্চ্যুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোনো স্বীকৃতি নেই।’ এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ব্লকচেইন প্রযুক্তির দিকে সরকারের আগ্রহ রয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সরকার এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে বরাদ্দও রেখেছে। আগামী অর্থবছরে ব্লকচেইন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরুর কথাও বলা হয়েছে। বিটকয়েনের পেছনের মূল প্রযুক্তি হলো ব্লকচেইন। তবে অন্যান্য মুদ্রাব্যবস্থায় যেমন সে দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক জড়িত থাকে, বিটকয়েনের ক্ষেত্রে তা নয়। বিটকয়েন লেনদেনে কোনো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ক্রিপ্টোগ্রাফি পদ্ধতিতে সরাসরি আদান-প্রদান হয়। বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত বলে একে স্বর্ণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। খনি থেকে উত্তোলনের একপর্যায়ে গিয়ে যেমন স্বর্ণের সরবরাহ শেষ হয়ে যাবে। এরপর উত্তোলিত স্বর্ণের বিকিকিনি হতে পারে। তবে নতুন করে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে না। বিটকয়েনের ধারণাও তা-ই। অ্যালগরিদমের সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন ‘উত্তোলন’ করতে হয়, যা বিটকয়েন মাইনিং হিসেবে পরিচিত।

ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জেনারেল পার্টনার ও ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে মাইনিং বিষয়টি যুক্ত। এতে সার্ভার ও ইলেকট্রিসিটি লাগে। সার্ভার সেটআপ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা হয়। কারেন্সি নির্দিষ্ট থাকে। এখান থেকেই পিয়ার–টু–পিয়ার লেনেদন করা যায়। এ খাতটিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য বিনিয়োগ পাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য যথাযথ পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।

Source link: https://www.google.com/amp/s/www.prothomalo.com/amp/story/business/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259B%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587-%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8
ক্রিপ্টো মার্কেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন হচ্ছে বিটকয়েন তাই সবাই বিটকয়েনের পিছনে ছুটছে। বিটকয়েন মানুষের জীবন রাতারাতি পাল্টে দিতে পারে। ক্রিপ্টো মার্কেটে কাজ করে কেউ যদি এক বিটকয়েনও ইনকাম করতে পারে তাইলে তার জীবনে একটা পরিবর্তন চলে আসবে এবং তার পিছনে দিকে ফিরে তাকাতে হবে না। এজন্য সবাই বিটকয়েনের পিছনে ছুটে।                             
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Terrasin on June 13, 2021, 05:19:24 AM
বর্তমান পৃথিবীতে যতগুলো মানুষ রয়েছে সবাই কমবেশি আধুনিক যুগের দিকে নির্ভরশীল। এরমধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বাভাবিক সবাই আস্তে আস্তে ক্রিপ্টোকারেন্সি সাপোর্ট করে আসছে ভবিষ্যতে সারা পৃথিবীতেই ক্রিপ্টোকারেন্সি একসময় বিস্তার করবে। কারন মানুষ এখন সবকিছুই ক্রিপ্টো নির্ভর করে আসছে।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Rubelstor on April 19, 2022, 03:57:57 PM
সবাই জানেন যে দিন যতই যাচ্ছে বিটকয়েনের মূল্যটা সকলেই ব্যবহার  করে কানের সুযোগ পাচ্ছে। এই সকলেই চায় যে বিটকয়েনের মাধ্যমে যদি ইনকাম করা যায় তাহলে আমাদের জন্য খুব একটা আনন্দ কাজ।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Rubelstor on April 28, 2022, 01:01:45 PM
এ ফর্মে আমরা যতজন সংখ্যক লোক আছি। সকলেই জানি যে বিটকয়েন আমাদের দিন দিন ইনকাম দিতে চলেছে এজন্য সবাই বিটকয়েনের দিকে ছুটে চলছে
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: Madmax789 on May 22, 2022, 09:26:56 PM
ভাচুয়াল জগতে সবথেকে দামি কয়েন হলো বিটকয়েন, এটার বর্তমান দাম ৩০ হাজার ডলার। যার স্থান রয়েছে সবার প্রথমে, এজন্য সবাই বিটকয়েন এর পিছনে ছুটে।।
Title: Re: বিটকয়েন এর পেছনে সবাই ছুটছে কেন,,?
Post by: LeoKnight on May 23, 2022, 01:36:18 PM
মার্কেটের সেরা ক্রিপ্টো হলো বিটকয়েন।সুতরাং মানুষ ভালোর দিকেই ছুটবে।বিটকয়েনের মার্কেট অসম্ভব রকম ভালো।এখন ২৮-৩২ হাজার ডলারের মধ্যে ট্রেডিং হচ্ছে।এটা আরো বাড়ার সম্ভাবনা আছে।