আমরা সবাই জানি যে, STUDENT COIN বৃহৎ বাউন্টি ক্যাম্পেইন গুলোর মধ্যে একটি। আমরা সবাই অনেক আশাবাদী ছিলাম এই ক্যাম্পেইনটি নিয়ে। অবশেষে তারা সকল প্রতিশ্রুতি ভঙ্গো করে এমন একটা এমাউন্ট পেমেন্ট করেছে যা লজ্জাজনক এবং হাস্যকর। তারা যদি তাদের ICO প্রাইস অনুযায়ীও পেমেন্ট করতো তাহলেও অনেক বেশি পাওয়া যেতো। যাই হোক BIG BIG ক্যাম্পেইন গুলো যদি এমন করে তাহলে যে কেউ হতাশ হতে বাধ্য হবে।

“A surge in interest from clients” has motivated the financial giant Citigroup to move into the world of crypto – after the bank stated that it was considering the launch of crypto trading, custody and financing services.

Speaking to the Financial Times, Itay Tuchman, Citigroup’s global head of foreign exchange, claimed the bank would not be rushed into committing itself on crypto-related matters and was still “not decided whether it will offer clients cryptocurrency-related services.”

Tuchman stated:

“There are different options from our perspective and we are considering where we can best service clients. […] We shouldn’t do anything that’s not safe and sound. We will jump in when we are confident that we can build something that benefits clients and that regulators can support. [...] I don’t have any FOMO because I believe that crypto is here to stay and that we are just at the very beginning of the market. This isn’t a space race. There is room for more than just one flag.”

But it appears that Citi now realizes that crypto adoption has become inevitable for large banks, as Tuchman conceded that his firm has witnessed what he termed as “very rapid” growth in interest in bitcoin (BTC) “across a broad spectrum of clients including large asset managers.”


This interest has taken the shape of requests for “research,” while some clients reportedly “wanted to trade a range of coins through the bank and to finance deals with cryptocurrency holdings.”

However, he discounted a so-called “prop-trading effort,” whereby banks trade on their own accounts.

The development comes hot on the heels of a bullish BTC move from Goldman Sachs, which, per Bloomberg is “wading deeper into” the bitcoin market with a non-deliverable forwards offering – a derivative pegged to the price of BTC price that pays investors in fiat.

Max Minton, Goldman Sach’s Asia-Pacific digital assets lead, was quoted as stating:

“Institutional demand continues to grow significantly in this space, and being able to work with partners like Cumberland will help us expand our capabilities. [The non-deliverable forwards option is] paving the way for us to evolve our nascent cash-settled crypto-currency capabilities.”

At 06:47 UTC, BTC trades at USD 56,049 and is down by 1.5% in a day, trimming its weekly gains to less than 5%.


More Details
https://cryptonews.com/news/citigroup-ready-to-go-crypto-as-goldman-sachs-wades-deeper-i-10210.htm

The standard fee to conduct transactions on Ripple is set at 0.00001 XRP. Which is minimal compared to the large fees charged by banks for conducting cross-border payments, Says El Lee, board member of Onchain Custodian. As of late April 2021, the XRP price was $1.38 per token, meaning the transaction fee works out to be just $0.0000138

More Details
https://www.forbes.com/advisor/investing/what-is-ripple-xrp/#:~:text=Ripple%20is%20a%20payments%20settlement,the%20exchange%20went%20through%20properly.

মাত্র এক দিন এর ব্যাবধানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের মূল্য 10 শতাংশের বেশি কমে দাঁড়িয়েছে 36 হাজার 526.25 ডলারে। আর দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইথেরিয়াম এর দাম প্রায় 15 শতাংশ কমে হয়েছে 1 হাজার 146.32 ডলার। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট যেভাবে রকেটের গতিতে পাম্প করছিল ঠিক সেভাবেই রকেটের গতিতে ডাম্প করছে।
তাহলে কি মার্কেট আবার ডাম্প করবে.?
আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত আশা করছি।

বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টো মানে গোপন, আর কারেন্সি মানে মুদ্রা। সহজ ভাবে বলতে গেলে গোপন মুদ্রা, যা ধরা যায় না, ছোঁয়াও যায় না। বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই। নেই কোনো নিজস্ব মূল্যমান। একে ডিজিটাল মুদ্রা, ভার্চুয়াল মুদ্রা বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। এর লেনদেনের জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনও হয় না। এটি নিজে নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়।

বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী বিল গেটস মনে করেন ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থ হচ্ছে এই বিটকয়েন। কিন্তু অনেকেই এই কয়েন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বিটকয়েন। শুধু তা-ই নয়, এর নিয়ন্ত্রণ করাও অসম্ভব এটা স্বনিয়ন্ত্রিত। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের ক্ষেত্রে লেনদেনকারীর সব তথ্য কঠোরভাবে গোপন করা হয়। ফলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষেও লেনদেনকারীকে শনাক্ত করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মানুষের লেনদেনের গোপনীয়তা বাড়ছে মনে হলেও এর অসদ্ব্যবহার হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। কারণ বিভিন্ন মাফিয়া, অপহরণকারী এটি ব্যবহার করে মানুষের অর্থ লুটে নেবে; কিন্তু তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।

আমার মনে হয় এ সব দিক চিন্তা করে সরকার বিটকয়েন কে বৈধ করতে চায় না।