Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on March 02, 2021, 03:14:53 AM
-
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।
করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে প্রথম নজরে আসে বিটকয়েন। সে বছর বিটকয়েনের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলারে। ২০১৭ সালে এসে এ মুদ্রায় বড় পরিবর্তন আসে, তাতে দাম উঠে যায় ২০ হাজার ডলারে। তবে সেই দাম কমতেও খুব একটা সময় লাগেনি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এসে দাম কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ ডলারে। এমনকি ২০২০ সালের অক্টোবর মাসেও এ মুদ্রার দাম ছিল ১০ হাজার ৬০০ ডলার। এরপর থেকেই রকেট গতিতে বাড়তে শুরু করে দাম। তাতে ৩ জানুয়ারি প্রতিটি মুদ্রার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ডলার। পরদিনই তা আবার কমে আসে।
বিটকয়েনের বাজার গত কয়েক বছরে বড় হয়েছে। বাজারে ইথেরিয়ামের মতো নতুন মুদ্রাও যুক্ত হয়েছে, চালু হয়েছে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও।
গত সাত-আট বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। বাজারে নতুন নতুন মুদ্রা যেমন এসেছে, তেমনি অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। এতে বিনিয়োগ করে বিপুল অর্থের মালিকও হয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এটির জনপ্রিয়তা এতই বাড়ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফুটবল লিগের খেলোয়াড় রাসেল ওকুংকে বিটকয়েনে সম্মানী পরিশোধ করা হচ্ছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ। কিছু কিছু দেশে সরাসরি নিষিদ্ধ না হলেও বিটকয়েন ব্যবহারে নানা রকম বিধিনিষেধ আছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনের দিকে ঝুঁকছে। বিটকয়েন ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে সোনার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, মার্কিন ডলারের দাম ২০২১ সালে কমতে পারে—এই আশঙ্কায় বিটকয়েনের দাম এ বছর আরও বাড়তে পারে। করোনা মহামারির শুরুতে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে নিশ্চয়তা খুঁজে পেতে ডলারের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতে ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে ডলারের মূল্য পড়ে যায়। পাশাপাশি পে পলের মতো লেনদেন বা পেমেন্ট গেটওয়ে এখন ডিজিটাল মুদ্রা গ্রহণ করতে শুরু করায় বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বিটফিনেক্সের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা পাওলো আরডিওনো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে এত তেজি ভাব আগে কখনো দেখা যায়নি। ফলে বিটকয়েনের মালিকদের ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল।’
শুরুটা ২০০৮ সালে
সাতোসি নাকামোতো নামের প্রতিভাবান জাপানি এক নাগরিক ২০০৮ সালের শেষে জাপানে কম্পিউটারনির্ভর একটি লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেন। যেটি প্রথাগত মুদ্রার বিকল্প ছিল না। তিনি এমন একটা লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন, যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হবে না, হিসাব থাকবে কম্পিউটারে। আর এই লেনদেনের হিসাব রাখতে একটা সূচকের ব্যবহার করা হবে। এই সূচকই বর্তমানে বিটকয়েন নামে পরিচিত, যা ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। সাতোসি নাকামোতো ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাটি তৈরি করেন ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শাখা–প্রশাখা যুক্ত হয়েছে।
বিটকয়েনের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি ছাড়াই এটি লেনদেন করা যায়। কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের নজরদারির বাইরে গিয়ে ভালো কাজ করা যাবে, এই ছিল সাতোসির আশা। এই যে পৃথিবীজুড়ে দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি লেনদেনের একটি ব্যবস্থা তৈরি হয়ে গেল, তার সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক ফল হলো কালোবাজারি। লেনদেন যেহেতু দুই পক্ষের মধ্যেই হয়, তাই তা ধরাও মুশকিল। ধরা যাক, আপনি বিটকয়েন কিনলেন কারও কাছ থেকে, প্রচলিত মুদ্রার বিনিময়ে। যার কাছ থেকে কিনলেন, তার লেজারে বিটকয়েন কমে গেল। তৈরি হলো আপনার লেজার, যে কয়টা বিটকয়েন কিনলেন, তা সেখানে জমা হলো। যাঁরা বিটকয়েন কেনেন, তাঁদের বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনার, বিক্রির সময় বিক্রেতার সিলমোহর লাগে। তবে কোনো সরকারি সংস্থার কোনো স্বীকৃতির দরকার হয় না। এ কারণে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধমূলক কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
তবে বিটকয়েন বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে সোনার চেয়েও বেশি অস্থির। কারণ, হিসেবে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটকয়েনের কোনো মৌল ভিত্তি নেই। ফলে এটির বাজারে বুদ্বুদ তৈরি হলে তা খুব সহজেই ফেটে যাবে। তাতে পুঁজি হারাতে পারেন অনেকে। তাই এটি কখনো সোনার বিকল্প হতে পারে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকদের বড় একটি অংশ। সূত্রঃ প্রথম আলো (https://www.prothomalo.com/business/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87)
-
আপনি ঠিক বলেছেন বিটকয়েন সোনার বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এবং অলরেডি মানুষ সোনার পরিবর্তে বিটকয়েন এ বিনিয়োগ করছেন। বিটকয়েনের কোন স্থিতিশীল মূল্য না থাকলেও বিটকয়েন বর্তমানে সোনার সমমান হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
-
আমার মনে হয় না যে বিটকয়েন সোনার বিকল্প কখনো হতে পারবে। বিটকয়েন হলো একটা ভার্চুয়াল মুদ্রা যার নির্দিষ্ট কোন মুল্য নেই। এর দাম যে কোন সময় পাম্প/ডাম্প করতে পারে।
অন্যদিকে গোল্ড হলো পার্থিব জীবনে ব্যবহৃত একটি বস্তু যার দাম প্রায় সময়ই স্থিতিশীল থাকে। আর দাম যদিও উঠা নামা করে, তবে সেটা খুব বেশি না।
তাই আমি মনে করি, বিটকয়েনের থেকে সোনার উপর বিনিয়োগ তুলনামূলক ভাবে কম রিস্কি এবং অধিক নিরাপদ।
-
বিটকয়েন হলো একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা যে এই বিটকয়েনের দাম কখন বাড়বে এবং কখন কমবে সেটা বলা অনেকটাই মুশকিল। মাঝে মাঝে দেখা যাচ্ছে বিটকয়েনের দাম অনেকটাই পাম্প আবার অনেক সময় দেখা যাচ্ছে যে বিটকয়েনের দাম অনেকটাই ডাম্পিং হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যেই এই বিটকয়েন শোনার জায়গা দখল করে নিবে।
-
বর্তমানে যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত তারা সোনার চেয়েও বেশি বিটকয়েন কে মূল্যায়ন করে। বিটকয়েন কে সোনার চেয়েও বেশি প্রাধান্য দেয়। যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত আছে তারা ভাবে বিটকয়েন যদি কিনে হোল্ড করা যায় তাহলে প্রচুর পরিমাণ প্রফিট পাওয়া সম্ভব। কিন্তু সোনা যদি কিনে হোল্ড করা যায় আগামী কয়েক বছরের মধ্যে প্রকৃত পাওয়া যাবে কিনা সেটা সন্দেহ।
-
বর্তমানে যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত তারা সোনার চেয়েও বেশি বিটকয়েন কে মূল্যায়ন করে। বিটকয়েন কে সোনার চেয়েও বেশি প্রাধান্য দেয়। যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত আছে তারা ভাবে বিটকয়েন যদি কিনে হোল্ড করা যায় তাহলে প্রচুর পরিমাণ প্রফিট পাওয়া সম্ভব। কিন্তু সোনা যদি কিনে হোল্ড করা যায় আগামী কয়েক বছরের মধ্যে প্রকৃত পাওয়া যাবে কিনা সেটা সন্দেহ।
সোনা তো দূরের কথা বর্তমানে হীরের থেকেও বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে মানুষ এই ভিটমেন কে কারণ এক বিটকয়েন সমান বর্তমান মূল্য 48 লক্ষ টাকা বিটকয়েন অনেক অনেক বেশি তাই সবাইকে নিয়ে তোলপাড় শুরু করে দিয়েছে অনলাইন জগতে যারা বিটকয়েন সম্পর্কে জানেন তারা প্রচুর পরিমাণে বিটকয়েন হোল্ড করে রাখতে চান আর যারা বিটকয়েন সম্পর্কে জানেনা তারা এর সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এবং বিটকয়েন নিয়ে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন আর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো বিটকয়েন আরো উন্নত উন্নতির শিখরে পৌঁছে যাবে বলে যারা বিটকয়েন সম্পর্কে ধারণা করেন এবং গবেষণা করেন তারা বলেছে ধন্যবাদ সবাইকে
-
হ্যাঁ আমার মনে হয় বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের 75 শতাংশ লোক সোনার পরিবর্তে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। প্রতিটি বিটকয়েন এর বর্তমান মূল্য 56 হাজার ডলারের উপরে। এখন যারা বিটকয়েন সম্পর্কে জানে তারা সোনার থেকে বিটকয়েন কে বেশি মূল্যায়ন করছে। হ্যাঁ আর একদিন বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে।
-
সোনার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হবে। ইতিমধ্যেই অনেকে সোনার বিকল্প হিসেবে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতেছে ভবিষ্যতের জন্য। তারা মনে করতেছে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে তাদের ফিউচারে অনেক প্রফিট করতে পারবে যা সোনায় বিনিয়োগ করলে সম্ভব না।
-
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।
করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে প্রথম নজরে আসে বিটকয়েন। সে বছর বিটকয়েনের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলারে। ২০১৭ সালে এসে এ মুদ্রায় বড় পরিবর্তন আসে, তাতে দাম উঠে যায় ২০ হাজার ডলারে। তবে সেই দাম কমতেও খুব একটা সময় লাগেনি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এসে দাম কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ ডলারে। এমনকি ২০২০ সালের অক্টোবর মাসেও এ মুদ্রার দাম ছিল ১০ হাজার ৬০০ ডলার। এরপর থেকেই রকেট গতিতে বাড়তে শুরু করে দাম। তাতে ৩ জানুয়ারি প্রতিটি মুদ্রার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ডলার। পরদিনই তা আবার কমে আসে।
বিটকয়েনের বাজার গত কয়েক বছরে বড় হয়েছে। বাজারে ইথেরিয়ামের মতো নতুন মুদ্রাও যুক্ত হয়েছে, চালু হয়েছে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও।
গত সাত-আট বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। বাজারে নতুন নতুন মুদ্রা যেমন এসেছে, তেমনি অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। এতে বিনিয়োগ করে বিপুল অর্থের মালিকও হয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এটির জনপ্রিয়তা এতই বাড়ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফুটবল লিগের খেলোয়াড় রাসেল ওকুংকে বিটকয়েনে সম্মানী পরিশোধ করা হচ্ছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ। কিছু কিছু দেশে সরাসরি নিষিদ্ধ না হলেও বিটকয়েন ব্যবহারে নানা রকম বিধিনিষেধ আছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনের দিকে ঝুঁকছে। বিটকয়েন ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে সোনার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, মার্কিন ডলারের দাম ২০২১ সালে কমতে পারে—এই আশঙ্কায় বিটকয়েনের দাম এ বছর আরও বাড়তে পারে। করোনা মহামারির শুরুতে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে নিশ্চয়তা খুঁজে পেতে ডলারের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতে ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে ডলারের মূল্য পড়ে যায়। পাশাপাশি পে পলের মতো লেনদেন বা পেমেন্ট গেটওয়ে এখন ডিজিটাল মুদ্রা গ্রহণ করতে শুরু করায় বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বিটফিনেক্সের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা পাওলো আরডিওনো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে এত তেজি ভাব আগে কখনো দেখা যায়নি। ফলে বিটকয়েনের মালিকদের ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল।’
শুরুটা ২০০৮ সালে
সাতোসি নাকামোতো নামের প্রতিভাবান জাপানি এক নাগরিক ২০০৮ সালের শেষে জাপানে কম্পিউটারনির্ভর একটি লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেন। যেটি প্রথাগত মুদ্রার বিকল্প ছিল না। তিনি এমন একটা লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন, যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হবে না, হিসাব থাকবে কম্পিউটারে। আর এই লেনদেনের হিসাব রাখতে একটা সূচকের ব্যবহার করা হবে। এই সূচকই বর্তমানে বিটকয়েন নামে পরিচিত, যা ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। সাতোসি নাকামোতো ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাটি তৈরি করেন ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শাখা–প্রশাখা যুক্ত হয়েছে।
বিটকয়েনের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি ছাড়াই এটি লেনদেন করা যায়। কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের নজরদারির বাইরে গিয়ে ভালো কাজ করা যাবে, এই ছিল সাতোসির আশা। এই যে পৃথিবীজুড়ে দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি লেনদেনের একটি ব্যবস্থা তৈরি হয়ে গেল, তার সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক ফল হলো কালোবাজারি। লেনদেন যেহেতু দুই পক্ষের মধ্যেই হয়, তাই তা ধরাও মুশকিল। ধরা যাক, আপনি বিটকয়েন কিনলেন কারও কাছ থেকে, প্রচলিত মুদ্রার বিনিময়ে। যার কাছ থেকে কিনলেন, তার লেজারে বিটকয়েন কমে গেল। তৈরি হলো আপনার লেজার, যে কয়টা বিটকয়েন কিনলেন, তা সেখানে জমা হলো। যাঁরা বিটকয়েন কেনেন, তাঁদের বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনার, বিক্রির সময় বিক্রেতার সিলমোহর লাগে। তবে কোনো সরকারি সংস্থার কোনো স্বীকৃতির দরকার হয় না। এ কারণে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধমূলক কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
তবে বিটকয়েন বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে সোনার চেয়েও বেশি অস্থির। কারণ, হিসেবে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটকয়েনের কোনো মৌল ভিত্তি নেই। ফলে এটির বাজারে বুদ্বুদ তৈরি হলে তা খুব সহজেই ফেটে যাবে। তাতে পুঁজি হারাতে পারেন অনেকে। তাই এটি কখনো সোনার বিকল্প হতে পারে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকদের বড় একটি অংশ। সূত্রঃ প্রথম আলো (https://www.prothomalo.com/business/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87)
অনেকেই এখন সোনার বিকল্প হিসাবে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করছেন।এটা আমি বেশি দেখছি ভারতীয় দের মধ্যে অনেক বন্দু আছে বাউন্টি করার সুবাদে পরিচিত।তারা ভালো কোন পেমেন্ট পেলেই বিটকয়েন কিনে হোল্ড করে থাকে । এটা দেখেছিলাম আমি 2019 সালের দিকে দাম বাড়ার পর বুঝতে পারলাম তাদের এই বিটকয়েন জমানোর আসল রহস্য।
-
বর্তমানে যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত তারা সোনার চেয়েও বেশি বিটকয়েন কে মূল্যায়ন করে। বিটকয়েন কে সোনার চেয়েও বেশি প্রাধান্য দেয়। যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত আছে তারা ভাবে বিটকয়েন যদি কিনে হোল্ড করা যায় তাহলে প্রচুর পরিমাণ প্রফিট পাওয়া সম্ভব। কিন্তু সোনা যদি কিনে হোল্ড করা যায় আগামী কয়েক বছরের মধ্যে প্রকৃত পাওয়া যাবে কিনা সেটা সন্দেহ।
সোনা তো দূরের কথা বর্তমানে হীরের থেকেও বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে মানুষ এই ভিটমেন কে কারণ এক বিটকয়েন সমান বর্তমান মূল্য 48 লক্ষ টাকা বিটকয়েন অনেক অনেক বেশি তাই সবাইকে নিয়ে তোলপাড় শুরু করে দিয়েছে অনলাইন জগতে যারা বিটকয়েন সম্পর্কে জানেন তারা প্রচুর পরিমাণে বিটকয়েন হোল্ড করে রাখতে চান আর যারা বিটকয়েন সম্পর্কে জানেনা তারা এর সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এবং বিটকয়েন নিয়ে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন আর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো বিটকয়েন আরো উন্নত উন্নতির শিখরে পৌঁছে যাবে বলে যারা বিটকয়েন সম্পর্কে ধারণা করেন এবং গবেষণা করেন তারা বলেছে ধন্যবাদ সবাইকে
।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য এখানে বিটকয়েন সোনার থেকেও বেশি দামি হীরার থেকেও কিন্তু অনেক উপরে চলে গেছে বিটকয়েন আর এখন বিটকয়েন নিয়ে মাতামাতি শুরু করে দিয়েছে ইউরোপ আমেরিকার দেশগুলোর বিশিষ্ট ব্যবসায়ীরা কিন্তু বিটকয়েনের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে এবং বিটকয়েনে কাজ করতে শুরু করে দিয়েছি অলরেডি
-
আমার মনে হয় বিটকয়েন এখন সোনার বিকল্প হয়ে গেছে।আগে মানুষ স্বর্ণের দাম কমলে স্বর্ণ কিনে হোল্ড করে রাখতে কিন্তু বর্তমানে মানুষ স্বর্ণের পরিবর্তে বিটকয়েন কিনে হোল্ড করে রাখে। তাই বলা যায় বর্তমানে বিটকয়েন সোনার বিকল্প হয়ে উঠেছে।
-
বর্তমানে বিটকয়েনের দাম যেভাবে বাড়তে চলেছে ভবিষ্যতের এটি সোনার বিকল্প হয়ে যাবে। ভবিষ্যতে বিটকয়েন এমন পর্যায়ে চলে যাবে বোমা যাবেনা কোনটি বিটকয়েন আর কোনটি সোনা।বিটকয়েনের দাম প্রায় 60 হাজার ডলার ছাড়িয়ে যেতে চলেছে। ভবিষ্যতে বিটকয়েনের দাম 70 হাজার ডলার এ পৌঁছে যাবে বলে আশা করা যায়। তাই বলা যায় বিটকয়েন ভবিষ্যতে সোনার বিকল্প হিসেবে গণ্য করা হবে।
-
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।
করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে প্রথম নজরে আসে বিটকয়েন। সে বছর বিটকয়েনের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলারে। ২০১৭ সালে এসে এ মুদ্রায় বড় পরিবর্তন আসে, তাতে দাম উঠে যায় ২০ হাজার ডলারে। তবে সেই দাম কমতেও খুব একটা সময় লাগেনি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এসে দাম কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ ডলারে। এমনকি ২০২০ সালের অক্টোবর মাসেও এ মুদ্রার দাম ছিল ১০ হাজার ৬০০ ডলার। এরপর থেকেই রকেট গতিতে বাড়তে শুরু করে দাম। তাতে ৩ জানুয়ারি প্রতিটি মুদ্রার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ডলার। পরদিনই তা আবার কমে আসে।
বিটকয়েনের বাজার গত কয়েক বছরে বড় হয়েছে। বাজারে ইথেরিয়ামের মতো নতুন মুদ্রাও যুক্ত হয়েছে, চালু হয়েছে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও।
গত সাত-আট বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। বাজারে নতুন নতুন মুদ্রা যেমন এসেছে, তেমনি অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। এতে বিনিয়োগ করে বিপুল অর্থের মালিকও হয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এটির জনপ্রিয়তা এতই বাড়ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফুটবল লিগের খেলোয়াড় রাসেল ওকুংকে বিটকয়েনে সম্মানী পরিশোধ করা হচ্ছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ। কিছু কিছু দেশে সরাসরি নিষিদ্ধ না হলেও বিটকয়েন ব্যবহারে নানা রকম বিধিনিষেধ আছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনের দিকে ঝুঁকছে। বিটকয়েন ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে সোনার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, মার্কিন ডলারের দাম ২০২১ সালে কমতে পারে—এই আশঙ্কায় বিটকয়েনের দাম এ বছর আরও বাড়তে পারে। করোনা মহামারির শুরুতে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে নিশ্চয়তা খুঁজে পেতে ডলারের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতে ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে ডলারের মূল্য পড়ে যায়। পাশাপাশি পে পলের মতো লেনদেন বা পেমেন্ট গেটওয়ে এখন ডিজিটাল মুদ্রা গ্রহণ করতে শুরু করায় বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বিটফিনেক্সের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা পাওলো আরডিওনো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে এত তেজি ভাব আগে কখনো দেখা যায়নি। ফলে বিটকয়েনের মালিকদের ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল।’
শুরুটা ২০০৮ সালে
সাতোসি নাকামোতো নামের প্রতিভাবান জাপানি এক নাগরিক ২০০৮ সালের শেষে জাপানে কম্পিউটারনির্ভর একটি লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেন। যেটি প্রথাগত মুদ্রার বিকল্প ছিল না। তিনি এমন একটা লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন, যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হবে না, হিসাব থাকবে কম্পিউটারে। আর এই লেনদেনের হিসাব রাখতে একটা সূচকের ব্যবহার করা হবে। এই সূচকই বর্তমানে বিটকয়েন নামে পরিচিত, যা ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। সাতোসি নাকামোতো ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাটি তৈরি করেন ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শাখা–প্রশাখা যুক্ত হয়েছে।
বিটকয়েনের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি ছাড়াই এটি লেনদেন করা যায়। কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের নজরদারির বাইরে গিয়ে ভালো কাজ করা যাবে, এই ছিল সাতোসির আশা। এই যে পৃথিবীজুড়ে দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি লেনদেনের একটি ব্যবস্থা তৈরি হয়ে গেল, তার সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক ফল হলো কালোবাজারি। লেনদেন যেহেতু দুই পক্ষের মধ্যেই হয়, তাই তা ধরাও মুশকিল। ধরা যাক, আপনি বিটকয়েন কিনলেন কারও কাছ থেকে, প্রচলিত মুদ্রার বিনিময়ে। যার কাছ থেকে কিনলেন, তার লেজারে বিটকয়েন কমে গেল। তৈরি হলো আপনার লেজার, যে কয়টা বিটকয়েন কিনলেন, তা সেখানে জমা হলো। যাঁরা বিটকয়েন কেনেন, তাঁদের বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনার, বিক্রির সময় বিক্রেতার সিলমোহর লাগে। তবে কোনো সরকারি সংস্থার কোনো স্বীকৃতির দরকার হয় না। এ কারণে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধমূলক কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
তবে বিটকয়েন বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে সোনার চেয়েও বেশি অস্থির। কারণ, হিসেবে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটকয়েনের কোনো মৌল ভিত্তি নেই। ফলে এটির বাজারে বুদ্বুদ তৈরি হলে তা খুব সহজেই ফেটে যাবে। তাতে পুঁজি হারাতে পারেন অনেকে। তাই এটি কখনো সোনার বিকল্প হতে পারে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকদের বড় একটি অংশ। সূত্রঃ প্রথম আলো (https://www.prothomalo.com/business/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87)
।
আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য এখান থেকে আপনার পোস্টটি মূল্যবান পোষ্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম এবং এ বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জন করতে পারলাম ধন্যবাদ
-
বিটকয়েনের সাথে কোন কিছুর তুলনা করা সম্ভব নয়। বিটকয়েনের বিকল্প হিসেবে আমি কোন কিছুকে দেখি না। বলতে গেলে বিটকয়েন এখন সোনার হরিন। বিটকয়েনের দাম এখন প্রায় ৬০০০০ ডলার। তাই এর সাথে কোন ভাবেই সোনার তুলনা করা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
-
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।
করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে প্রথম নজরে আসে বিটকয়েন। সে বছর বিটকয়েনের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলারে। ২০১৭ সালে এসে এ মুদ্রায় বড় পরিবর্তন আসে, তাতে দাম উঠে যায় ২০ হাজার ডলারে। তবে সেই দাম কমতেও খুব একটা সময় লাগেনি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এসে দাম কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ ডলারে। এমনকি ২০২০ সালের অক্টোবর মাসেও এ মুদ্রার দাম ছিল ১০ হাজার ৬০০ ডলার। এরপর থেকেই রকেট গতিতে বাড়তে শুরু করে দাম। তাতে ৩ জানুয়ারি প্রতিটি মুদ্রার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ডলার। পরদিনই তা আবার কমে আসে।
বিটকয়েনের বাজার গত কয়েক বছরে বড় হয়েছে। বাজারে ইথেরিয়ামের মতো নতুন মুদ্রাও যুক্ত হয়েছে, চালু হয়েছে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও।
গত সাত-আট বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। বাজারে নতুন নতুন মুদ্রা যেমন এসেছে, তেমনি অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। এতে বিনিয়োগ করে বিপুল অর্থের মালিকও হয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এটির জনপ্রিয়তা এতই বাড়ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফুটবল লিগের খেলোয়াড় রাসেল ওকুংকে বিটকয়েনে সম্মানী পরিশোধ করা হচ্ছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ। কিছু কিছু দেশে সরাসরি নিষিদ্ধ না হলেও বিটকয়েন ব্যবহারে নানা রকম বিধিনিষেধ আছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনের দিকে ঝুঁকছে। বিটকয়েন ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে সোনার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, মার্কিন ডলারের দাম ২০২১ সালে কমতে পারে—এই আশঙ্কায় বিটকয়েনের দাম এ বছর আরও বাড়তে পারে। করোনা মহামারির শুরুতে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে নিশ্চয়তা খুঁজে পেতে ডলারের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতে ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে ডলারের মূল্য পড়ে যায়। পাশাপাশি পে পলের মতো লেনদেন বা পেমেন্ট গেটওয়ে এখন ডিজিটাল মুদ্রা গ্রহণ করতে শুরু করায় বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বিটফিনেক্সের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা পাওলো আরডিওনো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে এত তেজি ভাব আগে কখনো দেখা যায়নি। ফলে বিটকয়েনের মালিকদের ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল।’
শুরুটা ২০০৮ সালে
সাতোসি নাকামোতো নামের প্রতিভাবান জাপানি এক নাগরিক ২০০৮ সালের শেষে জাপানে কম্পিউটারনির্ভর একটি লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেন। যেটি প্রথাগত মুদ্রার বিকল্প ছিল না। তিনি এমন একটা লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন, যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হবে না, হিসাব থাকবে কম্পিউটারে। আর এই লেনদেনের হিসাব রাখতে একটা সূচকের ব্যবহার করা হবে। এই সূচকই বর্তমানে বিটকয়েন নামে পরিচিত, যা ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। সাতোসি নাকামোতো ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাটি তৈরি করেন ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শাখা–প্রশাখা যুক্ত হয়েছে।
বিটকয়েনের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি ছাড়াই এটি লেনদেন করা যায়। কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের নজরদারির বাইরে গিয়ে ভালো কাজ করা যাবে, এই ছিল সাতোসির আশা। এই যে পৃথিবীজুড়ে দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি লেনদেনের একটি ব্যবস্থা তৈরি হয়ে গেল, তার সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক ফল হলো কালোবাজারি। লেনদেন যেহেতু দুই পক্ষের মধ্যেই হয়, তাই তা ধরাও মুশকিল। ধরা যাক, আপনি বিটকয়েন কিনলেন কারও কাছ থেকে, প্রচলিত মুদ্রার বিনিময়ে। যার কাছ থেকে কিনলেন, তার লেজারে বিটকয়েন কমে গেল। তৈরি হলো আপনার লেজার, যে কয়টা বিটকয়েন কিনলেন, তা সেখানে জমা হলো। যাঁরা বিটকয়েন কেনেন, তাঁদের বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনার, বিক্রির সময় বিক্রেতার সিলমোহর লাগে। তবে কোনো সরকারি সংস্থার কোনো স্বীকৃতির দরকার হয় না। এ কারণে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধমূলক কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
তবে বিটকয়েন বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে সোনার চেয়েও বেশি অস্থির। কারণ, হিসেবে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটকয়েনের কোনো মৌল ভিত্তি নেই। ফলে এটির বাজারে বুদ্বুদ তৈরি হলে তা খুব সহজেই ফেটে যাবে। তাতে পুঁজি হারাতে পারেন অনেকে। তাই এটি কখনো সোনার বিকল্প হতে পারে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকদের বড় একটি অংশ। সূত্রঃ প্রথম আলো (https://www.prothomalo.com/business/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87)
আমি নতুন হিসেবে এতকিছু জানি না ও বুঝি না বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে কিনা সেটা জানিনা তবে এটা বলতে পারি যে এখন মানুষ শোনার উপর বিনিয়োগ না করে বিটকয়েন এর উপর প্রচুর হারে বিনিয়োগ করা শুরু করেছে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সিতে মানুষ আস্থার সাথে কাজ করতে শুরু করেছে ধন্যবাদ আপনাকে ।
-
আমি আপনার সাথে একমত কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের প্রচ্ছদ 100 ভাগের ভেতরের 75% কিন্তু ভিডিও কল করে আছে আর মানুষ এ কারণেই কিন্তু বিটকয়েনের প্রতি এত বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে বিশ্বের বড় বড় বিনিয়োগকারী না কিন্তু এখন বিটকয়েন বিনিয়োগ করতে চাই কারণ তারা জানে বিটকয়েন কতটা জনপ্রিয়
-
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।
করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে প্রথম নজরে আসে বিটকয়েন। সে বছর বিটকয়েনের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলারে। ২০১৭ সালে এসে এ মুদ্রায় বড় পরিবর্তন আসে, তাতে দাম উঠে যায় ২০ হাজার ডলারে। তবে সেই দাম কমতেও খুব একটা সময় লাগেনি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এসে দাম কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ ডলারে। এমনকি ২০২০ সালের অক্টোবর মাসেও এ মুদ্রার দাম ছিল ১০ হাজার ৬০০ ডলার। এরপর থেকেই রকেট গতিতে বাড়তে শুরু করে দাম। তাতে ৩ জানুয়ারি প্রতিটি মুদ্রার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ডলার। পরদিনই তা আবার কমে আসে।
বিটকয়েনের বাজার গত কয়েক বছরে বড় হয়েছে। বাজারে ইথেরিয়ামের মতো নতুন মুদ্রাও যুক্ত হয়েছে, চালু হয়েছে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও।
গত সাত-আট বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। বাজারে নতুন নতুন মুদ্রা যেমন এসেছে, তেমনি অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। এতে বিনিয়োগ করে বিপুল অর্থের মালিকও হয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এটির জনপ্রিয়তা এতই বাড়ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফুটবল লিগের খেলোয়াড় রাসেল ওকুংকে বিটকয়েনে সম্মানী পরিশোধ করা হচ্ছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ। কিছু কিছু দেশে সরাসরি নিষিদ্ধ না হলেও বিটকয়েন ব্যবহারে নানা রকম বিধিনিষেধ আছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনের দিকে ঝুঁকছে। বিটকয়েন ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে সোনার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, মার্কিন ডলারের দাম ২০২১ সালে কমতে পারে—এই আশঙ্কায় বিটকয়েনের দাম এ বছর আরও বাড়তে পারে। করোনা মহামারির শুরুতে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে নিশ্চয়তা খুঁজে পেতে ডলারের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতে ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে ডলারের মূল্য পড়ে যায়। পাশাপাশি পে পলের মতো লেনদেন বা পেমেন্ট গেটওয়ে এখন ডিজিটাল মুদ্রা গ্রহণ করতে শুরু করায় বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বিটফিনেক্সের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা পাওলো আরডিওনো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে এত তেজি ভাব আগে কখনো দেখা যায়নি। ফলে বিটকয়েনের মালিকদের ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল।’
শুরুটা ২০০৮ সালে
সাতোসি নাকামোতো নামের প্রতিভাবান জাপানি এক নাগরিক ২০০৮ সালের শেষে জাপানে কম্পিউটারনির্ভর একটি লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেন। যেটি প্রথাগত মুদ্রার বিকল্প ছিল না। তিনি এমন একটা লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন, যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হবে না, হিসাব থাকবে কম্পিউটারে। আর এই লেনদেনের হিসাব রাখতে একটা সূচকের ব্যবহার করা হবে। এই সূচকই বর্তমানে বিটকয়েন নামে পরিচিত, যা ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। সাতোসি নাকামোতো ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাটি তৈরি করেন ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শাখা–প্রশাখা যুক্ত হয়েছে।
বিটকয়েনের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি ছাড়াই এটি লেনদেন করা যায়। কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের নজরদারির বাইরে গিয়ে ভালো কাজ করা যাবে, এই ছিল সাতোসির আশা। এই যে পৃথিবীজুড়ে দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি লেনদেনের একটি ব্যবস্থা তৈরি হয়ে গেল, তার সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক ফল হলো কালোবাজারি। লেনদেন যেহেতু দুই পক্ষের মধ্যেই হয়, তাই তা ধরাও মুশকিল। ধরা যাক, আপনি বিটকয়েন কিনলেন কারও কাছ থেকে, প্রচলিত মুদ্রার বিনিময়ে। যার কাছ থেকে কিনলেন, তার লেজারে বিটকয়েন কমে গেল। তৈরি হলো আপনার লেজার, যে কয়টা বিটকয়েন কিনলেন, তা সেখানে জমা হলো। যাঁরা বিটকয়েন কেনেন, তাঁদের বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনার, বিক্রির সময় বিক্রেতার সিলমোহর লাগে। তবে কোনো সরকারি সংস্থার কোনো স্বীকৃতির দরকার হয় না। এ কারণে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধমূলক কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
তবে বিটকয়েন বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে সোনার চেয়েও বেশি অস্থির। কারণ, হিসেবে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটকয়েনের কোনো মৌল ভিত্তি নেই। ফলে এটির বাজারে বুদ্বুদ তৈরি হলে তা খুব সহজেই ফেটে যাবে। তাতে পুঁজি হারাতে পারেন অনেকে। তাই এটি কখনো সোনার বিকল্প হতে পারে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকদের বড় একটি অংশ। সূত্রঃ প্রথম আলো (https://www.prothomalo.com/business/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%B9 %E0%A6%AC%E0%A7%87)
হ্যাঁ অবশ্যই বিটকয়েন সোনার বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হবে। ভাই আপনার এই নিউজটি আমিও শুনেছি। আগে মানুষ যখন সোনার দাম কম তো তখন সোনা কিনে রাখতে বেশি করে। কিন্তু এখন মানুষ সোনার পরিবর্তে বিটকয়েন কিনে হোল্ড করে রাখছে। কারণ সোনার থেকে বিটকয়েনের দাম অনেক অনেক বেশি। এখন অনেক বড় বড় বিনিয়োগকারীদের বিটকয়েন কিনে বিনিয়োগ করছে। আমার কাছে সোনার থেকে বিটকয়েনের এর মূল্য অনেক বেশি।
-
কিসের স্বর্ণ কিসের হীরা এই দুই মুদ্রার থেকেও কিন্তু দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে বিটকয়েন এখন আকাশ ছোঁয়ার পথে ফুরফুর করে যে হারে বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে এতে করে আমরা যারা এখানে কাজ করতেছে তারা কিন্তু অল্প কিছুদিনের মধ্যেই কোটিপতিতে পা রাখব এবং ইতিমধ্যে এখানকার কিছু মেম্বার কিন্তু কোটিপতিতে পা রেখে দিয়েছেন আমার দেখা মতে যারা 2017 18 সাল থেকে আছে তারাও কিন্তু এখন কোটিপতি তে রেখেছেন কাজে আমি বলব এখানে যারা নতুন মেম্বার আছেন তারা নিয়মিত এখানে কাজ করে যাবেন এখন বিটকয়েন আর্নিং করতে থাকুন আর যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে বিনিয়োগ করুন অবশ্যই একদিন সফল হবেন বলে আমি মনে করি ধন্যবাদ সকলকে ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন
-
বিটকয়েন শুধু সোনার বিকল্প হবে না। আমার মনে হয় বিটকয়েন আন্তর্জাতিক ক্রিপ্টো মুদ্রা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করবে। শোনা হচ্ছে ডিজিটাল যুগের মানুষের সবথেকে পছন্দনীয় ধাতব পদার্থ। আর বিটকয়েন হচ্ছে ভার্চুয়াল জগতের সবথেকে জনপ্রিয় এবং দামি ক্রিপ্টো মুদ্রা। আগে মানুষ ভবিষ্যতের চিন্তা ভাবনা করে সোনা কিনে রেখে দিত। আর বর্তমান সময়ে মানুষ ভবিষ্যতের চিন্তা ভাবনা করে বিট কয়েন হোল্ড করতে পছন্দ করে। সেজন্য আমার মনে হয় বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে।
-
যারা উচ্চবিত্ত পরিবারের সদস্য তারা বিটকয়েনকে সোনার বিকল্প হিসেবে নিয়ে বিনিয়োগ করে রাখতে পারবে। কিন্তু যারা মধ্যবিত্ত বা নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্য তারা বিটকয়েনে বিনিয়োগের সামর্থ্য রাখে না। তারা সোনার উপরই তাদের বিনিয়োগ করে থাকবে। আর তারা বিটকয়েনের উপর বিনিয়োগ করতে অনেকটা ঝুকিপূর্ণও মনে করে থাকবে। তাই আমি মনে করি বিটকয়েন সোনার বিকল্প হলেও সব ক্ষেত্রে সেটা কার্যকর নয়।
-
নিউজটা আমিও পড়েছিলাম আর ভাবছিলাম বাংলাদেশ কবে এই ডিজিটাল মুদ্রাকে বৈধতা দিবে। আগামীর পৃথিবি হচ্ছে ডিজিটাল পৃথিবী দু:খজনক হলেও সত্য যে, আমাদের সরকার ডিজিটাল দেশ গড়তে চায় কিন্তু ডিজিটাল মুদ্রার জাতীয় ফাদার তথা বিটিসিকে বৈধতা দিতে চায় না। আমি মনে করি এতে করে সরকার তথা দেশ জনগনের অনেক ক্ষতিই হচ্ছে। বিট কয়েন সোনার বিকল্প হোক না হোক বিট কয়েন যে গুরুত্বপুর্ন ডিজিটাল কারেন্সি এতে তো কোন দ্বিমত নাই। তাই সময় থাকতেই আমাদের এই বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
-
বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টো কারেন্সি তথা ডিজিটাল মুদ্রার প্রচলন বৃদ্ধি পাচ্ছে ব্যপক ভাবে ফলে বিটকয়েন এর অবস্থান অনেক ভাল পর্যায়ে চলে গেছে। আর সে কারনে মানুষ বিটকয়েন এ বিনিয়োগ করতে সাচ্ছন্দ্য বোধ করছে।আর বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট দুনিয়ায় মানুষ সোনার বিকল্প হিসেবে বিটকয়েন কে বেছে নিছে। তাই আমি মনে করি বিটকয়েন সোনার বিকল্প হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে।
-
আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে মনে হয় বিটকয়েনের সাথে কোন কিছুর সাথে তুলনা হয়না। আমি মনে করি বিটকয়েন সোনার চেয়ে অনেক মহামূল্যবান সম্পদ। বিটকয়েনের বর্তমান মূল্য 56 হাজার ডলার।আশা করি ভবিষ্যতে বিটকয়েনের মূল্য আর অনেক বৃদ্ধি পাবে। অনেক জ্ঞানী লোক আছে। তারা সোনা থেকে বিটকয়েন কে বেশি মূল্যবান সম্পদ হিসেবে মনে করে কারণ সোনায় বিনিয়োগ করে ভবিষ্যতে কোনো প্রফিট আশা করা সম্ভব নয়। কিন্তু বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে ভবিষ্যতে ভাল প্রফিট আশা করা সম্ভব। তাই আমার কাছে মনে হয় সোনা থেকে বিটকয়েন বেশি মূল্যবান সম্পদ।
-
এক সময় মানুষ সোনার প্রতি খুবই আগ্রহী ছিল তবে বর্তমানে সোনার গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে আশা করা যায় যে বিটকয়েন সোনার বিকল্প মুদ্রা হবে। এক সময় মানুষ তার দৈনন্দিন জীবনের সকল ক্ষেত্রেই বিটকয়েনের ব্যবহার করবে। ইদানিং কিছু কিছু দেশে বিটকয়েন দিয়ে পণ্য সামগ্রী ক্রয় করার সিস্টেম রয়েছে। আশা করা যায় 2050 সালের মধ্যে বিটকয়েন সমস্ত পৃথিবীতেই স্বীকৃতি লাভ করবে। এবং বিটকয়েন হবে আন্তর্জাতিক ক্রিপ্টো মুদ্রা।
-
বিটকয়েন হলো ডিজিটাল মুদ্রা। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট বিটকয়েনের মূল্য বৃদ্ধি হ্রাস পেয়ে থাকে। বর্তমান প্রজন্ম ডিজিটাল মুদ্রা বা বিটকয়েনের প্রতি অধিক আগ্রহী।কারণ বিটকয়েনের লেনদেন খুব সহজ এবং বিটকয়েনের বিনিয়োগ করলে ভবিষ্যতে বিটকয়েন থেকে ভালো লাভজনক ফলাফল পাওয়া সম্ভব। অন্যদিকে স্বর্ণ হল স্থিতিশীল স্বর্ণের বিনিয়োগ করে লাভের সম্ভাবনা কম।কিন্তু বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে ভবিষ্যতে লাভ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।তাই বর্তমান প্রজন্ম স্বর্ণের বিকল্পে বিটকয়েনে বেশি পছন্দ করে তারা বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে চান।
-
বর্তমানে বিটকয়েনের দাম যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে ভবিষ্যতে এটি সোনার বিকল্প হতে পারে। বর্তমানে বিটকয়েনের দাম প্রায় 58 হাজার ডলার এর উপরে রয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই বিটকয়েনের দাম 60 হাজার ডলারে হিট করবে বলে আশা করা যায়। বর্তমানে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা অনেক। পৃথিবীর সব রাষ্ট্রের বিটকয়েন এর সাথে জড়িত রয়েছে। এরমধ্যে প্রায় দেশগুলোতেই বিটকয়েন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশের যদি বিটকয়েন বৈধ করা হয় তাহলে অন্যান্য রাষ্ট্রের তুলনায় বাংলাদেশে অনেক এগিয়ে যাবে। এতে বলা যায় বিটকয়েনের বিন সোনার স্থান দখল করে নেবে।
-
বিটকয়েন কি সোনার বিকল্প হবে এটা কখন হবে না ।বিটকয়েন হলো একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। আর নারীদের অলংকার হলো সোনা । অর্থের সাথে কি সোনার তুলনা করা যায় ।বিটকয়েন দিয়ে আপনে সোনা কয় করতে পারবেন। কিন্তু সোনার দিয়ে আপনে বিটকয়েন কিনতে পারবেন না মনে হয় । এই ধরনের কোন পন্থা নেই।
-
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।
করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।
-
বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। বিটকয়েন হচ্ছে ক্রিপ্টো জগতের সবথেকে জনপ্রিয় এবং অনেক দামি একটি মুদ্রা। আমি মনে করি, বর্তমানে বিটকয়েনের দাম যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে ভবিষ্যতে এর দাম সোনার বিকল্প হবে। এবং আন্তর্জাতিক ক্রিপ্টো মুদ্রা হবে।
-
আপনার কথায় একমত বিটকয়েন এখন সোনার দাম চেয়েও বেশি। তাই বলা যায় বিটকয়েন সোনার বিকল্প।
কিন্তু স্বর্ণের দাম খুবি স্থিতিশীল, কিন্তু অপরদিকে বিটকয়েনের দাম হঠাৎ অনেক বেড়ে যায় আবার কমে যায়। কিন্তু স্বর্ণের দাম বাড়ে কমে কিন্তু এতটা না অল্প ।
পরিমাণে কম।
তাই বলা চলে বর্তমানে স্বর্ণের বিকল্প বিটকয়েন। কিন্তু ভবিষ্যতে থাকবে কিনা বলা যায় না।
-
বিটকোইন একটি ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েন এর দাম স্থিতিশীল নয় বিটকয়েনের দাম বিনিয়োগের উপরে ওঠা নামা করে থাকে বিটকয়েন কখনো সোনার বিকল্প হবে না বিটকয়েনের থেকে শোনার চাহিদা বেশি একসময় বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে কিন্তু সোনা কখনো বিলুপ্ত হবে না সব সময় থেকেই যাবে তাই বলা যায় বিটকয়েন কখনো সোনার বিকল্প হবে না
-
বিটকয়েন কখনো সোনার বিকল্প হবে না বিটকয়েন চিরস্থায়ী নয় এটি নাও থাকতে পারে কিন্তু সোনা একটি চিরস্থায়ী ওঙ্কার যা যুগ যুগ আগে থেকে মেয়েরা ব্যবহার করে থাকে এবং তারা ভবিষ্যতে এটি ব্যবহার করবে সোনার কখনো পরিবর্তন হবেনা সোনার চাহিদা ঠিক আগের মতোই রয়ে যাবে সোনার চাহিদা কখনো কমবেনা কিন্তু বিটকয়েনের চাহিদা অনেক সময় অনেক কমে যায় তাই বলা যায় বিটকয়েন ঘোষণার বিকল্প হবে না
-
সোনাতো যুগ যুগ ধরে টিকে আছে সোনা বিশ্বে চিরস্থায়ী সোনার দাম সব সময় একই থাকে এমন কিছু শোনার চাহিদাও সব সময় একই থাকে সোনা মেয়েদের অলংকার সোনার চাহিদা সব সময় অনেক বেশি কারণ মেয়েরা এটি অলংকার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে কিন্তু বিটকয়েন ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন চিরস্থায়ী কোন মুদ্রা নয়
-
বিটকয়েন তো বিটকয়েন। এতে সোনার চেয়েও বেশি মূল্যবান হবে। একটা সময় আসবে যখন মানুষ রিয়েল প্রোডাক্টগুলো ব্যবহার করা অনেকাংশে কমিয়ে দিবে। তখন ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার সারা পৃথিবীব্যাপী অনেক বেশী জনপ্রিয় হবে। তাই সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ অবস্থা উজ্জল। কারণ এখানে উচ্চমাত্রার ঝুঁকি কম।
-
অবশ্যই বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে কারণ বিটকয়েনে ইনভেস্ট করে রাখলে অবশ্যই সেটা দাম বৃদ্ধি পেয়ে ব্যাপক অর্থে পরিণত হয়। কিন্তু সোনার দাম ততটা বৃদ্ধি পায় না সোনার দাম যতটা বৃদ্ধি পায় তার 24 গুন বেশি বৃদ্ধি পায় বিটকয়েনের দাম। তাই এটা শোনার বিকল্প হিসেবে অবশ্যই বলা যায়।
-
আপনি যদি সোনা ও কিনে হোল্ড করে রাখেন তাহলে সেখান থেকে হয়তো অল্প কিছু পরিমাণ বেনেফিট হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি ওই টাকা দিয়ে বিটকয়েন কিনে রাখেন তাহলে অবশ্যই আপনার সোনার চেয়ে তিনগুণ বেনিফিট বেশি আসবে। এজন্যই সোনার বিকল্প হিসাবে বিটকয়েন কে তুলনা করা যায়।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সোনার চাইতে বেশি দাম হয়ে গেছে আজকাল। কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করলে অথবা ইনভেস্ট করলে এখান থেকে বেনিফিট পাওয়া সম্ভব। কিন্তু আপনি যদি সোনা হোল্ড করেন তাহলে বেশি কোন ভাবেই বেনিফিট অর্জন করা সম্ভব নয়। তাই সোনা হোল্ড এর চেয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যে কোন কয়েন হোল্ড করে রাখলে অথবা বিটকয়েন কিনে রাখলে সোনার চাইতে তিনগুণ বেশি লাভবান হওয়া যাবে।
-
বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। বিটকয়েনের দাম কখন কমে এবং কখন বাড়ে তা বলা খুবই মুশকিল। বর্তমানে যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে যুক্ত তারা সোনার চেয়ে বিটকয়েন কে মূল্যায়ন করে বেশি। এবং দিনে দিনে যেভাবে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা বেড়ে যাচ্ছে তাতে আমি মনে করি, বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে পারে।
-
বর্তমানে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে । তাতে মনে হয় বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে। বিটকয়েনের দাম প্রতিনিয়ত উঠানামা করে।বর্তমানে মানুষ সোনার চেয়ে বিটকয়েন কে প্রধান্য দেয় বেশি। এবং দিন দিন যেভাবে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে তাতে মনে হয় বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে।
-
সোনার বিকল্প হিসাবে ধরা যাইতে পারে কেননা এটা কে এখন সবাই ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ এর মাধ্যম হিসাবে গ্রহন করেছেন।এবং অর্থৗনতিক ভাবে সলভেন্ট দেশ গুলো এখানে বিনিয়োগ করে তাদের বিনিয়োগের নিষ্চয়তা গ্রহন করছেন।
-
হ্যাঁ, আমার মনে হয় বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে। কেননা বর্তমানে সারাবিশ্বে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা অনেক। এবং দিন দিন বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। মানুষ এখন সোনার চেয়ে বিটকয়েন কি প্রধান্য দেয় বেশি। আজকাল মানুষ বিটকয়েন হোল্ড করে রেখে অনেক লাভবান হচ্ছে। তাই বিটকয়েন ভবিষ্যতে সোনার বিকল্প হবে।
-
বর্তমানে সারাবিশ্বে বিটকয়েন হচ্ছে সোনার বিকল্প একটি দ্রব্য। কারণ বর্তমানে সারাবিশ্বে বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন চলছে। বিশ্বের বড় বড় কোম্পানি এখন বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করতেছে। বর্তমানে বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করা একটা সহজ পদ্ধত। এইজন্য বলা যায় ভবিষ্যতে বিটকয়েন হবে সোনার বিকল্প।
-
হ্যাঁ, বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে পারে। বর্তমানে সারা বিশ্ব জুড়ে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এবং বিশ্বের অনেক দেশেই বিটকয়েনের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকারের লেনদেন করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে বিটকয়েন প্রত্যেকটা দেশের বাহক হিসেবে ব্যবহৃত হবে। জনপ্রিয়তার পাশাপাশি বিট কয়েনের মূল্য অনেক রয়েছে। বর্তমান বাজারে বিটকয়েনের মূল্য কম থাকলেও ভবিষ্যতে ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করি।
-
বর্তমানে যেভাবে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা এবং বিটকয়েন এর ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে তো আমার মনে হয় বিটকয়েন সোনার বিকল্প হতে পারে। কারণ বর্তমানে মানুষ সোনার চেয়ে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে লাভবান হচ্ছে বেশি । তাই বর্তমানে বিশ্বের মানুষ গুলো সোনার চেয়ে বিটকয়েন কে প্রাধান্য দেয় বেশি। এবং এভাবে বিটকয়েনের ব্যবহার এবং জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেতে থাকলে একসময় বিটকয়েন সারাবিশ্বে রাজত্ব শুরু করে দিবে। এবং বিটকয়েন আরো উন্নতির দিকে অগ্রসর হবে।
-
যাইহোক, একটি ভৌত সম্পদ হিসাবে, ইন্টারনেট বিভ্রাট বা হ্যাকিংয়ের হুমকি ছাড়াই সোনা নিরাপদে হাতে রাখা যেতে পারে। আমি এটি দিয়ে শেষ করব: সোনা সর্বদা সম্পদের সঞ্চয় ছিল, এবং বিটকয়েন ভবিষ্যতে খুব ভাল হতে পারে তবে এই সময়ে সোনার প্রতিস্থাপনের জন্য খুব বেশি অস্থির।