Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on March 12, 2021, 07:23:39 AM
-
Bitcoin: ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে।
এবার বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট, ২০১৮ সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Bitcoin) উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিটকয়েনের মতো লেনদেন এ দেশে অবৈধ, আগেই জানায় দেশের শীর্ষ ব্যাংক। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময়ে পরিষেবা দেওয়া বা ব্যবসা করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তারা। এদিকে ‘ব্যানিং অব ক্রিপ্টোকারন্সি অ্যান্ড রেজুলেশন অব অফিসিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০১৯' নামে একটি বিল আনে মোদি সরকারও।
বিটকয়েন হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি। অক্টোবরের পর থেকে হু-হু করে বেড়েছে এর দাম। একটি বিটকয়েনের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১০,০০০ মার্কিন ডলার। বর্তমানে ভারতে ১ বিটকয়েনের মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় ৬ লক্ষ ৫০ হাজার ২৬২ টাকা।
দাম বেড়েছে অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোরও। ইথেরিয়ামের দাম বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে, রিপলের এক্সআরপি ৭৫ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
আসলে বিটকয়েনের মতো যে কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারই খুব ঝুঁকিপূর্ণ, কেননা এর দাম যেমন হু-হু করে বেড়ে যায় তেমনি হঠাৎ করে দাম অনেকটা কমেও যায়। ক্রিপ্টোকারেন্সির গত ১১ বছরের ইতিহাস দেখলে দেখা যাবে ২০১৭ এর শেষদিকে, এই ভার্চুয়াল মুুদ্রার দাম মাত্র ৩৫ দিনের মধ্যে সাড়ে তিনগুণ বেড়ে প্রায় ২০,০০০ মার্কিন ডলারে পৌঁছে যায়, আবার তারপরেই দেখা যায় তার ৭ সপ্তাহ পর এর দাম কমে যায় প্রায় ৭০ শতাংশ।
যদিও বিশ্বের অনেক দেশেই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার বিনিময়ে ব্যবসা করার বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে, বহু দেশে নিষিদ্ধও করা হয়েছে এই ক্রিপ্টোকারেন্সিকে। আবার কেউ কেউ এই ভার্চুয়াল মুদ্রাকে সমর্থন জানিয়েছে। ২০১৭ সালে, জাপান বিটকয়েনকে আইনি মুদ্রা হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং এমনকি বিটকয়েনের বিনিময়ে ব্যবসা বাণিজ্য করাকেও সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে ওই দেশ। সূত্র: এনডিটিভি (https://www.ndtv.com/business/bengali/supreme-court-allows-trading-in-cryptocurrency-cancels-2018-ban-imposed-by-reserve-bank-of-india-rbi-2189539)
-
বিটকয়েন হল ভার্চুয়াল মুদ্রা। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিটকয়েন প্রথম অবস্থানে আছে। 2020 সালের শেষের দিক থেকে বিটকয়েনের দাম প্রচুর ভাবে বেড়ে যাচ্ছে। 2018 সালে ইন্ডিয়াতে বিটকয়েন এর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া। কিন্তু ভারতের শীর্ষ আদালত সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে বিটকয়েন নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে।
-
এই নিউজটি পড়ে আমি অনেক আনন্দিত হয়েছিলাম যে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ অর্থাৎ ভারতে বিটকয়েনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে হয়তো বাংলাদেশ বিটকয়েন এর অনুমোদন পেলেও পেতে পারি।
-
Bitcoin: ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে।
এবার বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট, ২০১৮ সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Bitcoin) উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিটকয়েনের মতো লেনদেন এ দেশে অবৈধ, আগেই জানায় দেশের শীর্ষ ব্যাংক। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময়ে পরিষেবা দেওয়া বা ব্যবসা করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তারা। এদিকে ‘ব্যানিং অব ক্রিপ্টোকারন্সি অ্যান্ড রেজুলেশন অব অফিসিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০১৯' নামে একটি বিল আনে মোদি সরকারও।
বিটকয়েন হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি। অক্টোবরের পর থেকে হু-হু করে বেড়েছে এর দাম। একটি বিটকয়েনের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১০,০০০ মার্কিন ডলার। বর্তমানে ভারতে ১ বিটকয়েনের মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় ৬ লক্ষ ৫০ হাজার ২৬২ টাকা।
দাম বেড়েছে অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোরও। ইথেরিয়ামের দাম বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে, রিপলের এক্সআরপি ৭৫ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
আসলে বিটকয়েনের মতো যে কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারই খুব ঝুঁকিপূর্ণ, কেননা এর দাম যেমন হু-হু করে বেড়ে যায় তেমনি হঠাৎ করে দাম অনেকটা কমেও যায়। ক্রিপ্টোকারেন্সির গত ১১ বছরের ইতিহাস দেখলে দেখা যাবে ২০১৭ এর শেষদিকে, এই ভার্চুয়াল মুুদ্রার দাম মাত্র ৩৫ দিনের মধ্যে সাড়ে তিনগুণ বেড়ে প্রায় ২০,০০০ মার্কিন ডলারে পৌঁছে যায়, আবার তারপরেই দেখা যায় তার ৭ সপ্তাহ পর এর দাম কমে যায় প্রায় ৭০ শতাংশ।
যদিও বিশ্বের অনেক দেশেই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার বিনিময়ে ব্যবসা করার বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে, বহু দেশে নিষিদ্ধও করা হয়েছে এই ক্রিপ্টোকারেন্সিকে। আবার কেউ কেউ এই ভার্চুয়াল মুদ্রাকে সমর্থন জানিয়েছে। ২০১৭ সালে, জাপান বিটকয়েনকে আইনি মুদ্রা হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং এমনকি বিটকয়েনের বিনিময়ে ব্যবসা বাণিজ্য করাকেও সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে ওই দেশ। সূত্র: এনডিটিভি (https://www.ndtv.com/business/bengali/supreme-court-allows-trading-in-cryptocurrency-cancels-2018-ban-imposed-by-reserve-bank-of-india-rbi-2189539)
আপনাকে প্রথমত অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে পোস্টটি তৈরি করার জন্য বিটকয়েননিয়ে আপনি যে পোস্টটি করেছেন এটা আসলে অনেক তথ্যবহুল। আমি একটি কথা বলতে চাই সেটা হচ্ছে বিটকয়েন সারা বিশ্বেই মানুষের মধ্যে যেরকম আস্থাশীল হয়ে উঠেছে তাতে করে মানুষ খুব বেশি বেশি বিনিয়োগ করতে শুরু করেছে যদিও অনেক দেশে এটা এখনো অবৈধ তারপরও মানুষ কিন্তু বিনিয়োগ করে যাচ্ছে বিনিয়োগের হার বেড়ে যাচ্ছে আমার মনে হয় ইন্ডিয়াতে যত ডিজিটাল মুদ্রা তৈরি করা হোক না কেন বিটকয়েনের প্রতি মানুষের আস্থা থেকেই যাবে এবং বিনিয়োগ করে যাবে ।
-
Bitcoin: ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে।
এবার বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট, ২০১৮ সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Bitcoin) উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিটকয়েনের মতো লেনদেন এ দেশে অবৈধ, আগেই জানায় দেশের শীর্ষ ব্যাংক। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময়ে পরিষেবা দেওয়া বা ব্যবসা করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তারা। এদিকে ‘ব্যানিং অব ক্রিপ্টোকারন্সি অ্যান্ড রেজুলেশন অব অফিসিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০১৯' নামে একটি বিল আনে মোদি সরকারও।
বিটকয়েন হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি। অক্টোবরের পর থেকে হু-হু করে বেড়েছে এর দাম। একটি বিটকয়েনের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১০,০০০ মার্কিন ডলার। বর্তমানে ভারতে ১ বিটকয়েনের মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় ৬ লক্ষ ৫০ হাজার ২৬২ টাকা।
দাম বেড়েছে অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোরও। ইথেরিয়ামের দাম বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে, রিপলের এক্সআরপি ৭৫ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
আসলে বিটকয়েনের মতো যে কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারই খুব ঝুঁকিপূর্ণ, কেননা এর দাম যেমন হু-হু করে বেড়ে যায় তেমনি হঠাৎ করে দাম অনেকটা কমেও যায়। ক্রিপ্টোকারেন্সির গত ১১ বছরের ইতিহাস দেখলে দেখা যাবে ২০১৭ এর শেষদিকে, এই ভার্চুয়াল মুুদ্রার দাম মাত্র ৩৫ দিনের মধ্যে সাড়ে তিনগুণ বেড়ে প্রায় ২০,০০০ মার্কিন ডলারে পৌঁছে যায়, আবার তারপরেই দেখা যায় তার ৭ সপ্তাহ পর এর দাম কমে যায় প্রায় ৭০ শতাংশ।
যদিও বিশ্বের অনেক দেশেই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার বিনিময়ে ব্যবসা করার বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে, বহু দেশে নিষিদ্ধও করা হয়েছে এই ক্রিপ্টোকারেন্সিকে। আবার কেউ কেউ এই ভার্চুয়াল মুদ্রাকে সমর্থন জানিয়েছে। ২০১৭ সালে, জাপান বিটকয়েনকে আইনি মুদ্রা হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং এমনকি বিটকয়েনের বিনিময়ে ব্যবসা বাণিজ্য করাকেও সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে ওই দেশ। সূত্র: এনডিটিভি (https://www.ndtv.com/business/bengali/supreme-court-allows-trading-in-cryptocurrency-cancels-2018-ban-imposed-by-reserve-bank-of-india-rbi-2189539)
ভাই আপনাকে অন্তর থেকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এরকম একটি তথ্য সবার মাঝে পেস্ট করার জন্য আমার মনে হয় আদালত খুব ভালো একটি উত্তম একটি কাজ করেছে । যা থেকে সারা ইন্ডিয়াতে প্রচুর অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে বলে আমি মনে করি । ইন্ডিয়াসহ অনেক দেশেই এটা বন্ধ করার পরিকল্পনা নিয়েছিল কিন্তু মোটামুটি অনেকগুলো দেশেই এখন তা বাতিল করে দিয়েছে এর প্রতি মানুষের আস্থা আসার কারণে সকলে বলছে এটা নিয়ে ব্যবসা করার জন্য ।
-
আমাদের পাশাপাশি দেশ ভারতে আরবিআই এর নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে বিটকয়েন দিয়ে লেনদেনের অনুমতি দেওয়াতে শুধু মাত্র ভারতেরই উপকার হয়নি, আমাদের বাংলাদেশের জন্যও অনেক উপকার হয়েছে। আমাদের বাংলাদেশে এই রায় এর ইতিবাচক প্রভাব পরার সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েন এর উপর নিষেধাজ্ঞা বাতিল করতে পারে বলে আমার মনে হচ্ছে।
-
আসলে বিটকয়েন সমস্ত পৃথিবী কে উন্নতির শিখরে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে বা যেতে সাহায্য করবে। বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। কিছু কিছু দেশে বিটকয়েন দিয়ে পণ্য সামগ্রী ক্রয় করা যাচ্ছে। এবং বিমানের টিকিট পর্যন্ত বিট কয়েন দিয়ে কেনা সম্ভব হচ্ছে। আমার মনে হয় খুব শীঘ্রই বিটকয়েন আন্তর্জাতিক মুদ্রা হবে। এইসকল বিষয় বিবেচনা করেই হয়তো সুপ্রিম কোট বিটকয়েন ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে।
-
Bitcoin: ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে।
এবার বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট, ২০১৮ সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Bitcoin) উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। বিটকয়েনের মতো লেনদেন এ দেশে অবৈধ, আগেই জানায় দেশের শীর্ষ ব্যাংক। এবার সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৮ সালের এপ্রিলে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার বা ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহারকে বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিময়ে পরিষেবা দেওয়া বা ব্যবসা করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তারা। এদিকে ‘ব্যানিং অব ক্রিপ্টোকারন্সি অ্যান্ড রেজুলেশন অব অফিসিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০১৯' নামে একটি বিল আনে মোদি সরকারও।
বিটকয়েন হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি। অক্টোবরের পর থেকে হু-হু করে বেড়েছে এর দাম। একটি বিটকয়েনের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১০,০০০ মার্কিন ডলার। বর্তমানে ভারতে ১ বিটকয়েনের মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় ৬ লক্ষ ৫০ হাজার ২৬২ টাকা।
দাম বেড়েছে অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোরও। ইথেরিয়ামের দাম বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে, রিপলের এক্সআরপি ৭৫ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
আসলে বিটকয়েনের মতো যে কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারই খুব ঝুঁকিপূর্ণ, কেননা এর দাম যেমন হু-হু করে বেড়ে যায় তেমনি হঠাৎ করে দাম অনেকটা কমেও যায়। ক্রিপ্টোকারেন্সির গত ১১ বছরের ইতিহাস দেখলে দেখা যাবে ২০১৭ এর শেষদিকে, এই ভার্চুয়াল মুুদ্রার দাম মাত্র ৩৫ দিনের মধ্যে সাড়ে তিনগুণ বেড়ে প্রায় ২০,০০০ মার্কিন ডলারে পৌঁছে যায়, আবার তারপরেই দেখা যায় তার ৭ সপ্তাহ পর এর দাম কমে যায় প্রায় ৭০ শতাংশ।
যদিও বিশ্বের অনেক দেশেই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার বিনিময়ে ব্যবসা করার বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে, বহু দেশে নিষিদ্ধও করা হয়েছে এই ক্রিপ্টোকারেন্সিকে। আবার কেউ কেউ এই ভার্চুয়াল মুদ্রাকে সমর্থন জানিয়েছে। ২০১৭ সালে, জাপান বিটকয়েনকে আইনি মুদ্রা হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং এমনকি বিটকয়েনের বিনিময়ে ব্যবসা বাণিজ্য করাকেও সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে ওই দেশ। সূত্র: এনডিটিভি (https://www.ndtv.com/business/bengali/supreme-court-allows-trading-in-cryptocurrency-cancels-2018-ban-imposed-by-reserve-bank-of-india-rbi-2189539)
এটি খুবই ভাল একটি সংবাদ। আসলে ক্রিপ্টোকারেন্সি দিনের পর দিন মানুষের মাঝে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। বিটকয়েনের ওপর ভারতের আর বি আই এর নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে সুপ্রিম কোর্ট ব্যবসা করার অনুমতি দেওয়া তে ক্রিপ্টোকারেন্সি ভারতে আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। এর প্রভাব আমাদের বাংলাদেশও পড়তে পারে।কারণ বাংলাদেশের সাথে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অনেক বেশি। বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টোকারেন্সিতে সেরা কয়েন।এখন বিটকয়েন সহ ক্রিপ্টোকারেন্সি এর সকল মুদ্রা যেমন ইথেরিয়াম, বি এন বি সহ অন্যান্য সকল কয়েনের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিটকয়েনের এখন যেরকম জনপ্রিয়তা ভবিষ্যতেও হয়তো এরকম জনপ্রিয়তা থাকবে এবং পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই বিটকয়েন কে অনুমোদন করবে।
-
বিটকয়েন কে ভারত যদি পুরোপুরি বৈধতা দেয় তাহলে হয়তো বাংলাদেশের অল্প কিছুদিনের মধ্যে বিটকয়েন বৈধতা পাবে তখন কিন্তু আমরা কাজ করে এবং ডলার বাই সেল করে কিন্তু শান্তি পাব এবং খুব স্বস্তি বোধ করব তাই আমি বলব যে সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে এসে কাজ করতে থাকুন এবং নিজের জীবনকে রঙিন করার জন্য এখানে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাবেন এবং সর্বশেষে আমি একটা কথাই বলবো যে আমরা বাঙালিরা যারা আছি তারা সবাই যেন বাংলাপরান থেকে আরও উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে পারি এজন্য কিন্তু আমাদের প্রতিনিয়ত কাজ করে যেতে হবে এজন্য করতে হবে আমাদের প্রতিনিয়ত কোয়ালিটি সম্পুর্ন পোস্ট করতে হবে যাতে অন্যরা আমাদের পোষ্ট থেকে কিছু শিখতে পারে এরকম পোস্ট করা যাবে না যে পরিমাণ অনেক কম এবং সেখান থেকে কোন কিছু জ্ঞান অর্জন করা যায় এরকম পোস্ট থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে অবশ্য অবশ্য
-
অনেক অনেক ধন্যবাদ এরকম একটি নিউজ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য কারণ নিউজটি পড়ে খুব ভালো লাগতেছে কারন আমাদের দেশ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের জ্যোতির্বিজ্ঞান সাপোর্ট করে তাহলে আর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো আমাদের বাংলাদেশেও বিটকয়েন সাপোর্ট করবে তখন কিন্তু আমরা খুব অনায়াসে ডলারগুলো বাই সেল করতে পারব এবং অনায়াসে বেশি দামে ডলার সেল করতে পারব এজন্য খুব ভালো লাগতেছে ।
-
যে দেশে বিটকয়েন লেনদেন করা বৈধ করেছে সেই দেশগুলো অন্যান্য দেশগুলো থেকে একধাপ এগিয়ে রয়েছে। এবং সেই দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে আরও উন্নতির দিকে অগ্রসর হবে বলে আমি মনে করি । সে দেশগুলোর মানুষ বিটকয়েন ধারা বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো কিনতে পারছে। বিভিন্ন কোম্পানিগুলোতে তারা প্রতিনিয়ত বিটকয়েন দ্বারা লেনদেন করে যাচ্ছে। তাই বর্তমানে বিটকয়েনের এত জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
-
বর্তমানে বিটকয়েন একটি জনপ্রিয় মুদ্রা। যার ব্যবহার সারা বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে আছে। যে দেশে বিটকয়েন লেনদেন বৈধ করছে। দেখা যাচ্ছে সে দেশী তত উন্নত হচ্ছে। 2018 সালের এপ্রিলে বিট কয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রা বন্ধ করতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া কড়া নিয়ম করে। কিন্তু তারপর বিটকয়েন এর মত ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ব্যবসা করার অনুমতি দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এরপর 2018 সালে ক্রিপ্টোকারেন্সি উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া। পরবর্তীতে সেই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে আবার ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার বৈধ করে সুপ্রিম কোর্ট। তাই আশা করি ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সি চলবেই চলবে। এটা পৃথিবী থাকা পর্যন্ত কেউ বন্ধ করতে পারবে না।
-
যেকোনো দেশে কয়েন অনুমোদন পেলে সে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভবিষ্যতে অনেক বেশি চাঙ্গা হবে। কারণ যেসব দেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞা নেই সেই সব দেশের অর্থনীতি বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পেলে অনেক উপরে উঠবে। আমি মনে করি 2030 সালের মধ্যে পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই বিটকয়েন অনুমোদন পাবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হবে এবং তখন ক্ষেত্রগুলো বেশি প্রসারিত হবে। শুধু সময়ের অপেক্ষায়। তাই যে কোন দেশ দেশ কয়েন এর ব্যবহার বাতিল করুক না কেন এতে বাজারে খুব একটা প্রভাব পড়বে না।