Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: babu10 on April 04, 2021, 11:33:29 AM
-
খুব দেরীতে হলেও আমাদের দেশে করোনার ২য় ঢেউ এসে গেছে এবং অনেক উন্নত দেশে আরো ২/১ মাস আগে থেকেই এসেছে। যার কারনে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ আবার লকডাউন ঘোষনা করতেছে। করোনার প্রথম ঢেউ এসে বিসিটি মার্কেট 7 হাজার থেকে ৫০ হাজারে উঠেছে এবং এখনো এই ধারা বিদ্যমান। আমার মনে হয় ২য় করোনার ঢেউ এ বিটিসি মার্কেট আবার টান দিবে এবং অন্তত ১লক্ষ ডলার এ পৌঁছাবে কারন সবাই আবার ঘরে বসে ইনভেস্টমেন্ট খুঁজবে।
আপনাদের মতামত আশা করি।
-
খুব দেরীতে হলেও আমাদের দেশে করোনার ২য় ঢেউ এসে গেছে এবং অনেক উন্নত দেশে আরো ২/১ মাস আগে থেকেই এসেছে। যার কারনে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ আবার লকডাউন ঘোষনা করতেছে। করোনার প্রথম ঢেউ এসে বিসিটি মার্কেট 7 হাজার থেকে ৫০ হাজারে উঠেছে এবং এখনো এই ধারা বিদ্যমান। আমার মনে হয় ২য় করোনার ঢেউ এ বিটিসি মার্কেট আবার টান দিবে এবং অন্তত ১লক্ষ ডলার এ পৌঁছাবে কারন সবাই আবার ঘরে বসে ইনভেস্টমেন্ট খুঁজবে।
আপনাদের মতামত আশা করি।
সারা পৃথিবীতে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে প্রায় দেড় বছরের মত হয়েছে। করনা প্রথম ধাপের শুরুর দিকে সারাবিশ্বের লকডাউন এরপর কিন্তু কিছু কিছু অর্থনৈতিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে চলছিল।তাতেও কিন্তু সারাবিশ্ব চরমভাবে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্থের শিকার হয়েছে।কিন্তু আবারও করোনাভাইরাস মহামারী রূপ ধারণ করে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এটি করোনাভাইরাস এর দ্বিতীয় ধাপ।বাংলাদেশে এর প্রভাব কিছুদিন ধরে বোঝা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই অনেক লোক এতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে। সেদিন একটি নিউজে দেখতে পেলাম বাংলাদেশে নতুন করে 58 জন মারা গিয়েছে।আমাদের বাংলাদেশে সোমবার থেকে সারাদেশ লকডাউন এর ঘোষণা করা হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ধাপ আটকানোর জন্য। আমার মনে হয় এর প্রভাব ক্রিপ্টোকারেন্সি এতে কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলবে।
-
আমার কাছে ব্যাক্তিগত ভাবে মনে হয় যে বিটকয়েনের দাম আর খুব বেশি পাম্প করবে না। ইতোমধ্যেই বিটকয়েনের দাম আমাদের কল্পনারও বাইরে চলে গেছে। আমরা সবাই ভেবেছিলাম যে হয়তো বিটকয়েনের দাম ৩০০০০-৪০০০০ ডলার হিট করবে। কিন্তু বিটকয়েন আমাদের সবাইকে অবাক করে দিয়ে ৬০০০০ এর উপরে অবস্থান করেছিলো। তাই আমার এখন মনে হয় যে যদি খুব বেশি পাম্প করে তবে সেক্ষেত্রে বিটকয়েনের দাম ৭০০০০-৭৫০০০ ডলার হতে পারে।
-
খুব দেরীতে হলেও আমাদের দেশে করোনার ২য় ঢেউ এসে গেছে এবং অনেক উন্নত দেশে আরো ২/১ মাস আগে থেকেই এসেছে। যার কারনে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ আবার লকডাউন ঘোষনা করতেছে। করোনার প্রথম ঢেউ এসে বিসিটি মার্কেট 7 হাজার থেকে ৫০ হাজারে উঠেছে এবং এখনো এই ধারা বিদ্যমান। আমার মনে হয় ২য় করোনার ঢেউ এ বিটিসি মার্কেট আবার টান দিবে এবং অন্তত ১লক্ষ ডলার এ পৌঁছাবে কারন সবাই আবার ঘরে বসে ইনভেস্টমেন্ট খুঁজবে।
আপনাদের মতামত আশা করি।
হ্যাঁ ভাই আমি আপনার সাথে একমত। করোনাভাইরাস এর সংক্রামক বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে আবারও দ্বিতীয় ধাপে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। ইতিপূর্বে আমরা প্রথম ধাপের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবো। বিটকয়েন মূল্য 7000 ডলার থেকে 50 হাজার ডলার আপ করেছে। বর্তমানে আমার মনে হয় এই দ্বিতীয় ধাপে করোনাভাইরাস এর কারণে যে লকডাউন ঘোষণা হয়েছে। এর প্রভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিটকয়েনের মূল্য 50 হাজার ডলার থেকে করে ইহা 70 থেকে 80 হাজার ডলার পর্যন্ত পৌঁছাবে বলে ।
-
হ্যাঁ করোনায় বাংলাদেশে আবারও দ্বিতীয়বারের মতো লকডাউন শুরু করেছে।তবে আমার মনে হয় এই দ্বিতীয়বারের লকডাউন ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আরো সুখবর বয়ে নিয়ে আসবে। এই দ্বিতীয়বারের লকডাউন মানুষ মানবে কিনা জানিনা। তবে সকলের মাঝে থেকে করোনার ভয় একেবারে উঠে গেছে। তবে কি বলবো এই করোনা প্রভাব কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি পড়েনি। ক্রিপ্টোকারেন্সি তার নিজস্ব গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে।
-
যখন করোনাভাইরাস নতুন এ এসে পড়েছিল তখন সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিল হয়তোবা ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু আমরা দেখেছি তার বিপরীত টা হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট করণা ভাইরাসের কারণে আরো ভালো হয়েছিল। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট আরো উন্নত হবে যেহেতু দেখা যায় টাকার মাধ্যমে ভাইরাসটা বেশি ছড়ায় টাকা ব্যবহার না করে সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন ব্যবহার করবে বলে আমি মনে করি। এর প্রভাবে হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট আরো উন্নত হবে।
-
করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা খারাপ হলেও বিশ্বব্যাপী ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারের অবস্থা সচ্ছল ছিল। করোনাকালীন সময়ে সারা পৃথিবীব্যাপী উন্নত দেশের অর্থনীতি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের উপর নির্ভরশীল ছিল। আমি করোনাকালীন সবাই অনলাইনে প্রচুর কাজ করেছি। freelancer.com এ প্রচুর কাজ ছিল। করোনার পরবর্তী সময়েও কাজের প্রচুর চাপ রয়েছে। তবে নতুন করে বাংলাদেশে লকডাউন আমি মনে করি বাংলাদেশের অর্থনীতি কিছুটা হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
-
করোনার প্রথম ঢেউ এসে বিসিটি মার্কেট 7 হাজার থেকে ৫০ হাজারে উঠেছে এবং এখনো এই ধারা বিদ্যমান। আমার মনে হয় ২য় করোনার ঢেউ এ বিটিসি মার্কেট আবার টান দিবে এবং অন্তত ১লক্ষ ডলার এ পৌঁছাবে কারন সবাই আবার ঘরে বসে ইনভেস্টমেন্ট খুঁজবে।
এটি সত্য যে, করোনার প্রথম ঢেউ বিটকয়েন ও গোটা ক্রিপ্টোমার্কেটকে আরো ভালৌ অবস্থানে নিয়ে এসেছে। বিশেষ করে, ইউএসএর রিলিফ ফান্ড করোনার পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য পাশ হওয়া এবং অনেক জনগণ সেই রিলিফ ফান্ডের কিছু অংশ বিটকয়েন কিংবা গোল্ডে বিনিয়োগ করেছিল। আর মার্কেট উর্ধ্বগতিতে চলেছে। আর তখন বিটকয়েন সম্পর্কে সকল গণমাধ্যম আলোচনা শুরু করেছিল এবং জনগণ তেমন অবহিত ছিল না। কিন্তু বর্তমানে সকলেই বিটকয়েন সম্পর্কে জানতে পেরেছে , ইলন মাস্ক ও মাইকেলের টুইট এবং বিটকয়েনে বিনিয়োগের খবরের মাধ্যমে। তাই পরবর্তী যে রিলিফ ফান্ড ইউএসএ তাদের জনগণের জন্য দিবে, তখন অধিকাংশ লোকই বিটকয়েনে বিনিয়োগ করবে। তাই ১ লক্ষ ডলারের মাইলফলক খুব তাড়াতাড়ি পূর্ণ হবে, এমনকি এর থেকে বেশি মূল্যে বিটকয়েনকে ট্রেড করতে দেখা যাইতে পারে।
-
আমিও আপনার সাথে একমত ভাই কারণ ঢেউ প্রথমে যে রকম ভাবে লেগেছে এখন আমার মনে হচ্ছে সেই রকম এবং তার চেয়ে বেশি দেয়া লাগতে পারে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটগুলোতে কারণ সবাই ঘরে বসে কিন্তু আর্নিং করতে চাইবে আর এ কারণেই মানুষ কিন্তু ইনভেস্টমেন্টের প্রতিবেশী ঝুকেছে এবং ঝুঁকবে সবকিছু ক্যালকুলেশন করে বুঝতে পারবেনযে অবশ্য অবশ্যই মানুষ এখন বিনিয়োগ করবে আর বিনিয়োগের মাত্রা যত বাড়বে ততোই কিন্তু কারেন্সি মার্কেট এর দাম কিন্তু ঘুরঘুর করে বেড়ে যাবে ধন্যবাদ সকলকে
-
যখন করোনাভাইরাস নতুন এ এসে পড়েছিল তখন সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিল হয়তোবা ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু আমরা দেখেছি তার বিপরীত টা হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট করণা ভাইরাসের কারণে আরো ভালো হয়েছিল। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট আরো উন্নত হবে যেহেতু দেখা যায় টাকার মাধ্যমে ভাইরাসটা বেশি ছড়ায় টাকা ব্যবহার না করে সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন ব্যবহার করবে বলে আমি মনে করি। এর প্রভাবে হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট আরো উন্নত হবে।
:D :D টাকার মাধ্যমে করোনা ভাইরাস বেশী ছড়ায় আমি আজ পর্যন্ত শুনিনাই এবং কোন জার্নালেও প্রকাশিত হয়নি, আপনি কোথা থেকে এই তথ্য পেলেন আমি জানিনা। আসলে টাকার মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ায় বলে মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করবে তা কিন্তু না। মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে ইনভেস্ট এর একটা পথ খুজেছে যার কারনে তারা ক্রিপ্টোকারেন্সীকে বেছে নিয়েছে এবং য়েহেতু বাজারে চাহিদা বেড়ে গিয়েছে তাই দাম বাড়ছে। এর পিছনে অন্য কোন কারণ আছে বলে আমার মনে হয়না।
-
হ্যাঁ দেশে করোনার দ্বিতীয় ধাপের লকডাউন শুরু হয়ে গেছে। লকডাউন এ মানুষের মধ্যে কোনো ভয়-ভীতি নেই। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি জন্য এই লকডাউন কোন ক্ষতি বয়ে আনবে না।ক্রিপ্টোকারেন্সি তার নিজস্ব গতিতে এগিয়ে চলবে। আমরা দেখেছি এই করণাতে ক্রিপ্টোকারেন্সি কিন্তু থেমে নেই। ক্রিপ্টোকারেন্সি তার নিজস্ব গতিতে চলতে শুরু করেছে এবং চলবে।
-
খুব দেরীতে হলেও আমাদের দেশে করোনার ২য় ঢেউ এসে গেছে এবং অনেক উন্নত দেশে আরো ২/১ মাস আগে থেকেই এসেছে। যার কারনে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ আবার লকডাউন ঘোষনা করতেছে। করোনার প্রথম ঢেউ এসে বিসিটি মার্কেট 7 হাজার থেকে ৫০ হাজারে উঠেছে এবং এখনো এই ধারা বিদ্যমান। আমার মনে হয় ২য় করোনার ঢেউ এ বিটিসি মার্কেট আবার টান দিবে এবং অন্তত ১লক্ষ ডলার এ পৌঁছাবে কারন সবাই আবার ঘরে বসে ইনভেস্টমেন্ট খুঁজবে।
আপনাদের মতামত আশা করি।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দ্বিতীয় ধাপে লকডাউন শুরু হয়েছে। Corona ভাইরাসের কারণে এই লকডাউন ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের ওপর কতটা প্রভাব পড়বে তা সঠিকভাবে বলা যাবে না। তবে আমার মনে হয় প্রথম ধাপের মতই দ্বিতীয় ধাপে লকডাউন এর কারণে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিট কয়েনের মূল্য 50 হাজার ডলার থেকে 70 হাজার ডলার পর্যন্ত পৌঁছাবে।
-
খুব দেরীতে হলেও আমাদের দেশে করোনার ২য় ঢেউ এসে গেছে এবং অনেক উন্নত দেশে আরো ২/১ মাস আগে থেকেই এসেছে। যার কারনে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ আবার লকডাউন ঘোষনা করতেছে। করোনার প্রথম ঢেউ এসে বিসিটি মার্কেট 7 হাজার থেকে ৫০ হাজারে উঠেছে এবং এখনো এই ধারা বিদ্যমান। আমার মনে হয় ২য় করোনার ঢেউ এ বিটিসি মার্কেট আবার টান দিবে এবং অন্তত ১লক্ষ ডলার এ পৌঁছাবে কারন সবাই আবার ঘরে বসে ইনভেস্টমেন্ট খুঁজবে।
আপনাদের মতামত আশা করি।
হ্যাঁ আমি আপনার সাথে একমত প্রকাশ করতেছি। এই মহামারী করোনা আবারো কিভাবে বিস্তার ঘটছে খুব তাড়াতাড়ি ক্রিপ্টো মার্কেটের পরিবর্তন ঘটবে বলে আশা করা যাচ্ছে। সারাবিশ্বে অনেক দেশ বর্তমানে লকডাউন পড়ে গিয়েছে। আমাদের দেশেও সাত দিনের জন্য লকডাউন শুরু হয়ে গেছে। এখন মানুষ আর কাজের সন্ধানে বের হতে পারবে না। সে জন্য ঘরে বসে থেকেই আয়ের এর উৎস খুজবে। আর ক্রিপ্টোকারেন্সি তে বিনিয়োগ করার চেষ্টা করবে। সেজন্য আমার মনে হচ্ছে ক্রিপ্টো মার্কেট আরো বেশি পাম্পিং করতে পারে
-
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দ্বিতীয়বার দেখা দেওয়ায় আবার বাংলাদেশের লকডাউন শুরু হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি কিছুটা হলেও ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে। ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারের অবস্থা বাংলাদেশের উপর নির্ভর করে না। তবে সবাই সতর্ক থাকুন ও ঘরে থাকুন ধন্যবাদ।
-
হ্যাঁ করোনায় বাংলাদেশে আবারও দ্বিতীয়বারের মতো লকডাউন শুরু করেছে।তবে আমার মনে হয় এই দ্বিতীয়বারের লকডাউন ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আরো সুখবর বয়ে নিয়ে আসবে। এই দ্বিতীয়বারের লকডাউন মানুষ মানবে কিনা জানিনা। তবে সকলের মাঝে থেকে করোনার ভয় একেবারে উঠে গেছে। তবে কি বলবো এই করোনা প্রভাব কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি পড়েনি। ক্রিপ্টোকারেন্সি তার নিজস্ব গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে।
কি বলেন ভাই, প্রতিদিন এতো এতো মানুষ মারা যাচ্ছে আর আপনি বলছেন-জানিনা করোনার দ্বিতীয়বারের ঢেউ এ মানুষ মরবে কিনা। করোনার প্রভাব না হলে ক্রিপ্টোকারেন্সীর দাম এত বাড়তোনা খুব সহজে কারন মানুষ এর সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে আরো অনেক লাগত কিন্তু করোনার সময়ে মানুষ অনলাইনভিত্তিক সবকিছু খুঁজেছে যার কারনে এটাকেই সহজ হিসাবে নিয়েছে বিনিয়োগ করার জন্য এবং করেছেও তাই যার ফলশ্রুতিতে আজকে মার্কেট অনেক হাই।
-
আমরা বর্তমান সময়ে দেখছি যে করণার দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয়ে গেছে।আমার মনে হয় বাংলাদেশ এ সময় অর্থনৈতিক সমস্যার সম্মুখীন হবে।কেননা এই সময় মানুষ ঠিক মত বাইরে বের হতে পারে না।তবে আমার মনে হয় এটা ক্রিপ্টো জগতের জন্য খুব একটা সমস্যা হবেনা।কারণ আমরা যারা ফোরামে কাজ করছি তারা সবাই ঘরে বসেই কাজ করতে পারবো।তাই আমি মনে করি ভবিষ্যতে করোনা ক্রিপ্টো জগতের জন্য হুমকি হবে না।
-
আসসালামুয়ালাইকুম আমারই করোনা ভাইরাসের কারণে আমাদের দেশে বা পুরা বিশ্বের বিভিন্ন রকমের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।এ কোন রকম সমস্যা হতে পারে না আমি মনে করি।
-
করোনাভাইরাস প্রথম চীন দেশে সনাক্ত করা হয়। তারপর সারা পৃথিবীব্যাপী এটা ছড়িয়ে পড়ে। এবার দ্বিতীয়বারের মতো করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাইরে গেছে।বিশ্বের অনেক দেশে অনেক আগেই লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছিল কিন্তু আমাদের দেশে সম্প্রতি লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। যাতে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কমানো যায়।
হ্যাঁ আমি আপনার সাথে একমত, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এ বিটিসি এর মূল্য অনেক বেড়ে যাবে।
-
বিশ্বে covid-19 2019 সালের শেষ থেকে শুরু হয়, 2020 সালে পুরো পৃথিবীতে এটা ছড়িয়ে পড়ে। এর বাংলা নাম করোনাভাইরাস। করোনাভাইরাস সর্বপ্রথম চীন দেশের মানুষদের শরীরে শনাক্ত হয়। তারপর বিশ্বব্যাপী এটি ছড়িয়ে পড়ে। আস্তে আস্তে সারা পৃথিবীতে অসংখ্য লোক এই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তারপর শুরু হয় লকডাউন। বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশেও করণা ভাইরাসের কারণে লকডাউন চলছে। আমার মনে হয় যে করোনার দ্বিতীয় ট্রেড ক্রিপ্টো মার্কেটের ভবিষ্যৎ ভালো এবং বিটিসি এর মূল্য অনেক বেড়ে যাবে।
-
আমি আপনার সাথে একমত রয়েছি, আমিও মনে করি, এই করোনাভাইরাস এর তাণ্ডবে ক্রিপ্টো মার্কেট আরো উন্নত হবার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ করোনাভাইরাস এর প্রথম তাণ্ডবেও আমরা লক্ষ্য করে দেখেছিলাম যে ক্রিপ্টো মার্কেট উন্নত হচ্ছিল। কারণ মানুষ লকডাউন এর ভিতর ঘরে বসে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে ইনভেস্টমেন্ট এবং লেনদেন পছন্দ করবেন তাই আমি মনে করি এই করোনাভাইরাস এর প্রভাবে মার্কেট আরো ভালো হতে পারে। আমরা যতই জল্পনা কল্পনা করি ক্রিপ্টো মার্কেট চলে তার আপন গতিতে।
-
আমি আপনার সাথে সহমত প্রকাশ করছি। কারণ আমাদের ফোরামে যখন প্রথম করোনার ঢেউ আশে তখন কিন্তূ ফোরামে নতুন ইউজার দের সংখ্যা অনেক বেশি হয়েছিল।লকডাউনে মানুষ ঘরে বসে ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে যুক্ত হয়ে মানুষ বিজনেস ও লেনদেনের পথ বেছে নিয়েছিল। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে ফোরামে নতুন ইউজারদের সংখ্যা কিন্তু আগের মতই দেখা যাবে। করোনা ভাইরাস এর দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে মার্কেট আরো উন্নতির দিকে যাবে।
-
আসসালামুয়ালাইকুম আমারই করোনা ভাইরাসের কারণে আমাদের দেশে বা পুরা বিশ্বের বিভিন্ন রকমের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।এ কোন রকম সমস্যা হতে পারে না আমি মনে করি।
ভাই সালাম দেয়া ভালো তবে এটা ক্রিপ্টো ফোরাম। এখানে আপনাকে কোয়ালিটিপূর্ণ পোষ্ট করতে হবে যেটা আপনার কমেন্টেস এ প্রতিফলিত হয়নি। আমি মনে করি আপনি পারবেন আরেকটু পড়াশোনা করেন ক্রিপ্টোজগত নিয়ে তারপর গঠনমূলক কমেন্টস করুন দেখবেন কারমা পাচ্ছেন।
-
বিশ্বজুড়ে মহামারি করোনা ভাইরাসের আক্রমণে সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এবং কি আমাদের বাংলাদেশেও লকডাউন ঘোষিত হয়ে থাকে। এর ফলে অনেক লোক ঘরে বসে নেট দুনিয়া অনলাইন কার্যক্রমের আগ্রহ প্রকাশ করে। ফলে ফোরামে সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং এখানে অনেক বড় বড় ব্যবসায়ীরা ইনভেস্ট করে থাকে। ফোরামের অনেক উন্নতি ঘটে থাকে। ঠিক তেমনি বাংলাদেশের নতুন করে দ্বিতীয় ধাপে মহামারী করোনাভাইরাস প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে আবার লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। এর ফলে আশা করি প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপেও লকডাউনে ফোরামের অবস্থা আগের থেকে আরও অনেক গুণ উন্নত হবে।
-
আমি ফোরামে একজন নতুন মেম্বার ঠিকমতো বুঝিনা কিভাবে পোস্ট করতে হবে। তবে প্রথম যখন আমাদের দেশে করুণা প্রথম ঢেউ হয় তখন অনেক মানুষ পরা মেয়ে জয়েন হয়ে তাদের ইনকামের পথ বেছে নেয়। বর্তমানে করুণার দ্বিতীয় ঘেউ এ ফোরামে অনেক মানুষ জয়েন হবে। অনেক ধন্যবাদ সিনিয়র ভাইদের এরকম পোস্ট আমাদের মাঝে করার জন্য।
-
খুব দেরীতে হলেও আমাদের দেশে করোনার ২য় ঢেউ এসে গেছে এবং অনেক উন্নত দেশে আরো ২/১ মাস আগে থেকেই এসেছে। যার কারনে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ আবার লকডাউন ঘোষনা করতেছে। করোনার প্রথম ঢেউ এসে বিসিটি মার্কেট 7 হাজার থেকে ৫০ হাজারে উঠেছে এবং এখনো এই ধারা বিদ্যমান। আমার মনে হয় ২য় করোনার ঢেউ এ বিটিসি মার্কেট আবার টান দিবে এবং অন্তত ১লক্ষ ডলার এ পৌঁছাবে কারন সবাই আবার ঘরে বসে ইনভেস্টমেন্ট খুঁজবে।
আপনাদের মতামত আশা করি।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন করোনাভাইরাস এর দ্বিতীয় ঢেউ চলে এসেছে। এই করোনাভাইরাস এ কারণে শুধু লকডাউন দেওয়া হয়নি বরং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিশেষ করে করোনাভাইরাস শুধু অর্থনৈতিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি ক্ষতিগ্রস্ত না হয় যেসব অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে উন্নতির দিকে অগ্রসর হবে কারণ লকডাউন এর কারণে সবাই ঘরে বসে কাজ করার জন্য আগ্রহ বেশি হবে তাই বলা যেতে পারে বিটকয়েনের দাম আরো অধিক পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে।
-
সব কিছুরই একটা ভাল এবং একটা মন্দ দিক আছে। করোনা ভাইরাসের জন্য শত শত মানুষ চাকরি হারিয়ে বেকার হয়ে পড়েছে। মানুষ গৃহবন্দি হয়ে পড়েছে। এরকম একটা নাজুক পরিস্থিতিতে বিটকয়েনের দাম বেড়ে ইতিহাসের সর্বোচ্চ হয়েছে। ফলে কিছু মানুষ অন্তত বাঁচার একটা অবলম্বন পেয়েছেন। এখন করোনার ২য় ঢেউয়ে বিটকয়েনের দাম বাড়তেও পারে আবার কমে পূর্বের অবস্থানেও ফিরে আসতে পারে।
-
অন্যান্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশ একটু দেরীতেই দ্বিতীয় লকডাউন শুরু হয়েছে। সারাবিশ্বে অধিকাংশ দেশেই লকডাউন জারি করা হয়েছে। করোনার প্রথম লকডাউনে বিটকয়েন 7 হাজার থেকে 50000 এ উঠেছিল। এখন করোনার দ্বিতীয় টেড শুরু হয়েছে। এখান থেকে বিটকয়েন আর একটা টান দিতে পারে তবে এখন শিওর দিয়ে বলা যায় না যে এই বিটকয়েন কোন অবস্থায় গিয়ে দাঁড়াতে পারে।
-
করোনা কালীন সময়ে বিশ্বের সকল দেশেই কম-বেশি লকডাউন দেওয়া হয়েছে। যার ফলে সকল মানুষই পেশাগত জীবনে হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছে। তারা সরাসরি কোন কাজে বা ইনভেস্টমেন্ট এ যুক্ত হতে পারছে না। যার ফলে তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আসতে শুরু করে, এবং এখানে ইনভেস্ট করা শুরু করে। ফলে ক্রিপ্টো মার্কেট এ সকল কয়েনের দাম বাড়তে থাকে। তাই আমার মনে হয় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এ বিটকয়েনের দাম ৮০০০০ ডলার হিট করবে।
-
করোনার কারণে বিশ্বের প্রায় সকল দেশেই লকডাউন দেওয়া হয়েছিল। আবার এর দ্বিতীয় ধাপে অনেক দেশেই আগে থেকে লকডাউন দেওয়া হয়েছে। আমাদের দেশেও লকডাউন দেওয়া হয়েছে। করনার প্রথম ধাপে বিটকয়েন 20 হাজার থেকে 30 হাজার ডলারের মাঝামাঝি অবস্থান করেছিল। তারপর থেকেই বিটকয়েনের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এবারও আমার মনে হয় করোনার দ্বিতীয় ধাপেও তেমনটি হবে। বিটকয়েনের দাম 70 হাজার ডলার থেকে 80 হাজার ডলার ছাড়াতে পারে।
-
করুণা ভাইরাসের কারণে সারা বিশ্বে প্রায় সকল দেশে লকডাউন দেওয়া হয়েছিল। আবার এর দ্বিতীয় ধাপে অনেক দেশেই আগে থেকেই লকডাউন দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাস প্রায় দেড় বছর ধরে রয়ে গেছে জানি না এর পরে কি হবে। এই করোনার প্রথম ধাপে বিটকয়েন 20 থেকে 30 হাজার ডলারের মাঝামাঝি অবস্থান করেছিল। তারপরে থেকেই বিটকয়েনের দাম ঊর্ধ্বমুখী। আমার মনে হয় করোনার দ্বিতীয় ধাপে তেমনটি হবে না।
-
বর্তমানে করোনার প্রাদুর্ভাব আবার বেশি দেখা যাচ্ছে। এজন্য প্রায় দেশের সরকার লকডাউন দিয়ে দিয়েছে। আসলে দেখা যাবে করোনাভাইরাস যত বৃদ্ধি পাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট তত বেশি উন্নত হবে। কারণ বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে রেখেছে কাগজের টাকার মাধ্যমে ভাইরাস সবথেকে বেশি ছড়িয়ে যায়। যে কারণে সবাই দেখা যাবে টাকা ব্যবহার করবে না ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন গ্রহণ করবে। কারণে অবশ্যই বলা যায় ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ভালো হবে।
-
খুব দেরীতে হলেও আমাদের দেশে করোনার ২য় ঢেউ এসে গেছে এবং অনেক উন্নত দেশে আরো ২/১ মাস আগে থেকেই এসেছে। যার কারনে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ আবার লকডাউন ঘোষনা করতেছে। করোনার প্রথম ঢেউ এসে বিসিটি মার্কেট 7 হাজার থেকে ৫০ হাজারে উঠেছে এবং এখনো এই ধারা বিদ্যমান। আমার মনে হয় ২য় করোনার ঢেউ এ বিটিসি মার্কেট আবার টান দিবে এবং অন্তত ১লক্ষ ডলার এ পৌঁছাবে কারন সবাই আবার ঘরে বসে ইনভেস্টমেন্ট খুঁজবে।
আপনাদের মতামত আশা করি।
অনেক সুন্দর তথ্য উপস্থাপন করেছেন, আমি আপনার সাথে পুরাপুরি একমত কারন প্রত্যেক্টা মানুষ কিন্তু চায় ইনকাম, তার সম্পদ বাড়াতে চায় কিন্তু কভিড ১৯ এর ২য় ধাক্কায় সব মুখ থুবড়ে পড়েছে তাই সবাই খুবিই চিন্তিত । কিন্তু যারা ট্রেড সম্পর্কে জানে তারা তো ইনভেস্ট করবেই এবং যারা জানেনা তারাও চাইবে এই মার্কেটে ইনভেস্ট করতে কারন এই করোনা মহামারিতে এটাই ইনভেস্টের বিশাল জায়গা। আর যখন ইনভেস্ট বেশি হবে মার্কেটে দাম ও বাড়বে।
-
করোনার 2য় ঢেউ সাংঘাতিক। এখন দেখা যাচ্ছে প্রতি দিনই প্রায় 100 জন করে মৃত্যুবরণ করছে। এটা একটি ভয়ানয় ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। যদি এটি নিয়ন্ত্রনে আনা না যায় তাহলে আমাদের দেশের যে কি হাল হবে তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। তবে এখনো ক্রিপ্টোবাজারে এর কোন ধরনের প্রভাব এখনো লক্ষ্য করা যায় নি।
-
যখন করোনা ভাইরাস শুরু হয় তখন কিন্তু ক্রিপটো মার্কেট ডাম্প হতে শুরু করেছিলো। কিন্তু ক্রিপটো মার্কেট ধীরে ধীরে পাম্প করে। এবং এখনো ক্রিপটো মার্কেট বুলে রয়েছে। তবে করোনার জন্য অনেক বেকার মানুষ ক্রিপটো জগতে প্রবেশ করেছিলো।করোনার লকডাউনের ফলে ঘরে বসে মানুষ ক্রিপটো বিশ্বে আবারো প্রবেশ করবে এবং এর ফলে ব্যবহারকারী বাড়বে। তবে করোনার জন্য ক্রিপটো বাজার ভালো করছে তার সাথে আমি সম্মতি নয়।
-
করোনা ভাইরাস গত বছরের ঠিক এই সময়ের দিকে সংক্রমন সবচেয়ে বেশি ঘটিয়েছিল। এবছরও ঠিক একই কায়দায় তা করে যাচ্ছে। তবে এবারের যে সংক্রমন তা ভয়ানক। আগের বারের চেয়ে মৃত্যু বেশি। সবাই সাবধান থাকবেন।
-
করণা ভাইরাসের কারণে প্রথম প্রথম ধারণা করা হয়েছিল একটু কারেন্সির মার্কেট হয়তোবা একদমই শেষ হয়ে যাবে। তার কারণ অনেক এঞ্জেল ইনভেস্টর রয়েছে যারা করোনার কারণে অনেকেই প্রাণ হারিয়েছে। কিন্তু পুরি তার উল্টো দিকটা আমরা লক্ষ্য করেছি করণা যতটা বৃদ্ধি পেয়েছিল সেই সাথে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ততটাই উন্নত হয়েছে। আমি মনে করি করণা প্রভাব ক্রিপ্টোকারেন্সি উপড়ে ফেলতে পারবে না।
-
করোনাভাইরাস এর দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হলেও, আমি মনে করি এখন পর্যন্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে করোনাভাইরাস এর কোনো প্রভাব পড়েনি। মার্কেট এখনো তার আপন গতিতে চলছে। ক্রিপ্টো মার্কেট এখনো খুব ভালো অবস্থানে রয়েছে, আশা করছি করোনাভাইরাস এর প্রভাব সারাবিশ্বে ফেললেও ক্রিপ্টো মার্কেটে তেমন কোন প্রভাব ফেলতে পারবে না। কারণ আমরা গত বছর ও এটা হতে দেখেছি। গতবছর করোনাভাইরাস এর প্রভাবে সারা বিশ্ব উলটপালট হয়ে গিয়েছিল কিন্তু ক্রিপ্টো মার্কেট এর ওপর করোনার প্রভাব তেমন একটা পড়েনি। আশা করছি এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না।
-
আপনি ঠিকই বলেছেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউ অতি দেরিতে আসলেও এর প্রভাব অনেক বেশি। করোনার প্রথম দিক দিয়ে বিটিসি সাত ডলার থেকে পয়ষট্টি হাজার ডলার এ উঠেছিল। তাই বলা যায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আশার সাথে সাথে বিটকয়েন এর দাম 1 লাখ থেকে 1 লাখ 20 হাজার ডলারে উঠবে ইনশাআল্লাহ।
-
করোনার ১ম ঢেউ এর শুরুতে অন্যান্য সেক্টরের মতো ক্রিপ্টোতেও সামান্য অঘাত লেগেছিল, যা অতি অল্পদিনের মধ্যে ক্রিপ্টো জগত কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়। তার একটা বড় কারণ ছিল, মানুষ সে সময় ঘরে আবদ্ধ হয়ে পড়ায় ক্রপ্টোর প্রতি ঝুকে পড়ে। তবে করোনার ২য় ঢেউ এ মানুষ অতটা আতংকিত না, বিশ্বের প্রায় সব দেশের অর্থনীতির চাকা আমাদের দেশের মতো চলমান আছে। তাই আমার বিশ্বাস করোনার ২য় ঢেউ ক্রিপ্টোতে তেমন প্রভাব ফেলতে পারবে না। বরং ক্রিপ্টো তার স্বমহিমায় সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
-
আমার কাছে ব্যাক্তিগত ভাবে মনে হয় যে বিটকয়েনের দাম আর খুব বেশি পাম্প করবে না।যখন করোনাভাইরাস নতুন এ এসে পড়েছিল তখন সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিল হয়তোবা ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু আমরা দেখেছি তার বিপরীত টা হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট করণা ভাইরাসের কারণে আরো ভালো হয়েছিল।
-
বিশ্বের প্রতিটি দেশে যখন করোনা ভাইরাস মহামারী ছড়িয়ে ছিল। তখন সবাই আতঙ্কিত মনে বুক ছিল। তখন সবার মনে ভূমিকম্প প্রকম্পিত হচ্ছিল। যে এবার হয়তো কারেন্সি মার্কেট ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু না তার বিপরীত মার্কেট আরো উর্দু গতি হচ্ছিল। বর্তমানে করোনা ভাইরাস পেরিয়ে মার্কেট এখন দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আশা করি ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোমার্কেট রাতারাতি দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে।