Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Malam90 on September 28, 2020, 08:05:55 AM
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
-
এটা কিভাবে সম্ভব বাচ্চা ছিনতাই করে বিটকয়েনের প্রেমেন্ট দাবি করে। ঢলার চেয়েছে না কোন টোকেন চেয়েছে ।
-
এটা কি করে সম্ভব সন্তান গুম করে বিটকয়েনের দাবি। এটা উচিত যে প্রকৃত সন্ত্রাসকে ধরে বা ছেলে যে ব্যক্তি খুন করেছে তাকে ধরে ফাঁসি দেওয়া উচিত এবং তার সাথে যারা কাজ করেছে এদের ফাঁসি দেওয়া উচিত। কেন তারা বিটকয়েনের দাবি করে এটা গোয়েন্দা পুলিশের ভালো করে তদন্ত করা উচিত।
-
এটা কি করে সম্ভব সন্তান গুম করে বিটকয়েনের দাবি। এটা উচিত যে প্রকৃত সন্ত্রাসকে ধরে বা ছেলে যে ব্যক্তি খুন করেছে তাকে ধরে ফাঁসি দেওয়া উচিত এবং তার সাথে যারা কাজ করেছে এদের ফাঁসি দেওয়া উচিত। কেন তারা বিটকয়েনের দাবি করে এটা গোয়েন্দা পুলিশের ভালো করে তদন্ত করা উচিত।
যারা গুম করে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করেছে তাদের বুঝা উচিত এদেশের শতকরা ৯৫% লোকই জানেনা বিটকয়েন কি জিনিস। এছাড়া সাধারন মানুষের তো জানার কথাই না বিটকয়েন কি। সুতারং যারা এমন জঘন্য কাজ করেছে এবং বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করেছে তারা মূলত আমরা যারা ফ্রিল্যাঞ্চিং করি তাদের পেটে আরেকটা লাথি মেরেছে।
-
Freelancer দের reputation নষ্ট করছে। +1 @malam
-
এটা খুবই মারাত্তক ঝুকি এবং ক্ষতির মধ্য ফেলসে ফ্রিলান্সার দের কে। সে হিসাবে আমি মনে করি ফ্রিলান্সার দের কে অনেক বেশি সচেতন হওয়া দরকার । যেন এ ধরনের কারও সাথে আমাদের কোন যোগাযোগ না থাকে। বর্তমানে সরকার তথা গোয়েন্দা সংস্থা গুলো যতেষ্ট তৎপর এ বিষয় গুলো নিয়ে।কিছু দিন আগে একটা নিউজ দেখছিলাম একজন বাংলাদেশীর ক্রেডিট কার্ড হ্যাক হয়েছে তিনি কয়েকটি দেশে মামলা করেও তথ্য উদ্ধার করতে পারেননি অথচ সর্ব শেষ বাংলাদেশে এসে তিনি তাহার এই কার্ডের হ্যাকার কে ধরতে পেরেছেন আইন শৃঙ্খলা বাহীনির মাধ্যমে। সুতরাং সবাই আরও বেশি সচেতন হয় এই কামনা সবার জন্য।
-
এটা খুবই মারাত্তক ঝুকি এবং ক্ষতির মধ্য ফেলসে ফ্রিলান্সার দের কে। সে হিসাবে আমি মনে করি ফ্রিলান্সার দের কে অনেক বেশি সচেতন হওয়া দরকার । যেন এ ধরনের কারও সাথে আমাদের কোন যোগাযোগ না থাকে। বর্তমানে সরকার তথা গোয়েন্দা সংস্থা গুলো যতেষ্ট তৎপর এ বিষয় গুলো নিয়ে।কিছু দিন আগে একটা নিউজ দেখছিলাম একজন বাংলাদেশীর ক্রেডিট কার্ড হ্যাক হয়েছে তিনি কয়েকটি দেশে মামলা করেও তথ্য উদ্ধার করতে পারেননি অথচ সর্ব শেষ বাংলাদেশে এসে তিনি তাহার এই কার্ডের হ্যাকার কে ধরতে পেরেছেন আইন শৃঙ্খলা বাহীনির মাধ্যমে। সুতরাং সবাই আরও বেশি সচেতন হয় এই কামনা সবার জন্য।
হা ঠিকই। এছাড়া আমরা যারা ফ্রিল্যাঞ্চিং করি তারা কষ্ট করে কাজ করে সামান্য কিছু পেমেন্ট পাই যা কাজের বিনিময়ে। আর অপরাধীরা অপরাধ করে আমাদের সুনাম নষ্ট করতেছে। এ ছাড়া যারা বাই সেল করেন তাদের সতর্ক হওয়া উচিত। ধন্যবাদ সুন্দর যুক্তিপূর্ণ মতামতের জন্য।
-
এটা মারাত্মক একটা ঝুঁকি ছেলে গুম করে বিটকয়েন পেমেন্ট দাবি ফ্রিল্যান্সারদের মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। এটা পরিচিত এর মধ্যে হবে কারণ অন্য কেউ এসে চেনা জানা না থাকলে এ কাজ করতে পারে না।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এটা একটা দুঃখজনক ব্যাপার। এই সমস্ত কাজ কেন যে মানুষ করে এটা ভেবে পাইনা। মানুষ হয়ে মানুষের সাথে এমন ব্যবহার কিভাবে করতে পারে আমার মাথায় ধরে না।
-
এটা একটা বড় ধরনের চক্র। এই কাজটা করা কোনো মানুষের পক্ষে ঠিক নেই। এই সমস্ত কাজ করলে তাকে মানুষ বলে দাবি করা যায় না। মানুষ যে এতটা পাষাণ তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
বিটকয়েন কে ক্রিমিনালরা এখন ব্যাবহারর শুরু করেছে? আমি অবাক হলাম নিউজ টা দেখে। এদের কারনে সাধারন পাবলিকের বারোটা বাজবে।
-
বিষয়টা সত্যই উদ্বেগজনক বাংলাদেশের জন্য। আসলে করোনা মহামারীসহ চাকরীর এই দুরাবস্থার দিনে কিছু ছেলে মেয়ে বাউন্টি করে বা ইনভেস্ট করে কিছু টাকা ইনকাম করতেছে যদিও বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েনটাকে বৈধ করেনি তারপরও চাকুরীছাড়া থাকার চেয়ে তারা কিছু টাকাতো ইনকাম করতেছে কিন্তু এই ধরনের খবর বাজারে আসা মানে তরুনদের সেই আশাও হয়তো কিছুুদিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে। কারন এসব নিউজ যত লাইম লাইটে আসবে আইন শংখলা বাহিনী ততই সক্রিয় হয়ে উঠবে তাই লোকাল মাকেট মনে হয়ে টোটালি বন্ধ হয়ে যাবে।
তাই সবদিক বিবেচনা করলে খুবই দুঃখজনক খবর আমাদের জন্য।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এইটা কি কোন কথা হলো এত আশ্চর্যজনক কথা। এ ধরনের কথা আগে কখনো শুনিনি মানুষ এত খারাপ হয়ে গেছে যে বাচ্চা কিডনাপ করে বিটকয়েন পেমেন্ট দাবি। ভাই পোষ্টটি দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমরাও সতর্ক হয়ে গেলাম।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
কথাটা শুনে দুঃখ পাবো নাকি আশ্চর্য হবো সেটাই বুঝতে পারছি না। বাংলাদেশে এখনও বিটকয়েন বৈধ করা হয়নি তাই এরকম শুরু হয়েছে। এরকম যদি চলতে থাকে তাহলে বাংলাদেশ সরকার কোনদিনও বিটকয়েন কে বৈধতা দেবে না।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এটি একটি বিছিন্ন ঘটনা। ব্লকচেইন কে খারাপ দিকে ব্যবহার না করে ভাল দিকে ব্যাহারের জন্য অনুরোধ করা গেল।
-
এটা কিভাবে সম্ভব বাচ্চা ছিনতাই করে বিটকয়েনের প্রেমেন্ট দাবি করে। ঢলার চেয়েছে না কোন টোকেন চেয়েছে ।
তারা বাচ্চা ছিনতাই করে সরাসরি বিটকয়েন চেয়েছে। এগুলো চক্রান্তের একটি মাধ্যম।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এটা কেমন কথা হলো ভাইয়া, এমনিতেই বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ না। আরও যদি এটা হয়ে থাকে তাহলে তো ক্রিপ্টোকারেন্সি কে আরও জোরালোভাবে অবৈধ করা হবে। এদের মত কিছু দুষ্কৃতিকারীদের জন্যই বাংলাদেশ কখনোই ক্রিপ্টোকারেন্সি কে সাপোর্ট করবে না।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
কথাটা শুনে দুঃখ পাবো নাকি আশ্চর্য হবো সেটাই বুঝতে পারছি না। বাংলাদেশে এখনও বিটকয়েন বৈধ করা হয়নি তাই এরকম শুরু হয়েছে। এরকম যদি চলতে থাকে তাহলে বাংলাদেশ সরকার কোনদিনও বিটকয়েন কে বৈধতা দেবে না।
আমি এই খবরটি দেখেছি কিন্তু এর সত্যতা কতটুকু সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত নই l শুধু বাংলাদেশ না বিশ্বের অনেক দেশেই বিটকয়েন লেনদেন অবৈধ বলে গণ্য করা হয় l অনেক অসাধু চক্র আছে যে বিটকয়েন কে বেআইনিভাবে ব্যবহার করার চিন্তা ভাবনা করছে l
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এটি একটি বিছিন্ন ঘটনা। ব্লকচেইন কে খারাপ দিকে ব্যবহার না করে ভাল দিকে ব্যাহারের জন্য অনুরোধ করা গেল।
আপনি একদম ভাই ঠিক কথা বলেছেন আমি আপনার কথার সাথে একদম একমত জানাচ্ছি ব্লকচেন কে খারাপ দিকে ব্যবহার না করে ভালোর দিকে ব্যবহার করুন।
-
এই ধরেনের মিস ইউজ করার কারনে আমরা বিটকয়েনের সুফল এর চেয়ে এর বিফল বেশি দেখব। এটিকে আমদের ভাল কাজে ইউজ করা দরকার।
-
আমরা বাঙালী জাতি। তাই এধেনের কাজ আমাদের দ্বারাই প্রথম হতে পারে। যতই আমরা এখানে ভাল থাকিনা কেন কেউ না কেউ নেগেটিভ সাইটগুলোতে আশক্ত হবেই। আমাদের উচিত বিটকয়েন কে ভাল কাজে ব্যবহার করা কোন মন্দ কাজে নয়।
-
বিটকয়েন কে ভাল কাজে ব্যাবহার না কর অবৈধ কাজে ব্যাবহার করা হল। এতে বিটকয়েনের কোন দোষ নেই এটি আমাদের নিজেদের সমস্যা এই সব কারনে বিটকয়েন কে সরকার অনুমোদন দিবে না। অনুমোদন দিরে তো এগুলোর দায় ভার সরকার নিতে হবে। সে কেন তা নিবে। কাজে নিজদের কে সুদ্রাতে হবে আগে।
-
হ্যাঁ ভাই এরকম কথা তো আগে কখনো শুনি নাই। এটা এক ধরনের আর্চায্য জনক ঘটনা যে কেউ শুনলে অবাক হবেন তাই এ থেকে সাবধান। এ ধরনের পোস্ট দিয়ে সবাইকে সাবধান করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
-
এটি 2000 মাধ্যম ফেসবুকে অনেক আগেই এটা ভাইরাল হয়েছিল। এটি মনে হয় কোন একটি ষড়যন্ত্র। এতে করে বিটকয়েন যদি নাম খারাপ হয় তাহলে বাংলাদেশের বৈধ ধরবেনা।
-
বিটকয়েন কে ভাল কাজে ব্যাবহার না কর অবৈধ কাজে ব্যাবহার করা হল। এতে বিটকয়েনের কোন দোষ নেই এটি আমাদের নিজেদের সমস্যা এই সব কারনে বিটকয়েন কে সরকার অনুমোদন দিবে না। অনুমোদন দিরে তো এগুলোর দায় ভার সরকার নিতে হবে। সে কেন তা নিবে। কাজে নিজদের কে সুদ্রাতে হবে আগে।
আপনি ঠিক বলেছেন বিটকয়েন ভালো কাজে ব্যবহার হয়নি অপরাধমূলক কাজে ব্যবহৃত হয়েছে এটি আমাদের নিজেদের সমস্যা। বিটকয়েন বৈধ হওয়ার আগেই যদি এরকম চলতে থাকে তাহলে সরকার কিভাবে বিটকয়েন কে বৈধতা করার সাহস পাবে।
বিটকয়েন কে অনুমতি দিলে এই সকল অপহরণকারী ক্রিমিনালদের অপহরণের টাকা লেনদেন করাতে সুবিধা হবে।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
আপনি আগের মত সব সময় তথ্যবহুল পোস্ট করে যাচ্ছে যেটা আমার সবচেয়ে বেশি লাগে ভালো লাগে। আপনি খুবই সুন্দর সুন্দর পোস্ট তৈরী করেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার কাছ থেকে যৌন মেম্বাররা এগুলাই আশা করে। যাতে করে তারা কিছু শিক্ষণীয় তা লাভ করে।
-
নিঃসন্দেহে এটি একটি বিটকয়েন এর খারাপ দিক।যদিও বিটকয়েনের ব্যবহার নির্ভর করে ইউজারদের উপর তারা যেভাবে ব্যবহার করবে বিটকয়েন সেভাবেই ব্যবহৃত হবে।
-
এই সব কি করে হয়, যেখানে ক্রিপ্টো কারেন্সি এর ভবিষ্যত অনিশ্চিত, আর সেটাকেই নাকি মুক্তিপণের দাবিতে পরিণত করল। টাকা পয়সা থাকতে তাঁরা কেন বিটকয়েনেই পেমেন্ট নিতে চাইল বুঝতে পারলাম না। এটা বাংলাদেশে ক্রিপ্টো কারেন্সির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
-
খবরটি সময় টিভিতে আমিও দেখেছি। আমি মনে করি বিটকয়েন ইউজারদের রেপুটেশন নষ্ট করে। বিটকয়েন ইউজারগন এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত নয়। কিছু দুর্নীতিবাজ লোক এ ধরণের কাজ করেছে, আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি যারা প্রকৃতপক্ষে ব্যবহার করে তারা এ ধরনের কাজ করবে না।
-
এজন্যই সরকার বিটকয়েন কে অনুমতি দিতে চায় না। আমরা এখানে সরকার কে দোষারোপ করে থাকি। আমার মনে হয় এটি আমাদের দোষ। আমরা যেকোন কিছুরই খারাপ দিক টা আগে নিযে থাকি।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
নিউজটি সত্যি বাংলাদেশি ক্রিপ্টোকারেন্সি লাভারদের জন্য খুবই দুঃখজনক একটি নিউজ। আমি মনে করি বাংলাদেশ আরও একধাপ পিছিয়ে গেল ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে। বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশে বৈধ না করার অন্যতম কারণ হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বিভিন্ন দুর্নীতিমূলক কাজের সৃষ্টি। তবে আমাদের দেশের স্বার্থে সকলের দুর্নীতি পরিহার করা উচিত।
-
সময়ের ব্যবধানে এই ধরনের ক্রাইম আরো বাড়বে কারন বিটকয়েন মার্কেট এখন সবার নজরে এবং এখানে ওয়ালেটে ট্রান্সফার করলে কেউ বুঝতে পারবেনা কে বিটকয়েন নিচ্ছে বা কারা এর সাথে জড়িত। তাই সবাইকে এই বিষয়কে সতর্ক থাকতে হবে বলে আমি মনে করি।
-
কিছু কিছু প্রতারকের জন্য সবার বদনাম হচ্ছে।প্রতারনা না করলে এরমন খারাপ নিউজ না আসলে সরকার আরো আগেই পজিটিভ হতে পারতো, আর এমন সব নিউজ দেখে কিছু লোক আছে যারা সরকারের কানে কুমন্ত্রণা দেয়।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এজন্যই আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা দিতে চায় না। কারণ বাংলাদেশ সরকার ভাবে বিটকয়েন যদি বাংলাদেশে বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে সবচেয়ে বেশি অনৈতিক কাজে ব্যবহার করা হবে।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
বিটকয়েন কে কখনো অপব্যবহার করা যায় না।তারুন বিটকয়েন যদি অপব্যবহার কাজে ব্যবহৃত হয় তাহলে বাংলাদেশের জন্য এটি একটি দুঃখজনক হবে।
-
মাঝে মাঝে এমন কিছু জিনিস আছে যা শুনে আমাদের রক্ত হিম হয়ে যায়।কারণ একেতো বাংলাদেশ কয়েনের কোনো অনুমোদন নেই তারপর যদি বিটকয়েনের ব্যবহার এমন সন্ত্রাসী মূলক কাজে ব্যবহৃত হয় তাহলে বাংলাদেশে কোন দিন ওই বিটকয়েন বৈধতা পাবে না। আমাদের এমন কাজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
বিষয়টি শুনে খুব খারাপ লাগতেছে যে বাংলাদেশের মানুষ বিটকয়েন কি নিয়ে এত অপব্যবহার করতেছে এটা খুব লজ্জাজনক বলে মনে হচ্ছে তবে বিটকয়েন কে যদি ভালো দিকে খাটানো যায় তাহলে কিন্তু বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্ব কিন্তু একদিন অনেক বেশি উন্নত হবে বলে আমরা মনে করি আমরা এই অপব্যবহার করব না এবং এটা সঠিক স্থানে এটি ব্যবহার করব এতে করে আমাদের দেশের অনেক উন্নয়ন সাধন হবে দন্নবাদ সবাইকে
-
আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিটকয়েন অবৈধ। যারা ক্রিপ্টো ওয়ার্ল্ড এর সাথে যুক্ত , আমরা কেউ প্রকাশ্যে বলতে পারিনা ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে টাকা ইনকাম করি এখানে কাজ করি। এতে আইনি ঝামেলাতে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
সেইখানে কিভাবে কিডনাপার গুলো মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েন দাবি করে। যেখানে সাধারণ মানুষ জানেনা বিটকয়েন কি। আমরা যারা বেকার আছি এখানে কাজ করে কিছু টাকা ইনকাম করছি। এসব বন্ধ করার জন্য এইসব খারাপ লোক বিটকয়েন দাবি করেছে বলে মনে করি।
-
এই বিষয়টি আমাদের মতো সাধারণ ফ্রিল্যান্সারদের জন্য খুবই হতাশাজনক। একে তো আমাদের দেশে বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ, তার মধ্যে যদি আবার এরকম নিউজ পত্রিকার হেডলাইন হয় তবে সাধারণ ফ্রিল্যান্সারদের অবস্থা আরও অবনতির দিকে যাবে।
তাই আমাদের ক্রিপ্টোতে কাজ করার ক্ষেত্রে আরও সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে, না হলে আমরা যে কোন সময় যে কোন বিপদের মুখোমুখি হতে পারি।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এ ধরনের সন্ত্রাসীদেরকে ফাঁসির কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত বলে আমি মনে করি কারণ এদের জন্যই আমাদের বাংলাদেশে আজকাল বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ হতে পারছে না । এটা কোন ধরনের অভদ্রতা আমি নিজেও কল্পনা করতে পারছি না ।
-
সময় টিভিতে নিউজটি আমি দেখেছি। এ ধরনের কর্মকান্ডের জন্য বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি এর অনুমোদন দিতে চায় না। তবে এ বিষয়ে সরকারকে আরো বেশি সতর্ক হতে হবে।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এটা আমাদের জন্য খুবই দুঃখের বিষয়। বাংলাদেশি এমনিতেই বিটকয়েন কে বৈধ ঘোষণা করা হয় না যে বিটকয়েন বৈধ ঘোষণা করলে নানারকম ছিনতাই সন্ত্রাস এর মতো বড়-বড় ক্রাইম ঘটবে। তারপরও বিটকয়েন বৈধ না হওয়া সত্ত্বেও কিছু কিছু অসৎ লোক ছোট ছোট বাচ্চা গুম করে তারা বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। এতে কিন্তু সরকার আরো বিটকয়েন কে বৈধ করতে চাইবে না। বিটকয়েন বৈধ না করেই যখন এত দুর্ঘটনা ঘটে বৈধ করলে মনে হয় আরো বেশি দুর্ঘটনা ঘটবে। একথা ভেবে সরকার বৈধ করতে চাইবে না।
-
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিডন্যাপিং এর মুক্তিপন হিসেবে বিটকয়েন দাবি করায় আমাদের ক্রিপ্টো রিলেটেড সকলের জন্য খুবই ক্ষতি হয়েছে। আবারও এর জন্য প্রশাসনিক তৎপরতা দেখা যাবে বিটকয়েন এর সাথে জড়িতদের হয়রানির ক্ষেত্রে। তাই এখন আমাদের সকলেরই খুব সাবধানে কাজ করতে হবে।
-
এটা আমাদের জন্য লজ্জাজনক ব্যাপার বাচ্চা গুম করে বিট কয়েনে প্রেমেন্ট যাচ্ছে এটা অত্যন্ত লজ্জাজনক এবং খুব খারাপ একটা বিষয় এটা করা মোটেও ঠিক নয় এরকমটা করতে গেলে কিন্তু বিটকয়েন বাংলাদেশের কোনদিনই বৈধতা পাবে না' বলে আমি মনে করি
-
ইদানীং আমাদের বাংলাদেশেও বিভিন্ন অপকর্মের সাথে বিটকয়েন কে জরিয়ে ফেলা হচ্ছে। আর যারা এই অপকর্মের সাথে যুক্ত আছে তারা টাকার বিকল্প হিসাবে বিটকয়েন দাবি করে থাকে। কারন বিটকয়েন লেনদেনে কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকে না এবং এর লেনদেনের কোন প্রমাণও থাকে না।
-
এই সকল শয়তানদের জন্য বিটকয়েনকে সরকার আরো খারাপ চোখে দেখবে। ছেলেটিকে গুমকরেছে চরম অপরাধ করেছে। তারপর আবার বিটকয়েনে মুক্তিপন চেয়েছে। খুব ভয়াবহ একটা বিষয় এটা। আমি মনেকরি এদের ধরে কঠিন সাজা দিতে হবে।
-
এরকম খবর আমি টিভিতে দেখেছি। তবে এসব জঘন্যতম অপরাধের কারণে আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েনের অনুমোদন পাচ্ছে না। আমি মনে করি এরকম জঘন্যতম অপরাধ যারা করে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত। এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে আমি তাদের শাস্তির জন্য দাবি জানাচ্ছি।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
বাংলাদেশের যেহেতু বিটকয়েন অবৈধ । সেই বাংলাদেশ কোন এক ছেলেকে অপহরণ করে কেউ যদি বিটকয়েনে তার মুক্তিপণ দাবী করে তাহলে । সেটা সত্যি অবাক করার মত। যারা এই অপহরণ এবং বিটকয়েনের মুক্তিপণ দাবি করেছে।তাদের এইসব কার্যক্রমের জন্য যারা বাংলাদেশের ক্রিপ্টো কারেন্সি মার্কেটে ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে যারা কাজ করে তাদের জন্য এটা অনেক ভয়াবহ অবস্থানে পৌঁছেছে ।সত্যিই এই ঘটনা থেকে বাংলাদেশ সরকার এই বিষয়ে কঠোর নজরদারি আরোপ করেছে ।
-
ঐ সব কুলাঙ্গারদের জন্য আমাদের দেশে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির কোন অনুমতি মিলবে না। নেগেটিভ সাইট গুলোর কথা বিবেচানা করে সরকার এটির অনুমতি দিবে না।
-
বাংলাদেশ সরকার এমনিতেই এই ক্রিপ্টোকারেন্সি কে লেনদেনের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এখনো বাংলাদেশে বিটকয়েনের স্বীকৃতি দেওয়া হয় নাই। বাংলাদেশের ক্রিপ্টোকারেন্সি কে স্বীকৃতি দেওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাবে বলে। আর এমন একটা ঘটনা আরো একধাপ পিছিয়ে যাবে বাংলাদেশের ক্রিপ্টোকারেন্সি কে লেনদেন বৈধতা দেওয়ার বিষয়টি।
-
সাম্প্রতিক সময়ে বাচ্চা গুম এবং মুক্তি পণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি এটি আসলে দূঃখ জনক ঘটনা কারণ যে দেশের অধিকাংশ মানুষ বিটকয়েন কি জিনিস জানেনা সে দেশে মুক্তি পণ বিটকয়েনে ।এর ফলে freelancer রা এক ধাপ পিছিয়ে গেল।
-
আমরা জানি যে বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টো জগতের সব থেকে শীর্ষ স্থানটি দখল করে নিয়েছে বিটকয়েন।তবে আমাদের দেশে বাংলাদেশ সরকার এর বৈধতা দেয়নি।তাই সাধারন ভাবে আমাদের দেশে বিটকয়েনের লেনদেন অবৈধ।এমন পর্যায়ে কিছু অপহরণকারীরা বাচ্চা গুম করার মতো জঘন্য অপরাধ করেছে, তারা আবার এর পুরষ্কার হিসাবে বিটকয়েনের দাবি করেছে।আমি মনে করি ভবিষ্যতে এটা আমাদের জন্য খুবই দুঃখজনক ব্যাপার হয়ে দাড়াতে পারে।কেননা এই রকম একটা পর্যায়ে বিটকয়েনের বিষয়টি সরকার এর নজরে পড়ে গেলে আমাদের মত হান্টাররা বিপদের মুখে পড়তে পারে।তাই আমি মনে করি ভবিষ্যতে এমন পর্যায়ে আমাদের সতর্ক হতে হবে।
-
এটা সত্যিই খুব দুঃখজনক ঘটনা যে এতো ছোট একটি বাচ্চা কে গুম করা হয়েছে এবং তার মুক্তিপন হিসেবে বিটকয়েন দাবি করা হয়েছে। আসলে এই ধরনের কিছু কিছু ন্যাক্কারজনক ঘটনার জন্য আমাদের দেশে বিটকয়েনকে বৈধতা দেওয়া হচ্ছে না। বিটকয়েন এখনো বৈধতা পায়নি তাতেই যে রকম দূর্নীতি হচ্ছে, বিটকয়েন কে বৈধতা দেওয়া হলে তো তাহলে এটি দূর্নীতির চরম শিখরে পৌছে যাবে।
-
সম্প্রতি ঢাকা থেকে ৭-৮ বছরের একটি ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় বরিশালে এবং মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েনে পেমেন্ট দাবি করে। না দিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলার দাবী করে। গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় ছেলেছি ৫ দিন পর উদ্ধার করে তার মায়ের কাছে ফেরৎ দিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। এরা এতই খারাপ যে মুক্তিপণ বিটকয়েনের দাবী করে যেটা এদেশে বিটকয়েনের নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে নতুন আরেকটি মাত্রা যোগ করবে। এদের জন্য যারা ক্রিপ্টোতে ফ্রিল্যাঞ্চিং করে দুপয়সা কামাচ্ছে তাদের বারোটা বাজার পথে একধাপ আরো এগিয়ে যাবে।
সূত্রঃ
এটা বর্তমান সময়ে খুব খারাপ সংবাদ কারণ বর্তমানে বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে যদি এরকম আরো ঘটনা ঘটে তাহলে তো আর কোনদিনই সম্ভব নয় বিটকয়েন বৈধতা পাওয়ার কাজেই আমি বলব তারা এ রকম অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকেন তাদের কে আমি সাজেস্ট করব তারা যেন এই সমস্ত কার্যকলাপ থেকে বেরিয়ে আসে এবং আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন কে বৈধ করার লক্ষ্যে কাজ করে তাহলে কিন্তু বাংলাদেশে আরও উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে পারব ইনশাল্লাহ তাহলে কিন্তু বাংলাদেশ উন্নত দেশগুলোতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবেন আর যদি বিটকয়েন বৈধ হয় তাহলে কিন্তু বাংলাদেশে আরও উন্নতির শেখরে পৌঁছা যাবে এবং বিশ্বের সমস্ত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে
-
বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টো জগতের সব থেকে শীর্ষ স্থানটি দখল করে নিয়েছে বিটকয়েনএটি আসলে দূঃখ জনক ঘটনা কারণ যে দেশের অধিকাংশ মানুষ বিটকয়েন কি জিনিস জানেনা সে দেশে মুক্তি পণ বিটকয়েনে ।একধাপ পিছিয়ে যাবে বাংলাদেশের ক্রিপ্টোকারেন্সি কে লেনদেন বৈধতা দেওয়ার বিষয়টি।
-
গত বছর এ ধরনের কথা শোনা গেছে যে বাচ্চা কিডনাপ করে মুক্তিপণ দাবি করেছে। কিন্তু বিটকয়েন পেমেন্টের কথা সরাসরি শুনি নাই কিন্তু এখানে হয়তো চাইতে পারে। পৃথিবীতে এখনো এরকম মানুষ রয়েছে তারা সবচেয়ে নির্বোধ মানুষ বাচ্চা কিডনাপ করে বিটকয়েন দাবি করে।
-
ঢাকা থেকে বাচ্চা ঘুম করে মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েন দাবি করেন। এখানে বিটকয়েন দাবি করার মূল কারণ হলো সন্ত্রাসীরা যেন নিজের পরিচয় গোপন রাখতে পারে। ইসবপুর সন্ত্রাসীরা যখন টাকা দাবি করেন তখন তারা টাকা লেনদেন করার সময় বেশি ধরা পড়ে। কিন্তু এই সন্ত্রাসী অনেক জ্ঞানী হওয়ার কারণে তারা বিটকয়েন দাবি করেছেন এটি লেনদেন করার সময় কোন ধরনের প্রমাণ থাকে না। আর এটি বাংলাদেশ অবৈধ এর কারণে বাংলাদেশ পুলিশের বিষয়ে বেশি সাহায্য করতে পারবে না বলেই তারা বিটকয়েন দাবি করেছেন।
-
এটা খুবই দুঃখজনক একটি ঘটনা। ক্রিপ্টো জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন হলো বিটকয়েন। আমাদের বাংলাদেশ এখনো বিটকয়েন বৈধতা দেয়নি । বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ। কিন্তু কিছু অপহরণ কারিরা বাচ্চা গুম করে মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েন দাবি করেছে, একটা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশ অনেক মানুষই কিন্তু জানেনা বিটকয়েন কি। আমি মনে করি যারা এরকম জঘন্যতম কাজ করে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক।
-
বর্তমানে ক্রিপ্টো জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন, বিটকয়েন। ঢাকা থেকে শিশু বাচ্চা গুম করে বিটকয়েন প্রেমেন্ট দাবি। এরকম ঘটনার কারণে ফ্রিল্যান্সাররা অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। তাই ফ্রিল্যান্সারদের কে অনেক সচেতন হতে হবে। আবার আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের কিন্তু বিটকয়েন সম্পর্কে তেমন ধারনা নেই। অনেকেই জানেনা যে বিটকয়েন কি। এর জন্যই হয়তো বাংলাদেশের বিটকয়েন বৈধতা দিচ্ছে না।
-
বর্তমান ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি হচ্ছে বিটকয়েন। কিছুদিন আগে একটা নিউজ শুনলাম। ঢাকা থেকে শিশু বাচ্চা গুম করে বিটকয়েন পেমেন্ট দাবি করছে। এটা একটি দুঃখজনক ঘটনা। এই ঘটনার কারণে ফ্রিল্যান্সিং রা অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে বিটকয়েন হচ্ছে অবৈধ একটি মুদ্রা। কিন্তু সন্ত্রাসীরা এটা চাওয়ার মানে হচ্ছে। লেনদেনের সময় কোন ধরনের প্রমাণ থাকবে না। এজন্য তারা বিটকয়েন চেয়েছে। আমি মনে করি এমন সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনা হোক।
-
ঢাকা থেকে বাচ্চা গুম, বিটকয়েন পেমেন্ট দাবি। এটার জন্য ফ্রিল্যান্সাররা অনেক ঝুঁকি এবং ক্ষতির মধ্যে রয়েছে। কিছু সন্ত্রাসবাদি, জঘন্যতম মানুষের জন্য আমাদের বাংলাদেশে এখনো বিটকয়েন বৈধতা দিচ্ছে না। আমি মনে করি এরকম অপরাধমূলক ঘটনা ঘটলে বাংলাদেশে কোনদিনও বিটকয়েন বৈধতা পাবে না। এবং যারা এরকম অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটাবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক।
-
এটা কিভাবে সম্ভব বাচ্চা ছিনতাই করে বিটকয়েনের প্রেমেন্ট দাবি করে।
-
এজন্যই বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ।
-
কি প্রকারের জগতের সবচেয়ে ভালো পয়েন্ট হচ্ছে বিটকয়েন। কিছুদিন আগে খবরে শুনতে পেলাম ঢাকা থেকে বাচ্চা ঘুম বিটকয়েন পেমেন্ট এর দাবি । এজন্য ছিলাম স্যারদের প্রচুর সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। আর কিছু জঘন্যতম মানুষদের জন্য বিটকয়েন বাংলাদেশের বৈধতা দিচ্ছে না। যারা এইসব অপরাধমূলক কাজ করে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত।