Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: XM8 on January 31, 2021, 09:39:52 AM
-
(https://i.imgur.com/9geGnya.jpg)
বিগত কয়েক মাসে দেশের বহু নিয়ম কানুন বা আইনি ব্যবস্থায় পরিবর্তন এনেছে ভারত সরকার। বিশ্ব দরবারে ভারতকে প্রযুক্তি, ব্যবসা ইত্যাদি বিষয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে জোর দেওয়া হয়েছে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিতেও। তবে এবার, সরকার বিটকয়েনের মতো বেসরকারী ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থাকে নিষিদ্ধ করার জন্য একটি আইন প্রবর্তনের পরিকল্পনা করছে বলে শোনা যাচ্ছে। সূত্রের দাবি, তৃতীয় পক্ষের বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি (cryptocurrencies) সিস্টেমকে ব্যান করে দেশীয় ডিজিটাল মুদ্রা চালু করতে পারে মোদী সরকার। এক্ষেত্রে সরকার কে সহায়তা করবে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া বা RBI।
গত শুক্রবার, সংসদের নিম্নকক্ষের ওয়েবসাইটে একটি আপডেট প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে সম্পূর্ণ আইন মেনে সরকারী ডিজিটাল মুদ্রা তৈরির জন্য একটি সহজ কাঠামো তৈরি করবে RBI। বর্তমানে সংসদীয় অধিবেশনে এই বিষয়টি আলোচনা চলছে বলে জানা গিয়েছে। সেক্ষেত্রে আগামী দিনে সরকার আইন করে ভারতে প্রচলিত সমস্ত প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করলেও, প্রযুক্তি এবং এর ব্যবহারের ভিত্তিতে কিছু ক্রিপ্টোকারেন্সিকে ব্যতিক্রম হিসেবে ছাড় দিতে পারে — এমনটাই বলছে রিপোর্ট।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখি, ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে ভারত সরকারের প্যানেল সমস্ত প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করার এবং এগুলি ব্যবহার করলে যে কোনও ব্যক্তিকে শাস্তি হিসেবে ১০ বছর অবধি কারাদণ্ড বা মোটা অঙ্কের জরিমানা করার জন্য সুপারিশ করেছিল। তারও আগে, ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে লেনদেন বা ব্যবসা করতে নিষেধ করেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
তবে, ২০২০ সালের মার্চ মাসে সুপ্রিম কোর্ট দেশের ব্যাংকগুলিকে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন পরিচালনা করার অনুমতি দেয় যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিষেধাজ্ঞা তো বাতিল করেছিলই একই সাথে এই সমৃদ্ধ শিল্পকেও বড় ধাক্কা দিয়েছিল। সেক্ষেত্রে এখন বেসরকারী ডিজিটাল মুদ্রা চালু করা হবে কিনা সেই বিষয়টি নিয়ে সরকারকে বিবেচনা করার অনুরোধ করা হয়েছে।
কী এই বিটকয়েন?
যারা জানেন না তাদের বলে রাখি, বিটকয়েন হল ওপেন-সোর্স ক্রিপ্টোকারেন্সি যা সাধারণত ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত। এটির মাধ্যমে লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান প্রয়োজন হয় না এবং অনলাইনের ভিত্তিতে রিসিভার-সেন্ডারের মধ্যে এটির বিনিময় হয়। এছাড়া এটি কোন দেশের সরকার কর্তৃক প্রচলিত মুদ্রাও নয়।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সরকারগুলি ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলি নিয়ন্ত্রণের উপায়গুলি সন্ধান করছে, তবে কোনো শক্তিশালী অর্থনীতি সমৃদ্ধ দেশ এখনও এই বিটকয়েন নিষেধাজ্ঞার মত কঠোর পদক্ষেপ নেয়নি। যদিও এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারীদের তথ্যের অপব্যবহার এবং আর্থিক ব্যবস্থায় এর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে একাধিক আশঙ্কার সম্ভাবনা উত্থাপিত হয়েছে। তাই আগামী দিনে যদি ভারত এই প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করে তাহলে তা বিশ্বের অর্থনীতিতে বেশ হইচই ফেলবে – সে কথা আর আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না!
Source: https://techgup.com/india-may-ban-cryptocurrencies-and-create-official-digital-currency/
-
ধন্যবাদ ভাই এত মূল্যবান একটি টপিক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আমি মনে করি ভারত সরকার যেহেতু তাদের দেশে বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দিয়ে বিটকয়েন ব্যাংক পর্যন্ত খোলা হয়েছে বা খুলেছে। এই ক্রিপ্টোকারেন্সি কে ভ্যান করে দিয়ে দেশীয় ডিজিটাল মুদ্রা চালু করবে না। তবে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার এই মূল্যবান টপিক আমাদের শেয়ার করে বিষয়টি জানানোর জন্য।
-
হ্যা এই নিউজ টা দেখে আমিও কিছুটা চিন্তা করলাম যে তারা এই ডিসিশন কেন নিল্। এটি অবশ্যই একটি নেগেটিভ দিক। ক্রিপ্টোতে কিছুটা হলেও এর প্রভাব পববে বলে আমার মনে হয়। তারা চাইছে তারা অন্যান্য কয়েন গুলো বাদ দিয়ে শুধু তাদের মুদ্রা নিয়ে কাজ করবে।
-
Bitcoin হল ক্রিপ্টো জগতের রাজা, আর সেখানে বিটকয়েন ব্যানড করে দিয়ে সেখানে নিজস্ব মুদ্রা চালু করাটা আমার মতে মনে হয় বুদ্ধিমানের কাজ নয়। যদিও এই বিষয়টি এখনও পরিষ্কার নয় যে ঠিক কি হবে। সময় আসলেই বোঝা যাবে যে কি হবে ক্রিপ্টোর ভবিষ্যৎ ভারতের মধ্যে।
-
ইন্ডিয়াতে সরকার ক্রিপ্টো কারেন্সি সম্পুর্ন বৈধতা দিয়েছিলো আর ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এর জন্য ব্যাংক চালু করেছিলো কিন্তু সরকারের হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত টা অনেক চিন্তাজনক এটি হলে ক্রিপ্টোতে কিছু নেগেটিভ ইফেক্ট পরতে পারে। কারন বর্তমানে ভারত ক্রিপ্টোতে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আছে
-
ভারত একমাত্র দেশ যে তার নিজের স্বার্থ ছাড়া অন্যকোন কিছুই বোঝে না। আরও অনেক দেশ আছে সবাই নিজের স্বার্থ বুঝবে এটাই স্বাভাবিক তবে ভারতের ক্ষেত্রে একটু ভিন্ন। তারা নিজের দেশ কে সবচেয়ে বেশি ভালবাসে। তারা চিন্তা করে কিভাবে অন্যদেশ থেকে কোন কিছু না নিয়ে চলা যায়। তবে আমি মনে করি এটি তাদের জন্য ভাল দিক।
-
কয়েকদিন আগেই দেখলাম ইন্ডিয়ান গভারমেন্ট বিটকয়েন কে সরকারিভাবে অনুমোদন দিয়েছে।কিন্তু কয়েক দিনের ব্যবধানে কি এমন হল যে তাঁরা বিটকয়েন কে ব্যান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে আমি মনে করি না যাতে সহজে ইন্ডিয়াতে বিটকয়েন ব্যান করে দেওয়া হবে কারণ ইতিমধ্যেই শুধুমাত্র বিটকয়েনে লেনদেন করার জন্য একটি বিটকয়েন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
-
আমরা কিন্তু দেখেছি বেশ কিছুদিন আগে ভারতে বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছে। বিটকয়েনের বৈধতা পেয়ে তারা বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং লেনদেন গ্রহণযোগ্যতা দিয়ে দিয়েছে।আমার বিশ্বাস তারা যেকোনো ধরনের লেনদেন এখন বিটকয়েনের মাধ্যমে করছে। বেশ কিছুদিন আগে ভারতে একটা বিয়ে এর যৌতুক হিসেবে বিটকয়েনের মাধ্যমে যৌতুক দিয়েছে। আমার বিশ্বাস অবশ্যই ভারতে বিটকয়েনের লেনদেন আরো ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে।
-
ভারতের ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্তমান অবস্থা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি টপিক তৈরি করেছেন। এজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। তবে কিছুদিন আগে ভারত সরকার সেদেশে বিটকয়েন কে অনুমোদন দিয়ে বিটকয়েন ব্যাংক খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং ব্যাংক খুলেছে। কিন্তু হঠাৎ করে কেন তারা এ নেগেটিভ সিদ্ধান্ত নিল এবং তা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা সময় বলে দেবে।
-
(https://i.imgur.com/9geGnya.jpg)
বিগত কয়েক মাসে দেশের বহু নিয়ম কানুন বা আইনি ব্যবস্থায় পরিবর্তন এনেছে ভারত সরকার। বিশ্ব দরবারে ভারতকে প্রযুক্তি, ব্যবসা ইত্যাদি বিষয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে জোর দেওয়া হয়েছে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিতেও। তবে এবার, সরকার বিটকয়েনের মতো বেসরকারী ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থাকে নিষিদ্ধ করার জন্য একটি আইন প্রবর্তনের পরিকল্পনা করছে বলে শোনা যাচ্ছে। সূত্রের দাবি, তৃতীয় পক্ষের বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি (cryptocurrencies) সিস্টেমকে ব্যান করে দেশীয় ডিজিটাল মুদ্রা চালু করতে পারে মোদী সরকার। এক্ষেত্রে সরকার কে সহায়তা করবে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া বা RBI।
গত শুক্রবার, সংসদের নিম্নকক্ষের ওয়েবসাইটে একটি আপডেট প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে সম্পূর্ণ আইন মেনে সরকারী ডিজিটাল মুদ্রা তৈরির জন্য একটি সহজ কাঠামো তৈরি করবে RBI। বর্তমানে সংসদীয় অধিবেশনে এই বিষয়টি আলোচনা চলছে বলে জানা গিয়েছে। সেক্ষেত্রে আগামী দিনে সরকার আইন করে ভারতে প্রচলিত সমস্ত প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করলেও, প্রযুক্তি এবং এর ব্যবহারের ভিত্তিতে কিছু ক্রিপ্টোকারেন্সিকে ব্যতিক্রম হিসেবে ছাড় দিতে পারে — এমনটাই বলছে রিপোর্ট।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখি, ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে ভারত সরকারের প্যানেল সমস্ত প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করার এবং এগুলি ব্যবহার করলে যে কোনও ব্যক্তিকে শাস্তি হিসেবে ১০ বছর অবধি কারাদণ্ড বা মোটা অঙ্কের জরিমানা করার জন্য সুপারিশ করেছিল। তারও আগে, ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে লেনদেন বা ব্যবসা করতে নিষেধ করেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
তবে, ২০২০ সালের মার্চ মাসে সুপ্রিম কোর্ট দেশের ব্যাংকগুলিকে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন পরিচালনা করার অনুমতি দেয় যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিষেধাজ্ঞা তো বাতিল করেছিলই একই সাথে এই সমৃদ্ধ শিল্পকেও বড় ধাক্কা দিয়েছিল। সেক্ষেত্রে এখন বেসরকারী ডিজিটাল মুদ্রা চালু করা হবে কিনা সেই বিষয়টি নিয়ে সরকারকে বিবেচনা করার অনুরোধ করা হয়েছে।
কী এই বিটকয়েন?
যারা জানেন না তাদের বলে রাখি, বিটকয়েন হল ওপেন-সোর্স ক্রিপ্টোকারেন্সি যা সাধারণত ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত। এটির মাধ্যমে লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান প্রয়োজন হয় না এবং অনলাইনের ভিত্তিতে রিসিভার-সেন্ডারের মধ্যে এটির বিনিময় হয়। এছাড়া এটি কোন দেশের সরকার কর্তৃক প্রচলিত মুদ্রাও নয়।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সরকারগুলি ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলি নিয়ন্ত্রণের উপায়গুলি সন্ধান করছে, তবে কোনো শক্তিশালী অর্থনীতি সমৃদ্ধ দেশ এখনও এই বিটকয়েন নিষেধাজ্ঞার মত কঠোর পদক্ষেপ নেয়নি। যদিও এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারীদের তথ্যের অপব্যবহার এবং আর্থিক ব্যবস্থায় এর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে একাধিক আশঙ্কার সম্ভাবনা উত্থাপিত হয়েছে। তাই আগামী দিনে যদি ভারত এই প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করে তাহলে তা বিশ্বের অর্থনীতিতে বেশ হইচই ফেলবে – সে কথা আর আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না!
Source: https://techgup.com/india-may-ban-cryptocurrencies-and-create-official-digital-currency/
হ্যাঁ আইনটি সবেমাত্র প্রণয়ন করা হয়েছে তবে বাস্তবায়ন এখনো হয়নি আমার মনে হয় ভারত সরকার এখনি ক্রিপ্টোকারেন্সি একেবারে বন্ধ করে দেবে হ্যাঁ নিজেদের ডিজিটাল মুদ্রা চালু করতে পারে তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি একেবারে বন্ধ করবে না। ধন্যবাদ আপনাকে মূল্যবান পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য মাঝে মাঝে এরকম মূল্যবান পোষ্ট আমাদের সাথে শেয়ার করলে আমরা অনেক উপকৃত হব।
-
ভারতে সরকারিভাবে নিজস্ব মুদ্রা প্রচনের চিন্তা ভাবনা করতেছে। তাই তারা ক্রিপ্টোথেকে পুরোপুরি বেরিয়ে আসতেও পারবেনা। নিজস্ব ডিজিটাল মুদ্রা চালুর মাধ্যমে হয়তো যারা ক্রিপ্টোতে কাজ করে তাদের পেমেন্ট আনার ব্যবস্থা করতে পারে।
-
ধন্যবাদ ব্রাদার অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছেন। ভারত সরকার বেশ কিছুদিন হল বিটকয়েন কে বৈধ করে দিয়েছে। ভারতে ইতিমধ্যে অনেক বিটকয়েন মাইনিং সেন্টার প্রস্তুুত হয়ে গিয়েছে। আমি মনে করি ভারত সরকার যেহেতু একবার ক্রিপ্টোকারেন্সি এর স্বাদ গ্রহণ করেছেন এতো সহজেই এখান থেকে বের হতে পারবেন না।
-
ভারত বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এটি সত্যি খবর। তবে ভারত ক্রিপ্টোকারেন্সি চালাতে চায়। ভারত সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা তাদের নিজস্ব কারেন্সি তৈরি করে তারপর সেই কারেন্সি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে । তবে বিটকয়েন কি অবৈধ ঘোষণা করবে ভারত।
-
আমরা জানি ভারতের সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দিয়েছিল, এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এর জন্য একটা ব্যাংক খুলেছিল। কিন্তু ভারতের সরকার হঠাৎ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে ব্যান করার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা খুবই চিন্তা জনক ঘটনা। এতে ক্রিপ্টো জগতের কিছু নেগেটিভ ইফেক্ট পড়তে পারে। কারণ বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে ভারত সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আছে।
-
কিছুদিন আগেই ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করা হয় এবং সেখানে একটি ব্যাংক খোলা হয়। কিন্তু ভারত সরকার হঠাৎ করেই বিটকয়েন সহ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যন করার সিদ্ধান্ত নেয়। যদি ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যান করা হয় তাহলে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে এটি একটি খারাপ দিক হবে। কারণ ভারত ক্রিপ্টোকারেন্সি তে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে।
-
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান পোষ্ট এর জন্য।
কিন্তু আমি যতদূর জানি ভারতে কিছুদিন আগে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা ঘোষণা করেছে। সেইসাথে তারা বিটকয়েন ব্যাংক স্থাপন করেছে। আমার মনে হয় না যে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরে তার আবার তা অবৈধ ঘোষণা করে তাদের ডিজিটাল মুদ্রা চালু করবে।
-
ভারত সরকার বিটকয়েনসহ ক্রিপ্টোকারেন্সির অন্যান্য কয়েন গুলোকে ব্যান করতে পারবে না। কারণ ইতোমধ্যেই ভারত সরকার বিটকয়েনকে তথা ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দিয়েছে। এবং কি তারা বিটকয়েন ব্যাংকও চালু করেছে। তাই তারা বিটকয়েনকে ব্যান করতে পারবে না।
তবে হ্যাঁ, তারা তাদের দেশের উন্নয়নের স্বার্থে নিজস্ব ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে আনতে পারে।
-
Bitcoin হল ক্রিপ্টো জগতের রাজা, আর সেখানে বিটকয়েন ব্যানড করে দিয়ে সেখানে নিজস্ব মুদ্রা চালু করাটা আমার মতে মনে হয় বুদ্ধিমানের কাজ নয়। যদিও এই বিষয়টি এখনও পরিষ্কার নয় যে ঠিক কি হবে। সময় আসলেই বোঝা যাবে যে কি হবে ক্রিপ্টোর ভবিষ্যৎ ভারতের মধ্যে।
আমি আপনার সাথে একমত বিটকয়েন হল কি প্রকার জীব জগতের রাজা গোটা ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের 75% বিটকয়েন দখল করে আছে বাকি 25% অন্যান্য কয়েন কয়েন আছে সেই বিটকয়েন কে পেছনে ফেলে কিংবা বিটকয়েন কে বাদ দিয়ে তারা নিজস্ব কয়েন মার্কেট লঞ্চ করবে এটা বোকামি ছাড়া আর কিছুই না কারেন্ট তৈরি হতো না যদি বিটকয়েন তৈরি নতুন কয়েন
-
(https://i.imgur.com/9geGnya.jpg)
বিগত কয়েক মাসে দেশের বহু নিয়ম কানুন বা আইনি ব্যবস্থায় পরিবর্তন এনেছে ভারত সরকার। বিশ্ব দরবারে ভারতকে প্রযুক্তি, ব্যবসা ইত্যাদি বিষয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে জোর দেওয়া হয়েছে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিতেও। তবে এবার, সরকার বিটকয়েনের মতো বেসরকারী ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থাকে নিষিদ্ধ করার জন্য একটি আইন প্রবর্তনের পরিকল্পনা করছে বলে শোনা যাচ্ছে। সূত্রের দাবি, তৃতীয় পক্ষের বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি (cryptocurrencies) সিস্টেমকে ব্যান করে দেশীয় ডিজিটাল মুদ্রা চালু করতে পারে মোদী সরকার। এক্ষেত্রে সরকার কে সহায়তা করবে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া বা RBI।
গত শুক্রবার, সংসদের নিম্নকক্ষের ওয়েবসাইটে একটি আপডেট প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে সম্পূর্ণ আইন মেনে সরকারী ডিজিটাল মুদ্রা তৈরির জন্য একটি সহজ কাঠামো তৈরি করবে RBI। বর্তমানে সংসদীয় অধিবেশনে এই বিষয়টি আলোচনা চলছে বলে জানা গিয়েছে। সেক্ষেত্রে আগামী দিনে সরকার আইন করে ভারতে প্রচলিত সমস্ত প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করলেও, প্রযুক্তি এবং এর ব্যবহারের ভিত্তিতে কিছু ক্রিপ্টোকারেন্সিকে ব্যতিক্রম হিসেবে ছাড় দিতে পারে — এমনটাই বলছে রিপোর্ট।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখি, ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে ভারত সরকারের প্যানেল সমস্ত প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করার এবং এগুলি ব্যবহার করলে যে কোনও ব্যক্তিকে শাস্তি হিসেবে ১০ বছর অবধি কারাদণ্ড বা মোটা অঙ্কের জরিমানা করার জন্য সুপারিশ করেছিল। তারও আগে, ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে লেনদেন বা ব্যবসা করতে নিষেধ করেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
তবে, ২০২০ সালের মার্চ মাসে সুপ্রিম কোর্ট দেশের ব্যাংকগুলিকে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন পরিচালনা করার অনুমতি দেয় যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিষেধাজ্ঞা তো বাতিল করেছিলই একই সাথে এই সমৃদ্ধ শিল্পকেও বড় ধাক্কা দিয়েছিল। সেক্ষেত্রে এখন বেসরকারী ডিজিটাল মুদ্রা চালু করা হবে কিনা সেই বিষয়টি নিয়ে সরকারকে বিবেচনা করার অনুরোধ করা হয়েছে।
কী এই বিটকয়েন?
যারা জানেন না তাদের বলে রাখি, বিটকয়েন হল ওপেন-সোর্স ক্রিপ্টোকারেন্সি যা সাধারণত ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত। এটির মাধ্যমে লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান প্রয়োজন হয় না এবং অনলাইনের ভিত্তিতে রিসিভার-সেন্ডারের মধ্যে এটির বিনিময় হয়। এছাড়া এটি কোন দেশের সরকার কর্তৃক প্রচলিত মুদ্রাও নয়।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সরকারগুলি ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলি নিয়ন্ত্রণের উপায়গুলি সন্ধান করছে, তবে কোনো শক্তিশালী অর্থনীতি সমৃদ্ধ দেশ এখনও এই বিটকয়েন নিষেধাজ্ঞার মত কঠোর পদক্ষেপ নেয়নি। যদিও এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারীদের তথ্যের অপব্যবহার এবং আর্থিক ব্যবস্থায় এর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে একাধিক আশঙ্কার সম্ভাবনা উত্থাপিত হয়েছে। তাই আগামী দিনে যদি ভারত এই প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করে তাহলে তা বিশ্বের অর্থনীতিতে বেশ হইচই ফেলবে – সে কথা আর আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না!
Source: https://techgup.com/india-may-ban-cryptocurrencies-and-create-official-digital-currency/
এটা ঠিক ভারত যদি প্রাইভেট ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ করে তাহলে তা বিশ্বের অর্থনীতিতে বড় আকারের প্রভাব পড়বে । ভারত এখন সারা বিশ্বের মধ্যেও খুব ভালো একটি পরিচিত এবং অর্থনৈতিক দিক দিয়ে প্রযুক্তির দিক দিয়ে এগিয়ে গেছে ।
-
আমার মনে হয় না যে ভারতে বিটকয়েন সহ সকল ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বন্ধ করবে। কারণ কিছুদিন আগেই ইন্ডিয়াতে বিটকয়েন অনুমোদন পেয়েছে। এবং ইতিমধ্যেই শুধুমাত্র বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করার জন্য একটি বিটকয়েন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এমতাবস্থায় অনেকটাই কঠিন বিটকয়েন নিষিদ্ধ করা।
-
আমরা জানি ক্রিপ্টো জগতের সব থেকে শীর্ষ ডিজিটাল মুদ্রাটি হলো বিটকয়েন। এ জন্য বিটকয়েনকে ক্রিপ্টো জগতের রাজা বলা হয়।তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের মাধ্যমে অবৈধ লেনদেন বেড়ে গেছে। আর এই কারণে অপরাধ কার্যক্রম ও বেড়ে যাচ্ছে।আমার মনে হয় এসব বিষয় বিবেচনা করে ভারত বিটকয়েন সহ অন্যান্য সকল কয়েন গুলি ব্যান্ড করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
-
গত কয়েক মাস আগে ভারত সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বিটকয়েন কে বৈধতা ঘোষণা করেছে। ইতিমধ্যে ভারতে বিটকয়েনের লেনদেন করার জন্য বিভিন্ন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তারা বিটকয়েনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন করে থাকে।কিন্তু হঠাৎ করে ভারত সরকার আবার পুনরায় সিদ্ধান্ত নেয় বিটকয়েন সহ সকল প্রকার ডিজিটাল মুদ্রা নিষিদ্ধ ঘোষণা করবে এবং তাদের নিজস্ব মুদ্রা কে ডিজিটালাইজড করবে।
-
ভারতে কিছু দিন আগে বিটকয়েনকে বৈধতা দিয়েছিল, যার ফলে আমাদের বাংলাদেশের সকল ফ্রিল্যান্সারদের মনে একটা আশার আলো প্রজ্জ্বলিত হয়েছিল। কারণ আমাদের বাংলাদেশের সরকার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভারতকে অনুসরণ করে থাকে। কিন্তু এখন ভারতে যদি বিটকয়েন আবারও অবৈধ ঘোষণা করা হয় তবে আমাদের বাংলাদেশে আর ক্রিপ্টোকে বৈধ হিসেবে পাওয়ার কোন আশাই করা যাবে না।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিটকয়েন যদি ব্যান করে দেওয়া হয়। তাহলে অনেকেরই অনেক ক্ষতি হবে। কারণ বিটকয়েনের কারণেই অনেক মানুষ এর বেকারত্ব সমস্যা দূর হচ্ছে। আমি যতটুকু জানি কিপ্ট কারেন্সি মার্কেট যদি বিটকয়েন ব্যান করার সিদ্ধান্ত নেয়। তাহলে আমার মনে হয় সেটা অনেক ভালো হবে না। কারণ আমরা কিছুদিন আগেও দেখেছি যে কিছু কিছু দেশে বিটকয়েন বৈধতা দিয়েছে। আমার মনে হয় এটি ব্যান ও সম্ভাবনা অনেকটাই কম।
-
ভারতে আমরা কিছুদিন আগে দেখলাম তাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেদেশে বিটকয়েন কে অনুমোদন দিয়েছে। এবং বিটকয়েন লেনদেনের জন্য বিভিন্ন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত করার পরিকল্পনা করছে। কিন্তু কয়েকদিন যাবত আবার খবর প্রচারিত হচ্ছে সে দেশে বিটকয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ করবে সরকার। দেখার বিষয় সরকার কোন সিদ্ধান্তটি নেয়।
-
ভারতে কিছু দিন আগে বিটকয়েনকে বৈধতা দিয়েছিল, যার ফলে আমাদের বাংলাদেশের সকল ফ্রিল্যান্সারদের মনে একটা আশার আলো প্রজ্জ্বলিত হয়েছিল। কারণ আমাদের বাংলাদেশের সরকার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভারতকে অনুসরণ করে থাকে। কিন্তু এখন ভারতে যদি বিটকয়েন আবারও অবৈধ ঘোষণা করা হয় তবে আমাদের বাংলাদেশে আর ক্রিপ্টোকে বৈধ হিসেবে পাওয়ার কোন আশাই করা যাবে না।
আমাদের পাশে দেশ হলো ভারত। ভারতে কিছু দিন আগে বিটকয়েনের ব্যাংক স্থাপন করেছে। এতে ওই দেশের ব্যাংক খাতের উপর অনেক বিপদজনক হয়ে গেছে । তাই ভারতে ব্যাংক উচ্ছেদ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
-
ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের বিটকয়েন সহ সবধরনের কয়েন বৈধ করা হয়েছিল। এবং সেখানে বিটকয়েন সহ বিভিন্ন কয়েন লেনদেন ব্যবস্থা চলছিল। অতঃপর তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের ব্যাংক স্থাপন করেছিল । কিন্তু হঠাৎ একটি সংবাদ শুনলাম যে ভারতে আবার বিটকয়েন সহ সকল কয়েন অবৈধ করা হবে। এটি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে অনেক ক্ষতি বয়ে আনবে। তাই আশা করি ভারতে যেন ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থা চালু করা হয়।
-
আমি ফর্মে নতুন তবে আপনার ফর্মে এসে অনেক কিছু জানতে পারলাম তাছাড়া Bitcoin হল ক্রিপ্টো জগতের রাজা, আর সেখানে বিটকয়েন ব্যানড করে দিয়ে সেখানে নিজস্ব মুদ্রা চালু করাটা আমার মতে মনে হয় বুদ্ধিমানের কাজ নয়। যদিও এই বিষয়টি এখনও পরিষ্কার নয় যে ঠিক কি হবে। সময় আসলেই বোঝা যাবে যে কি হবে ক্রিপ্টোর ভবিষ্যৎ ভারতের মধ্যে।