Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Goku01 on April 30, 2019, 06:27:56 AM
-
বগুড়াতে বিটকয়েন লেনদেন করার অভিযোগে তিনজন গ্রেপ্তার- https://www.youtube.com/watch?v=KncarNpmGzY (https://www.youtube.com/watch?v=KncarNpmGzY)
আজকে বাংলাদেশ পিছেয়ে আছে এই সব কারণে। পেপাল যখন যাত্রা শুরু করেছিল তারা তখন বাংলাদেশে আসতে চেয়েছিল কিন্তু আমাদের সরকার সেটা করে নাই, কিন্তু এখন পেপার আনার অনেক চেষ্টা করতেছে। আমার বুঝি কিন্তু অনেক পরে, যখন সবাই এগিয়ে যাই তখন আমদের দেশের সরকারের টনক নড়ে। ক্রিপ্টকারেন্সিতে ও তাই হবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা। তাই সবাই একটু সেভ থাকেন আর কাজ করে জান। ইনশাআল্লাহ আমরা ভাল কিছু পাব৷
Source : Bushrat Jahan
-
আমার গত কয়েনদিনের স্টাডি অনুযায়ী জানতে পেরেছি যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের নামে থানায় কেউ প্রতারিতদের একজন রিপোট করেছিলো। তার সূত্রধরে তিনজনকে গ্রেফতার করে বগুড়া পুলিশ। তারা একটা ওয়েবসাই ও ফেসবুকে ডলার কেনাবেচা করতো এবং মাঝে মাঝে মানুষের সাথে প্রতারণা করতো। এটা পুলিশের বক্তব্য-তবে বাস্তব সত্য কোনটা তা আসলে আমরা জানিনা কারণ এখন যারা বাইসেল করেন ক্রিপ্টো তাদের অধিকাংশ প্রতারনা করেন মানুষের সাথে। টাকা মেরে দেন বড় এমাউন্ট হলে। এর কয়েকটি প্রমাণও আমি দেখেছি। তাই যারা আমরা ক্রিপ্টোতে কাজ করি তাদের আসলে মোরাল ইথিকস বুঝতে হবে। মানুষের সাথে প্রতারণা করে জীবনে বড় হওয়া যায়না। আমরা ফ্রিল্যাঞ্চিং করি, কষ্ট করি, চেষ্টা করবো সৎভাবে কাজ করার। আর যারা লেনদেন করি তারা আপাতত দেশে ক্রিপ্টো বৈধ না হওয়া পযন্ত প্রকাশ্য ফেসবুক বা অন্য কোন মিডিয়ায় ডলার বাই সেলের পোস্ট না দেওয়া ভালো। সাবধানে লেনদেন করুন।
-
আমার গত কয়েনদিনের স্টাডি অনুযায়ী জানতে পেরেছি যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের নামে থানায় কেউ প্রতারিতদের একজন রিপোট করেছিলো। তার সূত্রধরে তিনজনকে গ্রেফতার করে বগুড়া পুলিশ। তারা একটা ওয়েবসাই ও ফেসবুকে ডলার কেনাবেচা করতো এবং মাঝে মাঝে মানুষের সাথে প্রতারণা করতো। এটা পুলিশের বক্তব্য-তবে বাস্তব সত্য কোনটা তা আসলে আমরা জানিনা কারণ এখন যারা বাইসেল করেন ক্রিপ্টো তাদের অধিকাংশ প্রতারনা করেন মানুষের সাথে। টাকা মেরে দেন বড় এমাউন্ট হলে। এর কয়েকটি প্রমাণও আমি দেখেছি। তাই যারা আমরা ক্রিপ্টোতে কাজ করি তাদের আসলে মোরাল ইথিকস বুঝতে হবে। মানুষের সাথে প্রতারণা করে জীবনে বড় হওয়া যায়না। আমরা ফ্রিল্যাঞ্চিং করি, কষ্ট করি, চেষ্টা করবো সৎভাবে কাজ করার। আর যারা লেনদেন করি তারা আপাতত দেশে ক্রিপ্টো বৈধ না হওয়া পযন্ত প্রকাশ্য ফেসবুক বা অন্য কোন মিডিয়ায় ডলার বাই সেলের পোস্ট না দেওয়া ভালো। সাবধানে লেনদেন করুন।
তারা এরেস্ট হয়েছে তাদের পোতারনার জন্য। সঠিক রাস্তায় কাজ করলে কোনো সমস্যা হবে না। বাটপারি, স্কামিং করলে তো সমস্যা হবেই।
-
আমার গত কয়েনদিনের স্টাডি অনুযায়ী জানতে পেরেছি যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের নামে থানায় কেউ প্রতারিতদের একজন রিপোট করেছিলো। তার সূত্রধরে তিনজনকে গ্রেফতার করে বগুড়া পুলিশ। তারা একটা ওয়েবসাই ও ফেসবুকে ডলার কেনাবেচা করতো এবং মাঝে মাঝে মানুষের সাথে প্রতারণা করতো। এটা পুলিশের বক্তব্য-তবে বাস্তব সত্য কোনটা তা আসলে আমরা জানিনা কারণ এখন যারা বাইসেল করেন ক্রিপ্টো তাদের অধিকাংশ প্রতারনা করেন মানুষের সাথে। টাকা মেরে দেন বড় এমাউন্ট হলে। এর কয়েকটি প্রমাণও আমি দেখেছি। তাই যারা আমরা ক্রিপ্টোতে কাজ করি তাদের আসলে মোরাল ইথিকস বুঝতে হবে। মানুষের সাথে প্রতারণা করে জীবনে বড় হওয়া যায়না। আমরা ফ্রিল্যাঞ্চিং করি, কষ্ট করি, চেষ্টা করবো সৎভাবে কাজ করার। আর যারা লেনদেন করি তারা আপাতত দেশে ক্রিপ্টো বৈধ না হওয়া পযন্ত প্রকাশ্য ফেসবুক বা অন্য কোন মিডিয়ায় ডলার বাই সেলের পোস্ট না দেওয়া ভালো। সাবধানে লেনদেন করুন।
তারা এরেস্ট হয়েছে তাদের পোতারনার জন্য। সঠিক রাস্তায় কাজ করলে কোনো সমস্যা হবে না। বাটপারি, স্কামিং করলে তো সমস্যা হবেই।
আমাদের জানামতে তাদের কিছু স্কামের কারণে পুলিশের কাছে রিপোটের তদন্ত করে গ্রেফতার করা হয়েছে। আসল কাহিনী আমরা জানিনা। তবে যাই হোক কেউ কারো সাথে প্রতারণা করবেন না। প্রতারণা করে জীবনে কোনদিন সুখ পাওয়া যায়না। কষ্ট করুন, বাউন্টি করুন, ট্রেড করুন, আয় করুন। সেটাতে কথনো প্রতারণার চিন্তা করবেন না কেউ। তাহলে আপনি নিরাপদে থাকবেন।
-
বাংলাদেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ না তাই স্কামিং করা খুব সহজ। আর এই জন্যি সমস্যা বেশি দেখা যায়। আমাদের দেশের উন্নতি করতে চাইলে ক্রিপ্টোকারেন্সির বিকল্পো নাই। ফিউচারে ক্রিপ্টোকারেন্সি ছাড়া আর কিছু চলবে না। তখন আমরা পিছে পরে যাব।
-
বাংলাদেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ না তাই স্কামিং করা খুব সহজ। আর এই জন্যি সমস্যা বেশি দেখা যায়। আমাদের দেশের উন্নতি করতে চাইলে ক্রিপ্টোকারেন্সির বিকল্পো নাই। ফিউচারে ক্রিপ্টোকারেন্সি ছাড়া আর কিছু চলবে না। তখন আমরা পিছে পরে যাব।
এইটা আমার আপনার মত ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারীরা বুঝতেছি। কিন্তু বুজতেছে না। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে জয় যখন বাংলাদেশে টেকনোলজির আস্তে আস্তে উন্নত করতেছে। সেহেতু আসা করা যায় একদিন বাংলাদেশেও বিটকয়েন বৈধতা পাবে।
-
আমি যতটুকু জানি তারা বিভিন্ন স্ক্যামে জড়িত ছিল। বিশেষ করে জুয়া খেলতো। নতুবা অন্য কাউকে এমন ধরতে দেখিনি।
-
আমি যতটুকু জানি তারা বিভিন্ন স্ক্যামে জড়িত ছিল। বিশেষ করে জুয়া খেলতো। নতুবা অন্য কাউকে এমন ধরতে দেখিনি।
হুম তারা অন্যায় করেছে। আর মানি লন্ডারিং করেছে। তাই তাদের দরা হয়ছে। তবে ৩ জনের মদ্ধ্যে ২ জন ছাড়া পাইছে। আর একজন এখনো ছাড়া পায়নি।
-
যারা গ্রেফতার হয়েছে তারা মনে হয় অন্য কারণে একটা লেনদেনে ঝামেলা ছিল তবে হ্যাঁ সরকারকে ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য ভালো একটা পদক্ষেপ নেয়া উচিত যাতে করে হাজার নয় লক্ষ লক্ষ বেকার এই কারেন্সি সাথে জড়িত তাদের একটা গতি হয়.
-
আমার গত কয়েনদিনের স্টাডি অনুযায়ী জানতে পেরেছি যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের নামে থানায় কেউ প্রতারিতদের একজন রিপোট করেছিলো। তার সূত্রধরে তিনজনকে গ্রেফতার করে বগুড়া পুলিশ। তারা একটা ওয়েবসাই ও ফেসবুকে ডলার কেনাবেচা করতো এবং মাঝে মাঝে মানুষের সাথে প্রতারণা করতো। এটা পুলিশের বক্তব্য-তবে বাস্তব সত্য কোনটা তা আসলে আমরা জানিনা কারণ এখন যারা বাইসেল করেন ক্রিপ্টো তাদের অধিকাংশ প্রতারনা করেন মানুষের সাথে। টাকা মেরে দেন বড় এমাউন্ট হলে। এর কয়েকটি প্রমাণও আমি দেখেছি। তাই যারা আমরা ক্রিপ্টোতে কাজ করি তাদের আসলে মোরাল ইথিকস বুঝতে হবে। মানুষের সাথে প্রতারণা করে জীবনে বড় হওয়া যায়না। আমরা ফ্রিল্যাঞ্চিং করি, কষ্ট করি, চেষ্টা করবো সৎভাবে কাজ করার। আর যারা লেনদেন করি তারা আপাতত দেশে ক্রিপ্টো বৈধ না হওয়া পযন্ত প্রকাশ্য ফেসবুক বা অন্য কোন মিডিয়ায় ডলার বাই সেলের পোস্ট না দেওয়া ভালো। সাবধানে লেনদেন করুন।
ভাই আমি ও তাই মনেকরি সঠিকভাবে এবং সৎভাবে কাজ করলে কোন সমস্যা হবে না। তার পরও আমাদের সতকতার সাথে কাজ করতে হবে।
-
যারা ধরেন ফ্রিল্যান্সিং করে বাইরের দেশ থেকে রেমিট্যান্স আনতে চায় তারা অনেকেই ব্যাংক দিয়ে সরাসরি টাকা আনতে পারে না তাই ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ আনেন। আর যদি আমাদের দেশে আজ পেপাল থাকতো তাহলে সহজেই আমরা রেমিট্যান্সের টাকা আনতে পারতাম। দেখেন কিছুদিন আগে পাকিস্তানে পেপাল বৈধ করে দিয়েছে আর আমাদের দেশে এখনও কোন খরই নাই।
-
বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন বা ডিজিটাল মুদ্রার যেকোনো ধরনের লেনদেন বর্তমানে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ রয়েছে। তবে বগুড়ায় যাদের ধরা হয়েছিল আমি যতটুকু জানি তাদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ ছিল যার দরুন পুলিশ তাদের আটক করেছিল। বর্তমানে আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রয়েছি তাদের উচিত হবে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব সম্পর্কে আমরা যেন সবাইকে এসব দেখিয়ে না বেড়াই, এবং গোপনীয়তা বজায় রাখি। এবং যাদের সাথে আমরা লেনদেন করব তাদের উচিত সৎ এবং নিষ্ঠার সাথে লেনদেন করা। তাহলেই আমরা সর্বোপরি এগিয়ে যেতে পারবো ইনশাআল্লাহ।