Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => নতুনদের => Topic started by: ranakhan60 on February 12, 2020, 04:02:42 PM
-
আসলে আমরা সাধারণত বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করি, কয়েনবেস অথবা ব্লকচাইন ওয়ালেট। আসলে আমি জানতে পারলাম ইমেইল দ্বারা ওয়ালেট নাকি রিক্স হয়ে যায়। আসলে ইমেইল ছাড়াও কি কোন মাধ্যম আছে বিটকয়েন ওয়ালেট খোলার। বা দীর্ঘমেয়াদী ওয়ালেট ইউজ করার মত। আসলে বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে আমার তেমন ধারণা নেই তাই এই প্রশ্নটি করা। যদি এর সমাধান জানা থাকে তাহলে এই সম্পর্কে একটু বললে ভালো হতো।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে বলার জন্য। আসলে আমি এতদিন কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করতাম। তবে সিকিউরিটি আমার মনের মতো না। তাই সেইটাতে আমার রিক্স মনে হয়। ব্লকচাইন ভলেট আপনি যেমন করে বললেন আমি চেষ্টা করব সেইভাবে একাউন্ট করার। তাতে যদি রিক্স কম হয় তাহলে অনেক ভালো।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে বলার জন্য। আসলে আমি এতদিন কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করতাম। তবে সিকিউরিটি আমার মনের মতো না। তাই সেইটাতে আমার রিক্স মনে হয়। ব্লকচাইন ভলেট আপনি যেমন করে বললেন আমি চেষ্টা করব সেইভাবে একাউন্ট করার। তাতে যদি রিক্স কম হয় তাহলে অনেক ভালো।
অনেক বাংলাদেশী কয়েনবেজ ব্যাবহার করে তার কারণ হচ্ছে কয়েনবেজ টু কয়েনবেজ ট্রানজেকশনে ইমেইলে লেনদেন করা যায় এবং এটা ফ্রি ও কম সময় লাগে। তবে সমস্যা হচ্ছে কয়েনবেজ থার্ডপাটি সাইট। এরা মাঝে মধ্যে খুবই ভোগান্তি করে। তাই কয়েনবেজ থেকে ব্লকচেইন বেশি সিকিউর এবং ব্লকচেইন ওয়ালেটই আসল ওয়ালেট।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে বলার জন্য। আসলে আমি এতদিন কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করতাম। তবে সিকিউরিটি আমার মনের মতো না। তাই সেইটাতে আমার রিক্স মনে হয়। ব্লকচাইন ভলেট আপনি যেমন করে বললেন আমি চেষ্টা করব সেইভাবে একাউন্ট করার। তাতে যদি রিক্স কম হয় তাহলে অনেক ভালো।
অনেক বাংলাদেশী কয়েনবেজ ব্যাবহার করে তার কারণ হচ্ছে কয়েনবেজ টু কয়েনবেজ ট্রানজেকশনে ইমেইলে লেনদেন করা যায় এবং এটা ফ্রি ও কম সময় লাগে। তবে সমস্যা হচ্ছে কয়েনবেজ থার্ডপাটি সাইট। এরা মাঝে মধ্যে খুবই ভোগান্তি করে। তাই কয়েনবেজ থেকে ব্লকচেইন বেশি সিকিউর এবং ব্লকচেইন ওয়ালেটই আসল ওয়ালেট।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কয়েনবেস আর ব্লকচাইন এর মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে আমাদের নতুনদের জন্য অনেক উপকার হলো। আসলে আমরা বেশিরভাগই কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করি। আসলে কয়েনবেস অনেক রিস্কি হয়ে যায়। ফিউচারে আমরা ব্লকচাইন বেস্ট সিকিউরিটি দিয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করব।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে বলার জন্য। আসলে আমি এতদিন কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করতাম। তবে সিকিউরিটি আমার মনের মতো না। তাই সেইটাতে আমার রিক্স মনে হয়। ব্লকচাইন ভলেট আপনি যেমন করে বললেন আমি চেষ্টা করব সেইভাবে একাউন্ট করার। তাতে যদি রিক্স কম হয় তাহলে অনেক ভালো।
অনেক বাংলাদেশী কয়েনবেজ ব্যাবহার করে তার কারণ হচ্ছে কয়েনবেজ টু কয়েনবেজ ট্রানজেকশনে ইমেইলে লেনদেন করা যায় এবং এটা ফ্রি ও কম সময় লাগে। তবে সমস্যা হচ্ছে কয়েনবেজ থার্ডপাটি সাইট। এরা মাঝে মধ্যে খুবই ভোগান্তি করে। তাই কয়েনবেজ থেকে ব্লকচেইন বেশি সিকিউর এবং ব্লকচেইন ওয়ালেটই আসল ওয়ালেট।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কয়েনবেস আর ব্লকচাইন এর মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে আমাদের নতুনদের জন্য অনেক উপকার হলো। আসলে আমরা বেশিরভাগই কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করি। আসলে কয়েনবেস অনেক রিস্কি হয়ে যায়। ফিউচারে আমরা ব্লকচাইন বেস্ট সিকিউরিটি দিয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করব।
বলেন কি কয়েন বেসই তো বেশি সিকিউর। কোন ফি তো লাগেই না আরো মেইল ব্যাবহার করেই দ্রুত ব্যালেন্স ট্রান্সফার করা যায়। ব্লকচেইনে KYC করা অনেক ঝামেলা। আমি অনেকবার চেষ্টা করে পারিনি। ওরা বাংলাদেশা আইডি কার্ড গ্রহণ করে না।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে বলার জন্য। আসলে আমি এতদিন কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করতাম। তবে সিকিউরিটি আমার মনের মতো না। তাই সেইটাতে আমার রিক্স মনে হয়। ব্লকচাইন ভলেট আপনি যেমন করে বললেন আমি চেষ্টা করব সেইভাবে একাউন্ট করার। তাতে যদি রিক্স কম হয় তাহলে অনেক ভালো।
অনেক বাংলাদেশী কয়েনবেজ ব্যাবহার করে তার কারণ হচ্ছে কয়েনবেজ টু কয়েনবেজ ট্রানজেকশনে ইমেইলে লেনদেন করা যায় এবং এটা ফ্রি ও কম সময় লাগে। তবে সমস্যা হচ্ছে কয়েনবেজ থার্ডপাটি সাইট। এরা মাঝে মধ্যে খুবই ভোগান্তি করে। তাই কয়েনবেজ থেকে ব্লকচেইন বেশি সিকিউর এবং ব্লকচেইন ওয়ালেটই আসল ওয়ালেট।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কয়েনবেস আর ব্লকচাইন এর মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে আমাদের নতুনদের জন্য অনেক উপকার হলো। আসলে আমরা বেশিরভাগই কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করি। আসলে কয়েনবেস অনেক রিস্কি হয়ে যায়। ফিউচারে আমরা ব্লকচাইন বেস্ট সিকিউরিটি দিয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করব।
বলেন কি কয়েন বেসই তো বেশি সিকিউর। কোন ফি তো লাগেই না আরো মেইল ব্যাবহার করেই দ্রুত ব্যালেন্স ট্রান্সফার করা যায়। ব্লকচেইনে KYC করা অনেক ঝামেলা। আমি অনেকবার চেষ্টা করে পারিনি। ওরা বাংলাদেশা আইডি কার্ড গ্রহণ করে না।
হে ভাই এটা ঠিক কথা বলেছেন যে ব্লকচাইন কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করা বর্তমানে খুব কঠিন। তবে আমার অলরেডি কেউই ভেরিফাই করা ব্লকচাইন ওয়ালেট আছে। আমি কি ব্লক চাইনি ব্যবহার করব নাকি কয়েন বেজ?
-
হে ভাই এটা ঠিক কথা বলেছেন যে ব্লকচাইন কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করা বর্তমানে খুব কঠিন। তবে আমার অলরেডি কেউই ভেরিফাই করা ব্লকচাইন ওয়ালেট আছে। আমি কি ব্লক চাইনি ব্যবহার করব নাকি কয়েন বেজ?
যদি আপনি (best and secure bitcoin wallet )ইটা লিখে গুগলে সার্চ করেন তবে কয়েনবেস নম্বর ১ এ আছে এবং ব্লকচাইন নম্বর ৪ এ পাবেন ।
তবে আপনার যদি খুব বেশি সিকুরিটি নিয়ে কোশ্চেন থাকে তাহলে আমার মতে আপনি হার্ডওয়্যার ওয়ালেট ব্যবহার করেন ।
(https://i.imgur.com/2fR7k9C.jpg)
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে বলার জন্য। আসলে আমি এতদিন কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করতাম। তবে সিকিউরিটি আমার মনের মতো না। তাই সেইটাতে আমার রিক্স মনে হয়। ব্লকচাইন ভলেট আপনি যেমন করে বললেন আমি চেষ্টা করব সেইভাবে একাউন্ট করার। তাতে যদি রিক্স কম হয় তাহলে অনেক ভালো।
অনেক বাংলাদেশী কয়েনবেজ ব্যাবহার করে তার কারণ হচ্ছে কয়েনবেজ টু কয়েনবেজ ট্রানজেকশনে ইমেইলে লেনদেন করা যায় এবং এটা ফ্রি ও কম সময় লাগে। তবে সমস্যা হচ্ছে কয়েনবেজ থার্ডপাটি সাইট। এরা মাঝে মধ্যে খুবই ভোগান্তি করে। তাই কয়েনবেজ থেকে ব্লকচেইন বেশি সিকিউর এবং ব্লকচেইন ওয়ালেটই আসল ওয়ালেট।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কয়েনবেস আর ব্লকচাইন এর মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে আমাদের নতুনদের জন্য অনেক উপকার হলো। আসলে আমরা বেশিরভাগই কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করি। আসলে কয়েনবেস অনেক রিস্কি হয়ে যায়। ফিউচারে আমরা ব্লকচাইন বেস্ট সিকিউরিটি দিয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করব।
বলেন কি কয়েন বেসই তো বেশি সিকিউর। কোন ফি তো লাগেই না আরো মেইল ব্যাবহার করেই দ্রুত ব্যালেন্স ট্রান্সফার করা যায়। ব্লকচেইনে KYC করা অনেক ঝামেলা। আমি অনেকবার চেষ্টা করে পারিনি। ওরা বাংলাদেশা আইডি কার্ড গ্রহণ করে না।
হে ভাই এটা ঠিক কথা বলেছেন যে ব্লকচাইন কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করা বর্তমানে খুব কঠিন। তবে আমার অলরেডি কেউই ভেরিফাই করা ব্লকচাইন ওয়ালেট আছে। আমি কি ব্লক চাইনি ব্যবহার করব নাকি কয়েন বেজ?
নি:সন্দেহে ব্লকচেইন ব্যবহার করবেন কারন এটা সবচেয়ে সিকিউর প্লাটফরম। তবে আপনি যা যা সিকিউরিটি আছে তা করে নিবেন যেমন, গুগুল অটনটিকেটর, ই-মেইল, মোবাইল..ইত্যাদি। কারন সবসাইট হ্যাক করলেও ব্লকচেইন হ্যাক করা অসম্ভব যদিনা আপনি সিকিউরিটি কি কাউকে না দেন। তবে আপনাকে বিভিন্ন সময় ফেইক মেইল দিবে যে- আপনি অমুক একাউন্টে বিটিসি সেন্ড করতেছেন, অনুমতি দেন। এটা জেনারেলি ব্লকচেইন থেকে ট্রান্সফার করার সময় আসে। যদি আপনি চ্রান্সফার করার সময় আসে তাইলে ঠিক আছে। কিন্তু যদি অন্য সময় আসে বুঝবেন ফেক মেইল, তাই কখনোই অনুমতি দিবেন না, দিলেই শেষ আপনার একাউন্ট। আর সব সিকিউরিটির কথা কেন বললাম তার কারন হলো, ধরেন আপনি ভুল বসত একটা ভুল মেইল অনুমতি দিয়ে ফেলেছেন কিন্তু্ আপনার বিটিসি যাবে না কারণ যদি 2টা সিকিউরিটি থাকে (গুগল অটনটিকেটর+মেইল) তাহলে মেইলে অনুমতি দিলেও অটনটিকেটর এ অনুমতি দেননি। তাই আপনার আইডি সেইফ।
আশাকরি বুঝতে পারছেন আমি কি বুঝাতে চেয়েছি। ধন্যবাদ
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে বলার জন্য। আসলে আমি এতদিন কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করতাম। তবে সিকিউরিটি আমার মনের মতো না। তাই সেইটাতে আমার রিক্স মনে হয়। ব্লকচাইন ভলেট আপনি যেমন করে বললেন আমি চেষ্টা করব সেইভাবে একাউন্ট করার। তাতে যদি রিক্স কম হয় তাহলে অনেক ভালো।
অনেক বাংলাদেশী কয়েনবেজ ব্যাবহার করে তার কারণ হচ্ছে কয়েনবেজ টু কয়েনবেজ ট্রানজেকশনে ইমেইলে লেনদেন করা যায় এবং এটা ফ্রি ও কম সময় লাগে। তবে সমস্যা হচ্ছে কয়েনবেজ থার্ডপাটি সাইট। এরা মাঝে মধ্যে খুবই ভোগান্তি করে। তাই কয়েনবেজ থেকে ব্লকচেইন বেশি সিকিউর এবং ব্লকচেইন ওয়ালেটই আসল ওয়ালেট।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কয়েনবেস আর ব্লকচাইন এর মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে আমাদের নতুনদের জন্য অনেক উপকার হলো। আসলে আমরা বেশিরভাগই কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করি। আসলে কয়েনবেস অনেক রিস্কি হয়ে যায়। ফিউচারে আমরা ব্লকচাইন বেস্ট সিকিউরিটি দিয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করব।
বলেন কি কয়েন বেসই তো বেশি সিকিউর। কোন ফি তো লাগেই না আরো মেইল ব্যাবহার করেই দ্রুত ব্যালেন্স ট্রান্সফার করা যায়। ব্লকচেইনে KYC করা অনেক ঝামেলা। আমি অনেকবার চেষ্টা করে পারিনি। ওরা বাংলাদেশা আইডি কার্ড গ্রহণ করে না।
হে ভাই এটা ঠিক কথা বলেছেন যে ব্লকচাইন কেওয়াইসি ভেরিফিকেশন করা বর্তমানে খুব কঠিন। তবে আমার অলরেডি কেউই ভেরিফাই করা ব্লকচাইন ওয়ালেট আছে। আমি কি ব্লক চাইনি ব্যবহার করব নাকি কয়েন বেজ?
নি:সন্দেহে ব্লকচেইন ব্যবহার করবেন কারন এটা সবচেয়ে সিকিউর প্লাটফরম। তবে আপনি যা যা সিকিউরিটি আছে তা করে নিবেন যেমন, গুগুল অটনটিকেটর, ই-মেইল, মোবাইল..ইত্যাদি। কারন সবসাইট হ্যাক করলেও ব্লকচেইন হ্যাক করা অসম্ভব যদিনা আপনি সিকিউরিটি কি কাউকে না দেন। তবে আপনাকে বিভিন্ন সময় ফেইক মেইল দিবে যে- আপনি অমুক একাউন্টে বিটিসি সেন্ড করতেছেন, অনুমতি দেন। এটা জেনারেলি ব্লকচেইন থেকে ট্রান্সফার করার সময় আসে। যদি আপনি চ্রান্সফার করার সময় আসে তাইলে ঠিক আছে। কিন্তু যদি অন্য সময় আসে বুঝবেন ফেক মেইল, তাই কখনোই অনুমতি দিবেন না, দিলেই শেষ আপনার একাউন্ট। আর সব সিকিউরিটির কথা কেন বললাম তার কারন হলো, ধরেন আপনি ভুল বসত একটা ভুল মেইল অনুমতি দিয়ে ফেলেছেন কিন্তু্ আপনার বিটিসি যাবে না কারণ যদি 2টা সিকিউরিটি থাকে (গুগল অটনটিকেটর+মেইল) তাহলে মেইলে অনুমতি দিলেও অটনটিকেটর এ অনুমতি দেননি। তাই আপনার আইডি সেইফ।
আশাকরি বুঝতে পারছেন আমি কি বুঝাতে চেয়েছি। ধন্যবাদ
হ্যাঁ অবশ্যই বুঝতে পেরেছি। সিকিউরিটি ব্লকচাইন বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
-
যদি আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়ালেট তৈরি করা হয় তাহলে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে । আমরা বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে ব্লগ চেইনকেই বুঝি blockchain.com এ গিয়ে ওয়ালেট তৈরি করলে অনেকটা সেফটি পাওয়া যায়।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আমি আগে জানতাম না যে ইমেইল ছাড়া ID করা যায় কিন্তু আপনার পোস্ট পরে বুঝতে পারলাম ।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। আমি আসলে আগে জানতাম না যে ইমেইল ছাড়া আইডি করা যায়
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
আপনার মূল্যবান তথ্য দিয়ে সাহায্য করেন ধন্যবাদ কিন্তু প্রাইভেট কে যদি হারিয়ে যায় তাহলে কি করার আছে.. আমার ওয়ালেট কিভাবে ফিরে পাব এ জন্য সাহায্য করুন
-
আসলে আমরা সাধারণত বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করি, কয়েনবেস অথবা ব্লকচাইন ওয়ালেট। আসলে আমি জানতে পারলাম ইমেইল দ্বারা ওয়ালেট নাকি রিক্স হয়ে যায়। আসলে ইমেইল ছাড়াও কি কোন মাধ্যম আছে বিটকয়েন ওয়ালেট খোলার। বা দীর্ঘমেয়াদী ওয়ালেট ইউজ করার মত। আসলে বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে আমার তেমন ধারণা নেই তাই এই প্রশ্নটি করা। যদি এর সমাধান জানা থাকে তাহলে এই সম্পর্কে একটু বললে ভালো হতো।
বিটকয়েন ওয়ালেট অনেক শক্তিশালী সিকিউরিটি ও নিরাপদ থাকতে হবে যেন কেউ হ্যাক করে নিতে না পারে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে এবং অতিরিক্ত সিকিউরিটি সম্পন্ন হতে হবে।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
আপনার মূল্যবান তথ্য দিয়ে সাহায্য করেন ধন্যবাদ কিন্তু প্রাইভেট কে যদি হারিয়ে যায় তাহলে কি করার আছে.. আমার ওয়ালেট কিভাবে ফিরে পাব এ জন্য সাহায্য করুন
প্রাইভেট কি হারালে সেই আইডি ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা নাই যদি আপনি লগইন করতে পারেন তাহলে ব্যাক আপ করতে পারবেন অন্যথায় নয়। তাই কোন ওয়ালেট খুললে সেটা কয়েকটা জায়গায় সেভ করে রাখতে হয়। হেলায় ফেলায় ফেলে রাখলে তা একসময় হারিয়ে যায়।
-
বিটকয়েন অলেট অবশ্যই নিরাপদ হওয়া উচিৎ । প্রাইভেট কি অবশ্যই নিরাপদ স্থানে রাখা উচিত।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
হ্যাঁ স্যার, আপনার পোস্ট পড়ে আমি ব্লকচেইনএকাউন্ট খুলেছি। পোস্ট পড়ে খোলার পর ''ব্যাক আপ কে''সেভ করে রেখেছি এখন যদি আমি একাউন্ট অন্য মোবাইল থেকে লগ ইন করি তাহলে কিভাবে করব এটা নিয়ে একটা পোস্ট দিন।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
বিটকয়েন ওয়ালেট আগে কয়েনবেস থেকে করতাম। কিন্তু আসলে কয়েনবেস শুনলাম ভালো সিকিউরিটি নয় হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আপনার এই পোস্টটি পড়ার পর বুঝতে পারলাম কিভাবে আইডি করলে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
[/quote
আপনি যেভাবে বুঝিয়েছেন আশা করি সবাই বুঝতে পারবে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রো।
-
আসলে যারা বিটকয়েন ওয়ালেট হিসেবে কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহার করে তাদের একটু বেশি রিক্স থেকে যায়।বাংলাদেশ কিছু কিছু মানুষের কয়েনবেস একাউন্ট কিছু কিছু সময় রেস্ট্রিক্টেড দেখায়। তাই আমরা যারা বাংলাদেশি আছি কয়েনবেস থেকে সবচেয়ে ভালো হলো ব্লকচেইন একাউন্ট। ব্লকচেইন অ্যাকাউন্ট সবচেয়ে নিরাপদ এবং ভালো।
-
আমি মিউ ওয়ালেট ব্যবহার করে থাকি। এ ওয়ালেট থেকে টোকেন টেনেস্পার করা সহজ। সহজে টোকেন গ্রহণ করে এবং খুব সহজেই এক্সচেঞ্জে টোকেন পাঠানো যায়। লেনদেনের ব্যাপারটা খুবই সহজ।
-
আমি মিউ ওয়ালেট ব্যবহার করে থাকি। এ ওয়ালেট থেকে টোকেন টেনেস্পার করা সহজ। সহজে টোকেন গ্রহণ করে এবং খুব সহজেই এক্সচেঞ্জে টোকেন পাঠানো যায়। লেনদেনের ব্যাপারটা খুবই সহজ।
আসলে আমরা সাধারণত বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করি, কয়েনবেস অথবা ব্লকচাইন ওয়ালেট। আসলে আমি জানতে পারলাম ইমেইল দ্বারা ওয়ালেট নাকি রিক্স হয়ে যায়। আসলে ইমেইল ছাড়াও কি কোন মাধ্যম আছে বিটকয়েন ওয়ালেট খোলার। বা দীর্ঘমেয়াদী ওয়ালেট ইউজ করার মত। আসলে বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে আমার তেমন ধারণা নেই তাই এই প্রশ্নটি করা। যদি এর সমাধান জানা থাকে তাহলে এই সম্পর্কে একটু বললে ভালো হতো।
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
[/quote
আপনি যেভাবে বুঝিয়েছেন আশা করি সবাই বুঝতে পারবে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রো।
অনেক ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভাবে বোঝানোর জন্য। আমি ব্লকচেইন নিয়ে অনেক আশঙ্কার ভিতরে ছিলাম। আপনার পোস্টটি পড়ে এখন আর কোনো আশঙ্কা নেই। এত গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার পোস্টটি পড়ে আমাদের মত নতুন ইউজার রা অনেক কিছু শিখতে পারবে।
-
আমি মাই ইথার ওয়ালেট ব্যবহার করি এ ইথেরিয়াম ওয়ালেট খুবই ভালো। ট্রানজেকশন খুবই কম এবং অতি সহজেই টোকেন গ্রহণ করে এবং খুব সহজেই টোকেন ট্রান্সফার করা যায়। এই ERC20 ওয়ালেট সিকিউরিটি অনেকটাই বেশি এবং হ্যাকার সম্ভাবনা খুবই কম।
-
সালমা বেগম আপনি পোস্ট গুলোর প্রতি যত্নবান হোন। আপনার পোস্টগুলো কিন্তু ভাল হয় না। তাই আমি মনে করি আপনার পোস্টগুলোর বিষয়ে যত্নবান হওয়া উচিত। আপনি ভালো মানের পোস্ট করুন এবং আপনি এগিয়ে যান। আমরা আপনার সাথে আছি। আপনাকে অবশ্যই আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবো।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে এ ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আমি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আমি দেখেছি আপনি এই ফোরামেঅনেক আপডেট আপডেট নিউজ দিয়েছেন এবং কি কেউ কোনো প্রশ্ন করলে তার সঠিক ও সুন্দর করে আনসার দিয়েছেন।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
আপনি খুবই সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলেন আপনাকে আমার অনেক ভালো লাগে আপনি এমন ভাবে বুঝিয়ে বলেন যাতে করে অন্যদের বুঝতে কোন অসুবিধা না হয়। আপনি খুবই সৎ একজন লোক। এই ফোরাম এর জন্য আপনি অনেক কিছুই করে।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
মালাম ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনি বরাবরের মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি সাজেশন দিয়েছেন। আপনি ঠিক বলেছেন বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচাইন কেই জানি। আপনি বিটকয়েন সংরক্ষণ করার জন্য অনেক ভালো একটা ওয়ালেট খোলার পরামর্শ দিয়েছেন। আমি মনে করি এই blockchain.com এগিয়ে বিটকয়েন ওয়ালেট খুললে সেটা অবশ্যই নিরাপদ হবে। আশা করি যাদের এই বিষয়ে ধারণা নেই তারা আপনার পোষ্ট থেকে ভালো ধারণা পাবে।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ওয়ালেট সম্পর্কে আসলে আমার কোনো ধারনাই নাই|তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ হলে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলার জন্য|আমি চেষ্টা করব আপনার কথামতো ব্লকচাইন ভলেট টি করার জন্য|আপনার সকল পোষ্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ আপনার পোস্টগুলো পড়ে অনেক কিছু শিখতে পারা যায়|
-
যদি আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়ালেট তৈরি করা হয় তাহলে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে । আমরা বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে ব্লগ চেইনকেই বুঝি blockchain.com এ গিয়ে ওয়ালেট তৈরি করলে অনেকটা সেফটি পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আপনি সঠিক গাইডলাইন হয়েছে আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারলাম
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে সুন্দর ধারণা দেওয়ার জন্য।
-
আমি যতটুকু জানি ততটুকু থেকে আমার মনে হয় আপনি ব্লকচেইন ব্যবহার করতে পারেন কারণ এই ওয়ালেট টি অনেক সিকিউরিটি ওয়ালেট। এখানে আপনি অনেক সাবধানতা অবলম্বন করেই বিটিসি লেনদেন করতে পারেন।
-
আমি মিউ ওয়ালেট ব্যবহার করে থাকি। এ ওয়ালেট থেকে টোকেন টেনেস্পার করা সহজ। সহজে টোকেন গ্রহণ করে এবং খুব সহজেই এক্সচেঞ্জে টোকেন পাঠানো যায়। লেনদেনের ব্যাপারটা খুবই সহজ।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিক বলেছেন বর্তমানে মিউ ওয়ালেট অনেক ভালো। তার মূল কারণ হচ্ছে এটি থেকে এক্সচেঞ্জ করে অনেক ভালো লাগে।এর ভিতর যে নিয়ম গুলো আছে সেগুলো আমার বিশ্বাস সবার মাঝেই ভালো লাগবে। তাই আপনাদের কারো যদি আগ্রহ থাকে তাহলে আপনারা ও মিউ ওয়ালেট ব্যবহার করতে পারেন।
-
বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করার ক্ষেত্রে ব্লকচেইন অয়েলের ব্যবহার করা উত্তম। তবে বর্তমান ট্রাস্ট ওয়ালেট এর বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করা ভালো। অনেক সিকুরিটি সম্পূর্ণ।
-
বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে আমার ভাল ধারনা নেই। আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।আশা করি আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে এবং সিনিয়র ভাইদের রিপ্লাই এর মাধ্যমে আমি এ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান অর্জন করতে পারব। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
-
হ্যাঁ ভাই বিটকয়েন ওয়ালেট ইমেইল ছাড়া খোলার কি কোন পথ আছে। থাকলে একটু সেই বিষয়গুলো একটু নিচে ভালোভাবে বুঝিয়ে বলে দেন।তাহলে আমি দেখেছি প্রায় লোক ইমেইল মাধ্যমে বিটকয়েন ওয়ালেট করে যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে তো সমস্যায় পড়তে হবে। জন্য যদি কেউ একটু বলে দেন তাহলে অনেক ভালো হয়।
-
হ্যাঁ ভাই বিটকয়েন ওয়ালেট ইমেইল ছাড়া খোলার কি কোন পথ আছে। থাকলে একটু সেই বিষয়গুলো একটু নিচে ভালোভাবে বুঝিয়ে বলে দেন।তাহলে আমি দেখেছি প্রায় লোক ইমেইল মাধ্যমে বিটকয়েন ওয়ালেট করে যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে তো সমস্যায় পড়তে হবে। জন্য যদি কেউ একটু বলে দেন তাহলে অনেক ভালো হয়।
আসলে আমি জানি যে বিটকয়েন আইডি ইমেইল এর মাধ্যমে খুললেই সবথেকে শক্তিশালী হয়। কয়েনবেস এর মাধ্যমে বিটকয়েন আইডি খুললে আইডি ব্যান্ড হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই সবাই ইমেইলের ধারা বিটকয়েন আইডি খুলে যাতে হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
-
আপনি অনেক সুন্দর পোস্ট করেছেন ভাই আসলে আমি এই ফোরামে নতুন একজন ইউজার তাই এ ফর্ম সম্পর্কেএকটা ধারণা এবং আপনি যে টপিক টি তৈরি করেছেন সেটা আসলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক আমি আশা করি যে এখানকার সিনিয়ার ভাইয়েরা আমাদেরকে এ বিষয়ে সাহায্য সহযোগিতা করে পাশে থাকবে ধন্যবাদ।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মালাম ভাই।আপনি যেভাবে বলেছেন আমার বিশ্বাস অবশ্যই এভাবে যদি সবাই পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই হ্যাক হবে না।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন ভাই আসলে আমিও এই বিটকয়েন ওয়ালেট কেমন হওয়া উচিত এ সম্পর্কে ভালো জানতাম না কিন্তু এখন আপনার এই মূল্যবান পোষ্ট পড়ে অনেক কিছু বুঝতে পারলাম ধন্যবাদ ভাই আপনাকে জুনিয়রদের হেল্প করে পাশে থাকবেন।
-
মোবাইলে যে সকল ওয়ালেট খুলবেন তা নিরাপদ হতে হবে এবং সিকিউরিটি সম্পূর্ণ হলে ভালো হয় হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম থাকে। তাই আপনারা যদি ওয়ালেট খুলতে চান তাহলে সিকিউরিটি সম্পর্কে ভালোভাবে ওয়ালেট খুলবেন।
-
ভাই আপনি অনেক সুন্দর একটা টপিক তৈরি করেছেন হ্যাঁ আপনি জানতে চেয়েছেন যে জিমেইল দ্বারা ওয়ালেট ক্রিয়েট করলে একটু রিস্কি থাকে সেই জন্য আমার মনে হয় আপনি যদি মোবাইল ওয়ালেট খুলতে চান তাহলে অবশ্যই ব্যাংকের সিকিউরিটি যাতে স্ট্রং হয় সেরকম ওয়ালেট ব্যবহার করেন বর্তমানে আমি ট্রাস্ট ওয়ালেট ব্যবহার করছি এই ওয়ালেটের সিকিউরিটি খুবই ভালো হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে আপনি চাইলে এই ওয়ালেট টি ব্যবহার করে দেখতে পারেন
-
বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে ব্লকচেইন কে বুঝিয়ে থাকে। বিটকয়েন ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইন একাউন্ট খুলতে হবে। এর জন্য ব্লকচেইন ডটকমে একাউন্ট খুলবে। সেখান থেকে আইডি , পাসওয়ার্ড, সেভ করে রাখবেন। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য মোবাইল গুগোল অথেন্টিকেটর ব্যবহার করুন ও স্ক্যান সেভ করুন। এরপর 12 সংখ্যার একটি ব্যাকআপ দিয়ে চেপে রাখুন। এখন আপনার ওয়ালেট নিয়ে নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন।
-
যদি আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়ালেট তৈরি করা হয় তাহলে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে । আমরা বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে ব্লগ চেইনকেই বুঝি blockchain.com এ গিয়ে ওয়ালেট তৈরি করলে অনেকটা সেফটি পাওয়া যায়।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিক বলেছেন blockchain.com এগিয়ে ওলের তৈরি করলে অনেকটা সেফটি বালা ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এখান থেকে অ্যাকাউন্ট খুললে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে
-
বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে ব্লকচাইন ব্লক-চেইন ওয়ালেট কে বুঝায়।আর আপনি যেভাবে বুঝাতে চেয়েছেন তাহলে মোবাইল ওয়ালেট যেমন ইথেরিয়াম ওয়ালেট। এগুলো সবচেয়ে ভালো হওয়া উচিত এবং নিরাপদ সম্পন্ন হওয়া উচিত যাতে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
-
আমার মনে হয় বিটকয়েন ওয়ালেট সিকিউরিটি খুব স্ট্রং এবং রিস্কি মুক্ত বর্তমান সময় আমি একটি ওয়ালেট ব্যবহার করছি সেই ওয়ালেট টি হচ্ছে ব্লকচেইন ওয়ালেট আমি মনে করি বিটকয়েন সুরক্ষিত রাখার জন্য একটি সবথেকে ভালো এর ব্যাংকের সিকিউরিটি খুবই শক্তিশালী হওয়ার কারণে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে
-
আসলে আমরা সাধারণত বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করি, কয়েনবেস অথবা ব্লকচাইন ওয়ালেট। আসলে আমি জানতে পারলাম ইমেইল দ্বারা ওয়ালেট নাকি রিক্স হয়ে যায়। আসলে ইমেইল ছাড়াও কি কোন মাধ্যম আছে বিটকয়েন ওয়ালেট খোলার। বা দীর্ঘমেয়াদী ওয়ালেট ইউজ করার মত। আসলে বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে আমার তেমন ধারণা নেই তাই এই প্রশ্নটি করা। যদি এর সমাধান জানা থাকে তাহলে এই সম্পর্কে একটু বললে ভালো হতো।
ভাই আপনি সরাসরি blockchain.com থেকে অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারেন। সরাসরি blockchain.com থেকে অ্যাকাউন্ট খুললে আমার মনে হয় কোন সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আপনি শুধু আপনার প্রাইভেট কি গুলো নিরাপদে রাখবেন। প্রাইভেট কি সেভ থাকলে আপনার অ্যাকাউন্ট অবশ্যই নিরাপদ থাকবে ইনশাআল্লাহ।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিটকয়েন এর আইডি কি করলে হ্যাক হয়ে যাবে না এ সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য।আমার বিশ্বাস আসলে এভাবে যদি পাসওয়ার্ড দেওয়া হয় তাহলে আর আইডি হ্যাক হয়ে যাবে না।মালাম ভাই অনেক সুন্দরভাবে বিস্তারিত আলোচনা করেছে এরপরে আর কারো কিছু বলার থাকে না।
-
আমার মনে হয় বিটকয়েন ওয়ালেট সিকিউরিটি খুব স্ট্রং এবং রিস্কি মুক্ত বর্তমান সময় আমি একটি ওয়ালেট ব্যবহার করছি সেই ওয়ালেট টি হচ্ছে ব্লকচেইন ওয়ালেট আমি মনে করি বিটকয়েন সুরক্ষিত রাখার জন্য একটি সবথেকে ভালো এর ব্যাংকের সিকিউরিটি খুবই শক্তিশালী হওয়ার কারণে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে
হ্যাঁ বিটকয়েন কে সুরক্ষিত রাখার জন্য ব্লকচেইন ওয়ালেট আমি মনে করি এটি খুবই ভালো। এটি খুবই সিকিউরিটি সম্পূর্ণ বিটকয়েন কি এটি খুবই সুরক্ষিত রাখে। কিন্তু আপনি যদি এর পাসওয়ার্ড এবং ব্যাকআপ কে সুন্দরভাবে রেখে দেন এবং এমন জায়গায় রাখবেন যাতে আপনার বন্ধু-বান্ধব কেউ না জানতে পারে। ভালো অবশ্যই বিটকয়েন ওয়ালেট হ্যাক হয়ে যাবে না।
-
বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইন বুঝি আর যেগুলোনিম্নমানের ওয়ালেট সুতরাং বিটকয়েন ওয়ালেট করতে হলে blockchain.com এগিয়ে একাউন্ট খুলতে হবে অ্যাকাউন্ট খোলার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ করে রাখতে হবে যাতে পরবর্তীতে এটি রিকভারি করা যায় তাই আমার মনে হয় বিটকয়েন ওয়ালেট সবচেয়ে ভালো।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
ভাই এই ফোরামে আমি নতুন একজন ইউজার । আমার বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। তবে আপনার পোস্টটি পড়ে আমি বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে জানতে পারলাম।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
-
ভাইয়া আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই সম্পর্কে টপিকটি খোলার জন্য। কারন আমি একজন নতুন ইউজার তাই বিটকয়েন হলে সম্পর্কে আমার তেমন ধারনা ছিল না। যে কোন ওয়ালেট টি ভালো । কিন্তু আপনার টপিকটিতে সিনিয়র ভাইদের পোস্টগুলো পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
-
আসলে আমরা সাধারণত বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করি, কয়েনবেস অথবা ব্লকচাইন ওয়ালেট। আসলে আমি জানতে পারলাম ইমেইল দ্বারা ওয়ালেট নাকি রিক্স হয়ে যায়। আসলে ইমেইল ছাড়াও কি কোন মাধ্যম আছে বিটকয়েন ওয়ালেট খোলার। বা দীর্ঘমেয়াদী ওয়ালেট ইউজ করার মত। আসলে বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে আমার তেমন ধারণা নেই তাই এই প্রশ্নটি করা। যদি এর সমাধান জানা থাকে তাহলে এই সম্পর্কে একটু বললে ভালো হতো।
বর্তমান সময়ে সবথেকে জনপ্রিয় একটি ওয়ালেট হচ্ছে ট্রাস্ট ওয়ালেট। ই ওয়ালেট এর সিকিউরিটি খুবই হার্ড। আপনি চাইলে এই ওয়ালেটে যেকোনো প্ল্যাটফর্মের টোকেন রাখতে পারবেন। বিটকয়েন ও ইথেরিয়াম রাখতে পারবেন। এই ওয়ালেটের টোকেন স্থানান্তর করা খুবই সহজ আপনি চাইলে ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
-
আমি এই জায়গায় একজন নতুন। আমি এটা কিছু বুঝতে পারছি। কোন সিনিয়র মেম্বার থাকলে সাথে পরামর্শ করে আমার ভালোভাবে জানতে হবে।
-
আপনি একটি সুন্দর পোস্ট করেছেন। আমি এই ইউজারের একজন নতুন। আমার ওয়ালেট সম্পর্কে অতটা ধারনা ছিলনা।লেখাটি পড়ার পরে আমার কিছুটা ধারণা এসেছে।
-
ভাই আপনি যে কথা বলেছেন আপনার সাথে আমি একমত হবো কিনা সেটা সিনিয়র মেম্বার থেকে জানাতে হবে। তারা কি বলবে তারা যদি বলে।তাহলে আমি ওয়ালেট খুলার চিন্তা ভাবনা করতে পারব।
-
হ্যাঁ আমি আপনার সাথে একমত হলাম।। আপনি যে কথাটি পোস্ট করেছেন তা একদম ঠিক।। আপনার পোস্টটির সাথে একমত।। কারণ আমার মতে আপনি যদি মোবাইলে ওয়ালেট খুলতে চান তাহলে আপনি ট্রাস্ট ওয়ালেট আপনার জন্য ভালো হবে।। ট্রাস্ট ওয়ালেটে সিকিউরিটি থাকে।। এতে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।। এখন সবটাই আপনার ইচ্ছে।
-
বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে আমরা সাধারণত বুঝি কয়েনবেস ওয়ালেট কে। এই কয়েনবেস ওয়ালেট খোলার কয়েকটি ধাপ রয়েছে। যেমন প্রথমে আপনাকে কয়েনবেস অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে।কয়েনবেস অ্যাপ ইন্সটল করার পর আপনাকে আপনার জিমেইল এড করতে হবে এবং জিমেইল এড করার পর আপনার জিমেইল একটি কোড যাবে এবং সেই কোড আপনাকে ভেরিফাই করতে হবে ভেরিফাই করার পর পাসওয়ার্ড দিলেই আপনার কয়েনবেস একাউন্ট হয়ে যাবে।
-
বর্তমান সময়ে আমি যে অনেকগুলি কে সবথেকে বেশি চয়েজ করি সেই অনেকগুলো হচ্ছে trust wallet, meta Max wallet e-wallet গুলো আমার কাছে অনেক সিকিউরিটি সম্পূর্ণ মনে হয়।
-
আসলে আমরা সাধারণত বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করি, কয়েনবেস অথবা ব্লকচাইন ওয়ালেট। আসলে আমি জানতে পারলাম ইমেইল দ্বারা ওয়ালেট নাকি রিক্স হয়ে যায়। আসলে ইমেইল ছাড়াও কি কোন মাধ্যম আছে বিটকয়েন ওয়ালেট খোলার। বা দীর্ঘমেয়াদী ওয়ালেট ইউজ করার মত। আসলে বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে আমার তেমন ধারণা নেই তাই এই প্রশ্নটি করা। যদি এর সমাধান জানা থাকে তাহলে এই সম্পর্কে একটু বললে ভালো হতো।
সাধারণত বিটকয়েন ওয়ালেট হচ্ছে একটি ব্লকচেইন প্রযুক্তি। বিটকয়েন ওয়ালেট কেমন হবে সেটা মোটামুটি ভাবে নির্ভর করে আপনার উপর। বিটকয়েন ওয়ালেট হিসাবে মানুষ সাধারণত যে ওয়ালেট ব্যবহার করে থাকে তা হল কয়েনবেস ওয়ালেট। কয়েনবেস ওয়ালেট কিভাবে ক্রিয়েট করতে হয় এ সম্পর্কে অলরেডি আলোচনা করা হয়েছে।
-
আমি মনে করি বিটকয়েন ওয়ালেট বা একটি ব্যাংক একাউন্ট এর মধ্যে কোন তফাৎ নাই।কারণ ব্যাংকে যেমন মানুষ তাদের অর্থগুলো গচ্ছিত রাখে তেমনি বিভিন্ন ওয়ালেটে তাদের অর্থগুলো তারা গঠিত রাখে। তাই অবশ্যই বিটকয়েন ওয়ালেট অনেক শক্তিশালী এবং সিকিউর হওয়া উচিত। যাতে কেউ এখান থেকে কোনো অর্থ চুরি করতে না পারে।
-
ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট করার জন্য। আসলেই সম্পর্কে আমার কোন ধারণা ছিল না। আমরা জানি যে বিটকয়েন ওয়ালেট একটি ব্লকচাইন ওয়ালেট। বিটকয়েন ওয়ালেট হিসেবে মানুষ যেসব ওয়ালেট ব্যবহার করে সেগুলো মূলত কয়েনবেস ওয়ালেট। এই ওয়ালেট খোলা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
-
বিটকয়েন ওয়ালেট হ্যাক হওয়া থেকে মুক্ত থাকলেই হল। আমার মতে বিটকয়েন ওয়ালেট হতে হবে খুবই শক্ত সিকিউরিটি পূর্ণ । বিটকয়েন ওয়ালেট বলতে আমরা সাধারণত ব্লকচেইন কয়েনবেস ওয়ালেট গুলো বুঝে থাকি। আমার মনে হয় এই ওয়ালেট গুলো বিটকয়েন এর জন্য উপযোগী।
-
আমার মনে হয় বিটকয়েন সংরক্ষণ করে রাখার জন্য আমরা ব্লকচেইন ওয়ালেট ব্যবহার করতে পারি। ব্লকচেইন ওয়ালেট বিটকয়েন সংরক্ষণ করে রাখার জন্য উপযুক্ত বলে আমি মনে করি। তাই আপনি আপনার বিটকয়েন সংরক্ষণ করতে ব্লকচেইন ওয়ালেট ব্যবহার করতে পারেন। তাতে আপনার বিটকয়েন নিরাপদ এবং সুরক্ষিত থাকতে পারে। ব্লকচেইন ওয়ালেট এর অনেক জনপ্রিয়তা রয়েছে।
-
প্রশ্নটি যদিও গুরুত্বপূর্ণ তবে আমার কাছে আজও মনে হয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজার বা লেনদেনের সাথে যারা জড়িত, তারা বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে জানে।তবে বাংলায় বিটকয়েন ওয়ালেট তৈরি করার কোন গাইডলাইন আছে কিনা তা আমার জানা নেই। সবাই বিটকয়েন ওয়ালেট হিসাবে এক্সচেঞ্জ গুলোর বা ট্রাস্ট ওয়ালেট এর বিটকয়েন ওয়ালেট ব্যবহার করে।
-
বিটকয়েনের ওয়ালেট বলতে আমরা ব্লকচেইনকে বুঝি। আর যেগুলো সেগুলোকে থার্ডপাটির ওয়ালেট। সুতারং বিটকয়েনের ওয়ালেট করতে হলে ব্লকচেইনডটকম এ গিয়ে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট করার সময় একটা আইডি দিবে সেটা সেভ ও প্রিন্ট করে রাখুন তবে সেই আইডিটা কাউকে দেখাবেন না বা শেয়ার করবেন না। এরপর পাসওয়ার্ড ও সেভ করুন। লগইন করার পর ইমেইল ও মোবাইল ভেরিফাই করুন সেটিং এ গিয়ে। সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইলে গুগল অথেনটিকেটর ব্যবহার করুন ও স্কান করে কোড সেভ করুন। এরপর ১২ সংখ্যার একটি ব্যাকআপ কি দিবে সেটা সেভ ও লিখে রাখুন। বাস এটাই সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে। আপনার ওয়ালেট এখন পুরাই সেফ । আর যদি শুধু আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট করেন তাহলে হ্যাক হবে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য । আমি নতুন অল্প কিছুদিন ধরে এই ফোরামে জয়েন হয়েছি আমার তেমন ধারণা ছিলনা বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে। তবে আপনি যে মন্তব্য করেছেন এ থেকে আমি পরিষ্কার বুঝতে পারলাম বিটকয়েন ওয়ালেট হিসেবে ব্লকচেইন কে ব্যবহার করা উচিত এটা ভালো । আমাদের মত নতুন অনেকেই যারা আছেন তারা 5 টয়লেট ব্যবহার করে থাকেন । ধন্যবাদ আপনাকে মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য ।
-
ধন্যবাদ আপনাকে কারণ বিটকয়েন ওয়ালেট কেমন হওয়া উচিত এটা সম্পর্কে আমি জানতাম না তো হবে আপনার এই মূল্যবান পোষ্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। এবং আশা করি আমার মত যারা মেম্বার রয়েছে ফোরামে তারাও অনেকটাই সাহায্য পাবে আপনাদের মূল্যবান পোষ্টটি থেকে।
-
বিটকয়েন ওয়ালেট সম্পর্কে আমার ততটা ধারণা ছিল না তবে আপনার এই তথ্যবহুল একটি পোস্ট থেকে আমি অনেক কিছুই সংগ্রহ করতে পেরেছি। এবং আশা করি যে এরকম পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন।
-
আপনি খুব সহযে বিটকয়েন ওয়ালেট তৈরি করতে পারেন ব্লক চেইন ওয়ালেট ব্যবহার করে। প্রথমে ব্লক চেইন ডট কম এ গিয়ে বিটকয়েন ওয়ালেট আইডি তৈরি করতে হবে তারপর পাওয়ার্ড তৈরি করতে হবে তারপর ১২ ডিজিটের ফ্রেস তৈরি করতে হবে। তারপর ওয়ালেট ব্যবহার উপযোগী হয়ে যাবে।
-
এই বিষয়ে আমার মত নতুন ইউজারদের কোন অভিজ্ঞতা নেই। আশা করছে আমাদের ফোরামে অনেক অভিজ্ঞ বড় ভাইরা আছেন তাদের কাছ থেকে আপনি এই সমস্যার সমাধান পেতে পারেন। ধন্যবাদ
-
বিটকয়েন যেহেতু পৃথিবীর অন্যতম মূল্যবান একটি কয়েন তাই এর নিরাপত্তা ও পৃথিবীর অন্যতম সেরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা হওয়া উচিত। কারন একটা বিটকয়েন বা তার কিছু বেশি বিটকয়েন কিন্তু যে কোন দেশের টাকা কনভার্ট করলে প্রচুর টাকা। যেহেতু 1 বিটিসি = অনেক টাকা তাই এর সিকিউরিটি ব্যবস্থা অনেক উন্নত হওয়া উচিত।
-
বিটকয়েন হচ্ছে একটি জনপ্রিয় কয়েন। বর্তমানে সারাবিশ্বে যার অবদান রয়েছে। বিটকয়েনের ওয়ালেট শক্তিশালী ও নিরাপদ হওয়া উচিত। কারণ এমন অনেক আছে যা হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই শক্তিশালী ও নিরাপদ ওয়ালেট ব্যবহার করা উচিত।
-
আমি ফর্মে নতুন কবে আমার জানা মতে আপনার ফর্মে এসে অনেকনকিছু জানতে পারলাম সিনিয়রদের থেকে তাছাড়া বিটকয়েন হচ্ছে একটি জনপ্রিয় কয়েন। বর্তমানে সারাবিশ্বে যার অবদান রয়েছে। বিটকয়েনের ওয়ালেট শক্তিশালী ও নিরাপদ হওয়া উচিত। কারণ এমন অনেক আছে যা হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
-
বিটকয়েন অথবা অন্য কোন ক্রিপ্টো কারেন্সিতে যেটাই বিবেচনা করুন না কেন ওয়ালেটের ক্ষেত্রে কিন্তু খুব যত্নশীল হতে হবে বিশেষ করে ক্রিপ্টো কারেন্সি জগতে বিটকয়েন ওয়ালেট হ্যাক হওয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয় বরং প্রতিনিয়ত এরকম ঘটনা ঘটে চলেছে। তাই ওয়ালেট নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। আপনি আপনার মূল্যবান বিটকয়েন একটি ওয়ালেটে জমা রাখবেন সে ক্ষেত্রে সেই অলেট যদি দুর্বল হয় সেক্ষেত্রে আপনার জমা রাখা বিটকয়েন আপনার হিসেবে কখনো বিবেচিত হবে না। যেকোন সময় আপনার জমা করা বিটকয়েন হ্যাক হয়ে যেতে পারে। তবে মুদ্রা কথা হচ্ছে আপনি কখনো আপনার বিটকয়েন কোন কেন্দ্রীয় এক্সচেঞ্জে জমা রাখবেন না কেননা যে কোন সময় ঐ কেন্দ্রীয় এক্সচেঞ্জ দেউলিয়া অথবা হ্যাক হওয়ার মতো অভিজ্ঞতায় পড়তে পারে। আপনি আপনার বিটকয়েন সেল্ফ কাস্টডি ওয়ালেটে জমা রাখবেন যার পূর্ণ প্রবেশাধিকার শুধুমাত্র আপনার হাতেই ব্যস্ত থাকবে এবং তৃতীয় কোন পার্টি বা থার্ড পার্টি যেন আপনার ওয়ালেটের নিয়ন্ত্রণ নিতে না পারে।
-
বিটকয়েন অথবা অন্য কোন ক্রিপ্টো কারেন্সিতে যেটাই বিবেচনা করুন না কেন ওয়ালেটের ক্ষেত্রে কিন্তু খুব যত্নশীল হতে হবে বিশেষ করে ক্রিপ্টো কারেন্সি জগতে বিটকয়েন ওয়ালেট হ্যাক হওয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয় বরং প্রতিনিয়ত এরকম ঘটনা ঘটে চলেছে। তাই ওয়ালেট নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। আপনি আপনার মূল্যবান বিটকয়েন একটি ওয়ালেটে জমা রাখবেন সে ক্ষেত্রে সেই অলেট যদি দুর্বল হয় সেক্ষেত্রে আপনার জমা রাখা বিটকয়েন আপনার হিসেবে কখনো বিবেচিত হবে না। যেকোন সময় আপনার জমা করা বিটকয়েন হ্যাক হয়ে যেতে পারে। তবে মুদ্রা কথা হচ্ছে আপনি কখনো আপনার বিটকয়েন কোন কেন্দ্রীয় এক্সচেঞ্জে জমা রাখবেন না কেননা যে কোন সময় ঐ কেন্দ্রীয় এক্সচেঞ্জ দেউলিয়া অথবা হ্যাক হওয়ার মতো অভিজ্ঞতায় পড়তে পারে। আপনি আপনার বিটকয়েন সেল্ফ কাস্টডি ওয়ালেটে জমা রাখবেন যার পূর্ণ প্রবেশাধিকার শুধুমাত্র আপনার হাতেই ব্যস্ত থাকবে এবং তৃতীয় কোন পার্টি বা থার্ড পার্টি যেন আপনার ওয়ালেটের নিয়ন্ত্রণ নিতে না পারে।
আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন, আপনি যেই ওয়ালেটে আপনার বিটকয়েন বা অন্যান্য কয়েন রাখবেন সেটার প্রটেক্ট অবশ্যই শক্তিশালী হতে হবে কেননা থার্ড পার্টি যদি সেখানে প্রবেশ করতে পারে তাহলে আপনি আপনার কয়েন হারাতে পারেন।
-
সত্যি বলতে আমি শুধু একটি ওলেটই ব্যবহার করি। বাকিটা আজ ফরমের পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ সবাইকে।
-
সত্যি বলতে আমি শুধু একটি ওলেটই ব্যবহার করি। বাকিটা আজ ফরমের পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ সবাইকে।
আপনি কোন ওয়ালেট ব্যবহার করবেন সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার উপর। আপনি কিভাবে আপনার ওয়ালেট সুরক্ষিত বা নিরাপদে রাখবেন সেটাও আপনার দায়িত্ব।
আমরা যেহেতু ওয়ালেট এর বিভিন্ন কয়েন রাখি তাই ওয়ালেট যেন সুরক্ষিত থাকে এবং নিরাপদে থাকে তার জন্য আমাদের ওয়ালেট এর প্রাইভেট চাবি গুলো নির্দিষ্ট স্থানে নিরাপদে রাখা উচিত যাতে করে অন্য কেউ তার খোঁজ না পায়।
-
আপনি চাইলে যে কোন ওয়ালেট আপনি ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এজন্য আপনার নিজের উপর নির্ভর থাকতে হবে। কারণ আপনি যদি নির্ভর করেন তাহলে আপনার ওয়ালেট আপনি সুরক্ষা রাখতে পারবেন এবং আপনার নিজেকে সবসময় দায়িত্ব নিয়ে নিরাপদ রাখার চেষ্টা করবেন।
-
আপনি চাইলে যে কোন ওয়ালেট আপনি ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এজন্য আপনার নিজের উপর নির্ভর থাকতে হবে। কারণ আপনি যদি নির্ভর করেন তাহলে আপনার ওয়ালেট আপনি সুরক্ষা রাখতে পারবেন এবং আপনার নিজেকে সবসময় দায়িত্ব নিয়ে নিরাপদ রাখার চেষ্টা করবেন।
আপনি কি এক্সচেঞ্জ বিটকয়েন সুরক্ষিত মনে করেন? যে কোন ওয়ালেট বিটকয়েন সুরক্ষিত নয়। তবে ইলেকট্রাম, হার্ডওয়ার, ইত্যাদি আরও ভালো ওয়ালেট রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করলে বিটকয়েন অনেক নিরাপদে থাকবে। আমি বিটকয়েন সংরক্ষণ করার জন্য ইলেকট্রাম ওয়ালেট বেছে নিয়েছি, খুবই ভালো একটা ওয়ালেটে।
-
প্রত্যেক ওয়ালেটই ভালো কিন্তু ওয়ালেট ব্যবহারকারী যদি তার ওয়ালেটের প্রাইভেট বিষয়গুলো যদি সংরক্ষণ না করতে পারে তাহলে যত ভালো ওয়ালেট হোক না কেন কোন লাভ নেই।
-
বিটকয়েন আমার জানা মতে আমার মনে হয় বিটকয়েন ওয়ালেট ভালো হবে।আবার আপনি চাইলেও যে কোনো ওয়ালেট আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।আমি বিটকয়েন সংরক্ষণ করার জন্য trast wallet বেছে নিয়েছি।
-
প্রত্যেকটা ওয়ালেটই ভালো। কিন্তু আপনি যদি আপনার ওয়ালেট private key সুরক্ষিত না রাখতে পারেন। তাহলে আমি বলব যে আপনি যত ভালো ওয়ালেট খুজেন না কেন কোন লাভ হবে না। আগে আপনি আপনার private key গুলো সুরক্ষিত রাখেন। তাহলে আপনার কাছে যেকোনো ওয়ালেট ভালো মনে হবে।