Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Cristiano on December 01, 2020, 06:43:54 AM
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যে পার্থক্য গুলো খুব সহজে বুঝানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আমার মতন আরও যারা আছে ICO এবং IEO নিয়ে যাদের সমস্যা ছিল তাদের সকল সমস্যার সমাধান আশা করি আপনার পোস্টটি তেই হয়ে যাবে।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
।
ICO and ieo সম্পর্কে আমার কিছু ভুল ধারনা ছিল আপনার পোষ্টের মাধ্যমে তা খুব সহজেই বুঝতে পারলাম। আমার মত আরো অনেকেই পোষ্টের মাধ্যমে IEO and ICO এরমধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে অবগত হতে পারবে।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
ধন্যবাদ ভাইয়া। ICO ও IEO সম্পর্কে কোন ধারণা ছিল না। আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক অনেক উপকার হয়েছে। এত সুন্দর সুন্দর টপিক তৈরি করলে আমরা যারা নতুন আছি তাদের কাজ বুঝতে কোন অসুবিধা হবে না।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । এতো সুন্দর ভাবে ICO এবং IEO মধ্য পার্থক্য গুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।আপনার পোষ্টটা পড়ে আমি ICO এবং IEO এর মধ্য পার্থক্য সর্ম্পকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পাড়লাম।আমার মতো যারা নতুন ইউজারা আছি তাদের জন্য অনেক উপকারি একটি পোষ্ট।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
।
নিঃসন্দেহে ICO and IEOএর মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে অসাধারণ একটি পোস্ট । এদের পার্থক্য সম্পর্কে যেটুকু ভুল ধারণা ছিল তা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে অতি সহজেই বুঝতে পারলাম ।অনেকের মতো আমিও মনে করতাম এর দুটি বিষয় একই আপনার মাধ্যমে এদের পার্থক্য টা জানতে পারলাম।
-
দুটির মধ্যে পার্থক্য অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এ ধরনের পোস্ট করার জন্য।
-
আপনি খুবই সুন্দর ভাবে এ দুটোর মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরেছেন।আপনি খুবই সুন্দর সুন্দর পোস্ট করেন যেটা থেকে যুনিয়র মেম্বের অনেক কিছু শিখতে পারবে। এরকম তথ্যবহুল পোস্ট আরো বেশি খুশি করবেন যাতে করে নতুন মেম্বার রা কিছু শিখতে পারে। আশা করি ভবিষ্যতে এরকম ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে পোস্ট আরো বেশি বেশি পাব। যারা ico ও ieo এর মধ্যে পার্থক্য গুলো জানে না তারা আপনার পোস্টটি পড়ে জানতে পারবে।
-
Ico হল প্রজেক্ট ওয়েবসাইটে তারা তাদের নিজস্ব মতামত অনুসারে প্রাইজ ফিক্সট করে টোকেন সেল করে থাকেন। IEO হল এক্সচেঞ্জ লিস্ট করার পর তারা এক্সচেঞ্জ মারফত টোকেন সেল করে থাকেন।
-
দারুনভাবে ICO ও IEO এর মধ্যে পার্থক্য বুঝিয়ে দিলেন। যারা বুঝেনি তাদের কাছে এখন ব্যাপারটা খোলা বইয়ের মত হয়ে গেছে আশা করি। আপনার কাছ থেকে এমন ধরনের পোষ্ট আরো চাই, দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
-
যতই আপনার পোস্ট গুলো পড়ছি ততোই বিভিন্ন বিষয়ে আপনার কাছ থেকে শিখতে পারছি।IEO তে ইনবেস্ট সম্পর্কে তথ্যগুলো আমার তেমন জানা ছিল না আপনার মাধ্যমে জানতে পেরে অনেক উপকৃত হলাম। তথ্যবহুল পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
-
আসলে IEO এবং ICO দুইটার কাজ একই শুধু পদ্ধতি আলাদা। ICO তে coin সেল প্রজেক্ট ওয়েবসাইট বা গুগল ফোরাম এর মাদ্ধমে হয় কিন্তু ICO তে coin সেল যেকোনো ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ তে হয়। আমি মনে করে এর চাইতে মৌলিক আর কোনো পার্থক্য নাই।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
আমার ICO ও IEO সম্পর্কে খুব একটা ভাল ধারণা নেই কিন্তু আমি আপনার এই মূল্যবান পোষ্ট পড়ে পুরোপুরি ধারণা পেয়েছি আশা করি আপনি সামনে আরো ভালো ভালো পোস্ট করবে এবং জুনিয়রদের সাহায্য সহযোগিতা করবে তাহলে আমরা ভালো ভাবে বুঝতে পারব এবং আমাদের বুঝতে কোন রকম সমস্যা দেখা দিবে না আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই এই পোস্টটি করার জন্য।
-
আই সি আই এর মধ্য গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য তুলে ধরেছেন। আসলে এই দুটো জিনিস দু'রকমের এটাতো যদিও আমরা বুঝতে পারি। তো এই ফোরামে আমাদের অনেক জুনিয়ার মেম্বার আছে যারা এই দুটি সম্পর্কে কোন কিছুই জানেনা বার পার্থক্য সম্পর্কে জানেনা আমার বিশ্বাস আপনার এই পোস্টটি পড়ার পরে তারা পুরোপুরি ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পারবে।
-
আপনি যে পোস্টটি করেছেন এ পোস্টের সম্পর্কে আমার ধারণা ছিল না।ম্যাপ অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই এই দুটি সম্পর্কে অনেক সুন্দর ভাবে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য তুলে ধরেছেন।
-
আপনি যে পোস্টটি করেছেন এ পোস্টের সম্পর্কে আমার ধারণা ছিল না।ম্যাপ অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই এই দুটি সম্পর্কে অনেক সুন্দর ভাবে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য তুলে ধরেছেন।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনি আইসিও এবং আই ই ও এর মধ্যকার পার্থক্য অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। আপনার পোস্ট থেকে আমরা আইসিও এবং আই ই ও সম্পর্কে মোটামুটি বিস্তারিত ধারনা পেলাম এবং তাদের পার্থক্য সম্পর্কেও বুঝতে পারলাম।
-
ICOও IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যগুলো হলো।ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এছাড়াও আই সি ও ও IEO সম্পর্কে আমার কোন ধারণা নেই। আশা করি কোন বড় ভাই আমাকে এই বিষয়ে সাহায্য করবে।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
আমার ICO ও IEO সম্পর্কে খুব একটা ভাল ধারণা নেই কিন্তু আমি আপনার এই মূল্যবান পোষ্ট পড়ে পুরোপুরি ধারণা পেয়েছি আশা করি আপনি সামনে আরো ভালো ভালো পোস্ট করবে এবং জুনিয়রদের সাহায্য সহযোগিতা করবে তাহলে আমরা ভালো ভাবে বুঝতে পারব এবং আমাদের বুঝতে কোন রকম সমস্যা দেখা দিবে না আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই এই পোস্টটি করার জন্য।
মহাদয় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর পোষ্ট করার জন্য। ICOও IEO সম্পর্কে আমার কোন ধারণা ছিল না আপনার এমন মূল্যবান পোষ্টটি পড়ে আমি বুঝতে পারলাম।ICOও IEO আসলে কি এটা কি কাজে ব্যবহার হয়।
-
ICO আর IEO এর মাধ্যে তেমন কোন প্রার্থক্য নেই। এই দুইটির উদ্দেশ্যই একি। শুধু মাত্র টোকেন বা কয়েন বিক্রির ধরন আলাদা। নতুন কোনো ICO প্রকল্প গুলোতে যোগ দান করার মার্কেট ভালো করে বিশ্লেষণ করে নিতে হয়. IEO এর ক্ষেত্রে তেমন কোনো বিশ্লেষণ এর প্রয়োজন নেই.
-
আই ই ও এবং আইসিও এর মধ্যকার পার্থক্য সম্পর্কে এত সুন্দর ভাবে আলোচনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি মনে করি আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে ফোরামে আমার মত জুনিয়র যারা আছে তারা এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্যাবলী জানতে পারবে। যা তাদের ভবিষ্যৎ এর সাহায্য করবে।
-
ICO & IEO সম্পর্কে আমি কেমন জ্ঞানী নই আমি এটি সম্পর্কে তেমন জানি না কিন্তু আপনার এতো সুন্দর মূল্যবান পোস্ট পড়ে এতক্ষণে অনেক কিছু বুঝতে পেরেছি আপনি এতো সুন্দর করে ICO and IEO এরমধ্যে পার্থক্যটা কতটুকু সেটা আমাদেরকে বুঝিয়ে জুনিয়রদের উপকার করেছেন তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে আপনি মূল্যবান একটি পোস্ট করে আমাদের সমস্যার সমাধান করে দিয়েছেন হয়তো এটি সম্পর্কে যদি এখন না জানতাম হয়তো পরবর্তীতে আমাদের সমস্যায় পড়তে হতো।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
ভাই ICO এবং IEO সম্পর্কে আমি কিছুই জানিনা ।আপনার পোষ্টটি পড়ে ICO এবং IEO সম্পর্কে আমি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পারলাম । ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
-
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে আপনার এই টপিক থেকে আমি জানতে পারলাম যে ICO and IEO গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য বুঝতে পারলাম। এরকম টপিক বারবার খোলা হোক কারন আমরা যারা নতুন ইউজার আছে এরকম পোস্ট থেকে আমরা অনেক কিছু জানতে পারব এবং শিখতে পারবে।
-
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য ICO and ieo এই বিষয়ে আমার কোন ধারণা না থাকার কারণে আমি আপনাকে কোন সাহায্য করতে পারলাম না। আশা করি এই ফোরামের সিনিয়র ভাইদের কাছ থেকে এই বিষয়ে সাহায্য নিতে পারবেন যা আমি নিজেও সর্বদায় করে থাকি। এই ফোরামের সিনিয়র ভাইদের সাহায্য পেয়ে থাকি বলেন আজ এখানে কাজ করি।
-
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য ICO and ieo এই বিষয়ে আমার কোন ধারণা না থাকার কারণে আমি আপনাকে কোন সাহায্য করতে পারলাম না। আশা করি এই ফোরামের সিনিয়র ভাইদের কাছ থেকে এই বিষয়ে সাহায্য নিতে পারবেন যা আমি নিজেও সর্বদায় করে থাকি। এই ফোরামের সিনিয়র ভাইদের সাহায্য পেয়ে থাকি বলেন আজ এখানে কাজ করি।
আপনি এই ফোরামে নতুন এসেছেন ভালো কথা কিন্তু আপনি এই ফোরামে সময় দিন। প্রশ্ন করা হয়েছে একরকম আপনার উত্তর হয়েছে আর একরকম।আপনি যেহেতু ফুল মেম্বার হয়েছেন সেই তো অবশ্যই একটু চেষ্টা করবেন যাতে ভালো মানের পোস্ট হয়। তা না করে এভাবে পোস্ট করলে নেগেটিভ কারমা পেতে পারেন। আপনি সিনিয়র ভাইদের পোষ্ট গুলো ভাল করে পরবেন আস্তে আস্তে সব বুঝতে পারবেন। আস্তে আস্তে করে পোস্ট করুন এবং সবার পোস্টগুলো পড়ে পড়ে
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
ico সম্পর্কে আমার তেমন একটা ধারণা ছিল না আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম এবং অনেক কিছু শিখতে পারলাম নতুনভাবে এখান থেকে অনেক কিছু শিখতে পারবে ধন্যবাদ
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই বিষয়টা সবার সামনে সুন্দর, সহজ ও সাবলীল ভাষায় তুলে ধরার জন্য। আমি ICO এবং IEO এর মধ্যকার পার্থক্য জানতাম না, এই দুটোকে গুলিয়ে ফেলতাম। এখন আপনার পোস্ট টি পড়ে এই বিষয়টি পুরোপুরি ভাবে বুঝতে পারলাম।
-
ICO এবং IEO এর মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য গুলো হচ্ছে:
আমরা অনেকেই ICO এবং IEO সাথে পরিচিত। কিন্তু এদের পার্থক্যগুলো অনেকেই জানিনা।কিছু জুনিয়র মেম্বার এবং সিনিয়র মেম্বার দের আদেশ এ এর পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হলো:-
রিসার্চঃ- ICO এর ক্ষেত্রে লেজিট ICO খুজে পেতে আপনাকে ভাল পরিমান রিসার্চ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোন সময় আপনার ভুলও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু IEO এর জন্য আপনাকে তেমন কোন রিসার্চই করার প্রয়োজন হবে না। কারন যে এক্সচেন্জ থেকে IEO করা হবে তারাই এই কাজটি করে থাকবে। কারন তারা কোন ভুয়া কম্পানিকে সহযোগিতা করবে না। যার কারণে IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। যেটা ICO তে একটি সন্দেহের বিষয় থেকেই যাই। তাই বলে আমি আপনাকে রিসার্চ করা থেকে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই রিসার্চ করবেন, কারন ইনভেস্ট করার পুর্বে আপনারও ধারনা থাকা দরকার কোন জায়গায় ইনভেস্ট করতে যাচ্ছেন।
research
ট্রেডিং মার্কেটঃ- কোন কম্পানির ICO হওয়ার পর কোন মার্কেটে তারা ট্রেড শুরু করবে, কবে করবে, এই নিয়ে বাড়তি চিন্তা মাথাই কাজ করে। কারণ ভাল কোন এক্সচেন্জ মার্কেটে ট্রেড শুরু না করলে, ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। কিন্তু IEO তে এই চিন্তা করা লাগে না। কারণ যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে IEO করা হবে সেই মার্কেটেই তাদের প্রথম ট্রেড শুরু হবে। আর আপনি যেই এক্সচেন্জ মার্কেটে আস্থা রাখেন শুধু সেই এক্সচেন্জ মার্কেটের IEO করবেন এটাই স্বাভাবিক বিষয়।
ট্রেডিং টাইমঃ- ICO করতে গিয়ে দেখা গেছে অনেক কম্পানি ICO কম্পিলিট হওয়ার পর মার্কেটে আসতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে। এই ক্ষেত্রে ১ মাস থেকে শুরু করে ৫ মাসের বেশি সময় নিয়েছে শুধু ট্রেডিং মার্কেটে আসতে। যেমন, Wanchain এর কথাই বলা যেতে পারে। এতে করে আপনার ইনভেস্ট আটকে থাকে। কিন্তু IEO করলে এই প্যারা থেকে বাঁচা যায়। কারন যেহেতু IEO এক্সচেন্জ মার্কেট গুলোতেই করা হচ্ছে যার ফলে, কোন কয়েন বিক্রির পর কোন্ মার্কেটে যোগ হবে এই নিয়ে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকছে না। তার ফলে কয়েন বিক্রি হবার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই ট্রেডিং এর জন্য কয়েন রিলিজ করা হচ্ছে।
উপরের কয়েকটি পার্থক্যই হয়তো আপনার মধ্যে ধারনা নিয়ে এসেছে যে, ICO করাটা ভাল হবে নাকি IEO করা। অবশ্য অনেকেই অনেক রকম যুক্তি দাড় করাতে পারে। তবে আমার কাছে ইনভেস্ট করার জন্য নিসন্দেহে IEO উত্তম এবং নিরাপদ একটি পথ।
ভাই ICO এবং IEO সম্পর্কে আমি কিছুই জানিনা ।আপনার পোষ্টটি পড়ে ICO এবং IEO সম্পর্কে আমি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পারলাম । ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এমন একটি মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য ICO এবং IEO সম্পর্কে আমার কোনো ধারনাই নেই। আপনার এই মূল্যবান পোষ্টটি পড়ার পর একটু হলেও বুঝতে পেরেছি ICO এবং IEO কি। এর গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কেও জানতে পেরেছি আশা করি ভবিষ্যতে এমন মূল্যবান পোষ্ট আপনার কাছ থেকে অপেক্ষা করব।