Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: saidul2105 on December 04, 2020, 02:12:45 PM
-
আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বৈধতা পেয়েছে অনেক আগেই। তবে আজ আবারও হঠাৎ করে টিভি চ্যানেলে নিউজ দেখার সময় নতুন করে এই বিষয়টি নজরে আসলো। বাংলাদেশে এর আগে শুধু ফ্রিল্যান্সিং বৈধ ছিলো, সেরকম ভাবে কোন স্বীকৃতি বা পরিচয় পত্র ছিলো না। কিন্তু আজ দেখলাম ফ্রিল্যান্সিং কে সরকারি ভাবে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি ও ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্রও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
কিন্তু আমরা যারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সিং-এর সাথে জড়িত না, অর্থাৎ আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত আছি তারা কি কোন দিন বৈধতা পাবো? কখনো কি আমাদের পরিচয় পত্র হবে?
এই বিষয়ে সিনিয়র ভাইদের মতামত আশা করছি।
-
আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বৈধতা পেয়েছে অনেক আগেই। তবে আজ আবারও হঠাৎ করে টিভি চ্যানেলে নিউজ দেখার সময় নতুন করে এই বিষয়টি নজরে আসলো। বাংলাদেশে এর আগে শুধু ফ্রিল্যান্সিং বৈধ ছিলো, সেরকম ভাবে কোন স্বীকৃতি বা পরিচয় পত্র ছিলো না। কিন্তু আজ দেখলাম ফ্রিল্যান্সিং কে সরকারি ভাবে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি ও ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্রও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
কিন্তু আমরা যারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সিং-এর সাথে জড়িত না, অর্থাৎ আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত আছি তারা কি কোন দিন বৈধতা পাবো? কখনো কি আমাদের পরিচয় পত্র হবে?
এই বিষয়ে সিনিয়র ভাইদের মতামত আশা করছি।
হ্যাঁ ভাই আমিও নিউজ টি দেখেছি যে বাংলাদেশ সরকার ফ্রিল্যান্সিং দের স্বীকৃতি দিয়েছে এবং তাদের নতুন করে পরিচয় পত্রও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তুু আমি যতটুকু জানি বাংলাদেশি ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ। কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের মত ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে যারা জড়িত তাদের বৈধতা দেবে কিনা সে সম্পর্কে আমি কিছুই জানিনা। এই ফোরামে অনেক সিনিয়র ভাই আছে যারা এসম্পর্কে অনেক ভালো জানেতারা এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত মতামত প্রকাশ করবে।
-
আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বৈধতা পেয়েছে অনেক আগেই। তবে আজ আবারও হঠাৎ করে টিভি চ্যানেলে নিউজ দেখার সময় নতুন করে এই বিষয়টি নজরে আসলো। বাংলাদেশে এর আগে শুধু ফ্রিল্যান্সিং বৈধ ছিলো, সেরকম ভাবে কোন স্বীকৃতি বা পরিচয় পত্র ছিলো না। কিন্তু আজ দেখলাম ফ্রিল্যান্সিং কে সরকারি ভাবে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি ও ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্রও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
কিন্তু আমরা যারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সিং-এর সাথে জড়িত না, অর্থাৎ আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত আছি তারা কি কোন দিন বৈধতা পাবো? কখনো কি আমাদের পরিচয় পত্র হবে?
এই বিষয়ে সিনিয়র ভাইদের মতামত আশা করছি।
এই নিউজটি আমিও দেখেছি কিন্তু আমি যতটুকু জানি ফিন্যান্সিং এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুটি আলাদা বিষয়। এই ফোরামের আমি অনেকটাই ছোট মানুষ।তবুও আপনাদের পোস্ট করে এই ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু আয়ত্ত করতে পেরেছিলাম ততটুকুই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
-
এই প্রশ্নটা অনেক কঠিন যে আমাদের কে কি সরকার বৈধতা দিবে কি দেবে না। এখানে একটিু ঝামেলা আছে আমার মনে হয়। কেন না ফ্রিল্যান্সারা কিন্ত তাদের আয় দেখিয়েছে। তারা নির্দিস্ট পরিমান আয় করে তার প্রুভমেন্ট আছে কিন্তু সেক্ষেত্রে আমরা কি দেখাব। আছে কি আমাদের সেরকম কিছু? না মাস শেষে কোন নির্দিষ্ট আয় দেখাতে পারব। বরং আমার মনে হয় যে ক্রিপ্টোকারেন্সি যেহেতু বাংলাদেশে অবৈধ সেহেতু এটি কে যদি নেগেটিভলি নেয় তাহলে ত আম ছালা দুটোই যাবে। আমি মনে করি সরকার যদি পজিটিভলি দেখে তাহলে আমরা্ও এই কার্ড পেতে পারি।
-
আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বৈধতা পেয়েছে অনেক আগেই। তবে আজ আবারও হঠাৎ করে টিভি চ্যানেলে নিউজ দেখার সময় নতুন করে এই বিষয়টি নজরে আসলো। বাংলাদেশে এর আগে শুধু ফ্রিল্যান্সিং বৈধ ছিলো, সেরকম ভাবে কোন স্বীকৃতি বা পরিচয় পত্র ছিলো না। কিন্তু আজ দেখলাম ফ্রিল্যান্সিং কে সরকারি ভাবে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি ও ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্রও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
কিন্তু আমরা যারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সিং-এর সাথে জড়িত না, অর্থাৎ আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত আছি তারা কি কোন দিন বৈধতা পাবো? কখনো কি আমাদের পরিচয় পত্র হবে?
এই বিষয়ে সিনিয়র ভাইদের মতামত আশা করছি।
ভাই আপনি মনে হয় ফোরামে বেশি সময় দেন না। আমার মনে হয় আপনার ফোরামে সময় দেয়া উচিত। কয়েকদিন আগেই এই ফ্রিল্যান্সাদের স্বীকৃতিমূলক কার্ড দেয়ার ব্যাপারে এক ভাই টপিক খুলেছিলেন। আমার মনে হয় এটা নিয়ে আবার নতুন করে টপিক তৈরি করার কোন প্রয়োজন ছিল না। যাই হোক সকল ফ্রিল্যান্সারদের জন্য রইল শুভকামনা। আশা করব ক্রিপ্টোকারেন্সি কেউ একদিন বৈধ করে দেবে বাংলাদেশ সরকার সেইদিন আমরাও স্বীকৃতিমূলক কার্ড পাবো। ইনশাআল্লাহ।
-
আমরা কি পাব না? আমরাও তো রেমিটেন্স আনি। সেক্ষেত্রে আমরাও এর দাবিদার। আমার মনে হয় আমাদের এই বিষয় নিযে কেউ সরকারের কাছে যেতে চায় না। যার ফলে কোন এচিবমেন্ট হবে না।
-
আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বৈধতা পেয়েছে অনেক আগেই। তবে আজ আবারও হঠাৎ করে টিভি চ্যানেলে নিউজ দেখার সময় নতুন করে এই বিষয়টি নজরে আসলো। বাংলাদেশে এর আগে শুধু ফ্রিল্যান্সিং বৈধ ছিলো, সেরকম ভাবে কোন স্বীকৃতি বা পরিচয় পত্র ছিলো না। কিন্তু আজ দেখলাম ফ্রিল্যান্সিং কে সরকারি ভাবে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি ও ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্রও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
কিন্তু আমরা যারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সিং-এর সাথে জড়িত না, অর্থাৎ আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত আছি তারা কি কোন দিন বৈধতা পাবো? কখনো কি আমাদের পরিচয় পত্র হবে?
আমি আপনার ভাবনাটিকে বুঝতে পেরেছি এবং শ্রদ্ধা করি। কিন্তু আপনি যদি ফেসবুকের বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের অফিসিয়াল গ্রুপগুলোতে থাকতেন, তাহলে বাস্তবতাটি কি বুঝতে পারতেন। কেন এ কথা বললাম , তার কারণ হলো সকল ফ্রিল্যান্সার এই আইডি কার্ডটিকে হাস্যকর বিষয় হিসেবে নিচ্ছে। কেনই বা নিবে না, আইডি কার্ড দেয়ার দুইটি সাইট তৈরি করা হয়েছে $৫০-$১০০ এর ওয়ার্ডপ্রেস থিম দিয়ে, আর সেটি Themeforest (https://themeforest.net/) এ পাওয়া যায়। যেই সাইট আপনাকে আইডি কার্ড দিবে এবং সরকারের একটি সংস্থা হিসেবে পরিচিত , সেটি তৈরি করতে তারা টাকা ব্যয় করতে পারলো না। বাংলাদেশে তো ওয়েব ডেভেলপারের অভাব নাই। শুধু এটাই নাহ, সাইটের লোগো তো একটি সাইট থেকে কপিরাইটে কিনে নিয়েছে। এরপর আর কি হবে, সেটি সবার জানা। সবাই মিলে meme তেরি করার মাধ্যমে হাস্যকর বানানো শুরু করছে।
নোট: আমি ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট জানি এবং বিভিন্ন গ্রুপে থাকায়, বিষয়টি জানি।
এই পোষ্টটি দেখেন: https://www.facebook.com/groups/fiverr.com.bd/permalink/1461023324090590/
কিন্তু আমরা যারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সিং-এর সাথে জড়িত না, অর্থাৎ আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত আছি তারা কি কোন দিন বৈধতা পাবো? কখনো কি আমাদের পরিচয় পত্র হবে?
( এরপরের লেখাটিকে রাজনৈতিক দিক থেকে কেউ পড়বেন না, কারণ আমি কোনো ধরনের রাজনীতি করি না এবং যারা দেশের ও জনগণের ভালো করবে, তাদের জন্য অবশ্যই শুভকামনা রইলো)
সরকারের অনেকে মন্ত্রী আছেন, যারা ব্লকচেইনের জন্য চিন্তাভাবনা করলেও, দুঃখের বিষয় হলো তারা শুধুমাত্র প্রাইভেট ব্লকচেইন নিয়ে ব্যস্ত। তারা বিটকয়েনের মতো মুক্ত/ওপেন ব্লকচেইনে আগ্রহী নয়। তাই বিটকয়েন বাংলাদেশে তখনই বৈধ হওয়ার সম্ভাবনা আছে, যখন সকল মন্ত্রীগণ বিটকয়েনের মতো মুক্ত/ওপেন ব্লকচেইন নিয়ে চিন্তাভাবনা করা শুরু করবেন।
-
এই প্রশ্নটা অনেক কঠিন যে আমাদের কে কি সরকার বৈধতা দিবে কি দেবে না। এখানে একটিু ঝামেলা আছে আমার মনে হয়। কেন না ফ্রিল্যান্সারা কিন্ত তাদের আয় দেখিয়েছে। তারা নির্দিস্ট পরিমান আয় করে তার প্রুভমেন্ট আছে কিন্তু সেক্ষেত্রে আমরা কি দেখাব। আছে কি আমাদের সেরকম কিছু? না মাস শেষে কোন নির্দিষ্ট আয় দেখাতে পারব। বরং আমার মনে হয় যে ক্রিপ্টোকারেন্সি যেহেতু বাংলাদেশে অবৈধ সেহেতু এটি কে যদি নেগেটিভলি নেয় তাহলে ত আম ছালা দুটোই যাবে। আমি মনে করি সরকার যদি পজিটিভলি দেখে তাহলে আমরা্ও এই কার্ড পেতে পারি।
হ্যাঁ ভাই অবশ্য বাংলাদেশ সরকার যদি ফ্রিল্যান্সার সম্পর্কে পজিটিভলি দেখে তাহলে অবশ্যই কাঠ পাওয়া সম্ভব।
-
আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বৈধতা পেয়েছে অনেক আগেই। তবে আজ আবারও হঠাৎ করে টিভি চ্যানেলে নিউজ দেখার সময় নতুন করে এই বিষয়টি নজরে আসলো। বাংলাদেশে এর আগে শুধু ফ্রিল্যান্সিং বৈধ ছিলো, সেরকম ভাবে কোন স্বীকৃতি বা পরিচয় পত্র ছিলো না। কিন্তু আজ দেখলাম ফ্রিল্যান্সিং কে সরকারি ভাবে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি ও ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্রও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
কিন্তু আমরা যারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সিং-এর সাথে জড়িত না, অর্থাৎ আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত আছি তারা কি কোন দিন বৈধতা পাবো? কখনো কি আমাদের পরিচয় পত্র হবে?
এই বিষয়ে সিনিয়র ভাইদের মতামত আশা করছি।
আপনি অনেক মূল্যবান পোষ্টটি করেছেন ফ্রিল্যান্সিং যদি সরকারি অনুমতি দিয়ে থাকি তাহলে আমাদের বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যেতে পারবে ক্রিপ্টো জগতে আমি হয়তো খেয়াল করিনি এই নিউজটি। আপনি এই পোস্টটি করে সবারই অনেক উপকার করলেন ধন্যবাদ আপনাকে।
-
ভাই বাংগলাদেশে এখন পর্যন ফ্রিল্যান্সার কার্ড এর তেমন কোনো শুবিধা নাই তবে অশুবিধা অনেক বেশি, নিওম গুলা একটু দেখেন সবাই চাইলেই এই কার্ড পাবেনা অনেক গুলা নিওম আছে মুলত ইঙ্কাম ট্যাক্স এর জন্যে কার্ড টা বানাইছে জেনো টাকার হিসাব রাখতে পারে।
-
আমরা কি পাব না? আমরাও তো রেমিটেন্স আনি। সেক্ষেত্রে আমরাও এর দাবিদার। আমার মনে হয় আমাদের এই বিষয় নিযে কেউ সরকারের কাছে যেতে চায় না। যার ফলে কোন এচিবমেন্ট হবে না।
।
ফ্রিল্যান্সারদের সরকার স্বীকৃতি দিচ্ছে এবং তাদের আইডি বা পরিচয় পত্র দিচ্ছে এটা তাদের জন্য সরকারের ভালো একটি উদ্যোগ। আমরাও রেমিট্যান্স আনি আমরা পরিচয় পত্র পাওয়ার দাবি রাখতে পারি। এ বিষয় নিয়ে সরকারের কাছে দাবি জানানোর আগে ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি সরকারের মুভমেন্ট আগে বুঝতে হবে। সরকার যখন ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রতি পজেটিভ মনোভাব প্রকাশ করবে তখনই এ বিষয় নিয়ে দাবি পেশ করা সম্ভব। তা না হলে সরকারের কাছে দাবি-দাওয়ার প্রেস করলে হিতে বিপরীত হবে। তবে একসময় আমাদের বাংলাদেশ সরকার ও ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা অবশ্যই দেবে।
-
ভাই বাংগলাদেশে এখন পর্যন ফ্রিল্যান্সার কার্ড এর তেমন কোনো শুবিধা নাই তবে অশুবিধা অনেক বেশি, নিওম গুলা একটু দেখেন সবাই চাইলেই এই কার্ড পাবেনা অনেক গুলা নিওম আছে মুলত ইঙ্কাম ট্যাক্স এর জন্যে কার্ড টা বানাইছে জেনো টাকার হিসাব রাখতে পারে।
।
আপনার সাথে আমিও সহমত প্রকাশ করছি।ফ্রিল্যান্সার কার্ডের সুযোগ সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশি।যাদের ক্ষমতা ও প্রভাব বেশি তাঁরাই এ কার্ড পাবে। কারণ এটা বাংলাদেশ এখানে ক্ষমতা জার সব কিছু তার।
-
ক্রিপ্টো বাংলাদেশে লিগাল হতে সময় লাগবে, তবে অন্য দেশের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে সরকারকে এগুলো নিয়ে ভাবতে হবে।
-
আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশের যদিও বিটকয়েনের বৈধতা দেয় তাহলে 2025 সালের পরে দিলেও দিতে পারে। বিটকয়েনের বৈধতা পাবে না তার বেশ কিছু কারণে কিন্তু রয়েছে। বাংলাদেশের দেখা যায় অনেক রকমের প্রবলেম রয়েছে তার একটা হচ্ছে মানি লন্ডারিং। আসলে এ কারণে হয়তো বিটকয়েনের বৈধতা দেয়া হয়নি।
-
এটা শুধু ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। ফোরামে যারা কাজ করে এদের জন্য নয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি ইউজারদের জন্য পরিচয় পত্র নেই। এই পরিচয় পত্র চাওয়ার দাবি করলে জেলে ভরে দিতে পারে। বালাদেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বৈধতা নেই।
-
এটা শুধু ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। ফোরামে যারা কাজ করে এদের জন্য নয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি ইউজারদের জন্য পরিচয় পত্র নেই। এই পরিচয় পত্র চাওয়ার দাবি করলে জেলে ভরে দিতে পারে। বালাদেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বৈধতা নেই।
আপনি ঠিক বলেছেন কারন বাংলাদেশ থেকে কেউ যদি বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির বৈধতা চাই তাহলে তাকে জেলে জেতে হবে নিশ্চিত কারন ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এখনো আমাদের দেশের সরকার সচেতন না অনেকে কাজ করে কিন্ত নিওন্ত্রন কেউ করতে পারেনা।
-
এটা শুধু ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। ফোরামে যারা কাজ করে এদের জন্য নয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি ইউজারদের জন্য পরিচয় পত্র নেই। এই পরিচয় পত্র চাওয়ার দাবি করলে জেলে ভরে দিতে পারে। বালাদেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বৈধতা নেই।
আপনি ঠিক বলেছেন কারন বাংলাদেশ থেকে কেউ যদি বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির বৈধতা চাই তাহলে তাকে জেলে জেতে হবে নিশ্চিত কারন ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এখনো আমাদের দেশের সরকার সচেতন না অনেকে কাজ করে কিন্ত নিওন্ত্রন কেউ করতে পারেনা।
সরকারি কর্মকর্তাদের অনেকেই বিটকয়েন ব্যবহার করে। সরকারি দলের অনেকেই বিটকয়েন লেনদেন করে থাকে। তবে তারা ঠিক হই লেনদেন করে, কিন্তু বাংলাদেশের ইউজারদের জন্য দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা। জানিনা ভবিষ্যতে সমাধান হবে কিনা।
-
ফ্রিল্যান্সিং স্বাধীন একটি পেশা। যারা ফ্রিল্যান্স তারা তাদের ইচ্ছামতো জীবন যাপন করে। ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্র দেওয়া ভালো একটি বিষয় বলে আমি মনে করি। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে যারা কাজ করে এদের ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচয় পত্র, দেয় না।
-
ফ্রিল্যান্সিং স্বাধীন একটি পেশা। যারা ফ্রিল্যান্স তারা তাদের ইচ্ছামতো জীবন যাপন করে। ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্র দেওয়া ভালো একটি বিষয় বলে আমি মনে করি। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে যারা কাজ করে এদের ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচয় পত্র, দেয় না।
ফ্রিল্যান্সিং মুক্ত একটা পেশা বিশেষ করে এর জন্যই ফ্রিল্যান্সিংকে ভালো লাগে আমার। কিন্তু আমাদের ক্রিপ্টোকারেন্সি দাও একটা মুক্ত পেশা। ফ্রিল্যান্সিং এর চেয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সিও কম নয় বলে আমি মনে করি। কিন্তু হতাশার ব্যাপার এটাই ফ্রিল্যান্সাররা বুক ফুলিয়ে বলতে পারে আমরা ফ্রিল্যান্সার কারণ তাদের তা বৈধ। কিন্তু আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড তারা বুক ফুলিয়ে বলতে পারি না কারণ আমাদের টা অবৈধ। আশা করছি আমরাও একদিন মাথা উঁচু করে বলতে পারব।
-
ফ্রিল্যান্সিং স্বাধীন একটি পেশা। যারা ফ্রিল্যান্স তারা তাদের ইচ্ছামতো জীবন যাপন করে। ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্র দেওয়া ভালো একটি বিষয় বলে আমি মনে করি। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে যারা কাজ করে এদের ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচয় পত্র, দেয় না।
ফ্রিল্যান্সিং মুক্ত একটা পেশা বিশেষ করে এর জন্যই ফ্রিল্যান্সিংকে ভালো লাগে আমার। কিন্তু আমাদের ক্রিপ্টোকারেন্সি দাও একটা মুক্ত পেশা। ফ্রিল্যান্সিং এর চেয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সিও কম নয় বলে আমি মনে করি। কিন্তু হতাশার ব্যাপার এটাই ফ্রিল্যান্সাররা বুক ফুলিয়ে বলতে পারে আমরা ফ্রিল্যান্সার কারণ তাদের তা বৈধ। কিন্তু আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড তারা বুক ফুলিয়ে বলতে পারি না কারণ আমাদের টা অবৈধ। আশা করছি আমরাও একদিন মাথা উঁচু করে বলতে পারব।
ক্রিপ্টোকারেন্সি একটা মুক্ত পেশা হলেও এখান থেকে আমাদের দেশের সরকার তেমন কোনো প্রোকার বিনিফিট পায়না, যে কারনেই মুলত ক্রিপ্টোকারেন্সিকে অনুমোদন দেও্যার সম্ভাবনা অনেক কম অন্য ডলারের ক্ষেত্রে সরকার সসস্থক্ষেপ করতে পারে কিন্তু বিটকয়েন এর ক্ষেত্রে সেটা পারেনা এটাই আসল সমস্যা।
-
এটি আমাদের জন্য সুসংবাদ। বর্তমানের সরকারিভাবে স্বীকৃতি ও পরিচয় পত্র পাচ্ছে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা। এতে করে বোঝা যায় বাংলাদেশে আর কয়েক বছরের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি সাপোর্ট করবে। যেহেতু বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং বৈধ করে দেয়া হয়েছে এবং সরকারি করে দেওয়া হয়েছে। আমরা এখন থেকে অনেকটাই আশাবাদী হলাম যে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করে দেয়া হবে।
-
এটি আমাদের জন্য সুসংবাদ। বর্তমানের সরকারিভাবে স্বীকৃতি ও পরিচয় পত্র পাচ্ছে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা। এতে করে বোঝা যায় বাংলাদেশে আর কয়েক বছরের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি সাপোর্ট করবে। যেহেতু বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং বৈধ করে দেয়া হয়েছে এবং সরকারি করে দেওয়া হয়েছে। আমরা এখন থেকে অনেকটাই আশাবাদী হলাম যে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করে দেয়া হবে।
ফ্রিল্যান্সার আইডি কার্ড টা দেওয়া হয়েছে মুলোতো ইঙ্কামের উপরে নজরদারি আর ভ্যাট এবং ট্যাক্স নেয়ার জন্যে জদিও এখনো সবাই এই কার্ড নিচ্ছেনা কারন এই কার্ডের তেমন কোনো ফ্যাসিলিটিস নাই আর এই কার্ড ভাচুয়াল প্রিন্টেড না যে কারনে অনেক বেশি সমস্যা, আরো বিষয় হচ্ছে প্রতি বছরে ১০০০ ডলার ইঙ্কাম থাকতে হবে ট্যাক্স আইডি থাকতে হবে মানে ট্যাক্স অ দিতে হবে, আবার এই কার্ডের জন্যে আলাদা ভাবে ১৫০০ টাকা দিতে হবে এখানে অনেক ভ্যাজাল আছে।
-
হ্যাঁ নিউজটা আমিও দেখেছিলাম কিন্তু আমার প্রশ্ন এখানে ফিনান্স এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি দুটি এক না দুটি আলাদা আলাদা সে বিষয়ে যদি ফোরামের যেকোনো সিনিয়র ভাই জানাতেন তাহলে অনেক খুশি হতাম। কারণ এই দুইটা এক না ভিন্ন এ বিষয়ে আমি কিছু জানিনা।
-
ফ্রিল্যান্সার স্বীকৃতি পেয়েছে ঠিক আছে কিন্তু এটি ক্রিপ্টোকারেন্সি ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে সেটা কিন্তু আমার মনে হয় না। তারা আসলে মূলত এটি দিয়েছে সরকারি অনেক হিসাব নিকাশ এর রাখার জন্য। তাছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সি ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে সেটা কিন্তু না।
-
এটি আমাদের জন্য সুসংবাদ। বর্তমানের সরকারিভাবে স্বীকৃতি ও পরিচয় পত্র পাচ্ছে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা। এতে করে বোঝা যায় বাংলাদেশে আর কয়েক বছরের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি সাপোর্ট করবে। যেহেতু বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং বৈধ করে দেয়া হয়েছে এবং সরকারি করে দেওয়া হয়েছে। আমরা এখন থেকে অনেকটাই আশাবাদী হলাম যে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করে দেয়া হবে।
ফ্রিল্যান্সার আইডি কার্ড টা দেওয়া হয়েছে মুলোতো ইঙ্কামের উপরে নজরদারি আর ভ্যাট এবং ট্যাক্স নেয়ার জন্যে জদিও এখনো সবাই এই কার্ড নিচ্ছেনা কারন এই কার্ডের তেমন কোনো ফ্যাসিলিটিস নাই আর এই কার্ড ভাচুয়াল প্রিন্টেড না যে কারনে অনেক বেশি সমস্যা, আরো বিষয় হচ্ছে প্রতি বছরে ১০০০ ডলার ইঙ্কাম থাকতে হবে ট্যাক্স আইডি থাকতে হবে মানে ট্যাক্স অ দিতে হবে, আবার এই কার্ডের জন্যে আলাদা ভাবে ১৫০০ টাকা দিতে হবে এখানে অনেক ভ্যাজাল আছে।
হ্যাঁ ভাই আপনি যা বলেছেন একদম সত্যি কথা বলেছেন। তার কারণ আছে ইনকাম ট্যাক্স নেওয়ার জন্য সরকার এটা চালু করেছে। তার পরেও এই কার্ডটি নিতে পনেরশো টাকা চার্জ লাগে এই কার্ডটি নিতে। তা আমি মনে করি যে এর মধ্যে কিছু না কিছু ভেজাল রয়েছে।
-
যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জন করে, এগুলো এক ধরনের ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পড়ে। তবে বাংলাদেশে এসে হত ক্রিপ্টোকারেন্সি এর অনুমোদন নেই, তাই বাংলাদেশ সরকার কখনো ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জনকারী দের পরিচয় পত্র দিয়ে স্বীকৃতি দেবে না। বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি সাপোর্ট করে না।
-
বাংলাদেশি ফ্রীলান্সিং বৈধতা আছে। দিন দিন ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যবহার বেড়ে চলেছে। তাই সরকারিভাবে ফ্রিল্যান্সিং পরিচয় পত্র দেওয়া হয়েছে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ফ্রিল্যান্সিং খাতে বড় অবদান রাখছে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিংরা। ফ্রিল্যান্সিং করে ব্যাপক পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়। এই ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বাংলাদেশের বেকারত্ব কিছুটা কমে গেছে।
-
আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বৈধতা পেয়েছে অনেক আগেই। তবে আজ আবারও হঠাৎ করে টিভি চ্যানেলে নিউজ দেখার সময় নতুন করে এই বিষয়টি নজরে আসলো। বাংলাদেশে এর আগে শুধু ফ্রিল্যান্সিং বৈধ ছিলো, সেরকম ভাবে কোন স্বীকৃতি বা পরিচয় পত্র ছিলো না। কিন্তু আজ দেখলাম ফ্রিল্যান্সিং কে সরকারি ভাবে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি ও ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় পত্রও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
কিন্তু আমরা যারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সিং-এর সাথে জড়িত না, অর্থাৎ আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত আছি তারা কি কোন দিন বৈধতা পাবো? কখনো কি আমাদের পরিচয় পত্র হবে?
এই বিষয়ে সিনিয়র ভাইদের মতামত আশা করছি।
ভাই বিষয়টি আমিও একটু একটু শুনেছি ।কিন্তু বিষয়টি সম্পর্কে আমি সঠিক ভাবে কিছু জানিনা। তবে আশাকরি ফোরামের সিনিয়র ভাইদের কাছে এ বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবো।
-
বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের সরকারি স্বীকৃতি ও পরিচয় পত্র দিয়েছে। বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের ব্যাপক পরিমাণ সুযোগ দিয়ে থাকে সরকার। প্রতিবছর বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা বিদেশি মুদ্রা উপার্জন করে থাকে। এতে বাংলাদেশে অনেক বেকার ছেলে মেয়েরা ফ্রিল্যান্সিং শিখে অনেক বিদেশী মুদ্রা উপার্জন করছে।
-
অনেক ভালো লাগলো ভাই আপনার পোস্টটি পড়ে আসলে আমি এই নিউজটি শুনে অনেকটাই আনন্দিত যে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের সরকারিভাবে স্বীকৃতি ও পরিচয় পত্র দিয়েছে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা এখন বিদেশে মুদ্রা করতে পারবে তাই আপনাকে এত সুন্দর নিউজটি দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এবং আশা করি আরো ভালো ভালো টপিকঃ তৈরি করে আমাদের না জানা তথ্য গুলো জানিয়ে দিবেন ধন্যবাদ আপনাকে।
-
এটি ফ্রিল্যান্সার যারা আছেন তাদের জন্য সুখবর। আমরা যারা ক্রিপ্টোতে আছি তাদের কে কি বলা হবে। তারা কি কোন সুযোগ সুবিধা পাবে ফ্রিল্যান্সারের মত। যদি পায় তাহেলে আমাদের জন্যও ভাল সুসংবাদ হতে পারে। এই যারা সার্টিফিকেট যারা পাবে তারা সরকারের নানা ধরনের সুবিধা পেতে পারে।
-
মূলত এই কার্ডটি যে দিয়েছে তার সুবিধার থেকে অসুবিধা কিন্তু বেশি দেখা যায়। দেখা যায় এটি ইনকাম ট্যাক্স দেওয়ার জন্য তারা এটি স্বীকৃতি দিয়েছে।তাই আপনি যদি এই কাজ করতে চান তাহলে এখানে বিভিন্ন ধরনের নিয়মকানুন রয়েছে সেগুলো আপনাকে ফলো করতে হবে তারপর আপনি এই কার্ড পাবেন।
-
বাংলাদেশে দিন দিন বেকারত্ব বেড়ে চলেছে। এই বেকারত্ব কিছু চাই দূর করার জন্য বাংলাদেশ সরকার ফ্রিল্যান্সিংয়ের ব্যাপকভাবে সুবিধা দিচ্ছে এমন কি ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে খুলে দিয়েছে। বাংলাদেশের সরকার ফ্রিল্যান্সিং দের স্বীকৃতি ও পরিচয় পত্র দিচ্ছে।
-
এটা শুধু ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে যারা কাজ করে তাদের জন্য নয়। আমি মনে করি ভবিষ্যতে যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পাবে। তখন ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জনকারীরা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে স্বীকৃতি পাবে।