Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Mahindra on December 29, 2020, 04:04:34 AM
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
-
আমার মনে হয় পৃথিবী জুড়ে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুর্দার প্রয়োজন অনেক। কারণ তিনদিন এই ভার্চুয়াল মুদ্রা করল জনপ্রিয়তা লাভ করছে। এমনি কাগজে টাকার চেয়ে আমার কাছে মনে হয় বিটকয়েন বা মুদ্রার চাহিদা বেশী যদি সে দেশে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করা হয়।আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া এর দিকে তাকান তাহলে আপনি দেখতে পারবেন সেখানে 400 টির বেশি দোকানে সরাসরি বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করা হয় কিন্তু আমাদের দেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েন সম্পূর্ণ অবৈধ তাই বাংলাদেশ বিট কয়েনের প্রয়োজন অতোটা দেখা যায় না।
-
বিটকয়েনের ব্যবহার যে দেশগুলোতে করা হয় আপনারা যদি সে দেশগুলোর দিকে লক্ষ্য করেন দেখবেন সেই দেশগুলো অনেক উন্নয়নশীল। যে দেশগুলোতে বিটকয়েনের সবথেকে বেশি ব্যবহার করে যেমন আমেরিকা, চীন, জাপান, কোরিয়া, ক্যানাডা, ক্রোয়েশিয়া, ভারত,আরো উন্নয়নশীল দেশ রয়েছে যেগুলোতে বিটকয়েনের ব্যবহার যেকোন ক্ষেত্রে করে থাকে। এখন বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা হয় নাই কিন্তু ভবিষ্যতে হবে কিনা সেটা বলা যাচ্ছে না।
-
বিটকয়েনের ব্যবহার যে দেশগুলোতে করা হয় আপনারা যদি সে দেশগুলোর দিকে লক্ষ্য করেন দেখবেন সেই দেশগুলো অনেক উন্নয়নশীল। যে দেশগুলোতে বিটকয়েনের সবথেকে বেশি ব্যবহার করে যেমন আমেরিকা, চীন, জাপান, কোরিয়া, ক্যানাডা, ক্রোয়েশিয়া, ভারত,আরো উন্নয়নশীল দেশ রয়েছে যেগুলোতে বিটকয়েনের ব্যবহার যেকোন ক্ষেত্রে করে থাকে। এখন বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা হয় নাই কিন্তু ভবিষ্যতে হবে কিনা সেটা বলা যাচ্ছে না।
আসলে ঠিক বলেছেন এই সকল উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বিটকয়েন ব্যবহার করা হয় সবথেকে বেশি। কিন্তু অনেক উন্নয়নশীল দেশ রয়েছে সেখানেও বিটকয়েনের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তারা যেকোন কিছুর লেনদেন বিটকয়েনের মাধ্যমে করে থাকে। এমন এক সময় হয়তো আসবে দেখা যাবে সারা পৃথিবীতে বিটকয়েনের লেনদেন প্রচলন চালু হয়েছে। পড়ে ও কিন্তু দেখা যাবে টাকার ব্যবহার থাকবেই। পৃথিবীতে অনেক লোক রয়েছে যারা শিক্ষিত না তারা আসলে কিভাবে বিটকয়েন কে ব্যবহার করবে অবশ্যই তাদের জন্য টাকার মুদ্রা প্রচলন থাকবেই।
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি মুদ্রা সম্পর্কে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। বিটকয়েন হল একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। বিশ্বে যেমন সবদিক থেকে উন্নত হচ্ছে তেমনি উন্নত হচ্ছে অর্থ খাতের উপর। বিটকয়েন কাগজের তৈরি নয় একই ধরনের কয়েন। সারাবিশ্বে বিটকয়েনের চাহিদা ব্যাপক এর কারণে বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের দাম 26 হাজার ডলার অবস্থান করছে। বাংলাদেশের বিটকয়েঞ অবৈধ থাকলেও অন্য দেশগুলোতে বিটকয়েনের বৈধতা আছে।
-
আপনি যে পোস্টটি করেছেন আপনার এই পোস্ট থেকে বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি মুদ্রা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এধরনের পোষ্ট করার জন্য।
-
বিটকয়েন হলো এক ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি। বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এই ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের রাজা বলা হয় বিটকয়েন কে বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের দাম 25 হাজার ডলারের আশেপাশে। বিটকয়েনের এত দাম হওয়ার কারণে আমরা সবাই বিটকয়েন এর পিছনে ছুটি।
-
ভাই আপনার কথাগুলো খুবই ভালো লাগলো আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর কথা তুলে ধরেছেন তো আমি বলব যে বিটকয়েন ভাগ ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রয়োজনীয়তা অনেক কেননা কোনো একটি দেশকে উন্নত করার ক্ষেত্রে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর ভূমিকা হ্যাঁ আরেকটা কথা এই গ্রুপ থেকে যেকোনো অংশে বিভক্ত করা যায় এবং নিরাপদ
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আপনার মূল্যবান পোষ্টটি করার জন্য আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো এবং অনেক কিছু জানতে পারলাম আশা করি আরও ভাল ভাল পোস্ট করবেন আমাদের মাঝে এবং ফোরামকে আরও উন্নত করতে সাহায্য করবেন থ্যাঙ্ক
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
ধন্যবাদ ভাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট করেছে, আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। আপনি ঠিক বলেছেন আপনার কথায় যথাযথ যুক্তি রয়েছে বিশ্বকে এগিয়ে যেতে হলে অবশ্যই ক্রিপ্টোকারেন্সি কে সাথে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
-
ক্রিপ্টো মুদ্রা একটি ডিজিটাল মুদ্রা। অর্থাৎ এই মুদ্রা হল আধুনিক একটি অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে। তবে যে দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ ওই দেশে যে সকল ভার্চুয়াল কয়েন এর জনপ্রিয়তা বেশি। এই ক্রিপ্টো মুদ্রা নিয়ে আমি এক সিনিয়র ভাইয়ের পোস্ট দেখলাম তিনি সেখানে বলেছেন অস্ট্রেলিয়ায 400 টির বেশি দোকানে সরাসরি বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন হয়।
-
আমার মনে হয় পৃথিবী জুড়ে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুর্দার প্রয়োজন অনেক। কারণ তিনদিন এই ভার্চুয়াল মুদ্রা করল জনপ্রিয়তা লাভ করছে। এমনি কাগজে টাকার চেয়ে আমার কাছে মনে হয় বিটকয়েন বা মুদ্রার চাহিদা বেশী যদি সে দেশে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করা হয়।আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া এর দিকে তাকান তাহলে আপনি দেখতে পারবেন সেখানে 400 টির বেশি দোকানে সরাসরি বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করা হয় কিন্তু আমাদের দেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েন সম্পূর্ণ অবৈধ তাই বাংলাদেশ বিট কয়েনের প্রয়োজন অতোটা দেখা যায় না।
।
হ্যাঁ ভাই আমিও তাই মনে করি যেসব দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বৈধতা রয়েছে সেসব দেশে বিটকয়েন বেশি প্রয়োজন আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন কে বলতো দেওয়া হলে আমাদের অনেক ভালো হতো এ থেকে আমরা অনেক সুযোগ-সুবিধা পেতাম এবং বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারতাম।
-
বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রা প্রথা বিটকয়েনের লেনদেন রয়েছে এসব দেশে বিভিন্ন প্রয়োজনে বিটকয়েন লেনদেনও হয়ে থাকে। যেমন অস্ট্রেলিয়ায় কেনাকাটা ব্যাংক লেনদেন ব্যবসায় ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিটকয়েন লেনদেন করা হয়ে থাকে এসব দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রা প্রয়োজন রয়েছে কিন্তু আমাদের দেশে বিটকয়েন লেনদেন সম্পূর্ণ অবৈধ তাই আমাদের দেশে ভার্চুয়াল মুদ্রা খুব একটা প্রয়োজন নেই।
-
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার এই টপিক থেকে আমি জানতে পারলাম যে বিটকয়েন বা কিপটে মুদ্রার প্রয়োজন আছে কিনা ।কারন আমি একজন নতুন ইউজার তাই আমি জানতে পারলাম যে বিটকয়েন বা কিপটে মুদ্রার প্রয়োজন আছে।
-
বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুদ্রার কারণ কি এটি আমার জানা নেই সকল ভাইদের কাছে অনুরোধ এর উত্তরটি আমাকে জানাবেন আমার খুব জানার ইচ্ছা।
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
ঠিক বলেছেন আপনি, সময়ের সাথে সাথে মানুষের জীবন যাত্রার পরিবর্তন হচ্ছে। বাস্তব জীবনে কাগজের টাকার অনেক প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু কাগজের টাকার সাথে সাথে ক্রিপ্টোকারেন্সির যে ভার্চুয়াল মুদ্রা রয়েছে তারও অনেকটা প্রভাব আমাদের জীবনে রয়েছে। তার মধ্যে বিটকয়েনের প্রভাবটা বেশি রয়েছে।
-
থ্যাংক ইউ ভাইয়া আপনার পোস্টটি থেকে আমি জানতে পারলাম যে বিটকয়েন বা কিপটে মুদ্রা কতটা প্রয়োজন।
-
বিটকয়েন peer-to-peer লেনদেন করে মানুষ অনেক সুবিধা অনুভব করছে। অর্থাৎ সারা পৃথিবীব্যাপী যেসব বড় বড় ট্রানজেকশন রয়েছে সেগুলো বিটকয়েনের মাধ্যমে করা সম্ভব হচ্ছে। তাই বিটকয়েন বড় বড় প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীদের কাছে অনেক প্রিয় মুদ্রা। প্রতিনিয়ত ইউজার সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
-
বর্তমান যুগ আধুনিক যুগ ক্রিপ্টোকারেন্সি নির্ভর হতে যাচ্ছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি অবশ্যই দরকার রয়েছে যেগুলো দেশে বৈধতা রয়েছে তারা সরাসরি লেনদেন করতে পারে। ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের সুবিধা সবচেয়ে বেশি এবং নগদ অর্থ প্রদান সমস্যা পড়তে হয় যার কারণে ক্রিপ্টো মুদ্রার প্রয়োজন রয়েছে।
-
বর্তমানে যতগুলো দেশে বিটকয়েন ব্যবহার করছে বা বিটকয়েনের বৈধতা দিয়েছে সেই সব দেশই তো মধ্যে অনেকটাই উন্নতি লাভ করে নিয়েছে।যদি আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হতো তাহলে আমাদের বাংলাদেশে এত দিনে অনেক দূর এগিয়ে যেত। কারণ বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে বিটকয়েন এবং ইথিরিয়াম।ভবিষ্যতে আশা করা যাচ্ছে বিটকয়েন একদিন এমন পর্যায়ে চলে যাবে তাকে সোনার চেয়েও বেশি মূল্যায়ন করা হবে। বর্তমানে বিটকয়েনের 29 হাজার ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এটি 70 থেকে 80 হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বর্তমান যুগ আধুনিক যুগ ক্রিপ্টোকারেন্সি নির্ভর হতে যাচ্ছে।
-
আমরা জানি বিটকয়েনকে ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের রাজা বলা হয়। বর্তমানে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা দিন দিন অনেক বেড়েই চলছে। বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিটকয়েনের প্রাইস 31,000 ডলারের উপরে। বিটকয়েনের এত দাম হওয়ায় আমরা সবাই বিটকয়েন এর পিছনে ছুটছি।
-
খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলৈ ধরেছেন। বিটকয়েনে বা ক্রিপ্টোকারেন্সির সুবিধা হয়তো আমরা আর কিছু দিনের মধ্যেই পেয়ে যাবো। আমরা জানি যে বেশির ভাগ দেশে বিটকয়েনের কোন অনুমাতি নেই। যার কারনে আমাদের এই সুবিধা গুলো চোখে পড়বে না। যখন এর ব্যাবাহারের অনুমতি মিলবে তখন আমরা এর সুফল দেখতে পাব। সেগুলো আমাদের কাছে দৃশ্যমান হবে।
-
অবশ্য যেসকল দেশগুলোতে বিটকয়েনের বৈধতা রয়েছে সে সকল দেশে এরকম সুবিধা পেয়ে থাকে। আমাদের বাংলাদেশ যেহেতু বিটকয়েনের কোনো বৈধতা নেই সেহেতু আমরা বিটকয়েন এর কোন সুবিধা গুলো পাইনা। বিটকয়েনের বৈধতা আমাদের বাংলাদেশ হয়তো কয়েক বছরের মধ্যেই মিলবে। তার অনেকগুলো কারণ কিন্তু আমরা বর্তমানে দেখতে পাচ্ছি। তখন হয়তো বিটকয়েনের মুদ্রার প্রয়োজনীয়তা কি বা সুবিধাগুলো সবাই ভোগ করতে পারবে।
-
বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুদ্রার কারণ কি এটি আমার জানা নেই সকল ভাইদের কাছে অনুরোধ এর উত্তরটি আমাকে জানাবেন আমার খুব জানার ইচ্ছা।
বিটকয়েন বা কিপটে মুদ্রার কারণ কি একথাটা আমি বুঝতে একদমই পারছিনা। আপনি যে প্রশ্নটা করতে চেয়ে ছিলেন সেটা পুনরায় করলে একটু ভালো হতো।যে বিষয়ে বুঝতে পারছেন না দয়া করে আবার বলেন অবশ্যই আমি না পারলেও দেখা যাবে এই ফোরামের অনেক সিনিয়র রয়েছে তারা অবশ্যই আপনার প্রশ্নের উত্তর দেবে।যেভাবে প্রশ্নটা করেছেন এর উত্তর কেউ দিতে পারবে না কারণ এই প্রশ্নটা কিছুই বোঝা যাচ্ছে না কি বলতে চেয়েছেন।
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
আপনি যদি সুন্দর একটি মূল্যবান পোষ্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে আপনি যে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন এতে করে অনেকযুনিয়র মেম্বের অনেক উপকৃত হবে এবং সাথে আমরা যারা জানেনা তারা উপকৃত হব।
-
বর্তমানে যেভাবে বিটকয়েন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম বেরে চলছে তাতে মনে হয় এর দাম একদিন আকাশছোঁয়া হবে। যে সকল দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির লাইসেন্স আছে সে সকল দেশের দিকে একবার তাকান সেই দেশগুলো অনেক উন্নত হয়ে গেছে যেমনি আমেরিকা। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশ এটা করা সম্পূর্ণ অবৈধ তাই আমাদের বাংলাদেশ যেমনটা দেখা যায় না।
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
হ্যাঁ ভাই আপনার পোস্টটি ভাল লাগল। উন্নত দেশগুলোতে বেশিরভাগ খাতেই ক্রিপ্টো মুদ্রা ব্যবহার করা হয় এটা ঠিক আছে। এজন্য ওই দেশগুলো অনেক উন্নত। হ্যাঁ আমাদের বাংলাদেশে যদি ক্রিপ্টো মুদ্রা প্রচলন থাকতো তাহলে অনেক সুবিধা হত কিন্তু এখানে একটা কথা সেটা হলো আমাদের বাংলাদেশ যেরকম সন্ত্রাসী প্রলোভন এবং ওপর মহলের দিকে তাকিয়ে দেখেন সারাদেশে শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। তাই আমি মনে করি সরকার নানান দিক বিবেচনা করেই ক্রিপ্টো মুদ্রার প্রচলন বৈধ করতেছে না। তবে উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে অবশ্যই যেকোনো দেশের জন্য ক্রিপ্টো মুদ্রা প্রচলন বৈধতার দরকার।আশাকরি অতি তাড়াতাড়ি আমাদের দেশেও ক্রিপ্টো মুদ্রা প্রচলন শুরু হয়ে যাবে।
-
উন্নত দেশগুলোতে বেশিরভাগ খাতেই ক্রিপ্টো মুদ্রা ব্যবহার করা হয় ।বিটকয়েনের বৈধতা রয়েছে সে সকল দেশে সেখানে বিভিন্ন রকম সুবিধা বিদ্যমান রয়েছে,কিন্তু আমাদের বাংলাদেশ এটা করা সম্পূর্ণ অবৈধ তাই আমাদের বাংলাদেশ এমনটা লক্ষ্য করা যায় না।তাই উন্নত বিশ্বের সাথেই তাল মিলাতে ক্রিপ্টো মুদ্রার প্রয়োজন রয়েছে।
-
মানুষ এখন প্রযুক্তির উপর দিন দিন বেশী নির্ভর হয়ে যাচ্ছে সেক্ষেত্রে বিটকয়েন হলো প্রযুক্তির অন্যতম লেটেস্ট আপডেট ভার্সন। এখানে খুব সহজেই আপনার অর্থ জমা রাখতে পারবেন। তবে সব কিছুর ভালো -খারাপ দিক আছে বিটকয়েনের ক্ষেত্রে ও তাই। সুতরাং বিটকয়েনের যদি আমরা ভালো দিকটা গ্রহণ করি তাহলে তার ব্যাবহার আমাদের জীবনকে আরো সহজ করে দিতে পারে।
-
বিটকয়েন হলো এক ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি। বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এই ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের রাজা বলা হয় বিটকয়েন কে বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের দাম 25 হাজার ডলারের আশেপাশে। বিটকয়েনের এত দাম হওয়ার কারণে আমরা সবাই বিটকয়েন এর পিছনে ছুটি।
বর্তমান সময়ে বিটকয়েন একটি খুবই জনপ্রিয় মুদ্রা। ক্রিপ্টো মার্কেটে এর চাহিদা প্রচুর রয়েছে। সকল মুদ্রার সেরা মুদ্রা হওয়ায় সবাই এই মুদ্রার পিছনে ছুটে বা পাওয়ার আশা রাখে। গত সপ্তাহে এই মুদ্রার প্রাইস মোটামুটি ভালই ছিল। কিন্তু মাঝে মাঝেই এই মুদ্রার দাম অনেক ওঠানামা করছে আমি শিওর না এই মুদ্রার দাম আবারও আগের মতো পাম্প করবে কিনা। সবাই আশা করছে যে এই মুদ্রা এখন যদি কিনে হোল্ড করতে পারে তাহলে পরবর্তীতে প্রচুর বেনিফিট পাবে। সেজন্যই সকলে বিটকয়েনের পিছনে ছুটছে।
-
কথাটা ঠিক বলেছেন আপনি সময়ের সাথে সাথে মানুষের জিবনে অনেক পরিবর্তন আসে।তেমনিভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি আমাদের জীবনে অনেক পরিবর্তন ঘটাবে।কিন্তু টাকার কাগজ থাকা সত্ত্বেও ক্রিপ্টোকারেন্সি নানা ভাবে জড়িত রয়েছে। আমাদের জীবনে বিট কয়েনের গুরুত্বটা অপরিসীম।
-
আপনার কথাগুলো পড়ে আমি বুঝতে পারলাম আমার মনে হচ্ছে একদম ঠিক বলেছেন। কারণ সময়ের সাথে সাথে মানুষের জীবন পরিবর্তন হয়। তেমনিভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে যদি আমরা সংযুক্ত থাকে তাহলে আমাদের জীবন অনেকটাই পরিবর্তন এনে দেবে। একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি কয়েন একজন মানুষের জীবনকে রাতারাতি ভাবে পরিবর্তন করে দিতে পারে।
-
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুদ্রার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আপনি এখানে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।ফোরামের অনেক নতুন সদস্য আছে যারা হয়তো ক্রিপ্টো মুদ্রার প্রয়োজন সম্পর্কটা ভালোভাবে জানে না।তবে আপনি যেখানে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন আশা করছি সবাই আপনার পোস্ট করলে বিটকয়েন এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানতে পারবে।
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
ভাই আপনার টপিকটি খুবই ভালো লাগলো। হ্যাঁ যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে সবকিছুর পরিবর্তন হয়ে থাকে। যেমনটি আপনি বলেছেন একসময় ধাতব মুদ্রা ব্যবহার করা হতো সকল কাজে কিন্তু সেটার পরিবর্তন হয়ে কাগজের টাকা চলে আসে। আমি মনে করি একসময় এই মুদ্রাগুলো যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়ে ভার্চুয়াল মুদ্রাতে করতে হবে সকল কাজে।
-
এই ফোরামে আমি একজন নতুন ইউজার। বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুদ্রার প্রয়োজন সম্পর্কে আমার ততটা ধারণা নেই তবে আপনাদের এই মূল্যবান পোষ্টটি পড়ে অনেকটাই ধারণা পেয়েছি আশা করি সিনিয়র ভাইরা আরেকটু সুন্দর ভাবে আলোচনা করবেন তাহলে আমরা যারা নতুন ইউজার রয়েছে তারা অনেকটাই ভালোভাবে বুঝতে পারবে।
-
আমার মনে হয় পৃথিবী জুড়ে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুর্দার প্রয়োজন অনেক। কারণ তিনদিন এই ভার্চুয়াল মুদ্রা করল জনপ্রিয়তা লাভ করছে। এমনি কাগজে টাকার চেয়ে আমার কাছে মনে হয় বিটকয়েন বা মুদ্রার চাহিদা বেশী যদি সে দেশে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করা হয়।আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া এর দিকে তাকান তাহলে আপনি দেখতে পারবেন সেখানে 400 টির বেশি দোকানে সরাসরি বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করা হয় কিন্তু আমাদের দেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েন সম্পূর্ণ অবৈধ তাই বাংলাদেশ বিট কয়েনের প্রয়োজন অতোটা দেখা যায় না।
আমি কিপটো কারেন্সি মুদ্রার মূল্য অনেক মনে করি তবে কাগজের টাকার চেয়ে নয় আপনি যত ক্রিপ্টোকারেন্সি মুদ্রা উপার্জন করুন না কেন আপনাকে সেটা কোন না কোন সময় টাকায় রূপান্তরিত করতে হবে তাই আমি মনে করি নিজের দেশের টাকা চেয়ে বেশি নয় ধন্যবাদ আপনাকে ।
-
পৃথিবীতে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি মুদ্রার প্রয়োজন অনেক। কারণ এই ভার্চুয়াল মুদ্রা গুলো দিন দিন মানুষের কাছে হয়ে উঠেছে জনপ্রিয়।তাই এক সময় দেখা যাবে মানুষের কাছে কাগজের টাকা চায় এই ভার্চুয়াল মুদ্রা ব্যাবহার হয়ে উঠবে বেশি যদি এটাকে বৈধতা করা হয়। তাই বিটকয়েন বা ভার্চুয়াল মুদ্রা প্রয়োজন অপরিসীম।
-
আমার মনে হয় পৃথিবী জুড়ে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুর্দার প্রয়োজন অনেক। কারণ তিনদিন এই ভার্চুয়াল মুদ্রা করল জনপ্রিয়তা লাভ করছে। এমনি কাগজে টাকার চেয়ে আমার কাছে মনে হয় বিটকয়েন বা মুদ্রার চাহিদা বেশী যদি সে দেশে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করা হয়।আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া এর দিকে তাকান তাহলে আপনি দেখতে পারবেন সেখানে 400 টির বেশি দোকানে সরাসরি বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করা হয় কিন্তু আমাদের দেশে যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েন সম্পূর্ণ অবৈধ তাই বাংলাদেশ বিট কয়েনের প্রয়োজন অতোটা দেখা যায় না।
আপনি একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন যে ইউরোপ আমেরিকাতে বিটকয়েন এর প্রচলন কতটা শুরু হয়েছে প্রায় প্রত্যেকটি দোকানে বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন হচ্ছে ব্যাংকে পর্যন্ত বিটকয়েন দিয়ে লেনদেন করা যায় সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবৈধ বলে ঘোষণা করে দিয়েছে সরকার এটি অত্যন্ত হাস্যকর একটি বিষয় সমস্ত পৃথিবী যখন এগিয়ে যাচ্ছে তখন বাংলাদেশ সরকারে থেকে জানিয়ে দিচ্ছে।
-
সমাজ ও জীবন যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তেমনি অর্থনৈতিক ইনস্ট্রুমেন্টেরও অগ্রগতি হচ্ছে। মুদ্রা নামের জিনিসটার অনেক বিবর্তন ঘটেছে। স্বর্ণ, রৌপ্য বা ধাতব মুদ্রা থেকে সেটা কাগুজে মুদ্রায় পরিণত হয়েছে। এর নকল ঠেকাতে উন্নততর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তারপর এল ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তা দিয়ে অর্থনৈতিক বিনিময় আরও সহজ হয়ে গেল। এগুলোকে ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অভাবনীয় অগ্রগতি এনেছে ক্রিপ্টো মুদ্রা। এর কয়েকটি চরিত্র তুলে ধরা যাক।
১. এর কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান নেই। পৃথিবীজুড়ে বিপুল জনগোষ্ঠী একধরনের নিরাপদ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই মুদ্রার প্রচলন করছে। কেউ নীতিনির্ধারক নয়, সবাই সমান, নেটওয়ার্কের একটি নোড মাত্র। ক্রেতা থেকে বিক্রেতার কাছে সরাসরি, কারও মধ্যস্থতা ছাড়াই, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে এই মুদ্রা চলে যাবে। এই মুদ্রাব্যবস্থার কোনো কেন্দ্রীয় রূপ নেই, এখানে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে। এটাকে সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার (পিয়ার-টু-পিয়ার) নেটওয়ার্ক বলে।
২. বিটকয়েনের ফলে এক মুহূর্তে যে কেউ ঘানা থেকে চীনে মুদ্রা পাঠিয়ে কোনো কিছু কিনতে পারবে। কোনো ব্যাংকের ব্যাপার নেই, কোনো মুদ্রা বিনিময় হারের ব্যাপার নেই। মধ্যবর্তী কোনো সংস্থা নেই, সেটাই এই মুদ্রার ডিজাইন।
৩. এই মুদ্রা ত্বরিত এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারে। বিটকয়েনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট লাগছে। কিন্তু অন্য কিছু ক্রিপ্টো মুদ্রা আরও কম সময়ে হাত বদল হতে পারে। অথচ বর্তমান মুদ্রা স্থানান্তর ব্যবস্থায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে কয়েক দিন লেগে যায়।
৪. এই মুদ্রা একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে পাঠাতে নামমাত্র ফি লাগে। এটি আবার পাঠানো অর্থের পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল নয়। একটি বিটকয়েন আর এক লাখ বিটকয়েন পাঠাতে একই ফি। বর্তমান মানি ট্রান্সফারে বেশ অর্থ ব্যয় হয়।
৫. ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জাল করা যায় না। একবার ট্রান্সফার হয়ে গেলে ওটাকে কোনোভাবে ফিরিয়ে নিতে বা পরিবর্তন করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, হাজার হাজার মেশিনে এটা লিপিবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই লেনদেন অপরিবর্তনীয়।
৬. ক্রিপ্টো মুদ্রার কোনো মুদ্রাস্ফীতি নেই। এই মুদ্রার সংখ্যা পূর্বনির্ধারিত, তাই টাকার মতো তা আরও ছাপানো যায় না। বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে তাদের মুদ্রা বেশি ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, ফলে মুদ্রা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় এটি একেবারেই অসম্ভব। বিটকয়েনের সর্বোচ্চ সংখ্যায় ২ দশমিক ১ কোটিতে নির্ধারিত করা আছে।
বিস্তারিত: https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
বর্তমান যুগে অধিকাংশ মানুষই ক্রিপ্টো কারেন্সি যুক্ত হচ্ছে। পৃথিবীতে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুদ্রা প্রয়োজন অনেক আছে। কেননা দিনদিন সারাবিশ্বব্যাপী এই ভার্চুয়াল মুদ্রা জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে। আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন যে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, ভারত এবং চীন সহ অন্যান্য দেশে বিটকয়েনের প্রচলন অনেক বেশি এবং সেসব দেশে এগুলো বৈধ করে দেয়া হয়েছে। অস্ট্রেলিয়াতে অনেক দোকানে কেনা বেচার সময় কাগজের টাকার পরিবর্তে ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন করা হয় এবং সেগুলো দিয়ে বাজার করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে বিটকয়েন সম্পূর্ণ অবৈধ।
-
দিন যাচ্ছে মানুষ টেকনোলোজির উপর নির্ভর করছে। আর এটি স্বাভাবিক নিয়েমেই হবে। আর টেকনোলোজিতে যারা এগিয়ে থাকবে তারাই তৃতীয় বিশ্বের লোকদের লিড দিবে। যেমন দিচ্ছে আমেরিকা চীন জাপান সহ আরও অনেক দেশ। বিটকয়েন এখন একটি আর্ন্তজাতিক মানের বিনিয়ম মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। যদিও অনেক দেশ এখনো এটির ব্যাবহার নিষিদ্ধ করেছে। তবে ভবিষ্যতে এর ব্যাবহার বাড়তেই থাকবে।
-
হ্যাঁ ভাই ক্রিপ্টো মুদ্রা একটি ডিজিটাল মুদ্রা। অর্থাৎ এই মুদ্রা হল আধুনিক একটি অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে। তবে যে দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ ওই দেশে যে সকল ভার্চুয়াল কয়েন এর জনপ্রিয়তা বেশি। এই ক্রিপ্টো মুদ্রা নিয়ে আমি এক সিনিয়র ভাইয়ের পোস্ট দেখলাম তিনি সেখানে বলেছেন অস্ট্রেলিয়ায প্রোয় সব বেশি দোকানে সরাসরি বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন হয়।
Repor
-
হ্যাঁ ভাই ক্রিপ্টো মুদ্রা একটি ডিজিটাল মুদ্রা। অর্থাৎ এই মুদ্রা হল আধুনিক একটি অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে। তবে যে দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ ওই দেশে যে সকল ভার্চুয়াল কয়েন এর জনপ্রিয়তা বেশি। এই ক্রিপ্টো মুদ্রা নিয়ে আমি এক সিনিয়র ভাইয়ের পোস্ট দেখলাম তিনি সেখানে বলেছেন অস্ট্রেলিয়ায প্রোয় সব বেশি দোকানে সরাসরি বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন হয়।
Repor
বর্তমানে যে দেশগুলোতে বিটকয়েন লেনদেন একেবারে বৈধতা দিয়ে দিয়েছে সেই সকল দেশে বিটকয়েন ধারা অনেক কিছু ক্রয় করা সম্ভব হচ্ছে। যেমন কোন শপিং করার পর বিটকয়েন দ্বারা টাকা পরিশোধ করা যায় । বিটকয়েন দ্বারা খাবার কিনে খাবার পদ্ধতি চালু হয়েছে অনেক দেশে। মোটকথা একসময় বিটকয়েন দিয়ে সবকিছুই সম্ভব হবে।
-
বর্তমানে কাগজের মুদ্রার চেয়ে ডিজিটাল ওয়ালেটে মুদ্রা ট্রানফার তুলনা মুলক ভাবে অনেক বেশি হয়। যার কারনে আমি বলতেই পারি বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়ার পর থেকে আমাদের দেশেও এর প্রয়োজনীয়তা বেড়ে যাবে।
-
সারা বিশ্বব্যাপী এখন তৃপ্ত মুদ্রার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কারণ এই ডিজিটাল মুদ্রার মাধ্যমে লেনদেন সাধারণত অনেক নিরাপদ এবং সহজ হয়ে থাকে।বিশ্বের যে সকল দেশে বিটকয়েনের অনুমোদন আছে সেসকল দেশে সাধারণত বিটকয়েনের মাধ্যমে বেশি লেনদেন করা হয়ে থাকে। তাই আমি মনে করি বিটকয়েন বা ক্রিপ্ত মুদ্রার অনেক চাহিদা রয়েছে বা অনেক প্রয়োজন রয়েছে।
-
বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুদ্রা একটি অনিয়ন্ত্রিত বিনিময় মাধ্যম ব্যবস্থা। যার ব্যাবহারে কোন প্রকার বাধা দেওয়ার কারও ক্ষমতা নেই। বলা হয় এটি একটি ডিসেনট্রালাইজড সিস্টেম। সর্বপরী মানুষের সুবিধার্থে সবকিছুরই পরিবর্তন হয়। এখন বিটকয়েনের চাহিদা সবার কাছে। ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরও বাড়বে বলে মনে করছে সবাই।
-
এইটা আপনি কোন ধরনের কথা বললেন আমি কিছু বুঝলাম না যেই করেন তার জন্য মানুষ বর্তমানে হোম রেখে পড়েছে আপনি বলেছেন সেই কয়েনের প্রয়োজনীয়তা কি। মাঝে মাঝে এই ধরনের পোস্ট দেখলেই সত্যিই অনেক হাসি পায়।
-
বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুদ্রা হল ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যম। এর মাধ্যমে সুনিয়ন্ত্রিত ভাবে এক জায়গা হতে অন্য জায়গা লেনদেন করা যায়। এটি কোন মালিকানা বা কারো মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ হয়না। যে সমস্ত দেশে বিটকয়েন বৈদ্য সেই সমস্ত দেশে এর মাধ্যমে অনেক কিছু ক্রয় করা যায়। যেহেতু আমাদের দেশে বৈধ না তাই আমাদের দেশে সরাসরি এর প্রচলন নেই। তবে এই মুদ্রার যে হারে ব্যবহার ও চাহিদা বাড়ছে তাতে ভবিষ্যতে আরও অনেক বেশি চাহিদা বাড়বে।
-
বিটকয়েনের চাহিদা সব দেশেই রয়েছে। বিটকয়েনের সব দেশে কিছু না কিছু কাজের জন্য প্রয়োজন হয়। এ কারণেই আমি বলতে পারি যে বিটকয়েন বা কিপটে মুদ্রার প্রয়োজন রয়েছে সবার।
-
বিটকয়েন বা ক্রিপ্টো মুদ্রা ইন্টারনেটের মাধ্যমে লেনদেন হয়। বর্তমানে মানুষের কাছে বিটকয়েনের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষ এখন বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে এমন একটা সময় আসবে তখন দেখা যাবে কাগজের টাকার পরিবর্তে বিটকয়েন দিয়ে মানুষ আর্থিক লেনদেন শুরু করেছে। প্রত্যেকটা দেশে বিটকয়েন ব্যবহার অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভবিষ্যতে বিটকয়েনের প্রতি মানুষের চাহিদা আরো বেড়ে যাবে।
-
বিটকয়েনের ব্যবহার যে দেশগুলোতে করা হয় আপনারা যদি সে দেশগুলোর দিকে লক্ষ্য করেন দেখবেন সেই দেশগুলো অনেক উন্নয়নশীল। তাছাড়া এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে।