অনেকেই বাউন্টি এবং এয়ারড্রপ সম্পর্কে অনেক কিছু জানিয়েছেন আমি আবার নতুন করে জানলাম
উত্তর: নতুন সকল ব্লকচেইন প্রজেক্ট তাদের প্রচারের জন্য কিছু ক্যাম্পেইন করে থাকে, যেখানে প্রজেক্টটি সকল প্রচারকারীকে তাদের নিজস্ব ক্রিপ্টো টোকেন বা কয়েন পারিশ্রমিক হিসেবে দিয়ে থাকে। এয়ারড্রপে সাধারণত প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়াগুলো ফলো/লাইক করতে হয় এবং বাউন্টির কাজগুলো বেশি সময় নিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। বাউন্টিতে সাপ্তাহিক নির্দিষ্ট সংখ্যক সোশাল মিডিয়ার পোষ্টগুলো লাইক ও শেয়ার করতে হয়। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, (১)এতে প্রজেক্টের কি লাভ এবং (২) আমরা কেনই বা এই কাজটি করব। তার উত্তর হলো (১) প্রজেক্টটির যেহেতু অর্থের দরকার উন্নয়ন কাজের জন্য ও এই জন্য যদি তারা একজন ফ্রিল্যান্সারকে এসইও (SEO ) কিংবা সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) কাজের জন্য মনোনয়ন করে । তাহলে তারা হয়ত যথেষ্ট অর্থ উত্তোলন করতে পারবে না, কারণ ইনভেস্টররা/বিনিয়োগকারীরা প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়া অবশ্যই দেখবে এবং যাচাই করবে যে, প্রজেক্টের কতগুলো সাপোর্টার আছে ও কতটা জনপ্রিয়। তাই প্রজেক্টগুলো তাদের প্রজেক্ট সম্পর্কে বিটকয়েনটক ফোরামে তাদের একটি ANN পোষ্ট তৈরি করে এবং এয়ারড্রপ ও বাউন্টি চালু করে। এতে একদিকে প্রজেক্টি কম খরচে যেমন তাদের প্রচার করে নিচ্ছে, তেমনি প্রচারকারীরা তাদের কাজের জন্য প্রজেক্টির ক্রিপ্টো টোকেন পাবে, যেটি পরবর্তীতে এক্সচেঞ্জে লিস্ট হলে প্রচারকারীরা তাদের কাজের পারিশ্রমিক সম্পূর্ণরূপে নিজেদের হাতে পেয়ে যাবে। এইভাবে প্রজেক্ট তাদের প্রচার করে এবং প্রচারকারীরা/বাউন্টিতে কাজ করা ব্যবহারকারীরা তাদের কাজের মাধ্যমে ফ্রিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনকাম করতে পারে।
অনেকেই বাউন্টি এবং এয়ারড্রপ সম্পর্কে অনেক কিছু জানিয়েছেন আমি আবার নতুন করে জানলাম
উত্তর: নতুন সকল ব্লকচেইন প্রজেক্ট তাদের প্রচারের জন্য কিছু ক্যাম্পেইন করে থাকে, যেখানে প্রজেক্টটি সকল প্রচারকারীকে তাদের নিজস্ব ক্রিপ্টো টোকেন বা কয়েন পারিশ্রমিক হিসেবে দিয়ে থাকে। এয়ারড্রপে সাধারণত প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়াগুলো ফলো/লাইক করতে হয় এবং বাউন্টির কাজগুলো বেশি সময় নিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। বাউন্টিতে সাপ্তাহিক নির্দিষ্ট সংখ্যক সোশাল মিডিয়ার পোষ্টগুলো লাইক ও শেয়ার করতে হয়। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, (১)এতে প্রজেক্টের কি লাভ এবং (২) আমরা কেনই বা এই কাজটি করব। তার উত্তর হলো (১) প্রজেক্টটির যেহেতু অর্থের দরকার উন্নয়ন কাজের জন্য ও এই জন্য যদি তারা একজন ফ্রিল্যান্সারকে এসইও (SEO ) কিংবা সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) কাজের জন্য মনোনয়ন করে । তাহলে তারা হয়ত যথেষ্ট অর্থ উত্তোলন করতে পারবে না, কারণ ইনভেস্টররা/বিনিয়োগকারীরা প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়া অবশ্যই দেখবে এবং যাচাই করবে যে, প্রজেক্টের কতগুলো সাপোর্টার আছে ও কতটা জনপ্রিয়। তাই প্রজেক্টগুলো তাদের প্রজেক্ট সম্পর্কে বিটকয়েনটক ফোরামে তাদের একটি ANN পোষ্ট তৈরি করে এবং এয়ারড্রপ ও বাউন্টি চালু করে। এতে একদিকে প্রজেক্টি কম খরচে যেমন তাদের প্রচার করে নিচ্ছে, তেমনি প্রচারকারীরা তাদের কাজের জন্য প্রজেক্টির ক্রিপ্টো টোকেন পাবে, যেটি পরবর্তীতে এক্সচেঞ্জে লিস্ট হলে প্রচারকারীরা তাদের কাজের পারিশ্রমিক সম্পূর্ণরূপে নিজেদের হাতে পেয়ে যাবে। এইভাবে প্রজেক্ট তাদের প্রচার করে এবং প্রচারকারীরা/বাউন্টিতে কাজ করা ব্যবহারকারীরা তাদের কাজের মাধ্যমে ফ্রিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনকাম করতে পারে।
ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন। আসলে আমরা যে এয়ারড়্রোপ বা বাউন্টি করে থাকি তা এক ধরনের বিজ্ঞাপন। আমরা আমাদের কাজের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রজেক্ট গুলো সবার সামনে তুলে ধরে থাকি যার বিনিময়ে আমরা বিভিন্ন টোকেন পেয়ে থাকি। আমরা এয়ারড্রোপ বা বাউন্টি বা সিগনেচার যেটাই করি না কেনো তাতে প্রজেক্ট সম্পর্কে নানা তথ্য আমরা বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়াতে যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রামসহ অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে দিচ্ছি। এতে করে ওই প্রজেক্টটি যেমন সাকসেস পাচ্ছে, তেমনি আমাদের মতো সাধারণ ইউজারেরাও উপকৃত হচ্ছে।
অনেকেই বাউন্টি এবং এয়ারড্রপ সম্পর্কে অনেক কিছু জানিয়েছেন আমি আবার নতুন করে জানলাম
উত্তর: নতুন সকল ব্লকচেইন প্রজেক্ট তাদের প্রচারের জন্য কিছু ক্যাম্পেইন করে থাকে, যেখানে প্রজেক্টটি সকল প্রচারকারীকে তাদের নিজস্ব ক্রিপ্টো টোকেন বা কয়েন পারিশ্রমিক হিসেবে দিয়ে থাকে। এয়ারড্রপে সাধারণত প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়াগুলো ফলো/লাইক করতে হয় এবং বাউন্টির কাজগুলো বেশি সময় নিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। বাউন্টিতে সাপ্তাহিক নির্দিষ্ট সংখ্যক সোশাল মিডিয়ার পোষ্টগুলো লাইক ও শেয়ার করতে হয়। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, (১)এতে প্রজেক্টের কি লাভ এবং (২) আমরা কেনই বা এই কাজটি করব। তার উত্তর হলো (১) প্রজেক্টটির যেহেতু অর্থের দরকার উন্নয়ন কাজের জন্য ও এই জন্য যদি তারা একজন ফ্রিল্যান্সারকে এসইও (SEO ) কিংবা সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) কাজের জন্য মনোনয়ন করে । তাহলে তারা হয়ত যথেষ্ট অর্থ উত্তোলন করতে পারবে না, কারণ ইনভেস্টররা/বিনিয়োগকারীরা প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়া অবশ্যই দেখবে এবং যাচাই করবে যে, প্রজেক্টের কতগুলো সাপোর্টার আছে ও কতটা জনপ্রিয়। তাই প্রজেক্টগুলো তাদের প্রজেক্ট সম্পর্কে বিটকয়েনটক ফোরামে তাদের একটি ANN পোষ্ট তৈরি করে এবং এয়ারড্রপ ও বাউন্টি চালু করে। এতে একদিকে প্রজেক্টি কম খরচে যেমন তাদের প্রচার করে নিচ্ছে, তেমনি প্রচারকারীরা তাদের কাজের জন্য প্রজেক্টির ক্রিপ্টো টোকেন পাবে, যেটি পরবর্তীতে এক্সচেঞ্জে লিস্ট হলে প্রচারকারীরা তাদের কাজের পারিশ্রমিক সম্পূর্ণরূপে নিজেদের হাতে পেয়ে যাবে। এইভাবে প্রজেক্ট তাদের প্রচার করে এবং প্রচারকারীরা/বাউন্টিতে কাজ করা ব্যবহারকারীরা তাদের কাজের মাধ্যমে ফ্রিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনকাম করতে পারে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো এবং bounty সম্পর্কে ভালো কিছু জানতে পারলাম।আমি আপনার পোস্টগুলো ঘাটাঘাটি করে দেখেছি আপনি অনেক কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট করে থাকেন অল্প কিছুদিন ধরে আপনি প্রণাম এসেছেন আপনাকে বলবো যে আপনি আপনার ইচ্ছামত চালিয়ে যান আমরা আপনার পাশে আছি এবং আপনাকে সাপোর্ট করব আপনি অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবেন আপনার এই স্ক্রিণ মোটামুটি ভালো হয়েছে।
অনেকেই বাউন্টি এবং এয়ারড্রপ সম্পর্কে অনেক কিছু জানিয়েছেন আমি আবার নতুন করে জানলাম
উত্তর: নতুন সকল ব্লকচেইন প্রজেক্ট তাদের প্রচারের জন্য কিছু ক্যাম্পেইন করে থাকে, যেখানে প্রজেক্টটি সকল প্রচারকারীকে তাদের নিজস্ব ক্রিপ্টো টোকেন বা কয়েন পারিশ্রমিক হিসেবে দিয়ে থাকে। এয়ারড্রপে সাধারণত প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়াগুলো ফলো/লাইক করতে হয় এবং বাউন্টির কাজগুলো বেশি সময় নিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। বাউন্টিতে সাপ্তাহিক নির্দিষ্ট সংখ্যক সোশাল মিডিয়ার পোষ্টগুলো লাইক ও শেয়ার করতে হয়। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, (১)এতে প্রজেক্টের কি লাভ এবং (২) আমরা কেনই বা এই কাজটি করব। তার উত্তর হলো (১) প্রজেক্টটির যেহেতু অর্থের দরকার উন্নয়ন কাজের জন্য ও এই জন্য যদি তারা একজন ফ্রিল্যান্সারকে এসইও (SEO ) কিংবা সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) কাজের জন্য মনোনয়ন করে । তাহলে তারা হয়ত যথেষ্ট অর্থ উত্তোলন করতে পারবে না, কারণ ইনভেস্টররা/বিনিয়োগকারীরা প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়া অবশ্যই দেখবে এবং যাচাই করবে যে, প্রজেক্টের কতগুলো সাপোর্টার আছে ও কতটা জনপ্রিয়। তাই প্রজেক্টগুলো তাদের প্রজেক্ট সম্পর্কে বিটকয়েনটক ফোরামে তাদের একটি ANN পোষ্ট তৈরি করে এবং এয়ারড্রপ ও বাউন্টি চালু করে। এতে একদিকে প্রজেক্টি কম খরচে যেমন তাদের প্রচার করে নিচ্ছে, তেমনি প্রচারকারীরা তাদের কাজের জন্য প্রজেক্টির ক্রিপ্টো টোকেন পাবে, যেটি পরবর্তীতে এক্সচেঞ্জে লিস্ট হলে প্রচারকারীরা তাদের কাজের পারিশ্রমিক সম্পূর্ণরূপে নিজেদের হাতে পেয়ে যাবে। এইভাবে প্রজেক্ট তাদের প্রচার করে এবং প্রচারকারীরা/বাউন্টিতে কাজ করা ব্যবহারকারীরা তাদের কাজের মাধ্যমে ফ্রিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনকাম করতে পারে।
হ্যাঁ আপনি একদম ঠিক বলেছেন।বাউন্টি বলতে সাধারণত বুঝানো হয় কোন প্রজেক্টে এর নাম ব্যবহার করে সবাইকে জানিয়ে দেওয়া। অথবা ভাইরাল করা। কোন প্রজেক্টে যদি মার্কেটে নতুন আসে তাহলে সেই প্রজেক্ট কে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল করে দেওয়া হল বাউন্টি হান্টারদের কাজ। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি বাউন্টি এবং এয়ার্ড্রপ নিয়ে এত সুন্দর একটি টপিক তৈরি করার জন্য। এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।অনেক নতুন মেম্বার আছে যারা ফোরামে এসে কোন কিছু সম্পর্কে জানেনা বাউন্টি এবং এয়ার্ড্রপ সম্পর্কে বোঝেনা আপনার এই পোস্টটি মাধ্যমে তারা এখান থেকে জানতে পারবেন কিভাবে এগুলো করতে হয়।
অনেকেই বাউন্টি এবং এয়ারড্রপ সম্পর্কে অনেক কিছু জানিয়েছেন আমি আবার নতুন করে জানলাম
উত্তর: নতুন সকল ব্লকচেইন প্রজেক্ট তাদের প্রচারের জন্য কিছু ক্যাম্পেইন করে থাকে, যেখানে প্রজেক্টটি সকল প্রচারকারীকে তাদের নিজস্ব ক্রিপ্টো টোকেন বা কয়েন পারিশ্রমিক হিসেবে দিয়ে থাকে। এয়ারড্রপে সাধারণত প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়াগুলো ফলো/লাইক করতে হয় এবং বাউন্টির কাজগুলো বেশি সময় নিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। বাউন্টিতে সাপ্তাহিক নির্দিষ্ট সংখ্যক সোশাল মিডিয়ার পোষ্টগুলো লাইক ও শেয়ার করতে হয়। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, (১)এতে প্রজেক্টের কি লাভ এবং (২) আমরা কেনই বা এই কাজটি করব। তার উত্তর হলো (১) প্রজেক্টটির যেহেতু অর্থের দরকার উন্নয়ন কাজের জন্য ও এই জন্য যদি তারা একজন ফ্রিল্যান্সারকে এসইও (SEO ) কিংবা সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) কাজের জন্য মনোনয়ন করে । তাহলে তারা হয়ত যথেষ্ট অর্থ উত্তোলন করতে পারবে না, কারণ ইনভেস্টররা/বিনিয়োগকারীরা প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়া অবশ্যই দেখবে এবং যাচাই করবে যে, প্রজেক্টের কতগুলো সাপোর্টার আছে ও কতটা জনপ্রিয়। তাই প্রজেক্টগুলো তাদের প্রজেক্ট সম্পর্কে বিটকয়েনটক ফোরামে তাদের একটি ANN পোষ্ট তৈরি করে এবং এয়ারড্রপ ও বাউন্টি চালু করে। এতে একদিকে প্রজেক্টি কম খরচে যেমন তাদের প্রচার করে নিচ্ছে, তেমনি প্রচারকারীরা তাদের কাজের জন্য প্রজেক্টির ক্রিপ্টো টোকেন পাবে, যেটি পরবর্তীতে এক্সচেঞ্জে লিস্ট হলে প্রচারকারীরা তাদের কাজের পারিশ্রমিক সম্পূর্ণরূপে নিজেদের হাতে পেয়ে যাবে। এইভাবে প্রজেক্ট তাদের প্রচার করে এবং প্রচারকারীরা/বাউন্টিতে কাজ করা ব্যবহারকারীরা তাদের কাজের মাধ্যমে ফ্রিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনকাম করতে পারে।
আপনিও যেভাবে এই পোস্টটি উপস্থাপনা করেছেন। আসলেই সম্পর্কে আমি জানতাম না তো আপনার পোস্টটি পড়ে আমি আরো নতুন একটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাই।
অনেকেই বাউন্টি এবং এয়ারড্রপ সম্পর্কে অনেক কিছু জানিয়েছেন আমি আবার নতুন করে জানলাম
উত্তর: নতুন সকল ব্লকচেইন প্রজেক্ট তাদের প্রচারের জন্য কিছু ক্যাম্পেইন করে থাকে, যেখানে প্রজেক্টটি সকল প্রচারকারীকে তাদের নিজস্ব ক্রিপ্টো টোকেন বা কয়েন পারিশ্রমিক হিসেবে দিয়ে থাকে। এয়ারড্রপে সাধারণত প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়াগুলো ফলো/লাইক করতে হয় এবং বাউন্টির কাজগুলো বেশি সময় নিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। বাউন্টিতে সাপ্তাহিক নির্দিষ্ট সংখ্যক সোশাল মিডিয়ার পোষ্টগুলো লাইক ও শেয়ার করতে হয়। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, (১)এতে প্রজেক্টের কি লাভ এবং (২) আমরা কেনই বা এই কাজটি করব। তার উত্তর হলো (১) প্রজেক্টটির যেহেতু অর্থের দরকার উন্নয়ন কাজের জন্য ও এই জন্য যদি তারা একজন ফ্রিল্যান্সারকে এসইও (SEO ) কিংবা সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) কাজের জন্য মনোনয়ন করে । তাহলে তারা হয়ত যথেষ্ট অর্থ উত্তোলন করতে পারবে না, কারণ ইনভেস্টররা/বিনিয়োগকারীরা প্রজেক্টের সোশাল মিডিয়া অবশ্যই দেখবে এবং যাচাই করবে যে, প্রজেক্টের কতগুলো সাপোর্টার আছে ও কতটা জনপ্রিয়। তাই প্রজেক্টগুলো তাদের প্রজেক্ট সম্পর্কে বিটকয়েনটক ফোরামে তাদের একটি ANN পোষ্ট তৈরি করে এবং এয়ারড্রপ ও বাউন্টি চালু করে। এতে একদিকে প্রজেক্টি কম খরচে যেমন তাদের প্রচার করে নিচ্ছে, তেমনি প্রচারকারীরা তাদের কাজের জন্য প্রজেক্টির ক্রিপ্টো টোকেন পাবে, যেটি পরবর্তীতে এক্সচেঞ্জে লিস্ট হলে প্রচারকারীরা তাদের কাজের পারিশ্রমিক সম্পূর্ণরূপে নিজেদের হাতে পেয়ে যাবে। এইভাবে প্রজেক্ট তাদের প্রচার করে এবং প্রচারকারীরা/বাউন্টিতে কাজ করা ব্যবহারকারীরা তাদের কাজের মাধ্যমে ফ্রিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনকাম করতে পারে।
বাউন্টি বা এয়ার ড্রপ এর কাজ সম্পর্কে আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।বিভিন্ন বাউন্টি ম্যানেজাররা যখন বাউন্টি বা এয়ার্ড্রপ বাজারে লঞ্চ করে আর সেই ক্যাম্পেইন গুলোতে যখন আমরা জয়েন হয় তখন মূলত বিভিন্ন কোম্পানির আমরা বিজ্ঞাপন করে থাকে অর্থাৎ বিভিন্ন প্রজেক্ট গুলোর অনলাইনে আমরা প্রমোট করে থাকে মূলত এগুলোই হল বাউন্টি এয়ার ড্রপ এর কাজ