Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Rakin343 on January 13, 2021, 06:57:32 PM
-
অনলাইনে নিষিদ্ধ ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয় বিক্রয় এবং এর মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করার অপরাধে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমানিক এলাকা থেকে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। এ সময় তার কাছ থেকে ১৯টি ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র, ২২ সিম কার্ড ও বৈদেশিক মুদ্রা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত যুবক হলেন কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমনিক পূর্বপাড়া এলাকার আতর আলীর ছেলে রায়হান হোসেন (২৯)।
(https://i.imgur.com/5UE3BFs.jpg)
র্যাব-১ এর উপ-অধিনায়ক মেজর গাজী আশিকুর রহমান প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গ্রেপ্তারকৃত রায়হান দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন লেনদেন করে আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে বুধবার র্যাব-১ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিয়াকৈর থানার সফিপুর দক্ষিণপাড়াস্থ আতর আলীর ৩য় তলা বাসার নিচ তলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে অনলাইনে নিষিদ্ধ মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয়-বিক্রয়সহ মানি লন্ডারিং, ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিংয়ের মাস্টারমাইন্ড রায়হান হোসেন ওরফে রায়হানকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ২০০৬ সালে ব্যক্তিগত আগ্রহে কম্পিউটারের ওপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার পর সে ২০১১ সাল হতে ওয়েব সাইট ডেভলপমেন্ট, ডিজাইন ইত্যাদি পরিচালনা করে আসছিল। ২০২০ সালের জুন মাস হতে পাকিস্তানি নাগরিক জনৈক সাইদের (২২) সহায়তায় সরকার কর্তৃক অননুমোদিত বিট কয়েন নামক ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে প্রতারণা করে অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নিয়ে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃত রায়হান হোসেন স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করে নামে-বেনামে দেশি এবং বিদেশি অনলাইন ব্যাংক হিসাব তদারকি করতো। এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজার ইউএস ডলার হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানা গেছ। সে অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে ৬ মাস পূর্বে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা দিয়ে তেজগাঁও-গুলশান লিংক রোডের শোরুম হতে অডি গাড়ি ক্রয় করে।
more info (https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2021/01/13/994852)
-
বিকেলবেলা খবরটি পেপারে দেখেছি। এরকম ঘটনা ক্রিপ্টোকারেন্সি ইউজারদের জন্য সত্যিই খুব হতাশাজনক। লেনদেনের জন্য আস্থাবান কোন লোক পাচ্ছি না। দেখা যায় আমি কোন লোকের সাথে লেনদেন করলাম, সে পুলিশের হাতে ধরা পরল, পাশাপাশি আমাকেও ধরল। এটা খুবই হৃদয়বিদারক। তাই আমি গত কয়েক মাস ধরে লেনদেন কমে দিয়েছি। বিশেষ করে এলাকার কোন লোকের সাথে ডলার বিক্রি করিনি। কিন্তু সবই বাজার থেকে কিনে থাকি। ভবিষ্যৎ ঝুঁকিপূর্ণ বলে আমি মনে করি। আমি অনেক দূরে অপরিচিত এক লোকের সাথে কেনাবেচা করি। সে খুব বিশ্বস্ত। তাই সবাই সতর্ক হোন। লেনদেনের ক্ষেত্রে সঠিক মানুষ নির্বাচন করুন। যে আপনার আমলনামা কোনদিনও কারো সামনে আনবে না। এলাকার কাছের কোন লোকের সাথে লেনদেন করে ধরা খাওয়ার থেকে, দুরে কোনো লোকের সাথে লেনদেন করা ভালো। যেহেতু ক্রিপ্টো সম্পদগুলোর বাংলাদেশের বৈধতা নেই। ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কিছু চিন্তা করা উচিত, আপনার বিরুদ্ধে যেন কেউ আঙ্গুল তুলতে না পারে। সেরকম আমলনামা তৈরি করুন। বাংলাদেশের অবৈধ হওয়ার একটি কারণ হলো, কিছু পাপীষ্ঠ লোক রয়েছে, যারা অবৈধ লেনদেনের জন্য ব্যবহার করবে। ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পেলে ইউজারদের সার্থকতা হবে।
-
অনেকগুলো চক্র নজরদারিতে আছে। ভাই বেরাদার যারা আছেন সবাই লেনদেন করতে আরো বেশি সতর্ক হোন। সবার সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।
ভিডিওটি দেখুন।
-
আসলেই এরকম ঘটনা ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যারা কাজ করে তাদের জন্য অনেক হতাশাজনক। অতএব যেসকল ইউজার ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করে অবশ্যই লেনদেন করতে হবে খুবই কঠোর ভাবে। কোনভাবেই যেন সরকারি লোক এই খবরা খবর জানতে না পারে তাহলে হয়তো এরকম সমস্যা হতে পারে। তাই লেনদেন করতে হবে অনেক সতর্কতার সাথে।
-
যে সমস্ত ইউজার আমাদের বাংলাদেশের রয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করছে। এবং অনেক সময় দেখা যায় আপনি যে দামে ডলারগুলো বিক্রি করছেন তার থেকে বেশি দাম দিতে চাচ্ছে আপনাকে কিন্তু তাকে আপনি চেনেন না।আমি মনে করি তাদের সাথে আপনি কখনোই কথা বলা বা লেনদেন করবেন না তাহলে আপনি বিপদে পড়ে যেতে পারেন। সতর্কতার সাথে আপনি লেনদেন করবেন এতে করে সবার জন্যই মঙ্গল হবে।
-
এরকম যদি ঝামেলা হয়, তাহলে buyer পাওয়া অসম্ভব। কারণ যারা বিটকয়েন বা অন্যান্য কয়েন কিনে থাকে, বিনিময় ইউজাররা টাকা পায়। তাদের যদি এরকম ধরে আইনের আওতায় অর্থাৎ মানিলন্ডারিংয়ের আওতায় আনা হয়, তাহলে বাংলাদেশ ইউজারদের অনেক সমস্যায় পড়তে হবে। আমাদের পার্শ্ববর্তী দাদার দেশে (ভারত) বিটকয়েনের অনুমোদন পেয়েছে। সুতরাং আমাদের দেশেও পাওয়া উচিত। সবাই ধৈর্য ধারণ করুন বাংলাদেশেও বিটকয়েনের অনুমোদন পাবে।
-
গতকালকে আমিও পড়েছি নিউজটা। বিষয়টা হতাশাজনক। যারা রিসেলার আছে তারা ঝুুঁকিতে আছে। তারা ঝুঁকিতে থাকা মানে আমরা যারা তাদেরকে সেল করতে দেই তারাও ঝুঁকিতে আছি। তাই বিটকয়েন লেনদেন সম্পর্কিত কোন পোস্ট ফেসবুকে বা ইউটিউবে দেওয়া যাবেনা। সবাইকে একটু সাবধানে লেনদেন করা দরকার।
-
প্রত্যেকটা দেশে উপার্জন এর বৈধতা রয়েছে। আমরা যারা অনলাইন থেকে বিভিন্ন উপায়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জন করে থাকি, তাদের জন্য বৈধতা রয়েছে। সো আপনারা কেউ চিন্তা করবেন না। ছোট ছোট ইউজারদের ধরা হবে না। যারা অন্যের টাকা মেরে দিবে, অবৈধপথে বিটকয়েন লেনদেন করবে, টেক্স ফাঁকি দেবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। প্রশাসন ও জানে না সঠিক আইনটি কি। মানিলন্ডারিং আইন হয়েছিল হাজার 1980 সালের আগে। বিটকয়েনের জন্ম মানি লন্ডারিং আইন এর পরে। তাই চিন্তা করে পাই না কিভাবে তারাও অযথা 2014 সালে আইন করে।
-
অনলাইনে নিষিদ্ধ ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয় বিক্রয় এবং এর মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করার অপরাধে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমানিক এলাকা থেকে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। এ সময় তার কাছ থেকে ১৯টি ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র, ২২ সিম কার্ড ও বৈদেশিক মুদ্রা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত যুবক হলেন কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমনিক পূর্বপাড়া এলাকার আতর আলীর ছেলে রায়হান হোসেন (২৯)।
(https://i.imgur.com/5UE3BFs.jpg)
র্যাব-১ এর উপ-অধিনায়ক মেজর গাজী আশিকুর রহমান প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গ্রেপ্তারকৃত রায়হান দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন লেনদেন করে আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে বুধবার র্যাব-১ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিয়াকৈর থানার সফিপুর দক্ষিণপাড়াস্থ আতর আলীর ৩য় তলা বাসার নিচ তলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে অনলাইনে নিষিদ্ধ মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয়-বিক্রয়সহ মানি লন্ডারিং, ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিংয়ের মাস্টারমাইন্ড রায়হান হোসেন ওরফে রায়হানকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ২০০৬ সালে ব্যক্তিগত আগ্রহে কম্পিউটারের ওপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার পর সে ২০১১ সাল হতে ওয়েব সাইট ডেভলপমেন্ট, ডিজাইন ইত্যাদি পরিচালনা করে আসছিল। ২০২০ সালের জুন মাস হতে পাকিস্তানি নাগরিক জনৈক সাইদের (২২) সহায়তায় সরকার কর্তৃক অননুমোদিত বিট কয়েন নামক ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে প্রতারণা করে অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নিয়ে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃত রায়হান হোসেন স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করে নামে-বেনামে দেশি এবং বিদেশি অনলাইন ব্যাংক হিসাব তদারকি করতো। এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজার ইউএস ডলার হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানা গেছ। সে অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে ৬ মাস পূর্বে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা দিয়ে তেজগাঁও-গুলশান লিংক রোডের শোরুম হতে অডি গাড়ি ক্রয় করে।
more info (https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2021/01/13/994852)
এরকম ঘটনা ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের জন্য সত্যিই খুবই হতাশাজনক । এরকম ঘটলে Buyer যারা বিভিন্ন কয়েন কেনে বিনিময় ইউজারদের টাকা দেয় তাদের পাওয়া অসম্ভব ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। কেননা তারা ভয়ে কোন কয়েন কিনবেন না। যে সমস্ত ইউজার আমাদের বাংলাদেশে রয়েছে এবং তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে কাজ করছে। অনেক সময় দেখা যায় আপনি ডলার বিক্রয় করার সময় অনেক লোক আছে যারা আপনাকে বেশি দাম দিতে চায় কিন্তু আপনি তাকে চেনেন না এমন লোকের সাথে ভুলেও লেনদেন করবেন না। এই ভার্চুয়াল কয়েন হলো আমাদের নিজেদের সম্পদ। তাই আমরা সবাই অত্যন্ত সতর্কতার সাথে ভার্চুয়াল মুদ্রা তথা বিট কয়েন বিক্রি করব।
-
গতকালকে আমিও পড়েছি নিউজটা। বিষয়টা হতাশাজনক। যারা রিসেলার আছে তারা ঝুুঁকিতে আছে। তারা ঝুঁকিতে থাকা মানে আমরা যারা তাদেরকে সেল করতে দেই তারাও ঝুঁকিতে আছি। তাই বিটকয়েন লেনদেন সম্পর্কিত কোন পোস্ট ফেসবুকে বা ইউটিউবে দেওয়া যাবেনা। সবাইকে একটু সাবধানে লেনদেন করা দরকার।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই আসলে এরকম সংবাদ আমাদের জন্য হতাশাজনক। এটা আমাদের খুবই দুঃখের বিষয় যে বাংলাদেশের বিটকয়েন বৈধ নয়। যদি বৈধ থাকতো তাহলে আমাদের এত ঝুঁকিতে পড়তে হতো না। বাংলাদেশের যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধ তাই আমাদের সবার সাবধানে লেনদেন এবং কাজ করা উচিত। আর বাংলাদেশ অতি তাড়াতাড়ি যেন বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দেওয়া হয় তাহলে আমাদের সকল সমস্যার সমাধান হবে। আমরা সকলেই এখন থেকে সাবধান হয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে লেনদেন করব।
-
আমাদের বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। অবৈধ হওয়া সত্ত্বেও আমরা অনেকেই চুপিসারে এগুলো ব্যবহার করছি। কিন্তু আমাদের কোন সর্তকতা নেই। আমরা সবাই বুক ফুলিয়ে বলতে বলতে চাই যে আমরা বিটকয়েন আয় করি। তার জন্য রায়হানের এই অবস্থা। আমাদের সবারই উচিত সতর্কতার সাথে একটি ব্যবহার করা। যেহেতু আমাদের বাংলাদেশ এটি অবৈধ। আমরা সবাই সর্তকতা অবলম্বন করে একটি ব্যবহার করব।
-
বিকেলের দিকে আমি যখন নিউজটি দেখি তখন আমি অনেকটাই হতাশ হই। কারণ বাংলাদেশ সরকার বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি উপর অনেকটাই কড়া নজরদারি করছে। বিটকয়েনের ব্যবসা করে রাইহান নামক লোকটি বিপুল অর্থের মালিক হয়েছে এবং তার সেই অর্থ দিয়ে সেটি অডি গাড়ি ক্রয় করেছে। কিন্তু এখন সে বিলাসী জীবন ছেড়ে RAB এর হেফাজতে আছে।তাই আমাদের সকলের উচিত অনেক সর্তকতা অবলম্বন করে বিটকয়েনের যে কোন লেনদেন করা। কারণ কখন কোথা থেকে কি হয় তা কেউ বলতে পারে না।
-
হ্যাঁ ভাই এই খবরটি শোনার পর আমারও অনেকটা খারাপ লেগেছিল। কারণ কিপটে কারেন্সি তে যারা কাজ করে তাদের এই খবরটি শোনার পরে একটু খারাপ লাগার ই কথা।
-
অনলাইনে নিষিদ্ধ ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয় বিক্রয় এবং এর মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করার অপরাধে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমানিক এলাকা থেকে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। এ সময় তার কাছ থেকে ১৯টি ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র, ২২ সিম কার্ড ও বৈদেশিক মুদ্রা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত যুবক হলেন কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমনিক পূর্বপাড়া এলাকার আতর আলীর ছেলে রায়হান হোসেন (২৯)।
(https://i.imgur.com/5UE3BFs.jpg)
র্যাব-১ এর উপ-অধিনায়ক মেজর গাজী আশিকুর রহমান প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গ্রেপ্তারকৃত রায়হান দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন লেনদেন করে আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে বুধবার র্যাব-১ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিয়াকৈর থানার সফিপুর দক্ষিণপাড়াস্থ আতর আলীর ৩য় তলা বাসার নিচ তলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে অনলাইনে নিষিদ্ধ মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয়-বিক্রয়সহ মানি লন্ডারিং, ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিংয়ের মাস্টারমাইন্ড রায়হান হোসেন ওরফে রায়হানকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ২০০৬ সালে ব্যক্তিগত আগ্রহে কম্পিউটারের ওপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার পর সে ২০১১ সাল হতে ওয়েব সাইট ডেভলপমেন্ট, ডিজাইন ইত্যাদি পরিচালনা করে আসছিল। ২০২০ সালের জুন মাস হতে পাকিস্তানি নাগরিক জনৈক সাইদের (২২) সহায়তায় সরকার কর্তৃক অননুমোদিত বিট কয়েন নামক ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে প্রতারণা করে অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নিয়ে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃত রায়হান হোসেন স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করে নামে-বেনামে দেশি এবং বিদেশি অনলাইন ব্যাংক হিসাব তদারকি করতো। এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজার ইউএস ডলার হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানা গেছ। সে অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে ৬ মাস পূর্বে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা দিয়ে তেজগাঁও-গুলশান লিংক রোডের শোরুম হতে অডি গাড়ি ক্রয় করে।
more info (https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2021/01/13/994852)
ভাই এই খবরটি বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও পত্রিকার হেডলাইন হয়ে ঘুরেছে কয়েকটি দিন। এই ধরনের নিউজ দেখলে মনের কোণে এক অজানা ভয় এসে বাসা বাধে । যদিও আমি অনেক ছোট একজন ইউজার, তবুও ভয় হয়। আসলে আমার মনে হয় এই ধরনের সমস্যা হয় আমাদের অসাবধানতার কারণেই, তাই আমাদের সকলেরই উচিৎ সাবধানতার সাথে কাজ করা।
-
সবার লেনদেন যতটুকু পারা যায় গোপনীয়তা রক্ষা করুন, পাব্লিসিটি করলে নিজের লস। কারণ এখনো সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি কে অনুমোদন দেয়নি।
-
এই সব নিউজ শোনার বা দেখার পর আমরা একটা অস্থিরতার মধ্যে পড়ে যাই। আমাদের মাঝে অন্য রকমের অনভুতি কাজ করে। এবং বিটকয়েন এর প্রতি আমাদের আগ্রহিটা একটু কমে যায়।
-
আসলে বিটকয়েনের ব্যবহার করেছে এবং তিনি এত অল্প বয়সেই এত দামী গাড়িতে চড়েও সবার চোখে উঠে গিয়েছিল যে কারণে হয়তো তার নিজস্ব লোক তাকে ধরিয়ে দিয়েছে। তাই বিটকয়েনের লেনদেন করতে আমাদের খুবই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে অচেনা কারো সাথে আমরা কখনোই লেনদেন করব না তাহলে বিপদে পড়ে যাব। আবার কিন্তু দেখা গিয়েছে সে অত্যাধিক মাত্রায় বিটকয়েন লেনদেন করে ফেলেছিল যে কারণে আরো সে সরকারি লোকের চোখে উঠে গিয়েছিল।
-
আসলে আমরা যারা কিপটে কারেন্সি তে কাজ করি আমাদের সবারই উচিত সবাই সতর্কতার সাথে কাজ করা। তা না করে অনেকেই দেখা যায় সবাইকে জানিয়ে দেয় সে কিভাবে আয় করছে কত টাকা ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে। আবার সে তার কোন চাকরি-বাকরি নেই কিন্তু এত তাড়াতাড়ি দামি গাড়িতে চড়ায় সবার চোখে উঠে যায়।মাধ্যমে জানতে পারে এবং তাকে গ্রেপ্তার করে। অবশ্যই আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি কাজ করি সবাইকেই চুপিসারে কাজ করতে হবে।
-
অনলাইনে নিষিদ্ধ ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয় বিক্রয় এবং এর মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করার অপরাধে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমানিক এলাকা থেকে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। এ সময় তার কাছ থেকে ১৯টি ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র, ২২ সিম কার্ড ও বৈদেশিক মুদ্রা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত যুবক হলেন কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমনিক পূর্বপাড়া এলাকার আতর আলীর ছেলে রায়হান হোসেন (২৯)।
(https://i.imgur.com/5UE3BFs.jpg)
র্যাব-১ এর উপ-অধিনায়ক মেজর গাজী আশিকুর রহমান প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গ্রেপ্তারকৃত রায়হান দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন লেনদেন করে আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে বুধবার র্যাব-১ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিয়াকৈর থানার সফিপুর দক্ষিণপাড়াস্থ আতর আলীর ৩য় তলা বাসার নিচ তলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে অনলাইনে নিষিদ্ধ মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয়-বিক্রয়সহ মানি লন্ডারিং, ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিংয়ের মাস্টারমাইন্ড রায়হান হোসেন ওরফে রায়হানকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ২০০৬ সালে ব্যক্তিগত আগ্রহে কম্পিউটারের ওপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার পর সে ২০১১ সাল হতে ওয়েব সাইট ডেভলপমেন্ট, ডিজাইন ইত্যাদি পরিচালনা করে আসছিল। ২০২০ সালের জুন মাস হতে পাকিস্তানি নাগরিক জনৈক সাইদের (২২) সহায়তায় সরকার কর্তৃক অননুমোদিত বিট কয়েন নামক ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে প্রতারণা করে অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নিয়ে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃত রায়হান হোসেন স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করে নামে-বেনামে দেশি এবং বিদেশি অনলাইন ব্যাংক হিসাব তদারকি করতো। এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজার ইউএস ডলার হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানা গেছ। সে অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে ৬ মাস পূর্বে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা দিয়ে তেজগাঁও-গুলশান লিংক রোডের শোরুম হতে অডি গাড়ি ক্রয় করে।
more info (https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2021/01/13/994852)
হ্যাঁ ভাই আসলেই ঠিক এরকম ঘটনা আসলেই ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যারা কাজ করছে তাদের জন্য হুমকিস্বরূপ তবে আমি মনে করি যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির নামে জালিয়াতি করছে যারা বড় বড় ডিলার তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। আমরা যারা ছোট ছোট কাজ করি তাদের জন্য কোন ভয় নেই। বিশেষ করে যারা বড় বড় ট্রেডিং করে তাদের জন্য ভয় বেশি।
-
অনেকগুলো চক্র নজরদারিতে আছে। ভাই বেরাদার যারা আছেন সবাই লেনদেন করতে আরো বেশি সতর্ক হোন। সবার সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।
ভিডিওটি দেখুন।
সংবাদটি দেখার পর সত্যিই অনেক কষ্ট লাগছে। আমাদের এই দেশে বিটকয়েনের লেনদেন করার অনুমতি নেই। সেজন্য আজকে আমাদের এই সিনিয়র ভাইয়ের এই অবস্থা। যেহেতু বাংলাদেশের বিটকয়েন নিষিদ্ধ এবং অনেকেই পুলিশের হয়রানির শিকার হয়েছেন সেই জন্য বিটকয়েনের লেনদেনও অনেকটা কমে গেছে আমাদের দেশে। বর্তমানে আমিও অনেক কমিয়ে দিয়েছি। তবে আশা করি বাংলাদেশে খুব দ্রুতই বিটকয়েন কে স্বীকৃতি দিবে
-
অনলাইনে নিষিদ্ধ ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয় বিক্রয় এবং এর মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করার অপরাধে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমানিক এলাকা থেকে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। এ সময় তার কাছ থেকে ১৯টি ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র, ২২ সিম কার্ড ও বৈদেশিক মুদ্রা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত যুবক হলেন কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমনিক পূর্বপাড়া এলাকার আতর আলীর ছেলে রায়হান হোসেন (২৯)।
(https://i.imgur.com/5UE3BFs.jpg)
র্যাব-১ এর উপ-অধিনায়ক মেজর গাজী আশিকুর রহমান প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গ্রেপ্তারকৃত রায়হান দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রা বিট কয়েন লেনদেন করে আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে বুধবার র্যাব-১ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিয়াকৈর থানার সফিপুর দক্ষিণপাড়াস্থ আতর আলীর ৩য় তলা বাসার নিচ তলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে অনলাইনে নিষিদ্ধ মুদ্রা বিট কয়েন ক্রয়-বিক্রয়সহ মানি লন্ডারিং, ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিংয়ের মাস্টারমাইন্ড রায়হান হোসেন ওরফে রায়হানকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ২০০৬ সালে ব্যক্তিগত আগ্রহে কম্পিউটারের ওপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার পর সে ২০১১ সাল হতে ওয়েব সাইট ডেভলপমেন্ট, ডিজাইন ইত্যাদি পরিচালনা করে আসছিল। ২০২০ সালের জুন মাস হতে পাকিস্তানি নাগরিক জনৈক সাইদের (২২) সহায়তায় সরকার কর্তৃক অননুমোদিত বিট কয়েন নামক ভার্চুয়াল মুদ্রার মাধ্যমে প্রতারণা করে অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নিয়ে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃত রায়হান হোসেন স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করে নামে-বেনামে দেশি এবং বিদেশি অনলাইন ব্যাংক হিসাব তদারকি করতো। এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজার ইউএস ডলার হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানা গেছ। সে অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে ৬ মাস পূর্বে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা দিয়ে তেজগাঁও-গুলশান লিংক রোডের শোরুম হতে অডি গাড়ি ক্রয় করে।
more info (https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2021/01/13/994852)
হ্যাঁ ভাই আসলেই ঠিক এরকম ঘটনা আসলেই ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যারা কাজ করছে তাদের জন্য হুমকিস্বরূপ তবে আমি মনে করি যারা ক্রিপ্টোকারেন্সির নামে জালিয়াতি করছে যারা বড় বড় ডিলার তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। আমরা যারা ছোট ছোট কাজ করি তাদের জন্য কোন ভয় নেই। বিশেষ করে যারা বড় বড় ট্রেডিং করে তাদের জন্য ভয় বেশি।
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট বাংলাদেশের অবৈধ। আর এই ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে শিষ্য জায়গা ধরে রেখেছে বিটকয়েন। এই বিটকয়েন ক্রয়-বিক্রয় করে রাতারাতি ধনী হওয়া যায়। বিটকয়েনের দাম সবসময় আপ ডাউন করতে দেখা যায়। বিটকয়েনের দাম নির্ধারিত হয় বিক্রয়ের উপর ভিত্তি করে। বিটকয়েনের দাম যখন কমে যায় তখন বিটকয়েন হোল করে রাখলে ভালো হয় দাম বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে বিট কয়েন বিক্রি করতে হয়।
-
আসলে ব্যবহার করেছে তিনি অল্প বয়সেই এত দামি গাড়িতে উঠিয়ে ছিলেন যা সবার চোখে তিনি উঠেছিলেন। তাই তাকে সে এলাকার সবাই পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিয়েছিলেন। তাই আমরা অচেনা কারো সাথে বিটকয়েন সম্পর্কে আলোচনা করব না। অচেনা কারো সাথে বিটকয়েন লেনদেন করব না।
-
কি আর বলব দুঃখের কথা। বাংলাদেশে চোর বাটপাররা হাজার হাজার টাকা বিদেশে পাচার করতেছে আর একটা ছেলে নিজের সঞ্চয় বা মেধা খাটিয়ে দেশে টাকা নিয়ে আসতেছে। সেতো আর চুরি করেনি তাকে হাজতে নিয়ে আবার মিডিয়াতে ফলাও করে প্রচার করতেছে। তবে আমি মনে করি এটা নতুন প্রজন্মের জন্য হীতে বীপরীত হবে যারা এই বিষয়টা সম্পর্কে জানতনা তারাও এখন এটার প্রতি আগ্রহী হবে এবং ইনকামের পথ খুঁজবে।
-
আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেনসির কোন অনুমোদন নেই। তবে আমরা দেখেছি যে অনেকেই এর অবৈধ লেনদেন করেই যাচ্ছেন। তবে হঠাৎ করে যদি একজন অস্টম শ্রেণী পড়ুয়া ছেলে ওডি গাড়ি কিনে ফেলে তাহলে তো বিষয়টি নজরে আসার মতই একটি ব্যাপার। এই রায়হানের উচিত হয়নি এই ভাবে লেনদেন করা।
-
এটা থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিৎ। আমরা ডলার লেনদেনের সময় আরও সচেতন এবং আমরা যে কৃপ্টো কারেন্সি নিয়ে কাজ করি এটা আমাদের সবসময় গোপন রাখা জরুরি। কৃপ্টো এখনো বাংলাদেশে বৈধতা না পাওয়ার কারণে। আমদের সাথে কেউ যদি শত্রুতা করে পুলিশকে বলে, এতে আমরা অনেক বড় বিপদে পড়তে পারি। তো সবাই এটি গোপন রাখবেন।
-
আমাদের বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ সেটা আমাদের সকলেরই খুব ভালো করে মনে রেখে কাজ করা উচিৎ। সাবধানতার সাথে ক্রিপ্টোতে কাজ করার পর আবার খুব সাবধানে লেনদেনও করতে হবে। নাহলে আমাদের অবস্থাও রায়হানের মতোই হতে পারে। একমাত্র সবধানতা অবলম্বন করেই আমরা সেইফ থাকতে পারি।
-
আমাদের দেশে যেহেতু এখনও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করা হয়নি সেহেতু আমাদের সবাইকে চুপিসারে কাজ করাই ভালো। যখন বৈধ করা হয় তখন না হয় আমরা খোলাখুলি ভাবে কাজ করব।আমাদের সবারই সাবধান হয়ে কাজ করতে হবে তা না হলে আমরা পেপারে যেটা দেখেছি যে রায়হান নামক ছেলেটিকে সরকারি লোক ধরে নিয়ে গেছে আমাদের অবস্থা এমন হতে পারে সতর্ক না হলে।
-
হ্যাঁ ভাই আমি আপনার সাথে একমত। বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ হওয়ার আমাদের সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে হয়। আপনারা যারা বিটকয়েন লেনদেন করেন অনেকটা সাবধান ও সতর্কতার সঙ্গে বিটকয়েন লেনদেন করবেন।
এবং আশা করি খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশ যেন ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দেয়।
-
অনলাইন ওয়েবসাইটে আমি এই ধরনের নিউজ দেখেছি।রায়হান নামক একটি ছেলে শুধুমাত্র বিটকয়েন লেনদেন করে দামি অডি গাড়ি এবং বিপুল পরিমাণ অর্থ সহ রেপিড একশন ব্যাটালিয়ন এর কাছে ধরা পড়েছেন। তিনি হয়তো এখন জেলে আছেন। তাছাড়া বিটকয়েন লেনদেন করেন তাদেরকে আমি সতর্ক করছি আপনারা গোপনে এবং চুপচাপ করে লেনদেন করেন।